রাত জাগার অভ্যাস আমার একদম নেই। কোন কোনদিন মধ্যরাতে ঘুম ভেঙ্গে গেলে, রোমান্টিকতার চুড়ান্ত করে চা-এর কাপ নিয়ে বারান্দায় গিয়ে বসা? উহ্ অসহ্য। এসব আমার একদম চলেনা। ঘুম আমার প্রেমিক, ভীষন ভালোবাসি ঘুমুতে। আজ খুঁট করে একটা শব্দ হওয়াতে ঘুম ভেঙ্গে গেলো। বিরক্তি লাগছিল না বটে, তবে কেমন একটা অস্বস্তি হচ্ছিলো। কিছু একটা হচ্ছে, কেউ কি আমার দিকে তাকিয়ে আছে? নাহ, নাতো। কেমন এক ঘোরে জানলার পাশটাতে চলে এলাম। চমকে রাস্তার সাথের লাইটপোস্টের নীচে তাকালাম। “অহম” দাঁড়িয়ে আছে সেখানে, আমার দিকে অদ্ভূত ভাবে তাকিয়ে আছে। মাথায় একটা চাটি মেরে নিজেকে জাগালাম, আমার হয়েছে টা কি? কে অহম? অহম দেখতে কেমন জানলাম কি করে আর সেই ব্যাটা তিরির ছাগল অহম এইখানে আমার জানলার পাশে এসে কি করবে? মাথাটা পুরাই গেছে আমার।
হঠাৎ চমকে নিজের দিকে তাকিয়ে দেখি আমি রান্নাঘরে চায়ের পাতা খুঁজে বেড়াচ্ছি। আমি নিশ্চিত আরেকবার চমক ভাঙ্গলে আমি নিজেকে বারান্দায় খুঁজে পাবো।
লাইটপোস্টের নীচের জায়গাটা শূন্য। অহম নেই সেখানে। অহম বলে সত্যিই কি কেউ আছে?
*****************************************************
আবেগ আর বাস্তবতার সংমিশ্রন কি সম্ভব? নিজেকে একই সাথে বাস্তববাদী আর আবেগী বলে মনে হয়, দুটোই একটু বেশি বেশি। তবে এই মূহুর্তে নিজেকে পৃথিবীর সবচেয়ে গর্দভ বলে মনে হচ্ছে, হাতের মধ্যে লেটারবক্স থেকে এইমাত্র বের করে নিয়ে আসা চিঠি, প্রেরক “অহম”। আমার সাবকনসাস মাইন্ড কোন একটা খেলা খেলছে আমার সাথে, দিব্যি বুঝতে পারছি। কোন গল্পের চরিত্র আমাকে চিঠি লিখছে, হাসতে গিয়ে নিজের উপর রাগে গজগজ করে চিঠিটা না খুলেই কুচি কুচি করে বিনে ফেলে দিলাম।
*****************************************************
এই পাখি মেয়ে, বলতো Illusion r delusion র মধ্যে পার্থক্য কী? জানিতো ঠোঁট বাঁকিয়ে বলছো, জানিনা। আমার উপর এত রাগ কেন তোমার, রাগী মেয়ে? ভাবছো আমি সত্যি নই, তোমার মনের কল্পনা? সত্যি বলে সত্যি কিছু নেই, বুঝলে খুকী?
চিঠি লেখার একটা মজা কি জানো? যা ইচ্ছে তাই লেখা যায়, অন্তত তোমার ফেরত চিঠি না আসা পর্যন্ত, বেশ আবেগে ফুরফুরে মেজাজে শিষ দিতে দিতে এক লাড়কি ভিগিভাগি ছি গাওয়া যায়। আর আমিতো জানি তোমার কোন চিঠি আমি পাবোনা, ঠিকানাটা যে তোমার অজানার বাইরেই রেখেছি। আমি জানি, চিঠির উত্তর লিখবার জন্য এক্ষুনি তেড়েবেগে ছুটে আসতে ইচ্ছে করছে তোমার। তোমায় কিনা খুকী বলে ডাকি? কিন্তু না, এই যন্ত্রণাটুকু তোমাকে আমি দিতে চাই। তুমি চাইলেও আমায় লিখতে পারবেনা, ইচ্ছে করলেও আমায় দেখতে পাবেনা। শুধু আমি-ই পারবো। জানোতো? আমার নাম অহম। অহংকার। একা একা এই স্বার্থহীন ভালোবাসাটুকুর ভাগ আমি কাউকে দিতে চাইনা।
******************************************************
এই নিয়ে ৪০ টি চিঠি এলো অহমের। আয়নাটা ভেঙ্গে ফেলেছি একদিন। নিজেকে আজকাল আর দেখতে ইচ্ছে করেনা, চিনতে ইচ্ছে করেনা।
অহমের শেষ চিঠিটি পড়ছি। কবে থেকে নিজের হাতেরলেখাও নিজের কাছে অচেনা হয়ে গেছে জানিনা, চিনতে পারলে দেখতে পেতাম, চিঠিগুলোর হাতেরলেখা আমারই——————
উৎসর্গঃ নীলাঞ্জনা নীলাপু, দুঃসাহসের সীমা লংঘন নয়, বরং সীমার দূরত্ব আরেকটু বাড়িয়ে দিয়ে লিখে ফেললাম কএক লাইন। এই আমি কিন্তু আমি না, আমি সেও না :p
৩৯টি মন্তব্য
খসড়া
বাপরে। কঠিন লেখক। সমালোচনা দূরে থাক আলোচনা করাও দুঃসাহস দেখান।
শুন্য শুন্যালয়
এড়িয়ে গেলেন আপু? 🙁
জিসান শা ইকরাম
অহম ভালোই প্রভাব ফেলেছে আপনার মাঝে বুঝতে পারছি
জেগে জেগে অহমকে দেখতে পাওয়া………
নিজের মাঝে অহমকে খুঁজে নিজেই চিঠির প্রাপক এই গল্পের নায়িকা ওরফে খুকী !! 🙂
Illusion – বিভ্রম নিয়ে একটা কিছু লিখবো ভাবছিলাম,দিলেন আপনিই লিখে
কে জানি বলেছিলেন আমাকে , মনে যা আসে লিখে ফেলতে হবে, নতুবা অন্য কেউ লিখে ফেলবেন 😀
নতুন ধারার লেখায় স্বাগতম আপনাকে -{@
শুন্য শুন্যালয়
অহম নয়, আপুর লেখার প্রিয় চরিত্র বেশি পছন্দের আমার। আপু মজা করে সেদিন বলছিল, অহম নাকি আমার প্রেমে পড়েছে, তাই তার কোন গতি হচ্ছেনা। এইটা নিয়ে ফান পোস্ট লিখতে বসে, কি লিখছি উল্টাপাল্টা নিজেও জানিনা।
ইলিউশান নিয়ে লিখে ফেলুন, আপনার আর আমার লেখা নিশ্চয়ই এক রকম হবেনা। হুম ভাবনা ভাবতে সময় লাগে, চুরি যাইতে একদমই না। 🙂
নতুন ধারার লেখা কেমন হয়েছে না বললেও স্বাগতম যখন জানিয়েছেন, দেখি লিখে ফেলতে পারি। ভাল থাইক্কেন।
মোঃ মজিবর রহমান
অহম! এতো আলোচনা । আমি চিনতে পারলাম না।
শুন্য শুন্যালয়
অহম একটি রূপক চরিত্র, একটি গল্পের চরিত্র। বেশি চিনোন ভালো না ভাইয়া 🙂
মৌনতা রিতু
বাপরে!একনিঃশ্বাষে পড়ে ফেল্লাম মনে হয়!অর্থাৎ কখন পড়তে পড়তে কখন শ্বাষ নিয়েছি বুঝতে পারিনি।একটা নতুন ধারায় কাল্পনার আবেশে লেখা।অনেক ভালো লাগলো।
শুন্য শুন্যালয়
অনেক ধন্যবাদ রিতু আপু, আমাকে এমন মন্তব্য অনুপ্রেরনা দিলো ভীষন। ভালো থাকবেন।
আমি আমি
ভালোই লিখেছেন
শুন্য শুন্যালয়
স্বাগতম আমি আমি। আপনার আইডিটা আমার খুবই পছন্দ হয়েছে 🙂
ছাইরাছ হেলাল
“লেখা! কোন ব্যাপার না” আবারো ভাল ভাবেই প্রমাণিত, আগের মতই।
‘আমি কিন্তু আমি না, আমি সেও না’——- এডাতো বোঝলাম না!! খুপ ই কঠিন লাগতেছে।
এমনিতেই অহম-তিরি তে যানজট লেগে আছে, তার উপর এই লেখা!!
তবে যথাযথ উৎসর্গ দেখে আপনাদের রঙ্গিন ভাব প্রকট হচ্ছে।
ব্যাপার না, ভাইয়া।
শুন্য শুন্যালয়
মনে রঙ থাকলে সবকিছুতে রঙ্গিন ভাবের প্রকট নজরে আসিবেক, ব্যাপার না ভাইয়া 🙂
আমার মত অধমের জন্য, সব লেখা মহা ব্যাপার।
আমি বলে বর্ননা করেছি, সেজন্য কেউ যাতে আমার গল্প না ভাবে, তাই আমি আমি না। আবার অন্য কারো গল্পের সাথেও মিল নেই, তাই আমি সেও না। এই গল্পের প্রতিটি চরিত্র কাল্পনিক, ইহার নতুন করিয়া এইভাবে লেখা হয় 🙂 ( আপনার অপদার্থ ছাত্র জিসান ভাইয়ার পোস্ট হইতে শিখিয়াছি )
অরুনি মায়া
শুন্যাপু কিছু বুঝলামনা যে | দাড়াও নীলা আপুর অহম পর্বগুলো পড়ে আসি তারপর মন্তব্য করছি | অহমের ব্যাপার টা মাথায় ঢুকছেনা |
আসব আবারো আপু সোনা 🙂 (3
শুন্য শুন্যালয়
আমিও কিছুই বুঝিনাই। 🙁
একটি গল্পের চরিত্র সামনে এসে দাঁড়ানো। আর “আমি”র জটিলতা। দেখি আমি বুঝতে পারলে, তোমারে বুঝায় বলবোনে। 🙂
আবু খায়ের আনিছ
মেয়েদের আলাদা একটা ক্ষমতা থাকে শুনেছি, তাদের দিকে কেউ তাকালেই বুঝতে পারে। খসড়া আপু বলে দিয়েছে, এমন লেখায় আলোচনা করাও দুঃসাহসিক কাজ।
শুন্য শুন্যালয়
খসড়া আপু এড়িয়ে গিয়েছে, তুমিও। মেয়েদের ক্ষমতা আছে হয়তো, আমার নাই 🙂
আবু খায়ের আনিছ
এড়িয়ে নয় আপু। ভালো লাগছে অনেক, মন্তব্য করলে শুধু এইটুকুই বলতাম। তাই ওভাবে বলেছি।
নীলাঞ্জনা নীলা
শুন্য আপু কতোবার পড়লাম, হিসেব করা কঠিন। তুমি অহম চরিত্রকে যেভাবে উপস্থাপন করেছো, আমায় দিয়ে তা হতোনা কখনোই।
কল্পনানুভূতি আমাদের না থাকলে কোনো রূপকথার জন্ম হতোনা। সবাই জানি।
তবে এটা সত্যি অহম তোমার প্রেমে ডুবেছে। সেই “তুমি” এবং এই “তুমি” আবার স্বয়ং অহম একইসাথে যেভাবে বৃত্ত রচনা করলো, তাতে পাঠকের মন গোলমেলে অবস্থানে ঘুরপাক খেয়েই যাচ্ছে।
আর কিছু বলার নেই। কারণ আমার জ্ঞানের পরিধি শূণ্য সংখ্যা থেকেও নীচে। দারুণ লিখেছো। (y)
অহম আমি হলে এখুনি হার্টটা তোমায় দিয়ে দিতাম (3 -{@
ছাইরাছ হেলাল
একটু আস্তে, কী কলি কাল রে বাবা।
নীলাঞ্জনা নীলা
কলি ফুঁটলো তো, আপনি চোখ বন্ধ করে রাখুন। ডাক্তার রেষ্ট দেয়নি?
শুন্য শুন্যালয়
নীলাপু, এক্সট্রা একটা হার্ট থাকলে উপর ওয়ালা রে দাও। ঘুমাইতে পারতেছেনা টেনশনে।
নীলাঞ্জনা নীলা
শুন্য আপু এক্সট্রা হার্ট তো নাই। দিয়ে ফেলেছি আরেকজনকে। :p
শুন্য শুন্যালয়
সেই “তুমি” এবং এই “তুমি” আবার স্বয়ং অহম একইসাথে যেভাবে বৃত্ত রচনা করলো, তাতে পাঠকের মন গোলমেলে অবস্থানে ঘুরপাক খেয়েই যাচ্ছে। নীলা আপু তোমার মন্তব্য আমার লেখার প্যাঁচ সব কাটিয়ে দিয়েছে। কি সব লিখছি নিজেই বুঝতেছি না, বিরক্তি নিয়ে যখন নিজেই ঘুরপাক খাচ্ছি, তোমার মন্তব্যটা তাতে একটা প্লট দিলো।
তোমার এই সিরিজের লেখার সাথে আমার লেখার তুলনাই করোনা। কিচ্ছু হয়নাই, গল্পের আগামাথা কিচ্ছু নাই। ভালো তো বলবাই তুমি। না বাপু, তুমি অহম না হয়ে ভালই হয়েছে, একটা হার্টের যত্নই নিতে পারছিনা, পালাতে চায় যখন তখন। 🙁
নীলাঞ্জনা নীলা
আপু গো তুমি যদি না বুঝো, তাহলে আমার কি দশা হবে বুঝতে পারছো? ;(
শোনো যেখানে হৃদয়ের সম্মান নেই, সেখানে হৃদয় রেখোনা আপু। কথাটা সিরিয়াসলি বললাম কিন্তু। ভেবে দেখো। -{@ (3
ছাইরাছ হেলাল
কোথা থেকে কোথায় নিয়ে গেলেন!!
আমি কিন্তু কিছুই বুঝি নাইক্কা, ভাইয়া,
ইট্টু ঝেড়ে কাশুন সম্ভব হলে।
আমিও বলি রাগ করা ভাল না, শরীর খারাপ হয়।
Illusion r delusion কিন্তু খুব জটিল, তবে Illusion এ থাকাই ভাল,
delusion খুপ পচা,
শুন্য শুন্যালয়
misconception, আর wrong belief দুটোই পঁচা, যারা অসুস্থ্য তাদের কাছে দুটোই সত্যি আর সঠিক।
মাথা বিগড়ানো একজনের সামনে একটা গল্পের চরিত্র এসে দাঁড়িয়েছে। অহম এখানে রূপক, আমিই হচ্ছে অহম। আমি কে অসুস্থ্য ঠিক বলা যাচ্ছেনা। আমরা সুস্থ্য মানুষরাও মানসিক নানা জটিলতায় ভুগি। সে হয়তো তার ইচ্ছেগুলোকে অহমের মাধ্যমে কল্পনা করে পেতে চাচ্ছে। কি জানি জানিনা। “আমি”র সাথে দেখা হলে জিজ্ঞেস করে জেনে নেবোনে।
কাশি রোগের লক্ষন।
অনিকেত নন্দিনী
খাইছেরে!
প্রথমবার পড়ার পর ভনভনিয়ে মাথা ঘুরলো। পরেরবার পড়ে কিছুটা আন্দাজ করার সাহস করলাম।
অহমকে নিয়ে এত্ত ভাবালুতা যে অবচেতন মনে নিজেই অহম সেজে নিজেকে চিঠি দেয়া। তাও আবার ৪০ টা! 😮
এত্ত ভাবাভাবিতে illusion হতেই পারে, তাই বলে delusion? ওটাকে দূরে রাখাই শ্রেয়।
শুন্য শুন্যালয়
এখন কি অবস্থা আপু? ভালো আছেন তো? 🙂
illusion থেকে যদি কেউ মিথ্যেকেই বিশ্বাস করে নিতে চায়, তাহলে ভুল কিসের? তার অস্তিত্ব থাকুক বা না থাকুক।
কল্পনার চরিত্র গুলোতেই ভাবালুতায় পেয়ে বসে আমাদের। বাস্তব মানুষুগুলোর সাথে কেমন যেমন খাপে মেলেনা। নন্দিনী আপু, এক লহমায় পানির মত সোজা করে ক্যাম্নে দেয়? আমিও যে আপনাকে শিক্ষক মানি, টিচার। 🙂
অন্নন্ননেক থাংকু।
অনিকেত নন্দিনী
illusion থেকে যদি কেউ মিথ্যেকেই বিশ্বাস করে নিতে চায়, তাহলে ভুল হোক আর না হোক, তার অস্তিত্ব থাকুক বা না থাকুক সময় কিন্তু দারুণ কাটে। 🙂
কী জিনিস এক লহমায় পানির মত সোজা করে দেয়? কে দেয়? ক্যাম্নে দেয়? ;?
সব্বাই আম্রে শিক্ষক মানলে আমি কই গিয়া শিখমু? ;( আমার কী গতি হপে? 🙁
অয়েল্কাম। 😀
ব্লগার সজীব
লেখা লেখা হিসেবে কেন জানি নিতে পারলাম না আপু। এই লেখা আমাদের পরিচিত শুন্য শুন্যালয় আপু লেখেননি। তাকে দিয়ে অন্য কেউ লিখিয়েছেন। কেমন এক অস্থিরতা নিয়ে লেখা। ভাল থাকুন আপু, আন্তরিক ভাবে এই কামনা করি।
এই লেখাটি যেন লেখা শুধু লেখাই হয়।
শুন্য শুন্যালয়
আমাকে সবাই এত পছন্দ করলে তো চলবেনা। 🙂 মন খারাপ করে কিছু লিখলেই তেড়ে আসে সবাই। নাহ্ আমি স্থির আছি। লেখাকে লেখা হিসাবেই দেখবেন, আর লেখার সমালোচনা করবেন, ব্যক্তি মানুষকে ভুলে। এবার বলেন, লেখা কেমন হইছে?
ব্লগার সজীব
যত পারেন মন খারাপের লেখা দিন। বিষে বিষ ক্ষয়, এই নীতিতে অটল থেকে কষ্ট দিয়ে কষ্ট দূর করার সিস্টেম জারি রাখুন।
লেখা হিসেবে আপনার এই লেখাটি আপনার সেরা লেখার একটি। কিছুটা নিরীক্ষা ধর্মী, আপনি আপনার পরিচিত খোলস থেকে বের হয়ে এই লেখাটি লিখলেন।
শুন্য শুন্যালয়
কষ্টের লেখা দিলে কষ্ট দূর হবে, বাহ, ভালা বুদ্ধি দিয়েছেন তো, তা আপনি সবসময় এত ফানি পোস্ট দেন, তাতে কি প্লাসে প্লাসে প্লাস? 🙂
লেখাটি সেরা লেখার একটি বিবেচিত হওয়ায় আপনাকে থাংকু 🙂
এবার বলেন, লেখারে কই পাঠাইছেন? শেষ পোস্ট, এক মাস এগারো দিন। আপনি ছাড়া আমাগোর হাসি নাই ভাভু বাইয়া, হেল্পান প্লিজ।
জিসান শা ইকরাম
আহারে ওহমকে এখনো রাস্তায় দাড় করিয়ে রেখেছেন?
এটা কোন কথা হলো?
অহমকে কিন্তু চিনেছি…………
লেখা নিয়ে কমেন্ট আগামীকাল 🙂
শুভকামনা -{@
শুন্য শুন্যালয়
নাতো, পালিয়েছে আমার মাথায় গন্ডগোল দেখে। আপনি জ্ঞানী মানুষ, আপনার কাছ থেকে কিছু লুকানো যায়? কিন্তু কারে চিনছেন তাতো বুঝতেছিনা, অহম কিডা? এই “আমি”ই বা কিডা? আপনার কেউ হয়?
মুহাম্মদ আরিফ হোসেইন
এমন জটিল লেখা কেমন করিয়া লেখেন!!
অহম!
পরে হইলো অহংকার! 😀
ছিলেন জ্বানালার পাশে, নিলেন আবার কিচেন এ! ঐখান থেকে আনলেন আবার জানালার পাশে। আমি ভাবছিলাম ঠিকই বারান্দায় নিয়া ছাড়বেন! :D)
নিজের কাছে নিজের জন্য লেখা এবং উত্তর দেয়া। কাজটাও আমিও করতাম অনেক আগে। বছর পাঁচ আগে। এখন আর করি না।
সুস্থতার লক্ষন মনে হয় 😀
শুন্য শুন্যালয়
বলেন কি? যাক বাবা, “আমি”র সন্ধান পাওয়া গেলো তাইলে। আমি তো বিচরাইতেছিলাম, এই আমিডা কেডা।
ধুর আপনার সামনে সিরিয়াস কোন লেখাই লেখা যায়না, পানি ঢাইল্লা দেন 🙁
স্বপ্ন
কিছুটা অন্য রকম লেখা, বুঝি আবার বুঝিনা এমন ধরনের। মন্তব্যের জবাব পড়ে যাও বুঝলাম তাও মাথার উপর দিয়ে চলে গেল। ভাল থাকবেন আপু।
শুন্য শুন্যালয়
তাহলে আর পইড়েন না, একদম আসমানের উপর দিয়ে চলে যাবে 🙂
এইটা জলের মত সহজ লেখা, তবে সব বুঝলে মাথায় আপনারো গন্ডগোল দেখা দিতে পারে গল্পের “আমি”র মতো 🙂
স্বপ্ন ইচ্ছের বাস্তবায়ন চলছে তো? 🙂