শুনেছো? সেই যে পানি খেতে গেলে এক হাতীছানার ভোঁতা নাক কামড়ে ধরেছিল এক কুমির। কিছুতেই আর ছাড়েনা। এরপর হাতির পালের সারি ছুটে এলো, চললো হাতী আর কুমিরের টানাটানি, আর দেখতে দেখতেই বেড়ে হাতীছানার ভোঁতানাক হয়ে গেলো বিশাল শুঁড়। এরপর জন্মঅনিয়ন্ত্রনের ফলে লম্বা নাকের শুঁড় পেলো হাতী জন্মের পর জন্ম। তো কি ভাবছো? শুধু হাতীর নাকেই গল্প আছে? উহু, চলো আজ দেখি জিরাফের গলা লম্বা কি করে হলো।
এক দেশে ছিল এক রূপকথার জিরাফ (গল্প রূপকথা তা কিন্তু কইনাই, পরে আমারে দোষ দেয়া যাবেনা, হুম্মম্মম)।
ঠাঁটবাটে মাটিতে তো নয়ই জঙ্গলের ঘাস এঁদো পথে পা পড়তো না তার। বেজায় অহংকারী জিরাফ ২৫ এর বনসাই হয়ে (কি জানি কোন অমরত্বের অমৃতবটিকা সেবন করেছে) একা একা ঘুরে বেড়ায় জঙ্গলময় আর দুঃখু করে ভাবে, “অহংকার” এই শব্দটি কি করে আমার হলো? ইয়া লম্বু উচ্চতা সে ভগবানের দান হলেও, ভগবান যত্রতত্র দান করেন না, একালে নয় আর সেই সে কালে! (সেকালের মানুষের ঈশ্বর কানেকশন একালে কেন কাজে লাগেনা কে জানে! যাক, পৃথিবী আগাচ্ছে, পেছনে ফিরে লাভ কি) তো ঈশ্বর তুষ্টি প্রথাটি আমাদের রূপকথার জিরাফ সেই পাথরে পাথর ঠুকে আগুন বানাবার কাল থেকেই জেনে গিয়েছিলেন নাকি চুপ চুপ চুপ অনামিকা চুপ, কথা বলোনা? কথা যখন রূপ, তখন রূপের কথা না বলে ভেজালের মধ্যে আরো ভেজাল দিয়া কাম কি? গোল গোল রংবেরং আর তেরঙ্গা বাহারেও সন্তুষ্টি মেলেনি তার, তাই তার চক্ষু বরাবরই আসমানের অই রংধনু। যেখানেই রঙ সেখানেই ধনুকের মতো গোল্লা গোল্লা বক্র চাহনীতো ছিলই, তবে অই রংধনু ছুঁতে চাওয়ার প্রচেষ্টাতেই ধীরে ধীরে বাড়তে লাগলো তার কন্ঠনালী। উপর থেকে উঁকিঝুঁকি দেয়া বেজায় অন্যায় হলেও অভাবে নয় বরং স্বভাবেই ভাব নষ্ট হতে হতে গলার অবস্থা পর্যন্ত বেগতিক হয়ে গেলো। ওদিকে ইট পাত্থরে ঘষামাজা করে কথার সব রূপের বারোটা বাজিয়ে এমন অবস্থা হলো তার নামটা পর্যন্ত বদ হতে চললো, মানে বদনাম আর কি।
উপায়ন্তর না দেখে সে শেষ পর্যন্ত গলাবাজি শুরু করে দিল, না না এ গলা বাজি সেই হেড়ে গলায় ফাঁটা বাশের সুর বাজানো নয়, অই যে বলেনা জীবন বাজি রাখা, সেরকম প্রিয় গলাটাকেই সে বাজি রেখে ফেললো। লড়েঙ্গে ইয়া মরেঙ্গে, লেখা চলছেই, চলবেই।
অদ্যাবধি জানতে পেরেছি, জিরাফ এখন ইউক্যালিপটাস বৃক্ষ পর্যন্ত পৌঁছেছে, আসমান এতো দূর কিলা? (জিরাফ মনে মনে ভাবে)
না, জিরাফ রহস্য এখনো শেষ হয়ে যায়নি। মাত্র চার আনা। বাকি বারো আনা নীতেশ দা আর আমার পিচ্চি ভূত মেহেরী তাজের কাছ থেকে শুনুন…
****************************
নীতেশ দাঃ
জিরাফ একদিন ভগবানের কাছে বর চেয়েছিলোঃ হে ভগবান! তুমি কত কি বলো, কিন্তু আমার এই খাটো কানে কিছুই যে পাই না শুনতে! বর দাও যেনো শুনি তোমায় কান ভরে!
ভগবান বলিলেনঃ ওহে প্রাণ! থাকিতে যদি প্রাণ শুনিতে যদি চায় তোমারো কান তবে কান পাতিয়া শুনো- বলি, দিলাম তোমায় কি তবে সে বর!
জিরাফ তৎক্ষণাৎ কান পাতে ভগবানের দ্বারে, ভগবানের দেওয়া বরের খোঁজে!। কিন্তু হায়! আছে কোন উপায়? ভগবান থাকে তো ঐ কোন একখানে! ইতি চায়, উতি চায় তবু জিরাফের কানে কিছুই না শুনতে পায়। জিরাফ আবার ভগবানের কাছে ডাক পাড়েঃ ওহে ভগবান, বলো কি উপায়, তোমাকে খুঁজিতে খুঁজিতে যে ঘাড় খুলিয়া যায়!
ভগবান বলিলোঃ হে, দিলাম তোমায় দ্বিতীয় বর, যদি চাও শুনিতে প্রথম বর তবে ঘাড় আগাইয়া কান পাতিয়া শুনো আমি বলি কি তোমায়!, ঘাড় ধরিবে কান, রহিবে মস্তক অটুট, যাইবে না খুলিয়া, শুনিতে থাকো প্রস্তুত!
সেই যে জিরাফ তার ‘ঘাড় আগাইয়া’ কান পেতে প্রথম বর শোনার আশায় আগ বাড়িলো কানে, তো বাড়ছেই এখনো ঘাড়ে…
আর ভগবান! সে মিটিমিটি হাসে আর অঙ্গুলি হেলনে ‘কাল’ক্ষেপণ করে।
*****************************
মেহেরী তাজঃ
প্রশ্ন : জিরাফের গলা লম্বা কেনো?
উত্তর : বিজ্ঞানী ল্যামার্কের মতে জিরাফ এক সময় ছাগলের মত গলা বিশিষ্ট ছিলো। কিন্তু সময়ের সাথে সাথে প্রকৃতির বিপর্যয়ের ফলে মাটি সংলগ্ন সকল গাছাপালা শেষ হয়ে যায়। তার ফলে বাঁচার তাগিদে জিরাফ উপরের দিকের বড় বড় গাছের পাতা খাওয়া শুরু করে। এর ফলে জিরাফের গলা কাল ক্রমে লম্বা হয়েছে।
*****************************
কিছু বোঝা গেলো? সব রুপকথা, রূপকথা নয় 😛
৯২টি মন্তব্য
আবু খায়ের আনিছ
গোপন সুত্রে ( গোপন কিন্তু বলা যাবে না) প্রাপ্ত তথ্য মতে জিরাফ নাকি তাহার গলা আরো লম্বা করিবার চেষ্টা করিতেছে। উনাদের আকাশ ছোঁয়ার চিন্তা ভাবনা আছে।
শুন্য শুন্যালয়
গোপন কথাই তো আজকাল বেশি বাহিরে শোনা যায় 🙂
জিরাফের গলা লম্বা হইতেই থাকবে, যদ্দিন রংধনুর টান থাকবে, তাইতো ভাবে আসমান এতো দূরে কিলা 🙂
আবু খায়ের আনিছ
😀 😀 😀
শুন্য শুন্যালয়
🙂
জিসান শা ইকরাম
লেখায় হঠাৎ জিরাফ এলো কেন বুঝলাম না
অবশ্য দেবতারাই বুঝেন নাই,আমি কেমনে বুঝুম ?
শুন্য শুন্যালয়
রূপকথার গল্পে জিরাফ, হাতী সব আসে। দেবতাদের অসাধ্য হলেও মানুষের অসাধ্য বলিয়া কিছুই নাই। আর আপনি যে সব বোঝেন ভাইজান, তাও জানি। 🙂
জিসান শা ইকরাম
সব বুঝি নাকি?
নাকি বোঝার ভান করি? 🙂
শুন্য শুন্যালয়
ভান করতে পারাও একটা বিশাল আর্ট, আমিতো নিয়মিত করি 😀
জিসান শা ইকরাম
তাইলে আপনার কাছ থেকে এই আর্ট শিখুম
মাষ্টার মানুম আপনারে
দরকার আছে 🙂
শুন্য শুন্যালয়
এইরে সিরিয়াসলি নিলেন নাকি? নাহ্ আমি ভান করতে পারিনা। ভান করা ভালোনা, শেখা আরো খারাপ। মার্শাল আর্ট শিখতে চাইলে শিখাইতে পারি। 🙂
জিসান শা ইকরাম
আরে না ব্লগের কিছু সিরিয়াসলি নেয়া উচিৎ না
বুড়া মানুষ আমি, মার্শাল আর্ট শিখে হাত পা ভাংতে রাজি না,
এসব আপনার মত ইয়াং দের জন্য………
শুন্য শুন্যালয়
আপনি বুড়া মানুষ, হাত-পায়ের এতো মায়া করছেন কেন? শখ আহ্লাদ বাকি রাখতে নেই। 🙂
আমিতো ব্লগকেই সিরিয়াসলি নিয়েছি, আর আপনি বলছেন নেয়া উচিৎ না 🙂
নীলাঞ্জনা নীলা
ব্লগ জুড়ে এখন দেখি রূপকথাই চলছে। আমি রূপকথার রাজকন্যা হতে চাই। রাজকন্যা না হলেও অন্তত দাসী-বাঁদী 🙁
স্বপ্নগুলো দেখি অনেক উঁচু, ছুঁতে পারিনা কেন? জিরাফের গলার মতোই তো আমাদের স্বপ্নটা অনেক লম্বা, কিন্তু তাও নাগালের বাইরেই থেকে যায়। 🙁
আপু কি করে লেখো এমন? -{@ (3
শুন্য শুন্যালয়
রূপকথার লেখক কে নিয়েই এই রম্য লেখা নীলাপু, আমাদের কবি ভাই রংধনু ধরতে গিয়ে লম্বা জিরাফ হয়ে যাচ্ছে। আমিতো ভেবেছিলাম তুমি বুঝতে পারবে।
ধুর এসব লেখাই না, তোমাদের লেখা পড়ে আমি লেখার উৎসাহ হারাতে চলেছি আপু। (3 -{@
নীলাঞ্জনা নীলা
শুন্য আপু আমি তোমার আর কবি ভাইয়ের লেখাকে প্রণাম জানাই।
“আমি অ-পার হয়ে বসে আছি, ওহে দয়াময়!”
শুন্য আপু আর কবিভাইয়ের লেখা বুঝিয়ে দাও আমায়। :p
শুন্য শুন্যালয়
দয়াময়ের কি দয়া হয়েছে? লাভ নাইগো নীলাঞ্জনা সেকালের ঈশ্বর কানেকশন একালে কাজে দেয়না।
লেখালেখি ক্যান্সেল যাও, আমি তোমাকে পড়ি, পড়তে পড়তেই একদিন নীল হয়ে যাব।
নীলাঞ্জনা নীলা
এক্কেরে সঠিক বলিয়াছেন হে রানী মাতা। স্বর্গে এখনও ইন্টারনেট কেন যে পৌঁছালো না! এখনও ওখানে হুর-পরীর কারবার। আরে বাবা এখন কতো আধুনিক সিস্টেম। নাহ ঈশ্বরকে সব শেখাতে হবে। 😀 :D)
শুন্য শুন্যালয়
তা তুমি শেখাতেই পারো, ঈশ্বরের অবতার বলে কথা। তা বাপু স্বর্গে ইন্টারনেট গেলে ঈশ্বরের কি আর আমাদের দিকে নজর থাকবে? চ্যাট বক্সে বসে পড়তে পারে 🙂
নীলাঞ্জনা নীলা
তাও ঠিক। তাহলে কি করা যায় বলো তুমি হে রূপকথার রাজকন্যে। -{@ (3
শুন্য শুন্যালয়
রূপকথার রাজকন্যে? 😮 না, না বাপু। রাজাদের অনেকগুলো করে রানী থাকে, আমি অইসবের মধ্যে নেই। তুমি বরং আমাকে রুপকথার পংখীরাজ ঘোড়া বানিয়ে দাও।
ওপাড়ের হুর-পরীদের নেশায় এপাড় আউলাঝাউলা হইয়া গেলোরে পাগলি, আর তুমি বলছো ইন্টারনেট দেবে ওখানে? যা দেখা যায়না, পাওয়া যায়না তাই-ই নেশার জানোনা বুঝি?
নীলাঞ্জনা নীলা
আপু আরে ভয় নেই। এমন রাজা এনে দেবো একটা রানীও থাকবে না তুমি ছাড়া।
তাছাড়া তোমার জন্যে আমি তো আছি-ই। -{@ (3
না গো আপু প্লিজ রোজ এসো। সত্যি ভালো লাগে না তুমি ছাড়া।
https://www.youtube.com/watch?v=QuyI0STJ7WA
শুন্য শুন্যালয়
তুমিও রূপকথার লেখক হয়ে যাও, রাজকন্যা, রাজকুমার সব তোমার হাতের মুঠোয় থাকবে।
নীলাঞ্জনা নীলা
বুড়ীকন্যার জন্যে বুড়ো রাজকুমার খুঁজতে হবে। তাই বুড়ো চাইনা, রাজকন্যাকে চাই। যে আজকের রূপকথা লিখেছে। :p -{@ (3
আপু গো আজ আসি। ভোর হয়ে গেলো। ঘুমুবো। আবার সকালে ১০ টায় দৌঁড় পুজোর মন্দিরে।
ভালো থেকো। অনেক ভালোবাসি। -{@ (3
শুন্য শুন্যালয়
😀 এই নাও পাণি কন্যা।
আজ পুজোর ছবি তুলবে অনেক করে। অপেক্ষায় থাকবো ছবির। ভালো থেকো তুমিও। (3
নীলাঞ্জনা নীলা
আপু গো কি যে বিচ্ছিরি ছবি হয়েছে। অতো সুন্দর থোবড়া(মুখ)টা তোলার জন্যে আসলে যে সেই ক্যামেরা তো না। :p
ঘুম ভেঙ্গে হাসি নিয়েই আছি। উফ বলো তো এখন এই রাত ৩ টায়? ;? ^:^
শুন্য শুন্যালয়
ও সুন্দরী, ক্যামেরাও তোমার প্রেমে পড়ছে। এই জন্যেই এই হাল করছে, যেন আর কারো নজরে না পড়ো।
হাসির জন্য টাইম লাগে নাকি? কিন্তু কেউ ভয় পাচ্ছে কিনা সেইটা একটু খেয়াল কইরো 😀
তুমি মাইয়া রাত ৩ টা পর্যন্ত জেগে কি করো? কার সাথে টাংকি দাও? আমি কিন্তু রেগে যাচ্ছি। :@
নীলাঞ্জনা নীলা
ও শুন্য সোনামনি রাগ করেনা গো। আমি তোমাকে অনেক ভালোবাসি। রাত ৩টায় টাঙ্কি দেয়ার কেউ কি থাকে নাকি? বোকা মেয়ে পুজা থেকে এসেই ঘুম তখন সন্ধ্যা মোটে ৭টা, তারপর রাত সাড়ে ১২ টায় ঘুম ভেঙ্গে গেলো। সোনেলায় এসে পড়া শুরু করলাম।
আমায় কেন বকলে? ;(
শুন্য শুন্যালয়
ইশ আহ্লাদে একদম মাথায় উঠে গেছে, এইটুকু বকুনিতেই কেঁদেকেটে সুনামি বানিয়ে ফেলছে। এই মেয়ে চোপ, একদম চোপ।
বরিশালে ছোটবেলায় একটা জিনিস খেয়েছি, মুরুলি। খেয়েছ? এই নাও তোমার জন্য নিয়ে এসেছি, হা করো।
নীলাঞ্জনা নীলা
মুরুলি মনে হয় খেয়েছি। না খাবার কথা না। কেমন বলো তো আপু?
বাহ তুমি বকবে আর আমি মন খারাপ করলে বুঝি দোষ? 🙁
শুন্য শুন্যালয়
মুরুলি, ছোট লাল রং এর লাঠির মতো এক্টু প্যাঁচানো টাইপের। বড় হয়ে অই জিনিস আর খুঁজে পাইনি, জানিনা পাওয়া যায় কিনা।
আচ্ছা আর বকবো না, খুশি?
মনটা অস্থির হয়ে আছে নানা কারনে আপু।
ভালো থেকো তুমি সবসময়।
ব্লগার সজীব
আপু আপনি দেখি প্রাণী বিদ্যায় ও পারদর্শিনী।কত গুন যে আপনার আছে,তাই ভাবি এখন গালে হাত দিয়ে।
শুন্য শুন্যালয়
আমি অনেক বিদ্যাতেই পারদর্শি জনাব ভাভু ষণা, যাক গালে হাত হলে ঠিক আছে, মাথায় হাত দিয়েন না আবার।
ব্লগার সজীব
ভানান,চেনেহো,আধর ভিধ্যায় জে পাড়ধর্ষি ভুঝা ঝাঁয় তা :p
শুন্য শুন্যালয়
হুম হু, বুঝে ফেলেছেন, আপনাকে সবাই যতটা পিচ্চি বলে, আপনি ততোটা না 🙂
ব্লগার সজীব
আমি যে পিচ্চি না,আপনিই প্রথম স্বীকৃতি দিলেন 🙂 -{@
শুন্য শুন্যালয়
তবে আনন্দিত হয়ে আপনি আবার প্রমাণ করলেন যে আপনি পিচ্চি। 😀
ব্লগার সজীব
আপু এই পোষ্ট বুঝতে হলে কি জিরাফের মত লম্বা গলায় হবে?নাকি তারও মাথার উপর দিয়ে যাবে?
শুন্য শুন্যালয়
আপনি আবার বিস্কুট দৌড় নিয়ে আসলে কিন্তু খবর করে দেব। :@
আবার পড়েন। এত্তো ব্যস্ত ক্যান?
অরুনি মায়া
শুধু লাফ দিয়ে স্বপ্ন টা ধরতে আকাশে সবাই চায় উড়তে,,,,,
শুন্যাপু তোমার পোস্ট টা পড়ে এই গানটির কথা হঠাৎ মনে পড়ল।
জিরাফের কেন রঙীন হবার সাধ হল তা বুঝলাম না তবে যা বুঝলাম তাতে তোমার ছেলেটার জন্য দুশ্চিন্তা হল। মানে তুমি নিশ্চয় ওই ছোট মানুষ টারে এইসব রূপকথা বলে বলে ভাত খাওয়াও,, ,, আহারে বেচারা ছোট্ট বেবি,,,,, 🙁
শুন্য শুন্যালয়
আমার ছেলেকে নিয়ে দুশ্চিন্তা করোনা, ও রূপকথার গল্প শুনতে চায়না, star wars, Harry Potter দেখে শোনে যেইগুলা শুনলে আমার রূপকথাও পালাবে।
আত্মতুষ্টি হয় কারো নিজের রূপে? আরো চাই আরো চাই এজন্যেই তার রংধনু চাই 🙂
আমাকে যতই খোঁটা দাও তুমি কিন্তু লেখা ঠিকই বুঝেছ ম্যাডাম।
অরুনি মায়া
তোমার সাথে খোঁচাখুঁচি করতে আমার খুব ভাল লাগে। দুষ্টু কন্যার দুষ্টুমি খুবি মধুর রূপকথা গুলোর মতই। তুমি বড় হয়েছ কে বলল। তুমি এখনো রূপকথা শোনার মতোই দুষ্টু শিশু 🙂
শুন্য শুন্যালয়
কি কও? হাতে আবার সেফটিপিন নিয়ে ঘোরো নাতো? খবর্দার কইলাম।
আমারে শিশু বললে কিন্তু ভালো হবেনা কইলাম :@
অরুনি মায়া
তুমি তুমি তুমি আস্ত একটা বুড়ি, থুথথুড়ি, গুড়মুড়ি,হুড়হুড়ি,গুড়্গুড়ি,,,,
শুন্য শুন্যালয়
করছো কি, করছো কি? আমার লাগছে সুড়সুড়ি। 🙂
ছাইরাছ হেলাল
দেখুন ল্যাক্তে পারিনা বলে এভাবে নাকানি-চোবানি দেয়া ঠিক না।
এই দিন দিন না, আরও কিছু আঁচে।
এর উত্তর কী দেব ভাবছি!!
আবার না কোন রূপকথা বেড়িয়ে পড়ে। তবে বেশ জোরেশোরে এই এখানে ই রংধনু ছড়িয়ে পড়ছে।
অরুনি মায়া
ল্যাক্তে পারেন না তাতেই যে ল্যাকা দিচ্ছেন তাতেই পড়তে গিয়ে দন্তবিহীন জুলিয়েটে পরিণত হবার পথে আমি। আর রঙ্ধুনু স্পর্শ করে ফেললে না জানি কোন মহাভারত রচিত হয়ে যায়,,,,, ;?
শুন্য শুন্যালয়
তোমার দাঁতও নড়ছে? নড়বেই। মগজ শুদ্ধ নড়ে যাবে। মহাভারত না পেলেও মহাছাই একটা পাবাই, নামের আগেই ছাই। পালাও জলদি। @মায়া
অরুনি মায়া
হা হা হা দারুণ বলেছ আসলেই মহা ছাই। এই যাহ জিরাফ আবার শুনে ফেলল নাতো,,,,, 🙁
ছাইরাছ হেলাল
জুলিয়েটরা জুলিয়েট ই, দাঁতহীন হলেও।
আপনাদের মত সুন্দর করেই লিখতে চাই, পারছি কৈ!!
চেষ্টার ত্রুটি রাখছি না।
অরুনি মায়া
“জুলিয়েট ” এত সুন্দর একটা নাম উপহার দেবার জন্য আপনাকে যে কিভাবে ধন্যবাদ জানাই। আহারে যদি কাকাতুয়া হতে পারতাম তবে ধন্যবাদ পাঠিয়ে দিতাম :p
ছাইরাছ হেলাল
আমার বলার কিছু নে……
তবে কাকাতুয়াটি কিন্তু বেশ, যেমন সে সুন্দর তেমনই তার কথা।
অরুনি মায়া
কি বিভ্রান্তি রে। সেদিন বললেন কাকাতুয়ার কোন হদিস নাই। আজ বললেন দেখতে সুন্দর কথাও সুন্দর। ডাল মে কুছ কালা। আমাদের বিভ্রান্ত করা হচ্ছে তাইনা। উফফফ এখন আবার আমার গল্প পাল্টাতে হবে দেখছি। গল্প লিখতে লিখতে হাত ব্যথা হয়ে গেল,,,,, 🙁
ছাইরাছ হেলাল
আপনার হাতব্যাথা হতেই পারে না।
লিখুন লিখুন।
শুন্য শুন্যালয়
আপনি ল্যাক্তে পারেন না? সেকি! এইসব রূপকথার ছলে অরূপকথা কে শুরু করলো তবে। দেখুন ভাউ, আমার খুব মন খারাপ। আপনার এইসব ছাইপাশ পড়তে গিয়ে আমারও বদনাম হয়ে যাচ্ছে, কেউ আমার ল্যাকা বুঝতে পারছেনা ;( এখন থেকে ইট পাত্থরে ঘষামাজা না করে সহজ সরল করে লিখুন নইলে গেলাম আমি। টা টা। 🙁
ছাইরাছ হেলাল
বদনাম কিন্তু সবার হয় না, নামীরাই বদনাম পায়, সে ও জানি।
সহজ সরল লেখার তরিকাটা একটু ঝালিয়ে দিয়েই না হয় যান,
খাইছে কয় কী!! আপনি লেখায় না এলে আমিও তো নাই হব, এমন বাঁশ আর যেথায় ফেলুন
মাথায় ফেলবেন না যেন, প্লিগ লাগে।
শুন্য শুন্যালয়
মাথা প্যাঁচিয়ে দিয়েছেন কঠিন লেখা পড়িয়ে, এখন সহজ সরল লেখার তরিকা আপনাকেই বলে দিতে হবে। নামী হয়ে কাজ নেই আমার।
আমি আছি আমার জ্বালায়, এক লেখা লিখতে গিয়ে মাথা শেষ, তাও কেউ কিছু বুঝলোনা। আর সে আছে মাথার চিন্তায়। 🙁
ছাইরাছ হেলাল
একটি পানি পানি লেখা লিখে দিলেই আমরাও ধ্বজা উড়িয়ে
সেদিকেই না হয় ধাবিত হতাম।
হাহা, এমন যখন লিখবেন তখন আবার বুঝিয়ে দিতেও হবে।
জ্বলা-জ্বালা মহা জ্বালা,
কেন হে বাপু ,উত-ফুট হাতি-ঘোড়ার এত কী দরকার।
শুন্য শুন্যালয়
রুপকথাতে হাতি-ঘোড়া আসবেই, আর নয়া রুপকথায় জিরাফ। আপনার মত ভেজাল দেব নাকি? চিনির বাটিতে লবন ভরে চা প্রেজেন্ট করেন।
আমি পানি পানি লেখা দিলেও তাতে ঢাকা ওয়াশার মালমশলা এসে পড়বে, আমার দৌড় বুঝে গেছি ভাউ।
লেখা বুঝায় দিতে পারুম না। রম্য বিভাগে লেখা দিয়া আমার এখন কান্দার দশা। 🙁
ছাইরাছ হেলাল
রংধনুর দৃষ্টিনন্দনতা এড়িয়ে যাওয়ার মত না, (ইদানীং আপনাদের প্রকাশ্যতা সত্যেও)
তাই গলা উঁচু (তা যদি ইউক্যালিপটাস পর্যন্ত পৌছায়) বদান্যতা নিয়েই বলছি , এ দায়ভার ও ভারের দায়
আপনাদেরও আছে, তা আমি মানি। আপনারাও মানবেন অবশ্যই।
লেখা লুকোনো ঠিক না।
শুন্য শুন্যালয়
রংধনু, অনেক সৃষ্টির মধ্যে একটা বিষ্ময়কর আমার কাছে। দায়ভার আর ভার কোনভাবেই নিতে পারবোনা, দেখতে হবে ফ্যালফ্যাল চোখে। 🙂
আমি আবার কার লেখা লুকালাম? নারে ভাউ আপনার মত কুটি কুটি লেখা থাকলে দুএকটা এদিক ওদিক পরে যেত, আমার সেই গুণ নাই।
ছাইরাছ হেলাল
আপনার অগুনের অভাবের কথা এখানে আমরা সবাই টের পাই,
তাই ও বিষয়ে কথা বাড়াতে চাই ই না।
প্রোপিকটি কোথায় পেলেন!!
রং পার্টি নাতো!!!!!!!!!!!!!
শুন্য শুন্যালয়
হেহ হে, এইটা রঙ পার্টির কাজ তা আপনি ছাড়া আর কে বুঝবে, এমনি এমনি তো আর লম্বা হয়নাই গলা 🙂
হুম, তাজ দিয়েছে, শিউলি ফুল দিয়ে লিখে 🙂
ছাইরাছ হেলাল
ঠিক ই ধরে ফেলেছি। লম্বাদের ফল সরূপ হাতে নাতে ধরা।
ঘাড় লম্বা না করে উপায় কী, লেখা-লুখা এত্ত উচুতে থাকে বুঝতেই পারি না।
খুব ভাব জমেছে দেখছি।
শুন্য শুন্যালয়
ঘাড় লম্বা করে লেখায় আর কি মন থাকে? মন থাকে রঙে রঙে।
হুম, আমাগোর খুব ভাব। আপনার হিংসা হয় নাকি?
লীলাবতী
রূপকথা ভালো লেগেছে।খুব মজা পেলাম।চলুক রূপকথা ধারাবাহিক ভাবে।
শুন্য শুন্যালয়
তুমি মজা পাইছো? লেখাতো কেউ বোঝেইনাই। 🙁
ধারাবাহিক, আমিতো আর লিখুমই না 🙁
মোঃ মজিবর রহমান
কত রুপেরই বাহার
এখন পেলাম রুপ কথার জিরাফ
(y)
শুন্য শুন্যালয়
রুপের কোন শেষ নাইগো ভাইয়া। চলিতেই থাকিবেক 🙂
নীতেশ বড়ুয়া
জিরাফ একদিন ভগবানের কাছে বর চেয়েছিলোঃ হে ভগবান! তুমি কত কি বলো, কিন্তু আমার এই খাটো কানে কিছুই যে পাই না শুনতে! বর দাও যেনো শুনি তোমায় কান ভরে!
ভগবান বলিলেনঃ ওহে প্রাণ! থাকিতে যদি প্রাণ শুনিতে যদি চায় তোমারো কান তবে কান পাতিয়া শুনো- বলি, দিলাম তোমায় কি তবে সে বর!
জিরাফ তৎক্ষণাৎ কান পাতে ভগবানের দ্বারে, ভগবানের দেওয়া বরের খোঁজে!। কিন্তু হায়! আছে কোন উপায়? ভগবান থাকে তো ঐ কোন একখানে! ইতি চায়, উতি চায় তবু জিরাফের কানে কিছুই না শুনতে পায়। জিরাফ আবার ভগবানের কাছে ডাক পাড়েঃ ওহে ভগবান, বলো কি উপায়, তোমাকে খুঁজিতে খুঁজিতে যে ঘাড় খুলিয়া যায়!
ভগবান বলিলোঃ হে, দিলাম তোমায় দ্বিতীয় বর, যদি চাও শুনিতে প্রথম বর তবে ঘাড় আগাইয়া কান পাতিয়া শুনো আমি বলি কি তোমায়!, ঘাড় ধরিবে কান, রহিবে মস্তক অটুট, যাইবে না খুলিয়া, শুনিতে থাকো প্রস্তুত!
সেই যে জিরাফ তার ‘ঘাড় আগাইয়া’ কান পেতে প্রথম বর শোনার আশায় আগ বাড়িলো কানে, তো বাড়ছেই এখনো ঘাড়ে…
আর ভগবান! সে মিটিমিটি হাসে আর অঙ্গুলি হেলনে ‘কাল’ক্ষেপণ করে।
শুন্য শুন্যালয়
আমার মনেহয় ভগবান বোবা, আর জিরাফ বয়রা 🙂
হি হি, জোস হইছে দাদা। দিতাছি এড কইরা আমার পোস্টে।
কতকিছু অজানা রইছে। জিরাফের রংধনুর ব্যাপারটা একটু খেয়াল কইরেন দাদা। হাতেনাতে পরমান দিমু। 🙂
নীতেশ বড়ুয়া
আপনার পরমানের অপেক্ষায় রইলুম শুন্যাপু 😀
ভগমান বোবা তাই ইশারায় বলা,
জিরাফে বয়রা তাই লম্বাগলায় শোনা।
যত বড় গলা তত ছোট কান আর চোখ, তাই তো ভগমানের ইশারায় বলা সব কথা জিরাফে না শুনে আর না দেখে ঠিকেঠাকে। বেচারা… ভগমান! কি যে যন্ত্রণায় আছেন!
বাকিটূকু আপনার পরমানের পরে বলছি :p
শুন্য শুন্যালয়
পরমান এক্কেরে নিজেই দেখুবেন, যেইখানে দুই মাইয়া গল্প করে সেইখানেই রঙ রঙ রঙ রঙ পেইলাক মনের মত রঙ বলে চেঁচাবে।
আপনার ভগবান শুধু না, আমরাও যন্ত্রণায় আছি 🙁
পরের কথা আগে কন, নু প্রব্লেম।
নীতেশ বড়ুয়া
ভগবান! সে মিটিমিটি হাসে আর অঙ্গুলি হেলনে ‘কাল’ক্ষেপণ করে। আর নিজের মনে ;? বলে’ ব্যাটা জিফ্রা, তুই তো কানে খাটো আর চোখো ছোট, সাথে লেজে বলতে নেইকো! আমি দিলেও কি তুই বুঝবি কিছু! গলাই বড় করে যাবি শুধু। চেঁচাবি কিন্তু না শোবা যাবে উপরে না যাবে নীচে”
এদিকে হয়েছে মস্ত গোল, জোর বৈঠক চলছে। একদল বলছে ‘গলা বড় করে শোনার কি দরকার, ভগমান নীচে এসে বলে গেলেই হয়! বর যখন দিচ্ছেই তো শুনিয়ে যাক কি দিলো!’
ভগমান সব দেখিলেন বটে!
“জিরাফের মনে বরের আকুতি দেখে
সাতরঙ্গের ছিটে দিলেন শরীরে,
অতো উচুঁতে রোদেলা রঙটি গেলো খুব ঝলসে
আর বাকি গেলো মুছে,”
জিরাফ এ দেখ চিৎকার দিয়ে ম্যাতকারে মাতে!
“হায় ভগমান এ কি করিলে!
আমায় তুমি চাইনিজ মোজাইক বানিয়ে দিলে।
চাইলাম বর বললে গলা বড় কর,
গলা সাধিলাম গায়ক হবো জেনে
চাইনিজ মোজাইক বানিয়ে করলে গড়বড়!”
ভগমান বলে-
“ব্যাটা জিফ্রা, নীচে দেখ তাকিয়ে
ঈর্ষাকাতর হয়ে কিছু মেতেছে তোকে পঁচাতে,
আজ হতে তুই রবি বিশ্ব চরাচর
লম্বা গলায় জিরাফ তুই, আকাশছোঁয়া কদর।
দূর হতে তুই রঙ গলা নোয়ালে ধনু
সবাই বলিবে জীবত রংধনু,
আর সেই দল!
সাদরে ডাকি তোরে জিফ্রা
সাদাকালোয় মিশিয়ে দিলেম তাঁদের নাম জেব্রা,
একই তোরা আজ হতে নামে আর রঙে আলাদা।
হাঁটবি তুই খেতে যা তার জন্যে বেটা জেব্রাকে বলবি
নিতে হলে যা দৌঁড়া!
এই হলো তোর বর”
জিরাফ কহিলো
“নমোঃ নমোঃ, অধ্যয়নং তপঃ,
পাইনি আজো শুনতে
তবে বুঝিয়াছি গলা হইবে সাধিতে”
সেই হতে অদ্যাবদি জিরাফ গলা সাধিয়া চলিতেছে ল্যামার্কের হিসাবে।
আর জেব্রা! একই গোত্রের হয়েও রংধনু না হয়ে ছুটছে জিরাফের গলা পাড়ি দিতে।
পুনশ্চঃ
ভগমানের লীলা বোঝা বড় ভার,
বানর হইয়াছি; মানুষ হবো
ভগমানের লীলা দেখিতে জিরাফ আর জেব্রা শিকারে মাতিবো।
শুন্য শুন্যালয়
আইলা, এইজন্যই তো জিফ্রার রঙ প্রীতি, আমিতো এত্তদিন কিছুই বুঝিনাই। ভগবানের সাথে জিফ্রার এত্তো খাতির কেনু তাতো আমার বোধগম্য হইলোনা। গলা সাধক তাবিজ কবজের ম্যানেজার হইছে ইহা জানিতে পারিয়াছিলাম, অক্ষনে সব ফকফকা হইলো। জাতীকে উদ্ধার করিলেন বটে ইহার মধ্যে অবলা জেব্রাকেও টানিয়া আনিলেন আবার নাকি ঘোড়াও আসিবে। এরপর ব্যাঙ আসিবে নাকি? আমি ঘোড়া আর ব্যাঙের গল্প জানি।
ভগবানের লীলা আজ পর্যন্ত লীলাবতীই নাকি বোঝেনাই, আমরা কোন ছাড় !!
নীতেশ বড়ুয়া
উইমা!!! ঘোড়া ব্যাঙের গপ্পটা বলেন তাহলে… 😀
ভগমানের লীলা আর কেউ না বুঝলেও ভত্তাবউ বুঝে :p
মেহেরী তাজ
আপু আবার জিরাফ????? কদিন ধরে জিরাফের জীবন ইতিহাস পড়তে পড়তে অতিষ্ঠ। ভেজা ফ্রাই অবস্থা। ;(
নীতেশ বড়ুয়া
এখন জিরাফ ফ্রাই করেন তবে :p
শুন্য শুন্যালয়
জিরাফ ফ্রাই আপনি খাইবেন তো দাদা ভাই? 🙂
মেহেরী তাজ
হুম নীতেশ দা সে আপনি খাবেন তো।???
নীতেশ বড়ুয়া
খাওয়ার মধ্যে সবই খাই
না বলিতে কিছুই নাই 😀
শুন্য শুন্যালয়
তেল্লাপোকা :p
নীতেশ বড়ুয়া
খাইসেন? ;?
শুন্য শুন্যালয়
আপনি তেল্লাপোকা, সর্বভূক। 🙂
শুন্য শুন্যালয়
তুইও জিরাফের জীবন ইতিহাস পড়ছিস? প্রাণীটাই তো এমন, ভেজা ফ্রাই করে, হি হি।
তোর আর নীতিয়েছ দাদার জিরাফের লম্বা গলা কাহিনী এড করে দিমু আমার পোস্টে। 🙂
নীতেশ বড়ুয়া
:D) \|/
মেহেরী তাজ
হ্যা শুনিতেছ ঘোড়ার বিবর্তন ইতিহাস ও পড়তে হবে। চিত্র সহ। 🙁
নীতেশ বড়ুয়া
জিরাফের সাথে জেব্রা এনেছি। ছুন্য ছুন্যিয়ালয়াপু আগাইলে জেব্রা হতে ঘোড়াতেও যাওয়া হবে :p
শুন্য শুন্যালয়
ওগো তাজ, প্রানীবিদ্যা শিখেতেছ, এই মানুষবিদ্যার কিছু কি জানিতে পারিলে? পারিলে জানিও।
নীলাঞ্জনা নীলা
শুন্য আপু কি হয়েছে তোমার বলোতো? আসছোনা কেন? নানাকে জিজ্ঞাসা করো, বিশ্বাস করো খুব মিস করি তোমায়।
ও আনন্দবতী মেয়ে আমায় একটু আনন্দ দাও। -{@ (3
শুন্য শুন্যালয়
নীলাঞ্জনা তোমাকে ছেড়ে থাকতে পরান পোড়ে আমার, কিন্তু কি করি? একটু সময় ধার দাওনা আমায় 🙁
এসে গেছি, নন্দলালের গাছের কাঁচামিঠা আম সব তোমায় এনে দেব। 🙂 (3
নীলাঞ্জনা নীলা
ঠিক না আপু। তুমি আসলে আমাকে ভালোইবাসো না। 🙁
শুন্য শুন্যালয়
যদি তুমি ভালোবাস আমায়, শুধু একারনে পালাতে চাই। তোমার যোগ্য আমি নই, তাই ভয় যদি পেয়েও হারাই ।পালাতে চাই।