কাকতাড়ুয়া ভোর,সেজেছো তো বেশ। হাতে পেলে ঘাড় মটকে দেবো,জেনো।
অধরা। বহু যুগ বহু কাল। দীর্ঘকায়,বেঁটে,বোবা বা চতুর ভোরেরা। আপাদমস্তক মসলিন –মিহিতে মুড়ে ফেলা ভোর যেন প্রস্তর মূর্তি। চাঁদমারি করে রক্তগঙ্গা বইয়ে দেব এ যাত্রা।
কিন্তু তা ই বা কী করে করি ! কল্পনার অধরা বরপুত্র/বরকন্যা ভোর আমার। দেখাতো হয়েছিল কোন এক বেসামাল বোশেখ ,অঘ্রান বা নবীন ফাগুনের জোনাক জ্বলা ভরা পূর্ণিমায় অরণ্যের ক্রমাগত গভীরে।
ঝিনুক কুড়ানোর ভোরস্মৃতি এখনও উঁকি দেয় বালিয়াড়ির লোনা জলের ঝাপটার চোরাবালি এড়িয়ে।
ভোরের কাঠবিড়ালিরা একদৃষ্টে এখনও আমাকেই খোঁজে। নীল ট্রাউজার আর হাই-বুটে শিশিরের জড়াজড়ি দেখিনা কত কাল। মঠবাসী সন্ত আমি নই।
এই তো ক’পা এগোলেই আমার নিভাঁজ মায়াবী চোখ দেখতে পাবে ভোরের ছায়া-কায়া,দেখতে পাবে স্বর্গীয় উদ্যানে ভোরের নিরিবিলি চেয়ে থাকা রোদ-বৃষ্টি উপেক্ষা করে।
ভোরের বিষপাত্র নিষ্পলক চোখে নিমিষে উধাও সেই কখন। লুটেরা ভোর ! ভেবোনা ব্যাকুলতার সিঁদ কেটে এক বুক যন্ত্রণা দেবে হৃদয়ের ঘর গেরস্থালিতে।অনুরাগের নিক্তিতে দেখছি মেপে,সবই প্রহেলিক শূন্যতা ।
সালঙ্কারা শিউলি ভোর , হাতি মায়ের গা ঘেঁষে পায়ে পায়ে জড়িয়ে উৎফুল্ল হাতি শিশুর পথ চলা।
————————————————————————————————————————————
অনীহা আমার নৈবদ্যে বাগদেবীর । ভাবছি চুলোচুলিটা সেরেই ফেলব।(ভয়ে ভয়ে বলছি)
সহজ কথা সহজ করে যায় না বলা সহজে ।
৪৮টি মন্তব্য
ব্লগার সজীব
আপু আপনি তো ভয়ংকর এক মানুষ, আপনার মনে এই চিন্তা ‘ চাঁদমারি করে রক্তগঙ্গা বইয়ে দেবো ‘ আসে 🙁
বনলতা সেন
তা কিছুটা বলতেই পারেন ,তেড়ি-বেড়ি করলে কী করব বলুন ।
শুভেচ্ছা আপনাকে ।
ব্লগার সজীব
ভোরের এমন রূপ আগে দেখিনি কোনোদিন বা বলা যায় ভাবিনি। ধন্যবাদ আপনাকে।
ছাইরাছ হেলাল
‘স্বর্গীয় উদ্যানে ভোরের নিরিবিলি চেয়ে থাকা রোদ-বৃষ্টি উপেক্ষা করে’
লেখার অন্য দিক বাদ দিয়ে বলছি — চক্ষুষ্মান ভোর আপনি দেখছেন ! আবার এভাবে উপস্থাপন করছেন !
প্রশংসা করব না কী করব বুঝতে পারছি না ।
বনলতা সেন
আপনি লেখাটির মূল জায়গা ধরে ফেলেছেন । পড়লেই হবে । প্রশংসাটুকু আপাতত থাক ।
কিছুই এড়ানোর উপায় নেই দেখছি ।
জিসান শা ইকরাম
ভোরের যে বর্ননা দিলেন তাতে নতুন ভাবে ভোর দেখতে হবে ভাবছি ।
বনলতা সেন
আমরা ভোর সবাই দেখি ।এই দেখার মধ্যে কিছু ভিন্নতা থাকে ।
এটি এমন কোন বড় বিষয় নয় । আপনিও না হয় নূতন করে দেখতে শুরু করে দিন ।
আপাত এলো মেলো লেখাটি পড়ছেন দেখে ভালই লাগল ।
অলিভার
যেই ভোরের সংজ্ঞা জানতাম তা আজকে পরিবর্তন করে দিলেন। এখন তো নতুন করে ভোরের সংজ্ঞা শিখতে হবে।
বনলতা সেন
না পরিবর্তনের খুব একটা সুযোগ নেই । আপনি ও ইচ্ছে করলে নূতন করে ভাবতে পারেন ।
নিয়মিত পড়ছেন দেখে আনন্দ বোধ করছি ।
শুন্য শুন্যালয়
বলেছিলাম চুপিচুপি না দেখে আমাদেরও দেখাতে, তাই বলে একি দেখালেন? মাথা পুরাই ঘুরছে যে।
হুংকার যা দিলেন, ঘাড় মটকে দেবেন, চুলোচুলি সেরে ফেলবেন, কিছুদিন লুকিয়ে থাকাই উপযুক্ত হবে মনে হচ্ছে।
হাতী মায়ের গা ঘেঁষে পায়ে পায়ে জড়িয়ে উৎফুল্ল হাতী শিশুর পথ চলা। চমৎকার একটি লাইন। সালঙ্কারা শব্দের অর্থ কি
সেটা বুঝিনি। অবশ্য বুঝিনি অনেক কিছুই।
এটুকু শুধু বুঝলাম বনলতা দি মানুষ বড়ই সাংঘাতিক । সহজ কথা সহজ করে আপনার পক্ষে বলা সম্ভব না।
ছাইরাছ হেলাল
আপনি লিখে দিন কোথায় কোথায় বুঝিয়ে বলতে হবে ।
আর আমিও চাই সে এবার প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত ভালো করে বলুক , ভোর একা একা দেখবে
আমাদের কঠিন করে বলবে সেটি এবারে হচ্ছে না ।
বনলতা সেন
একটু বুঝিয়ে লেখার চেষ্টা করার জন্য সময় নিচ্ছি ।
পড়ে সময় করে পড়তে আসতে হবে ।
বনলতা সেন
আরে ভাই আমি যা দেখি তাই তো বলছি । তবে আমার মত করে বলছি । আপনি লুকিয়ে পড়বেন কেন ?
আপনাকে লুকোতে দিচ্ছেই বা কে ? আপনি না থাকলে এমন করে পড়বেই বা কে ?
না না মোটেই সাঙ্ঘাতিক মানুষ নই , আমি আপনার থেকে অনেক নিরীহ প্রকৃতির মানুষ ।
আমি আমার সাধ্যমত লেখাটি বুঝিয়ে বলার চেষ্টা করব , আমি নিশ্চিত আরও ভালো লাগবে ।
একটু সময় নিচ্ছি ।
শুন্য শুন্যালয়
হুম চুলোচুলি করবেন কেনো? 🙂
আর কাঠবিড়ালি, ছোট্ট পাখি সব আপনাকে খোজে কেনো? আমাদের খোজে না কেনো? হবেনা।
আপনি আমার থেকে নিরিহ মানুষ? হি হি. এটাও হবেনা।
অপেক্ষা করবো আপনার বুঝিয়ে বলায়।
বনলতা সেন
‘অনীহা আমার নৈবদ্যে বাগদেবীর । ভাবছি চুলোচুলিটা সেরেই ফেলব।(ভয়ে ভয়ে বলছি)
সহজ কথা সহজ করে যায় না বলা সহজে ।’
বাগদেবী বলা হয় সরস্বতীকে । সরস্বতী বিদ্যাদেবী । পূজো-অর্চনা করে ফল মুলা কচু ঘেচু কলা দিচ্ছি । কিন্তু তিঁনি কিছুতেই কিছু নেবেন না । আর তাই আমার বিদ্যাবতী হয়ে আপনাদের মত সুন্দর করে ভোর দেখতেও পারছি না । লিখতেও পারছি না । তাই মনের দুঃখে অতি বেদনায় চুলোচুলি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি । এখন আপনারাই বলুন মাথায় হাত রেখে ,কাজটি কি খুব খারাপ হবে ?
এ জন্যই বলি সহজ কথা সত্যি সহজ করে বলা যে কত কঠিন তা সহজ করে আপনাদের কিছুতেই সহজে বোঝাতে পারলাম না ।
‘কাকতাড়ুয়া ভোর,সেজেছো তো বেশ। হাতে পেলে ঘাড় মটকে দেবো,জেনো।
অধরা। বহু যুগ বহু কাল। দীর্ঘকায়,বেঁটে,বোবা বা চতুর ভোরেরা। আপাদমস্তক মসলিন –মিহিতে মুড়ে ফেলা ভোর যেন প্রস্তর মূর্তি। চাঁদমারি করে রক্তগঙ্গা বইয়ে দেব এ যাত্রা।’
ভোর কাকতাড়ুয়া সেজে আমাকে ভয় দেখাচ্ছে তাই আমিও ভয় দেখাচ্ছি । ভোরেরা দুষ্টু । সুন্দর মসলিন কাপড়ে আপাদমস্তক মুড়ে পাথরের মূর্তি হয়ে রয়েছে , সাড়া দিচ্ছেন না মেজাজ খারাপ করে খুনের হুমকি দিচ্ছি ।
‘কিন্তু তা ই বা কী করে করি ! কল্পনার অধরা বরপুত্র/বরকন্যা ভোর আমার। দেখাতো হয়েছিল কোন এক বেসামাল বোশেখ ,অঘ্রান বা নবীন ফাগুনের জোনাক জ্বলা ভরা পূর্ণিমায় অরণ্যের ক্রমাগত গভীরে।ঝিনুক কুড়ানোর ভোরস্মৃতি এখনও উঁকি দেয় বালিয়াড়ির লোনা জলের ঝাপটার চোরাবালি এড়িয়ে।’
নস্টালজিয়া । । অনেক ঝড়-ঝঞ্ঝা পেরিয়ে ভোরের সাথে গভীর সম্পর্কের কথা ভেবে ।
‘ভোরের কাঠবিড়ালিরা একদৃষ্টে এখনও আমাকেই খোঁজে। নীল ট্রাউজার আর হাই-বুটে শিশিরের জড়াজড়ি দেখিনা কত কাল। মঠ-বাসী সন্ত আমি নই।’
নীল জিনস আর হাঁটু অব্দি ঢাকা জুতো পড়ে সকালের শিশির ভেজা লম্বা সবুজ ঘাস বনে শিশিরের সাথে মাখামাখি করে কাঠবিড়ালের সাথে আনন্দময় সময় কাটানোর কথা বলা হচ্ছে । আপনি কিন্তু এমন করে দেখতে পারেন। শুধু জানলায় বসে থেকে সব ভোর দেখা হয় নাকি ?
‘এই তো ক’পা এগোলেই আমার নিভাঁজ মায়াবী চোখ দেখতে পাবে ভোরের ছায়া-কায়া,দেখতে পাবে স্বর্গীয় উদ্যানে ভোরের নিরিবিলি চেয়ে থাকা রোদ-বৃষ্টি উপেক্ষা করে।’
লেখাটির হৃদপিণ্ড এখানে , বেশি নাড়াচাড়া করার সাহস পাচ্ছি না । ভোর এখানে স্বর্গবাসী । লেখিকা কয়েক পা’ ফেলে স্বর্গে চলে গিয়ে তার ভোরকে আবিষ্কার করছে । ভোর সেখানে সব কিছু উপেক্ষা করে হয়ত তার ভোরকে অপলক নয়নে দেখছে । (এর বেশি বলা যাবে না , স্বর্গ যখন ডাল-ভাত । শেষে কিনা আপনারাও সকাল বিকেল ঘুরে আসতে চাইতে পারেন )
‘ভোরের বিষপাত্র নিষ্পলক চোখে নিমিষে উধাও সেই কখন। লুটেরা ভোর ! ভেবোনা ব্যাকুলতার সিঁদ কেটে এক বুক যন্ত্রণা দেবে হৃদয়ের ঘর গেরস্থালিতে।অনুরাগের নিক্তিতে দেখছি মেপে,সবই প্রহেলিক শূন্যতা ।’
ভোর এখানে ষড়যন্ত্রকারী , বিষ খাইয়ে দেয়ার চেষ্টা করছে । চেষ্টা করছে হৃদয়ে ব্যাকুলতা সৃষ্টি করে সব কিছু এলোমেলো করে দিতে । কিন্তু ভোরের সে চেষ্টা বমাল ধরা । এত্ত সোজা না ।
এটুকু আগে পড়ুন । আবার বলব ।
শুন্য শুন্যালয়
যতটুকু বুঝতে পেরেছিলাম বলে ভেবেছিলাম, তাও ঠিক হয়নি 🙁
ভোরকে নিয়ে আনন্দময় প্রণয়, তার নতুন সাজে ফিরে আসা। তাকে নিয়ে উৎকণ্ঠা। আর তার ষড়যন্ত্র ; এক লেখায় এতো কিছু, আমি না আসলে কিছু বলবার খুজে পাচ্ছিনা। আমরা উপর দেখি, আপনি দেখেন ভেতর। আমরা লিখি আপনি করেন ব্যবচ্ছেদ।
এক ফোঁটাও বাড়তি প্রশংসা করছি ভেবেন না। জাস্ট অসাধারন। যা কিছু লুকিয়ে রাখলেন তাও বলে ফেলুন। বুঝতেই পারছেন আপনি না বলা পর্যন্ত এই লেখার মর্ম উদ্ধার করা আদৌ সম্ভব নয় আমার পক্ষে।
বনলতা সেন
‘সালঙ্কারা শিউলি ভোর,হাতি মায়ের গা ঘেঁষে পায়ে পায়ে জড়িয়ে উৎফুল্ল হাতি শিশুর পথ চলা।’
সালঙ্কারা হল অলংকারাবৃত্ত রমণী।এখানে ভোর শিউলি ফুলের গহনা পড়েছে।সে কুলবধূ,সে মা। লেখিকা এখানে নিজ একান্তই নিজ মনোভুমে ফিরে যাচ্ছে। যেখানে শুধুই মাতৃত্ব।(আগের লেখাগুলোতে তা স্পষ্ট)
প্রাণীকুলের মধ্যে হাতি মায়ের মাতৃত্বের প্রকাশ বিশেষ রকম। হাতিরা দল বেঁধে বসবাস এবং যাতায়াত করে।লক্ষ্য করলে দেখতে পাবেন একটি বড় দলে একটি বা দু”টির বেশি বাচ্চা হাতী থাকে না। সব হাতি মিলে ঐ শিশু হাতীর দেখাশুনা করে। মনে করুণ দূরে বহু দূরে হাতির দল রওয়ানা হলো।পথিমধ্যে শিশু হাতিটি অসুস্থ হয়ে পড়ল,ঐ বড় দলটি অপেক্ষা করবে শিশুটি সেরে ওঠা পর্যন্ত।যেতে যেতে খেলতে খেলতে শিশুটি মাটিতে শুয়ে পড়ল।সমস্ত হাতী একটুও বিরক্ত না হয়ে অপেক্ষা করবে,কখন ও খেলা শেষ করবে এর জন্য।আবার চলতে শুরু করবে এরপর। আমার সব থেকে আনন্দ লাগে দেখতে যখন শিশু হাতিটি ওর মায়ের পাশে হাঁটতে থাকে।একটু পরে পরেই মায়ের পা ঘেঁসে ঘেঁষে চলবে,শুঁড় তুলে মাকে স্পর্শ করবে। আর একটু বলি,ধরুন সব বিশাল বিশাল হাতিরা শুয়ে বসে বিশ্রাম নিচ্ছে।শিশুটি শুধু ওর মা নয়,অন্য হাতিদের গায়ে উঠে গড়াগড়ি খাচ্ছে।এপাশ পাশ করছে।কেউ কিচ্ছুটি করছে না।এত্ত কথা শুধুই মাতৃত্বের অনুভব প্রকাশের জন্য।
এবারে ভাল করে প্রশংসার ফল্গুধারা ছোটান,কেউ কিচ্ছুটি বলবে না।
শুন্য শুন্যালয়
সত্যিই তো, একদল হাতীদের মাঝে দুএকটা শিশু হাতীকেই দেখি, কিন্তু ব্যাপারটা জানা ছিলোনা।
:Thinking: ভাবছি আর কি বলবো । মাতৃত্ব টুকু বাকি ছিলো তাও এলো।
স্যালুট বস।
আমার ভোর এখন চিন্তাযুক্ত হইয়া গেলো …
ছাইরাছ হেলাল
এখানে কে কার বস ? নিজেরা ফয়সালা করে আমাদের জানিয়ে দিলে
আমরা এ যাত্রা বেঁচে যাই ।
শুন্য শুন্যালয়
খেলার আগেই প্রতিপক্ষ দেখে হুমড়ি খেয়ে আহত হয়ে বিদায় নিচ্ছি। ফয়সালা প্রিয় বনলতা দি। আর কোন ওজর চইলবেক না। 🙂
বনলতা সেন
চিন্তা যুক্ত ভোরের আমাদের কোন সমস্যা নেই । আমরা আপনার ভোর দেখার
অপেক্ষায় থাকি থাকব । মনে থাকে যেন ।
ভোর দেখা তো আপনার কাছেই শিখলাম ,তো কী দাঁড়াল শেষে ?
শুন্য শুন্যালয়
চলুন সবাই মিলেই ভোর দেখি 🙂
বনলতা সেন
অবশ্যই মিলে মিশে দেখব । আপনাদেরও দেখাব অচিরেই ।
আপনি কতদূর দেখলেন তার আপডেট পাচ্ছি না কেন ?
শুন্য শুন্যালয়
নেটওয়ার্ক প্রব্লেম বনলতা দি, নিশ্চয়ই পাবেন। তবে আমার যে অই জানালাই ভরসা। আপনার পোস্টের জন্যও অপেক্ষা করছি।
বনলতা সেন
জানালা বা ঘুলঘুলি যাই হোক না কেন চালু থাকলেই হবে ।
প্রব্লেম ট্রব্লেম বুঝিনা , লেখা চাই ।
লিখেছি ,এডিটিং চলছে দিয়ে দেব যে কোন সময় ।
লীলাবতী
আমি একবার পড়ে কেন কবিতা বুঝতে পারিনা ? 🙁
বনলতা সেন
আপনার বোঝার মত করে বলার চেষ্টা করব অবশ্যই ।
অপেক্ষা প্লিজ ।
সঞ্জয় কুমার
কবিতার ব্যাপারে আমি বরাবরই কাঁচা । । নতুন ভোর নিয়ে আসুক নতুন সম্ভবনা ।
বনলতা সেন
কবিতা আমিও লিখতে পারিনা । তাই চেষ্টা ও করি না ।
আমিও চাই আপনার মত , আসুক নূতন ভোর নূতন সম্ভবনার সুখবর নিয়ে ।
পড়ছেন দেখে ভালো লাগল ।
স্বপ্ন
আমার এমন একটি ভোর প্রয়োজন ।
বনলতা সেন
অবশ্যই আপনিও এমন একটি ভোর দেখতেই পারেন আপনার জন্য ।
আমাদের জন্য ও অবশ্যই ।
ছাইরাছ হেলাল
আপনি অনেকদিন লিখছেন না কিন্তু ।
ছাইরাছ হেলাল
এখানে তো দেখছি বিশাল বিরাট ব্যাপার স্যাপার , নাক গলানোর জায়গা পাচ্ছি না ।
অবশ্য এখানে নাক দিয়ে নাক হারাতেও চাই না । এত ভাল লাখা মেনে নিতে পারব না ।
শিকেয় তুলে রাখতে হবে সবই ।
বাপ্রে…………………
বনলতা সেন
মন্তব্যের কি ছিরি !
কোথায় উৎসাহ দিয়ে আরও লিখতে বলবেন তা না করে আউল ফাউল বলা ঠিক না ।
একদিন ঠিক ই লিখে সব এফোঁড় ওফোঁড় করে ফেলব । মনে রাইখ্যেন ।
সিনথিয়া খোন্দকার
ভাবছি আপনার মত এমনি গভীর কিছু লিখব। পাঠকের একবার পড়ে কিছুই হবে না বারবার পড়তে হবে। অনেক্ষন পড়ার রেশ থেকে যাবে মনে। (y)
বনলতা সেন
আপনি ইচ্ছে করলেই তা লিখতে পারেন এবং লেখা শুরুও করেছেন ।
আমিও আপনার এমন সুন্দর লেখাই পড়তে চাই নিয়মিত । চালু থাকুক সুন্দর লেখা ।
প্রজন্ম ৭১
মন্তব্য না পড়লে বুঝতেই পারতাম না কি লিখেছেন। তবে শব্দ গুলো সহ পড়তে ভালোই লাগছিলো।
সিনথিয়া খোন্দকার বলেছেনঃ ভাবছি আপনার মত এমনি গভীর কিছু লিখব। পাঠকের একবার পড়ে কিছুই হবে না বারবার পড়তে হবে। অনেক্ষন পড়ার রেশ থেকে যাবে মনে। (y)
বনলতা সেন
যাক তাও ভাল ,কিছু একটু বোঝাতে পেরেছি ।
উনি ইতি মধ্যেই লিখতে শুরু করে দিয়েছেন । এবং অনেক ভালো লিখেছেন ।
ভাল থাকুন আপনিও ।
আদিব আদ্নান
ওরে বাবা এ কোথায় এসে পড়লাম !
কোথাও কেউ কি আছেন ? আমাকে বাঁচান । আর এবারের মত মাফ করে দিন ।
আমি কি পথ হারিয়েছি ?
তবে হাতি কিন্তু খুব পছন্দ করি ।
বনলতা সেন
মান ইজ্জত তো দেখছি থাকবে না । আপনার ও আমার । সমস্যা কী ? মন্তব্য সহ মন দিয়ে পড়তে শুরু
করুণ । না পড়েই চিল্লা পাল্লা শুরু করে দিয়েছেন । পরে আবার বলতে হবে ।মনে থাকে জেন ।
হাতি সবাই পছন্দ করে ,আমি একটু বেশিই করি ।
আদিব আদ্নান
এবারে একটু ক্লিয়ার মনে হচ্ছে । আপনি লেখার শেষে আবার সহজ করে বুঝিয়ে দেয়ার ব্যবস্থা করলে
সাহস ফিরে পেতাম ।
কবিতার মানুষ নই , কী করব বলুন ?
চিল্লা চিল্লি কী সাধ করে করি ? মাথা আউলা আউলা লাগে । কী সব যে লেখেন আপনারা ই জানেন ।
বনলতা সেন
এবারে নিয়মিত হয়ে আমাদের সাথে থাকুন , মনে থাকে যেন ।
সহজ লেখাও পাবেন ,অপেক্ষা করুণ ।
স্বপ্ন নীলা
এত সুন্দর করে ভোরের বর্ণনা দিয়েছেন আপুনি !! আমার এখন নতুন করে ভোর দেখার শখ হলো —!! দেখতে হবে ভোর নতুন করে ————– শুভকামনা রইল
বনলতা সেন
সুন্দর কীনা জানিনা তবে আপনি দেখবেন জেনে ভালো লাগল ।
আপনি দেখলে যে আমাদেরও দেখাবেন এও জানি । আপনার জন্যও একগুচ্ছ শুভেচ্ছা ।
মশাই
সবার শেষে এসেও ভোর দেখতে পেলাম বলে নিজের কাছেই আনন্দ লাগছে। লেখনি এবং তার সাথে বিশ্লেষণ সব কিছু এক সাথে পাওয়ার সৌভাগ্য কজনেরই বা থাকে!!! আপনার চোখেই সম্ভব এমন ভোর দেখার। দেখুন, লেখুন।
বনলতা সেন
দেখেছি আবার । লিখেছি প্রায় । শেষ হলেই দিয়ে দেব ।
যে কারও চোখেই দেখা সম্ভব । আপনি দেখলে আর সুন্দর হবে বলেই মনে করি ।
দেরিতে পড়লেই অভিনন্দন ।
শিশির কনা
আপু মিস করি সোনেলাকে। এত ভালো লেখাও মিস করছি ভাবতেও খারাপ লাগে 🙁
বনলতা সেন
আপনাকেও সত্যি মিস করি । মিস করি সেই সব দিন । শত ব্যস্ততার মাঝে আমাদের দেখে যাবেন ।
পড়াশোনা চালু থাকুক ।