তুমি এসো, নির্জন অন্ধকারকে ম্লান করে দিয়ে এসো।
স্নান করাও পৃথিবীকে আরেকটিবার তোমার নতুন আলোয়;
সমস্ত আকাশের স্তব্ধতা মিলিয়ে দিয়ে বেজে উঠুক তানপুরায় সুর,
“এ কী সুগন্ধহিল্লোল বহিল, আজি প্রভাতে, জগত মাতিল তায়!”
তুমি এসো, অন্যরূপে, পূর্ণ করে দাও যতো অপূর্ণতা আছে
পুরোনো স্মৃতি-জরা-জীর্ণতাকে পেছনে ফেলে রেখে
নীরবতার ভেতর দিয়ে এসে ঝড় ওঠাও
তোমার ঝড়ের জলে নেচে উঠুক গাছের পাতারা,
উত্তপ্ত ধূলোর বুক ভিঁজিয়ে দাও।
তুমি এসো নতুন সম্ভাবনার দরোজা খুলে,
আমাদের স্বপ্নকে স্পর্শ করাও আবহমান বাংলার এই মাটিতে।
“বৈশাখ হে, মৌনী তাপস” তুমি এসো,
তোমার আলোয় স্নান করাও পৃথিবীকে আরেকবার।
হ্যামিল্টন, কানাডা
১৬ মার্চ, ২০১৭ ইং।
৪৮টি মন্তব্য
প্রহেলিকা
সাধ্য কি আছে কারো এমন আহবান ফিরিয়ে দিবে!
আঁচলে নেমে আসুক আপনার বৈশাখ,
জলে যেমন ভেসে যায় কদম ফুলের দল
তেমনি ভেসে যাক চৈত্রের জরাগুলো।
মাঝের স্তবকটি বেশ মনে ধরেছে। ম্যাগাজিন সমৃদ্ধ হলো হে কবি।
নীলাঞ্জনা নীলা
আপনার সুনিপুণভাবে মন্তব্য দেয়ার কৌশল শিখতে হবে আপনার কাছ থেকেই।
লেখা কি হয়েছে সে কথায় কিছুতেই যাবোনা। কিন্তু প্রহেলিকার মন্তব্য এতোটাই প্রেরণাদায়ক, কেউ যদি লিখতে না-ও পারে, সে লিখে ফেলতে পারবে নিশ্চিত।
আমি আর কোন ছার!
ম্যাগাজিন সমৃদ্ধ হবার মতো কবিতা কুবিরাজ ভাই দিয়েছেন, এবং আরোও আছেন। আপনারা সকলে দেবেন, আমি দেখবো আর ভাববো আহারে কেন অমন করে লিখতে পারলাম না? 🙁 তবে শিখতে তো পারবো। দিয়ে দিন লেখা তাড়াতাড়ি। পড়ি এবং দেখি নকল-টকল করতে পারি কিনা! 🙂
প্রহেলিকা
ভাগ্যিস আমি প্রশংসা করতে জানি না, যদি জানতাম তাহলে সোনেলাতে থাকতেই পারতাম না।
**আমি দেখবো আর ভাববো আহারে কেন অমন করে লিখতে পারলাম না? **
আপনি নিজেও খুব ভালো করে জানেন যে, সোনেলাতে আমরা যারা লিখি তারচেয়ে আপনি শতগুণ বেশি ভালো লিখেন। প্রহেলিকার কথা বিশ্বাস হয় না বুঝি!! 🙁
আপনি যে ভাল লিখেন, সেটি একদিন সৎ-সাহসে স্বীকার করেই ফেলুনতো দেখি, খুশি হবো। ও আরেকটি কথা, শব্দ বেশ কুঁড়িয়েছেন বোঝা যায়। ঝুলি পূর্ণ করেই ফেলেছেন।
নীলাঞ্জনা নীলা
সত-সাহস নিয়ে বলে ফেললেই বুঝি হয়ে গেলো? এই সেরেছে, নাহ শব্দ কুড়িয়েছি আচ্ছা মানলাম। কিন্তু আপনার এই কথার প্রতিমন্তব্যে কি লিখবো সেই শব্দদের খুঁজে তো পাচ্ছিনা। পাবো কি করে? ঝুলির নীচে মনে হয় ছেঁড়া ছিলো, পড়েই গেলো সব। 🙁
প্রহেলিকার কথায় বিশ্বাস খুব হয়। তবে লেখার বেলায় নিজের উপর বিশ্বাসটা কম, কি করবো বলুন! 🙂
প্রহেলিকা
ছেঁড়া ছিল!! এও শুনতে হচ্ছে কবিদের মুখে! নিজের লেখার উপর বিশ্বাস থাকতে হয় না। লেখার প্রতি ভালোবাসা থাকলেই হয়। এই যে হচ্ছে, চাক্ষুস প্রামাণ দিয়ে দিলাম। চিঠির অপেক্ষায় আছি।
নীলাঞ্জনা নীলা
কবি!!!!!!! কে আমি?
ভালোবাসি বলেই তো আজও একেবারে ছেড়ে যায়নি আমায়। কাঠবেড়ালির মতো কুটুর-কাটুর করে শব্দগুলোকে মনের ভেতরে রাখি। মাঝে-মধ্যে ওরা অনশন করে, তখন একেবারেই লিখতে পারিনা। আর যখন ধর্মঘট ডাকে লেখার মধ্যে কাটাকুটি হতো একসময়, বর্তমানে শুধু “ইরেজ”।
হুম চিঠি লিখবো। রবিবার নাগাদ দিয়ে দেবো। কারণ কাল বাসায় অতিথি আসবে, পরশু একটা পার্টিতে যাবো। রবিবার মানে আপনাদের সোমবার পেয়ে যাবেন। 🙂
প্রহেলিকা
সুসংবাদ! সুসংবাদ! তবে অপেক্ষার পালা বাড়ল, এই যা। তবে সমস্যা হবে না, অপেক্ষা করতে জানি।
শব্দদের সাথে, দোস্ত দুশমনি দুটোই পাকিয়ে বসেছেন দেখছি। আরেক আছে আমাদের হেলাল ভাই। শব্দদের সাথে স্বর্গ নরকেরও লিংক লাগিয়ে দিয়েছেন।
বৈশাখ নিয়ে আরো লেখা চাই, কালবৈশাখী নিয়েও লিখে ফেলুন কিছু চটজলদি। কালবৈশাকীকে বাদ দেয়া যাবে না, খুব রাগ করবে।
নীলাঞ্জনা নীলা
সাধে কি আর বলি প্রহেলিকার তুলনা একমাত্র প্রহেলিকা-ই। তা নইলে এদিকে মন্তব্য করা, আর অন্যদিকে কবিতা লেখা। আমি তো ভাবতেই পারিনা। কবির সংজ্ঞাসহ উদাহরণ দিতে গেলে নাম আসবে প্রহেলিকা, কুবিরাজ ভাই(হেলাল ভাই)। একেবারে জাত কবি।
কালবৈশাখী নিয়ে লেখা? আগে তো চিঠি লিখে নেই। আমার মাথা এলোমেলো হয়ে গেছে কবি প্রহেলিকা। 🙂
প্রহেলিকা
এবার রীতিমত ভয়ই লাগছে দু একটি শব্দ লিখতে। কি না কি লিখি, এভাবে বলে আস্কারা দেয়া উচিত না। তবে হেলাল ভাইকে যথার্থই বলেছেন। কবি শব্দটা উনার সাথেই যায়। যা তা কথা নয় খুব ভারি একটি শব্দ! আপনাদের কবিতা পড়লে, পড়তেই মন চায়। বারবার!
নীলাঞ্জনা নীলা
কে যে কাকে ভয় পায়! আমি নিজেকে ভয় পাই খুব বেশী, কখন যে কি মাথামুণ্ডু লিখে ফেলি এটাই ভয়।
বুঝেছি প্রশংসা শুনতে চান।
আপনার যে কোনো লেখা পড়ার অপেক্ষা করি। পড়ে পড়ে যদি একটু শিখে নিতে পারি সে আশায় আর কি! 🙂
ছাইরাছ হেলাল
এভাবে বোশেখ বন্দনা করলে আমরা কোথায় যাই!!
যাক বাবা, বোশেখ এবার আর চ্যাততে পারবে না, এর মধ্যেই আমারও বোশেখ বৃষ্টিতে
সামিল হয়ে যাব, ম্লান আলোটুকুও চাই।
এমন ল্যাখে কী করে ভাবতেই আছি,
রিয়েলি সুন্দর,
প্রহেলিকা
রিয়েলি সুন্দর!
নীলাঞ্জনা নীলা
প্রহেলিকা মন্তব্য রিয়েলি সুন্দর!
নীলাঞ্জনা নীলা
কোথায় যাবেন মানে? পরের মাস জ্যৈষ্ঠতে যাবেন। কাঁঠালের গন্ধ, খান তো নাকি? ওটা আমার আবার পোষায় না।
বোশেখ বৃষ্টিতে কি আর করবেন। আম কুড়োবেন, সিঙ্কেল যারা তারা ওই বৃষ্টিতে আম কুড়োয়। 😀
বুঝেছেন কুবিরাজ ভাই?
ক্যামনে লিখি? শুনুন ব্লগে আসি, নকল-ফকল করে অভ্র দিয়ে লিখি। 😀
ছাইরাছ হেলাল
আমিও আপনাকে নকল করে লিখতে চাই, তা পারছি কৈ!!
দেশে খুব আকাল, আম-ফাম আর নাই,
স্পার্কেল দাঁত!!
নীলাঞ্জনা নীলা
নকল করা আপনার কম্ম নয়। বরং আমার মাথার স্ক্রু ঢিলা কিভাবে করা যায়, সেটাই আপনার চিন্তা-ভাবনা।
আমার মতো মানুষ ভাবে কিভাবে বিভিন্ন লেখা থেকে চুরীচারি করে চানাচুর-মুড়ির মতো মিশিয়ে ঝাকাঝুকা দিয়ে সটান করে সোনেলার ঘরে দিতে পারি। 😀
আচ্ছা স্পার্কেল মানে কি? ;? ^:^
মৌনতা রিতু
এভাবে ডেকো না। এসে পোড়লে তবে সামলাবে কে? তবে তোমার ডাকে সে সাড়া দিবে এই মৌন স্নিগ্ধতা নিয়ে। পাতারা নাচবে, তোমার কবিতার শব্দমালা নাচবে।
দারুন হইছে আপু। সত্যি অসাধারণ।
গুরুজী। -{@ (3
নীলাঞ্জনা নীলা
শান্তসুন্দরী পাতারা এমনিতেই নাচে মৌন স্নিগ্ধতা নিয়ে। এই মৌন স্নিগ্ধতা তোমার কাছেই তো আছে।
এতো সুন্দর মন্তব্য করো তুমি আজকাল, মনটা ভিঁজে যায় আবেগের শিশিরে।
অফুরান ভালোবাসা আপু।
ভালো থেকো। -{@ (3
নীরা সাদীয়া
অসাধারন ভাষার ব্যবহার। কী মিষ্টি করে লিখলেন। নতুনকে আহবান করার এ যেন এক নব্য পদ্ধতি। মুগ্ধতা রেখে গেলাম।
নীলাঞ্জনা নীলা
নীরা আমার এই লেখাকে অলঙ্কৃত করলো আপনার মন্তব্য।
অসংখ্য ধন্যবাদ।
আগুন রঙের শিমুল
আহা, এমন করে কেউ ডাকলো না 🙁
নীলাঞ্জনা নীলা
আগুন রঙের শিমুলকে বৈশাখ কখনোই ডাকবেনা।
আপনাকে ডাকবে বসন্ত। 🙂
আগুন রঙের শিমুল
মুলত, শিমুল বিফল এক ফুল 🙂
নীলাঞ্জনা নীলা
তা তো মনে হয়না। শিমুল না ফুটলে বসন্ত যে নাচেনা।
জিসান শা ইকরাম
কিভাবে লেখ এমন লেখা!
নীলাঞ্জনা নীলা
নানা অনেকদিন পর!
যেভাবে তুমি লেখো, আমিও ল্যাপটপেই লিখি। 😀
ভালো থেকো।
মিষ্টি জিন
নীলাদি কোন কথা না শুধু বলছি , অসাধারন।
এত সুন্দর কর লেখ কেমনে?
নীলাঞ্জনা নীলা
মিষ্টি আপু তোমার মন্তব্য পেয়ে লেখায় প্রাণ এলো।
ল্যাপটপে লিখি আপু। বেঁকাতেড়া হয়না। 😀
ভালো থেকো। মজা করলাম কিন্তু।
নীহারিকা
আহা এ ডাক কি ফিরিয়ে দেয়ার সাধ্য কারো আছে?
এবার বৈশাখ আসুক নতুন আশা নিয়ে।
মিটিয়ে দিক যত মন্দ আছে এই পৃথিবীতে।
এমন লেখার সাথে কম্পিটিশনে নামার দু:সাহস নেই।
তাই শুধু পড়েই যাই 🙂
নীলাঞ্জনা নীলা
আছে, আছে। এখানকার আবহাওয়া যে কোনো সময় বৈশাখের বারোটা বাজিয়ে দিতে পারে আপা। 😀
কম্পিটিশনে যাবার মতো লেখা নাকি সেটা তো দেখা যাবে ম্যাগাজিন প্রকাশিত হবার পর।
সময় তো আছে এখনও, দিয়ে দিন লেখা। অপেক্ষায় আছি।
মোঃ মজিবর রহমান
আপু বৈশাখের কাছে সুন্দর আবদার পুরন হোক, বৈশাখ এর তাণ্ডবে সব জরা, জীর্ণতা ধুয়ে মুঝে হোক কল্যান কর ।
কামনা ই থাকলাম
এসো হে বৈশাখ এসো এসো…
নীলাঞ্জনা নীলা
মজিবর ভাই সুন্দর মন্তব্যে রাঙিয়ে দিলেন এই লেখাটিকে।
অসংখ্য ধন্যবাদ।
চাটিগাঁ থেকে বাহার
সুন্দর আহবান, তিনি যেন আসতে গড়িমসি না করেন! -{@
নীলাঞ্জনা নীলা
এখানকার আবহাওয়া আমি জানিনা কি থেকে কি হয়!
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
ইঞ্জা
মুগ্ধ হয়ে পড়লাম কাব্য খানি, আপু একটা আবদার করি, এই লেখাটিতে কণ্ঠ দিন প্লিজ।
নীলাঞ্জনা নীলা
আমার হ্যান্ডপাম্প ভাইয়ার আব্দার অবশ্যই রাখবো। 🙂
ইঞ্জা
শুকরিয়া আপু।
নীলাঞ্জনা নীলা
ভালো থাকুন ভাইয়া। 🙂
প্রহেলিকা
কবিতা বিভাগ বাদেও আরো অন্য বিভাগে লেখা দিচ্ছেন না কেন? ভালো লেখকদের এই এক সমস্যা। লেখা খুঁজে খুঁজে হয়রান হতে হয়।
নীলাঞ্জনা নীলা
ওই যে একটা লেখা লিখতে পেরেছি ওটাই ঢের। আর কি লিখবো মাথায় কিছুই আসছে না।
মাথার ভেতর পুরো ফাঁকা।
ভালো লেখক হলে মাথার ভেতর ভরে থাকতো অনেক লেখা। বুঝেছেন?
প্রহেলিকা
মাথায় কিছু না আসলে গল্প লেখা যায়, লিখে ফেলুনতো একটি গল্প। আপনার গল্প পড়িনি সম্ভবত কখনো। এবার পড়বো
নীলাঞ্জনা নীলা
আপনার কি মনে হয় আমি চড়ুই পাখির মতো ফুড়ুৎ ফুড়ুৎ করে উড়ে উড়ে গল্প লিখে ফেলতে পারি?
আসলেই মাথা একেবারে শূণ্য।
তবে চেষ্টা করবো লেখার। জানিনা আজ পারবো কিনা!
প্রহেলিকা
আজ না হলে কাল হবে, এতে সমস্যা নেই।
**আপনার কি মনে হয় আমি চড়ুই পাখির মতো ফুড়ুৎ ফুড়ুৎ করে উড়ে উড়ে গল্প লিখে ফেলতে পারি?** এই লাইনটির উত্তর অন্য আরেকদিন দিবো, সময়ে।
বৈশাখ নিয়ে কত্ত শত লেখা আসে মাথায়, একটু ভাবলেই হয়ে যাবে আপনার। আজ থাকে কাল দিয়েন
নীলাঞ্জনা নীলা
একটা এলোমেলো লেখা ছিলো, সেটাকে কেন যে রেখেছিলাম জানিনা।
না গল্প, না কবিতা। কিছুই না। আজ মনে হয় ওটারই উপর নির্ভর করতে হবে।
তবে আজ মনে হচ্ছে না কিছু হবে।
ঠিক আছে চড়ুই পাখির মতো ফুড়ুৎ করে উত্তর দেয়াটা কেন জানি আপনাকে মানায় না। আপনি হলেন আলবাট্রস।
প্রহেলিকা
আমি চুপ করেই থাকি সেই ভালো।
অপেক্ষা করতে পারব। তবে বেশি অপেক্ষা করতে পারবো না।
আপনি পারবেন তা জানি। আর গল্প লেখা এমন কঠিন কি! আপনার জন্য আরো সহজ।
পেতেছে জাল উঠেছে কীট। জেলেটা দেখে হাসে।
মেয়েটি বলে, বাজান কাল মেলায় নিয়ে যাইবাতো?
এই যে লিখে ফেললাম গল্প। কত্তো সহজ হা হা
নীলাঞ্জনা নীলা
আপনাকে চুপ করতে দেয় কে? চুপ করে গেলেই লেখা কিন্তু বন্ধ।
হুম অপেক্ষা করুন। তবে কথা দিতে পারছিনা মাছ উঠবে নাকি কীট।
ফাঁকিবাজি খারাপ জিনিস, আপনাকে মানায় না। 🙂
গাজী বুরহান
কবিরাজ ভাইয়ের কাছে কবিতা ভিক্ষে চেয়ে পাইনি।
আপনাকে বলি..
দেন্না এক্টা কবিতা। ম্যাগাজিনে আমার একটা কবিতা যে বড় প্রয়োজন।
দারুণ হইছে।।
নীলাঞ্জনা নীলা
এতো সুন্দর মন্তব্য করলেন! সত্যি ভালো লাগলো। মজাও পেলাম।
আপনাকে দেবো আমি কবিতা!!!
কবিতা বিভাগে এই যে লেখাটি দিয়েছি, তাতেই সংশয় আছে এটা কি কবিতা হলো নাকি অন্যকিছু?
এই কবিতাটি আবৃত্তি করে নিজেকে কয়েকবার শোনান, ঠিক লিখতে পারবেন।
“হে ভৈরব, হে রুদ্র বৈশাখ!
ধুলায় ধূসর রুক্ষ উড্ডীন পিঙ্গল জটাজাল,
তপঃক্লিষ্ট তপ্ত তনু, মুখে তুলি বিষাণ ভয়াল
কারে দাও ডাক
হে ভৈরব, হে রুদ্র বৈশাখ!”
http://tagoreweb.in/Render/ShowContent.aspx?ct=Verses&bi=14576005-A4A0-4025-951D-B2EAEB60FB63&ti=14576005-A4A0-47E5-451D-B2EAEB60FB63&ch=c