সহস্র সহস্রের পথের খুলে দাও পথ, হিরণ্ময়ী ভোর, কিংবা ঝুল বারান্দায় বিজলি চোখের রাতের।
এফোঁড় ওফোঁড় হাজারটা চলে যাওয়ায় একটি ক্লু খুজঁতে নেই। এক একটা চলে যাওয়াতেই তার হাজার হাজার বায়োগ্রাফি।
নিজেকে ফেক একজন ফেলু দা কিংবা শার্লোক হোমস সবাই ভেবে নিতে পারে এই আমারই মতোন, তবু দিন শেষে ঝুলে পড়া মাথায় একটাই আকুতি জাগে, দেবী কৃপা করো।
ম্যাজিক রশ্মির মতো দেবীর দয়া ফিরে আসার অপেক্ষায় থাকি, অপেক্ষায় থাকি অপেক্ষার। এক চপল রণরঙ্গিণীর দস্যিপনায় খুঁজে পাই তাকে, কিন্তু কাকে খুঁজে ফেরে সে? শৈশব, ছায়া নাকি ইচ্ছে ছবিকে? অপটু লেখক, চিত্রকর কিংবা গান তৈরীর কারিগর যে সীমার বাইরে যেতে পারেনি কোনদিন। যে খুঁজে বেড়ায় সমুদ্রের অতল ভুবন, ভেতর ফুরে যেতে যেতে যে খুঁজে পায় গোপন মহল। কিংবা খুঁজে হয়তো পায়না সেই সে ঠিকানাবিহীন গাছ, যে গাছ ডেকে বলবে কেমন আছো বন্ধু আমার? এ-যে অনেক কাল পরে এ-দেখা।
সমস্ত চঞ্চলতায় ঘিরে থাকে কেনো তার ভেতর এক ডুবুরী?? কেনো থাকে চাঁদ বেয়ে নেমে যাওয়া দড়িতে ঝুলে যাওয়া ঝুলনা কিশোরী? আত্মহননে নিজেকে সরিয়ে ফেলা আবার জাতিস্মর হয়ে বেঁচে থাকবার ইচ্ছা, রহস্যময়ীর এ রহস্য পাজেল আমি কোনদিন মেলাতেই পারিনি। তাই ঐ পাজেলে আমি হাতই দেইনা। সবকিছু মেলাতেও নেই। মিলে গেলেই এলোমেলো করবার ইচ্ছেটা চলন্ত ঘড়ির ছোট আর বড় হাত……
৫২টি মন্তব্য
অরণ্য
বেশি ভারী বলে ফেলেছেন – “সবকিছু মেলাতেও নেই। মিলে গেলেই এলোমেলো করবার ইচ্ছেটা চলন্ত ঘড়ির ছোট আর বড় হাত……”। আমি অনেককে বলি জীবন পাঁচ দিনের, অনেকের সাড়ে চার দিন শেষ। এত কঠিন করে ভাবতে নেই। কঠিন ভাবনায় যদি সহজ কিছু বেরিয়ে আসে, তবে অবশ্যই তা ভাবা উচিৎ। ভাববার সাহস থাকা উচিৎ। ভাববার যথার্থতা সেখানেই। ভালো থাকবেন।
শুন্য শুন্যালয়
কঠিন করে ভাবতে চাইনা বলেই বলেছি, সবকিছু মেলাতে নেই। 🙂 যতো বেশি মেলাতে যাবেন ততোই জটিল হয়ে যাবে। সহজ করে কোনকিছু ভাববার সাহস সত্যিই কেন যেন আর নেই।
আপনি তো লিখছেন না অনেকদিন। লিখে ফেলুন কিছু।
অরণ্য
লিখছি না এটা পুরোটা ঠিক না। এই তো আপনার লেখায় মন্তব্য করলাম, করছি। যেসব লেখা পড়ার সময় পাচ্ছি, পড়ছি এবং মন্তব্যও করছি। এটাকে কি লেখা বলে ধরে নেয়া যায়না? তবে পোস্ট হিসাবে লেখা কবে লিখতে পারব, সেটা ঠিকঠাক বলতে পারছিনে।
শুন্য শুন্যালয়
হ্যাঁ ধরে নিলাম। আসলে ভালো লাগা রেখে গেলেন কিংবা ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য এমন উত্তর দেখে দেখে ভুলেই গিয়েছিলাম এটাও লিখা। যেদিন আপনার ইচ্ছে হবে পোস্ট দেবেন। ইচ্ছেই সবকিছু।
প্রহেলিকা
ঠিকই বলেছেন আপনি, কিছু জিনিস হারালে সত্যি আর খুঁজে পাওয়া যায় না, বাঁকল খুলে খুলে খুঁজে পাক অন্দর মহল অথবা সমুদ্রের অতল ভুবনে। খুঁজে খুঁজে সত্যি আবার সন্ধ্যায় যেতে হয় দেবীর কাছে। প্রথম লাইনটা খুব বেশি কঠিন করে লিখলেও ছয়বার পড়ে তারপর বুঝেছি।
জাতিস্মর হয়ে বেচে থাকার রহস্য রহস্যই থেকে যাবে আমার মনে হয় কারণ এই রহস্য ভেদেরও কোন উপায় দেখছি না স্বয়ং সে নিজে যদি নেমে না আসে দিব্যি তুলে।
অনেক ভালো লেখেন আপনি, তবে আগের চেয়ে একটু সহজ করে, সেজন্য ধন্যবাদ।
শুন্য শুন্যালয়
আমি কঠিন করে লিখি এই অপবাদ আপনি দিতেন, আর এখন সহজ বলছেন, আর সবাই বলছে উল্টোটা। 🙁 আরেকটু সহজ করে বোঝাবার চেস্টা করবো।
রহস্য উদ্ঘাটনের ভার তার হাতে জমা হলেই ভাল।
কাউকে বুঝতে পারার সন্ধান করছি, এটাই লেখার মূল অংশ।
প্রহেলিকা
যদি তাই হয় তাহলে বলি, যাক অবশেষে তাহলে আপনার লেখা বুঝতে পেরেছি। আসলে কঠিন পড়তে পড়তে একটু বুঝতে পেরেছিতো তাই বলেছি সহজ করে লিখেছেন, তবে হ্যা একবার পড়ে বুঝতে পারিনি কয়েকবার পড়তে হয়েছিলো।
সন্ধান চালু রাখেন, উনার সইয়ের সাথেও আত্মীয়তা করে নেন তাহলে বুঝতে সুবিধা হবে অনেক। যদি রহস্য উদঘাটন হয়ে যায় তাহলে জানাবেন সোনেলার সবাইকেই কিন্তু।
প্রহেলিকা
***কাউকে বুঝতে পারার সন্ধান করছি, এটাই লেখার মূল অংশ।***
যদি তাই হয় তাহলে বলি, যাক অবশেষে তাহলে আপনার লেখা বুঝতে পেরেছি। আসলে কঠিন পড়তে পড়তে একটু বুঝতে পেরেছিতো তাই বলেছি সহজ করে লিখেছেন, তবে হ্যা একবার পড়ে বুঝতে পারিনি কয়েকবার পড়তে হয়েছিলো।
সন্ধান চালু রাখেন, উনার সইয়ের সাথেও আত্মীয়তা করে নেন তাহলে বুঝতে সুবিধা হবে অনেক। যদি রহস্য উদঘাটন হয়ে যায় তাহলে জানাবেন সোনেলার সবাইকেই কিন্তু।
শুন্য শুন্যালয়
রহস্যের সৃষ্টি, উদঘাটন সবই এই সোনেলায়, অপেক্ষা করুন, যদি তার মর্জি হয়।
আপনি মন দিয়েই পড়েন সবসময়। আর কএকবার পড়েছেন শুনলে আরোই ভালো লাগে। এখন থেকে কঠিন করেই লিখবো 🙂
প্রহেলিকা
আরেকটা কথা, মনে হয় সেই রহস্যময়ীর কোন সই-এর যদি এপারে ওপারে আসা যাওয়া থাকে তাহলে উনি একটি সাহায্য করতে পারেন এই রহস্যের জট খুলে দিতে! দুজনের মাঝেই ভাব খুব বেশি, তিনি এবার সহায় হলেই হয়।
শুন্য শুন্যালয়
ঠিকই বলেছেন, কিন্তু সেই দস্যি এলেই আবার কি কুকান্ড করে ঠিক নেই। কুংফু কারাত জানা মানুষ সে।
মরুভূমির জলদস্যু
-{@ অপেক্ষায় থাকি অপেক্ষার -{@
বেম বলেছেন, অপেক্ষার জন্যও অপেক্ষা ;?
শুন্য শুন্যালয়
আমি কি আর জানতাম, অপেক্ষার জন্যও অপেক্ষা থাকে !!! এ তারই ভাষ্য। সব দোষ তার।
সীমান্ত উন্মাদ
বন্ধু সব কিছু আসলেই মিলাতে যেতে নেই। গেলেই জীবনের পথ অনেক কঠিন হয়ে যায়। গত ১২টা বছর ধরে আমিও একটা পাজোল মিলানুর চেষ্টা করছিলাম, তোমার লিখাটা পড়ে আজ থেকে তা বন্ধ করে দিলাম। জানি হারতে নেইঅ হতে নেই স্মৃতি কাতরও। টবু কিছু কিছু হারে আনন্দ থাকে। শুভকামনা নিরন্তর তোমার জন্যে।
শুন্য শুন্যালয়
কিছু কিছু হারে আনন্দ থাকে, ঠিকই বলেছো। যারা কম বুঝতে পারে তারা কিন্তু বেশি সুখী আমার এমন মনে হয়। জীবনকে আসলেই জটিল করে লাভ নেই। তোমার জন্যও সবসময় শুভকামনা থাকে। ভালো থেকো।
নীলাঞ্জনা নীলা
অসাধারন লেখা,কম লেখেন আপনি।তবে যা লেখেন সোনা হয়ে যায়। *আত্মহননে নিজেকে সরিয়ে ফেলা আবার জাতিস্মর হয়ে বেঁচে থাকবার ইচ্ছা * এ রহস্যের জট কি সহজে খুলবে?
শুন্য শুন্যালয়
আপনার মন্তব্য সবসময়ই আমাকে অনেক অনুপ্রেরনা দেয় আপু। এ রহস্যের জট খুলবে কিনা সেই রহস্যময়ী বলতে পারবে, কিংবা কে জানে হয়তো তারই তা অজানা।
ব্লগার সজীব
মানুষকে বোঝা এত সহজ না। জগতের সবচেয়ে কঠিন হচ্ছে মানব রহস্যকে জানা।একজন মানুষকে কখনোই সম্পুর্ন ভাবে উপলব্ধি করা যায়না।নিজেকেই কি আমরা বুঝতে পারি সম্পুর্ন? আপনার লেখা দিন দিন কঠিন হয়ে যাচ্ছে,বুঝতে পারিনা আপনাকেও।
শুন্য শুন্যালয়
হ্যাঁ নিজেকেই হয়তো আমরা সম্পূর্ণ বুঝতে পারিনা। সুন্দর বলেছেন। কিন্তু আমাকে বুঝতেও সমস্যা হচ্ছে? 🙁 লেখাটি একটু সহজ করে বলার চেস্টা করব, এরপর দেখবেন একদম সহজ, শুন্য শুন্যালয়ও সহজ 🙂
হৃদয়ের স্পন্দন
লেখাটা বড্ড কঠিন লেগেছে, যাই হোক ভালো থাকবেন সবসময়
শুন্য শুন্যালয়
আপনি আজ অনেক কস্ট দিলেন ভাই 🙁 আপনিও সবসময় ভালো থাকবেন। ফিরে আসুন জলদি এই কামনা করছি।
বনলতা সেন
আপনি খুবই কঠিন কঠিন লেখা লেখেন ইদানিং। কিচ্ছুটি বুঝতে পারি না। এই সব দেব-দেবীদের ছেড়ে
এই আত্মীয়ের দিকে ইট্টু দৃষ্টি দিয়ে বাধিত করুণ।ইস! এভাবে পর করে দিচ্ছেন? তা কিন্তু ঠিক না।
শুন্য শুন্যালয়
বনলতা সেন !!! সেতো আরো কঠিন। এগুলো একজনের ভাবনাচিন্তা তুলে দিয়েছি, কঠিন বদনাম সব তার ঘাড়ে। সতীন সবসময়ই চিরশত্রু, পর পর 🙂
বনলতা সেন
খটখটে হৃদয় আপনার।তাই পরম শত্রুকে আপন ভেবে পর পর করে দিচ্ছেন।
সাইদ মিলটন
দেবীর কৃপা চাইবার আকুতিও ফুরায়ে যায়, সময় এমন অদ্ভুত। নির্বিকার করে তোলে আপাদমস্তক ডুবে থাকাকেও,
পৃথিবীর পুরনো পথের রেখা হয়ে যায় ক্ষয়, প্রেম ধীরে মুছে যায় –
নক্ষত্রের ও একদিন মরে যেতে হয় 🙂
শুন্য শুন্যালয়
কোথাও কি আশার আলো নেই? 🙁
সাইদ মিলটন
না , নেই।
একেবারে মুছে যাওয়া এক অর্থে ভালোই, সময় যন্ত্রনা ভুলায়ে দেয় 🙂
শুন্য শুন্যালয়
এতো সহজ সমাধান পছন্দ নয়, যন্ত্রণা রে এতো ভয় পাইনা। কবিরাও করেনা, তারা যন্ত্রণা খোঁজে। ঠিক বলছিনা কবি ভাই?
সাইদ মিলটন
একটা পর্যায়ের পর আসলে সবাই অদৃষ্টবাদী হয়ে যায় 🙂
জিসান শা ইকরাম
আপনার লেখা আজকাল আর একবার পড়ে বুঝতে পারিনা।
শুন্য শুন্যালয়
না হয় কএকবার পড়ুন 🙂 জোর করে পড়ানো বুঝতে পারছেন না? হি হি হি। অপবাদ সইবে না, বুঝলেন? একটু সময় বের করে সহজ করে বলার চেস্টা করবো। দূরত্ব যতই হোক, কাছে থাকুন 😀
জিসান শা ইকরাম
পড়ছি আর শিখছি
‘ একদিন আমিও লিখে ফেলবো কিছু একটা ‘ – এইম ইন লাইফ 🙂
শুন্য শুন্যালয়
একদিন কি লিখে ফেলবেন? পাখিগাঁথা? 🙂
আপনি যে লিখতে পারেন সে জানি, কিন্তু কোথায় লিখে লিখে সময় নস্ট করছেন তা জানিনা।
আমার এইম ইন লাইফ ও তাই। একদিন আমিও লিখে ফেলবো কিছু একটা। ভূমিকম্প সেদিন হবেই হবে।
ছাইরাছ হেলাল
ভাই,আপনার এ গাঁথায় আমাদের জায়গা খুঁজে পাচ্ছি না। আপনার লেখায় ম্যাজিক জ্যোতি ছড়াচ্ছে।
ব্যাপক শব্দসম্ভারে আমরা চাঁপা পড়ে যাচ্ছি।
শুন্য শুন্যালয়
চাঁপা পরে গেলেও ঠিক ঠিক একটা পদ্ম ফুল বেড়িয়ে আসবে কিছুদিন পর। আপনার লেখার গুন যে অনেক অনেক বেশি। কম কম দেখছি আপনাকে। এখনো ব্যস্ত ভাইয়া?
শুন্য শুন্যালয়
“সহস্র সহস্রের পথের খুলে দাও পথ, হিরণ্ময়ী ভোর, কিংবা ঝুল বারান্দায় বিজলি চোখের রাতের।” এ হচ্ছে ফি-আমানিল্লাহ বলে যাত্রা শুরু করা, কারো ভাবনাচিন্তা বুঝে ফেলা এতো সহজ কম্ম নহে।
“এফোঁড় ওফোঁড় হাজারটা চলে যাওয়ায় একটি ক্লু খুজঁতে নেই।” কারো ভাবনা বোঝার উপায় এখানে একটাই, তার লেখা। তাই ভেবেছিলাম বেশ কিছু লেখা পড়ে যদি কিছু একটা মনের হদিস পাওয়া যায়। কিন্তু না লাভ হয়নি।
“এক একটা চলে যাওয়াতেই তার হাজার হাজার বায়োগ্রাফি।” এক একটা লেখা পড়েই আমার আক্কেলগুড়ুম অবস্থা। তার মধ্যেই হাজার হাজার ভাবনা।
বীর দর্পে শার্লোক হোমসের মতো শুরু করলেও অবশেষে দেবীর দারস্থ হলাম। একটু কৃপা চাইলাম।
তারপরের লাইনগুলো বুনোদির লেখা থেকে কিছু কিছু ভেবে নেয়া, বেশিরভাগ তারই লাইন। নাছরিনের মতো চঞ্চল আর লেডী গুন্ডা চরিত্র থেকে বোঝা যায়, তার মধ্যে চপলতা আছে এখনো।
আর আত্মহনন আর জাতীস্মরের রহস্য তিনি যদি একটু কষ্ট করে বুঝিয়ে দেন কখনো, (যদি সে রহস্য তার জানা থাকে), কারন সজীব ভাইয়া বলেছেন “একজন মানুষকে কখনোই সম্পুর্ন ভাবে উপলব্ধি করা যায়না।নিজেকেই কি আমরা বুঝতে পারি সম্পুর্ন?”।
@সব অপবাদদাতাদের জন্য। এরপরেও কঠিন বললে আমি পালাবো।
বনলতা সেন
সব লেখা সবাই ভাল করে বুঝতে সমস্যা হতেই পারে,তাই বুঝিয়ে বলতে গিয়ে
মধুর লজ্জানন্দ পাওয়া দেখতে মন্দ লাগে না। হা হা।
‘মন্তব্য’ ভাবনা লেখা ঠিক হবে না।হি হি।
শুন্য শুন্যালয়
আপনি মন্তব্যের ভাবনাও বুঝতে পারেন? (অবাক হইবার ইমো)। যন্তর মন্তর কিছু এদিকেও পাস করুন দেবী।
বনলতা সেন
সবই বানিয়ে বানিয়ে বলি,তবে এ মন্তব্যে যা ভেবেছেন তা সব লিখলেন না কেন?
থাক,সব না লিখলেও হবে।
শুন্য শুন্যালয়
কি লিখবো বলুন তো? সেই গাছ সে খুঁজে পেলো কিনা? পাজেল মেলানোতে ভয় কেনো তার? দেবী কৃপা পেলো কিনা? সবই লিখতে হবে তবে বাকিটুকুর ভার রহস্যময়ীর উপর দিয়েছিলাম, সে কেন যেন বলছেনা।
বনলতা সেন
অস্থির হয়ে এলোমেলো হলে হবে না। নূতন লেখা দিন।
শুন্য শুন্যালয়
🙁
নুসরাত মৌরিন
সবকিছু সত্যিই মেলাতে নেই।
জীবনটাকে আমার কাছে লাগে একটা সরল অংকের মত সারাজীবন ধরে আমরা একে মেলাতে চাই,শেষমেশ ক’জন মেলাতে পারে কে জানে?
খোঁজ চলছেই নিজেকে…একে ওকে এফোঁড় ওফোঁড় করে খুঁজেই যাচ্ছি…।মেলানোর চেষ্টায় না শুধু যাপনের চেষ্টায়।জীবনটাই একটা রোমান্স আমি এর প্রতিটা মুহুর্ত বাঁচতে চাই,এত হিসেবের খেরো-খাতা নিয়ে বসে তাই কিইবা লাভ? 🙂
শুন্য শুন্যালয়
আবার সেই সরল অংকের কথা মনে করিয়ে দিলেন!!! কে যে এর নাম সরল অংক রেখেছিল কে জানে। ঠিক তাই এতো হিসাব নিকেশের দরকার ই নেই।
আপুটা লিখছে না কেন অনেকদিন?
লীলাবতী
আচ্ছা………… এত্ত এত্ত কিছু! তিনি কি এতই দুর্বোধ্য?আমার কাছে তো একদম জলবৎ তরলং :p এত ভালো লেখা কি ভালো আপু ?
শুন্য শুন্যালয়
আমার আপনাকেই লাগবে, কই পাবো বলেন?
মিথুন
কিছু বুঝেছি, কিছু বুঝিনি, আমি এতো কম বুঝছি কেনো?
শুন্য শুন্যালয়
একটু কস্ট করে 13 নাম্বার মন্তব্য টি পড়ে নিতে হবে, তাহলেই বুঝতে পারবেন আশা করছি। ধন্যবাদ আপনাকে।
খেয়ালী মেয়ে
মিলে গেলেই সব এলোমেলো করে দিতে ইচ্ছে করে–সবকিছু কি আসলেই মিলানো যায়?..
দারুণ লেখা আপনার (y)
শুন্য শুন্যালয়
আপনাকে দেখেই মন ভালো হয়েছে। কোথায় থাকেন? এতদিন না আসলে চলবেনা।
না সবকিছু মেলানো যায়না, মেলাতেও নেই। দারুণ মন্তব্যের জন্য দারুণ ধন্যবাদ।
স্বপ্ন
সব কিছু মেলাতে নেই,সব কিছু জানতেও নেই।সব রহস্য জানা হয়ে গেলে জানাটি স্থায়ী না ও হতে পারে।এই লেখাটি পড়ে আপনাকে অন্য উচ্চতায় মাপা শুরু করলাম। ভালো থাকুন,আনন্দে থাকুন প্রিয় আপু -{@
শুন্য শুন্যালয়
আমার উচ্চতা খুব ছোট 🙁 মাত্র ৫ ফুট।
আপনিও অনেক আনন্দে থাকুন প্রিয় ভাইয়া।
লেখা পাচ্ছিনা বেশ কিছুদিন। জলদি দিন।