অফিসে প্রবেশ করেই অনিক মামা লুসিকে জড়িয়ে ধরে বললো, মামা তুমি নাকি যাচ্ছোনা, কেন?
মাই বয় ইউ হ্যাভ বিউটিফুল সেক্রেটারি, তুমি ওকেই নিয়ে যাও?
অনিক অবাক্নহয়ে তাকালো মামা লুসির দিকে এরপর বললো, তুমি ছাড়া এই পৃথিবীতে আর কোন সুন্দর নারী তো আর দেখিনা?
নটি বয়, আসলে আমার একটু ঝামেলা আছে, এ ছাড়া তুমি জানো আমি রিজাইন করেছি।
ওহ সো সেড, মামা কবে তুমি যাচ্ছো?
আজই আমার লাস্ট ডে।
ওহ নো, আচ্ছা তাহলে তোমার ফেয়ারওয়েল পার্টি আমি দেবো।
নো মাই চাইল্ড, তোমরা ফেয়ারওয়েল পার্টি দিলে আমার বিদায় নিতে কষ্ট হবে।
মামা বলে অনিক জড়িয়ে ধরলো লুসিকে।
আমি সব কিছু আফরিনকে বুঝিয়ে দিয়েছি, এরপরেও কোন সমস্যা হলে ডাক দিও।
ওকে মামা, আচ্ছা আসো আমার রুমে, বলেই অনিক হাত ধরে নিজ কেবিনে নিয়ে গিয়ে চেয়ারে বসিয়ে নিজের মানিব্যাগ থেকে দুই হাজার ডলার বের করে লুসিকে দিয়ে বললো, মামা এইটা তোমার জন্য, আ গিফট ফ্রম ইউর সান।
লুসি উঠে জড়িয়ে ধরে বললো, তুমিই তো সবচেয়ে বড় গিফট, বলে অনিকের কপালে চুমু খেলো, এরপর রুম থেকে বেরিয়ে গেলো।
দরজায় নক শুনে অনিক চোখ তুলে তাকালো, আফরিনকে দেখে বললো, হাঁ আফরিন কি খবর বলো?
মি. অনিক টিকেট হয়েছে আগামী ভোর রাত চারটায় ফ্লাইট আর রিটার্ন আপনার ডিজায়ার্ড ফ্লাইটে হয়নি।
কি বলো?
হাঁ অনিক স্যার, ওই ফ্লাইটের পাঁচ ঘন্টা আগে রিটার্ন ফ্লাইট আছে, আমি কি ওইটাতে বুক করবো?
কি আর করা, করে ফেলো।
ওকে, তাহলে যায় করে নিই।
এক কাজ করো, তুমি ডিনার আজ আমার বাসায় করো, আমার গাড়ীটা এয়ার্পোট পার্কিংয়ে রেখে যাবো।
ওকে অনিক স্যার।
সন্ধ্যার আগেই অনিক ফিরে এলো ওর ফ্ল্যাটে, ছায়া দরজা খুলে হাই বললে অনিকও হাই বলে জিজ্ঞেস করলো, কি খবর?
এই আছি।
আনকেল কেমন আছেন এখন?
বেটার, হয়ত ঘুম থেকে উঠেছেন, আপনি যান ফ্রেস হয়ে আসুন, আমি চা রেডি করছি।
ওকে আসছি বলে অনিক নিজ রুমে চলে গেলে ছায়া কিচেনে গেলো, সকালেই পিঠা বানানোর জন্য নারিকেল নিয়ে এসেছিলো ও, এখন তাই দিয়ে পিঠা তৈরিতে লেগে গেলো।
কিছুক্ষণের মধ্যে অনিক ডাইনিংয়ে এসে জিজ্ঞেস করলো, কি ভাজা হচ্ছে?
পিঠা, মিষ্টি হেসে ছায়া জবাব দিলো।
কি বলো পিঠা, কেমনে?
কেমনে কি, আজ শপিংমল থেকে নারিকেল নিয়ে এসেছিলাম, তাই দিয়ে পিঠা বানাচ্ছি।
গুড, অনেক দিন পর পিঠা খাওয়া হবে, আমি আনকেলকে নিয়ে আসি।
আমি এসে গেছি বাবা, রওশনের বাবা রুম থেকে বেরিয়ে এসেছেন, অনিক দ্রুত উঠে গিয়ে উনাকে ধরে নিয়ে এসে চেয়ারে বসিয়ে দিলো।
ছায়া সবার জন্য চা এবং পিঠা দিয়ে নিজেও বসলো সাথে।
বাহ চমৎকার হয়েছে, মাও এমন পিঠা বানান, জানোনা আমি কিন্তু এক সময় পিঠার পাগল ছিলাম, অনিক বললো।
তাই, আমার বানানো পিঠা কি খালাম্মার মতো স্বাদ হয়েছে, ছায়া জিজ্ঞেস করলো।
শতভাগ হয়েছে, পাটিসাপটা তো অসাধারণ হয়েছে, জবাবে অনিক বললো।
আনকেল আমি আজ ভোর রাত্রে হংকং যাচ্ছি।
কবে আসবি বাবা?
আগামী সাত তারিখ আসবো, ঐদিন আমি আসার কয়েক ঘন্টা পর বাবা আর মা এসে পোঁছুবেন, উনাদের রিসিভ করে এক সাথে ফিরবো, আনকেল কোন অসুবিধা হবেনা তো?
কিসের অসুবিধা, আমার মা আছেনা?
আনকেল কিছু আনতে হবে আপনার জন্য?
না বাবা তুই সহি সালামতে ফিরে আয় এইটাই আমার বড় পাওয়া হবে, বলেই উনি অনিকের মাথায় হাত ভুলিয়ে দিলেন।
ছায়া তোমার কিছু লাগবে?
নাহ, আপনি ফিরে আসুন, মাথা নিচু করে জবাব দিলো ছায়া।
চল বাবা ড্রয়িংরুমে বসি।
চলুন আনকেল বলে অনিক রওশনের বাবাকে ধরে এগুলো সাথে ছায়ার দিকে ফিরে বললো, ছায়া আজ একজনের খাওয়া বেশি করতে হবে, আফরিন আসবে।
ঠিক আছে।
ড্রয়িংরুমে বসে রওশনের বাবা পকেট থেকে একটা এনভেলপ বের করে অনিকের দিকে বাড়িয়ে দিয়ে বললেন, বাবা তুই এইটা রাখ।
অনিক অবাক হয়ে এনভেলপটা নিয়ে খুলে দেখে অনেক গুলো ডলার, জিজ্ঞেস করলো, আনকেল এগুলো কেন?
এগুলো তুই লোন দিলিনা ছায়াকে, ওগুলোই।
আনকেল এ আমি আপনার জন্যই দিয়েছি, ছায়ার জন্য নয়।
তা ঠিক, এখন গুণে দেখ ঠিক আছে কিনা।
আনকেল এতো তাড়াতাড়ি হুড়োর দরকার নেই, আপনার কাছে রাখুন, আমার লাগলে চেয়ে নেবো।
না বাবা এইটা তোর, তুই রাখ।
অনিক চুপ করে এনভেলপটা নিজের কাছে রেখে দিলো।
ছায়া এসে ওদের সঙ্গে বসে অনিককে বললো, গরুর মাংস চুলায় চড়িয়েছি, মাছ মুরগী কিছু করা লাগবে?
না না যা করেছো তাতেই চলবে, তুমি অনেক কষ্ট করছো ছায়া।
না কিসের কষ্ট, এ কাজ আমি ভালোই পারি।
অনিক হেসে দিলো।
কলিংবেলের শব্দ শুনে ছায়া উঠে গিয়ে দরজা খুলতেই আফরিন বললো, হাই ছায়া।
ছায়া দুই হাত প্রসারিত করে জড়িয়ে ধরলো আফরিনকে আর বললো, কেমন আছো তুমি?
খুব ভালো।
তুমিও যাচ্ছো নাকি?
হাঁ।
আচ্ছা আসো ঘরে, আজ গরুর মাংস করেছি বাংলাদেশি স্টাইলে।
ওয়াও দারুণ হবে।
ছায়া আফরিনকে নিয়ে ড্রয়িং রুমে এলে আফরিন রওশনের বাবাকে সালাম দিলো, উনিও ফিরতি ওয়ালাইকুম আসসালাম বলে বললো, বসো মামনি।
অনিক স্যার, আমি ডকুমেন্টস গুলো রেডি করে এনেছি, সাথে মি. জিয়াংকে কপি ডকুমেন্টস মেইল করেছি।
গুড, তাহলে তোমরা গল্প করো আমি আমার ট্রাভেল কিট গুলো রেডি করে নিই, ছায়া একটু আসবে, অনিক ছায়াকে ডাকলো।
নিজ রুমে এসে ছায়াকে রওশনের বাবার দেওয়া এনভেলপটা দিয়ে বললো, এইটা আনকেল দিয়েছিলো, উনাকে না করতে পারিনি, তুমি রাখো টাকা গুলো।
ছায়া অবাক হয়ে বললো, না না আমি কেন রাখবো এইটা আপনার?
শুনোনা, ঘরে অনেক খরচাপাতি লাগে, তুমি রাখো প্লিজ, না করোনা।
ছায়া চুপ করে গেলো।
দেখো আনকেলকে আমি অনেক সম্মান করি, জীবনেও উনার ঋণ আমি শোধ করতে পারবোনা, আমি উনার ছেলের মতোই, এই দ্বায়িত্বটা না হয় আমি ছেলে হিসাবে পালন করলাম।
আপনি কখন আসবেন?
এই তোমার না তুমি করে বলার ছিলো?
ছায়া চুপ করে গেলো।
আচ্ছা তোমার ইচ্ছে না হলে থাক।
কবে ফিরবে তুমি, ছায়া তুমি করে বললো।
হেসে দিলো অনিক আর বললো, এই সাত তারিখ চলে আসবো, বাবা মাকে সাথে নিয়েই বাসায় ফিরবো।
সাবধানে থেকো।
……… চলবে।
ছবিঃ গুগল।
৪০টি মন্তব্য
রাফি আরাফাত
কোন এক কারনে সবগুলো পর্ব পড়তে পারিনি ভাই। পড়ে একবারে মতামত জানাবো কেমন!
ইঞ্জা
ধন্যবাদ ভাই, অপেক্ষায় রইলাম।
তৌহিদ
আজকের টুইস্ট পেলাম না দাদা, মন দিয়ে পড়লাম। আচ্ছা অনিকের সাথে কি আফরিন যাচ্ছে? আর অনিক টাকাগুলো আবার ছায়াকেই দিলো কেন? অনিক কি ছায়াকে ভালোবাসে?
লেখক যে কি গুল খাওয়াচ্ছে!!
ভালো লাগলো পড়ে দাদা।
তৌহিদ
তবে তুমি করে বলা শুরু হয়েছে দেখছি।
ইঞ্জা
হাঁ সেটাই এইবারের টুইস্ট ভাই। 😁
ইঞ্জা
এই জন্যই বলছি আপনারা গল্প না পড়েই কমেন্ট করছেন, কারণ গত পর্বেই অনিক আফরিনকে নির্দেশনা দিয়েছে সাথে যাওয়ার জন্য। 😝😜
প্রতি পর্বেই কি টুইস্ট থাকে ভাই, যদিও বুঝতেই পারছেন ছায়া অনিকের মধ্যে সম্পর্ক আরো গভীর হচ্ছে, বাকি গুল সামনে খাবেন। 😛
বন্যা লিপি
অবশেষে ছায়া অনিককে তুমি করে সম্বোধন করেই ফেললো। অনিক মহৎ একজন মানুষ।টাকাগুলো ফেরৎ দেয়ায় সুসম্পর্ক এবং দায়বদ্ধতা জিইয়ে রাখলো। এটাই ভাবছিলাম হবে। রওশনের বাবা টাকাটা ফেরৎ দিতে চেয়েছেন নিজস্ব আত্মসন্মান টিকিয়ে রাখতে। এটাই স্বাভাবিক। মামা লুসির সাথে অনিকের যে শুধুই কর্পোরেট সম্পর্ক না, তা লেখক মুন্নিয়ানা দিয়ে অথবা বলা যেতে পারে সুসম্পর্কের দুর্বলতাটুকু ব্যাবহার করেছেন। দুর্বলতা শব্দটা ইচ্ছে করেই ব্যাবহার করেছি আমি এখানে। বাঙালিয়ানা মনোভাবের পরিচয় সুস্পস্ট এখানে। লেখকের “এক মুঠো ভালোবাসা”র স্বার্থকতা পুরো গল্পে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রেখেই এগিয়ে নিচ্ছেন গল্পের ধারাবাহিকতা। আমরা কায়মনোবাক্যে ধাবমান জীবনের চলার পথে সব রকম সুসম্পর্ক বজায় রাখতে।
ইঞ্জা
বাহ চমৎকার মন্তব্য পেলাম আপু, মন ভরে গেলো, এমন মন্তব্য একজন লেখকের লেখাকে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে যাবে নিশ্চয়, আন্তরিক ধন্যবাদ আপু। ❤
সঞ্জয় মালাকার
পড়ে ভালো লাগলো খুব,
শুভ কামনা ভাই,
ইঞ্জা
ধন্যবাদ দাদা
মনির হোসেন মমি
আমরাও কি সাবধানে থাকবো নাকি লেখক ভাইজান? আগামী পর্ব দ্রুত দেন।
ইঞ্জা
থাকা উচিত সবসময় ভাই, ভালো থাকবেন ভাই, ধন্যবাদ নিরন্তর।
প্রদীপ চক্রবর্তী
পড়ে বেশ ভালো লাগলো দাদা।
ইঞ্জা
ধন্যবাদ শত সহস্র দাদা। 😊
আরজু মুক্তা
আমার কিন্তু তুমি সম্বোধন অংশটা ভালো লেগেছে।
নেক্সট প্লিজ
ইঞ্জা
তুমি শব্দটা মানুষকে অনেক বেশি আপন করে ফেলে আপু।
ধন্যবাদ।
সাবিনা ইয়াসমিন
অনিকের সাথে আফরিনকে পাঠাচ্ছেন ! এবার মনে হচ্ছে আপনার মাথায় কিছু ঘুরছে। সামথিংক ফিসি নয়তো 🤔
পরের পর্বেই বোঝা যাবে, সিরিয়াল কোন দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। 🌹🌹
ইঞ্জা
আফরিন হলো অনিকের পারসোনাল সেক্রেটারি, স্বাভাবিক ভাবেই অনিকের সাথে ও যেতেই পারে আপু, এরপরেও কিছু ফিসি হলে তাতো ধরা পড়বেই। 😉
জিসান শা ইকরাম
ছায়া শেষ পর্যন্ত তুমি বললো। অত্যন্ত বোঝা পড়ার সম্পর্ক অনিক আর ছায়ার।
আফরিন অনিকের সাথে যাচ্ছে, এতে সমস্যা হবেনা। কারন অনিকের মনে আফরিন একজন স্টাফ ব্যাতীত কিছু নয়।
সাবলিল ভাবে এগিয়ে যাচ্ছে গল্প,
অপেক্ষা পরের পর্বের জন্য।
ইঞ্জা
খুব সুন্দর বিশ্লেষণ করলেন ভাইজান, এমন বিশ্লেষণ আমাকে লিখতে অনুপ্রাণিত করে, সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ভাইজান। ☺
নিতাই বাবু
খুব ভালো লেগেছে দাদা। তবে আপনার লেখা “এক মুঠো ভালোবাসা’র” পুরো পর্বের পাঠক আমি হতে পারিনি, শুধু সময়ের কারণে। যে কয়েকটা পর্বই পড়েছি, খুবুই ভালো লেগেছে শ্রদ্ধেয় দাদা।
ইঞ্জা
ধন্যবাদ দাদা, অনেক পরে শুরু করেছেন তো কি হয়েছে, সময় করে ব্লগেই পড়ে নিলেই হবে।
আপনার ভালো লাগা মানেই আমি অনুপ্রাণিত হয়। 😊
ছাইরাছ হেলাল
বুঝতে অসুবিধা হচ্ছে না, তবে প্যাঁচ কখন কীভাবে লাগাবেন সেটি বুঝছি না।
ছায়া অনিক আফরিন!!
অপেক্ষা করি বরং।
ইঞ্জা
হো হো হো হো, আগের দুই পর্ব পড়া হয়নি ভাইজানের, এই জন্যই প্যাঁচ যে লেগেছে বুঝতে সমস্যা হচ্ছে, সময় করে পড়লেই বুঝে যাবেন।
ধন্যবাদ। 😊
ছাইরাছ হেলাল
ঠিক আছে, অবশ্যই পড়ব, ভাই।
ইঞ্জা
ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা
রেহানা বীথি
একটা সম্পর্ক কিছুটা এগোলো, আপনি থেকে তুমি। রওশনের বাবার সেল্ফ রেসপেক্টটা লক্ষণীয়। আসলে প্রতিটি মানুষের আত্নসম্মানবোধটাই তৈরি করে তার ব্যক্তিত্ব। সেটা সুন্দরভাবে তুলে ধরেছেন দেখে ভালো লাগলো খুব। গল্প এগোচ্ছে গল্পের নিয়মে। দেখা যাক, শেষ পর্যন্ত কী হয়!
ইঞ্জা
সুন্দর মন্তব্যের জন্য অফুরন্ত ধন্যবাদ আপু,একজন লেখক হিসাবে বলতে পারি যখন একটা গল্প লেখা হয় তখন আমাদের সামাজিক, পারস্পরিক সম্পর্ককে যদি তুলে আনতে না পারি তাহলে গল্পটা স্বাভাবিক ভাবেই কেঁচে যেতে পারে যা আপনি ভালোই বুঝতে পারেন বলেই বিষয় গুলো আপনার চোখ এড়িয়ে যায়নি।
আবারও ধন্যবাদ আপু।
মাসুদ চয়ন
গল্প তুমি সত্য গল্প তুমি মিথ্যা।বহুলাংংশে কাব্যিক কাল্পনিক,সাথে জীবন সিদ্ধ বাস্তবিক প্রেক্ষাপট।
ইঞ্জা
জ্বি ভাই, গল্প তো হয়ই জীবন ভিত্তি, বলা যায় জীবন থেকেই নেওয়া।
ধন্যবাদ ভাই।
মোঃ মজিবর রহমান
কত সুন্দর আদবকায়দা ভালোবাসাময় ফ্যামিলি পড়তেই মন চাই।
শুভেচ্ছা রইল ভাই।
ইঞ্জা
গল্পের শুরুতেই যদি ক্যাচাল করি তাহলে তো ঝামেলায় হয়ে যাবে ভাই। 😉
মোঃ মজিবর রহমান
না, ঝামেলা চাইনা। গন্ডগোল, ঝামেলা মুক্ত হোক। প্রত্যাশা করি।
ইঞ্জা
ভালোবাসা জানবেন ভাই
রেজওয়ান
প্রশ্নগুলোর উত্তর মনেহয় নেক্সট পর্বে পাবো😜আসলে এত দেড়ি করে ব্লগে আসা উচিৎ হয়নি অনেক কিছুই মিস হয়ে গেল!😢
ইঞ্জা
দ্রুত ব্লগে ফিরে আসো এই কামনায় রইলাম।
রেজওয়ান
জি ভাইজান নিয়মিত হচ্ছি! কিছুদিন পড়ি এরপর লেখায় মন দিবো😍
ইঞ্জা
অপেক্ষায় রইলাম। 😊
কামাল উদ্দিন
আছি সাথেই, দেখি হংকং থেকে কি খবর আসে।
ইঞ্জা
পড়ছেন দেখে খুব খুশি হলাম ভাই।