এমন দিন হয়ত বেশি দূরে নয়,যখন খাঁটি নারকেল তেল,খাঁটি ম্যাংগো জুস এর বিজ্ঞাপনের মত বই বিক্রীর বিজ্ঞাপনেও ভেজাল মুক্ত একশত ভাগ খাঁটি লেখকের বই পড়ুন বিজ্ঞাপন দেখতে পাওয়া যাবে।
আপনার লেখক হিসেবে পরিচিতি পেতে তীব্র আকাঙ্খা ? আপনার প্রকাশিত বই বুকের সামনে নিয়ে হাসি মুখে চ্যাগিয়ে ফটো তুলে ভাব নিতে চান ? টিভিতে আপনার বইটি সহ আপনাকে এক ঝলক দেখতে চান ? আপনি কি চাচ্ছেন আপনার পরিচিত মহলে আপনাকে সাহিত্যিক হিসেবে পরিচিত করাতে? আপনাকেই খুঁজছে প্রকাশক। আপনার সমস্ত মুসকিল আসান করে দিবেন দেবদূত তুল্য এই প্রকাশক। তাহলে বিলম্ব কেন? আপনার স্বপ্ন পুরন করে ফেলুন।
আপনি লিখতে পারেন না? এটা কোন সমস্যাই না,লেখার দায়িত্বও প্রকাশকের। তাহলে আপনি কি লিখবেন যা বইতে প্রকাশ হবে? আপনার নাম লিখবেন শুদ্ধ করে,আর আপনি যে একটি সম্ভ্রান্ত সাংস্কৃতিক পরিবারে জন্মেছেন তা লিখে দিবেন। আপনার পেটে ব্যাথা হয়ত,তাই হাত দিয়ে লিখতে পারছেন না, বলুন প্রকাশককে, তিনি ব্যবস্থা করবেন।এবার কত ফর্মার বই হবে সেটা বলুন আর হিসেব করে টাকা দিন। প্রকাশক কিন্তু চাইবেন বেশি ফর্মার বই প্রকাশ করতে। কিন্তু আপনি তো বুদ্ধিমান, সর্ব নিম্ন কত ফর্মার বই প্রকাশ করা যায়,আপনি সেটা করবেন। বই প্রকাশটি আসল কথা,ফর্মা নয়। ছাপার খরচের অতিরিক্ত কিছু টাকা দিতে হবে অবশ্য…… আপনার লেখা যিনি লিখে দিচ্ছেন তার জন্য।
এরপর ফেইসবুকে একটা ভাব বাচক ইষ্ঠাঠাস দিতে পারেন, ” একজন প্রকাশকের জ্বালায় অস্থির হয়ে গিয়েছি,আমার একটি বই উনি প্রকাশ করবেনই করবেন। আমি তো বই প্রকাশ করে সাহিত্যিক হতে চাইনা,আমি নামে বিশ্বাস করিনা,এসব আর ভালো লাগেনা, অবশ্য ত্রিশ হাজার টাকা পাওয়া যাবে। এত অল্প টাকায় একটি ল্যাপটপও তো কেনা যাবে না। কি যে করি ? ”
দুই দিন পর প্রেস থেকে বইয়ের কভার এনে ট্যাগাতে থাকুন গণহারে। লিখুন ‘ বইটা মনে হয় এবার বের হচ্ছেই,এড়ানো গেলো না ‘- এমন হালকা একটু ভাব। কয়েকটা ভাগে ট্যাগাবেন।
বই প্রকাশের ৩ দিন আগে থেকে বইমেলায় যাবেন, টিভির ক্যামেরা ম্যানের দিকে নজর রাখুন। দু-একজন পাবেনই নিশ্চিত। খেজুরে আলাপের চেষ্টা করুণ। ক্যামেরা ম্যান পুরুষ হলে দূরে অচেনা কোন সুন্দরী মেয়েকে দেখিয়ে বলুন ‘ ওই যে আমার ছোট বোন ‘ -বলেই তাবাসসুম বলে চিৎকার দিয়ে ওই মেয়ের কাছে ছুটে যান। কে কাকে ডাকছে কেউই বুঝতে পারবেনা। মেয়েকে একটু হাই হ্যালো বলুন হাসিমুখে ক্যামেরাম্যানকে পিছনে রেখে, তিনি উত্তর দিবেনই। এরপর ক্যামেরা ম্যানের কাছে আসুন আবার। ‘ বোনকে আপনার কথা বলেছি ,খুব খুশি সে আপনার কথা শুনে‘ 🙂 এসব হচ্ছে আসলে প্রভাবক।
৫০০ টাকার বেশি লাগবে না একটু বেশি সময় সময় দেখাবে আপনাকে ক্যামেরায়। আপনি হয়ে গেলেন একজন সাহিত্যিক,যার একটি বই প্রকাশিত হয়েছে এই বই মেলায়। বিপুল উদ্যমে বই মেলায় বই সহ আপনি দাঁড়ানো এমন ফটো আপলোডান। প্রচুর বই বিক্রী হচ্ছে, অটোগ্রাফ দিতে দিতে আপনার হাত ব্যাথা হয়ে গিয়েছে, এসব লিখুন ফেইসবুকে। ব্যাথা নাশক একপাতা ট্যাবলেটের ফটোও দিতে পারেন
(এটি কিনতে হবেনা,ফার্মেসিতে গিয়ে হাতে নিয়ে ফটো তুলে আনবেন- ক্যাপশনঃ হাতে ব্যাথার মেডিসিন কিনলাম) ।
আপডেটঃ
বহু চেষ্টা তদবির করে আপনার ৫ জন অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ বন্ধুর কাছে ৫ কপি বই গছাতে পেরেছেন। অন্য সব বন্ধুরা আপনাকে বলেছে ‘দোস্ত এইডা তুমি কি কও,আমি সৌজন্য কপি পামু না? এই আমাদের বন্ধুত্ব ?’
দ্বিতীয় আপডেটঃ
যে পাঁচজনে আপনার বই কিনেছেন,তারা বই ফেরত দিয়ে টাকা নিতে আসতে পারেন।তাদেরকে বলুন- ‘বিক্রিত বই ফেরত নেয়া হয়না। ‘
একটি সত্যি ঘটনা অবলম্বনে লেখা,কোকিলার পরিবর্তে কোকিলও হতে পারে লেখকের নাম।
উৎসর্গঃ নিজকে ব্লগের কবিশ্রেষ্ঠ উপাধি দেয়া একদা আমার অতিপ্রিয় কবিকে। যিনি একমাস অক্লান্ত পরিশ্রম করে, হাত পা ধরে তার ১৩ কপি কবিতার বই বিক্রী করতে সমর্থ হয়েছিলেন।আমার প্রত্যাশার চেয়ে যা ১০ কপি বেশি।
৫৪টি মন্তব্য
আবু জাকারিয়া
হাসতে হাসতে পেট ব্যাথা।
জিসান শা ইকরাম
একটি সত্য ঘটনা অবলম্বনে লেখা।
ছাইরাছ হেলাল
কবির সাফল্য কামনা করি।
জিসান শা ইকরাম
কোন কবির ? আমার প্রিয় কবি শ্রেষ্ঠর নাকি?
ছাইরাছ হেলাল
আপনার অতিপ্রিয় কবি শ্রেষ্ঠ না হয়েই পারে না।
জিসান শা ইকরাম
🙂 এবং তিনি এখনো কাব্য চর্চা অব্যাহত রেখেছেন কিনা তা আবহাওয়ার পূর্বাভাসে জানা যায়নি।কারণ চোখের কান্নার বৃষ্টির পূর্বাভাস দেয়ার যন্ত্র নাকি আবিস্কৃত হয়নি।
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
এখন এমনই হচ্ছে ভাইয়া সত্য ঘটনা তুলে ধরায় ধন্যবাদ -{@
জিসান শা ইকরাম
আমি একটি ঘটনার কথা জেনে এই পোষ্ট লিখলাম 🙂
মাহামুদ
বেশ লিখেছেন ভাই, হাসি পাচ্ছে খুব।
জিসান শা ইকরাম
হাসি পেলেও,বাস্তব এটি………
স্বপ্ন
আমিও একটি বই প্রকাস করবো ভাইয়া। আমিও লিখতে পারিনা। প্রকাশকের ঠিকানা প্লিজ 🙂 হাসি আয়ার থামছে না :D)
জিসান শা ইকরাম
ঠিকানা টপ সিক্রেট 🙂 আপনি তো ভালোই লিখতে পারেন, ঠিকানা আপনাকে দেয়া হবেও না।
খেয়ালী মেয়ে
আগামী বই মেলাতে আমি কিন্তু ভেজাল মুক্ত একশত ভাগ খাঁটি একটা বই বের করবোই করবো 🙂
২টা আপডেট ব্যতীত আপনার এই পোস্ট পড়ে দারুন উৎসাহ অনুভব করছি একটা ভেজাল মুক্ত খাঁটি বই বের করার :p
জিসান শা ইকরাম
দোয়া করছি আপনার জন্য
আমাদের সবার আস্থা আছে যে আপনি খাঁটি ভেজালমুক্ত বই প্রকাশ করতে পারবেন -{@
খেয়ালী মেয়ে
আর আমিও নিশ্চিত যে বই আপনারাই কিনবেন 🙂
জিসান শা ইকরাম
আমরা অবশ্যই কিনবো।
ভালো লেখার মুল্য আমরা বুঝি।
খেয়ালী মেয়ে
কিনতে তো হবেই, সেটা ভালো হলেও,খারাপ হলেও 🙂
জিসান শা ইকরাম
আমরা যদি না জাগি মা কেমনে সকাল হবে?
আমরা যদি না কিনি বই, সবাই কিনবে কিভাবে? 🙂
শান্তনু শান্ত
হা হা হা।। :D)
জিসান শা ইকরাম
🙂 -{@
স্মৃতির নদীগুলো এলোমেলো...
লাস্ট পার্ট পড়ে হাসতেছিলাম। আহারে বেচারা…
আমি হাজার খানেক বের করে ফ্রি ফ্রি বিলাবো, সো বিক্রি হোক না হোক, মনে কোন কস্টের জায়গাই হবেনা…
জিসান শা ইকরাম
বেচারা মনের দুস্কে দেশান্তরি হয়েছে, আহারে 🙁
ফ্রি বিলালে একদিনেই শেষ হয়ে যাবে আশাকরি 🙂
নুসরাত মৌরিন
খিক খিক খিক!! 😀
আমারও তো খুব লেখক হওয়ার শখ!!কিন্তু এই সিস্টেমে তো মনে হয় কোনোদিন বই ছাপতে পারমু না!!
লেখা সেরাম হইছে!তাও আপনি বলেন আপনি লিখতে পারেন না?? ;?
জিসান শা ইকরাম
এই সিস্টেমে আপনি একশত ভাগ ব্যার্থ হবেন নিশ্চিত 🙂
লিখতে পারিনা বলেই তো প্রকাশকের সন্ধান জেনে নিয়েছি …………
প্রহেলিকা
টিভি পর্দায় চোখ রাখুন আমি আসিতেছি, লেখা চাহিয়া বিজ্ঞাপন দিমু খুব শীগ্রই।
জিসান শা ইকরাম
আচ্ছা আচ্ছা, চোখ রাখছি 🙂
হৃদয়ের স্পন্দন
আলহামদুলিল্লাহ এমন হয়নি ভালো আছি আমরা। প্রায় দুইশত সেল। নিজেই করিয়েছি বিশ প্লাস। হাত পা ধরা লাগেনি শুধু ইনফর্ম করেছি
জিসান শা ইকরাম
আলহামদুলিল্লাহ 🙂
এমন একজনের বই এত বিক্রী এটা ভাবতে ভালো লাগে।এমন কবিকে সোনেলায় পেয়ে ধন্য আমরা
শুভ কামনা
মোঃ মজিবর রহমান
স্বপ্নবাজ রা এগিয়ে যান
লেখকরা লিখে যান
আর অলিখিয়েরা জিসান ভাইয়ের হাত ধরেন খপাশ করে
ধপাশ।
হা হা হা হা \|/
জিসান শা ইকরাম
আমি বলবো নাকি কাউকে?
খুঁজে বের করুক এমন প্রকাশককে 🙂
মোঃ মজিবর রহমান
এই জন্য বইমেলায় যাওয়া হচ্ছে না ভাইয়েররা
জিসান শা ইকরাম
আমি একটি ঘটনার কথা জানি মাত্র।
বই মেলায় অবশ্যই যাবেন ভাই।
নওশিন মিশু
আমার খুব মায়া হচ্ছে ঐ কবির জন্য। একটুও হাসি পায়নি আমার ….
জিসান শা ইকরাম
হাসি কেন পাবে? তার কষ্টে কষ্টিত হব আমরা সবাই 😀
লীলাবতী
জিসান ভাইয়া প্লিজ প্রকাশকের নাম দিন আমাকে।আমার যে লেখা তাতে জীবনেও বই আকারে আসবেনা।এমন সুযোগ নষ্ট হতে দিতে চাইনা।আগামী বইমেলায় টিভিতে নিজকে দেখাতে চাই।ক্যামেরাম্যানকে আমার ছোটবোন দেখাতে হবে? আমি হলে চলবে না? :p হাসতে হাসতে পেট ব্যাথা হয়ে গেলো :D)
জিসান শা ইকরাম
আপনি ইচ্ছে করলেই গল্প কবিতা লিখতে পারেন,
আমরা যারা পুরানো তারা জানি এটা
গড়ে ২৫০+ মন্তব্য……… মনে আছে 🙂
লিখুন কিছু………
ঠিকানা দেয়া যাবেনা,টপ সিক্রেট।
হাসি থামান, আরো পোষ্ট আছে তো।
মারজানা ফেরদৌস রুবা
সত্য ঘটনা অবলম্বনে লেখা বিশ্বাসই হচ্ছিলো না!
নষ্ট পথে উপার্জিত টাকা দিয়ে মানুষ এখন এভাবেই নাম কিনতে চায়। 🙂
ভীষন হাসি পেলো লাস্ট অংশটি পড়ে। হাসতে হাসতে পেট ব্যথা হয়ে গেলো।
জিসান শা ইকরাম
একটি ঘটনা জেনে উপস্থাপনা করলাম একটু ভিন্ন ভাবে।
যা পড়ে হেসেছেন,তা একদম সঠিক 🙂
পেটের ব্যায়াম হচ্ছে, উপকারী পোষ্ট বলা যায়।
শুন্য শুন্যালয়
আমিও একখান বই লিখতাম চাই, ইনশাল্লাহ ৩০ খান তো বিক্রি হবেই। সোনেলার সবগুলো ভাই-আপারে কিনতে বাধ্য করুম। তাইলেই তো গোটা পঞ্চাশেক।
আপনি তার ঠিকানা খান চুপিচুপি আমারে মেইল কইরেন ভাই, আপনারে একটা বই ৫% কমিশনে দিমুনে।
এমন লেখার সাথে পেটে ব্যাথার ঔষধ ফ্রি দেবার নিয়ম। হাসতে হাসতে পেটে যাতে ব্যাথা না হয়, অন্তত একটা ছবি আপলোড করে দিলেও চলপে 😀
জিসান শা ইকরাম
আপনার বই মাত্র ৩০ খানা বিক্রী হবে কেন?প্রথম প্রকাশে যা প্রিন্ট হবে, আশাকরি টা সব বিক্রী হবে।আপনার লেখায় প্রচুর পাঠক।শীর্ষ ১০ দেখলেই বুঝা যায়। ঠিকানা দেয়া যাবেনা, টপ সিক্রেট। আমার কাছেও বই এর মুল্য চাওয়া?এই আমাদের ব্লগীয় সম্পর্ক? 😀
এরপর থেকে ব্যাথার ঔষধ দেয়া হবে।
রিমি রুম্মান
লেখার ধরন দেখে হাসতে হাসতে শেষ। যখন শেষে এসে জানলাম এটি সত্য ঘটনা, একটু বিষাদে ছেয়ে গেলো মন। আমার এক বন্ধুর কবিতার বই বের হয়েছিল গত মেলায়। ফেসবুক বন্ধুরা তাকে উৎসাহিত করলো । সেও উৎসাহিত হল। কবি বনে গেলো। বই বের হবার পর তার হতাশ হতাশ সব স্ট্যাটাস। যতজন বন্ধু আছে, তারাও যদি একটি করে বই কিনতো তবুও নাকি সে সন্তুষ্ট থাকতো । এভাবে কি আর কবি হওয়া যায় ? আমি ব্যাপক আতঙ্কিত।
জিসান শা ইকরাম
ফেইসবুকের বন্ধুদের উপর ভরসা করে বই প্রকাশ করা বুদ্ধিমানের কাজ নয়।
ফেইসবুকে কেউ খারাপ বলে না।
আমার ছোট ভাগ্নি তার পুরানো একজোড়া স্যান্ডেল এর ফটো আপলোড দিয়েছিলো
তাতে লাইক ৫৯৬ টা, অসাধারন,অপুর্ব,সুন্দর -এমন মন্তব্য ১০০+ 🙂
ফেইসবুকে সবাই এমন, তা নয়।
কিছু ভালো বন্ধু অবশ্যই আছে।
নতুন লেখকদের অনেক মানষিক শক্তির অধিকারী হতে হবে।
আপনাকে এমন সমস্যায় পড়তে হবেনা,
লেখা প্রকাশ হচ্ছে প্রথম আলোতে।
স্বপ্ন নীলা
হাসতে হাসতে জান শেষ — অফিসে বসে জোরে জোরে হাসছি, কলিগ বলছে আপা আপনি তো এমন করে কখনো হাসেন না ব্যাপার কি আপা !!
যাইহোক খাটি সত্যি কথাটা তুলে ধরেছেন বলে আন্তরিক ধন্যবাদ, এমনিতো হচ্ছে ইদানিং ।
জিসান শা ইকরাম
যাক, অফিসে আপনাকে একটু ভিন্ন ভাবে দেখতে পেলেন সবাই।
আমি একটি মাত্র ঘটনা জানি
হয়ত মাত্র এই একটিই হয়েছে।
শাহানা আফরিন স্বর্ণা
এত সুন্দর করে বাশ 😀 😀
ঔষধ কিনতে হবে না ফার্মেসিতে গিয়ে ছবি তুললেই হবে হা হা হা হা :p
জিসান শা ইকরাম
এমন পয়ামর্শ দিলাম যাতে টাকা খরচ করতে না হয় 🙂
অনেক দিন পর দেখলাম আপনাকে।
ফাতেমা জোহরা
হাসতে হাসতে আমি শেষ :D) :D)
আগামী বছরই বের করতেছি… :p
জিসান শা ইকরাম
আপনার জন্য এই লেখা প্রযোজ্য নহে 🙂
নীলাঞ্জনা নীলা
এমন আসলেই কি হচ্ছে?হাসতে হাসতে পেটে ব্যাথা উঠলো।কবিতার বই এর এমন অবস্থা?বই এর চিন্তা করতেও তো ভয় করছে এখন।
জিসান শা ইকরাম
তোমার মন্তব্যটি আগে দেখলাম না কেন?
এটি ১০০ ভাগ সত্যি কাহিনী অবলম্বনে লেখা 🙂
মেহেরী তাজ
আচ্ছা আমি এই লেখা টা পড়ছিলাম না কেন??? ;?
:D) হাহাহাহাহাহাহাহাহা
জিসান শা ইকরাম
তখন তুমি এত ব্লগে আসতে না বা ব্যাস্ত ছিলে– 🙂
মেহেরী তাজ
তাই বলে একটা মারাত্মক রম্য মিস করে যাবো! এটা কোন কথা??
আমি তো এখন সময় ব্লগে থাকি কিন্তু আফসোস আপনি রম্য লেখেন না।
জিসান শা ইকরাম
আমার অনেক রম্য আছে পুরানো
পুরানো লেখা খুঁজে কম পড়ি আমরা,একারনে দেখা হয়না আসলে।