একা পায়ে নামে ভোর। আমি বিশাল ব্যস্ততায় পকেটবন্দী জমে যাওয়া হাতে ভোরের উষ্ণতা নিতে নিতে বলি হেঁটে যাওয়া কাওকে, আজ অনেক ঠাণ্ডা পড়েছে। নজর বন্দী ভোর ঠোঁট বাঁকিয়ে বলে, তুই অনেক হিংসুটে। আমি শুন্যে কুয়াশার ধোঁয়া ছেড়ে বলি, যা না যা। কে দেখবে তোকে এই আমার মতো করে?
গুটুর গুটুর করে মান ভাঙ্গানোর চেস্টা চলে। কখনও হুট করে বাতাসের ঝাপটা, কখনো আলোয় আলোয় প্রশ্ন পর্ব। জিজ্ঞেস করি কতো শতাব্দী বয়স তোর ভোর? কতো জনম ধরে নামিয়ে এনে কুয়াশার স্ক্রিনসেভার বাঁচিয়ে চলিস নিরব আর শান্ত এই সময়? আজও তবু উচ্ছলতায় টুপ টুপ করে ভিজিয়ে যাস পথের ধার। ঠেলে ঠুলে সূর্য এলেও আটকে ধরিস ছোট্ট ছোট্ট ঘাসের কন্ঠ।
ভোর বলে, আমি তোর জন্যই প্রতিদিন নতুন করে নেমে আসি। আমি যত্ন করে দীর্ঘনিঃশ্বাস লুকাই, ভোর কে ধরে রাখার মতো বিজ্ঞান নেই। তবু সুন্দর একটি অপেক্ষা থাকে ভোরের জন্য। পবিত্র, শান্তশিশির আর দূর থেকে গাছের ফাঁকে ভোরের আলোর জন্য।
৫৩টি মন্তব্য
বনলতা সেন
এমন ভোর আসেনাকো সবার জন্য , সবার তরে । কেউ এমন ভোর দেখছে তা দেখতেও ভালো লাগে ।
ভোর গুলো খুব দেরি করে আসছে যে আজকাল ।
শুন্য শুন্যালয়
আপনার মতো করে একটু লিখতে পারলেই ধুমধাম দিয়ে দিতাম।
ভোর কিন্তু সবাই দেখে, চুপিচুপি 🙂
বনলতা সেন
না না চুপি চুপি , এখন থেকে এমনি এমনিই দেখব , হি হি । তবে সবাই সব দেখতে ও দেখাতে পারে না ।
রোজ রোজ চার পাঁচটা করে ভোর হলে মন্দ হত না । চালু থাকুক ।
বনলতা সেন
না না চুপি চুপি না । ইস ভুল হয়ে যাচ্ছে , আমার কী দোষ ?
শুন্য শুন্যালয়
আপনি দেখতে এবং দেখাতে পারবেন এ আমি শতভাগ নিশ্চিত। য়ার দেখেন যে এও আমি নিশ্চিত। ৪/৫ টা ভোর কি? একটা ভোরই আমি চাই 🙂 মাঝে মাঝে টিপস দিলে চালু থাকবে ।
বনলতা সেন
থাক বাবা ৪/৫টা ভোর দরকার নেই । এক ভোরেই যে আমাদের অবস্থা বেগতিক ।
আমি দেখলেও দেখাতে পারব না , আমি ‘শিউর’।
আমার খুউব হাসতে ইচ্ছে করছে , অনুমতি দিন প্লিজ , একটু হাসি ।
এমন হাসি আসেনি অনেক দিন অনেক কাল । আসবেও না ।
ধুর কী না কী লিখি । মাথা নষ্ট আমার । হা…………………হা ।
শুন্য শুন্যালয়
হাসি স্বাস্থ্যের জন্য ভালো মন প্রফুল্ল থাকে। হাসুন। কারন বললে আমিও একটু হাসতাম। এতো তারাতারি মাথা নস্ট হৈলে আমরা কৈ যাব ?:(
বনলতা সেন
আসলে এখানে হাসি বা কান্নার জায়গা সীমিত । তাই যে কোন রাগ বা অনুরাগ সামান্য পরিসরের নির্দিষ্ট জায়গায় ই করি বা করতেই হয় । সহজ কথায় আপনার সাথেই ।
অকারণ হাসির কারণ থাকে বুঝি ?
ভোর আসুক তার সাবলীল স্নিগ্ধতায় আপনার আবহমান ঐতিহ্যের পথ ধরে সে প্রত্যাশা করি ।
শুন্য শুন্যালয়
এমন সামান্য কিছু জায়গা আছে, থাকে বলেই আজো সুন্দর কিন্তু জীবনটা।
বনলতা দির জন্যও একটা জায়গা হয়ে গেছে, শ্রদ্ধা, বন্ধুত্বের। এমন হাসিখুশিই থাকুন সবসময়।
মশাই
বাপরে!! এ কেমন ধারাবাহিক শুরু করলেন?
এমন ভোর আমরা দেখি না কেন?
আচ্ছা ভোরের কথা বাদ আগে বলেন ধ্যান কোন বৃক্ষের নিচে বসেছেন?
শুন্য শুন্যালয়
আমি চশমা পড়িনা, তবে চোখ কচলেছি এটা শিউর। আপনি কোথা থেকে? সোনেলা থেকে বেমালুম হাওয়া হয়ে গেলেন নাকি? আর কোন পোস্টে আপনাকে দেখছি না, এমনকি আপনার পোস্টেও।
ও হ্যাঁ ঈদ মোবারক 🙂
মশাই
সোনেলাতে কাউ এসে হাওয়ে হতে পারে না তা নিশ্চিত করেই বলা যায়। যদি বলি সোনেলাতে ইন করি না সেটা মিথ্যে বলা হবে। গাছের আড়ালে থাকতে হয় ভোর দেখার জন্য। এই ভোর হল আসলাম।
শুন্য শুন্যালয়
আমার ভোর প্রাচীন আর আবহমান, তার সৌন্দর্য কিন্তু সবাই দেখতে পাবার কথা নয়। সবাই মিলে ভোরের পিছনে লাগলে দিনের বাকি সময় গুলোর কি হবে?
কাউ, হাওয়ে কি সব বলছেন বুঝতে পারলাম না, অবশ্য না বুঝলেও চলবে।
ভালো থাকবেন।
স্বপ্ন
‘ আমি শুন্যে কুয়াশার ধোঁয়া ছেড়ে বলি, যা না যা। কে দেখবে তোকে এই আমার মতো করে? ‘ এত আবেগ দিয়ে লেখেন আপু, আমাকে একটু শেখাবেন ? এমন ভোর আমারো দেখতে ইচ্ছে হয়। ছবিটা বাসায় বাঁধিয়ে রাখতে ইচ্ছে হয়। ঈদ মোবারক আপু।
শুন্য শুন্যালয়
ঈদ মোবারক স্বপ্ন ভাইয়া। লেখায় আপনিও কিন্তু কম আবেগ দেন না। আজকের পোস্টটি সত্যিই চমৎকার।
ছবিটা আমারও পছন্দের 🙂
ছাইরাছ হেলাল
ভোরের সাথে দারুণ সখ্যতা আর খুনসুটির অনন্য উপস্থাপন দেখে ভালোই লাগে ।
শিশির আর ভোরের আলোর কথোপকথন না বলে পারছি না । (আমার একটি লেখা থেকে)
ফুলে হীরকোজ্জ্বল শিশির বিন্দু দেখে শীতসকালের আলো জিজ্ঞেস করে ……
” এই শিশির গাল ফুলিয়ে হাসছ যে বড় ?”
” জাননা বুঝি?”(মুখ ঝামটা দিয়ে)শিশিরের উত্তর ।
এমন করে সকাল দেখছেন বলে হিংসে করতে পারলে ভাল হত ।
এই ভোরের অনুভব আমাদের কাছে অধরাই থেকে গেল । তাও ভাল আপনার লেখা পড়ার সুযোগ পাচ্ছি।
শুন্য শুন্যালয়
ইশ কি সুইট কথোপকথন, এর পরেও বলছেন, এমন করে ভোর দেখতে পারেন না?
বনলতা দি কে বলেছি, এবার আপনাকেও বলছি এরকম চুপিচুপি আর দেখা চলবে না, আমাদেরও দেখাতে হবে।
আপনাকে নিয়মিত দেখছিনা বেশ কিছুদিন, ভালো আছেন তো?
ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়ে যেতে পারিনি, এখন জানালাম, ঈদ মোবারক।
ছাইরাছ হেলাল
আপনার ঈদ হয়ত ঈদের মতই বড় ব্যাপক , তাই আমাদের খোঁজ নিতে পারেন নি ।
আপনাকেই ঈদের শুভেচ্ছা ।
আসলে ফুলের ছবিটি দেখে নিজের লেখা দেয়ার লোভ সামলাতে পারিনি । আর শিশিরের প্রতি
এক ধরনের দূর্বলতার আমার আছে ।
শুন্য শুন্যালয়
একটা সময় পর মেয়েদের জন্য ঈদ ব্যপকই, তা কস্টের না আনন্দের তা উহ্য রইলো। তা ছাইরাছ ভাইয়া বুঝি আমাদের খোঁজ নিয়েছিলো?
যাই বলুন, শিশিরের গাল ফুলিয়ে হাসা উপমা দারুন পছন্দ হইছে 🙂
ছাইরাছ হেলাল
না ভাই আমি নেইনি তা সত্য , আবার নিয়েছি ও ।
আমি যে বুকার না ।
ঐ দু’লাইনে অনেক কথা বলা আছে ।
আর বনলতার কথা কী বলব বলেন ! এবারের স্টিকি লেখায় কত সাধারণ শব্দে সহজ ভাষায় সোনেলার প্রতি যে হৃদয় নিংড়ানো ভালোবাসা প্রকাশ করেছে তার প্রশংসা করে শেষ করা যাবে না । তারঁ লেখা পড়ে অবাক হওয়া ছাড়া আর কিছু বলার বা লেখার থাকে না ।
আপনিও ভাল লেখেন তা কিন্তু জানি ই ।
শুন্য শুন্যালয়
দুলাইনেই যখন এতো বলা যায়, তখন আর পাতা ভরিয়ে লাভ কি?
বুকার না হয়ে বেঁচে গেছেন, ওদিকে যাওয়াটা কমিয়েই দিচ্ছি।
বনলতা দির জন্য লেখাটি অনেক কস্টেরই হয়েছে মনে হয়। তার পক্ষে এমন সহজ করে লেখা কঠিনই বটে, আর এতো আবেগ!!! আমরা নতুন এক বনলতা দি কেই দেখলাম এবার। তার প্রশংসা করে আসলেই শেষ করা যাবেনা।
বনলতা সেন
একটু বেশি বেশি বলা হচ্ছে মনে লয় ।
শুন্য শুন্যালয়
এমন এমন না লিখলেই হয় :p @বনলতা দি
মশাই
মোবাইল থেকে টাইপ করতে কিছুটা বিরক্ত লাগে তাই বেশি কিছু বলা হয়নি। শব্দের পিঠে শব্দ জোড়া দিয়ে দিব্যি কবিতাতে ট্যাগ করে যাচ্ছে যাচ্ছি তবে কাজের কাজ কিছুই হচ্ছে। এমন শৈল্পিক ভাবে উপস্থাপনের বাসনা মনের মাঝে থাকলেও তা কখনো করতে না পারার ব্যর্থতা আজ ঘাড়ের উপর ভর করে আছে।
অনেক আগে ভাবতাম কবিতাকে কবিতার মতো
লম্বা করে না সাজালে কবিতা হয় কি কোরে !!
আর এখন ভাবি কবিতা যদি গদ্যে সাজে তবে তো
কবিতার চেয়ে কাব্যই বেশী ফুটে উঠে।
কোথা থেকে আবার কোথায় চলে যাচ্ছি যেমন করে ভোরগুলো গড়িয়ে গড়িয়ে দুপুর হয়ে যায়। থাক হিংসুটে ভোর এবং লেখকের লেখনি ভাল লাগার স্থানটি দখল করে নিয়েছে। ভাল থাকুন সতত আর লিখুন অবিরত।
ধারাবাহিকটি নিয়মিত করুন।
এক সময় দেখবেন বিশাল এক পাণ্ডুলিপি হয়ে দাঁড়িয়েছে।
আপনার ভাবনা সৃষ্টি সবের সম্মিলন ঘটান।
শুন্য শুন্যালয়
থ্যাংকস ।
আগুন রঙের শিমুল
ভোর দেখে সবাই এমন করে নিজের দেখাটা অন্যকে দেখাতে পারেনা ।
চমৎকার বর্ণনা অনুভুতির 🙂
শুন্য শুন্যালয়
আপনাকে আজ আমার পোস্টে প্রথম পেলাম, খুশি হলাম অনেক, আপনার লেখার ভক্ত যে। আপনার প্রশংসা পেয়ে ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপনাকে ।
জিসান শা ইকরাম
আপনার ভোর থাকুক একান্তই আপনার মাঝে ।
ভোরের সামান্য বর্ননায় যা দুজনের কথা এবং লেখার মাঝে প্রকাশ করেছেন
এমন প্রকাশ কেবল আপনাকেই মানায় ।
প্রাচীন ভোর প্রতিদিন এমন হয়ে আসুক আপনার কাছে।
শুভ কামনা ।
শুন্য শুন্যালয়
আমার ভোর প্রাচীন, উচ্ছল, চিরসবুজ 🙂
কি না কি সব লিখি, এমন মন্তব্য না পেলে কবেই ফুলস্টপ হয়ে যেতো।
আপনার জন্যও শুভকামনা অনেক।
আগুন রঙের শিমুল
🙂
ব্লগার সজীব
কত জনম সাধনা করলে এমন ভোর দেখা যাবে আপু ?
শুন্য শুন্যালয়
আমার তো প্রায় তিনযুগ লেগে গেলো, তবে যেই গুনী মানুষ আপনি, শুধু চোখ খানা খুলে আপেল কিংবা তালগাছের নীচে বসে পরলেই হবে।
ব্লগার সজীব
আপেল নয়, তালগাছের নীচে হবে। আমার মাথা তো আর নিউটনের মত ছোট নয় যে আপেল পড়লেই নাড়া খাবে। আমার তাল লাগপে 😀
শুন্য শুন্যালয়
হা হা হা…নাড়া খাবার ইচ্ছে হচ্ছে খুব?
এক নাড়াতেই সব জ্ঞানী গুনী ছাড়িয়ে গেলেন, এরপর কি আবিষ্কার করেন আল্লাহ্ মালুম।
লীলাবতী
আপনাকে আমি হিংসা করি। এমন ভোর আমি কেনো দেখতে পাইনা 🙁
শুন্য শুন্যালয়
গান শুনবেন?
কতোবার তোর আয়না ভেঙ্গেচুড়ে ফিরে এলাম,
আমার মতে তোর মতোন কেউ নেই …..
লীলাবতী
আপনার আয়নাও ভাঙতে আসছি আমি আপু :p
বনলতা সেন
তবে কী এমন করে লিখব ? এত্ত সুন্দর যে হচ্ছে না । অবশ্য আপনি উপায় বলে দিলে অন্য কথা ।
শুন্য শুন্যালয়
ছি ছি এতো পঁচা করে লিখবে কেনো বনলতা দি? সে তার মতোই লিখবে, আমরা একটু বেশি প্রশংসা করলেই বা ক্ষতি কি। আপাতত লিখতে না পারা পুষিয়ে নিচ্ছি। কবে যে আপনার মতো করে পারবো? নীল ট্রাউজার আর হাই বুটে শিশিরের জরাজরি দেখিনা, এমন লাইন এই ভোতা মাথায় জীবনেও আসবেনা।
প্রজন্ম ৭১
” যা না যা। কে দেখবে তোকে এই আমার মতো করে? ” আচ্ছা ধমকা ধমকিও চলে দেখছি 🙂 এমনি ভাবেই ভোর থাকুক আপনার সাথে এই কামনা করি -{@
শুন্য শুন্যালয়
হুম মাঝে মাঝে ধমকাধামকি না করলে বিগড়ে যেতে পারে। অনেকদিন পর এলেন দেখে ভালো লাগলো।
আপনাকেও শুভকামনা। -{@
অরণ্য
ভোর বলে, আমি তোর জন্যই প্রতিদিন নতুন করে নেমে আসি। আমি যত্ন করে দীর্ঘনিঃশ্বাস লুকাই, ভোর কে ধরে রাখার মতো বিজ্ঞান নেই। তবু সুন্দর একটি অপেক্ষা থাকে ভোরের জন্য। পবিত্র, শান্তশিশির আর দূর থেকে গাছের ফাঁকে ভোরের আলোর জন্য। (y)
শুন্য শুন্যালয়
ধন্যবাদ ON R NO.
মেহেরী তাজ
এর আগেও একবার এসে এই লেখা পড়ে গেছি টের পেয়েছেন??? আপনার হুশিয়ারি পড়ে ভয় পেয়েছিলাম তাই কিছু টের পাওয়ার সুযোগ দেই নি। হুশিয়ারি তে আপনার পক্ষে ছিলাম তাই নির্ভয়ে জানান দিয়ে গেলাম আপনার ভোরকে মনে আছে। আপনার ভোর আপনারই থাকবে তাও ওকে নিয়ে লিখুন কিছু।
শুন্য শুন্যালয়
এই ভোরে আজ আবার কে আমাকে ডাকছে রে!! টের পাইনি আগে তবে এবার পায়ের ছাপ দেখতে পাচ্ছি। ভোরকে নিয়ে লিখবো আবার? কি জানি হয়তো। তোমাদের সবার ভালোবাসা পৌঁছে দিচ্ছি, দেখি সে কি বলে, আসবে কিনা কলমে। ভালো থেকো আপু।
মেহেরী তাজ
হয়তো? এর মানে আপনার ভোর এখন আর আপনার মাঝে নেই? মাঝে তো নেই কলমে আসবে কিনা সে বিষয়েও সন্দিহান আপনি?অবাক হলাম আপু।সব কিছুরই শূন্যস্থান পুর্ন হয়ে যায় 🙂
শুন্য শুন্যালয়
ভোরের স্থান শুন্য? বলে কি মেয়ে!! ভোর আমার ভেতরেই আছে, এখন স্বার্থপরের মত একটু বেশি করেই নিজের কাছে রেখেছি। সব লিখে দিলে নিজের জন্য কিছু থাকবে রে? তবে এও সত্যি ভোরকে তোমরাই আমার কাছে এনেছ, তাই তোমাদের জন্যই আবার লিখতে পারি ভেবে হয়তো বলেছি। ভোরের স্থান শুন্য হবেনা কখনোই তাই শুন্যস্থান পূর্ন হবার প্রশ্নই নেই। আর এই মেয়ে তুমিই না আমায় বলেছিলে, একজনের স্থান আরেকজন কখনোই পূরন করতে পারেনা !!
ভোর আসবে যাও, আবার আগের মত করেই আসবে। লাভু ভূত। (3
মেহেরী তাজ
তর্ক বিতর্ক সব বাদ। ভোর আসছে তাকে তো বরন করে নিতে হবে, যাই বরন ডালা সাজাই।
অনেক গুলা লাভু আপু। (3 (3 (3 (3 (3 (3
শুন্য শুন্যালয়
🙂 (3
অরুনি মায়া
প্রতিদিন নতুন করে একবার ভোরের জন্ম হয়। আবার প্রতিদিন ই একবার মৃত্যু। এই প্রক্রিয়া চলেছে, চলছে চলতেই থাকবে যতদিন ঐ সূর্য বেঁচে থাকবে,,,,,,,
শুন্য শুন্যালয়
সুন্দর বলেছেন তো!!
ভোরের মৃত্যু নেই, ব্যস্ত হয়ে যায় দিনের কাজে। পুরনো দিনগুলোতে হাজব্যান্ড আর ওয়াইফের দেখা হতো শুধু রাতের বেলা। বড় পরিবার সামলাতে দুজনই সারাদিন ব্যস্ত। কেউ কারো মুখ দেখেনা এমন। আমার কাছেও ভোরটা তেমন 🙂
অনেক ধন্যবাদ আপু।
নীলাঞ্জনা নীলা
হাতের মুঠোর ফাঁক গলিয়ে বেড়িয়ে এলো ভোর।
আমি কেন পারিনা ভোরের গল্প বলতে? কি সুন্দর করে শব্দের তুলি দিয়ে আঁকো!
আমার কাছে শুধু রাতই থাকে, তাও একটু সময়।
শুন্য আপু প্লিজ একটু কম কম ভালো লেখো।
শুন্য শুন্যালয়
তোমার কাছেও ভোর আছে, পড়িনি বুঝি আমি!! সব মনে আছে সেই চিঠির কথা।
আমিতো তোমার মতো লিখতে পারিনা আপু, আর এখন তো লেখাই আসছেনা, এ আফসোস কারে কই? 🙁