চারঃ
বিশ মিনিটের মাথাতেই রি-ইনফোর্সমেন্ট চলে আসলো। ক্যাম্পটাকে তিনদিক দিয়ে সেনাদের ঘিরে ফেলতে বললাম। চতুর্থদিক দিয়ে কমান্ডোরা গুপ্ত হামলা চালাবে। পরিকল্পনামাফিকভাবে আক্রমণ শুরু হলো। তীব্র প্রতিরোধ করছে আরাকান আর্মিরা তাদের ঘাঁটি থেকে।
প্রায় ঘণ্টা তিনেক ব্যাপক বন্দুক যুদ্ধের পর আস্তে আস্তে স্তিমিত হয়ে আসছিল তাদের প্রতিরোধ। এবার পালা কমান্ডোদের। নির্দেশ পেতেই আক্রমণ চালালো তারা। প্রতিরোধের সর্বোচ্চ চেষ্টাটাই করে দেখালো আরাকান আর্মির সদস্যরা। কিন্তু বাংলাদেশ নৌবাহিনীর সুদক্ষ কমান্ডোদের তীক্ষ্ণ রণকৌশলের সাথে পেরে উঠলো না। পরবর্তী মাত্র আধা ঘণ্টার মধ্যেই ক্যাম্পটা সম্পূর্ণরূপে দখল করে নিল বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনী। পাহাড়ের গভীর থেকে তাদের রি-ইনফোর্সমেন্ট আসতে পারে এই ভেবে আমাদের বেজ ক্যাম্পে মেসেজ দিলাম যেন অতিরিক্ত দুই প্লাটুন সৈন্য পাঠানো হয়। আপাতত ক্যাম্প পাহারায় সতর্কভাবে নিয়োজিত রয়েছে আক্রমণকারী সৈন্যরাই।
কমান্ডোদের নিয়ে পুরো ক্যাম্প তন্নতন্ন করে সার্চ করা হলো। আরাকান আর্মির প্রায় ১৮ সদস্যের মৃতদেহ পাওয়া গেলো। আহত অবস্থায় গ্রেফতার করা হলো আরো ৩৯ জনকে। এছাড়াও ক্যাম্পের অন্যান্য কাজে নিয়োজিত ১১ জন পাহাড়িকে গ্রেফতার করা হলো। এদের অনেককেই জোর করে কাজ করানো হয়। কিন্তু মেজর ওয়ালিদের কোন অস্তিত্ব নেই। তবে এক পাহাড়ির জবানবন্দি অনুসারে উদ্ধার করা হল আরিশা চাকমাকে।
শারীরিক অবস্থা খুব একটা ভালো না থাকায় তাকে দ্রুত বেজ ক্যাম্পে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিলাম। বেজ থেকে তিন প্লাটুন সৈন্য এসে ক্যাম্পের দায়ভার নিতেই আমরা রওনা দিলাম। বেজ ক্যাম্প পৌঁছে প্রথমেই আরিশাকে মেডিকেল ক্যাম্পে নেওয়ার নির্দেশ দিলাম।
আমাদের পৌঁছানোর খবর শুনে ছুটে এলেন ক্যাম্প কমান্ডার কর্ণেল ফারুক।
আরিশা কে দেখেই বলে উঠলেন, “ আরে এই তো সেই মেয়ে! ”
– কোন মেয়ে ??
অবাক হয়ে জানতে চাইলাম।
“ আপনাকে বলা হয়নি। মেজর ওয়ালিদ নিখোঁজ হওয়ার পর বেশ কয়েকবার এসেছিল তার খবর নিতে। বেশ উৎলা হয়ে গেছিল। ওয়ালিদের সহযোগী এক লেফট্যান্ট জানিয়েছে যে তাদের মধ্যে ভালো প্রেমের সম্পর্ক ছিল! ”
– ইন্টারেস্টিং ব্যাপার তো!
– হ্যাঁ। এখন তো তাই মনে হচ্ছে। তখন তার আচরণ দেখে আমরা ভেবেছি একজন প্রেমিক হারিয়ে প্রেমিকার দুশ্চিন্তা মাত্র। কিন্তু এখন দেখি সিরিয়াস ব্যাপার। আমাদের ব্যর্থতা দেখে নিজেই গেছিল মনে হয় ওয়ালিদের খবর নিতে।
– নিশ্চয়ই কিছু অনুগত পাহাড়ি নিয়ে গেছিল। কিন্তু দূর্ভাগ্যজনকভাবে আরাকান আর্মিদের হাতে ধরা পড়েছিল। তবে একটা কথা, উনি যদি চাকমা রাজার মেয়েই হন তাহলে চেহারা পাহাড়িদের মত না কেন? চেহারা তো পুরা খাঁটি বাঙালি নারী! এই ব্যাপারে কিছু জানেন?
“ জানি! এই এলাকার বিখ্যাত কাহিনী আছে এই মেয়ে নিয়ে। ”
– তাই নাকি ? কি এমন কাহিনী ?
“ স্যার, চট্টগ্রাম থেকে মেজর জেনারেল আনিসুর রহমান স্যার আপনাকে ডাকছেন? ”
কাহিনীটা আপাতত সময়ের জন্য বলা হল না কর্ণেল ফারুকের।
ছুটে গেলেন আমাদের এই বেজ ক্যাম্পের সকল অভিযানের সর্বশেষ খবর দিতে।
পাঁচঃ
ঘুম থেকে চোখ মেললো মেজর ওয়ালিদ। সরু খাটটার পাশে তাকাতেই চোখ পড়লো স্মৃতির উপর। একটা চেয়ারে বসে আপনমনে গুণগুণ করছিল। ওয়ালিদকে চোখ মেলতে দেখেই ব্যস্ত হয়ে উঠলো।
“ বাহ! ঘুম ভেঙেছে আপনার ? ”
– হ্যাঁ। কিন্তু …
– কোন কিন্তু নেই। আগে বলুন আপনার কেমন লাগছে এখন ?
– আগের চেয়ে ভালো। তবে কেমন যেন ঘোরের মধ্যে আছি।
– ঠিক হয়ে যাবে। ভেষজ ঔষুধ তো, একটু এরকম লাগবেই।
– তাই বুঝি?
– জ্বি তাই।
এক মূহুর্ত চুপ রইলো মেজর ওয়ালিদ। মনে মনে বলার মত কথা খুঁজছে।
“ আচ্ছা, আজকে কত তারিখ ? ”
– ৫ তারিখ, অক্টোবর মাসের।
– কি?!
ভীষণ রকমের ধাক্কা খেয়েছে সে।
“ জ্বি ৫ তারিখে কোন সমস্যা আছে আপনার? ”
– না মানে আমাদের অভিযান ছিল অগাস্টের ২৬ তারিখে, আর আজকে ৫ তারিখ। পুরো ১০ দিন পেরিয়ে গেছে। তারমানে আমি নিশ্চিত সামরিক বাহিনী অবশ্যই আমার খোঁজে তল্লাশি চালাচ্ছে। এইদিকে আসেনি তারা ?
– নাহ। এই এলাকা অনেক দূর্গম, আর সামরিক বাহিনী সম্ভাব্য আরাকান আর্মিদের থাকার জায়গা এবং ক্যাম্পগুলোতে অভিযান চালাচ্ছে, এই দিকে যে বসতি আছে এটা মনে হয় তাদের জানা নেই অথবা থাকলেও এখানে আপনি নেই এটা বোধহয় তারা অনুমান করে নিয়েছে।
– অসম্ভব। বসতি থাকুক আর না থাকুক তারা অভিযান চালাবেই। আমাদের নিয়মই এটা। বিন্দুমাত্র অনুমানের উপর নির্ভর করে না কেউ।
– কি জানি! হয়তো তারা ভীষণ ব্যস্ত। আরাকান আর্মিদের অনেক শক্ত ঘাঁটি আছে এই এলাকার মধ্যে।
– কোথায় আছে ? আপনি জানেন ?
– নাহ জানি না। তবে এই এলাকার লোকেরা বলেছে। তারা বিভিন্ন কাজে জঙ্গলে গেলে দেখে।
– তারা কি করে বুঝে কোনটা আরাকান আর্মি আর কোনটা বাংলাদেশ আর্মি।
– আপনি কি পাহাড়িদের এতই বোকা ভাবেন?
কণ্ঠে ক্ষোভটা স্পষ্ট স্মৃতির।
“ না মানে তারা তো অশিক্ষিত, তাই বলছিলাম আরকি। ”
– তারা অশিক্ষিত হতে পারে, মেজর কিন্তু তারা বোকা না। বাঙালি আর আরাকানি এই দুই জাতির চেহারা যে দেখলেই অনুমান করা যায় এটা তো পাহাড়ি একজন ১০ বছরের বাচ্চাও জানে।
– আচ্ছা তারা কি বাংলাদেশ আর্মিদের ওই জায়গাগুলো দেখিয়ে দিতে পারবে?
– নাহ।
– কেন ?
আরেকদফা অবাক হতে হলো মেজর ওয়ালিদকে।
“ কারণ তাদের অনেকেই আরাকান আর্মিদের ক্যাম্পে কাজ করে, ওইখানে কাজ করে ভালো বেতন পায়। আর আরাকান আর্মি যদি জানে এই এলাকার মানুষ কোন তথ্য দিয়েছে তাহলে ভয়ংকর অবস্থা হবে এদের। ”
– কেন ? বাংলাদেশ আর্মি তো আছেই।
– এটা আপনি বলছেন। কিন্তু বাস্তবতা এটা না। বাঙালিরা পাহাড়িদের প্রতি দরদ খুব কমই দেখিয়ে এসেছে। পূর্বের অভিজ্ঞতা থেকেই তারা জানে যে বাংলাদেশ আর্মি তাদের কতটুকু রক্ষা করবে। আপনার কি ধারণা এমনি এমনি তারা আরাকান আর্মিদের অত্যাচার সহ্য করে যাচ্ছে!
– অত্যাচার?
– জ্বি, ভয়াবহ অত্যাচার। এই বসতির এমন একটা মেয়েও বোধহয় বাকি নেই যে ওই ক্যাম্পে গিয়ে নির্যাতনের মুখোমুখি হয়নি।
– কি বলছেন এসব ?
– যেটা সত্যি।
– আপনিও কি তাহলে …… ?
– নাহ। ওটা চাইলেও ওদের পক্ষে সম্ভব না।
বলেই একটা শীতল মুচকি হাসি দিলো স্মৃতি।
এইবার কেন জানি হাসিটা ভয়ঙ্কর লাগলো মেজর ওয়ালিদের! আশ্চর্যরকম ভয়ঙ্কর। গায়ে কাঁটা দিয়ে উঠলো তার।
ছয়ঃ
থানছির বেজ ক্যাম্পে বসে আছি। আপাতত কোন কাজ নেই। গত দশ দিন ধরে একটানা অভিযানেও মেজর ওয়ালিদকে উদ্ধারে সম্ভব হয়নি। আপাতত চট্টগ্রাম থেকে নির্দেশ এসেছে এই অভিযান অল্প সময়ের জন্য বন্ধ রাখার। আমার উপর অবশ্য তদন্ত চালিয়ে যাবার নির্দেশ আছে। আর সেনাবাহিনীকে আরাকান আর্মিদের ক্যাম্প খুঁজে বের করে সেগুলো দখলের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
উপর থেকে এই নির্দেশ আসার কারণ গ্রেফতারকৃত আরাকান আর্মির সদস্যদের জবানবন্দি। সেই জবানবন্দি তে আসলে কি কি বলেছে তারা সেটা জানি না। তবে এটা জানি যে মেজর ওয়ালিদের নিখোঁজের ব্যাপারে তারা আমাদের চেয়েও অন্ধকারে আছে।
কি করে সম্ভব সেটাই ভাবছি। দীর্ঘ দশদিন ধরে নিখোঁজ একজন অফিসার এমন একটা এলাকায় যে এলাকায় সামরিক বাহিনীর ব্যাপক তৎপরতা রয়েছে পাশাপাশি রয়েছে একটা ভয়ংকর টেরোরিস্ট গ্রুপের তৎপরতা। এত কিছুর মধ্যে কি করে একজন সামরিক কর্মকর্তা নিখোঁজ থাকে!
যতই ভাবছি ততই অবাক হচ্ছি আমি। আচ্ছা আরিশা কি কিছু বলতে পারবে? সে কেন ছুটে গেছিল ওই জায়গাতে? কিভাবে তথ্য পেয়েছিল যে ওইখানে ওয়ালিদ থাকতে পারে। আর সে কি করে চাকমা রাজকুমারী হয়? সে তো পুরোদস্তুর বাঙালি কন্যা।
আচ্ছা কর্ণেল ফারুক যে বলেছিলেন এই মেয়ে নিয়ে কাহিনী আছে সেটাই বা কি! আপাতত উনি ক্যাম্পে নেই। চট্টগ্রামে গেছেন সেকেন্ড ইন কমান্ড, চার্লি কমান্ডের অধিনায়কসহ আরো কয়েকজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা। আমাকেও যেতে বলেছিলেন কিন্তু ইচ্ছা ছিল না। কিছুটা সময় ভাবার জন্য দরকার ছিল আসলে। সেজন্য আমার ইউনিট থেকে সহকারী একজন অফিসারকে পাঠিয়েছি।
এখন তাই বসে বসে ভাবছি। পুরো ব্যাপারটাই জট পাকাচ্ছে, যতই ভাবছি ততই নতুন নতুন জট লাগছে। সমাধানের কোন উপায় তো পাওয়াই যাচ্ছে না। খুব অসহায় লাগছে নিজেকে।
“ স্যার, আরিশা চাকমার জ্ঞান ফিরেছে। ” – নীরবতা ভেঙ্গে দিল একজন মেডিকেল ক্রু। ওদের বলে রেখেছিলাম যাতে আরিশার জ্ঞান ফিরলে সাথে সাথে আমাকে জানায়। সেটাই করেছে তারা।
ভাবনার জগৎ থেকে বাস্তবে ফিরে এলাম। যাই কথা বলে আসি তার সাথে। দেখি কি বলেন এই বাঙালি চেহারার চাকমা রাজকুমারী, যে কিনা আবার নিখোঁজ সামরিক কর্মকর্তার প্রেমিকাও !
মেডিকেল ক্যাম্পের তাঁবুর বিছানায় আধশোয়া অবস্থায় বসে আছে আরিশা। আরাকান আর্মির এক সদস্য তাকে মাথায় বন্দুকের বাঁট দিয়ে আঘাত করে বেহুঁশ করে দিয়েছিল। এখন অবশ্য তাকে অনেকটাই সুস্থ মনে হচ্ছে।
আমাকে দেখেই কিছু বলার সুযোগ না দিয়ে বলে উঠলো,
“ আপনিই কি সেই কর্মকর্তা যে ওয়ালিদের খোঁজে ক্যাম্প থেকে উত্তরে অভিযান চালিয়েছিলেন? ”
– জ্বি আমিই সেই কর্মকর্তা, কমান্ডার আব্দুল্লাহ। কিন্তু আপনি কেন সেখানে এত ঝুঁকি নিয়ে গিয়েছিলেন?
– শুনুন, ওয়ালিদ এক ভয়ংকর দেবীর, না না দেবী বললে ভুল হবে, ডাইনী, হ্যাঁ এক ডাইনীর কবলে পড়েছে।
– দেখুন, আমি আপনার অবস্থা বুঝতে পারছি …
কিন্তু কথা শেষ করার আগেই আরিশা বলতে থাকলো,
“ আপনি আমাকে পাগল ভাবছেন জানি আমি। সবাই ভাববে, এটাই স্বাভাবিক। সেইজন্যই আমি নিজেই ছুটে গিয়েছিলাম কিন্তু দূর্ভাগ্যজনকভাবে সেই ডাইনী আরাকান আর্মিদের মধ্যে আমার খবর দিয়ে দিয়েছিল। আপনি ভাবতেও পারবেন না সে কতটা শক্তিশালী। মানুষের স্মৃতিশক্তি নিয়ন্ত্রণ করার ক্ষমতা আছে তার। নামই তার স্মৃতিশ্বর। আমার কথা বিশ্বাস হোক না হোক আপনি দয়া করে ওই ক্যাম্পের পশ্চিমে ১০ কি.মি. দূরে অভিযান চালান। আমার কথার যথার্থতা পেয়ে যাবেন। আমি জানি আপনারা ওই এলাকাতে অভিযান চালাননি। আপনি হয়তো অবাক হবেন কিন্তু বিশ্বাস করুন সেই ডাইনী আপনাদের ওই এলাকার কথা ভুলিয়ে দিয়েছে। ”
– কিন্তু …
– আর হয়তো ভাবছেন আমি এসব জানলাম কিভাবে। স্বাভাবিক প্রশ্ন। আমি স্বপ্নে দেখেছি। আমার কিছু অতিপ্রাকৃতিক ক্ষমতা আছে। হয়তো এটাও ভাবছেন তাহলে আমি কেন আমার ক্ষমতা ব্যবহার করে আরাকান আর্মিদের হাত থেকে বাচঁতে পারলাম না। এখানেও ওই স্মৃতিশ্বরের ভূমিকা আছে। কিছু সময়ের জন্য সে আমার উপরেও প্রভাব রাখতে পেরেছিল। আমি তার মত অত শক্তিশালী না। সে তার শক্তিমত্তা দিয়েই ওয়ালিদকে আরাকান আর্মিদের থেকেও বাঁচিয়ে রেখেছে। তবে সে ওয়ালিদকে ভালোবাসলেও আমার মত ভালোবাসতে পারবে না।
আর সহ্য করতে পারলাম না আমি। আরিশার কাছ থেকে “ একটু আসছি ” বলে চলে আসলাম। কি সব কাহিনী বলছে মেয়েটা এগুলো। ভয়ানক ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে গেছি আমি।
এমন সময়েই দেখলাম হেলিকপ্টারে করে ফিরে এসেছেন কর্ণেল ফারুক সহ অন্যান্যরা। ছুটে গিয়ে চার্লি কমান্ডের অধিকনায়ক লেঃ কর্ণেল আসাদ কে জিজ্ঞেস করলাম, “ আচ্ছা আপনারা কি আরাকান আর্মিদের ওই ক্যাম্পের পশ্চিমে অভিযান চালিয়েছিলেন? ”
প্রশ্ন শুনে ভয়ানক একটা ধাক্কা খেলেন আসাদ।
“ না তো ওইখানে অভিযান চালানোর কথা তো আমার মাথাতেই আসে নি। ”
তারমানে কি আরিশা ঠিকই বলছে? এতজন দক্ষ সামরিক কর্মকর্তা একই ভুল করবে। অসম্ভব মনে হচ্ছে। একটাই উপায় এখন। ওই এলাকাতে অভিযান চালানো।
মন বলছে ভয়ানক এক বিপদে জড়াতে চলেছি। আমরা ট্রেইনড হয়েছি মানুষের সাথে লড়াই করার জন্য, কোন অতিপ্রাকৃত ক্ষমতার বিরুদ্ধে আমরা কিভাবে লড়াই করব! আদৌ কি অতিপ্রাকৃত ক্ষমতা নাকি অন্যকিছু? আরো ভয়ংকর কিছু?
জানতে হলে অভিযানের কোন বিকল্প নেই। সাথে সাথেই ডেল্টা কমান্ডের ৫ জন কমান্ডোকে প্রস্তুত হওয়ার নির্দেশ দিলাম আমি। দেখা যাক আরিশার কথা কতখানি যথার্থ তবে এটা ঠিক আমাদের একটা ভুল সে ধরিয়ে দিয়েছে। যদি অভিযান সফল হয় তবে আমরা সবাই তার কাছে কৃতজ্ঞ হয়ে যাব আজীবনের জন্য।
… (চলবে) …
অনূসুয়া- অ্যান আনসলভড মিস্ট্রি (১)
৪৯টি মন্তব্য
নীতেশ বড়ুয়া
ওয়াও!!!!!!!!!!!!
মনে হচ্ছে কোন দক্ষ এবং অনেক বেশী চর্চিত লেখকের উপন্যাস পড়ছি।
পরের পর্ব কবে আনবেন? এক সাথে কখন পাবো? আর কত পর্ব বাকি আছে? কবে থেকে লিখতে শুরু করেছেন!
উফফ উফফ… আমি তো এখন দুর্গম পাহাড়ি অঞ্চলে অভিযান চালানোর জন্য পাঁচজন ডেল্টা কমান্ডোর একজন হয়ে প্রস্তুত হয়ে আছি ( কিন্তু মেজর হতে চাই না কারণ উনার মুখ থেকেই পুরো ঘটনা শুনতে চাই)।
ফ্রাঙ্কেনেস্টাইন
লেখা শুরু করেছিলাম অনেক আগেই, মাঝখানে প্রি-টেস্ট, টেস্ট পরীক্ষার কারণে খেই হারিয়ে ফেলেছিলাম। এই পর্ব কালকে দেওয়ার ইচ্ছা ছিল কিন্তু কিছু কাজের কারণে আটকে গেছি, এখনো প্র্যাকটিকাল শেষ করার প্রচণ্ড চাপ আছে, এরপরেও লেখাটা চালিয়ে যাচ্ছি। কাহিনী এগিয়ে যাচ্ছে যেহেতু যাক, পর্ব আরও দুই-তিনটা হবে। একসাথে পেতে একটু দেরি হবে।
আমার প্রথম দুইটা গোয়েন্দা গল্প অনেক বড় করে দুই পর্বে পোস্ট দিয়ে দ্রুত শেষ করে দিয়েছিলাম কিন্তু তখন অনেকেই বলেছিল একটু ছোট করে দিতে। সেজন্যই এবার এত পর্ব (প্রায় ৪-৫টি) লাগবে। সাধারণত আমি ২-৩ টির মধ্যেই শেষ করে দিতে পছন্দ করি। 🙂
নীতেশ বড়ুয়া
চমৎকৃত হচ্ছি আপনার লেখার দক্ষতায়।
এবং অপেক্ষা করছি শেষ হওয়ার জন্য নয় বরং পরের পর্বের জন্য 😀
ফ্রাঙ্কেনেস্টাইন
ধন্যবাদ ভাই 🙂
একটু সাহায্য করতে পারবেন ?
লিংক যোগ করে কিভাবে লেখার মধ্যে এটা বলতে পারবেন ?
আমি পারছি না 🙁
নীতেশ বড়ুয়া
নতুন লেখায় যেয়ে/পুরনো লেখাকে সম্পাদনায় নিয়ে যে বিষয়ে লিঙ্ক করাতে চান তা সিলেক্ট করে নিন ( যেমন- এই ২য় পর্বের শেষে আপনি লিখলেন ‘অনূসুয়া- অ্যান আনসলভড মিস্ট্রি (১)’ এইবার এই ” এর ভেতরের শব্দগুলোকে সিলেক্ট করে নিন) এবং লিখে রাখার ফিল্ডের সবার উপরে ডান কোণার দিকে তাকালেই দেখতে পাবেন ‘লিংক সংযোজন’ করার জন্য একটি ট্যাব আছে যা ‘চেইন’ আইকন দিয়ে দেখানো হয়েছে। মনে রাখবেন যতক্ষণ আপনি মূল লেখায় কোন শব্দ/লাইন সিলেক্ট করছেন না ততোক্ষণ আপনি এই লিকং করার অপশন/ট্যাবকে এক্টিভ করাতে পারবেন না।
একটি নতুন ফিল্ড উইন্ডো ওপেন হবে সাথে সাথে ‘লিঙ্ক সংযোজন/সম্পাদনা’।
এইবার এই নতুন ফিল্ড উইন্ডো’র লিঙ্ক করার ফিল্ডে (দেখবেন ‘https://’ URLফিল্ড ট্যাব খালি আছে) আপনি আপনার ওয়েব ব্রাউজারে আগে থেকে খুলে রাখা যেই পর্ব/ওয়েব এড্রেস/সাইট লিঙ্ক/URL কপি করে নিন ব্রাউজারের এড্রেসবার থেকে এবং পেস্ট করে দিন সেই লিঙ্ক করার URLফিল্ড ট্যাবে।
এইবার সেই একই ফিল্ড উইন্ডোটে লিঙ্ক পেস্ট করার পরে নিচের ট্যাবেই দেখবেন শিরোণাম দেওয়ার জন্য একটি ট্যাব খালি আছে। সেখানে আপনি লিঙ্ক করার সাইটের শিরোনাম/মূল বিষয় বা যা ইচ্ছে তাই লিখে দিন এবং একেবারে নিচে থাকা ‘Open in a New Window’ চেকবক্স চেক করে দিয়ে সেই ফিল্ডের একেবারে ডানদিকের নীচে থাকা ‘লিংক যুক্ত করুন’ ক্লিক করে দিলেই দেখবেন লিঙ্ক আপনার মূল লেখার সাথে যংযুক্ত হয়েছে। এরপরে প্রকাশনাটি হালনাগাদ/প্রকাশ করে অথবা ‘লেখার ফিল্ড TEXT থেকে দৃশ্যমান এ ক্লিক করলেই দেখবেন লিঙ্ক এক্টিভ হয়েছে’ নিন।
আমি হয়তো অনেক জঠিক করে দেখালাম প্রসেসটি :p
ফ্রাঙ্কেনেস্টাইন
অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই 😀
আমি অনেক চেষ্টা করেও পারতেছিলাম না ^:^
জটিল না অনেক সহজেই বলেছেন
প্রথমবারেই পেরে গেছি :p :v
নীতেশ বড়ুয়া
যাক, পারলেন তাহলে আমার কথা বুঝতে! কারণ মন্তবে জানানোর পরেই আমি নিজেও বুঝতে পারছি কি না দেখতে গিয়ে মনে হচ্ছিল বেশী বলে ফেলেছি :p
শুভেচ্ছা আবারো। -{@
ফ্রাঙ্কেনেস্টাইন
ধন্যবাদ আবারও 😀
ভোরের শিশির
😀 😀 😀
জিসান শা ইকরাম
অত্যন্ত দক্ষতার সাথে উপস্থাপন করলেন এই পর্বটি
এমন লেখা শেয়ারের জন্য ধন্যবাদ।
লিখুন নিয়মিত।
শুভ কামনা।
ফ্রাঙ্কেনেস্টাইন
ধন্যবাদ ভাই 🙂
দীপংকর চন্দ
এধরনের গল্প অন্তর্জালে লেখা হয় খুব কম সচরাচর!
বেশ সাবলীল লিখছেন আপনি।
ভালো লাগা থাকছে।
শুভকামনাও। অনেক।
ভালো থাকবেন। সবসময়।
ফ্রাঙ্কেনেস্টাইন
ধন্যবাদ -{@
অরুনি মায়া
দারুণ গল্প |
পরের পর্ব তাড়াতাড়ি চাই |
অনেক ভাল লিখছেন আপনি 🙂
ফ্রাঙ্কেনেস্টাইন
ধন্যবাদ 🙂
চেষ্টা করব তাড়াতাড়িই দেওয়ার
ভোরের শিশির
এতো ভালো একটি গল্পে রিডার কম কেন বুঝতে পারছি না ;?
ফ্রাঙ্কেনেস্টাইন
অনেকেই আসলে এ ধরণের গল্প পছন্দ করে না 🙁 ^:^
ভোরের শিশির
আমার প্রশ্নের উত্তর নিচেই অরুনি মায়াপু দিয়েছেন আর এ ধরনের গল্প পছন্দ করে না বলেছেন! আপনি সোনেলার পাঠকদের পাঠ নিয়ে ধারণাই আনতে পারেন নি তবে। 🙂
ফ্রাঙ্কেনেস্টাইন
হয়তো 🙁
আমি তো ভেবেছিলাম যে গল্প খারাপ হয় দেখে রিডার কম ^:^
অরুনি মায়া
জনাব লেখক যদি কষ্ট করে অন্যান্য লেখকদের পোস্ট এ যেতেন তবে রিডার এর সংখ্যা অনেক বেড়ে যেত 🙂
ভোরের শিশির
যা বলেছেন তা অনেকাংশেই সঠিক। কিন্তু তা উনার একান্তই ব্যক্তিগত ব্যাপার। আমি নিজের শুরুতেও কিন্তু প্রায় সবার পোস্টেই যেতাম না কিন্তু কিছু মানুষ ক্রমাগত আমার পোস্টে হাজিরা দিয়ে দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছেন কেন অন্যের পোস্টে আসতে হয়।
আমরা সবাই যদি উনি যাচ্ছেন না বলে না আসি তবে তো উনাকে সেটা কিছুতেই উৎসাহ করবে না! আমরা আমাদের মতো করে যেমন সবার পোস্টে থাকার চেষ্টা করি তেমনই এখানে নতুন যারা এসছেন তাঁদের পোস্টে থাকি, যদি উনাদের মনে কোন দোলাচল আসে তো উনারা এই দেখে আসবেন অন্যের পোস্টে নতুবা একদিন নিজেই নিজের মধ্যে ডুবে যাবেন!
(আসা করছি ফ্রাঙ্কো ভাই আমাদের এই উত্তরের জবাবে প্রতুত্তর দেখে নিজেকে উপলব্দি করতে পারবেন সোনেলার সবার সাথে) 🙂
ফ্রাঙ্কেনেস্টাইন
😮
মানে যারা বেশি কমেন্ট করে তাদের গল্পের রিডার বেশি হয় ? 😮
এতদিনে জানলাম এটা ^:^
ভোরের শিশির
ফ্রাঙ্কো ভাই, আপনি সোজাটা না দেখে বাঁকাটা দেখলেন। যারা বেশি কমেন্ট করে তাঁদের রিডার বেশী সেটা তো কেউ বলেনি এখানে! বলা হয়েছে আপনি শুধু নিজের ঘরে পড়ে থাকলে সবাই আপনার ঘরে আসবে না ঘুরতে বা এলেও চুপে চাপে চলে যাবে। যতক্ষণ আপনি বাকি সবার সাথে যোগাযোগ না করছেন ততোক্ষণ এভাবেই পড়ে থাকে।
দাওয়াত দিলে সেই আসে যার সাথে যোগাযোগ ভাল।
ফ্রাঙ্কেনেস্টাইন
বুঝেছি ভাই 🙂
ধন্যবাদ আপনাকে 😀
ভোরের শিশির
ঝটপট পরের পর্ব দিয়ে দিন তবে :p
ফ্রাঙ্কেনেস্টাইন
আজ রাতেই দেওয়ার চেষ্টা করব -{@
ভোরের শিশির
অক্কে \|/
শুন্য শুন্যালয়
এই পোস্টে মন্তব্য করতে গেলে এখন ইতিহাস হয়ে যাবে। আমি চাচ্ছি কোন মন্তব্য নিয়ে আমাদের মধ্যে কোন ভুল বোঝাবুঝি না হোক, যে যেই মন্তব্য করতে চায় বা যা বলতে চায় তা ক্লিয়ার করলে ভুল দূর হবে।
কিছু কথা না বললেই না, প্রথম কথা, নীতেশ দা ফ্রাংকো ভাই এ সোনেলায় নবীন না, অনেক পুরনো। ভাইয়ার আগের আইডি ছিল। ভাইয়া হয়তো অনেক বিজি, তাই আজ পর্যন্ত আমি তাকে অন্যের কোন পোস্টে যেতে দেখেছি কিনা মনে করতে পারিনা। যদিও এটা ঠিক এটা তার ব্যক্তিগত ব্যাপার। তো সবাই যদি, এইভাবে তাদের ব্যক্তিগত ব্যাপার দেখিয়ে অন্যের পোস্ট রিড না করে তাহলে কেমন হবে? ভাইয়া হয়তো বলেতে পারে, আমি রিড করি, মন্তব্য হয়তো করিনা। তো আমরা সবাই রিড করে চলে আসি, নো মন্তব্য কেমন হবে? যেটা আমি এখন অনেকের বেলাতেই করছি। এখানেই কেউ-ই পেশাদার লেখক নয়, উৎসাহ, প্রেরনাই কিন্তু এই ব্লগের সব।
ফ্রাংকো ভাই যেভাবে এই মন্তব্য টা করলেন, তাতে মনে হলো ব্যাপারটা খুবই অদ্ভূত— “মানে যারা বেশি কমেন্ট করে তাদের গল্পের রিডার বেশি হয় ? 😮
এতদিনে জানলাম এটা ^:^এতদিনে এটা অজানা থাকার কিছু না ভাই। প্রত্যেকের লেখা প্রত্যেকের কাছে প্রিয়। আমরা সবাই তাতে অন্যের উৎসাহ চাই। একটা দুটো অন্যের লেখায় এক দু লাইন লেখা কি খুব কঠিন?
আর মায়াপুর দামী কথাটা সবার আগে। রিডার সংখ্যা দিয়ে মান বিচার করা যায়না, ফ্রাংকো ভাই বরাবরই অনেক ভালো লেখেন। আমি তার সব লেখাই পড়ি। ধন্যবাদ আপনাকে।
ভোরের শিশির
শুন্যাপু, ফ্রাংকো ভাই এই নামে নতুন আমার কাছে। তাছাড়া আমি বলেই দিয়েছি নিজের মাঝে ডুবে থাকলে একসময় নিজের মধ্যেই ডুবে মরতে হয়। :p
তবে হ্যাঁ, জানা ছিল না উনি অন্য নামেও ছিলেন আগে। জেনে নিলাম।
ফ্রাঙ্কো ভাই, আপনার পুরো গল্পটা শেষ হলে প্রিয়তে নিবো। শুভেচ্ছা -{@
ফ্রাঙ্কেনেস্টাইন
আপু, এটা ঠিক যে আমার অনেক আগে থেকে আইডি ছিল। প্রোফাইলে দেখতে পাচ্ছি ১ বছর ৪ মাস ১৪ দিন।
তারপরেও ব্যাপারটা আমার কাছে অদ্ভুত লাগার কারণ কি সেটা ভাবছেন …
সত্যি কথা বলতে আমি আগে ব্লগে নিয়মিত কখনোই ছিলাম না। এখনো আমার কিছু পোস্টে অন্যদের কমেন্ট পড়ে আছে যাদের কমেন্টের রিপ্লাই পর্যন্ত দেওয়া হয়নি।
এখন যদিও অনেকটা সময় দিচ্ছি আগে সেটা পারতাম না। এমনকি আমি ব্লগের একটা সাধারণ নিয়ম (২৪ ঘণ্টায় ১টার বেশি পোস্ট করা যাবে না) জানতাম না। কয়েকদিন আগে এই ভুল করে ফেলেছিলাম।
সত্যিকার অর্থে আমি একটু বেশি আত্মকেন্দ্রিক। সেটা ব্লগে বলেন আর বাস্তব জীবনে বলেন। আপনার আশেপাশে অনেক মানুষ পাবেন যারা মানুষের সাথে যত কম পারে কথা বলে শেষ করতে চায়, আমি অনেকটা সেরকম। কাউকে খুব সাধারণ একটা কথা বলার আগেও কয়েকবার ভেবে নেই যে যা বলতে চাচ্ছি সেটা কি বলা ঠিক হবে!
এমনভাবে দেখা যায় আমার অনেক কথাই আর বলা হয় না। প্রথমদিকের পোস্টগুলাতে একটু খেয়াল করলেই দেখবেন অনেক ক্ষেত্রে আমি কেবল ইমো দিয়েই মন্তব্যের জবাব দিয়েছি। অন্যের অনেক পোস্টে ভেবেছি কমেন্ট করব কিন্তু যখন দেখি অন্য সবাই অসাধারণ বিশ্লেষণমূলক কিছু কমেন্ট করেছে সেসবের মধ্যে ” অনেক সুন্দর লেখা ” টাইপ কমেন্ট করতে কেমন জানি মেকি মেকি মনে হতো। আসলে দোষটা কোথায় আমি নিজেও জানি না।
আপনাকে অনেক বেশি ধন্যবাদ জানাই কারণ আপনি সেই প্রথম পোস্ট ” অপারেশন তালপট্টি ও একটি স্বপ্ন ” থেকে আমার সাথে ছিলেন, আছেন। আপনার প্রতি অনেক কৃতজ্ঞতা রইলো।
আর নীতেশদাকেও ধন্যবাদ দেই ও কৃতজ্ঞতা জানাই। উনি অনেকদিন ধরেই আমাকে উৎসাহ দিয়ে যাচ্ছেন। আর সবার কাছে ক্ষমাপ্রার্থী যে কিছু অসংগতিপূর্ণ কমেন্ট করে ফেলার জন্য। আশাকরি ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন সবাই। 🙂
আর হ্যাঁ, চেষ্টা করব এখন থেকে সবার পোস্টে যাওয়ার। অবশ্য ভাববেন না রিডার বেশি হবে এইজন্য যাব :p
ওটা নিয়ে আমার কোনদিনও মাথা ব্যাথা ছিল না। :D)
[শেষাংশে একটু মজা করলাম, আশাকরি কেউ সিরিয়াসলি নিবেন না]
ভোরের শিশির
ফ্রাঙ্কো ভাই, কে কি বলেছে এবং তাঁদের কথার সাথে আমার মনোভাবনা মিলে গেলেই চুপ থেকে যাবো কেন! আমাদের কে কয়জনাই বা কতটুকু জানি বলেন? প্রায় সবাই একই রকম কথা নিজেদের ভাবনার শব্দেই বলেন। আপনিও বলে যাবেন আশা করছি।
আপনার মজায় আমি :D)
ফ্রাঙ্কেনেস্টাইন
আবারও ধন্যবাদ আপনাকে -{@
নীলাঞ্জনা নীলা
ইস পরের পর্ব কবে পাবো? ;?
ফ্রাঙ্কেনেস্টাইন
চেষ্টা করব যত দ্রুত পারি দেওয়ার 🙂
জিসান শা ইকরাম
সামান্য মান অভিমান আমাদের মাঝে হতেই পারে।সোনেলায় আমরা একটা পরিবার।পরিবারের দু সদস্যের মাঝে আড়ি হলে পরিবার প্রধানের উচিৎ তাঁদেরকে মিষ্টি মুখ করিয়ে মিলিয়ে দেয়া।দিন শেষে আমরা সবাই ফিরে যাই নিজেদের ঘরেই,যে ঘর আমরা সবাই মিলে তৈরী করেছি,করছি।
ভুল বুঝাবুঝি হতে পারে এমন মন্তব্য সমুহ মুছে দেয়ার জন্য মডারেটরদের এর কাছে অনুরোধ জানাচ্ছি।
সবার প্রতি শুভকামনা -{@
ছাইরাছ হেলাল
মডারেটররা শীত নিদ্রা ভাঙ্গল তা হলে!!
ফ্রাঙ্কেনেস্টাইন
ধন্যবাদ বিতর্কিত মন্তব্য অপসারণের জন্য 🙂
সবাই ভালো থাকুন। সবার জন্য রইলো অনেক অনেক শুভকামনা আর আন্তরিক শুভেচ্ছা -{@ (3
ভোরের শিশির
সবার পোস্টে উপস্থিতি দেওয়ার জন্যে আপনাকেও অগ্রিম শুভেচ্ছা ফ্রাঙ্কো ভাইয়া 😀 :p
ভোরের শিশির
চক্কেট খাপো… কে দিপে আমাকে চক্কেট!!! ;?
ফ্রাঙ্কেনেস্টাইন
আমিও খাব :=
ভোরের শিশির
আসেন তাহলে সবার পোস্টে মন্তব্যের শেষে চক্কেটের কথা বলি :p
ফ্রাঙ্কেনেস্টাইন
পরে মডারেটর ব্যান করে দিবে ;?
ভোরের শিশির
ব্যাঙ করলে করুক, চক্কেট তো অন্ততো পাবো! :p
ফ্রাঙ্কেনেস্টাইন
^:^
লোভনীয় প্রস্তাব বটে \|/
আপাতত চা খাইতেছি :T
:D)
ভোরের শিশির
সোনেলা মিলনমেলার চা খাওয়ার দাওয়াত রইলো, তখন দেখাবো আমিও কেমন করে চা খেতে খেতে এমন দিতে পারি… হুঁহ… -:-
ফ্রাঙ্কেনেস্টাইন
টিল দেন :v 😀 :D)
ভোরের শিশির
^:^ টিল দেন আমি ‘মায়া কফি হাউজ’এ কফি খাই আর আপনি চা :D)
ফ্রাঙ্কেনেস্টাইন
HOME TEA STALL এর চা, ভাই 😀 :D)
ভোরের শিশির
কফিও হোম মেইড 😀 😀 😀 :D)