
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে যাচ্ছে এমনটা আশা করা যায় কারন হাইকোর্ট রুল জারি করেছে কিংবা নির্দেশ দিয়েছে। আর না খুলে কিইবা করার আছে। এগার মাসে স্টুডেন্টরা কি পড়েছে নিজেই জানে না। পড়াশুনা না করে সব খরগোস হয়ে যাচ্ছে।
আটকে থাকা অনার্স ফোর্থ ইয়ার পরীক্ষা শুরু হয়েছে। সামায়রা হক বেশ ফুরফুরে মেজাজে, আনন্দিত হয়েই আজ কলেজে এসেছেন। বাকি শিক্ষকদেরও একই অবস্থা। সবাই এই হাড়কাঁপানো শীতে হাজির কলেজে এবং বেশ আনন্দিত। যেন নতুন নতুন এক আমেজ।
করোনায় চারিদিকে অনেক পরিবর্তন লক্ষ্য করা যাচ্ছে। গেটে স্যানিটাইজার সহ সকল করোনার বিধি অনুযায়ী স্টুডেন্টদের ভেতরে নেয়া হচ্ছে। পরীক্ষা দিতে পেরে তারাও উৎফুল্ল। তিনফুট দুরত্ব মেইনটেন করে পরীক্ষার হল সাজানো হয়েছে।
সিনিয়র শিক্ষকদের দুএকজন মারা গেছেন করোনায়। সেটা নিয়ে সবার মাঝে একটা কষ্টবোধ তো আছেই; সাথে সৃতিচারণও হচ্ছে। ভালো মানুষদের হারানোটা বড়ই বেদনার।
অনেকদিন কলেজ বন্ধের এই ফাঁকে সব রঙ করে ফেলা হয়েছে। বেশ ঝকঝকে সুন্দর লাগছে সবকিছু। ফুলের বাগানগুলো বেশ পরিস্কার ও বাহারী ফুলে ভরে গেছে। কিছু গাছে গোলাপ ফুটে টকটকে সিঁদুর কালার হয়ে আছে। মেয়েদের ক্যান্টিনটা বন্ধ তাই সেখানে কারুর আড্ডা নেই। হোষ্টেল বন্ধ ছিল তারপরও মাদী কুকুরগুলো ঠিকই ফুটফুটে বাচ্চা দিয়েছে। কি খেয়েছে আল্লাই জানে, তবুও ছেড়ে যায়নি প্রিয় আবাস। মাঠে স্টুডেন্টদের গার্ডিয়ান ও বাচ্চা আগের তুলনায় খুব কম দেখা যাচ্ছে। করোনার জন্যই হয়ত আসেনি।
সবচেয়ে মজার ও লক্ষণীয় বিষয় হল, ফোর্থইয়ারের মেয়েরা যেহেতু মোটামুটি ম্যাচিউরড হয়। তাই করোনায় বসে না থেকে তারা ঝটপট বিয়েটা সেরে সময়কে কাজে লাগিয়েছে। অনেক মেয়েকে প্রেগন্যান্ট দেখা গেল। প্রায় সময় হয়ে এসেছে বেবী হবার। তারা ঘনঘন বাথরুমে যাচ্ছে।
করোনায় ইমিউনিটি বাড়াতে সবাই পুষ্টিকর খাবার বোধহয় একটু বেশিই খেয়েছেন। তাই অধিকাংশ শিক্ষকের গাল ফুলে টুসটুসে, ভুঁড়ির অবস্থাও কুমড়ো। কাউকে কাউকে বেশ সুন্দরও লাগছে। কলেজ স্টাফদের কেউ কেউ দাঁড়ি রেখেছেন; সাথে পাকা হলে মেহেদী কালারও করেছেন। কারও কারও মাথায় টুপি, তারমানে নামাজও শুরু করেছেন।
এতকিছু বদলালেও একটি বিষয় ঠিক আগের মতই আছে। মানুষের চরিত্র একই রকম রয়ে গেল। করোনা চরিত্র বদলাতে পারল না। বিগত চারবছর ধরে সামায়রা হক কলেজের এই একই দৃশ্য দেখছেন। আর এ দৃশ্য দেখার সময় তার চেয়াল শক্ত হয়, তিনি ভেতরে ভেতরে কাঁপতে থাকেন। শিক্ষকতা জীবনের পুরোটাই হয়ত এ চিরাচরিত দৃশ্য দেখেই অসহায়ের মত কাটাতে হবে।
পরীক্ষা শুরু হবার ঘন্টা খানেক পর মুল ফটক পেরিয়ে পরিচিত কজন ছেলে ঢুকল। তারা প্রতিবছরই আসে। সিনিয়র অধ্যাপকদের সঙ্গে সালাম বিনিময় করে। কিছুক্ষন পরে তারা রুমে রুমে যায় এবং তাদের পরীক্ষার্থী দের পরিচয় করিয়ে দেয় কিংবা রোলনম্বরের চিরকুট ধরিয়ে দেয়। পিয়নদের দিয়ে চেয়ার এনে তাদের বসতে দেয়া হয়। কেউ বসে, কেউ দাঁড়িয়ে থাকে। কোন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় আলোচনা হয়। কিছুক্ষন পরে দায়িত্বরত একজন শিক্ষককে ডেকে নেয়া হয়। তাকে কোন একটা বিষয় বোঝানো হয়। তিনি কিছু বুঝলেন কিনা সেটা বেশ ঘোলাটে। কারন তিনি ঘনঘন মাথা চুলকাচ্ছেন। প্রচন্ড শীতেও ঘেমে গেলেন বলে মনে হল। কিছুক্ষন পরে তিনি পাশ থেকে একটি চেয়ার টেনে নিয়ে একটু দুরে বসে কি যেন ভাবতে থাকলেন। আর মাঝে মাঝে দীর্ঘশ্বাস ফেলে নিজের ডিউটি রুমের দরজার দিকে তাকাচ্ছেন। ডিউটিরত পুলিশের দিকে তাকাচ্ছেন। পুলিশকেও অসহায় পায়চারী করতে দেখা যাচ্ছে। যেন আশেপাশে কোথাও কিছু ঘটছে না, সব পারফেক্ট।
হ্যাঁ, যারা পরীক্ষা চলাকালীন সময়ে গেটের ভেতরে ঢুকলেন; তাদের ক্যান্ডিডেট আছে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ক্যান্ডিডেট ইংরেজীতে অনার্স পড়ে। প্রথম বর্ষ থেকে শুরু করে অদ্যবদীও মেয়েটি পড়াশুনা করে পরীক্ষায় বসেনি। পরীক্ষা শুরু হবার পর পিয়ন দ্বারা নেতার কাছে কোয়েশ্চেন চলে যায়। তিনি সেটা খুঁজে খুঁজে সলুশন গুলোকে পাশেই ফটোকপি মেশিন কম্পোজ করে ঘন্টাখানেকের মধ্যে নিয়ে পরীক্ষা কেন্দ্রে আসেন । অতঃপর পিয়নকে দিয়ে রুমে পৌঁছে দেন। পরীক্ষার্থী খাতার নিচে রেখে কপি করতে থাকে। শিক্ষকরা দেখেও না দেখার ভান করে তাদের দায়িত্ব পালন করেন। যে শিক্ষককে ডেকে নেয়া হয়েছে তিনি একটু আপোষহীন। নেতা কিংবা তার বউ চেনেন না। তিনি মেয়েটিকে ডিস্টার্ব করছিলেন। তাই তাকে ডেকে নিয়ে ভদ্র ভাবে চিনিয়ে দেয়া হল সবাইকে নজর দিতে নেই। আর তিনি এ দৃশ্য দেখবেন না কিংবা সহ্য করতে পারবেন না বলেই মাঠেই বসে রইলেন।
বহুসময় হাস্যরসের পর দলটি পরীক্ষার হলের সামনে গিয়ে ক্যান্ডিডেটকে হাত নেড়ে বিদায় নিল। এই পডুয়া শিক্ষার্থী নাকি এবার বিসিএস পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করবার জন্য আবেদনও করেছে।(এ বছর করোনার কারনে চতুর্থ বর্ষের পরীক্ষা আটকে থাকা শিক্ষার্থীদের আবেদন করার সুযোগ দিয়েছ)। হয়ত তার বিসিএস ও হয়ে যাবে। কারন তার স্বামী একজন নেতা এবং তিনিও সরকারী চাকুরী করেন। এ সময় তার অফিসে থাকবার কথা হলেও তিনি কলেজে বউ এর ভবিষ্যৎ গড়তে ব্যস্ত।
একটি ছেলে চোখ মুছতে মুছতে বেড়িয়ে যাচ্ছে। দুবার স্যারের পায়ে ধরার পরও তার খাতাটা ফেরত দেয়া হয়নি। তার অপরাধ যে গুরুতর, সেও ছোট্ট কাগজের টুকরো দেখে দেখে লিখতে গিয়েছিল। শিক্ষক সেটা হাতে নাতে ধরে ফেলেছেন। সবার অপরাধ মানায় না , মেনে নেয়াও যায় না। সাধারণ কৃষকের ছেলে সে; কেইবা তার জন্য সুপারিশ করবে। সব ইয়ারেই তার জিপিএ থ্রি। প্রথম শ্রেনীর মেধাবী ছাত্রটিও বিসিএস পরীক্ষায় আবেদন করেছে। আর তার পরীক্ষা দেয়া হল না।
সামায়রা হক ছেলেটির চলে যাওয়া দেখলেন। পাশ ফিরে নিজের চোখের জল লুকোলেন।এ ছাড়া আর কিছুই করার নেই। এই সামায়রা হকদের মত দুপয়সার শিক্ষকরা এসব সহ্য করতে পারে না কেন কে জানে? যত সব নেকামী দেখার সময় আছে? সবার সব অধিকার থাকে না। শুধু মহৎ কাজের সাথে যুক্ত ব্যক্তিদের পরিবার-পরিজন এমনকি বাড়ির কাজের মানুষেরও যেকোন সুযোগ- সুবিধা পাবার অধিকার থাকে। এটা সাধারণের খুব ভালোভাবে মনে রাখা উচিত!
এই তো হয়ে গেল মার্কিন নির্বাচন। শপথ অনুষ্ঠানও শেষ। রাষ্ট্রপতি হিসাবে নির্বাচিত জো বাইডেন এর প্রথম বক্তব্য এমন ছিল-
“আমি দেশ সার্ভ করতে এসেছি, ব্যাংক-ব্যালেন্স বাড়াতে নয়। যদি ব্যাংক-ব্যালেন্স বাড়ানোর ইচ্ছা থাকতো তবে ব্যবসায়ী হতাম, রাজনীতিবিদ নয়। রাজনীতি হলো বিলিয়ে দেওয়ার জায়গা,বিলিয়নিয়ার হবার নয়। ব্যবসায় মুনাফা থাকে,রাজনীতিতে থাকে শুধু সেবা। এই সেবাটাই হলো আমার জীবনের সবচেয়ে বড় মুনাফা!”
_______________জো বাইডেন।
আমরা কি এমনটা আশা করতে পারি কোনদিন, কোন রাজনীতিবিদদের কাছে? 😢😢
ছবি- নেট থেকে।
২২টি মন্তব্য
সুপর্ণা ফাল্গুনী
চমৎকার উপস্থাপন আপু। আমি সবসময়ই আপনার উপস্থাপনাটাকে এনজয় করি। শিক্ষাকেও ক্ষমতার অপব্যবহার এ ফেলা হয়েছে। জোর যার মুল্লুক তার অবস্থা আর কি। সমসাময়িক প্রতিটি বিষয় ই উঠে এসেছে একদম পরিপূর্ণ ভাবে সংক্ষিপ্ত আকারে। মৃত্যু, বিয়ে, গর্ভধারণ , স্বাস্থ্য সব পেলাম। ন্যায়নীতি এখন শুধু গরীবদের জন্য, বড়লোকেরা যেটা করবে সেটাই নীতি হয়ে যাচ্ছে। আমাদের দেশে সেই রাজনীতিবিদ বা সেই ছেলে আসলেও লাভ তেমন নেই কারণ সে টিকতে পারবে না নয়তো সেও আর দশজনের সাথে মিশে যেতে বাধ্য । অফুরন্ত ভালোলাগা ও শুভকামনা রইলো। ভালো থাকুন নিরাপদে থাকুন
রোকসানা খন্দকার রুকু
জোর যার মুল্লুক তার বলেই শি বাড়ছে, জ্ঞান নয়।
সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ দিদিভাই।🥰🥰
ফয়জুল মহী
রাজনীতি আমাদের দেশে এখন পলিট্রিক্স। অন্য সবাই আউট বা ভয়ে চুপ। একদল নিজেরা নিজেরা পলিট্রিক্সে ব্যস্ত। ওরাই ছাত্র, শিক্ষক, ব্যবসায়ী ও রাজনৈতিক নেতা ।
রোকসানা খন্দকার রুকু
ধন্যবাদ ভাইয়া। সুন্দর মন্তব্যের জন্য অসংখ্য কৃতজ্ঞতা।
শুভ কামনা রইলো।🌹🌹
আরজু মুক্তা
আপনি কি কি করলেন, সেটা তো কইলেন না।
বাংলাদেশিরা রাজনীতি করে কেমনে পেট ফুলায় ফাপায় পূরণ করা যায়।
যারা শিক্ষক তাদেরও নীতি বিসর্জন দিতে দেখি। তবে, সৎ থাকার একটা কিছু উপহার আল্লাহ দেন। তা হলো এদের কখনোই কোন কিছুতে ঠেকে না।
শুভকামনা সবসময়
রোকসানা খন্দকার রুকু
করোনা কত কিছু বদলালো শুধু মানুষের চরিত্র একই থেকে গেল।
আমার মত চুনোপুঁটি কিবা করতে পারে। সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। 🥰🥰
আলমগীর সরকার লিটন
ভাল লেখা পাঠ করলাম আপু
রোকসানা খন্দকার রুকু
ধন্যবাদ ভাইয়া। শুভ কামনা রইলো।
কামাল উদ্দিন
আমাদের দেশে রাজনীতিটাই হলো সব থেকে বড় ব্যবসা বা ব্যবসায়ের মূলধন।
রোকসানা খন্দকার রুকু
হুম সেটাই। ধন্যবাদ ভাইয়া।
তৌহিদ
করোনাকালে যে পরিবর্তন এসেছে সর্বক্ষেত্রে তা চরমরূপ বিরাজ করছে আমাদের মননে। পরিবর্তন অনেকেরই আসেনি, অনেক কিছুরই আসেনি। আগেও যেমন এখনো তেমন।
স্কুল কলেজ খোলাই উচিত, যা হবে তখন দেখা যাবে। ঘরবন্দি থেকে আমরা ব্রয়লারে পরিনত হচ্ছি যার ভুক্তভোগী সকলেই। আর খারাপ ভালো হবার চেষ্টা না করলে তা ভালোমানুষদের চোখের জলের কারন বটেই।
বাইডেনের কথাটি পছন্দ হয়েছে। এমন নেতা আমরাও চাই।
খুব সুন্দর লিখেছেন আপু। মুগ্ধ হলাম।
রোকসানা খন্দকার রুকু
সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা ভাইয়া।
পাশে থাকবেন সবসময়।
শুভ কামনা রইলো॥
বোরহানুল ইসলাম লিটন
ভীষণ সত্য বলেছেন
করোনায় অনেক কিছু পাল্টেছে কিন্তু মানুষের চরিত্র পাল্টেনি।
নির্মম এক চিত্র তুলে ধরেছেন। যে সভ্যতার কাছে মেধা যেন আজ বড় অসহায়।
অনেক অনেক মুগ্ধতায় শুভেচ্ছা ও শুভ কামনা রেখে গেলাম অন্তহীণ। সুস্থ থাকুন ভালো থাকুন।
রোকসানা খন্দকার রুকু
মানুষের চরিত্র কখোনোই পাল্টাবে না এটাই সত্যি।
সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা।🌹🌹
জিসান শা ইকরাম
করোনায় বাহ্যিক ভাবে অনেক পরিবর্তন এসেছে প্রায় সবার মাঝেই। সেলুনে যেতে ইচ্ছে করে না বিধায় দাড়ি বড় হয়ে যায় প্রায়ই। নিজে নিজেও সেভ করতে ইচ্ছে করেনা।
অনেক আপন মানুষ চলে গিয়েছে না ফেরার দেশে।
ফোর্থ ইয়ারের মেয়েদের পরিবর্তন পড়ে খুবই মজা পেলাম।
অত্যন্ত সুন্দর উপস্থাপনা আপনার।
কিছু স্বভাব আমাদের কখনো যাবে না। রাজনীতিকে নিজের স্বার্থে ব্যবহার করাই আমাদের স্বার্থকতা। রাজনীতিই হচ্ছে বড় একটি ব্যবসা আমাদের দেশে। ১৯৭৫ সনের পরে রাজনীতির নীতি পালটে গিয়েছ। এরপুর্বে এটি সেবার মানসিকতার মাঝে লালিত পালিত হয়েছে।
ভালো পোষ্ট,
শুভ কামনা, শুভ ব্লগিং।
রোকসানা খন্দকার রুকু
রাজনীতির কথা না বলি।
দাঁড়ি কাটার দরকার কি? সবকিছুর মতই চলুক।
সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা।🥰🥰
মনির হোসেন মমি
বেশী দিনের কথা নয় তখনো রাজনীতি ছিলো টিনে ঘরের টোয়া উদোম।রাজনীতি মানে সৎ সততা সেবক।আর এখন এ দেশের যে ক্ষেত্রেই আপনি সফলতা পেতে চান আপনাকে অবশ্যই অবশ্যই অবশ্যই রাজনীতিতে নাম লেখাতে হবে। আর বর্তমান রাজনীতিই হল স্বারথপরতা। অনেক কিছুই লেখায় তুলে ধরেছেন।সাধুবাদ জানাই।
রোকসানা খন্দকার রুকু
সফলতা মানেই রাজনীতি ঠিক বলেছেন।
সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা।🌹🌹
ছাইরাছ হেলাল
আশার গুড়ে বালি দিয়ে এর থেকেও অতি অতি সুন্দর মহৎ কত কিছুই তো ভাবা যায়,
ভাবার আছেও, ভাবনা জারি থাকুক, স্বপ্নে।
রোকসানা খন্দকার রুকু
ভাবনা স্বপ্নে জারী রাখা ছাড়া উপায় নেই।
ধন্যবাদ ভাইয়া।
শুভ কামনা রইলো🌹🌹
পপি তালুকদার
চিরাচরিত বাস্তবতা তুলে এনেছেন। এমন বাস্তবতার শিকার হয়েছিলাম তাই লেখা টা পরে স্মৃতিচরন করলাম।আসলে করোনা অনেক কিছু বদলে দিলেও চরিত্র বদলাতে ব্যর্থ।বাস্তবসম্মত লেখার জন্য ধন্যবাদ।
রোকসানা খন্দকার রুকু
আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা।
আশা করি কোনদিন যদি বদলায়।
ভালো থাকবেন।🥰🥰