
নতুন ভাবনার নতুন সকালে আজ আর প্রচন্ড বৃষ্টির রিমঝিম শব্দের সমাহার নেই। তবে হালকা ঝিরিঝিরি বৃষ্টিস্নাত দেখা যায়। জানালার বাইরে থেকে চোখ সরিয়ে ঘুরতেই সোফার পাশে লেখার খাতাটির দিকে দৃষ্টি পড়লো—++ বড় করে সিরিয়াল ধরে লেখা।
১) কানাডা
২) অন লাইন বিজনেস
৩) গ্রীন প্রজেক্ট
৪) সোনেলা
৫) প্রকাশনা গ্রুপ—+ প্রতিভা প্রকাশ, সপ্তডিঙা প্রকাশন, হরিৎ প্রকাশন, সময়,ভিন্নমাত্রা, হাওলাদার প্রকাশনী।
৪ নম্বরে এসে অপলক আঁখি, উপায় নেই দেয়ার কোনো ফাঁকি।
জরুরীভাবে ইঞ্জা ভাইয়াকে ফোন দিতে হবে কিছু আলাপ করার জন্য। মোল্লার দৌড় মসজিদ অব্দি প্রচলিত কথা যদিও এটি কাজের ধারার সাথে মিলে গেলেই বলে থাকি কম বেশী সবাই। কারণ ইঞ্জা ভাইয়া ছাড়া অন্য কোনো আপুদের নাম্বার ও আমার জানা নেই।
সোনেলার কাজের ধারা গুলো চমৎকার ভাবে উপস্থাপন করেন এডমিন,মডারেটর গন। যা আমাদের জন্য বেশ ভাল । সেজন্য আন্তরিক ধন্যবাদ সহ কৃতজ্ঞতা জানাই। তার — ধারাবাহিকতায় ” স্বপ্ন ” সম্মিলিতভাবে লেখার আয়োজন।
কথায় বলে মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়। কথাটি প্রতীকী অর্থ হিসাবে বলা হলেও, বাস্তবতা অনেক টা এরকমই। কেননা মানুষ যা আশা করে, তা যদি সে বিশ্বাসে রুপান্তরিত করতে পারে তখনই স্বপ্ন পূরণ করা সম্ভব হয়। তাই স্বপ্ন বড় করেই দেখতে হয়, বিশ্বাসের সাথে তা ধারণ করে সেই স্বপ্ন পূরণ এর পথ তৈরী করতে হয়। স্বপ্ন মানে বাস্তবতার সিঁড়িপথ । স্বপ্ন মানে একটি গন্তব্য, যেখানে আপনি/ আপনারা সবাই যেতে চায়। বাস্তবিক স্বপ্ন ও চেষ্টা কখনোই বিফলে যায়না। মার্কনি স্বপ্ন দেখতেন স্রষ্টার শক্তিকে জয় করে কাজে লাগাবেন। তিনি যে ভুল স্বপ্ন দেখেন নি, তার প্রমান বেতার ও টেলিভিশন আবিষ্কার। তিনি যখন দাবি করলেন তারের সাহায্য ছাড়াই বাতাসের মধ্য দিয়ে সংবাদ প্রেরণের পদ্ধতি আবিষ্কার করেছেন, তখন তার বন্ধুরা তাকে মনস্তাত্ত্ব্বিক হাসপাতালে নিয়ে গিয়েছিল। তাই তার স্বপ্ন ও বিশ্বাসের ফলশ্রুতিতেই অসাধ্যকে সাধন করা সম্ভব হয়েছে।
তবে #স্বপ্ন পূরণে সফলতা অর্জনে সততা ও পরিশ্রমের কোনো বিকল্প নেই। এর সাথে মেধা ও স্বপ্নের যোগ হলে সফলতা আসবেই।
ইঞ্জা ভাইয়ার মোবাইল বেজেই যাচ্ছে কিন্তু তিনি রিসিভ করছেন না। আবার ফোন দিলাম বেজেছে, বেজেই যাচ্ছে— অপর প্রান্ত থেকে হ্যালো —
সালাম ভাইয়া-++—++ ওয়ালাইকুম আসসালাম
জ্বি,আপু বলেন, কি খবর? —- জ্বি ভাইয়া — ভাল আলহামদুলিল্লাহ।
আচ্ছা অল্প কথায় সেরে ফেলি — ওকে আপু।
ভাইয়া,আমার গ্রুপ ও বিজনেস পারপাসে কোলকাতা কাজ আছে । ভাবছি সোনেলার টিম সাথে আশা করা যায় ? —— প্রস্তাব মন্দ নয়, কিন্তু সবার জন্য একটু ঝামেলা হতে পারে। –+++++ ওকে ভাইয়া, এডমিন প্যানেলের সব ভাইয়া, আপুদের সাথে আলোচনা করে আমায় জানাবেন প্লিজ।
নিদ্রাদেবী ভালোবেসে আজ তাড়াতাড়ি আসতে চাচ্ছে, শুধু হাই উঠছে। রহস্য বিষয়টি আমার ভীষণ ভাল লাগে। হয়তো ছোটবেলা থেকেই এত রহস্য ঘটনা শুনে আসছি বলেই এমন অবস্থা।
পাশের ফ্লাটের ভাই, ভাবী ও তাদের বাচ্চাদের সহ কোলকাতা যাওয়ার প্লান করছে, তাও আবার আমার যাওয়ার কথা আছে বলে সেই সুযোগ টি কাজে লাগাবেন শতভাগ। বার বার আসছেন, আর এটা জানতে চান সেটা জানতে চান, তাতে আমি খুব বিরক্ত। আমি এখন সোনেলার পাতায় বিচরণ করছি। ইশ, ইঞ্জা ভাইয়ের প্রথম ইনভাইট পাঠানোর সময় যদি ইন করতাম, কত ভাল হতো। নামও মানুষকে জানা সত্ত্বেও হ্যাকার গ্রুপ মনে করলাম। সেজন্য দুঃখিত। মহীর কাছে শুনলাম সোনেলায় লিখতে পারলে ভাল হবে, সোনেলার মত জায়গায় ই আমার লেখা দেয়া উচিৎ । সোনেলা শোনার পরেই মহীকে ইঞ্জা ভাইয়ের কথা বলি এবং সোনেলা সঠিক ব্লগ, ইঞ্জা ভাইয়া ছাড়াও আরও অনেক গুনীজন আছেন। এখানে লেখা দিলে অনেক কিছুই জানা ও শেখা যাবে। আর সেটার প্রতি তো আমার আলাদা টান রয়েছেই। পরে ইঞ্জা ভাইয়ের কমেন্টে ও ম্যাসেঞ্জারে সময় চেয়ে কথা বলার সুযোগ মিলে, আর বাকি টুকু শুধুই নতুন ইতিহাস।
আবারও হাই উঠছ, ঘুম ঘুম চোখে সোনেলার সব গুনীজন আপুরা, ভাইয়ারা এক একজন এত ভাল লিখেন যে, সময়ের অভাবে আমি পড়ে দিশে হারা। সিজন আনুযায়ী সবার লেখা অতুলনীয়।
কুড়িগ্রামে সোনেলার মিলন মেলার গল্পের কথা মনে পড়ে গেল। মাশা আল্লাহ কত দেশ বিদেশের ভি আই পি গন সোনেলার উঠোন আরও সোনালী ময় করে তুলেছেন।
স্বপ্নের জগতে হারিয়ে যাচ্ছি।
সোনেলার নিজেদের উঠোন কে নিয়ে এবার দেশে নয় বিদেশেও আলো ছড়াবে। জিসান ভাইয়া, ছাইরাছ ভাইয়া, তৌহিদ ভাইয়া, সুপায়ন দাদা, মমি ভাইয়া, লিটন ভাইয়া, খুরশীদ ভাইয়া, কামাল উদ্দিন ভাইয়া, হালিম নজরুল ভাইয়া, নিতাই দাদা সবাই এক রকমের সব ড্রেস পড়েছেন। অন্যান্য ভাইয়াদের নাম স্মরণ আসছে না। সবার নাম এখনো জানাও হয়নি।
সাবিনা ও বন্যা আপু, সুরাইয়া ও আরজু আপু, রেজওয়ানা, কুবরা, রুকু আপু, রেহানা ও সুপর্না আপু সহ অন্যান্য আপুদের নাম স্মরণ আসছে না। এখানেও সবার নাম জানা হয়নি। সেজন্য আন্তরিক ভাবে দুঃখিত। সব আপুরাও কালার ফুল এক ই রকম ড্রেস পড়েছেন। পুরো সোনেলার টিম যেন মহা টিমে পরিণত হয়েছে। সবাই মজা করে যাবে বলেই বাসেই রওয়ানা দেয়া হয়েছে। সারা পথ গল্প,কবিতা আবৃত্তি, গান, সোনেলাকে নিয়ে যার যার ভাবনায় সাজিয়ে বলার মধ্য দিয়ে সময় টি ভালই কেটে যাচ্ছে। আমি সবার কাছে থেকে শুধু শুনেই যাচ্ছি। বাপরে! সোনেলা কে নিয়ে সবার মুখে খই ফোটে। ঝগড়ার আয়োজন করলেও সোনেলাকে সব ছিনিয়ে নিয়ে আসবেন। সোনেলা পরিবারের সবাই দীর্ঘজীবি হোক । সোনেলার সফলতায় এগিয়ে চলুক আমাদের সবার অফুরান ভালোবাসা ও শুভ কামনা রইলো ।
হোটেল হাজার দুয়ারী তে আমরা সবাই পৌছানোর পরে রিসিপশন মন্দ নয়। রাজকীয় আদলেই সব কিছু তৈরী করা র চেষ্টা করেছেন সব সময় ই করেন তিনি।
আমাদের আগেই গুন দাদা ও নুরুল হুদা ভাই পৌঁছেছেন। বাংলাদেশ ঢাকা এয়ারপোর্টে ও তাদের নিয়ে আমার কাজ ছিল। লাইভ টেলিকাস্ট হয়ে থাকে, আবার কোলকাতায় ও একইভাবে কাজ হয়ে থাকে। আমরা কিংবদন্তি সহ অনেক গুণীজনের সাথে দেখা ওখানেও পাবো। বা পাবেন।
প্রাথমিকভাবে অনুষ্ঠান শুরু হলে পরিচয়ের মধ্য দিয়েই কাজ সারতে বলেছেন আপা। সোনেলার ভাইয়ারা ও আপুরা সবাই একে একে মঞ্চে যখন দাড়ালো তখন দেখতে অপুর্ব লাগছিলো সবাইকে। এমন করেই সোনেলার আলো সবার মাঝে ছড়িয়ে যাবে। সোনেলা আজ দেশের গান্ডি পেরিয়ে বিদেশে আন্তর্জাতিক ভাবে স্বীকৃতি পেল। যা সোনেলা পরিবারের জন্য অতি আনন্দের।
এই আনন্দ সবাই সবার মাঝে ভাগ করে নেওয়ার জন্য সোনেলা পরিবারের সবাই একসাথে কলকাতার নিউ মার্কেটে যাবে। যেহেতু পরের দিন সকালেই শান্তিনিকেতনে ঘুরতে যাওয়ার প্লান আছে। যার যার টুকটাক কেনাকাটা এই সুযোগে সেরে নিচ্ছে। কেনাকাটা শেষে সবাই হাজারদুয়ারী হোটেলে ফিরে আসলাম।
আপা এইদিকে আমাদের জন্য অপেক্ষায় ছিলেন। বাকি অনুষ্ঠান টুকু শেষ করবেন বলে। যথারীতি পরের পর্ব শুরু হলো। আবৃতিকার মুনমুন এর সাথে সোনেলা পরিবারের কয়েকজন ভাইয়া ও আপুরা গলা মেলাচ্ছেন। মন্দ লাগছে না। গুন দাদা অ নুরুল হুদা ভাই বেশ এঞ্জয় করছেন। এইদিকে আমি আমার বিজনেস ফাইলটি রেডি করে ফেলেছি। আপা এক ফাঁকে এসে এটা দেখবেন বলেছেন। ইশারায় বলে দিলেন। আমিও ঘাড় কাত করে সম্মতি জানালাম। কিন্তু কোনো মতেই তিনি ভিড় ঠেলে আমার কাছে পৌঁছাতে পারছেন না বলে হাত দিয়ে ইশারা করলেন। বেশ কিছুক্ষণ পর সোনেলার পক্ষ থেকে জিসান ভাই সোনেলার ভবিষ্যৎ সম্পর্কে তার বক্তব্য এর মাধ্যমে সবাইকে জানালেন।
আপা মঞ্চের থেকে তড়িঘরি করে নেমে আমার কাছে আসলেন ও ফাইলটি দেখে বললেন সব ওকে। আমরা যত দ্রুত সম্ভব কাজ শুরু করতে পারি। তুমি মানসিক প্রস্তুতি নাও। তোমার ফোনের দিকে খেয়াল করো, ফোন আসতে পারে। আপার একমাত্র মেয়ে স্বপ্নের পৃথিবী। সে আমার সাথে দেখা করে সোনেলা পরিবারের সবার সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ করবে। সেই ফোন দিবে বলে আমি মহা খুশি। তাই বারবার ফোন দেয় কিনা। চারপাশের আওয়াজে রিং শোনা যাবে না। কিছুক্ষণ পরেই ফোন বাজলো। তাড়াহুড়ো করে ফোন ধরতে গিয়ে গেল হাত থেকে পড়ে! তারপর গেল ঘুম ভেঙে। নিচে থেকে ফোনটা তুলে দেখি ইঞ্জা ভাইয়ের ফোন। সোনেলা পরিবার থেকে কনফার্ম করেছেন, আন্তর্জাতিক অনুষ্ঠানে সবাই যার যার সুবিধা মতো যাচ্ছে। ধন্যবাদ।
[ বিঃ দ্রঃ কুড়েঘর সাহিত্য পরিষদ ও আনন্দ সংবাদ পত্রিকা (আন্তর্জাতিক), সোনেলা পরিবার কে সম্মাননা দিয়েছে। ]
*** ব্লগে সমস্যার কারণে পোস্ট দিতে দেরি হওয়ায় আন্তরিক ভাবে দুঃখিত ***
৫২টি মন্তব্য
শামীম চৌধুরী
ভালই স্বপ্ন দেখলেন ও আমাদের স্বপ্ন দেখালেন। আপনার লেখা পড়ছিলাম আর মনে হচ্ছিল আপনার সঙ্গেই কোলকাতা যাচ্ছি। ভাল লাগলো। তবে শব্দ বানানোর দিকে আরো নজর দিতে হবে।
উর্বশী
শামীম চৌধুরী ভাইয়া,
আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাই।
স্বপ্ন দেখতে, এবং দেখাতে পছন্দের বিষয় বলে ভাল লাগে।
আপনার ও আপনাদের সহযোগিতা পেলে অবশ্যই যাবেন।এবং আমি এটাই চাই ভাইয়া। ভাল থাকুন,শুভ কামনা রইলো।
তৌহিদ
স্বপ্নে সোনেলার যাত্রীদের নিয়ে ভ্রমণ করা, সেই সাথে মজাদার সব ঘটনা পড়ে মনে হলো আপনি নিজেও উদ্বেগ এবং আনন্দ দুটোই উপভোগ করেছেন আপু। সোনেলার সবার একরঙা ড্রেস এ বিষয়টি কিন্তু দারুণ একটি আইডিয়া।
সোনেলার জন্মোৎসব উপলক্ষে স্বপ্ন ধারাবাহিক লেখাটি সাময়িক বন্ধের পরে তা আবার চালু হলো এবং আপনার এই সুন্দর লেখাটি দিয়েই এটি আমাদের সকলের জন্যই আনন্দের।
চমৎকার লিখেছেন। সোনেলার সোনালী শুভেচ্ছা গ্রহণ করুন। শুভকামনা সবসময়।
উর্বশী
তৌহিদ ভাইয়া,
আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাই।
যে কোনো দায়িত্ব সম্পূর্ণ পূরণ না হওয়া পর্যন্ত কিছুটা চিন্তার বেড়াজাল তো থাকেই,সেটা স্বপ্ন বা বাস্তবে হোক।
আমি প্রতিটি লেখায় কিছু ম্যাসেজ রাখি সেটা যদি কাজে লাগাতে পারে সোনেলা পরিবার। সেটা তো অনেক বড় কাজ হবে বলে মনে করি।
সোনেলার আলো ছড়াক এই শুভ কামনা করছ।
উর্বশী
তৌহিদ ভাইয়া,
কীবোর্ডও খুব ঝামেলা করছে । লেখায় বানানে িি কার পড়েনি। সেজন্য দুঃখিত।
তৌহিদ
বুঝতে পেরেছি আপু। ব্যাপার না। আমরা আমরাইতো!
উর্বশী
তৌহিদ ভাইয়া,
শুকরিয়া।ভাল থাকুন।সব সময়।
রোকসানা খন্দকার রুকু
আপু কোলকাতা ঘুুরে এলাম। মুনমুন আমারও পছন্দের। আর ব্লগারদের পোশাকের ব্যাপারটা মিলে গেল। সমস্যা নেই। আমার লেখা শুরু করি। থুক্কু স্বপ্ন দেখা।
সকাল থেকে অপেক্ষা করছিলাম গুনি মানুষটার লেখা কখন পড়ব। দারুন লাগলো॥
শুভ কামনা।
উর্বশী
রোকসানা খন্দকার রুকু আপু,
আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা।
সব কিছু মিলে যাওয়া তো শুভ লক্ষ্মণ। ইচ্ছাশক্তি সঠিক কাজ করলে লক্ষ্যে পৌঁছানো সম্ভব। ভাল থাকুন শুভ কামনা রইলো।
সাবিনা ইয়াসমিন
একটানে কোলকাতায় নিয়ে গেলেন! স্বপ্ন দেখলে এমনই দেখা দরকার, আপাতত হাজারদুয়ারীতে বসে একটু জিড়িয়ে নিই। বিস্তারিত মন্তব্য নিয়ে আবার আসবোক্ষণ 🙂
উর্বশী
সাবিনা ইয়াসমিন আপু,
আন্তরিক ভালোবাসা রইলো। একদম সঠিক বলেছেন। হ্যা,ভাল ভাবে জিড়িয়ে নিন।দেখি কচি ডাবের পানি দিতে বলি
অনেক ভাল থাকবেন, শুভ কামনা সব সময়।
সুপর্ণা ফাল্গুনী
স্বপ্নে বাস্তবতা ধরা দিল। কলকাতা ভ্রমন, নিউমার্কেট এ শপিং, শান্তি নিকেতন এ যাওয়া, হাজার দুয়ারী হোটেলে অভ্যর্থনা সবকিছু পারফেক্ট।
কুড়েঘর সাহিত্য পরিষদ ও আনন্দ সংবাদ পত্রিকা(আন্তর্জাতিক) কে অসংখ্য ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা সোনেলা পরিবারকে সম্মাননা দেয়ার জন্য। আপনি খুব সুন্দর করে বর্ণনা করেছেন। ধন্যবাদ আপু 💓🌹। ভালোবাসা অবিরাম
উর্বশী
সুপর্না ফাল্গুনী আপু,
আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাই।
বাস্তবতার রুপদান হতে পারে, যদি আপনারা সবাই ভাল সহযোগিতা করেন।সম্মিলিতভাবে যে কোনো কাজ সফল করা সম্ভব।
ভাল থাকুন,শুভ কামনা সব সময়।
রেজওয়ানা কবির
কলকাতা আমার যাওয়া হয় নি। আপনার স্বপ্নে ঘুরে আসলাম। আমার সাজগোজের জিনিসও নিউমার্কেট থেকে কিনলাম। নিচের এইকথাগুলো মন ছুঁয়ে গেল।
কথায় বলে মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়। কথাটি প্রতীকী অর্থ হিসাবে বলা হলেও, বাস্তবতা অনেক টা এরকমই। কেননা মানুষ যা আশা করে, তা যদি সে বিশ্বাসে রুপান্তরিত করতে পারে তখনই স্বপ্ন পূরণ করা সম্ভব হয়। তাই স্বপ্ন বড় করেই দেখতে হয়,বিশ্বাসের সাথে তা ধারন করে সেই স্বপ্ন পূরণ এর পথ তৈরী করতে হয়। স্বপ্ন মানে বাস্তবতার সিঁড়িপথ । স্বপ্ন মানে একটি গন্তব্য, যেখানে আপনি/ আপনারা
সবাই যেতে চায়। বাস্তবিক স্বপ্ন ও চেষ্টা কখনোই বিফলে যায়না। মার্কনি স্বপ্ন দেখতেন স্রষ্টার শক্তিকে জয় করে কাজে লাগাবেন।তিনি যে ভুল স্বপ্ন দেখেন নি, তার প্রমান বেতার ও টেলিভিশন আবিষ্কার। তিনি যখন দাবি করলেন তারের সাহায্য ছাড়াই বাতাসের মধ্য দিয়ে সংবাদ প্রেরণের পদ্ধতি আবিষ্কার করেছেন, তখন তার বন্ধুরা তাকে মনস্তাত্ত্ব্বিক হাসপাতালে নিয়ে গিয়েছিল। তাই তার স্বপ্ন ও বিশ্বাসের ফলশ্রুতিতে ই অসাধ্যকে সাধন করা সম্ভব হয়েছে।
তবে স্বপ্ন পূরণে সফলতা অর্জনে সততা ও পরিশ্রমের কোনো বিকল্প নেই। এর সাথে মেধা ও স্বপ্নের যোগ হলে সফলতা আসবেই।
উর্বশী
রেজওয়ানা কবির আপু,
অবশ্যই যাবেন সোনেলা পরিবার নিয়ে।
কেনা কাটা করা ভাল, মন ভাল থাকে। আপনারা সহযোগিতা করলেই সব কিছু সম্ভব। আল্লাহ পাক চাইলে সব হবে। আন্তরিক ধন্যবাদ সহ কৃতজ্ঞতা জানাই।
হ্যা,নীচের কথাগুলো যথেষ্ট ভাল।
সুপায়ন বড়ুয়া
সোনেলা পরিবারকে নিয়ে সম্মাননা অনুষ্টান
তাও আবার দেশের বাইরে ভাবতেই লাগে মজা।
সবাইকে নিয়ে ভাবতে পারা, দৃষ্টিনন্দন সবাই সাজা
সোনেলা পরিবারে সবাই মিলে আমরা হব রাজা।
ভালই লাগলো আপু। শুভ কামনা।
উর্বশী
সুপায়ন বড়ুয়া দাদা,
আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা।
সোনেলা পরিবারের সবাই রাজা ও রানী।
তাইতো গুনীজনেরা দেন চিরন্তন বানী।
বেঁচে থাকলে অবশ্যই হবে। ভাল থাকুন,শুভ কামনা সব সময়।
মনির হোসেন মমি
আপনি দেখছি সোনেলাকে আন্তজার্তিক মাধ্যমে পরিচয় করিয়ে দিলেন অবশ্য সোনেলা এমনিতেই বিশ্বে ৫০টি দেশের বেশী দেশগুলোতে প্রতিনিয়ত ব্রাউজ হচ্ছে এটা নিসন্দেহে আমাদের গর্ব।কোলকাতায় যাওয়া হয়নি আপনার উছিলায় যেতে পেরে খুবই আনন্দ লাগছিলো কিন্তু হাত থেকে মোবাইলটা পড়েই যত গন্ডগোল করল।পর্ব উপস্থাপনা ভাল হয়েছে।
কুড়েরঘর শামীম ভাই আমার খুব প্রিয় একজন।ভাল থাকবেন।সুস্থ থাকবেন।
উর্বশী
মনির হোসেন মমি ভাইয়া,
আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা।
৫০ টি দেশের সাথে সংযুক্ত হবে একটি ব্লগ এটা স্বাভাবিক ভাবেই নিলাম।প্রাউড ফিল করছি। সোনেলা ৫০ দেশের সাথে জড়িয়ে গেলেও একটি দেশ ও কিন্ত সোনেলাকে সঠিকভাবে উপস্থাপন করেনি। প্রতিটি দেশেই নিশ্চয় বাংলাদেশী আছেন। একটু ভেবে দেখুন তো! উদ্যোগ একটি মহা কাজ। যা সবাই করা থেকে বিরত থাকে।
বাস্তবেই যাবেন মমি ভাই। শুধু সহযোগিতা প্রয়োজন।
কুঁড়েঘরের শামীম ভাই কে? তিনি কি করেন?
তার সম্পর্কে জরুরী জানান প্লিজ।
ভাল থাকুন,শুভ কামনা রইল।
মনির হোসেন মমি
শামীম ভাই সম্পর্কে ব্লগার যূথী আপু আমার চেয়ে আরো বেশী ভাল জানেন আমি যতটুকু তিনি এ দেশের স্বনামধন্য একজন প্রকাশক যার স্টল প্রতি বই মেলাতেই থাকে।গত বছর বইমেলায় স্টল নির্মানে মুগ্ধ হয়ে তাকে পুরস্কীত করেন।
আর অবশ্যই আপনার প্রস্তাবটা নিঃসন্দেহে প্রশংসনীয় আমরাও চাই কলকাতায় আপনার উছিলায় সোনেলার একটি আনন্দ যাত্রা হউক।
ভাল থাকবেন।ধন্যবাদ।
উর্বশী
মনির হোসেন মমি ভাইয়া,
আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা।
পরিবেশ ঠিক হোক, আল্লাহ পাক চাইলে অবশ্যই যাওয়া হবে। সময় সব কিছু বলে দিবে। ভাল থাকুন,শুভ কামনা রইলো।
রেহানা বীথি
আমার মনে যে কখনও কোলকাতা না যেতে না পারার জন্য কিঞ্চিৎ কষ্ট আছে, তা আপনি কেমন করে জানলেন আপু? কী যে ভালো লাগলো কোলকাতা যেতে পেরে! যদি কোনওদিন দেখা হয়, এই কৃতজ্ঞতায় জড়িয়ে ধরবো আপনাকে। দারুণ লিখলেন স্বপ্ন।
ভালো থাকুন সবসময়।
উর্বশী
রেহানা বীথি আপু,
আশা করি আপনার কষ্ট দূর করতে পারবো,যদি আপনি সহযোগিতা করেন আপু।ভালোবাসায় তো সেই কবেই জড়িয়েছেন,যেদিন আমি সোনেলায় এলাম। দেখা হলে অবশ্যই জড়িয়ে নিবেন।অনেক ভাল থাকুন।
আন্তরিক ভালোবাসা সহ কৃতজ্ঞতা জানাই।
সুরাইয়া পারভীন
বাপরে বাপ…সোজা কলিকাতা!! দেখতে দেখতেই কলিকাতা এলাম ঘুরে একি কম কথা! কখনো যাই বা না যাই আজ আপনি নিয়ে গেলেন বলে অনক অনেক ধন্যবাদ আপু। ভালোবাসা অবিরাম
উর্বশী
সুরাইয়া পারভীন আপু,
আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা।
বেঁচে থাকলে,আপনারা সবাই সহযোগিতা করলে অবশ্যই হতে পারে। অবশ্যই যাবেন।ভাল থাকুন,শুভ কামনা রইলো।
ফয়জুল মহী
প্রিয় বন্ধু সেই সফরে আমি নাই। রুবি অনেকজন মন্তব্য করেছেন ফ্রী থাকলে প্রতিউত্তর দিও। উনারা কষ্ট করে মন্তব্য করেছেন উত্তর পেলে সম্মানিতবোধ করবেন
উর্বশী
ফয়জুল মহী,
বাস্তবে যখন এই প্রোগ্রাম হবে তখন অবশ্যই আসবে। তোমায় নিয়ে দুই লাইন ছিল স্পেশাল, প্রথম দুবার সব চলে যায়, দ্বিতীয়বার দেখেছিলাম লেখা ঠিক আছে শেষের লেখার চেক করা হয়নি জমা দিলাম। পরে দেখি তুমি দম দম এয়ারপোর্টে নেই। যাক বাস্তবে হবে।
অনেক ভাল থেকো।শুভ কামনা রইলো।
ছাইরাছ হেলাল
তাও কোলকাতা ঘুরে এলাম !! মন্দ কী। হোক তা স্বপ্নে।
বিরতির পর আপনি আবার সফল ভাবে স্বপ্ন গল্প সার্থক ভাবে শুরু করার জন্য অবশ্যই ধন্যবাদ।
উর্বশী
ছাইরাছ হেলাল ভাইয়া,
আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাই।
আপনার নামটি আমার ছেলে পছন্দ করেছে। ছদ্মনাম নাম কি? বললাম, এই নামেই দেখেছি।
বাস্তবেও তো হতে পারে, সমস্যা কোথায়? শুধু সহযোগিতা প্রয়োজন। যে কোনো কাজ সঠিক ও সম্মিলিতভাবে করলে সফল হওয়া সম্ভব।সুষ্ঠু সহযোগিতা ই বড় ভূমিকা রাখে।সোনেলার অতি প্রিয় গুনীজন,চাইলে অনেক কিছুই সফল কাজ করতে পারেন। আমি খুব সাধারণ মানুষ হিসেবে সাধারণ কাজের নমুনা দেখালাম মাত্র।
ভাল থাকুন,সব সময়,শুভ কামনা।
ছাইরাছ হেলাল
এটি ই আমার নাম,
তাকে আমার স্নেহ জানাচ্ছি।
সবার মিলিত প্রেরণা আমাদের অনেক দূর অব্দি নিয়ে যেতে পারে অবশ্যই।
ধন্যবাদ দোলাম।
উর্বশী
ছাইরাছ হেলাল ভাইয়া,
আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা।
আপনি বেশ ভাগ্যবান, আমার ছেলে সহসা কাউকে নিয়ে কিছু বলেনা। জ্বি হ্যা, সম্মিলিতভাবে অনেক দূর যাওয়া সম্ভব। ভাল থাকুন,শুভ কামনা সব সময়।
মোঃ মজিবর রহমান
ঘুরলাম কলিকাতা
বিসনেস ফাইল গেলো কোথা?
আপন মনেই শান্তিনিকেতন নিউমার্কেট দারুন উপভোগ।
ইঞ্জা ভাইজানের ইঞ্জয়
জিসান ভাইজানের হাসি
কবি ভাইয়ের কাব্য
তৌহিদ ভাইয়ের প্রকাশ।
সবসুন্দর প্রকাশ
উর্বশী
মোঃ মজিবর রহমান ভাইয়া,
আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা।
সম্ভবত আপনার নাম আসেনি। আগেই দুঃখ প্রকাশ করেছি কিন্তু। মনে ছিল না ভাইয়া।ফাইল তো আমার সাথেই ছিল
ভাল থাকুন শুভ কামনা রইলো।
মোঃ মজিবর রহমান
কোন আন্তরিক নয়, এই বিশাল ভুবনে সবার নাম মনে রাখা কি সম্ভব। সবাই ভাল থাকি এই সোনেলা ভুবনে সেই কামনা করি ।
ভালো থাকুন আপু।
উর্বশী
মোঃ মজিবর রহমান ভাইয়া,
আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা।
সঠিক বলেছে, তবে আপনার নাম ভুলে যাওয়া ঠিক হয়নি।
তবে শেষের পোষ্টের কোথাও আপনার কমেন্ট ছিল কিনা,মনে হয় ছিলনা, তাই ভুল হলো। সেটাই সবাই মিলেই ভাল থাকি।
শুভ কামনা সব সময়।
মোঃ মজিবর রহমান
আসলে আমি ফাকিবাজ। অফিসের ফাঁকে মন্তব্য করে থাকি বা কিছু লিখি আর অফিস টাইট হলে আমি নায় সেদিন। তাই গতপর্ব কত তারিখে পাব্লিশ হয়েছে জানিই না।
উর্বশী আপু সবাই ভাল থাকি। ভালো থাকুন। ভালো থাকি সবাই। শুভেচ্ছা রইল।
উর্বশী
মোঃ মজিবর রহমান ভাইয়া,
প্রথমেই নিজের কাজকে অবশ্যই প্রাধান্য দিতেই হবে । পরে সব কিছু।আর এই নিয়মের বাইরে গেলেই যত ঝামেলার সৃষ্টি হয়। আপনি সঠিক কাজ ই করেছেন।
সব কিছু নিয়েই আমাদের পথ চলা। সেজন্য ভাল থাকি ও ভাল রাখি।
ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।
উর্বশী
মোঃ মজিবর রহমান ভাইয়া,
সোনেলার সোনালী আলো ছড়িয়েই জবাবের পালা চলে।
আর তা বহতা নদীর মত প্রবাহিত হতে থাকবে।
ভাল থাকুন,আন্তরিক শুভ কামনা সহ কৃতজ্ঞতা জানাই
উর্বশী
মোঃ মজিবর রহমান ভাইয়া,
আন্তরিক ধন্যবাদ।
সবাইকে ভালো রাখি,নিজেও ভাল থাকি। আস্থা ও যত্নশীল হওয়া ও রাখা জরুরী বটে। ভাল থাকুন অফুরান শুভ কামনা রইলো।
মোঃ মজিবর রহমান
সরি কোন দুঃখ প্রকাশ নয়। সবাই ভালো থাকি। শুভেচ্ছা রইল।
উর্বশী
মোঃ মজিবর রহমান ভাইয়া,
সবাই মিলেই ভাল থাকি,পরিবেশ কে ভাল রাখি,
গাছে গাছে ডাকুক পাখি,খুশিতে ভরুক সবার আঁখি ।
ভাল থাকুন।
মোঃ মজিবর রহমান
কি দিয়েই যে জবাব দিই।
সবার প্রতি সবায় হয় স্বযত্নশীল
সবারে রাখি ভালো এই আস্থা।
ভাল থাকুন।
আরজু মুক্তা
কোলকাতা ঘুরেছি। আর একবার সোনেলার কারণে যদি যাওয়া হয়।
ভালো লাগলো সফর
উর্বশী
আরজু মুক্তা আপু,
আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাই।
দ্বিতীয়বার আবার যাবেন।আরও ভাল হবে,যেহেতু আগে গিয়েছেন,পথের দিশারী হবেন সবার। এরকম সফর করার ইচ্ছেটুকু মিশেই থাকুক,পরিবেশ ভাল হোক, কোনো এক সময় সোনেলা পরিবার পৌঁছে যাবে তার সঠিক অবস্থানে।
অনেক ভালোবাসা রইলো আপু।
খাদিজাতুল কুবরা
স্বপ্ন নিয়ে আপনার প্রারম্ভিক বক্তব্যটি খুব ভালো লেগেছে মিতা। স্বপ্ন তো এগিয়ে যাওয়ার সিঁড়ি।
আর কোলকাতা যাওয়া হয়নি এখনো তবে যেতে ইচ্ছে করে। কবে কখন যেতে পারি তার তো ঠিক নেই। আপনার স্বপ্নে ঘুরে আসতে পেরে ভালো লাগলো। স্বপ্নেের সীমা দেশ ছাড়িয়ে বিদেশে পৌঁছেছে। এভাবেই সোনেলা এগিয়ে যাক জোরকদমে।
অনেক ভালোবাসা এবং শুভকামনা আপনার জন্য এবং স্বপ্নের জন্য।
উর্বশী
খাদিজাতুল কুবরা আপু ” মিতা”
আন্তরিক ভালোবাসা রইলো। পরিবেশ ভালো হোক, অবশ্যই সোনেলা পরিবার যাবে। সোনেলার আলো তো চারিদিকে এভাবেই ছড়াবে।সকলের সহযোগিতা প্রয়োজন। ভাল থাকুন,শুভ কামনা রইলো।
জিসান শা ইকরাম
” মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়, স্বপ্ন পূরণে সফলতা অর্জনে সততা ও পরিশ্রমের কোনো বিকল্প নেই। এর সাথে মেধা ও স্বপ্নের যোগ হলে সফলতা আসবেই। ” আমিও এমনটা ভাবি এবং বিশ্বাস করি। আমি নিজেই একজন স্বপ্নবাজ। আমার নিজের স্লোগানই হচ্ছে ” হাসি বজায় রাখুন, স্বপ্নকে বাস্তব করুণ। ”
সোনেলার ফেসবুক গ্রুপে ইঞ্জা ভাই সোনেলাকে নিয়ে একটি স্বপ্ন পোষ্ট করেছিলেন। স্বপ্নের শুরুটা সেখান থেকেই। ইঞ্জা ভাইকেই তাই স্বপ্নের রূপকার বলা যেতেই পারে।
সোনেলার সবাইকে নিয়ে বিদেশে চলে গেলেন! স্বপ্ন এমন ভাবেই দেখতে হয়।
সমস্ত লেখার মাঝে সোনেলাকে নিয়ে আপনার আন্তরিক ভাবনা দেখে ভালো লেগেছে খুবই।
লেখা একবার সম্পুর্নই মুছে গিয়েছে আপনার। এরপর আবার লিখে পোষ্ট করা, এটি ব্লগের প্রতি নিষ্ঠা এবং ভালোবাসার পরিচয় বহন করে।
ভালো থাকবেন আপু, শুভ কামনা।
উর্বশী
জিসান শা ইকরাম ভাইয়া,
আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাই।
আপনার শ্লোগান শুধু স্বপ্নকে বাস্তবতায় রুপদান ই হবেনা, পাশাপাশি চিরসবুজে রুপান্তরিত হবে।
ইঞ্জা ভাইয়া —- স্বপ্নের রুপকার = সহমত।
ভাইয়া লেখা দুইবার মুছে গিয়েছিল। রাত বারোটার পরেই দিতাম।সামান্য এদিক সেদিক হতো। সেদিন এত ফোন এসেছিল যে,প্রথমে তো লিখতে বসতেই দেরি হলো। আমার ছেলে বলেছিল,আম্মু এখন একটু ঘুমিয়ে নাও পরে লেখা দিও।যেহেতু আমি তাহাজ্জুদ এর নামাজ রেগুলার পড়ি,ভাবলাম লিখেই ফেলি যতদূর এগিয়ে যাওয়া যায়,নামাজ পড়ে শেষ করবো। শুরু করলাম।প্রায় মাঝামাঝি পার করেছি, হঠাৎ লেখা গায়েব,এরকম হলো চার বার, ছেলে আবার এনে দিল।আবার লিখতে বসলাম, গল্পের মনে করুন চার ভাগের তিন ভাগ লেখা হলো পুরো লেখা গায়েব।আর আনা গেলনা। আবার শুরু করলাম,আবার চলে গেল।জিদ হলো,যতবার লেখা চলে যাবে,আমি ততবারই লিখবো। এমন করে আমার ছেলে সময় হিসেব রেখে বলে, আম্মু টানা সতেরো ঘন্টা তুমি এই লেখার সাথে ছিলে আল্লাহ তোমায় ধৈর্য দিয়েছেন। আমার ভাবী তার মাকে নিয়ে দেখা করার জন্য সকালে এসে সন্ধ্যা অব্দি অপেক্ষা করেছিলেন। লেখা শেষ করে পরে বোনের বাসায় গিয়েছি গেট টুগেদার ছিল। এটাই সোনেলার গুনাবলীর অংশ।ভালো লাগা,ভালোবাসা, আন্তরিকতা সব কিছু নির্ভর করে পরিবেশ পরিস্থিতির উপর তাইনা? আপনারা গুনীজন সেদিক সঠিকভাবে পরিচালনা করছেন।এটা ভাল দিক। জানতে ও শিখতে চাই,জানা ও শেখার তো শেষ নাই। সুষ্ঠুতার সাথে সোনেলায় বিচরণ করতে পারি সেই দোয়া করবেন,ভুলত্রুটিগুলো শুধরে দিবেন বলে আসা করি।
আপনিও ভাল থাউন।শুভ কামনা সব সময়।
জিসান শা ইকরাম
এত কষ্ট করে লিখেছেন, বারবার মুছে যাবার পরেও হাল ছেড়ে দেননি। আপনার জেদের কাছে লেখা মুছে যাওয়া পরাস্ত হলো অবশেষে। সোনেলাকে যে অনেক ভালোবাসেন আপনার এই জেদই তা প্রমান করে।
বারবার এমন লেখা মুছে যাওয়াটা খুবই কষ্টের এবং হতাশার। আপনি কিছুক্ষন পরপর খসড়ায় সংরক্ষিত রাখুন এ ক্লিক করলেই তা সেভ হয়ে থাকতো। সম্ভবত এই অপশনটা আপনি জানেন না এখনো।
সোনেলা ব্লগ কতৃপক্ষের কাছে আবেদন করছি, অটো শেভ অপশন চালু করার। যাতে পাঁচ মিনিট পরপর লেখা অটো শেভ হয়ে যায়।
ভাল থাকবেন আপু। শুভ কামনা।
উর্বশী
ভাল থাকুন।শুভ কামনা সব সময়।
হালিম নজরুল
এত সুন্দর স্বপ্ন পড়তে পড়তে মনে হচ্ছিল নিজেই স্বপ্ন দেখছি।
উর্বশী
হালিম নজরুল ব্যস্তপাখি ভাইয়া,
জ্বি হ্যা, এই স্বপ্নে আমার সাথে ছিলেন তো! এবং থাকবেন সব সময়। আর এটা বাস্তবায়ন হওয়ার প্রস্তুতি নিতে থাকুন।
আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাই। স্বপ্ন দেখলে এমন ই দেখতে হয়, তাই দেখার চেষ্টা মাত্র। সময় নিয়ে পড়ার জন্য অফুরান ভালোবাসা ও শুভ কামনা। ভাল থাকুন।