
সোনেলা ব্লগের জন্ম মাসে সকল সম্মানিত ব্লগার/লেখকবৃন্দকে জানাই শুভেচছা অভিনন্দন। সাথে ভক্তিপূর্ণ নমস্কার/আদাব। আশা করি এই স্বনামধন্য সোনেলা ব্লগের সকল সম্মানিত ব্লগার/লেখকবৃন্দ আমার ভক্তিপূর্ণ নমস্কার ও আদাব স্বাচ্ছন্দ্যে গ্রহণ করেছেন।
সম্মানিত সোনেলার ব্লগার ও লেখকবৃন্দ, সোনেলা ব্লগের জন্ম মাস উপলক্ষে ইদানীং ব্লগ মডারেটর-সহ ব্লগের সবাই সোনেলায় সোনালি বার্তা নিয়ে হাজির হচ্ছে। পোস্ট দিচ্ছে। সোনেলায় পথচলা নিয়ে যাঁর যাঁর অনুভূতি প্রকাশ করছে। তা দেখে আমারও ইচ্ছে হয়েছে সোনেলায় আমার শুরু থেকে অদ্যাবধি পথচলা নিয়ে কিছু শেয়ার করার। এই ইচ্ছে থেকেই সোনেলা ব্লগের জন্ম মাস উপলক্ষে আমার একান্ত অনুভূতি সবার মাঝে শেয়ার করলাম।
এই সেপ্টেম্বর মাস সোনেলা ব্লগের জন্ম মাস হলোও সবার মাঝে শেয়ার করলাম। আশা করি সাথে থাকবেন।
প্রিয় সহযাত্রী, সোনেলা ব্লগের জন্ম মাস সেপ্টেম্বর ২০১২ইং। তবে সোনেলায় প্রথম পোস্ট ১ অক্টোবর ২০১২ইং হতে। প্রথম পোস্ট করেন সম্মানিত জিসান শা ইকরাম। পোস্টের শিরোনাম ছিল, “বলিষ্ঠ ভাবে বলতে পারিনা……। যা ব্লগের প্রথম পোস্ট দেখেই বোঝা যায়। সেই ১ অক্টোবর থেকে অদ্যাবধি সর্বমোট পোষ্ট হয়েছে ৮৩৯১টি। এই ৭ বছরের ব্যবধানে এতো পোস্ট যা বাংলাদেশের অন্যান্য বাংলা ব্লগের চেয়েও সোনেলা ব্লগ অনেক এগিয়ে। আমার দৃষ্টিতে এ এক অনন্য দৃষ্টান্ত।
তবে এই স্বনামধন্য সোনেলা ব্লগে আমার পথচলা শুরু হয় ২০১৭ইং হতে। তাও এই ব্লগেরই দুইজন সম্মানিত ব্লগার/লেখকের পরিচয়ে। তাঁরা হলেন, একজন সম্মানিত মজিবর রহমান। আরেকজন সম্মানিত মনির হোসেন মমি। এই দুইজন সম্মানিত লেখকের ভালোবাসায় স্বনামধন্য সোনেলা ব্লগে আমার আত্মপ্রকাশ। উল্লেখ করা যেতে পারে সোনেলা ব্লগে আমার প্রথম পোস্ট ০৩-০৩-২০১৭ইং। পোস্টের শিরোনাম ছিল, “সোনেলা ব্লগ ডটকম এর সকল ব্লগার/লেখকবৃন্দকে নমস্কার!” এর পর থেকে এপর্যন্ত পোস্ট করেছি পোস্ট ৫১টি। আজকের এই শুভেচ্ছা পোস্ট নিয়ে মাত্র ৫২টি পোস্ট। যা এই স্বনামধন্য সোনেলা ব্লগের জন্য একেবারেই নগন্য। যাক, তারপরও সোনেলা ব্লগের সবার সাথে থাকতে পেরে আমি একরকম ধন্য।
এরমধ্যেই মনে পড়ে গেল ২০১৭ খ্রিস্টাব্দের কথা। তখনো সোনেলা ব্লগে লেখালেখি শুরু করিনি। সেসময় কোনও এক তারিখে একুশে গ্রন্থমেলায় পরিচয় হয়, ব্লগ মডারেটর ও ব্লগ প্রতিষ্ঠাতা সম্মানিত গুরুতুল্য জিসান শা ইকরাম দাদার সাথে। তখন আমি এই সোনেলায় কেবলমাত্র নাম রেজিষ্ট্রেশন করে ছিলাম। কিন্তু লগইন করতে পারছিলাম না। তা নিয়ে একটু চিন্তিত ছিলাম। পেরেশানও ছিলাম। তখন ছিল ফেব্রুয়ারি মাস। ফেব্রুয়ারি মাসে ঢাকায় বইমেলার আয়োজন হয়। যার নাম একুশে গ্রন্থমেলা।
একদিন একুশে গ্রন্থমেলায় সোনেলা ব্লগের কিছু লেখক/লেখিকাদের আড্ডার কথা ছিল। আমি সেই আড্ডায় শরিক হয়েছিলাম সম্মানিত ব্লগার মনির দাদা ও মজিবুর রহমান দাদার আমন্ত্রণে। সেই আড্ডার এক ফাঁকে ব্লগে লগইন করতে না পারার ঝামেলাটা মিটিয়ে ফেললাম, সম্মানিত জিসান শা ইকরাম দাদার সহায়তায়। এরপরই আমি ব্লগে প্রথম পোস্ট করেছিলাম,“সোনেলা ব্লগ ডটকম এর সকল ব্লগার/লেখকবৃন্দকে নমস্কার!” যা উপরোল্লিখিত।
ছবিতে সম্মানিত জিসান শা ইকরাম, মনির হোসেন মমি ও মজিবর রহমান।
একুশে গ্রন্থমেলার সেই আড্ডায় আরও অনেকেই ছিল। কিন্তু আমি তো কেবল নতুন! তাই আর কারোর নাম পুরোপুরিভাবে জানা হয়েছিলো না। তাই আর লেখার মাঝেও প্রকাশ করতে পারলাম না। সোনেলা ব্লগের অনেক লেখক/লেখিকার নাম আমার জানা না থাকলেও, সেই ক্ষণিকের আড্ডায়, ক্ষণিকের দেখায় অনেকেই আমাকে সাদরে তাঁদের কোমল হৃদয়ে স্থান দিয়েছিলেন।
কিন্তু আমি অধম আজ অবধি এই স্বনামধন্য সোনেলা ব্লগে নিয়মিত হতে পারিনি। এটা একপ্রকার ব্যর্থতাও বলা চলে। দুঃখও বলা চলে। কারণ যেই ব্লগ বর্তমানে বাংলাদেশের অন্যান্য বাংলা ব্লগের সাথে পাল্লা দিয়ে কয়েকশো সম্মানিত লেখক/লেখিকা, কবি, সাহিত্যিক সাথে নিয়ে দ্রুতগতিতে বীরদর্পে এগিয়ে চলছে, সেই ব্লগে আমি কেন নিয়মিত হতে পারলাম না, এই প্রশ্ন শুধু নিজেকেই নিজে করি। প্রশ্নের উত্তর আসে এটা ব্যর্থতা। এই ব্যর্থতার কারণেই সোনেলা ব্লগে আজও আমি অপরিচিত একজন অতিথি হিসেবেই রয়ে গেলাম। দুঃখ শুধু এখানেই। তবুও বেশি একটা দুঃখ করি না। কারণ সময় সময় ব্লগে আসি। অন্যন্যদের পোস্ট পড়ি। মন্তব্য করি। মানে হাজিরা দিতে পেরে অনিয়মিত থাকার দুঃখটা কিছু হ্রাস করি।
সোনেলা ব্লগে অনিয়মিত থাকার জন্য দায়ী হলো আমার সময়। সময়ের অভাবে আমি এখানে নিয়মিত হতে পারছি না। তবে ব্লগে বেশি সময় দিতে আর লেখা দিতে না পারলেও কিন্তু সোনেলার দিকে আমার দৃষ্টি ঠিকই থাকে। মাঝে মাঝে সোনেলার ফেসবুক পেইজে সোনেলা ব্লগের পোস্টগুলো দেখলে ভালো লাগে। খারাপ লাগে নিয়মিত নিজে লেখা বা পোস্ট না দিতে পেরে। এই খারাপ লাগার মাঝেও ভালো লাগে যখন সোনেলা ব্লগের ব্লগার তুখোড় লেখক সম্মানিত মনির দাদার আর মজিবর রহমান দাদার ফোনকল পাই। আমার খোঁজ নেই। কথা বলে। সুখদুঃখ নিয়ে জানতে চায়। সুখদুঃখ শেয়ার করি। সাহস দেয়। উৎসাহ দেয়। এইযে একজনের প্রতি আরেকজনের আন্তরিকতা, এই আন্তরিকতা অন্যসব বাংলা ব্লগে নেই।
আমি আরও অনলাইনভিত্তিক বাংলা ব্লগে লেখালেখি করেছি। কিন্তু এখানকার মতো এতো আন্তরিকতা কোনও ব্লগে বা কোনও সাইটে দেখিনি। এখানে অন্যান্য ব্লগের তুলনায় আন্তরিকতা অনেক বেশি। সোনেলা প্লাটফর্মের সোনালি মানুষগুলোর আন্তরিকতার কমতি নেই। কমতি নেই ভালোবাসারও। একে অপরের জন্য সবসময় কাছে থাকে। তা বোঝা যায় ব্লগপোস্টের মন্তব্য দেখে। প্রতিটি পোস্টেই পোস্টদাতাকে মন্তব্যের মাঝে উৎসাহ অনুপ্রেরণা দেওয়া হয়। লেখায় ভুলত্রুটি হলেও, সংশোধনের জন্য আহবান জানানো হয়। বানান বিষয়ে পরামর্শ দেওয়া হয়। কিন্তু বাড়তি কোনো সমালোচনা করা হয় না। এটাও একরকম একে অপরের প্রতি আন্তরিকতা, বিশ্বাসযোগ্যতাও বলা চলে।
সোনেলা প্লাটফর্মের সুপ্রিয় সহযাত্রী, পরিশেষে সবাইকে উদ্দেশ্য করে বলতে চাই, আমি আপনাদের ব্লগে এখনো অতিথি। মাঝে মাঝে আসি। আবার সময়ের চাপে কোণঠাসা হয়ে পড়ি। মাঝেমধ্যে দু’একটা পোস্ট করলেও, নিজের পোস্টের মন্তব্যের প্রত্যুত্তরও ঠিকমতো দিতে পারি না। যা একরকম লজ্জার ব্যাপার। তারজন্য আপনারা আমার উপর কোনপ্রকার রাগ গোস্বা করবেন না বলেই আশা রাখি। আর একটা কথা না বললে আর হয় না। কথা হলো, আমি সবসময়ই সময়ের সাথে যুদ্ধ করে চলছি। তাই ব্লগে অনিয়মিত। আপনারা কিন্তু অনিয়মিত হবেন না। আপনারা ব্লগে নিয়মিত থেকে সোনেলা ব্লগটাকে প্রাণচাঞ্চল্য করে রাখবেন বলে আশা করি। এই সোনেলা ব্লগে আপনার নিয়মিত লেখা বা পোস্ট দিবেন। আপনাদের সেই লেখা, সেই পোস্ট সারা বাংলায় প্রচার হয়ে বাংলার কোটি কোটি মানুষের দৃষ্টিগোচর হবে। মানুষ আপনাদের লেখা পড়বে, বুঝবে, কিছু-না-কিছি শিখবে। এভাবেই একদিন এই সোনেলা ব্লগ এদেশে থাকা সকল বাংলা ব্লগকে ছাড়িয়ে যাবে। সাথে আপনাদের নামও ইতিহাসের পাতায় লিপিবদ্ধ হয়ে থাকবে আশা করি।
সবশেষে সোনেলা ব্লগের জন্ম মাসে ব্লগের সবাইকে সোনালী শুভেচ্ছা অভিনন্দন জানিয়ে সোনেলা ব্লগের দীর্ঘায়ু কামনা করছি। জয় হোক মনবতার। জয় হোক সোনেলা ব্লগের। জয় হোক ব্লগের সকল ব্লগার/লেখক/লেখিকার। জয়তু সোনেলা।
৩০টি মন্তব্য
ছাইরাছ হেলাল
আপনাকেও শুভেচ্ছা এত ব্যস্ততার মাঝে সোনেলাকে এভাবে মনে রেখে
আমাদের সাথেই আছেন/থেকেছেন/থাকবেন।
কেমন করে একটু একটু করে সোনেলাকে আপন করে নিয়েছেন তা জানতে পারছি সবাই, এ লেখা থেকে।
ভাল থাকবেন আপনি।
নিতাই বাবু
সাথে আছি দাদা। আপনিও ভালো থাকবেন আশা করি। সোনেলার দীর্ঘায়ু কামনা করে ব্লগের সবার জন্য শুভকামনা।
মনির হোসেন মমি
অনিয়মিত কাকে বলছেন!অনিয়মিত হলে বা সোনেলাকে অন্তরে গভীর মমতায় ধারণ না করলে এতো সুন্দর একটি লেখা লিখতে পারতেন না।আপনি আপনার লেখায় সোনেলা সম্পর্কিত কিছু তথ্য দিয়েছেন তা এ পর্যন্ত কেউ দেয়নি।আর এ সব তথ্য দিতে হলে সোনেলাকে ভালবাসতে হয় গভীর ভাবে।আপনি তাই।আপনার জন্য রইল অফুন্ত শুভ কামনা।
আপনার পোষ্ট সংখ্যা কম হলেও প্রতিটি পোষ্টই ছিলো এ সমাজের এক একটি দর্পণ।জীবন সংগ্রামী মানুষ এর লেখা সংগ্রামীই হয় এটাই স্বাভাবিক।
পোষ্টি খুব ভাল লাগল।অসংখ্য ধন্যবাদ।ভাল থাকবেন প্রিয় দাদা আমার। শুভ রাত্রী।
নিতাই বাবু
মনির দাদা, আমি আসলেও স্বনামধন্য ব্লগ সোনেলায় একরকম অতিথির মতনই। এই আসি, এই যাই। পোস্ট দিলে দেই, না দিলে নাই। নিজের খেয়ালখুশিমত আসি আর যাই। তবুও ভালো লাগে দাদা আপনাদের সাথে থাকতে, পাশে থাকতে। কিন্তু বাদসাধে ও-ই সময়। তাছাড়া আমার বিষয়ে অন্তত আপনি খুবই ভালো জানেন। কি সময় পাই বা না পাই। তবু আছি দাদা এই সোনেলায়। জয়তু সোনেলা। শুভ ব্লগিং।
মনির হোসেন মমি
দাদার আর্শীবাদ থাকলেই আর কিছু লাগবে না আমাদের। ভাল থাকবেন।
বন্যা লিপি
আপনি মোটেও অচেনা অতিথি নন দাদা। হৃদয়ে ধারন না করতে পারলে কেউ কাউকে আপন করে নিতে পারেনা।এটা আমার বিশ্বাস। আপনি সোনেলা এবং এর সকল ব্লগার লেখক লেখিকাকে হৃদয়ে ধারন করেছেন বলেই এমন সুন্দর করে লিখতে পেরেছেন। অনেক অনেক শুভ কামনা আপনার জন্য।
নিতাই বাবু
শ্রদ্ধেয় দিদি, সত্যি আমি সময়ের কাঙাল। হাতে সময় একেবারেই থাকে না। যদি সময় চাই তো আহার নাই। খেঁটে খাওয়া মানুষ আমি। সকাল থেকে রাত ১০ পর্যন্ত আমার ডিউটি করতে হয়। ব্লগে যা-ই উঁকি মারি, তো হাঁটাচলার মাঝেই। সামান্য লেখালেখি হয় রাতে। আছে আবার বর্তমান যুগের ফেসবুক। এটা আবার আরেক নেশা। সেখানে থাকতেই হয়। নিজের টাইমলাইন, দু’একটা গ্রুপ বা পেইজ তো থাকেই। সেখানে উঁকি মারতে হয়। আরও দু’এক জায়গায়ও আবার টান দেয়। না গিয়েও পারা যায় না। সব মিলিয়ে সময়ের সাথে চলে মহাযুদ্ধ। তবে এখন থেকে সোনেলা ব্লিগে নিয়মিত হবো বলে আশা করি। আপনার জন্য শুভকামনা রইল। সাথে সোনেলা ব্লগের জন্য দীর্ঘায়ু কামনা।
ইঞ্জা
খুব সুন্দর পোস্ট দিলেন দাদা, খুব ভালো লাগলো আপনার সোনেলায় আসা নিয়ে লেখাটি, আপনার মতো আমরাও কেউ নিয়মিত নই কিন্তু যখনই ফ্রি টাইম পাই তখনই ছুটে আসি, অনুরোধ থাকবে যখনই সময় পাবেন প্রিয় সোনেলায় চলে আসবেন। 😊
নিতাই বাবু
আপনার কথা তো আমি রেখেছি দাদা। কী কথা সেটা তো আর লেখায় প্রকাশ করিনি। আশা করি বুঝতে পেরেছেন। আছি দাদা, আপনাদের সাথে আছি, থাকবো। আপনার জন্য শুভকামনা থাকলো দাদা। আর সোনেলা ব্লগের সবার জন্যও শুভকামনা-সহ সোনেলা ব্লগের জন্য দীর্ঘায়ু কামনা সবসময়।
ইঞ্জা
আন্তরিক ধন্যবাদ দাদা, শুভেচ্ছা জানবেন।
রুদ্র আমিন
আপনি অচেনা বা অপরিচিত নন দাদা, আপনি যাদের সাড়া পেয়ে এখানে এসেছে আমিও ঠিক তাই। সোনেলা ব্লগের আগে থেকেই পরিচিত, খুব কাছের। তাই সোনেলা ব্লগের জন্মবার্ষিকীতে সেই সকল মডারেটর এবং ব্লগারদের জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা। সোনেলা এভাবেই এগিয়ে চলুক আগামীর রোদেল আলোয়।
নিতাই বাবু
আপনার মূল্যবান মতামতের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা। সাথে সোনেলা ব্লগের সবার জন্য শুভকামনা।
তৌহিদ
আপনি মোটেও অচেনা নন দাদা। প্লিজ এভাবে ভাববেননা। আপনি আমাদের গুরুজন, আপনজন।
সোনেলার প্রতি ভালোবাসা না থাকলে এভাবে লিখা যায়না। আর সময়ের অভাব আমাদের সবারই আছে। তারপরেও সোনেলার উঠোনে আপনার বিচরণ আমাদের মনে দোলা দিয়ে যায়। কত স্মৃতিকথা জানতে পারলাম আপনার লেখনীতে। ধন্যবাদ আপনার প্রাপ্য।
সোনেলার একবুক ভালোবাসা নিবেন দাদা। শুভেচ্ছা রইলো।
নিতাই বাবু
আপনাদের ভালোবাসা তো আর ফেলনা নয় দাদা। এই ভালোবাসা আমার জন্য অনেককিছু। আছি দাদা আপনাদের সাথে। সোনেলা ব্লগের জয় হোক।
রেজওয়ান
প্রিয় বড়ভাইজানদের প্রতি শ্রদ্ধাও ভালবাসা❤
নিতাই বাবু
শ্রদ্ধা ভালোবাসা আপনার জন্যও থাকলো দাদা। আশা করি ভালো থাকবেন নিশ্চয়।
প্রদীপ চক্রবর্তী
অসাধারণ উপস্থাপন দাদা।
প্রিয় সোনেলার জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও শুভকামনা।
শুভ ব্লগিং
আপনাদের প্রতি রইলো অকৃত্রিম শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা।
নিতাই বাবু
আপনাকে শ্রদ্ধা জানিয়ে সোনেলা প্লাটফর্মের সবার জন্য শুভকামনা থাকলো। জয় হোক সোনেলার। শুভ ব্লগিং।
জিসান শা ইকরাম
দাদা, প্রথমেই আপত্তি দিলাম আপনার শিরোনামে।
আপনি অচেনা নন সোনেলা ব্লগে, বর্তমানে যারা একটিভ ব্লগার তারা সবাই আপনাকে চেনেন। চেনা মানুষ অচেনা হয় কখনো?
আর আপনি অতিথি ব্লগারও নন। নিবন্ধনের পরপরই আপনি সোনেলার একজন ব্লগার হয়ে গিয়েছেন। সোনেলা আপনার মত একজন ব্লগার পেয়ে ধন্য। পরিবার, ঘরের মানুষ অতিথি হতে পারে?
লেখায় প্রচুর খেটেছেন বুঝাই যাচ্ছে। কাগজ, কলম, কম্পিউটার নিয়ে সোনেলার প্রথম থেকে আপনার পোস্ট পর্যন্ত পোস্টের সংখ্যা গুনেছেন। ভাবলেই তো আমার মাথা ঘুড়িয়ে ওঠে। এত কস্টের জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা।
স্মৃতিক্রান্ত লেখাটি পড়ে আপ্লুত হলাম। সময়ের সংকট আমাদের সবারই কম বেশি আছে। এর মধ্যেই সময় বাঁচিয়ে আমরা সোনেলায় আসি, সমাজ দেশ এর কথা ভেবে। আপনি যখন সময় পাবেন আসবেন সোনেলায়। আপনার শক্তিশালী লেখনিতে সোনেলা সমৃদ্ধ হয়।
শুভ কামনা দাদা।
নিতাই বাবু
শ্রদ্ধেয় দাদা, আমি এখনো যে সোনেলায় অচেনা অতিথির মতো তার উদাহরণস্বরূপ এখানে উপস্থাপন করলাম। আজকে সোনেলার সম্মানিত লেখক “বেকা মানুষ”এর একটা পোস্টে মঅন্তব্য করে জানতে চেয়েছি, আপনার এই ছদ্মনামের পাশাপাশি আসল নামটা কী?
তারপর অবশ্য সম্মানিত লেখক আসল নাম না বললেও দিকনির্দেশনা দিয়েছেন, তিনি দাদা। তাহলে বুঝুন ব্যাপার! আমি সোনেলায় আজও অনেকের কাছে অপরিচিত। তাই পোস্টের শিরোনামে এবং লেখার মাঝে নিজেকে অচেনা অতিথি হিসেবে উল্লেখ করেছি। তাই বলে কি সবাই আমার অপরিচিত? না, অনেকেই আমাকে নিনে জানে। নিয়মিত হতে পারলে আস্তে আস্তে হয়তো সবাইকেই চিনে নিতে পারতাম। কিন্তু আমি কিছুতেই নিয়মিত হতে পারছি না। এটা আমার ব্যর্থতা। যাইহোক দাদা, আশা করি আগে নিয়মিত হতে। তারপর নাহয় চেনা জানা।
পরিশেষে আপনার মূল্যবান মতামতের জন্য অজস্র ধন্যবাদ জানাচ্ছি। সাথে সোনেলা ব্লগের সকলকেও শুভেচ্ছা জানাচ্ছি। জয় হোক সোনেলা ব্লগের। জয় হোক সকলের।
আরজু মুক্তা
দাদা, আর কিছু না হোক আপনার লিখা ও কমেন্ট দুটোই ভালো লাগে।
আপনার জন্য শুভকামনা!
নিতাই বাবু
আপনার জন্য শুভকামনা সবসময়। আশা করি ভালো থাকবেন দিদি।
নাজমুল আহসান
আপনি তো চেনা মানুষ দাদা। অতিথি না।
নিতাই বাবু
আস্তে আস্তে সবার সাথে পরিচয় হোক, তারপর বলতে পারবো আমি সবার পরিচিত একজন। তা হবে বলে আশা করি দাদা। আপনার সুন্দর মতামতের অন্য ধন্যবাদ।
ফজলে রাব্বী সোয়েব
এগিয়ে যান দাদা। ভালবাসা অবিরাম
নিতাই বাবু
চেষ্টা করে যাচ্ছি দাদা। দেখি কতটুকু এগোতে পারি। মতামতের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। সাথে ভালোবাসা।
মোঃ মজিবর রহমান
আপনি অনিয়মিত হলে আমি কি??? আমার মত মনভুলো ও অনিয়ন্ত্রিত বেমনা মানুস আর একটাও পাবেন না। আমি কিছুটা অসামাজিক। ভাল মিশতে পারিনা, এখান থেকে রেহায় পাওয়ার জন্য আপ্রান চেস্টা করি পারিনা।
সোনেলা পথে পথা চলা অনেক ঘুরাঘুরি ও আজগুবি আমার ক্ষেত্রে। আমি নিজেই এই সোনার তরিতে সহযাত্রি হয়েছি। কিন্তু ঐ মুহুরতে আমি সন্মানিত ও শ্রদ্ধেয় জিসান শা ইকরাম ভাইজান সহয়ায়তার হাত বাড়িয়েছিল।
আপনি সোনেলার একজন সোনা অতি মুল্যবান। আশা করি আপনার লেখা আরো প্রকাশ পাবে। আপনার মুল্যবান লেখা আমরা পাব।
আপনার দীরঘায়ু কামনা করি। শুভেচ্ছা অবিরত।
নিতাই বাবু
অনেকদিন দেখা হয় না দাদা। আপনাকে খুব দেখতে ইচ্ছে করছে। কিন্তু নিজের সময়ও তো নেই! তো এখন কেমন আছেন দাদা। ফোনে জানাবেন কিন্তু!
মোঃ মজিবর রহমান
আশা করি আপনাদের মাঝে আসত্রছি অল্প কিছু দিনের মধ্যে।
শাহরিন
দাদা অনেক কিছু জানলাম। আপনি নিয়মিত না হলে কে নিয়মিত!!!!
আপনার সব লেখাই আমার অনেক প্রিয়। আপনার মতো ব্লগার এর জন্যই সোনেলা সমৃদ্ধ।