
ব্লগের ভাই-ব্রাদার, ভগ্নি, আত্মীয়-অনাত্মীয়, শত্রু-মিত্র ও স্নেহের কবি ।
শ্রেণি মত ছালাম;
আজ আমি আসলে আজ আমি না, ব্লগের একমাত্র হর্তাকর্তা কিশলয় কিশলয় থেকে আদিষ্ট হয়ে এই খত লিখছি,
এখানে আমার ভূমিকা শুধু মাত্র এক নগণ্য টাইপিস্টের, উনি বৃহৎ কাজ-কামে ব্যস্ততার জন্য সময়ের সাথে মিল-ঝিল করে উঠতে পারেন-নি। সমুদ্রে আছেন।
আরজ গুজার আমি নিজে।
তাং ২৯-৩-২০১৯
(ইহা একটি ভয়েজ মেসেজ, মাইন্ড ইট)
হাল্কা গলা খাঁকারি,
ভদ্রে,
এক বিশেষ ব্লগিয় ক্রান্তিকালে আপনাদের সাথে মতবিনিময় অত্যন্ত জরুরি হয়ে পড়ায় এ আয়োজন। আপনার লক্ষ্য করেছেন ও ইতোমধ্যে অবগত হয়েছেন সোনেলার একজন ব্লগারের চারশত পোস্টের উজ্জ্বাপন নিয়ে বেশ হৈ চৈ লম্ফ জম্ফ হচ্ছে, আরও করার চেষ্টা চলছে। ব্লগিয় নীতিমালার ৫৯-খ-২২৩-চ-১২ ধারা মোতাবেক পরিবেশ লঙ্ঘনের আওতায় পড়ে, সাথে কেউ কেউ বাতাস-ও দিচ্ছে, অণুকুল সময়ে তাদের ও দেখে নেয়া হবে। আপনারা নিশ্চিতে নাকে তৈল মর্দন করতে পারেন। দেখুন লেখা-লেখি আমি/আপনারা সবাই করি/করবেন ও, এমন চারশত/পাঁচশত লেখা কোন ব্যাপার না। আমি এবং আপনারা জানেন, এর থেকে হাজার গুণ ভাল কুটি কুটি (একটু বেশি বেশি হয়ে যায়) না মানে দশ/কুড়ি হাজার লেখা আমাদের আছে/থাকেও, আমরা দেখিয়ে বেড়াই না, লিখলেই কেন হুরমুর করে সবাই ডেকে ডেকে দেখাতে হবে, এ কেমন কথা। অন্যরা কী লেখক/কবি না? অবশ্য তার দৈবাৎ দু’একটি যে ভাল-লেখা লিখে ফেলেন-নি তা কিন্তু না, ভালকে তো আমরা ভালই বলি!! ভাবছি আপনাদের অনুমতি নিয়ে ব্লগিয় এমন কী অন্তর্দেশীয় বা আন্ত মহা দেশীয় ব্লগ সম্মেলন করে একটি নিরীক্ষা কমিটি গঠন করবো। এক সদস্য কমিটির আমিই হবো সর্বেসর্বা। ভাল কথা, মডু হিশেবে তার সমুদয় লেখা গভীর পর্যবেক্ষণ ও নিরীক্ষা করে দেখেছি, অবাক বিষয়, লেখায় সারবস্তু কিচ্ছু খুঁজে পাই নি। তবে হ্যাঁ তিনি সত্যবাদী, এ কথা আমদের মানতেই হবে, এই যে দেখুন নমুনা……।
নিজেই স্বীকার করে নিচ্ছেন তিনি ‘কোবি’। তবুও এ সব বললে তো কাজ হবে না, পার ও পাওয়া যাবে না। ক্রমাগত এ সব আউল/ফাউল বস্তা পচা ছাতামাতা আমাদের গেলানোর চেষ্টা করবে জাতি তা মেনে নিতে পারেন ।
আমার প্রাণের থেকেও প্রিয় ব্লগার গন,
আমি আমরা জানতে পেরেছি সে প্রকাশ্য, হুম প্রকাশ্যে প্রচ্ছন্ন হুমকি/ধমকি দিয়ে বেড়াচ্ছে, দশ দিনে শ’খানেক লেখা নামিয়ে আবার হৈ হৈ রৈ রৈ এর বাজনা বাজবে। আমার বিশ্বাস এমন হিমালয় কাম-কাইজ সে করে ফেলতে পারে, লেখা-প্রিয় হলে যা হয় আর কী!! আচ্ছা ভাবুন তো এই ব্লগারের কি কোন কাম কাইজ নেই, শুধুই লেখা এবং লেখা ? লিখে লিখে সোনেলায় ভরে ফেলার কোন সুগভীর ষড়যন্ত্রের অংশ হিশেবে এই মিশনে নেমেছে। তাই তাকে রুখে দেয়ার এই-ই মোক্ষম সময়।
আপনারা গভীর ভাবে ভেবে দেখুন, তার পোস্ট সংখ্যা কমিয়ে দেয়া যায় কী না (এর-ই মধ্য এ বিষয় মতামত এসেছে)। এবং একই সাথে কেউ মন্তব্য করবে না, শুধু আমি ছাড়া, এটি করলে কেমন হয়? আপনারা ভাবতে বসুন। কী-বোর্ড দাপালে/নাচালে, বাতাসে দোল খাওয়ালে আর যাই হোক কবিতা/লেখা কুট কুট করে বেড়িয়ে আসে না, এত্ত সোজা না। আমরা তা জানি। আর জানি বলেই এ লেখা-সন্ত্রাস রুখতে চাই। আসুন সবাই মিলে নিম্ন কণ্ঠে আওয়াজ তুলি সোনেলা তুমি এগিয়ে চল আমরা থাকি সাথে সাথে (আমি অবশ্য পেছনে থাকতে চাই)।
সবার মঙ্গল কামনা করি, আওয়াজ তুলুন, সোনেলার জয় হয়েছে নিশ্চয় (আমি শিউর না)।
{জানিনা সে হয়ত ইতোমধ্যে কিছুই হয়নি কিছুই জানিনা ভাব নিয়ে অচিরেই কোন উস্কানি মূলক লেখা নিয়ে হাজির হবে।}
পরিশেষে,
আপনাদের অতি পরিচিত
কিশলয় কিশলয় (মডু)
২৮-৩-২০১৯
৩৫টি মন্তব্য
রিতু জাহান
প্রথম।
হাজিরা দিলাম।
আসতেছি।
ছাইরাছ হেলাল
অনেক আনন্দ।
তৌহিদ
লিখুক আরও লিখুক, হাজার লক্ষ পার হয়ে যাক লেখার সংখ্যা। শর্ত একটাই যে পোস্টে যত বেশী কমেন্ট আসবে পোষ্টদাতাকে মিলাদ দিতে হবে। তবারক খোরমা হলেও চলবে।
কুটুস করে কামড় দিবো আর মন্তব্য করবো।
ছাইরাছ হেলাল
ছদ্মবেশে আপনি মডুর আত্মীয় না-তো!!
জিসান শা ইকরাম
ভয়েজ ম্যাসেজের ভয়েস কই গেলো? কল্পনা করা লাগবে?
সোনেলায় মডু বলে কিছু আছে নাকি?
পোস্ট পর্যবেক্ষনে নিলাম,
ছাইরাছ হেলাল
মেসেজ ভয়েজেই এসেছে, লেখক সেই সব শ্রুতিকে শব্দ-লেখায় রূপান্তর করেছে মাত্র।
এদের ধরা যায় না, দেখা যায় না, যতক্ষণ পর্যন্ত ঘাড়ে চড়ে দোল না খায়/খাওয়ায়।
অবশ্যই খিয়ালে রাক্তে হপে, বলা তো যায় না কেমনে কখন কী হয়ে যায়।
সাবিনা ইয়াসমিন
কি ছিলো এই লেখায় ? মনে হলো কেউ কাউকে নাকানি-চুবানি দিচ্ছে। কেউ কিছু হতে চাইলে হোকনা, কি দরকার তাকে অনুবিক্ষন যন্ত্র দিয়ে পর্যবেক্ষন- নিরিক্ষনে তিরিক্ষ বানানোর।
সোনেলার জয় হবে শিউর। সন্দেহ সব কিছুতে রাখতে হয়না।
ছাইরাছ হেলাল
ঠিক ঠিক, এতক্ষণে কেউ একজন ঠিক কথাটি বলল!!
জয় তো হয়েই আছে, মাঝ খানে কিছু প্রাণ ওষ্ঠাগত।
সাবিনা ইয়াসমিন
জ্বি আমি ঠিক কথাই বলি। বানান ভুল হয়েছে কিনা আগে দেখে নিলাম। নয়তো ঠিক ঠিক এর জায়গায় টিক টিক হলে কেউ আমায় টিকটিকি বানানোর সুযোগ ছাড়তো না। 😁😁
ছাইরাছ হেলাল
আহা, এমুন মাস্টর থাকলে আর কিচ্ছু লাগে না, সব কিছু টিকটিকটিক করতেই থাকবে।
শাহরিন আক্তার মুক্তা
আসলে ৪০০ লেখা উদযাপন করায় আপনি বেশী খুশি হয়েছেন হেলাল ভাই। আপনার হাওল্কা দাত বের হওয়া হাসি আমার চোখে ভাসছে। ঠিক এই ভাসায় সব লেখা লিখলে আমার শ্রেণীর পাঠকরাও আপনার লেখা পরে আনন্দ পাওয়ার সৌভাগ্য লাভ করেবে।
ছাইরাছ হেলাল
আপনাকে অভিনন্দন সাজি সাজি!!
অবশ্যই আমি আনন্দিত, আপনি ঠিক-ই ধরেছেন। সহমত সহস্রবার।
আসুন গপসপ করি!!
এই যে চার’শ পোস্ট হয়েছে লেখক কিন্তু জানেনা। অবাক হচ্ছেন তো! তাকে কেউ একজন জানাল, তাও হয়ত জানাত না,
আমার একটি লেখার লিঙ্ক খুঁজে পাচ্ছিল না, সেটি কী কাজে লেগেছে বা লাগবে তা জানিনা। তখন আমি জানালাম, এ নিয়ে একটি লেখা হবে, কে লিখবে তা তখন ও ঠিক ছিল না। সে যা খুশি যে খুশি দিক, যখন খুশি, তবে আমি যখন জেনেই ফেললাম, আমি নিজেই কিছু একটি লিখব। লিখেছি এখনকার উল্লেখ যোগ্য তিন জন কে উৎসর্গ করে। আমার মত করে, প্রতি মন্তব্য করে। তারপর প্রহেলিকাকে দিয়ে জোর করে লিখিয়েছি, আসলে সে ছিল লেখার বাইরে, এই উপলক্ষে সে লেখায় ফিরেছে।
ভাল কথা মনে করেছেন, অনেকদিন ডাইনিদের নিয়ে লিখি-না, লিখব ঠিক করে ভেবে রেখেছি,
এখন সেখানে এই চার’শ এর ব্যাপার আনব।
আসলে ঐ যেমন বলি এটি একটি সংখ্যা বৈ কিছুই না, লেখক নিজ মনে লিখে যায় তার ভাবনা। হিসেব করে নয়, আবার বলি, একজন লেখক তার ভাবনা নিজের মত করে প্রকাশ করেন, আপনি ও কিন্তু ভাবেন, বলেন কিন্তু লেখেন না, এর বাইরে কোন পার্থক্য নেই। তবে লেখক এই গ্রহের আমাদের মত ভাল-মন্দের মানুষ, ফেরেশতা না, একই সাথে ইবলিস অবশ্যই না।
অতএব শুরু করে দিন এখানেই, মনে সায় থাকলে,
ভাল কথা আপনার শ্রেণিটা কিন্তু বলেন নি!! দেখবেন একটু পরেই যেন বলে বসবেন না, ভাল করে বুঝলাম না।
লেখকের লেখা ভাল বাসতে হলে লেখকের শব্দ নয় শব্দের উৎস কে চিনতে হবে, সেটি লেখকের হৃদয়, যেখানে ফোটা ফোটা রক্ত ঝরে পরে ক্রমাগত, হাসি-আনন্দের ছলে!
মোঃ মজিবর রহমান
মন্তব্য কি লেখা যায় ভাবছি। কেউ যদি উপরে উঠতে চাই ঊঠতে দিন্না ভাই। কেউ যদি বড় হতে পারে হোক। তাকে এগিয়ে যাওয়ার সুযোগ দিন।
সে সোনেলার গর্ব।
ছাইরাছ হেলাল
আপনারা সাথে থাকলে কেউ ঠ্যাকাইতে পারবে না!!
আপনার মুখে ফুল নাচুক।
মোঃ মজিবর রহমান
ছবিটা ভিসন ভাল লেগেছে ভাইজান।
ছাইরাছ হেলাল
শুনে ভাল লাগল।
ব্লগার সজীব
রম্য 🙂 এবার ঠিক আছে, আমার মন মত বিভাগ 🙂 একটা জরুরী এলান দিলেন, এর ছবি হবে রিক্সায় মাইক ফিট করে ঘোষনা দিচ্ছে এমন, আর আপনি দিলেন নীলাকাশ নীল সমুদ্রের ছবি। এলান কি তবে ছবির মধ্যে লুকানো কিছু? সজু ছোট হতে পারে, তবে তার ছোখ ভালোই দেখে 🙂 আপনি এত সহজ করে লিখেন্না কেন?
মজারু হইসে।
নীরা সাদীয়া
আমার যা বলার ছিলো, তা সজীব ভাই বলে দিলেন। আমারও একই কথা। সহমত।
ছাইরাছ হেলাল
ঠিক আছে, আপনি সহমত জানাতেই পারেন।
ছাইরাছ হেলাল
আপনি নাই তাই সহজিয়া করচা হয় না।
হুম, চুংগা হতেই পারত, মডু গেছে সমুদ্দুরে, তার ছবি থাকবেনা তা কী হয়!
মজারু হয়েই তো লিখলাম।
শুন্য শুন্যালয়
ঠান্ডা, জ্বরে নাকানি চুবানি খাইতাছি। আমার জন্যে এটাই জরুরী এলান।
রম্য দ্যান বেশি কইরা, আর কোন কোন বিভাগ খালি আছে, জুত কইরা লিখতে শুরু করেন। দশ দিনে ১০০ পোস্ট কম হইয়া গেলোনা!
জুইত মতো কিছু লিখতে পারেনা মডুরা, আপনি মহান পথদ্রষ্টা। সে নিজে স্বীকার করিয়াছে বলিয়া কী ছাতামাথা পরিষ্কার মাথা হইয়া যাইবেক! যাহা সত্য তাহা অখন্ডনের উপায় নাই।
তাহাকে থামাইবার কোন পথই খুঁজিয়া পাইতেছিনা। এমতাবস্থায় সোনেলাবাসীর এক হওয়া ছাড়া উপায় দেখছি না।
ছাইরাছ হেলাল
এত্ত অল্পেতে চুবানি খাওয়ার দাক্তার আপনি না।
আপনি মহান মডু!! চাইলে আহাশের চাঁন মাডিতে নামাইয়া আনতে পারেন, আনেন- ও, টয় আপনি চাইলে
আরও কম দিনেও সম্ভব হবে! একটু চাপ হবে!! ব্যাপার না।
আহা, হিংসা পরম ধর্ম, আপনি নিরিবিলি চালিয়া যান, লেখকের পোড়া কফাল, মডুরা রম্য ভালু পায় খবর পেয়ে সে তাই করল!!
এখন কত কী কয়!! বুঝছি তো অখণ্ডন চালু থাকল।
আমিও চাই সোনেলাবাসি এক হোক, আমি আপনার দিকেই থাকছি।
লাল গাড়ীর খবর কী!! ইথারে সোনেলার জন্য আপনার তড়পানো পিক দেখা যাচ্ছে।
অনুমতি দিলে আপনার লেখা লেইখ্যা দিমু, কষ্ট করে-টরে আর টাইপ-টুইপ করা লাগবে না।
রিতু জাহান
আমরা এলান শুনলাম ও বুঝলাম।
মডুরা কি করেন এহন সেইটা দেখতে চাই। হুমকি ধামকি কোন দিকে যায়, দেখপার অপেক্ষায়।
মোরা আলাভোলা ব্লগারগণ সরজ সরল মনে অভিনন্দন দিমুনে।
ছাইরাছ হেলাল
আমিও অগা-মগা মানুষ, আপনাদের লগেই থাকতে চাই।
মডুরা খুপ খারাপ!!
রিতু জাহান
দেখলে পোষ্ট স্টিকি করে দিব কইলাম।
মডুরা বলে কথা!!
ছাইরাছ হেলাল
বুজছি, মডু আফনের আত্মীয় লাগে!!
প্রহেলিকা
মানুষ রম্য এভাবে লিখে? কবিরা রম্য লেখলেও কিছু বুঝা যায় না। কাঠখোট্টা ভাষা আর গেল না আপনার!
ছাইরাছ হেলাল
কিছুই শেক্তারলাম না!!
প্রহেলিকা
মানায় না মানায় না! সব দিকেই আসন গেড়ে বসে আছেন যে ঋষি তাহার মুখে এমন কথা মানায় না!
ছাইরাছ হেলাল
সদা সত্যকে কঠিন ভাবে ঠেলে ফেলা ঠিক না।
প্রহেলিকা
এই ঠেলে ফেলা ঠেলে ফেলা না। এই মিথ্যার রাজ্যে বসবাস করে সত্য বলেই ক’জনে শুনি! তবে কবিরা মিথ্যা বললেও ঋষিরা বলে না
ছাইরাছ হেলাল
সে জঙ্গল ও নেই সেই ঋষি ও নেই, সবাই এখন কবি!!
এক স্নেহ ভাজনকে কথা দিয়েছি প্রেমের কোবতে নামাবো, এখন কে দেবে আশা, কে দেবে দূরাশা!!
প্রেমের ঠিকানা না জেনে কোথাকার নৌকা কোন চড়ে গিয়ে উঠবে তাই ভাবছি। ইট্টু দুয়া দিয়েন, আপনি কবি।
কবিরা নাকি জিউসের আত্মীয়!!
প্রহেলিকা
বর দিন বর দিন হে মহামান্য জিউস!
প্রেমের কোবতে আর কি, এমনিতেই হয়ে যাবে আপনার জন্য। কোবতে কি, এলো কোত্থেকে, কে আনলো, কখন আনলো, এসবের কিছুইতো জানলাম না। রাতের অধকারে এসব কম্মসাধন করা অবশ্য আমাদের কাজ না, ঋষিদের কাজ। উনারা বর পায়। এই বর মানে জামাই না কিন্তু।
প্রহেলিকা
কোবতে কোবতে! তাও আবার প্রেমের! এই যাত্রায় জিউস আপনাকে চুবাক(মানে কোবতের মাঝে ডুবাক)।
ছাইরাছ হেলাল
জিউসের চুবানি তো খাইতেই চাই,
তাতে যদি কবিতার অমর-পরশ পাই।