পশ্চিমা সূর্যকে ফাঁকি দিয়ে চাঁদের সাথে ভাব ।
জ্যোৎস্নার প্রেমে উথলে পড়ি জড়ানো আবেগে,
সরিয়ে দাবদাহ, কি মায়ায় জাপটে ধরি মরিচিকা
ছুটি পাগলিনীর মতো ।
একমুঠো জ্যোৎস্না ধরবো বলে সে আমার কি আকু্লতা …
ভাঙ্গা ঘরেই দিয়ে বসি নিমন্ত্রণ ।
মাঝরাতে জ্যোৎস্নাকেলি
মূহমূহ আবেদনে রুপালী লুকোচুরি ।
অস্পৃশ্য সূর্য সেদিন থেকেই ফিরিয়ে নিলো মুখ
গিলে খেলো নিকষ কালো ।
আর কখনো জ্যোৎস্না এসে ভিজিয়ে দেবে না নকশীকাঁথা,
চোখ বুজে ভাঙ্গা বেড়ার ফাঁক গলে উপচে পড়া
চাঁদের চুম্বনের জন্য মুখিয়ে থাকি ।
মূর্খতা এখন রাতভর কাঁদায়,
ফিরে এসো সূর্য…
ভস্ম হবার ভয় নেই, শুধু জড়িয়ে ধরে বলবো ভুল করেছি,
আজ তোমার সাথে চিতায় আমাকে সহমরণে যেতে দাও …
১২টি মন্তব্য
আদিব আদ্নান
সহ মরণে গেলে চাঁদের জ্যোৎস্নার কী হাল হবে ভেবে দেখেছেন ?
এই মেঘ এই রোদ্দুর
খুব সুন্দর খুব সুন্দর খুব সুন্দর
খসড়া
চাদ, সূর্য,দাবাদাহ, মরিচিকা ভাই কবিতার সাথে সাথে যদি কবিতার থিমটা লিখে দেন 🙁
স্বপন দাস
খুব ভাল লেগেছে ।।
জিসান শা ইকরাম
বাপরে ভয়ানক আবেগ , সহমরনে যেতে চায় —
সুন্দর হয়েছে —
খসড়া
ধন্যবাদ জিসান শাহ ইকরাম। এখানে একটু বলি আমরা যারা কোন পোস্ট পড়ে তার উপর মন্তব্য করি সেই সময় একটু খেয়াল করে যদি মন্তব্য করি তবে কিন্তু একজন লেখক বা কবি একজন লেখক বা কবি হিসাবে গড়ে উঠবে। কবিতা পড়েই বলে দিলাম চমতকার এটা না করে আমরা তাকে তার ভুলগুলি ধরিয়ে দিতে পারি। অবিশ্যই সবাই না যে কবিতা বুঝি সে কবিতা যে গল্প বুঝি সে গল্প। তবে অবশ্যই লেখকের স্বাধীন চিন্তায় হস্তক্ষেপ না করে।
জিসান শা ইকরাম
ঠিক বলেছেন খসড়া
একমত আপনার সাথে ।
বিমান
খসড়া একদম ঠিক বলেছেন, আমার মতো নূতনরা অভিজ্ঞ্য দের কাছে শিক্ষার্থী। গাইডেন্স আশা করি।
ছাইরাছ হেলাল
আপনার সাহস আছে বলতেই হচ্ছে ।
সূর্যকে যেভাবে ডাকছেন ।
লীলাবতী
মনে হচ্ছে যেন এটি আমারই কবিতা । -{@ (y)
বনলতা সেন
খুবই আক্ষেপের কথামালা ।
পাগলা জাঈদ
আক্ষেপের কি দারুণ কবিতা লিখছো, দুর্দান্ত