সেই ছোট বেলা থেকেই দেখে আসছি, গাড়ি এক্সিডেন্ট করে রাস্তার পাশে গভীর খাদে পানির মধ্যে তলিয়ে গিয়েছে। যাত্রী মারা গেলো হয়ত ২০ জন, সরকারী প্রেসনোট আসে ৫ জন।
লঞ্চ ডুবি হলো, যাত্রী মারা গেলো ৩০০ জন। সরকারী প্রেসনোটে আসবে ৬০ জন। অনেক ক্ষেত্রে লঞ্চে ডুবুরী নামিয়ে নিহত যাত্রীদের পেট কেটে নদীতে ফেলে দেয়ারও গল্প আছে।
বন্যা, সাইক্লোন, টর্নেডোতে মানুষ নিহত হলো ১২০০, সরকারী প্রেসনোট আসলো ১২০ জন নিহত।
কেন এমন হবে? মনে হয় সরকারের যোগাযোগ মন্ত্রী, নৌ মন্ত্রী বা দুর্যোগ মন্ত্রী নিজে বা প্রধানমন্ত্রী নিজেই এইসব এক্সিডেন্ট করিয়েছেন, তাই দায়দায়িত্ব এনাদের। কিছুতেই প্রকৃত হতাহতের সংখ্যা প্রকাশ করা যাবে না। নিহত আহত পরিবার এবং তাঁদের মাধ্যমে জনগন কিন্তু ঠিকই জানে প্রকৃত নিহত হবার সংখ্যা। সরকার যে একটি মিথ্যুক এবং টাউট সরকার এটি জনগনের মনে স্থির বিশ্বাসে রূপ নেয়।
কেন এমন হয়? একটি নতুন রাজনৈতিক সরকার এলে এদের নেতা নেত্রীরা এমন মিথ্যাচার বোঝেন না। এই মিথ্যাচারটা শিক্ষা দেয় আমলারা। শ্রেফ আমলাবাজী বলা যায় একে। ১৯৭১ সনের আগের যে প্রেসনোট, ২০১৬ সনে এসেও সেই প্রেসনোটের ভাষা, দাঁড়ি, কমা একটুও পরিবর্তিত হয়নি, যদিও সরকারের পরিবর্তন হয়েছে অনেক।
মুত্রের বেগ আসলে মুত্র ত্যাগ করা উত্তম। মুত্রের বেগ দীর্ঘদিন চেপে রাখলে কিডনীর সমস্যা অবশ্যম্ভাবী। যে কোন রোগকে শরীরে চাপিয়ে রাখা উচিৎ না, এতে পরবর্তীতে রোগ আর নির্মূল করা যায় না। রাস্তার পাশে বা খোলা ধানক্ষেতে হাগু করতে বসে চোখ বুজে ‘ কেউ দেখেনা, কেউ দেখেনা’ বললেই তা মানুষ দেখবে না এমন ভাবা আহাম্মকের কাজ।
দেশে জঙ্গি আছৎ, গুলশানের ২৮ জন খুনের পরেও কি শুনতে হবে দেশে কোন জঙ্গি নেই? এটি দেশের একজন মানুষও কি বিশ্বাস করবে?
যা করা উচিৎ-
[ যদিও এসবের একটিরও বাস্তবায়ন হবেনা, সরকার প্রচারের বিষয়ে খুবই উদাসীন। জামাতিরা মিথ্যাকে সত্যের মত করে প্রচার করে জনগনের মধ্যে বিশ্বাস স্থাপন করিয়েছে যে বিডিআর হতাকান্ড এই সরকার করিয়েছে এবং শাপলা চত্বরে হাজার হাজার মানুষ খুন করিয়েছে। আর সরকার সত্যকেও বিশ্বাস করাতে পারেনা]
* জঙ্গিদের দ্বারা সংঘটিত এই নৃশংস হত্যাকাণ্ডকে ব্যপক ভাবে প্রচার চালাতে হবে। এদের বিরুদ্ধে সামাজিক ঘৃণা সৃষ্টি করাতে হবে জনগনের মনে। দেশের সমস্ত জনপ্রতিনিধি (নির্বাচিত এবং অনির্বাচিত), সামাজিক সংগঠন, প্রতিটি বিদ্যালয়, মসজিদ, মাদ্রাসাকে কাজে লাগাতে হবে এ বিষয়ে।
* দেশের প্রতিটি মসজিদ এর ইমামকে বাধ্য করাতে হবে এই সব ছবি প্রচারে এবং ইসলামে যে এই ধরনের খুন খারাবি নেই তা মসজিদে আগত মুসল্লিদের মাঝে প্রচার করবে মসজিদের ইমাম। এটি একদিন দুই দিন না, অব্যাহত ভাবেই এর প্রচার চালাবে সে।
* দেশের সমস্ত মাদ্রাসার মাধ্যমে জঙ্গিদের খুন যে ইসলাম সমর্থন করেনা তা মাদ্রাসার ছাত্রদের মাঝে উপস্থাপন করতে হবে।
* ওয়াজ মাহফিলের দেশ হচ্ছে বাংলাদেশ। প্রতিটি ওয়াজ মাহফিলে বক্তারা জঙ্গিদের বিরুদ্ধে ওয়াজ করবেন এমন চাপ রাখতে হবে।
* প্রতিটি টিভি চ্যানেলে ব্যপক ভাবে এর বিরুদ্ধে প্রচারণা চালাতে হবে।
* কথায় কথায় এসব বিরোধীদলের কাজ, এই সব ফালতু বক্তৃতা বাদ দিতে হবে। বিরোধীদলের কাজ যদি বলাই হয়ে থাকে তবে প্রমাণ সহ আইনের আওতায় আনতে হবে।
জঙ্গিদের ক্ষমতাকে ছোট করে দেখা চলবে না, মাত্র সাতজন জঙ্গি দেশটিকে একরাত অচল করে রেখেছিল। এমন যদি প্রতি জেলায় একযোগে হয়? কি হবে তখন? প্রতি জেলায় তো র্যাবের দপ্তর নেই, এবং নেই সেনা- নৌবাহিনী। দেশকে অকার্যকর করার শক্তি এবং সামর্থ দুটোই আছে এই জঙ্গিদের, এটি উপলব্দি করতে না পারলে দেশে জঙ্গি শাসন আসবেই।
৪৭টি মন্তব্য
ছাইরাছ হেলাল
রাতারাতি আমরা অনেক কিছুই করতে হয়ত পারব না,
শুরু করার সময় এসে গেছে, সচেতন আমাদের হতেই হবে,
জিসান শা ইকরাম
একদিনে এদের মূল উৎপাটন করা সম্ভব না
তবে শুরু এখন থেকেই করতে হবে।
আবু খায়ের আনিছ
বিরোধী দল করেছে বলে চিৎকার না করে ধরে খোয়াড়ে বন্দি করা হোক, বলে বলে গলা ফাটিয়ে কি হবে? বলে বলে ত আর কারো উপরে দোষ চাপিয়ে দেওয়া যায় না, বরং প্রমাণ করে দিক, দেশের মানুষ মেনে নিবে।
জঙ্গি নেই এই কথাটা সম্পূর্ণ মিথ্যা তা প্রমাণ হয়ে গিয়েছে। আর কিছু বলার বাকী থাকে না।
আবু খায়ের আনিছ
একটা কথা না বললেই নয়, গতকালের ঘটনা সময় নিরব ছিলাম, একটা অজপাড়া গায়ে রাতের অন্ধকারে বসে সারারাট বারবার মোবাইলের স্কিনে তাকিয়ে শুধু দেখার চেষ্টা করেছি কি হচ্ছে।
আজ এক অর্নাস পড়ুয়া বড় আপুর সাথে কথা হচ্ছিল, উনার কথা শুনে আমি স্তম্বিত হয়ে গিয়েছি। উনি জঙ্গি শব্দের শাব্দিক অর্থ খুজঁতে গিয়ে আমাকে সরাসরি বলল, উনার আফসোস জঙ্গি হতে না পারার জন্য। প্রায়োগিক অর্থটা উনি দেখার চেষ্টা করেন নি। আমি উনাকে দোষারুপ করি না, কারণ উনি ভুল ব্যাখ্যা জেনে এই ধরণের মন্তব্য করেছেন,কিন্তু উনাকে এই ভুল ব্যাখ্যাটা শিখালো কে? আমাদের দেশে এমন মানুষের সংখ্যাও কম নয়।
জিসান শা ইকরাম
এদেশের অনেক মেয়ে এবং নারী মনে প্রানে জঙ্গি লালন করে। জঙ্গিদের মৃতদেহ দেখে আহাজারী করে, ক্রাস খায় অনেকে।
এদের সন্তানরা কি হবে তা আগামই বলে দেয়া যাচ্ছে।
নীলাঞ্জনা নীলা
আনিছ ভাই আপনার ওই বড়ো আপু শাব্দিক অর্থটা কি বলেছেন শুনি তো? কারণ জঙ্গি শব্দের অর্থ কিন্তু লড়াকু, যুদ্ধপ্রিয়।
স্যরি আপনাদের দুজনের কথার মধ্যে এসে লিখলাম।
আবু খায়ের আনিছ
আপু আমি পুরো কথাবার্তাটাই জিসান ভাইয়াকে দেখাইছি। আপনি আমার ফেইজবুক লিষ্টে নেই, যদি একটু কষ্ট করে জিসান ভাইয়ার কাছে থেকে দেখে নেন তাহলেই বুঝতে পারবেন কতটা ভয়ংকর কথা উনি আমাকে শুনিয়েছেন। শুধু এইটুকু বলি, উনি জঙ্গী হতে পারেন নাই এটার জন্য উনি আফসোস করেছেন।
সরি বলার কিছু নেই ত আপু, সবাই যদি এভাবে কথা বলে তাহলে অনেক কিছুই জানার সুযোগ হবে আমাদের।
জিসান শা ইকরাম
সরকারের দৃষ্টিতে যেহেতু জঙ্গি নেই, জঙ্গি দমনের কোন কর্মসুচীও নেই।
সন্ত্রাস দমনের কর্মসূচী আছে, এভাবে জঙ্গি দমন হবে বলে মনে হয় না।
আবু খায়ের আনিছ
ব্যাথা নেই ঔষুধ এর কি প্রয়োজন এই মনোভাব থাকলে রুগির অবস্থা করুন হওয়া ছাড়া উপায় নেই।
আবার সর্বাঙ্গে ব্যাথা ঔষুধ লাগাবো কোথায়।
আমাদের মনোভাবটাই এমন হয়ে গেছে।
ঐ মায়ের গর্ভে আরো কতক জঙ্গী ছাড়া আমরা আর কিই বা আশা করতে পারি।
জিসান শা ইকরাম
একমত। ব্যাথা নেই ঔষধ লাগাবে কোথায়?
আবু খায়ের আনিছ
হ্যাঁ ভাইয়া, ব্যাথা আছে কিনা সেটাই এখন দেখা যাচ্ছে। কোথায় আছে তাও দেখা যাচ্ছে।
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
আরো প্রচার করতে হবে
জঙ্গি কখনো মুসলমান নয়
কেননা ওরা মানুষ হয়ে মানুষকে হত্যা করে নিশংসহ ভাবে যা ইসলাম ধর্মের নীতির বিপরীত।
জিসান শা ইকরাম
সহমত আপনার সাথে।
মোঃ মজিবর রহমান
আপনার এই পোষ্টের জন্য সহমত
জিসান শা ইকরাম
দেশ অন্ধকারে তলিয়ে যাচ্ছে, কিভাবে উদ্ধার হবে জানিনা।
মোঃ মজিবর রহমান
এখানে সাধারন জনতার কিই ই বা করার আছে দেশের সরকার যদি ১০০% ভাগ ইছা নাথাকে।
বিরধিকে দমনে আকা বাকা থাকতে পারে কিন্তু সাধারন জনতার নিরাপত্তা র ক্ষেত্রেও যদি এত উদাসিন হয় তবে সরকারের কাছ থেকে ই আশা করা যাবে?
জিসান শা ইকরাম
সব কিছু একমাত্র সরকার দেখবে এটি একটি ভুল ধারনা।
মোঃ মজিবর রহমান
জনগন চাই ভাল কিন্তু সরকার ভাল চাওয়া ব্যাক্টিদের উপর জেভাবে দমন পিড়ন করে তাতে আগ বাড়িয়ে কে মরতে যাবে ভাইয়া।
মিষ্টি জিন
সঠিক পরামর্শ … তবে কে শুনবে এইসব কথা?
জিসান শা ইকরাম
কেউ শুনবে বলে মনে হয় না, তারপরেও যা মনে আসে লিখে ফেলি।
ইঞ্জা
সহমত ভাইজান কিন্তু একটা প্রশ্ন মাথায় আসছে জঙ্গি মারা গেল ছয় জন, ছবি ছাপালো পাঁচ জনের, ব্যাপার বুঝলাম না।
জিসান শা ইকরাম
আসলে ওটা হবে পাঁচ জনই। ঐ রেষ্টুরেন্টের একজন শেফ গুলিতে মারা গিয়েছেন, ধারনা করা হয়েছিল তিনিও জঙ্গি। রেষ্টুরেন্টের মালিক তাঁর পরিচয় নিশ্চিত করেছেন।
পড়ুন এটি — http://www.banglatribune.com/others/news/119283/
ইঞ্জা
হুম দেখেছি ভাইজান, ধন্যবাদ।
নীলাঞ্জনা নীলা
নানা যা বললে সে যদি সরকার গ্রহণ করে, তাহলে দেশে এমন ঘটনা আর হতোনা।
কিন্তু আমাদের দেশের সরকারের উপদেষ্টাবৃন্দ এতো জ্ঞানী যে সাধারণ জনগণের দেয়া কোনো সাজেশনকে পাত্তা দেয়না।
চামচাদের পরিমাণ এতোই বেড়েছে।
কি সুন্দর তোমার সাজেশনগুলো, সরকারের দৃষ্টিতে কি এসব পড়বে?
জিসান শা ইকরাম
এই সরকার প্রচার করতে জানে না। বরং সবকিছু গোপন করার একটা মানসিকতা আছে এই সরকারের।
যা করা উচিৎ , এসবের একটিরও বাস্তবায়ন হবেনা, সরকার প্রচারের বিষয়ে খুবই উদাসীন। জামাতিরা মিথ্যাকে সত্যের মত করে প্রচার করে জনগনের মধ্যে বিশ্বাস স্থাপন করিয়েছে যে বিডিআর হতাকান্ড এই সরকার করিয়েছে এবং শাপলা চত্বরে হাজার হাজার মানুষ খুন করিয়েছে। আর সরকার সত্যকেও বিশ্বাস করাতে পারেনা
নীলাঞ্জনা নীলা
নানা ঠিক বলেছো। সেদিন জানি কে বললো আওয়ামীলীগ বিডিআর হত্যাকান্ড ঘটিয়েছিলো। আর কয়েকজন ছাড়া সকলেই ওই কথার পক্ষে গলা মেলালো।
সরকারকে বুঝতে হবে।
কিন্তু নানা (“রাত পোহাবার কতো দেরী পাঞ্জেরী?”) এর উত্তর জানা নেই।
জিসান শা ইকরাম
লীগের প্রচার সেল খুবই দুর্বল, যারা আছে এতে, তাদের ধারনা, জনগন নিজের গরজে আসল সত্য খুঁজে নিক।
রাত মনে হয় আর পোহাবে না।
মেহেরী তাজ
এতো কিছুই পরেও সরকার মানতে চাইছে না দেশে জঙ্গি আছে! কেনো???
ঠান্ডা মাথায় বিনা কারনে কাওকে খুন করা কোন ধর্মের মূল নীতি হতে পারে না। ইসলামের তো নয়ই! খুনিদের বিপক্ষে জনসচেতনতা বাড়ানো দরকার!
আপনার সাথে একমত!
জিসান শা ইকরাম
সরকারের এই মেনে না নেয়াটা ভুল,
বিরোধী মৌলবাদী পক্ষ তাদের প্রচার কৌশল দিয়ে তাদের পক্ষে একটা জনমত তৈরী করে ফেলেছে,
সাম্প্রতিক অনেক ঘটনা এর প্রমান।
মৌনতা রিতু
আসলে কিছু বলার ভাষা নেই। ঐদিন থেকে স্তম্বিত সব কিছু। আমি এই নিয়ে ফেসবুকে একটা পোষ্ট দিয়েছিলাম, কয়েকজনের মন্তব্য পড়ে তো আমি অবাক। গতকাল একজনের পোষ্টে কেন হিন্দু শব্দটা উচ্চারন করলাম তাই নিয়ে তার আপত্তি। আসলে খুবই ব্যাথিত সব দিক থেকে। কিছুই জেন বলার নেই।
জিসান শা ইকরাম
সবাই আসলে অস্থিরতায় ভুগছে। শব্দ নির্বাচনেও শতর্ক হতে হবে এখন হতে। জঙ্গিরা তাদের প্রচার কৌশলে অনেকটা এগিয়ে গিয়েছে, পরোক্ষভাবে একটি জনমতও তৈরী করেছে , যার প্রতিফলন হয় বিভিন্ন লেখায়।
আজিম
পরামর্শগুলো ভাল। আমরা সবাই যদি কিছু কিছু করে এভাবে লিখি, তবে একদিন হয়ত দেখা যাবে জঙ্গিবাদ পেছনে হঠতে বাধ্য হচ্ছে, বিশ্বপরিসরে যেমন হচ্ছে আইএস।
আপাতত: চোখ-কান খোলা রাখার আহ্বান সবাইকে জানানো ছাড়া অন্য কিছু বলতে পারছিনা বলে আন্তরিকভাবে দু;খিত।
জিসান শা ইকরাম
এদের বিরুদ্ধে জনমত সংগঠিত করা অত্যন্ত জরুরী। তারা সমাজে একটি অবস্থান করে নিয়েছে।
আপাতত: চোখ-কান খোলা রাখতেই হবে।
নাসির সারওয়ার
নতুন ধারার নতুন প্রজন্মরা আসুক দেশ চালাতে। তবে অবশ্যই গুলশানের মত নেতা নয়।
সবই ঠিক হবে শুধু সময়ের ব্যাপার যা একদিনে হবে না।
জিসান শা ইকরাম
ঠিক কি আদৌ হবে?
আয়ত্তের বাইরে চলে গিয়েছে মনে হচ্ছে সব কিছু।
লীলাবতী
এদের বিরুদ্ধে প্রচারণাই এদের প্রতিরোধের সবচেয়ে বড় উপায়।
জিসান শা ইকরাম
আমারও তাই মনে হয়।
ঘুমের ঘোরে কেটে যাওয়া অনন্ত পথ
আমাদের আজ মূল্যবোধের অনেক অভাব। এভাবে দিক কে দিন খারাপের দিকেই যাচ্ছে সব। যা যার মত যেভাবে পারছে ব্যাখ্যা দিচ্ছে। অথচ মূল ঘটনা কিংবা মূল বিষয়টা কি সেটা জানছে না বা চাইছে না জানতে। অনেকটা চিলে কান নিয়ে যাওয়ার মত
ভাল লেগেছে পোস্ট
জিসান শা ইকরাম
মন্তব্যের সাথে একমত। ধন্যবাদ।
মারজানা ফেরদৌস রুবা
যে কয়েকটা পয়েন্ট তুলে ধরেছেন, সেই কয়েকটা পয়েন্ট ধরেই যদি সরকার প্রচারণা চালাতো তবে সাধারণ ধর্মপ্রাণ মুসলমান যারা আস্তে আস্তে ধর্মান্ধতার দিকে এগিয়ে যাচ্ছে, তাদের রোধ করা যেতো। আর যাত্রা থামাতে পারলেই কিন্তু উত্তরণের পথ প্রসারিত হয়। আগে তো প্রতিরোধ জরুরী, তারপর নাহয়। কিন্ত সরকারের কি আদৌ সেদিকে নজর আছে?
এখনো সময় পেরিয়ে যায়নি, রাস টেনে ধরা জরুরী।
জিসান শা ইকরাম
এই সরকার এবং দল প্রচারনায় কয়েকবছর পিছিয়ে, সরকারের পক্ষে মৌলবাদীদের বিরুদ্ধ প্রচারনা আশাই করা যায় না। কারন প্রচার করতে পারেনা এই দলীয় সরকার।
শুন্য শুন্যালয়
লাশ গোপনের এই পদ্ধতিই প্রমাণ করে ঘটনাটার জন্য তারা দায়ী। সব সিস্টেমেই যে তাদের গলদ আছে, তা সত্য গোপন করলেই বোঝা যায়।
খুবই যুক্তিযুক্ত পোস্ট, কিন্তু ওয়াজ মাহফিলে যদি জংগী বিরোধী বক্তব্যও রাখা হয় তাতে তারা কিন্তু জুড়ে দেবে 🙂
সেদিন যেমন এক বিএনপি নেতার বক্তব্য দেখলাম, ধর্ম খুব সংকটের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে, একে রক্ষা করতে নাকি রক্ত জীবন সব দিয়ে দিতে হবে। ধর্মের বিরুদ্ধে কিছু বললেই নাকি পুলিশি একশানের ঘোষনা দেয়া হচ্ছে, আর এসব হাফ সাইলেন্ট জঙ্গি কারিগর দের কিছু হবেনা?
লিখুন এমন পোস্ট আরো অনেক, শুধু ১ এ যেন থেমে না থাকে।
জিসান শা ইকরাম
সরকার ইতমধ্যে জুম্মার খুতবা মনিটরিং করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে
জুম্মায় কি ধরনের খুতবা পাঠ করা হবে, তা ইসলামিক ফাউন্ডেশন কর্তৃক প্রস্তুত করা হচ্ছে।
মসজিদের ইমামগন শতর্ক হবে এতে এই আশা করতে পারছি।
এমন পোষ্ট চলবে, আপনি সহ সবাই যেভাবে উৎসাহ দিলেন, তাতে চালু থাকবে।
আজিম
লেখাটা পড়েছিলাম আগেই, কিন্তু মন্তব্য করা হয়নাই। আসলে বর্নিত পদ্ধতিগুলো কার্যকর, তবে জঙ্গিবাদের বিম্তৃতি যেভাবে ঘটছে, তাতে আরো পথের অনুসন্ধান করতে হবে।
আশা করি অনুসন্ধানের সমাপ্তি ঘটাবেননা।
জিসান শা ইকরাম
সরকার কিছুটা নড়েচড়ে বসেছেন,
দেখা যাক কি হয়।
সঞ্জয় কুমার
রাজনৈতিক নোংরা কাদা ছোড়াছুড়ি করতে করতে আসল অপরাধী পার পেয়ে যায়