*বুনো,শুনছো
**হু
*হু কী?
**শুনছি
*ঠিক বলছো
**হু
**জানালায় কী ! ভে-ত-রে এসো।
*কথার কী ছিরি! আজকাল যা হয়েছো না !
**হু
*আবার হু? নাছরিনের সাথে কী এমন ফুসুর-ফাসুর?
**আরে নাহ্,এদিকে এক মহা কাণ্ড বেধেছে।যাক্ যা বলছিলে,বল এবার।
*ভাবছি,তোমার কাছে বলা ঠিক হবে কিনা,তোমার যা পেট-পাতলা। কোথায় কখন কী বলে ফেল।
**নাহ,কোথাও বলব না।
*বলবে না তা তো হরহামেশাই বল,বলার সময় আর এ কথা মনে থাকে না।
**তাতে সমস্যা কী?
*সমস্যা কিছুই না,শুধু মান-ইজ্জতের ফালুদা হবে।
**ফালুদা হলে সমস্যা কী? ফালুদা খেতে আমি খুব পছন্দ করি।ঐ যে সেবার পুরোন ঢাকায় ফালুদা খেতে গিয়ে নাছরিনের সেই মহাকাণ্ড বাঁধানোর গল্প, আহারে তোমাকে বলা হয়নি ! টানা দু’দিন হেসেছি। গায়ে মাথায় ফালুদা নিয়ে পড়িমরি সে কী দৌড় সেই ছেলেটির,কোন দিকে না তাকিয়ে।গায়েপড়া ভাব থাকলেও দেখতে মন্দ ছিল না।
*যাও,তোমার সাথে কথা নেই।
**কেন?আমি আবার কী করেছি?
*আমি এলাম একটি মজার গোপন কথা তোমাকে বলতে, তুমি নিজের গল্প বলতে শুরু করে দিলে? না তোমাকে বলা ঠিক হবে না।আমার মনে হচ্ছে তুমি বলে দেবে অন্যদের,তা আমি নিশ্চিত। কথা শুরু হলে তো তোমার হুশ-জ্ঞান থাকে না।
**যাও,এবারে তোমার নাক ধরে বলছি কোথাও কখনও মনের ভুলেও এই গোপন কথা বলব না।কস্মিন কালেও না।
*সত্যি বলছ? তিন সত্যি কর। নাক ছুঁয়ে বলতে হবে না। কী যে করনা আজকাল!
**সত্যি সত্যি সত্যি। হল এবার?
*হয়েছে,তবে সাবধান করে দিচ্ছি,বাঁশের বারি যেন মাথায় দিতে না হয়।
**এ দেখছি মহা জ্বালা।তা মাথায় কি এখনই ক্রাশ হেলমেট বা শিং লাগিয়ে নেব?
*ইয়ার্কি হচ্ছে?
**নাহ্।বল এবার,ইয়াম্মি ইয়াম্মি হবে তো?
*হবে হবে,সব হবে।শোন,তোমার আগেই ওখানে পরিচয় ও ঘনিষ্ঠ ঘনিষ্ঠতা।
**তা আর জানিনে,আমি ও তো ওর কাছেই তোমার কথা শুনি এবং তারপরই ইয়ে হয়ে যায়।
*কী না কী বল মাথা-মুণ্ড। বাদ দাও। নাছরিনের গল্প বল।
**ফালুদার গল্পটি বলব?
*না,এটি এখন থাক,অন্য একটি বল।
**সে তো হাজার রজনীর গল্প,কোনটা রেখে কোনটা যে বলি।আচ্ছা একটি মারামারির গল্প বলি। একবার হয়েছে কী জান,দু’টি ছেলে পথে যেতে যেতে আমাদের ইভ টিজিং করছিল।জানইত আমি দেখতে শুনতে তেমন নই,নাছরিন মাশাল্লা ভালই হামটি-ডামটি হৃষ্ট-পুষ্ট,হি-হি—-।তাই টিজিং এর লক্ষ্য সে ই। আচ্ছা আগে তোমার ইয়াম্মি গল্পটি শুনে নেই।
*আচ্ছা,বলছি,মন দিয়ে শোন। সেবারে ঘুরতে গেলাম শুন্য শুন্যালয় এর সাথে অমরাবতীতে ………না না,আগে কুম্ভ মেলারটি বলি……
**কী!!!!!!!!? কী বললে!!!!!? দাঁড়াও দাঁড়াও,একটু হেসে নেই,হা…হা…হা…………হি হি ……..নাঙ্গা সন্ন্যাসী ?……………বল বল তাড়াতাড়ি।
*এ দেখছি মহা দুষ্টু। যাই ভাগি এবার।(বলে ফেললে খুব ভুল হয়ে যেত,নাছরিনের সাথে গলাগলি করে হাসির যে ফোয়ারা ছোটাবে তাতে স্বর্গ-মর্তের অলি-গলি ও বাদ যে যাবে না তা ভাল করেই বুঝতে পারছি,বাতাসের কানাকানির কথা নাই বা বললাম।)
**দু’মুঠো নরম জুঁইয়ের সুবাস নিয়ে ফিরে এসো,যেমন এসেছো তুমি আগেও।
ভোরের হৃদয়ে সুগন্ধের সোনালী ঝলক।
—————————————————-
এসো,
নিভৃত ভোরের জ্যোৎস্নায় হাঁটু গেড়ে বসে
শিশির ভেজা দু’জোড়া মুগ্ধ চোখে ধ্যানী আকাশ দেখি।
বিশুদ্ধ অনাহারে প্লাবন ভালোবাসায়
অমরাবতীতেই তোমাকে চাই,
কুম্ভের মেলায় নয়।(জিবে কামড়ের ইমো হবে)
হে আমার অবিনাশী বান্ধব
বিষের বাঁশি নিয়ে এসো,
বাজাব দু’জনে মিলে,বাজব দু’জনে
পারুল বকুলের নকশিকাঁথায়
গভীর বনভূমের বিলাসী স্রোতে ।
১০৮ টি নীলপদ্ম ছাড়াই ভোর কথা দিয়ে কথা রেখেছে।
========================================================================================
ছিনতাইয়ের দায় নিতে পারব না। কেউ ইচ্ছে করলে সোনার শিকলে বেধে রাখার চেষ্টা করে দেখতে পারে,কাজ হবে বলে মনে হয় না। তবে বাঁশের ভয় থেকেই যাচ্ছে।
মন থেকে আসা শব্দগুলো লিখতে পারলাম না। বিকল্পে সত্যি ভাব প্রকাশ করা কঠিন।দায় কাউকে না কাউকে নিতেই হবে।
৫৮টি মন্তব্য
শুন্য শুন্যালয়
বিকল্প ভাব প্রকাশেই মোটামুটি কম্পিত।
অমরাবতিতে বাজুক বাঁশি,সুরগুলো থাকুক হয়ে ছন্নছাড়া …
নিদ্রাবিলাসে কিছু ভোর হয়ে যাক হাতছাড়া,
ব্যাদন বিভ্রমে চোখ কচলে উঠে ভাবি, কেউ কি আমন্ত্রণ জানিয়েছিলো? হা হা।
ইয়াম্মি গল্পটা ঠিকমত শুনতেই পারলাম না, এই বুনো দিটা বহুত ঝামেলা করে। এইবার আমাকে বলুন। নাক ছুঁয়ে বলছি কাউকে বলবো না 😀
বনলতা সেন
বলেন কী ? এখনই কেঁপে গেলে তো হপে না গো। কত কী বাকী রয়েছে কে জানে।ভোর মাত্র বলতে শুরু করেছে।
আমিও তো আর কাউকেই বলতে চাই না। হেসে না দিলে ভোর তো আপনার আর কুম্ভের গল্প বলেই ফেলেছিল।
অবশ্য আপনি চাইলে কাউকে না বলে (শুধু নাছরিনকে বলব) শুধু নিজে শুনে রাখব। কথা দিচ্ছি আমাদের হাসিতে কোন শব্দ হবে না।
শুন্য শুন্যালয়
ইতিমধ্যেই এক প্রস্থ ঝাড়ি হয়ে গেছে। তুমি আর লোক পেলেনা? নাক ধরতেই গদগদ হয়ে সব বলে দিচ্ছিলে।
বেচারা বড়ই মনকস্টে আছে, তার উপর এহেম প্রেম নিবেদনে সে দোটানে। তাতেও আবার কেউ বলছে মনের কথা নাকি ঠিকমতো বলতে পারছেনা, কই যাই?
জিসান শা ইকরাম
প্রথমবার পড়ে কবে থেকে যে বুঝবো আপনার লেখা 🙁
কত কথা যে আছে এর মাঝে, কে জানে ?
বনলতা সেন
বুঝবেন অবশ্যই বুঝবেন। সামান্য টাইম লাগবে। অনেক অনেক কথা যে বলতে চেয়েছি তা কিন্তু বুঝে ফেলেছেন।
কী করব বলুন? নাছরিনের কথা উঠে এলে অনেক অনেক কথা এসে ভর করে তাই এমন করেই বলি। আর যা কিছু বলাবলি তা সবই এখানে।
আর একবার কষ্ট করে এসে মন্তব্য পড়লে প্রায় সব কিছু বুঝতে পারা যাবে ।
শুন্য শুন্যালয়
দুজনের ঠোকাঠুকিতে কোন গল্পই পুরো শোনা হলোনা। 🙁 অনেক কিছুই বুঝিনাই। পোস্ট দিয়েই হাওয়া।
বনলতা সেন
আমি হাজির মায়াময়ী। আদেশ করুণ ভোরওয়ালী। আপনার ভোর ই গল্প না বলে লজ্জা পেয়ে পালাল।
দেখবেন বলতে নিষেধ করে দেবেন না যেন।নিষেধে কাজ হবে না যদিও।
লেখাটিতে প্রধানত দু’টি অংশ। প্রথম অংশে ভোর এসেছে প্রিয়জনের কাছে খুব অন্তরঙ্গ পরিবেশে কথা
বলার জন্য।এই প্রথম সে নিজ মুখে কথা বলছে। তার আর এক প্রিয়জনের সাথে ঘুরে বেড়ানোর গোপন কথা।এখানে ত্রিভূজ ভালুবাসা।ভোর বেচারী লজ্জা পেয়ে পালিয়েছে। লজ্জা না পেয়েই বা উপায় কী?
বিখ্যাত মেলা। এক অংশে পুরোপুরি ন্যাংটা সন্ন্যাসীদের রাজত্ব। ভোরই জানে কী কী দেখেছে সে।
এখানে ভোরের সাথে কাথাবার্তায় সম্পর্কের উষ্ণতা ও গভীরতা লক্ষ্যণীয়।প্রতিটি লাইন,শব্দ ও অক্ষর
পরম মমতায় এবং যত্নে ব্যাবহার করা হয়েছে ।
নাছরিনের সাথে সম্পর্ক নিয়ে কথা বললে হাজার রাত লেগে যাবে।থাকুক সে গল্প।বলব আপনাকে
যথাসময়ে।হ্যা সে অবশ্যই হৃষ্ট ও পুষ্ট।সে তো কুংফু ক্যারাতে ব্লাক বেল্ট।(আগের ‘বই মেলা’ লেখায় আছে)
পুষ্ট একটু হতেই হয়!হি হি।ইমো কিন্তু বুঝিনি।
দ্বিতীয় অংশে ভোরের প্রতি সুতীব্র ভালুবাসা প্রকাশ করে আপনাকে ভরকে দেয়ার চেষ্টা ও চ্যালেঞ্জ।অবশ্য
বরিশাইল্যা বাঁশের কথা মনে রেখেই।
ভোর আপনার।আপনারই থাকুক। তবে ন্যায্য হিস্যা চাই।দিতে হবে।হিহি।
কুম্ভ মেলায় কিন্তু যেতে পারব না।আপনি যেতে বলবেন না প্লিজ লাগে।
মহাত্মন আর কী কী বলতে হবে? আদেশ করুণ।
কেন যে গোপন কথা বলতে বলেন? কিছু ভালুবাসা থাক না গুপনে।আপনার অভিসারের কথা ভোরের
মুখে আমি শুনি,আমরা তো আমরাই এই হিসাবে।সবাইকে কিন্তু আমি বলতে চাই না।আপনি বলতে
বললেও।মার্জনা করুণ এবারের মত।
শুন্য শুন্যালয়
ভেবে ভালো লাগছে শেষ পর্যন্ত বুঝতে পেরেছিলাম এবং ঠিকঠাক মতোই। অন্তর্ঙ্গতা, খুনসুটি, বুনো দির বাচালতা, প্রত্যেকটি বাক্যালাপ ছুঁয়ে গেছে। ভালবাসা কিন্তু প্রকাশ চায়, আমি হিংসিত 🙂
108 টা নীলপদ্ম ছাড়াই ভোর কথা রেখেছে, অপেক্ষা করতেই হচ্ছে সেই অমরাবতীর গল্প শোনবার। আমরা কিন্তু হাসবোনা তবে দায় নেবোনা। যা বলার বলে ফেলুক না, কে মানা করছে?
বনলতা সেন
তা মায়া বু, হিস্যার ব্যাপার খানা তো ঝুলিয়ে রাখা ঠিক হবে না।আপোষে বাটোয়ারা করে নেয়াই
মঙ্গল।আমরা যেহেতু আমরাই।শেষে আমার বু এর আম ও ছালা দু’টোই যাক তা আমরা চাই না ।
অমরাবতীর কথা আমি বলতেই চাই কিন্তু মেনোকা রম্ভাদের যা অবস্থা তাতে সব বলা যাবে বলে মনে হয় না্ আর ওনাদের নানা রকম কেলির বর্ণনা দেয়া মনে হয় ঠিক হবে না।যদিও ভোর আপনাদের কুম্ভ মেলার কথা ইতিমধ্যে শর্তসাপেক্ষে বলে দিয়েছে। নাছরিন ছাড়া আর কাউকে বলা যাবে না। হাসতেও মানা আছে।ভোরের কথা তো ফেলতে পারি না।
শুন্য শুন্যালয়
দেখছি কোনমতেই রোখা যাবেনা, বলেই ফেলেছে? কাউকে বলবেন কিনা সে কিন্তু আমি ভালোই বুঝতে পারছি। কোন কেলির বর্ণনা আসছে কে জানে?
বাটোয়ারা প্রশ্নে হুশিয়ারি ম্যাডাম। 🙂
বনলতা সেন
আপনি আগে পছন্দ করবেন আগে।সে সুযোগ আপনাকে দিচ্ছি ।
শুন্য শুন্যালয়
এই আপনাদের মতলব কিন্তু আমার ভালো মনে হচ্ছেনা। গোপন কোন কথাই দেখি আর গোপন থাকবেনা। যা খুশি লিখে ফেলুন, তবে একটু ফিসফাস থাকুক। মন্দ কি? বলতে বোধ হয় ভুলে গেছি, ইয়াম্মি ইয়াম্মি অনেক ভালো লেগেছে 🙂
বনলতা সেন
গোপন কথা সদা রাখিব গোপনে
বাজুক যত ব্যথা ব্যথিত পরানে।
শুন্য শুন্যালয়
ব্যথা গোপন চলিবেক না 🙂
বনলতা সেন
আপন জনের ব্যাথা সব্বাইকে বলে দেয়া ঠিক হবে ?
শুন্য শুন্যালয়
আমি কারো সাথে ফুসুর ফাসুর করিবো না।
বনলতা সেন
অল্প-সল্প করলে সমস্যা নেই ,আপনিও করতে পারবেন।
হিংসিত হওয়া ভালু না।
ছাইরাছ হেলাল
যিনি লিখেছেন এবং যাকে লিখেছেন তারা আগে বুঝে নিক , পরে না হয় আমারা কথা বলি ।
তবে লক্ষ্য করেছি লেখায়’নাছরিন’ এলেই লেখা ভিন্ন মাত্রা পায় ।
ভোরের সাথে দু’জনের ভালই জমেছে দেখছি। জয়তু ভোর ।
ভেগে যাওয়া চলিবে না ।
শুন্য শুন্যালয়
হুম আমিও দেখছি ভোরের সাথে গালগল্প ভালোই চলছে, আবার হিংসুটেপনাও চলছে। বলি আপনি অমরাবতী ছেড়ে অন্য কোথাও যাননা
এত্তো এত্তো ভালোবাসা দেখলে নিশ্চিত ভোর আমাকে ছেড়ে পালাবে।
নাছরিন বুঝি খুব হৃষ্ট-পুষ্ট ছিলো? 😀 গল্পের বাকি অংশ শুনবো কবে?
বনলতা সেন
হি হি এখানে কী?
শুন্য শুন্যালয়
হামটি ডামটি আর হৃস্টপুস্ট শুনেই হেসে ফেলেছি। ব্ল্যাক বেল্ট ধারি আমার উপর আবার তেড়ে আসবেনা তো সখী প্রেমে গদগদ হয়ে?
বনলতা সেন
না সে কিছুতেই আপনাকে তেড়ে আসবে না। আপনি এখন আমার নুতন আত্মীয়।
শুন্য শুন্যালয়
সতীন কিন্তু চিরশত্রু 🙂
বনলতা সেন
সতীনরা এখন ডিজিটাল
নিবিড় বন্ধুত্বে টালমাটাল।
শুন্য শুন্যালয়
আচ্ছা ঠিকাছে, সাদা পতাকা 🙂
মেঘাচ্ছন্ন মেঘকুমারী
ইয়ান্মি ইয়ান্মি কি এই আম্মু এই আম্মুর নুতন সংস্করন?
বনলতা সেন
এটি বড়দের ব্যাপার স্যাপার।
ব্লগার সজীব
মন্তব্য আসুক আরো, এরপর বুঝে মন্তব্য করা যাবে 🙂
বনলতা সেন
এইত বুদ্ধিমানের মত কথা ।
ব্লগার সজীব
অবশেষে বুঝতে পারলাম 🙂 অসাধারন লেখা বলতেই হচ্ছে।
বনলতা সেন
ধন্যবাদ দিতেই হচ্ছে ।
সাতকাহন
বড়দের লেখার মধ্যে ছোট হয়ে কমেন্ট না করেই বিদায় নিচ্ছি, তবে ভালো লাগলো আপনার লেখাটা। চালিয়ে যান।
বনলতা সেন
আপনি মনে হয় বহুকাল পরে বা প্রায় প্রথম এখানে মন্তব্য করলেন।
আচ্ছা চেষ্টা করব চালিয়ে নেয়ার কিন্তু পারব কিনা জানিনা।
প্রজন্ম ৭১
সোনেলায় নিয়মিত আসা হয়না আজকাল। কিছু পোষ্ট মনে হয় মিস করে ফেলেছি। যে কারনে এই পোষ্টের কথাবার্তা বুঝতে একটু সমস্যা হচ্ছে। যদিও আপনি মন্তব্যে বলে দিয়েছেন সব। পুর্বের কিছু পোষ্ট পড়তে হবে দেখছি।
বনলতা সেন
নিয়মিত না এলে এই দশাই হয়। এদিকেও একটু চোখ রাখতে হয় । সময় করে আগের লেখা একটু পড়ে
নিলে ভাল হয়।
জিসান শা ইকরাম
এমন অন্তরঙ্গ কথোপকথন লেখেন কিভাবে ?
বনলতা সেন
কোথাও অন্তরঙ্গ হয়েছেন বলে তো মনে হয় না। হলে পিল পিল করে এর থেকেও ভালো কথাবার্তা বেড়িয়ে আসত।
চেষ্টা করে দেখতে পারেন। ডিজিটাল যুগে কত কিছুইনা হয়।
স্বপ্ন
অমরাবতী, কুম্ভ মেলা, নাঙ্গা সন্ন্যাসী কিছুই বুঝতে পারছি না :Thinking: চেষ্টায় আছি ।
বনলতা সেন
আপনি এগুলো না বুঝে পারবেন না।একটু সময় করে সার্চ লাগিয়ে দেখুন।
স্বপ্ন নীলা
এত সুন্দর কথাপোকথন !!
চমৎকার এবং চমৎকার
বনলতা সেন
আপনাকেও শুভেচ্ছা পড়ার জন্য।
আম্মানসুরা
বার বার পড়লাম
বনলতা সেন
আপনার প্রশংসা পাচ্ছি ভাবতে ভালই লাগে । পড়বেন সময় পেলে।
অপরাজিতা সারাহ
অনেকদিন পর এসে আবারো নাছরিনকে পেলাম।আবার ডিজিটাল রুপে,ইয়াম্মি ইয়াম্মি! যদিও কিছুই না বুঝে কমেন্ট করে গেলাম।আবার পড়ে বুঝতে হবে আর কি।শুভ কামনা ত্রিভুজকেই। 🙂
বনলতা সেন
মনে রেখেছেন এতেই হবে। কেউ কথা রাখে না কবিতাটি আবার পড়ব ভাবছি।
মিস করি আপনাকে।
লীলাবতী
তাহলে যুদ্ধের শুরু এখান থেকেই ? ভোরে আসছি আবার। দেখি কি হয় 🙂
বনলতা সেন
আমারা তো আমরাই,যুদ্ধ করব কেন ? আমরা নূতন আত্মীয়। সতীন যে। কি মজা ।
শান্তি শান্তি শান্তি।
লীলাবতী
হুম, খুম মজা ওম শান্তি ওম :Overjoy:
বনলতা সেন
শান্তি এবং শান্তি।
আগুন রঙের শিমুল
নাছরিন কিডা 😮
বনলতা সেন
নষ্ট করার মত সময় পেলে আপনি অনুগ্রহ করে আমার ‘প্রতীক্ষা’ সিরিজ পড়ে দেখতে পারেন।
সামান্য বলে দিচ্ছি , নাছরিন একটি চরিত্র যে আমার প্রাণ প্রিয় বান্ধবী। সে ‘নান’ হতে চেয়েছিল, হতে পারেনি।
আত্মহত্যা করেছে।মৃত্যুর ওপার থেকে চিঠি লেখে।আমাকে ডাকেও।যেতে বলে ওর কাছে।
পড়লে একদম মন্দ লাগবে না ।
মিথুন
এমন লেখায় আচ্ছন্ন হয়ে যেতে হয়, কি নেই এ লেখায়? বন্ধুত্ব, ভালোবাসা, মমতা।
**দু’মুঠো নরম জুঁইয়ের সুবাস নিয়ে ফিরে এসো,যেমন এসেছো তুমি আগেও। বনলতা দির আশেপাশে বনলতা দি ছাড়া আর কাউকে দেখিনা। অনেক সুন্দর।
বনলতা সেন
আপনি মন দিয়ে পড়েন বলেই সব বুঝতে পারেন,ভালোও লাগে আপনার।
ভালো থাকবেন অনেক।
ছাইরাছ হেলাল
এবারে একখানা আপনিও ছাড়ুন।
শুন্য শুন্যালয়
আপনি ভয়ংকর।
বনলতা সেন
তাই নাকি? আপনি আগে বলবেন না?
লীলাবতী
আপনাদের দুজনের পোষ্ট পড়ার সময় নোট লিখে রাখতে হবে। কোন লেখায় কি লেখেন তা যেন ভুলতে না পারি। অমরাবতী,কুম্ভ মেলা কে খুঁজে দেবে আমাকে ? 🙁
বনলতা সেন
নিয়মিত মন দিয়ে পড়লে আর এ সমস্যা হয় না। মন থাকে বক্স অফিসে। জানতে হলে পড়তে হবে।