আমাদের লাগে বলেই আমরা প্রতিবাদ করি , জীবন দেই অকাতরে ।
বাংলা ভাষার জন্য প্রতিবাদ করে আমাদের ভাই
রফিক সফিক ছালাম বরকতেরা জীবন বিলায়
১৯৫২ তে যখন সমস্ত দেশ বাংলার পক্ষে ছিল তখনো তোমরা উর্দুর পক্ষে ছিলে ।
আসাদেরা এভাবেই মরে যায় স্বাধিকার আন্দোলনের ধারাবাহিকতায়
১৯৬৪ , ১৯৬৯ হয়ে এলো ১৯৭১
মহিউদ্দীন জাহাঙ্গীর ,হামিদুর রহমান , মোস্তফা কামাল , মোহাম্মদ রুহুল আমিন ,মতিউর রহমান, মুন্সি আব্দুর রউফ , নূর মোহাম্মদ শেখ – এই সাত জন বীরশ্রেষ্ঠ হয়ে আমরাই জীবন বাজী রেখে যুদ্ধ করি দেশের স্বাধীনতায় । রুমি হয়ে যাই মায়ের চোখের সামনে । তারামন বিবিরা হ শান্ত হয়ে ঘর সংসারের চিন্তা পরিত্যাগ করে অশ্র হাতে যুদ্ধ করে । শত সহস্র অযুত বীর আমাদের এই সোনার বাংলায় ।
তোমরা তখনো এই বীরদের বিরুদ্ধে ছিলে , যুদ্ধ করেছো এই বীরদের বিরুদ্ধে , সাধারন বাঙালীদের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছ ১৯৪৭ এর পর থেকেই ।
এই শত সহস্র বীরদের মাঝে তোমাদের আদর্শ নেই কেউ। তোমাদের আদর্শ মওদুদি , গোলাম আজম , দেলোয়ার হোসেন সাইদি , কাদের মোল্লা , মতিউর রহমান নিজামি , মুজাহিদি , সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী ।
তোমাদের বীর ভাবো ভারতে জন্ম গ্রহনকারি তিতুমীরকে । তোমরা বীর ভাবোনা আমাদের এত বীরদের মাঝে কাউকে ।
সেই ১৯৪৭ থেকে আজ ২০১৩ , এত দীর্ঘ সময়েও তোমাদের অবস্থানের সামান্যতম পরিবর্তন হয়নি ।
আমরা জীবন দিয়ে এদেশের বঞ্চিত নাগরিক । আর তোমরা জীবন নিয়েও এই দেশের সুবিধাভোগী নাগরিক । তোমাদের গাড়িতে উড্ডীন হয় জাতীয় পতাকা , ইসলামী ব্যংক সহ অন্যন্য প্রতিষ্ঠান গড়ে হয়ে ওঠো সম্পদশালী । অথচ তোমরা এদেশের কেউ না ।
পরগাছা , পরজীবী ,রাজাকার , জামায়াত ।
২০টি মন্তব্য
লীলাবতী
ভালো লিখেছেন । ওরা এই দেশের কেউ না ।
জিসান শা ইকরাম
আমরাও ওদের আপন না , ওরাও আমাদের আপন না ।
বনলতা সেন
আর নয় সহানুভূতি ,
উপ্রে ফেলার এইত সময় ।
জিসান শা ইকরাম
হ্যা , এইত সময় ।
ছন্নছাড়া
মাঝে মাঝে মনে হয় আমারাই এদেশে পরগাছা আর এটা রাজাকারের দেশ 🙁
জিসান শা ইকরাম
১৯৭৫ এর আগস্টের পরে এমন ভাবতে বাধ্য করা হয়েছিল বাঙ্গালীকে —
নীলকন্ঠ জয়
পরজীবী আসলে দিনকে দিন আমরাই হয়ে যাচ্ছি।
শেখ সাহেব একটা অনিচ্ছুক জাতিকে স্বাধীনতা উপহার দিয়েছিলেন । রাজাকারদের ভীড়ে মুক্তিযোদ্ধারা আজ অসহায়। গতকালও মুক্তিযোদ্ধা মার খেলো পুলিশের হাতে।
রাজাকার এবং ওদের বিবি-বাচ্চাদের সমূলে নির্মূল করার সময় এসেছে।
জিসান শা ইকরাম
একমত নীল , কোন কিছু চাওয়ার নেই দেশের প্রতি নিবেদিত প্রান জনতার
অথচ সব সময় এরাই নিগৃহীত ।
নীলাঞ্জনা নীলা
রাজাকারের দুই গালে জুতা মারো তালে তালে
জিসান শা ইকরাম
এই শ্লোগান দিতে দিতেই আপনার সাথে পরিচয় হয়ে গিয়েছিল
কত বছর আগে , তাও ভুলে গিয়েছি ।
শুন্য শুন্যালয়
পরজীবী তোমরা এদেশের কেউ না, বের হয়ে যাও..
জিসান শা ইকরাম
১৯৪৭ এর পর থেকে ওরা এদেশের বিরুদ্ধেই ছিল , এখনো আছে ।
আমার মন
হুম
জিসান শা ইকরাম
-{@
স্বপ্ন
রাজাকারদের তালিকা করা উচিৎ পুনরায় ।
প্রিন্স মাহমুদ
আমার ছোট মামার ইচ্ছা ছিল যুদ্ধে যাবার কিন্তু যেতে পারেননি । একদিন তাঁর বড় ভাই তাকে পাকিস্তানের পক্ষে কথা বলেছিলেন , উনি বড় ভাইকে রামদা নিয়ে দৌড়াননি দিয়েছিলেন । তিনি বেঁচে থাকা পর্যন্ত তাঁর বড় ভাইকে বাড়িতে ঢুকতে দেননি । বড় মামা ছিলেন ঘরজামাই হয়ে …
খসড়া
এরা ক্রিমি মেবানডজাল লাগবে প্রতিদিন।
তন্দ্রা
সুন্দর, কিন্তু আমাদের আওয়ামিলীগ দালালের কি করবেন, এবার একজন ছাগুকে নমি দিয়েছে!!!!
ওয়ালিনা চৌধুরী অভি
ওরা এদেশের পরগাছা , পরজীবী ,রাজাকার , জামায়াত (y)
ছাইরাছ হেলাল
বিষ বৃক্ষ একদিনে বেড়ে ওঠেনি ।