
মাহবুবুল আলম
মধুমেহ রোগের কারণে জিলেপি অামি খেতে পারিনা। তবে এটি আমার প্রিয় মিষ্টি, কী যে রসালো, স্বাদে টইটম্বুর। তাই বাসার সবারই জিলেপি খুব পছন্দ। তবে ঘরের মানুষের কড়া বারন ফ্রিজে জিলেপির বাক্সে কিছুতে হাত দেয়া
যাবে না। আমি যাতে লুকিয়ে জিলেপি না খেয়ে ফেলি সেজন্যে বাচ্চা দুটোকে স্পাই হিসেবে পেছনে লাগিয়ে রেখেছে যাতে আমি ফ্রিজমুখো না হই!
এরই মধ্যে একটা কৌশল রপ্ত করেছি, গিন্নি
বিকেলে যখন ভাতঘুম দেয়, আমি তখন ড্রয়িং
রুমের টিভিতে বাচ্চাদেরকে ডেকে মটোপাতলো
কার্টুন ছেড়ে দিয়ে, দুচার পিস হাপিস করে ফেলি।
তবে কথায় আছে না- “চোরের দশ দিন আর
গৃহস্থের একদিন “! গিন্নীর হাতে একদিন
হাতেনাতে ধরা পড়ে গেলাম।
সে আর বলা- কী নিগ্রহ! কী যে নিগ্রহ। বাচ্চা
দুটোর দুষ্টু হাসি আমাকে যেন আরও ছোট
করে দিল। মনে মনে বললাম- হে মৃত্তিকা বিদীর্ণ
হও, তোমার ভেতরে লুকিয়ে লজ্জা নিবারন করি।
তারপরও গিন্নীর চিৎকার আর চেচামেচি আর
থামে না-
: সুগার বাড়ুক! তোমাকে নিয়ে হাসপাতাল অার
বাড়ি টানাটানি করতে পারবো না। এত এত
সমস্যা তবু জিহ্বার লোভ অার গেল না।
আমি কপট অভিমানের মতো করে বললাম-
: একটামাত্র জিলেপি খেয়েছি, এতে কী
মহাভারত অশুদ্ধ হয়ে গেল! এত কথা এত
গঞ্জনা, আমি অার এ ঘরে থাকবো না।
মনে মনে সিদ্ধান্ত নিলাম ইমুশন্যাল ব্লেকমেল
না করলে গিন্নীর চিৎকার থামানো যাবে না
তাই ঘর থেকে বেরিয়ে যতে উদ্যত হতেই বাচ্চা
দুটো দৌড়ে এসে পেছন থেকে ঝাঁপটে ধরলো।
না বাবা, না বাবা তুমি যাবে না।
গিন্নী আবার চেচিয়ে বললো-
: আরে যাক যাক, তার দৌড় আমার জানা
আছে। ‘মোল্লার দৌড় মসজিদ পর্যন্ত!’
যাক বাচ্চারা ধরে ঘরের ভেতর নিয়ে গেল
তবে নিজেদের বেডরুমে নয়, গেস্টরুমে।
বাচ্চারা চলে গেলে সটান বিছানায় শুয়ে
নানান কথা ভাবছি।…
সুরমা তো খারাপ কিছু বলে নাই। যা বলছে
আমার ভালোর জন্যেই বলছে। ভালোবাসার
দাবি থেকেই তা করেছপ। এটা ভেবেই সুরমার প্রতি এখন রাগ অনেকটাই পড়ে গেছে।
আমি বিছানায় সটান শুয়ে ছাদে
টিকটিকির রঙ্গলীলা দেখে, মনটা কেমন
চনমন করে ওঠলো। এসব দেখে দেখে কখন
যে ঘুমিয়ে গেলাম মনে নেই।
আমি কিছুটা অসুস্থ। খবর পেয়ে ছুটে এসেছেন
সোনেলার বন্ধুরা। টিম লিডার জিসান ভাই।
সাথে হেলাল ভাই, ইঞ্জা ভাই, তৌহিদ ভাই,
সাবিনা ম্যাডাম, সুপায়ন বড়ুয়া দাদা, নিতাই
দাদা ও মমি ভাইসহ অনেকেই এসেছেন। তাদের
দেখে আমি হুড়মুড়িয়ে শোয়া থেকে ওঠে বসলাম।
পলিথিন প্যাকেটে জিসান ভাইয়ের হাতে কেজিখানেক জিলেপি হবে।
জিসান ভাই আমার দিকে জিলেপির প্যাকেটটি
এগিয়ে দিয়ে বললেন-
: নেন ভাই গরম গরম জিলেপি খান। দাঁড়িয়ে
থেকে মচমচা করে ভাজিয়ে এনেছি।
আমি সৌজন্যতার খাতিরে বললাল-
: না ভাই জিলেপি খাবনা, আমার মধুমেহ।
আপনারা সবাই খান।
জিসান ভাই প্যাকেট খুলে সবাইকে একটা
একটা করে জিলেপি দিয়ে নিজেই অর্ধেকের
বেশি খেয়ে ফেলছেন। তার খাওয়া দেখে
আমার জিহ্বা কেমন লকলকিয়ে ওঠলো। তাই
সবার মুখের দিকে তাকিয়ে, বিনয়ের ভঙ্গিতে
বললাম-
: ভাই এত কষ্ট করে যেহেতু আমার জন্যে
জিলেপি বয়ে এনছেন, দেন একটা খাই।
আমার জানা ছিলনা দরজার ওপাশে সুরমা
আড়ি পেতে আছে। আমার কথা শোনেই
সুরমা ঘরে ঢুকে বাজপাখির মতো জিসান
ভাইয়ের হাত থেকে ছোঁ মেরে জিলেপির
প্যাকেটটা নিয়ে ঘর থেকে বেরিয়ে গেল।
বন্ধুদের সামনে কী লজ্জা, কী লজ্জা!
লজ্জায় একেবার মাথাকাটা গেল।…
হঠাৎ করে মোবাইলের চিৎকারে #স্বপ্ন টা ভেঙে
গেল। একেই বলে কপাল! স্বপ্নেও জিলেপি
খাওয়া হলো না!!!!
চলবে –
৪৯টি মন্তব্য
আলমগীর সরকার লিটন
জিলাপি খাওয়া ভাল হচেছ ——————
নিতাই বাবু
আমি মনে হয় আপনার সাথেই স্বপ্নটা দেখেছিলাম। জিলাপি পোটলা সুরমাকে নিয়ে যেতে দেখে আপনিও যে ওঁর পেছনে পেছনে দাঁড়াচ্ছিলেন, তা কিন্তু আমি দেখেছি। সুরমাকে ঝাপটে ধরেও ফেলেছিলেন, কিন্তু আপনি ডায়বেটিসের রোগী হওয়াতে সুরমা আর জিলাপির পোটলা আপনাকে দেয়নি। দিয়েছিল আমার কাছে। তারপর আমি-সহ বাসার সবাই মিলে জিলাপি খেয়েছি। আপনি শুধু চেয়ে চেয়ে দেখছিলেন।
সত্যি কিন্তু স্বপ্নটা চমৎকার ছিল।
মাহবুবুল আলম
ধন্যবাদ নিতাই দা! সুরমার হাতের জিলেপি
আপনি খেয়েছেন এতেই আমি খুশি।
আমরা আমরাইতো!
ভাল থাকবে।
মাহবুবুল আলম
অনেক ধন্যবা!
মাহবুবুল আলম
ধন্যবাদ আপনাকে!
মাহবুবুল আলম
ধন্যবাদ আপনাকে।
ভাল থাকবেন!
নিতাই বাবু
আপনিও ভালো থাকবেন শ্রদ্ধেয় দাদা।
মাহবুবুল আলম
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে
ভাল থাকবেন!
সুপর্ণা ফাল্গুনী
বাহ্ বাহ্ দারুন মজা পেলাম ভাইয়া। এতো সুন্দর স্বপ্ন তাও জিলাপি খাওয়া নিয়ে । অনেক অনেক ভালো লাগলো। ধন্যবাদ ভাইয়া। ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন শুভ কামনা রইলো। জীবনটা জিলাপিময় হয়ে গেল
মাহবুবুল আলম
সুপ্রিয় সুহৃদ।
জিসান ভাইয়ের উস্কানিতে লেখলাম।
ভাল লেগেছে জেনে খুশি হলাম
শুভেচ্ছা জানবেন!
ইঞ্জা
ওরে বাবা, ভাইও দেখি জিলাপির গল্প ফেঁদেছে, ভাবীর ছোঁ দিয়ে জিলাপির বাক্স নিয়ে যেতে দেখে জিসান ভাইজানের চেহেরাটা সেইরাম হয়েছে, বাকিদের মুখ হা -+-++++ হো হো হো হো হা হা হি হি।
ভাই দারুণ গল্প ফেঁদেছেন, চলুক গল্প আর আড্ডা,ভামরা আছি ওৎপেতে। 😁😉
মাহবুবুল আলম
ইঞ্জা ভাই শুভেচ্ছা জানবেন।
আপনার এবং জিসান ভাইয়ের উস্কানিতে আমিও
লিখে ফেললাম। আপনার ভাল লাগা বাড়তি পাওনা!
ভাল থাকবেন ধন্যবা!
ইঞ্জা
ভাই লিখছেন ভালো কথা, তৌহিদ ভাই রসমঞ্জরি নিয়ে আসছে, তা আপনাকে খাওয়াতে না করেছে ভাবী, হু বলে দিলাম। 😐
ছাইরাছ হেলাল
একেই বলে আসল লিখিয়ে, আসল পুরুষ, এক টানে কুপোকাত।
এক কথায় দারুন উপস্থাপন। আহারে টিকটিকি কোথায় হারালে! ঘুম কেন ভেঙে যায়!
মাহবুবুল আলম
হেলাল ভাই! অনেক অনেক ধন্যবাদ।
সব দোষ জিসান ভাইয়ের।
আপনার ভাল লেগেছে জেনে খুশি হলাম।
শুভেচ্ছা জানবেন।
প্রদীপ চক্রবর্তী
জিলাপি নিয়ে
দারুণ লিখলেন দাদা।
বেশ মজা পেলাম।
মাহবুবুল আলম
ধন্যবাদ প্রদীপ দা।
ভাল থাকবেন।
জাকিয়া জেসমিন যূথী
বাহ বাহ! দারুন লাগলো এই পর্বটাও
মাহবুবুল আলম
ধন্যবাদ! আপনার প্রচ্ছদ ও দারুণ হয়েছ।
শুভেচ্ছা জানবেন।
রোকসানা খন্দকার রুকু।
ভালো লাগল।
মাহবুবুল আলম
ধন্যবাদ!
আপনার সাথে প্রথম পরিচিত হয়ে খুশি হলাম।
ভাল থাকবেন!
মোঃ মজিবর রহমান
হায়! জিলাপি প্যাচেই থাকলি
খাইতে খাইতে না পেটে ঠুকিল
পস্তাইতে পস্তাইতে ঘাটুনি গুল্লিল
চোখ ইস! পিত কপালে উঠিল।
স্বপ্নময় জিলাপি উঠিল আমাকে খাওয়াতেই হবে পেট পুরিয়া। সুন্দর গল্প লিখেছেন মাহবুব ভাইজান। আপনি একজন ভাল লেখক তা জানা। জিলাপির জিলাপিও শুভেচ্ছা অন্দর মহল হইতে।
মাহবুবুল আলম
জিসান ভাইয়ের কাছে সব জিলেপি জমা আছে
ওখান থেকে খেয়ে নেবেন।
সুন্দর মন্তব্যের ধন্যবাদ!
মোঃ মজিবর রহমান
খাওয়ার ক্ষন কখন আসে জিসান ভাইয়ার তোবারক জানিনা
। চিপে জল ক্ষন জে।
ফয়জুল মহী
মনোমুগ্ধকর উপস্থাপন ,খুব ভাল লাগল ।
মাহবুবুল আলম
অনেক অনেক ধন্যবা।
ভাল থাকবেন!
সুরাইয়া নার্গিস
বাহ্! দারুন লাগছে, মুগ্ধ হলাম।
বাচ্ছারা মটোপাতলো দেখলো,ভাবীর ভাতঘুম সেই সুযোগে জিলাপী খাওয়া লুকিয়ে তবু গোপন খবর ফাঁস..☺
ঘর ছাড়তে গিয়েও ফিরে আসা বাচ্চাদের প্রতি ভালোবাসার টান…!
ভাবী ভালোর বলেই শাসন করলো সেটা বুঝে মন রাগ কমানো, টিকটিকির রঙ্গলীলায় ঘুমিয়ে পড়া 😍
ওমা সোনেলার পার্টি হাজির তাও আবার ১কেজি জিলাপী নিয়ে 😋😋😋।
ইসস ভাবী যে কি স্বপ্নেও মাহবুবুল আলম ভাইয়াকে জিলাপী খেতে দিল না 😀
চমৎকার একটা গল্প পড়লাম হাসি,আনন্দ,জিলাপী না খাওয়ার সবমিলিয়ে দারুন হইছে।
ভালো থাকবেন,
শুভ কামনা সবার জন্য।
মাহবুবুল আলম
সুমনা সুহৃদ!
ইঞ্জা ভাইয়ের জিলেপির স্বপ্নটাকে ব্লগার সিরিজ
গল্পে নিয়ে গেলেন জিসান ভাই। তাই আমিও মোবাইলে ঝটপট লিখে ফেললাম গল্পট।
এটি আপনার ভাল লেগেছে জেনে ভীষণ খুশি
হলাম। আপনিও লিখুন!
ভাল থাকবেন। শুভ কামন!
সুরাইয়া নার্গিস
অসম্ভব ভালো লেগেছে ভাইজান, গল্পটা পড়ে একা হেসেছি।
পরে খাবার টেবিলে আমার গল্প চলে গেল, আব্বুর ডায়াবেটিকস তাতে করে চলে আম্মুর শাসন।
সব মিলিয়ে পুরো পরিবার নিয়ে দারুন লিখছেন, দোয়া রইল আপনার পরিবারের জন্য।
সুপায়ন বড়ুয়া
স্বপ্ন দেখি জিলাপীর প্যাচে ঘুরপাক খায়।
মিষ্টিতে আসক্ত সবাই মিষ্টির মোরা ভক্ত
কেমন করে জিলাপী খাব বউ যদি থাকে শক্ত ?
ভাল লাগলো। শুভ কামনা।
মাহবুবুল আলম
দাদা শুভেচ্ছা জানবেন।
জিসান ভাই সুন্দর একটা আইডিয়া বের করেছেন। তাই আমিও শরিক হলাম।
ভাল থাকবেন। ধন্যবাদ।
খাদিজাতুল কুবরা
দারুণ লাগলো জিলিপি স্বপ্ন।
ভাবীর এবং আপনার জীবন জিলিপিময় হোক।
খুব সুন্দর রম্যরসে ভরা গল্প লিখেছেন।
মাহবুবুল আলম
এই প্রথম আাপনার সাথে পরিচিত হলাম।
আপনার জীবনও জিলেপিময় হোক
শুভেচ্ছা জানবেন। ধন্যবা।
খাদিজাতুল কুবরা
আমি নতুন জয়েন করেছি।
আপনার সাথে পরিচিত হতে পেরে আমারও খুব ভালো লাগলো।
মোহাম্মদ মনজুরুল আলম চৌধুরী
শেষটা বেশা চমৎকার হয়েছে — “বন্ধুদের সামনে কী লজ্জা, কী লজ্জা!
লজ্জায় একেবার মাথাকাটা গেল।…
হঠাৎ করে মোবাইলের চিৎকারে স্বপ্নটা ভেঙে
গেল। একেই বলে কপাল! স্বপ্নেও জিলেপি
খাওয়া হলো না”!!!!— ধন্যবাদ ভাই।
মাহবুবুল আলম
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে চৌধুরী
সাহেব। ভাল থাকবেন।
শুভ কামনা!
মোহাম্মদ মনজুরুল আলম চৌধুরী
আপনিও ভালো থাকবেন ভাই। শুভ কামনা রইলো।
তৌহিদ
ভাবীতো ঠিক কাজই করেছে, স্বাস্থ্যের দিকে লক্ষ্য রাখতে হবেতো। তবে ছোঁ মেরে জিলাপি নিয়ে যাওয়া ঠিক করেনি। আমার ভাইয়ের আশা পূরণ হলোনা।
জিসান ভাইয়ের কপাল মন্দ, স্বপ্নেও বেচারা আপনার পুরো জিলাপি গলাধঃকরণ করতে পারেনি। গৃহিণীর শাসনে কারো রক্ষা নাই।
চমৎকার লিখেছেন ভাই।
মাহবুবুল আলম
তৌহিদ ভাই প্রীতি ও শুভেচ্ছা জানাবেন। জিসান ভাইয়ের উস্কানিতে এটি লেখা।
ঘরের বউরা এখন বড় পাওয়ার ফুল। পুরুষ নির্যাতন আন্দোলন গড়ে তোলা এখন সময়ের দাবি। আসুন সব পুরুষ এতে সামিল হই।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ।
তৌহিদ
সাথে আছি ভাই।
রেহানা বীথি
হায়রে জিলাপি, হায়রে মধুমেহ!
স্বপ্নেও শত্রুতা?
দারুণ লাগলো।
মাহবুবুল আলম
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে
ভাল থাকবেন!
জিসান শা ইকরাম
পারিবারিক ভালোবাসায় পরিপুর্ন করে দিলেন স্বপ্ন দেখার আগ পর্যন্ত। এসবের জন্যই আমাদের বেঁচে থাকা। ভাবি ভালোই কেয়ার নেন বুঝতে পারছি।
জিলেপি আমিও খুব পছন্দ করি। গরম মচমচে জিলেপি পেলে একসাথে অনেকগুলোই খাই।
মধুমেহতে এখনো আক্রান্ত করতে পারেনি, তাই মিষ্টি ভালোই খাই।
জিলেপি খাবার অতৃপ্ত বাসনা স্বপ্নেও চলে এসেছে। কিন্তু ভাবি স্বপ্নেও হানা দিয়ে চিলের মত ছো মেরে জিলেপি নিয়ে নিলেন! আমিও তো আর খেতে পারলাম না 🙁
দারুন লাগলো ভাই আপনার লেখা পর্বটি। এত সুন্দর গল্পের কাছে আমাদের অনেকের গল্পই ম্রিয়মান হয়ে যাবে ভাই।
শুভ কামনা ভাই।
মাহবুবুল আলম
যা খাওয়ার তার তিন ভাগের দুই ভাগ তো ভাই আপনিই খেয়ে ফেলেছন ভাই! তাই সকলের ধন্যবাদই আপনারই প্রাপ্য। এমন মজার চেনড্রিল গল্প সিরিজের আবিষ্কারক হিসেবে ।
সত্যি মজার একটি বিষয়।
অনেক শুভেচ্ছা ও ধন্যবাদ আপনাকে!
আরজু মুক্তা
জিলাপি তো ভালোই প্যাঁচ দিচ্ছে।
ভালো লাগলো গল্প
মাহবুবুল আলম
অনেক ধন্যবাদআপনাক।
সাজেদুল হক
ভালো লাগছে। এগিয়ে যাক স্বপ্ন ।
স্বপ্ন ভাঙ্গার পর দেখি কিভাবে এগোয় ।
শুভ কামনা থাকলো. ।
মাহবুবুল আলম
ধন্যবাদ আপনাকে।
শুভেচ্ছা জানবেন!
কামাল উদ্দিন
আমার কিন্তু মধুমেহ নাই, স্বপ্ন শেষ হওয়ার আগে অন্তত আমাদেরকে কিছুটা খাওয়াইতে পারতেন মাহবুব ভাই। যা এগিয়ে চলুক আমাদের স্বপ্নময় জিলাপীর প্যাঁচ………শুভ কামনা জানিয়ে গেলাম ভাইজান।