
প্রায় ছয় মাস পর প্রিয় সোনেলার সোনালী খাতায় লিখতে বসেছি! এই ছয়টি মাস দিন কেটেছে বা এখনো কাটছে বহুমাত্রিক টেনসনে। শুধু আমার বললে ভুল হবে আমার মত আরো অনেকে করোনায় অর্থনৈতিক ভয়ংকর থাবা হতে কেউ রক্ষা পায়নি।পুরো বিশ্বকে যখন করোনায় কুপোকাত! করোনায় যখন মানুষ খুনে যুত পেয়ে বসে তখন আমাদের হয়েছে এর উল্টোটা।যতটা না ভয় ছিলো করোনা আক্রান্ত হবার নিয়ে তার চেয়ে বড় বেশী ভয় ছিলো পেটের ক্ষুধা; নিভারনে।
কর্ম স্থগতির সাথে সাথে প্রায় বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ি অনলাইন জগৎ বিচরণ হতে-সাথে অর্থার্জনের দুর্বলতা আরো পেয়ে বসে।পুরো সাড়ে চার মাস কর্মহীন বাউন্ডেল কবি হয়ে শীতলক্ষ্যা আমার শৈশবের নদীর তীরে সান্ধ্য কালীন নীলাকাশে শুধু সুখ তারাটিকে খুজেঁছি।এখনো জীবন ভাসছে ;এক অনিশ্চয়তার সাগরে।জীবনে এমনি একটি কঠিন মুহুর্তে মনে রঙ্গীন প্রজাপতির উড়ার সাধ জাগলেও মন বহু মাত্রিক টেনসনে ভুগে,মনে ভাব থাকলেও লিখতে হাত কাপে,স্বপ্ন; ভাঙ্গে, মন বিষিয়ে থাকে।প্রায় সাত আট বছর সোনেলা ব্লগের সাথে ব্লগিং করে নিজের রক্তের শিরা উপশিরায় মিশিয়ে দিয়েছি একটি নাম প্রিয় সোনেলা ব্লগ, তার প্রতি টান ভালবাসা মনে এতোটাই প্রখর উদিয়মান যে, কখনো কোন কারনে ব্লগে কোন অশনি সংকেত দেখতে পাই বা কোন ঠুনকো কারনে খুব পরিচিত ব্লগার যদি অভিমানে যখন ব্লগ ছেড়ে চলে যান তখন মন কেদেঁ উঠে-আহারে কেন এমন হয়! কেন সে বুঝে না! ব্লগটা যে তার আপণ-কেন মনে করে না!।
জীবনে কারোর সাধ’ই পরিপূর্ণ একশ ভাগ পূরণ হয় না।যদি ডান পিঞ্জরটায় ভরা থাকে তবে বাম পিঞ্জরটায় থাকে ফাঁকা।তবুও জীবন চেষ্টা করে পাওয়ার চেয়েও আরো কিছুটা পেতে;কিছুটা সুখে থাকতে-আমার মনে এর কোনটাই কোন কালেই ছিলো না।স্বাভাবিক জীবন যাপনে অভিন্ন সত্তা নিয়েই জীবন চালিয়েছি।জীবন খাতার হিসেবে যদি টার্গেট না থাকে তবে জীবন সেখানে পৌঁছায় না যেখানে তার অপার সূখ বিদ্যমান।নশ্বর পৃথিবীতে বাচার মত বাচতে এ্যানি হাউ টাকা কামাও-টাকা রং ধরণের দিকে তাকানো যাবে না।যদিও উড়াধুরা অর্থার্জনে ইহকাল-পরকালে পাশ্বপ্রতিক্রিয়া থাকে কিন্তু জীবনকে সাজিয়ে নিতে-পরিবারকে সু্ন্দর ভবিষৎ নিশ্চিৎ করতে পর্যাপ্ত অর্থ অর্জনের কোন বিকল্প নেই।তবে এই জীবনে একটুও হতাশ নই কারন পিতা বিয়োগের এতোগুলো বছর যখন ভালই কাটল বাকী পঞ্চাশ ছুঁই জীবনটাও এমনি ভাবে মন্দের ভাল হয়ে কেটে যাবে কারন জীবন যে চলমান।তবে অতিবাহিত সময়গুলোতে শুধু কিছু আফসোস পড়ে রবে স্মৃতির আনাচেঁ কাঁনাচে।
সোনেলায় তেমনি কিছু সময়,কিছু স্মৃতি,কিছু ভালবাসা কিছু মায়া-মমতা করোনা কালের এই রাক্ষুসী সময়গুলোতে মিস করেছি।এই ভয়াবহ করোনা মহামারী সময়টায় দেশে ঘটেছে নানান কিছিমের ঘটনা-দুনিয়ার সকল বিধর্মীরা মানুষ হলেও মানুষ হয়নি এই আমরা হুইন্না মুসলমনরা।এই সময়টায় মৃত্যুক ভয় পাবতো দূরে থাক!-মৃত্যুই আমাদের হতে দূরে থেকেছে! যেন বাঙ্গালীর স্পর্শ না লাগে-হাসপাতলগুলোতে দূর্ণীতি অব্যাস্থপনা,ত্রান চোরের দৌড়াত্মা,স্বাস্থ বিভাগ সহ সরকার বাহাদুর এর করোনা কন্ট্রোলনের নামে লক ডাউনের সাধারন ছুটি ঘোষনা করে দেশে জনগনের মাঝে ঈদ উৎসব এনে দিয়েছেন।
এরকম অসংখ্য ঘটনা সহ চলমান ঘটনাগুলো নিয়ে ব্লগে লেখার অনেক বিষয় ছিলো যা আমি লিখতে পারিনি।এ সময়টায় ব্লগে কিছু লিখতে যাওয়া মোবাইলে লেখা-লেখাগুলো হঠাৎ ফোন রিসেটে হয়ে বার বার মুছে যেত।আবারো ভাবনায় আসা কিছু লিখতে যাওয়া কিছু অংশ লিখেই কী এক অদৃশ্য মনকালী মনকে বাধাঁ দিত।
– এই তুই আর লিখিস না,তোর মাথায় আর কিচ্ছু নাই।অতপর হঠাৎ পুরো ভাবনাটার পলায়ন!প্রস্থান,প্রিয় লেখার- প্রিয় সোনেলার উঠোনে খেরো খাতা হতে।
সোনেলা ইতিহাসে যুগান্তকারী পদক্ষেপ সম্মেলিত ব্লগারদের মজার মজার স্বপ্ন নিয়ে “স্বপ্ন” গল্পে এখনো অংশ গ্রহণ করতে পারিনি।পারছিনা প্রিয় ব্লগে আগের মত সেই সময়টা দিতে।সে জন্য দুঃখিত ও ক্ষমাপ্রার্থী সহ ব্লগার সহ, ব্লগ কর্তৃপক্ষের নিকট।
সেই সময়টাতে মিস করেছি ব্লগের অসংখ্য অভিন্ন সুরে নতুনদের লেখা; মিস করেছি মন্তব্যের দেনা পাওনার হিসাব নিকাশ! নতুন যারা তাদেরকে নতুন বললে ভুল; হবে তবুও বলছি- আপনারা বেশী বেশী করে লিখুন আর মনে রাখবেন আমার মত এক বুড়োর মতে সোনেলা সবচেয়ে বেশী পোষ্ট আগ্রহ প্রকাশ করে মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক লেখা।যে লেখা বা ইতিহাস পড়ে শিশুরা বড় হবে-দেশ গড়ার মত্তে।সোনেলা ব্লগের প্রিয় জিসান ভাইজান ও বন্যাপু,তৌহিদ ভাই ছাড়াও রয়েছে আরো অসংখ্য মুক্তিযুদ্ধ পরিবার।স্মৃতিতে মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে সোনেলায় রয়েছে অসংখ্য লেখা।রয়েছে রুবা আপুর বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত আত্ম জীবনী বইয়ের পুরো একটি বই আলোচনা। তাদের প্রতি রইল লাল সালাম।তাদের শহীদ যুদ্ধা পরিবারে প্রতি রইল সমবেদনা।
আমার এমনি অকাল সময়ের মধ্যেই চলে এলো সোনেলা জন্মোৎসব মাসের ব্লগারদের রঙ চটা একান্ত অনুভুতি লেখা আহবানের ঘোষনা তাইতো সোনেলা জন্ম মাসের লেখায় না এসে আর পারলাম না। লিখছি সোনেলা ব্লগ নিয়ে তার জন্মোৎসব মাসে নিজের কিছু স্মৃতি একান্ত অনুভুতি।ভুলত্রুটি হলে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।
শুভ জন্মদিন প্রিয় সোনেলা ২০২০
আমার অহংকার–আমরা সোনেলা পরিবার।
অনুভুতি এবং আক্ষেপ
ব্লগের নীলাকাশে উড়ছে অসংখ্য ব্লগঘুড়ি।প্রতিযোগীতায় ব্লগার সংখ্যা কেবল উর্ধমুখী।সময়টা তখন ২০১২/১৩ ।শত শত বাংলা ব্লগ দুনিয়ায় ব্লগার লেখককে একটু লেখার স্বাধীনতা দিতে, লেখক তৈরী করার নিমিত্তে আর্বিভাব ঘটে সোনেলা রৌদ্দুরের ঝিলমিল নিয়ে সোনেলা ব্লগ নামের একটি স্বাধীন স্বত্তার ব্লগ।যেখানে আমার পর্দাপন ঘটে ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৩ সালে ’৭১ এর জননী” একটি কাঁচা হাতের লেখা অখাদ্য পোষ্ট দিয়ে যা অনেকটা ভয় সংশয় নিয়ে ব্লগার হিসাবে আত্মপ্রকাশ করি।ভয়টা ছিলো ভাষাগত বাংলা বানানের ত্রুটি নিয়ে-অবশ্য একজন সু-লেখককে বানানের প্রতি যত্নবান হওয়াটা বাঞ্ছণীয়।কিন্তু কী ভাবে!আমিতো আর বাংলায় মাষ্টাস না-তাছাড়া নিজের ভুল নিজে ধরাটা খুব কঠিন।ব্লগিংয়ে নিরাশ হলাম। পরক্ষণেই যখন কিছুটা ভয়ে চুপিচুপি আমার পোষ্টগুলোতে সিনিয়র ব্লগারদের মন্তব্যের দিকে তাকালাম- তখন দেখলাম, অসংখ্য শুভাকাঙ্ক্ষি ব্লগাররা আমার বানান সহ একটি উত্তম ব্লগ পোষ্টের জন্য যা করণীয় তা তা বলতে লাগলেন।আমিও আলাদিনের চেঁরাগ ভেবে তাদের মন্তব্যে উপদেশগুলো সাদরে গ্রহণ করতে লাগলাম।এক সময় আমার ব্লগিং পোষ্টগুলো সোনেলা ব্লগে স্টিকি হিসাবে স্থান নিতে লাগল।তবে অনেকটা সময়ের অভাবে জ্ঞানের অজ্ঞতায় এখনো বানানে পরিপক্ষ হতে পারিনি।
আমার মনে আছে সোনেলা ব্লগে সব পোষ্টের উপরে যেদিন আমি আমার প্রথম স্টিকি পোষ্ট দেখি-সেদিন আমার দু’চোখে আনন্দ অশ্রু ঝরে পড়েছিল।লেখক হিসাবে নিজের প্রতি বিশ্বাস এসে গেল-নাহ্ আমিও আরো অনেকের মতই লিখতে পারছি।আর এর পুরো কৃতিত্বই প্রিয় সোনেলা ব্লগ-প্রিয় সহ ব্লগারদের।
তাই সহ ব্লগারদের প্রতি অনুরোধ-মনে রাখবেন, কেউ মায়ের পেট হতে শিখে এসে দুনিয়ায় জন্মায় না আবার সবাই যে সব জান্তা তাও কিন্তু নয় তাই শিখতে হলে,জানতে হলে- আপনার চেয়ে বয়সে কিংবা শিক্ষায় কিংবা জাত বেজাতদের যদি পার্থক্যও থাকে তার কাছ থেকেও আপনার আমার অনেক কিছুই শেখা বা জানার আছে।নিজেকে পণ্ডিত ভেবে-অন্যের নিকট ছোট হয়ে যাবেন ভেবে যদি তার দেয়া আপনার মঙ্গল জনক উপদেশ বা সমালোচনামুলক বক্তব্য গ্রহণ করতে না পারেন তবে মনে রাখবেন, আপনি জ্ঞান ভাণ্ডার অর্জনে অনেক নীচেই পড়ে রইলেন।লেখার সমালোচনা যতক্ষণ না সহজ ভাবে মেনে নিতে পারবেন ততক্ষণ জ্ঞানের সীমানায় আপনি অন্ধকারেই পড়ে রইলেন।আরো একটি বিষয় পরিষ্কার করতে চাই তা হল ফেবুক গ্রুপ ফেবুক আর ব্লগ কিন্তু এক নয়।ব্লগে ব্লগিং করতে হলে প্রচুর মেধা,পরিশ্রম, বিচক্ষনতা লাগে যা একজন সফল ব্লগারের প্রথম শর্ত।
কথাগুলো বললাম এই কারনে যে,এই সোনেলা ব্লগটা সৃষ্টি হয়েছিলো লেখক তৈরী করার মানষ কামনা নিয়ে আর এই মহৎ উদ্দ্যেশ্যের উজ্জ্বীবিত যারা তারা হলেন দুই বন্ধু আমাদের প্রিয় ব্লগার জিসান-হেলাল।তাদের একান্ত মনের ভাব প্রকাশ করার ডায়রি খাতা / ব্লগটিকে এ মাসেই ওপেন করেন বাংলা ভাষাবাসি মুক্তমণা লেখকদের খসড়া খাতা হিসাবে যা অন্য কোন ব্লগে আমি অন্তত এমনটি দেখিনি-অনেকটা নিজের ভাড়া ভাত অন্যকে খেতে দেয়ার মত। বর্তমান সময়ে এসে দেখলাম বেশ কিছু ব্লগার তাদের লেখায় সমালোচনামুলক অন্যের মন্তব্য সহ্য করতে পারছেন না যা সম্পূর্ণ সোনেলা ব্লগের স্বভাব বহিঃভূর্ত।সোনেলা জন্মোৎসব ২০২০ এ এসব ঘটনাও একটি ইতিহাস বা স্মৃতি।
সোনেলা ব্লগে এসে কী পেয়েছি তা নয়-কী পাইনি;তাই বলতে হয়।নারায়ণগঞ্জ-সিদ্ধিরগঞ্জ এর মনিরকে কে চিনতো?আট দশজন নীরব অপরিচিত মানুষের মতই নীরবতায় একদিন পৃথিবীর বিয়োগ হয়তো হত।তখন মসজিদের মাইকে শোক ঘোষনায় শুধু নামটিই বলে যেত-কেউ চিনুক আর নাই বা চিনুক কারন একই নামে অসংখ্য ব্যাক্তির জন্ম আছে এ ধরণীতে!তাই ব্যাক্তি বিশেষণ ছাড়া চেনার মাঝে দ্বিধা-দন্দ্ব পড়বে মন এটা স্বাভাবিক কিন্তু সোনেলার স্পর্শে আমার শহরে-নগরের সাংবাদিক,বুদ্ধিজীবি,মেহনতি মানুষের মুখে আমি এখন আর সাধারন কেউ নই।আমি একজন লেখক,সমাজ সেবক,দেশ প্রেমীক,প্রতিবাদী কণ্ঠস্বর,একজন ব্লগার যার নাম ব্লগার মনির হোসেন মমি।আর এ ব্লগে যিনি আমাকে এনেছিলেন তিনি হলেন ব্লগের খুবই আপণ জন পরিচিত মুখ সবার প্রিয়-সাহাদৎ হোসেন শিপু ভাই।তার প্রতি আজীবন কৃতজ্ঞতা শ্রদ্ধা আর ভালবাসা থাকবে।
সম্ভবত ২০১৫ সালের সোনেলার মিলন মেলায় আমি প্রথম অংশগ্রহন করি।আমি তখন নতুন।মিলন মেলায় এসে দেখি সেই রকম জ্ঞানী-গুণি বড় বড় ব্লগাররা এসেছেন।মিলন মেলার লোকেশনটি চারুকলার বদলৌতে যদিও চিনতে সমস্যা হয়নি কিন্তু সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের কোথায় বসব তা নিয়ে ছিলো আমার মধ্যে বেশ উৎকণ্ঠা।নতুন বলে এতো কিছু আর জিজ্ঞাস করিনি সিনিয়র ব্লগারদের-যদি রেগে যান।অবশেষে বসার ঠিকানা পেলাম মাটির সোনালী মানুষ দূর্বাঘাসযুক্ত মাঠে।ত্যাজী কবি মূর্তজা হাসান সৈকত,তীর্থক আহসান যাকে আমরা রুবেল নামে চিনি -এছাড়া আশা জাগানিয়া,রিফাত নওরিন,শুভ্র রফিক,নীলকন্ঠ জয়,মিথুন ফাহিমা কানিজ লাভা,নাজনীন খলিল,অনন্য অর্ণব,বোহেমিয়ান ভবঘুরে,ঐন্দ্রিলা অণু,জান্নাতুল ফেরদৌস মিতু,ইশ্পা খান,রিমঝিম বর্ষা,বায়রনিক শুভ্র,নিশীথের নিশাচর আরো অসংখ্য নাম মনে না আসা ব্লগারদের সম্মেলিত অংশগ্রহনে খোলা মাঠেই হয়ে গেল সোনেলার জাঁকজমক মিলন মেলা।সবাই যখন পরিচি হতে লাগলাম তখন ব্লগে ছদ্ম নামে আইডি করা ব্লগারদের দেখে মনে মনে ভাবলাম এই বুঝি ওমুকে যার লিখুনিতে আগুন ঝরে।এরাই কী তাহলে ব্লগ চালায়।মনের ভেতর এক ভিন্ন রকম ইমেজ কাজ করেছিল।বহুদিনের প্রত্যাশা যাদের মহামুল্যবান লেখাগুলো কেবল অনলাইনে পড়েছি আজ স্ব-চোখে তাদের দেখছি কথা বলছি।চুপচাপ বসে তাদের বক্তব্য শুনছিলাম।বর্ষাপু ইস্পা সৈকত তীর্থক তারা সবাই বেশ ইনজয় করছেন।বেশ কিছু পুরাতন ব্লগারদের প্রোফাইল দেখতে ক্লিক দেখতে পারেন।সোনেলা কখনোই ব্লগশুণ্য ছিলো না।
তখন ব্লগে একটি বিম্ময়কর বিষয় ছিলো তা হল-নতুনরা আজকের মত সহজেই ব্লগের মডারেটর-এডমিন কে বা কারা সহজেই কেউ চিনতে পারত না।মডারেটর এডমিনরাও তখন সহজেই নতুনদের কাছে তাদের আসল পরিচয় ধরা দিতো না যে তাদের নিয়ন্ত্রনে এ ব্লগটি চলছে।এর অবশ্য বিশেষ কিছু কারনও ছিলো; তখন দেশের পরিস্থিতিই ছিলো এমন যে ব্লগার মানে নাস্তিক, ব্লগার মানেই আতংক, ব্লগার মানেই সামনে মৃত্যু নিশ্চিৎ!কারন দেশ স্বাধীনতার বিপক্ষে যারা ছিলেন তাদের মধ্যে অন্যতম ছিলো “তুই রাজাকার” শ্লোগানের রাজাকার কাদের মোল্লার।যুদ্ধপরাধীর রায়ে তার ফাসি কার্যকর করতে বাধ্য করেন এসব ব্লগাররা।
প্রসঙ্গ অন্যদিকে আর নিলাম না যা বলছিলাম।আমাদের এই প্রিয় সোনেলায়ই আমি নিজেই একজন নারী ব্লগারকে ভাইয়া ভাইয়া বলে ডাকতাম।দিনের পরিক্রমায় যখন পুরাতন হলাম, ভাইয়া ডাক হতে বোনের ডাকে গেলাম তখন নিজের মনে নিজেই হাসলাম।তখন ভাবলাম ব্লগটা আসলেই একটা মজার যায়গা এখানে যেমন জ্ঞানার্জন করা যায় তেমনি মনকে প্রফুল্ল রাখতে খোলা মনে হাসাও যায়।
এরপর আমাকে আর পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি।হরদম লিখে চলেছি।প্রায় চার’শ এর মত পোষ্ট আমি সেই মান্দাতার আমলেই দিয়েছি।একটি সার্থক ব্লগ হতে হলে আর কী চাই-তার সবটুকুই আমাদের প্রিয় সোনেলায় আছে।
এরই মধ্যে ২০১৬,২০১৮,২০১৯,২০২০ সালে বরাবরের মত চমকপ্রদ অসংখ্য ব্লগারদের সম্মেলিত সফলতার সাথে ব্লগের মিলন মেলা হয়েছে,হয়েছে পুরস্কার বিতরণী।
ই-বুক,হয়েছে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন সাহিত্য বিষয়ক প্রতিযোগীতা।পাঠে,মন্তব্যে,ব্রাউজে,পোষ্টে এখনো প্রথম সারির ব্লগের কাতারে-আর এসব কৃতিত্বের অধিকার আপনরা-আমরা।ব্লগার আছে বলেই ব্লগ আছে-তাই সোনেলা আজও নিন্দুকের মুখে ঝাটা দিয়ে স্ব-গর্বে বিশ্ব সাহিত্যাঙ্গণে সন্মানের সহিত বেচে আছে এবং আগামীতেও আপনাদের আমাদের আন্তরিকতায় ্সোনেলা মুখরিত থাকবে তার আপণ সৌন্দর্যে আপণ মহিমায়।সোনেলা কখনোই ব্লগার শুণ্য ছিলো না ।কালের পরিক্রমায় ব্যস্ততায় অনেকে না লিখলেও খোঁজ খবর রাখেন।সোনেলাকে নিয়ে গর্ববোধ করেন।দীর্ঘকাল ধরে যে ব্লগটি সুনামের সাথে চলমান তার বেশ কিছু পুরাতন ব্লগাদের পোষ্ট দেখে আসতে পারেন।
সোনেলা ব্লগ এর জন্ম মাস বা জন্মোৎসব উপলক্ষে স্মৃতির পট হতে কিছু স্মৃতি আজ এই পর্যন্তই আকঁলাম।দেখা হবে আবারও কোন একদিন-যদি বেচে থাকি।
শুভ জন্মদিন প্রিয় সোনেলা ব্লগ
শুভেচ্ছা অফুরন্ত প্রিয় সহ ব্লগারা
আর একটি কথা না বললেই নয়-জাতি আজ করোনা মহামারীর ক্রান্তিক্ষণ লগ্লে তাই যতই আনন্দ উল্লাস করি,যতই মিলন মেলায় যাই, যতই লেখালেখি করি অবশ্যই নিজের স্বাস্থ সু রক্ষা রেখে যেন করি।সবাইকে ব্লগ এর নবম বর্ষের অগ্র যাত্রায় শুভেচ্ছা শুভ কামনা জানাই।
৩২টি মন্তব্য
ছাইরাছ হেলাল
পুরনো সুহৃদের মধ্যে টিকে আছেন শুধুই আপনি ঠিক-ঠাক ভাবে।
করোনা কাল এর ব্যতিক্রম। প্রায় এক যুগ চাট্টিখানি কথা নয়, কেমন কেমন করে কেটে গেল,
কতশত ঋতু পার হয়ে আজ ও এক্ত্রে এক সাথে।
সব প্রতিকুলতা কেটে যাবে এ প্রার্থনা করি-ই।
মনির হোসেন মমি
ধন্যবাদ প্রিয়।আপনাদের একান্ত ভালবাসা আজও আমি আমিতেই আছি।সোনেলা ব্লগ সৃষ্টি না হলে হয়তো আমার এমন গৌরবময় অধ্যায় সৃষ্টি হতো না।আগামী দিনগুলোতেও যেন এক সাথে সুখে দুঃখে থাকতে পারি সেই আশা ব্যাক্ত করছি। অনেক মিস করেছি সোনেলাকে আর নয় চেষ্টা করব নিয়মিত পোষ্ট দেয়ার।ভাল থাকবেন।সুস্থ থাকবেন।
আলমগীর সরকার লিটন
অনেক অভিনন্দন ও শুভ কামনা জানাই মমি দা
মনির হোসেন মমি
অসংখ্য ধন্যবাদ প্রিয় কবি।আপনাদের পদচারণায় করোনকালেও সোনেলা পোষ্টে পাঠকতায় মুখরিত ছিল।এমনি করে পাশে থাকবেন সব সময়।ভাল থাকবেন।সুস্থ থাকবেন
শামীম চৌধুরী
ভাইজান
ফিচার ছবিটা মন কেড়ে নিলো।
আপনার অনুভুতি প্রকাশে প্রমান হলো আপনি মানেই সোনেলা। আর সোনেলা হচ্ছে আমাদের সকলে প্রাণ।
ভাল লাগলো।
শুভ কামনা রইলো।
মনির হোসেন মমি
ভাইজান,আপণি আমি সবাই মিলেই সোনেলা।সোনেলায় আগেও ছবি ব্লগ এর অপসন ছিলো কিন্তু পোষ্ট দেয়ার মতন তেমন কেউ ফটোগ্রাফর ছিলো না তাই ছবি ব্লগ অপসনটা শুন্যই থাকত।আপনার এবং কামাল ভাইয়ের আগমনে ছবি ব্লগ অফসনটার স্বার্থকতা মিলে-এটা একটা সোনেলার জন্য পরম পাওয়া।আমরাও গর্বিত আপনাকে পেয়ে। ভাল থাকবেন।সুস্থ থাকবেন।ধন্যবাদ।
সুপায়ন বড়ুয়া
ওয়াও !
ফিচার ছবিতে সবাইকে দেখে মনটা ভরে গেল।
যদি ও আপনার মতো সবার আসলে কঠিন সময় পাড়
হচ্ছে। তবু ও মানুষ বাঁচার জন্য করছে লড়াই।
সোনেলা অতিহ্য তুলে ধরার জন্য।
আপনাকে ধন্যবাদ ও শুভ কামনা।
মনির হোসেন মমি
ধন্যবাদ প্রিয়।সাথে থাকুন।ভাল থাকুন।সুস্থ থাকুন।
মোঃ মজিবর রহমান
ব্লগারদের ইতিহাস সমৃদ্ধ লেখা। ব্লগাররা নাস্তিক ম্যাডাম জিয়ার কুখ্যাত অন্যতম জঘন্য একটি ডায়ালগ। যা সমাজের, দেশের পরিবর্তন নিয়ে যারা অদম্য কাজ করত তাদের সাধারণ জনগনের কাছে, নিকৃষ্ট।, ধর্মভিরুর নিকট ব্লগারদের নাস্তিকে পরিনত করে দিল।
এটা ম্যাডাম জিয়ার গর্হিত অপরাধ।
সুন্দর লেখা।
মনির হোসেন মমি
এমন অনেক কাজই আছে যা এদেশের জনগনের বিপক্ষে ছিলো।সে জন্য দলটিও প্রায় শেষ।ধন্যবাদ প্রিয়।
মোঃ মজিবর রহমান
আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ। আল্লাহ সবাই মংগল করুক। আমিন।
সুরাইয়া পারভীন
পুরো লেখাটা খুব মনোযোগ দিয়ে পড়লাম। সোনেলায় আপনার আগমন এবং লেখালেখি নিয়ে জানলাম। দারুণ মজার ছিল কিন্তু আপুকে ভাইয়া বলে ডাকাটা।
সমস্ত বিপদ আপদ দূর করে সোনেলা এগিয়ে চলুক যুগ যুগ ধরে। সুন্দর হোক সোনেলার আগামীর পথ চলা
কঠিন সময় পেরিয়ে সুসময় দ্রুত আসুক সবার জীবনে
খুব ভালো থাকুন সবসময় ভাইয়া
মনির হোসেন মমি
ব্লগের নিক নামটি ছিলো ছদ্ম নামের তাই প্রথমে বুঝতে পারিনি বলে ভাইয়া ডাকতে হয়েছে।ভাল থাকুন।সুস্থ থাকুন।ধন্যবাদ।
সুপর্ণা ফাল্গুনী
আপনার লেখনীতে সোনেলার পুরো চিত্র দেখতে পেলাম। করোনা সত্যিই সবাইকে জীবন সংগ্রামের কঠিন পর্যায়ে নিয়ে এসেছে। এতো দিন পরে এসে সোনেলার সবকিছু তুলে ধরার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাই। আপনার সুন্দর, সুচিন্তিত মতামত এর মাধ্যমে যা লিখলেন তা সত্যিই অসাধারণ লেগেছে। সোনেলার জন্মমাসে সবার জন্য শুভকামনা ও শুভেচ্ছা রইল। আপনি ও ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন আর নিয়মিত লিখুন আমাদের জন্য। আপনার লেখা, মন্তব্য দুটোই খুব মিস করি।
মনির হোসেন মমি
ধন্যবাদ আপু।আশা করছি বেটে বলে মিলে গেলে নিয়মিত হতে পারব তাছাড়া এখন আর সোনেলা নিয়ে আমর ভয়ের কিছুই নেই যেহেতু আপনারা আছেন।ভাল থাকুন।সুস্থ থাকুন।
শবনম মোস্তারী
করোনা অনেক কিছু পালটে দিয়েছে আমাদের। সোনেলার জন্মমাসে সকলকে শুভেচ্ছা। সবার সব বিপদ কেটে যাক এটাই কামনা ভাইয়া।
শুভকামনা সবসময়।
মনির হোসেন মমি
ধন্যবাদ।ভাল থাকুন।সুস্থ থাকুন।
ইঞ্জা
এমন সময়ে আমরা কেউই ভালো নাই ভাই, আমি ফিল করি আপনার অবস্থা।
আপনি এই ব্লগের অনেক পুরাতন ব্লগার, আপনার এবং আপনাদের কাছ থেকে আমি অনেক কিছুই শিখেছি ভাই।
শুভকামনা রইলো।
মনির হোসেন মমি
কেন যে লজ্জা দেন ভাইজান।আপনি হলেন আমার ভাইজান আপনার কাছ হতে আমার আরো শেখার আছে।ভাল থাকুন।সুস্থ থাকুন।
ইঞ্জা
লজ্জা নয় ভাই, সত্যটা বলেছি, ভাইজান আছি থাকবো ভাই।
ভালোবাসা জানবেন।
আরজু মুক্তা
আপনার মননশীল, চিন্তাশীল লেখা অনুপ্রেরণা যোগালো। আপনার সু্স্বাস্থ্য কামনা করি এবং সকল প্রতিকুলতা কাটিয়ে উঠুন। নিয়মিত না হলেও একটা লেখা যেনো পাই মাসে।
যে কোন কাজে ত্যাগ তিতিক্ষা ছাড়া সম্ভব নয়। আর নিজের অবস্থান সুসংযত করতে হলে অন্যদের লেখা পড়া ও মন্তব্যের কোন বিকল্প নেই।
ভালো থাকবেন সবসময়।
ফিচার ছবি অভাবনীয় সুন্দর। শুভেচ্ছার ফুলঝুড়ি থাকলো।
মনির হোসেন মমি
ধন্যবাদের সহিত আপনার কথা রাখার চেষ্টা করব।ভাল থাকুন।সুস্থ থাকুন।
তৌহিদ
মনে হচ্ছে দীর্ঘদিন পরে আপনার লেখা পড়ে তৃপ্তি পেলাম। করোনাকালীন এই সময়টাতে আমাদের প্রত্যেকের জন্য কঠিন একটা সময় যাচ্ছে। এর মাঝেও সময় করে যারা সোনেলায় আসছেন নিয়মিত তাদের সাধুবাদ জানাই।
সোনেলায় আপনার আগমন, প্রথম লেখা প্রকাশ থেকে শুরু করে আদ্যপ্রান্ত বিস্তারিত জানলাম। আপনিও সব ঝামেলা মিটিয়ে আবার আগের মত নিয়মিত হবেন এটাই প্রার্থণা ভাইয়া।
শুভকামনা সবসময়।
মনির হোসেন মমি
ধন্যবাদ প্রিয় ভাইয়া।আসলে আমার ভল লাগার স্থানে যে কোন কঠিন সময়ে স্রষ্টা কাউকে না কাউকে যোগার করে দেন।তেমনি একজন আপনি ও ইঞ্জা ভাইজান।সংকট মুহুর্তে আপনাদের অবদান ভুলবার নয়।এমনি করে পাশে থাকবেন।ভাল থাকুন।সুস্থ থাকুন।
হালিম নজরুল
“জীবনে কারোর সাধ’ই পরিপূর্ণ একশ ভাগ পূরণ হয় না।যদি ডান পিঞ্জরটায় ভরা থাকে তবে বাম পিঞ্জরটায় থাকে ফাঁকা।তবুও জীবন চেষ্টা করে পাওয়ার চেয়েও আরো কিছুটা পেতে।”
———- কঠিন সত্য। তবুও চেষ্টা করব পাওয়া না পাওয়ার হিসাব না করে সামনে এগিয়ে যাবার। চমৎকার লেখার জন্য ধন্যবাদ। শুভকামনা রইল।
মনির হোসেন মমি
ধন্যবাদ প্রিয় কবি। ভাল থাকবেন।সুস্থ থাকবেন।
রেজওয়ানা কবির
আপনার অনুভূতিগুলো জেনে খুব ভালো লাগলো ভাইয়া।অসাধারণ স্মৃতিচারন।অনেককিছু শিখলাম।পিকচারটাতে নিজেকে দেখে বেশি ভাল লেগেছে,আমি একটু না খুব বেশি দূর্বল ছবি তোলার প্রতি 😋😋।ভালো থাকবেন সবসময়।
মনির হোসেন মমি
ধন্যবাদ আপু।সুস্থ থাকুন।ভাল থাকুন।জয়তু সোনেলা।
জিসান শা ইকরাম
অনেক কথা মনে করিয়ে দিলেন মনির ভাই।
সোনেলার প্রথম মিলন মেলায় উপস্থিত হয়েছিলেন সবচেয়ে বেশী ব্লগার। যাদের মাঝে অনেকেই আর ব্লগিং করেন না। টিকে আছি সেই সময়ের ব্লগারদের মাঝে আমি, ছাইরাছ হেলাল, আপনি, শিপু।
সেই থেকে সোনেলার একজন হয়ে আছেন আপনি। সময়ের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ একজন সুহৃদ্ আপনি সোনেলার।
একটি ব্লগের মডারেটর কারা তা কোনো ভাবেই প্রকাশ হওয়া উচিত নয়। এতে অন্য সবার ব্লগিং এ সমস্যা হয়। সোনেলার মডারেটরগন চেষ্টা করেন যাতে তাদের পরিচয় প্রকাশ না পায়। তারা কেউই কখনো বলেন না যে তারা মডারেটর। ব্লগারদের সাথে ব্লগারের সম্পর্ক থাকা উচিত লেখার ভিত্তিতে। যখনই এটি বন্ধুত্বে রুপ নেয়, তখনই একজন ব্লগার অন্য ব্লগারের লেখার সমালোচনা আর নিতে পারেন না।
আপনিই সোনেলায় প্রথম চারশত পোষ্টের মাইলফলক ছুঁয়েছেন। এটি ইতিহাস হয়েই থাকবে। আপনার সমসাময়িক পোস্ট গুলো ভালো হতো খুব। প্রচুর খেটে বিভিন্ন লিংক যুক্ত করে পোষ্ট দিতেন। বর্তমানে করোনার কারনে কিছুটা বিচ্ছিন্ন হয়ে আছেন ব্লগ থেকে। তবে আশা রাখি যে সমস্ত প্রতিকূলতা পেরিয়ে আপনি আবার পূর্বের মত ফিরে আসবেন সোনেলায়। সোনেলার প্রতি আপনার আবেগ এবং ভালোবাসা বুঝা যায় স্টিকি পোস্ট হওয়ায় আপনার চোখের পানি আসায়।
একজন ব্লগার হিসেবে সোনেলা আপনাকে পরিচিতি এনে দিয়েছে। আমাকেও সোনেলা ব্লগ একজন ব্লগারের পরিচিতি দিয়েছে। সোনেলার একজন ব্লগার আমি, এটিই আমার গর্ব।
ভালো থাকবেন মনির ভাই।
শুভ কামনা, শুভ ব্লগিং।
মনির হোসেন মমি
কৃতজ্ঞতার সহিত ধন্যবাদ প্রিয় ভাইজান।
সুস্থ থাকবেন ভাল থাকবেন চোখ ও দেহের যত্ন নিবেন।
উর্বশী
পাওয়া না পাওয়ার বেড়াজাল পেরিয়ে এগিয়ে যেতে হবে। কি পেলাম,কি পাবো সে হিসেব নিকেশ করার সময় নেই।সেটা তো অবস্থান বলেই দেয় বা দিবে। চমৎকার লিখেছেন। অনেক কিছুই জানা হলো। চারশত পোষ্টের মাইলফলক সৃষ্টি করেছেন,সেজন্য আন্তরিক অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা।
ভাল থাকুন,শুভ কামনা সব সময়।
মনির হোসেন মমি
ধন্যবাদ প্রিয় আপু।