৭৫ সালের পরে ভাবা যায়নি এদেরকে বিচারের আওতায় আনা যাবে। একজনের তো ঔদ্ধত্য তো সীমা ছাড়িয়ে গিয়েছিল। এমন একটি ধারনা হয়েছিল যে এদের বিচার তো দূরের কথা গ্রেফতার করলেই সরকার পতন হয়ে যাবে।মধ্য প্রাচ্যের মুসলিম দেশ সমূহের সমর্থন হারাবে বাংলাদেশ।
সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী,আলী আহসান মুজাহিদ, বাঙ্গালীর হৃদয়ে গ্রথিত দুই ঘৃণিত নাম। ১৯৭১ এ এই দুই রাক্ষস বাঙ্গালীর প্রতি কোন দয়া দেখায়নি। এরা বাংলাদেশের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছে। রাষ্ট্রপতি ক্ষমা করবেন কেন? তিনি তো বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি এবং প্রত্যাশা অনুযায়ীই প্রাণ ভিক্ষার আবেদন রাষ্ট্রপতি নাকচ করে দিয়েছেন। অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে, আজ রাতই এই দুই রাক্ষসের শেষ রাত।
আহা কি আনন্দ আকাশে বাতাসে \|/
সাকাচৌ আর মুজাহিদের ফাঁসী নিশ্চিত হবার পরে দেশের ফেইসবুক,ভাইবার,হোয়াটস এপ সরকার বন্ধ করে দিয়েছেন। এই বন্ধ করার চিন্তা যে বা যাদের মাথায় এসেছে, তারা যে ইন্টারনেট জগৎ সম্পর্কে সম্পুর্নই অজ্ঞ এটি প্রমাণ করেছেন। এদের ইন্টারনেট সম্পর্কে ধারনা একজন অজ্ঞ ফেইসবুক ব্যবহারকারীর মতই।প্রক্সি সার্ভারের যুগে এরা ফেইসবুক বন্ধ করে কিভাবে? প্লে ষ্টোরের ভিপিএন সম্পর্কে যদি এদের সামান্য ধারনা থাকতো তবে ভাইবার আর হোয়াটসএপ বন্ধ করার চিন্তা এদের মাথায় আসতো না। সাধারন ব্যবহারকারীরা এই দুই পিশাচ এর ফাসীতে আনন্দ করবে তার পথ বন্ধ করে দিল এরা। আর আমাদের মত সাধারণের একটু উপরের ব্যবহার কারীদের কাছে এরা পরিনত হল – একশত ভাগ খাঁটি বলদ হিসেবে।
= স্যার আমি লুবনা বলছি,কিভাবে সহায়তা করতে পাড়ি?
– আমি আমার পুরাতন ০১৭১১@@@@@@ নাম্বারটা আবার একটিভ করেছি, আমার ক্রেডিট লিমিট ছিল একহাজার টাকা।এখন এটি কমে তিনশত টাকা হল কেন? বাকী সাতশত টাকা গেলো কৈ?
= স্যার নাম্বারটা জিপির প্রথম দিকের নাম্বার।এমন নাম্বার এর ভ্যাল্যু আছে আজকাল। সাতশত টাকা আপনার ব্যবহারের সাথে সমন্বয় করা হয়েছে। এখন সবার ক্রেডিট লিমিট সমান তিনশত টাকা।
– আচ্ছা ধরুন আমার যদি কোন ব্যবহার না থাকতো, আমাকে কি সাতশত টাকা ফেরত দেয়া হতো?
= উম উম উম উম উম স্যার এ বিষয়ে আমি একটু জেনে আপনাকে কিছুক্ষণ পরে জানাচ্ছি।
– আমার এই প্যাকেজে কল রেট কতো প্রতি মিনিটে?
= স্যার প্রতি মিনিট একটাকা সাতচল্লিশ টাকা।
– আচ্ছা এই নাম্বার টা আপনাকে গিফট করলে আপনি এটি ব্যবহার করবেন?
= না স্যার এটি আমি ব্যবহার করবো না, এটির কল রেট বেশী।
– তাহলে আমি কেন এটি ব্যবহার করবো?
= স্যার এন্টিক এর মুল্য হয়না আসলে। আপনি একজন পুরানো মোবাইল ব্যবহারকারী, এটির একটি মুল্য আছে না? এক কাজ করুন স্যার, ৩ টি সুপার FNF সহ মোট নয়টি FNF করতে পারবেন এটি দিয়ে, আর শুধু কল রিসিভ করবেন এটি দিয়ে।
– আচ্ছা ঠিকাছে 🙂 আহা আমার এন্টিক নাম্বার 🙂
পাঁচ টাকার বিনিময়ে ৭৮ কেজি ওজন মাপলাম। ৭২ কেজির মধ্যে আনতেই হব।ভুড়ি নাকি সুখী, সম্পদশালী, আলসে মানুষের প্রমাণ।সুখী, সম্পদশালী, আলসে মানুষের প্রমাণের দরকার নেই আমার। এক ঘন্টা হাঁটতে হবে প্রতিদিন।ভুড়ির যা সাইজ তাতে ওটার ওজন হবে কম পক্ষে দশ কেজি। ছয় কেজি কমালেও তো ওটা থেকে যাবে। যাই হোক চিকনা চাকনা হবার কঠিন সংগ্রামে নামলাম।
কিভাবে যেনো ছিটকে গিয়েছিল অত্যন্ত প্রিয় মুক্তাটা।দূরে অপেক্ষমান থাকা মায়াদের মাঝে আমি আবার।জুনিয়র মুক্তাকে কোলে তুলে নিতে অনাবিল শান্তিতে হৃদয় পূর্ণ হয়।
সময়ে পরীক্ষিত মায়ারা ফিরে আসে,আবার কিছু মায়া হারিয়ে যায়।
৩৯টি মন্তব্য
আবু খায়ের আনিছ
সরকার ফেইজবুক, ভাইবার সহ অন্য অ্যাপসগুলো বন্ধ করে নিজেদের দূর্বলতাই প্রকাশ করেছে। রাষ্ট্র ক্ষমতার কোন সজ্ঞা যেমন হয় না তেমনি কূতনীতিক বিষয়েরও অভাব হয় না।
আমি নিজে সরকার ঘোষণা দেওয়ার পর থেকে ফেইজবুক সহ অন্য অ্যাপসগুলো ব্যবহার করা থেকে বিরত আছি, তবে বন্ধুদের মুখে শুনলাম অনেকেই ব্যবহার করছে। যদিও আমার নিজস্ব ভিপিএন আছে তারপরেও ব্যবহার করব না, বলতে পারেন রাষ্ট্রের প্রতি সম্মান দেখাতেই করব না।
আজকে শুনলাম কোন এক প্রতিমন্ত্রী (নাম জানি বলব না) বলেছে যারা ভিপিএন ব্যবহার করে বা অন্য ভাবে ফেইজবুক ব্যবহার করছে তাদের উপর নজরদারী করা হচ্ছে।
আগে থেকেই জানতাম এমন কিছু হবে। সরকার ত আর এমনিতেই বন্ধ করে দেয় নি, এবং রাষ্ট্রের সু-নাগরিক হিসাবে এটা ব্যবহার না করা দ্বায়ীত্বের মধ্যে পড়ে।
সরকার কূতনীতিক ভাবে কিছু একটা করতে চাইছে তাই ফেইজবুক ব্যবহার বন্ধ রেখেছে বলেই শুনেছি।
সে যাইহোক, জাতির কলঙ্ক মুছার পথে আরেক দাপ এগিয়ে গেল। আজ রাতেই আরো দুটোর চোখ বন্ধ হয়ে যাবে। ভাইয়ার সাথে সুর মিলিয়ে বলতে হয়, আহা কি আনন্দ আকাশে বাতাসে \|/ \|/ \|/
জিসান শা ইকরাম
চরম নির্বুদ্ধিতার পরিচয় দিয়েছে।
আমার ধারনা সরকারের উপর সাধারন মানুষ বিরক্ত হয়,
এই চিন্তা থেকে সরকারের অভ্যন্তরে থাকা সরকার বিরোধী লোকজন এই সিদ্ধান্ত নিতে প্রভাবিত করেছে।
আমি আনন্দ প্রকাশের জন্য প্রক্সি সাইট দিয়ে ফেইসবুকে গিয়েছিলাম
সরকার নিশ্চয়ই আনন্দ প্রকাশে বাঁধা দেয়ার জন্য এসব বন্ধ করেনি 🙂
আবু খায়ের আনিছ
ভাইয়া, সরকার জানে ফেইজবুক এভাবে বন্ধ করে দিলে কিছু মানুষ প্রক্সি সাইট দিয়ে ফেইজবুক ব্যবহার করবে, সরকার চাইলে এটাও বন্ধ করতে পারত কিন্তু করেনি, নিশ্চয় কারণ আছে।
অপরাধীরা যখন এগুলো ব্যবহার করে ক্রাইম করে তখন তারা সাধারণ আইপি দিয়ে বা এই দেশের আইপি দিয়ে ক্রাইম করে না, বাইরের দেশের আইপি দিয়েই ক্রাইম করে। সাধারণ আইপি বা দেশীয় আইপির আড়ালে এই আইপিগুলো খুজে বের করা একটু কঠিন। কিন্তু এখন যদি আইপিগুলো খুজে বের করতে যায় তাহলে অনেকটা সহজ হয়ে যাবে।
রাজনীতিক ভাবে চিন্তা করলে বলতে হবে, এই কর্মটা সাধারণ মানুষ ভালো ভাবে নেয় নি। আর রাজনীতিক জ্ঞান সম্পূর্ণ প্রতিটি মানুষই বলবে সরকার নিজের ব্যার্থতা প্রকাশ করেছে এই কাজ করে।
জিসান শা ইকরাম
যাদের জন্য এসব করা তারা এক মুহুর্তের জন্যও থেমে থাকেনি
তারা টেকনিক্যালি অনেক অগ্রসর
বাঁশেরকেল্লাই বন্ধ করতে পারেনা সরকার,ওটা বন্ধ করুক।
ঢালাও ভাবে বন্ধ করে সাধারন মানুষের বিরাগ ভাজন হয়েছে সরকার।
নাসির সারওয়ার
তিক্ত ঘৃণায় স্বাদ এখন তেতো। তাও খাবো, দেশের সাথে আমিও অপেক্ষায়। মুক্ত হোক আংশিক ক্রোধ।
লুবনা আপনার স্পর্শ পেয়ে মনে হয় ভালোই দিন কাটিয়েছে। সে এন্টিক এর ভ্যালু বোঝেন, মন্দ নয়।
লেখার শেষটা কেমন যেন রস বোদটায় বাগড়া বসালো। নাকি ভূল বূজলাম! একটু ঝাপসা ঝাপসা। মনে হয় হারিয়ে যাওয়া কিছূ ফিরে পাবার আনন্দ যার মাঝে আছে অনেক মায়া। মায়ারা থাকে, মাঝে মাঝে হয়তো দৃশ্যমান থাকেনা।
জিসান শা ইকরাম
সপ্তাহের দিন গুলোতে সব থাকে
হাসি আনন্দ দুঃখ কষ্ট
শুধু কি রসবোধ থাকে ? 🙂
ঠিক-‘ হারিয়ে যাওয়া কিছূ ফিরে পাবার আনন্দ যার মাঝে আছে অনেক মায়া। মায়ারা থাকে, মাঝে মাঝে হয়তো দৃশ্যমান থাকেনা।’
নাসির সারওয়ার
হাসিইতো খুঁজবো শুধু।
কি দরকার দুঃখ কষ্ট! চুলোও যাক ওসব…।
জিসান শা ইকরাম
সব কিছুই জীবনের অংশ কবি 🙂
নাসির সারওয়ার
আপনিও কবি হবার কথা মনে করিয়ে খোঁচাচ্ছেন! একদিন এর নিপাদ হবেই হবে।
ছাইরাছ হেলাল
অমূল্য এন্টিক ধুয়ে ধুয়ে পানি খেলে ভুঁড়ি কমে যাবে।
কিছু হারায় কিছু ফেরে কিছু আর ফেরে না,
এটাই নিয়ম।
রাজাকার নিপাত যাক।
জিসান শা ইকরাম
ভুঁড়ি কমার ফর্মুলা এখন আমার হাতেই তাহলে 🙂
পাঁচ মাসের পিচ্চিটা যে কত কিউট, যদি দেখতেন 🙂
নাসির সারওয়ার
ভুঁড়ির সাথে পিচ্ছিটারে টানেন ক্যান? ও বুজছি, আপনারে মনে হয় কিলাইয়া ফ্যাট ফাটাইয়া দিবো ঐ পিচ্ছি…
জিসান শা ইকরাম
হা হা হা হা , ঠিক ঠিক
মামার ভুঁড়ি লাইথ্যাইইয়া কমাইয়া দিতে পারে পিচ্চি 🙂
নাসির সারওয়ার
কিলই বা লাথি, দে কমাইয়া কয়েক কেজি।
সাবাস পিচ্চি! মায়া থাকুক প্রতিটাতে।
শুন্য শুন্যালয়
সাপ্তাহিকী পড়ে প্রথমেই সংবাদ শিরোনাম এমন পড়লাম, এরপর পুরোটা কই?
ফাঁসি কার্যকর করা হয়েছে, দিনের শুরুটা চমৎকার বলতেই হচ্ছে।
০১৭১১—নাম্বারটা এন্টিক বলতেই হচ্ছে, ১ সিরিজের। ৯ টা FNF করতে গিয়েতো মনে হয় হিমসিম খেয়েছেন, কারে রাইখা কারে করি। 🙂
এন্টিক নাম্বারের আনন্দে ভূড়ি কএক কেজি বেড়ে যাবে মনে হচ্ছে। প্রতিদিন এক ঘন্টা করে হাঁটতে হবে। ঘরে বসে প্রতিদিন যদি এক ঘন্টা করে এই ভাবনাটা ভাবেন তাহলেই ভূড়ি কমে যাবে।
বড় ছোট মুক্তার কথা শুনেছি কিন্তু জুনিয়ার মুক্তা? ছবি দেখতে চাই জুনিয়ার মুক্তার।
অভ্যাস খারাপ হইছে আমার, মায়ার কোন কথা শুনলেই অরুনি মায়া আপু ভাসে 😀 হায় আমার সোনেলা, কি হাল করেছিস আমার।
সাপ্তাহিকী তে তৃপ্তি মেটেনি, অন্তত সাতটা তো থাকবে, এত অল্পে হবেনা।
জিসান শা ইকরাম
এই দুই রাজাকারের ফাঁসী হওয়া বাঙ্গালীর জন্য অবশ্যই আনন্দের বিষয়।এদের দম্ভ স্বস্তি দিচ্ছিল না আমাদের। স্বাধীনতার পরে পরাজিত রাজাকারদের এমন দম্ভ বাংলাদেশের জন্য চরম অপমানের বিষয় ছিল।
FNF নির্বাচন করার সময়ে আসলেই হিমশিম খেতে হয়েছে।বাসার দুটো নাম্বারের পরে অন্য সাতটি নাম্বার নির্বাচনে সমস্যা।
ভুঁড়ি আসলেই এখন বেঢপ সাইজের হয়েছে।আজকেও অবশ্য পরিকল্পনার কথাই ভেবেছি 🙂 বাস্তবে না।
মুক্তার মেয়েকে জুনিয়র মুক্তা বলেছি।
অনেক বছর পরে দেখা ওর সাথে
সাথে আমার অন্য এক অত্যন্ত প্রিয় মানুষ
দুজনের সাথেই একসাথে দেখা, সাথে মুক্তার মেয়ে
এরাই তো আমার মায়া।
আপনি বলার আগ পর্যন্ত এমন ভাবনা তো মাথায়ই আসেনি।শব্দ পরিবর্তন করতে হবে দেখছি।শুন্যর পরিবর্তে লিখবো গোল্লা বা আন্ডা, মায়ার পরিবর্তে ‘ সুখদুঃখের বন্ধন’ — কেমন হয় বলুনতো?
সাপ্তাহিকী বেশী বড় হলে মানুষ পিট্টি দেবে।
এরপর মাসিক জিসান্স বুলেটিন দিমু।
অপার্থিব
একজন মানুষের মৃত্যুতে উদযাপনের কিছু নেই কিন্ত দীর্ঘ ৪৪ টি বছর ধরে অনেক প্রত্যাশার এই বিচার উদযাপনের কম করে হলেও ত্রিশ লক্ষ কারন আছে। আজকের রাতটি হোক এই ঐতিহাসিক ন্যায় বিচার উদযাপনের…
জিসান শা ইকরাম
একজন ঘৃণিত দেশের শত্রু,হত্যাকারীর ফাসীতে আনন্দ করতেই পারি আমরা
৭৫ এর পরে কেউ কি ভেবেছিলো এদের বিচারের আওতায় আনা যাবে?
সাকাচৌ যেভাবে সংসদে দাঁড়িয়ে আস্ফালন করেছে তা এই দেশের প্রতিই অপমান
স্বাধীন দেশে দেশের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করাদের গাড়িতে উড়েছে জাতীয় পতাকা।
এসবের পরে আবার এদের ফাঁসি
যত ধরনের আনন্দ আছে, সব দিয়ে এই দিবস উদযাপন করা উচিৎ আমাদের।
মারজানা ফেরদৌস রুবা
দীর্ঘ ৪৪ বছর পরে রায় কার্যকর সম্ভব হওয়ায় মনে প্রশান্তি এসেছে। যদি মাঝখানের ৪০ বছর বিচার প্রক্রিয়া থেমে না থাকতো তবে ইতিহাসের দায়মুক্তি বহুকাল আগেই ঘটতো।
৭৫ পূর্ববর্তী সময়ে ৬৫০জনের ফাঁসির রায় ঘোষিত হয়েও রায় কার্যকরের আগেই পট পরিবর্তন ঘটে। তারপরের ইতিহাস পালটে যেতে থাকে। দন্ডিত যুদ্ধাপরাধী, বিচারাধীন যুদ্ধাপরাধী, তদন্তাধীন যুদ্ধাপরাধী সকলে ছাড়া পায়।
৪৪ বছর পর শহীদদের আত্মা শান্তি পাচ্ছে আর আমরা পাচ্ছি কিছুটা হলেও ঋণ শোধের শান্তি।
জিসান শা ইকরাম
আপনার মন্তব্যের সাথে একমত।
৭৫ পরবর্তী সময়ে দেশের শত্রু আর মিত্রদের অবস্থান পালটে দেয়া হয়েছিল সরকারী ভাবেই।
এক একটি শীর্ষ রাজাকারের ফাঁসী হচ্ছে আর আমরা আনন্দিত হচ্ছি, শহীদেরা পাচ্ছেন শান্তি।
ছাইরাছ হেলাল
সবই মায়া আর মায়া,
তবে সব মায়া সবার সয় না, বুঝতে হপে।
তবে ফেরাফিরি ভালই, ফিরুক সবাই আপন ঘরে আপন মনে।
জিসান শা ইকরাম
আন্তরিক মানুষেরা ফিরে আসে একসময়
অন্তরের টানে।
নাসির সারওয়ার
জী। আসে মনে হয় কিসের যেনো টানে।
অরুনি মায়া
আমি ন্যায় বিচারের সাথে | বিচার যা হয়েছে তা যেন ন্যায়সঙ্গত হয় | আল্লাহ্ সব দেখছেন | যা ঘটেছে তা যেন দেশের জন্য মঙ্গল বয়ে আনে |
জিসান শা ইকরাম
বিচার ন্যায় সংগতই হয়েছে
রাষ্ট্রপতির কাছে প্রান ভিক্ষার সময় এরা এদের সব অপরাধ স্বীকার করেই প্রান ভিক্ষা চেয়েছে
আমরা দেশের মঙ্গলের জন্য আল্লাহর দরবারে প্রার্থনা করবো।
তানজির খান
কলঙ্ক মুক্তির আরেক ধাপ এগিয়ে গেলাম আমরা এই ফাঁসি কার্যকারের মাধ্যমে। সবাইকে অভিনন্দন এই উপলক্ষে। জিশান ভাই, প্রতি সপ্তাহেই এই রকম কলঙ্ক মুক্তি হলে কি ভালই না লাগত! আপনার এমন সপ্তাহ বারবার আসুক, সেই কামনা রইল।
জিসান শা ইকরাম
প্রতি সপ্তাহে!
আবার কতদিন এমন আনন্দের জন্য অপেক্ষা করতে হবে কে জানে?
তানজির খান
হুম তা ঠিক। তবে যা শুনছি ১৫ ডিসেম্বরের আগেই নিজামীর রিভিউ শেষ হবে। আর শেষ হলেই কল্লা ঝুলে যাবে। তখন না হয় সব পুষিয়ে দিবেন।
জিসান শা ইকরাম
তাহলে তো আর বেশী দিন বাকী নেই 🙂
দীপংকর চন্দ
‘তোমার উপলব্ধিকে আবৃত করে রাখে যে খোলস, বেদনাই তাকে বিদীর্ণ করে-’ কাহলিল জিবরান
শুভকামনা অনিঃশেষ।
ভালো থাকবেন। অনেক অনেক ভালো।
জিসান শা ইকরাম
আপনিও ভালো থাকুন সারাক্ষন -{@
ব্লগার সজীব
আমিও লিখতে চাই এমন লেখা,পাক্ষিক দিয়েই আরম্ভ করবো :)একলেখায় কত প্রসঙ্গ এলো,কোনটা রেখে কোনটা বলি।এমন লেখা আরো চাই।
জিসান শা ইকরাম
লিখুন লিখুন
পাক্ষিক,মাসিক,বাত্সরিক
যত খুশী তত।
অন্তরা মিতু
ফাঁসি উদযাপন করার আনন্দ ফেইসবুক না থাকায় কিছু কম হয় নাই আমার 🙂 \|/ \|/ \|/
আপনার সাপ্তাহিকী ভালো হইসে, তবে বারবার পইড়াও একটা বিষয় বুঝলাম না । সঠিক কইরা বলেন, “মায়া” কে? কমেন্ট পইড়া একটু আইডিয়া হইসে, তবু সন্দেহ লাগতেসে….. আপনি নিজমুখে বলেন। ;?
জিসান শা ইকরাম
হুম আনন্দ তো দেখতে পাচ্ছি।
শ্নেহের, শ্রদ্ধার সম্পর্ক গুলোই মায়া
যেমন তুমি আমার একজন মায়া
এটি কোন নাম নয়, সম্পর্কের গভীরতায় নেয়া একটি সম্পর্ক।
অনেক দিন পরে দেখে ভালো লাগলো……
নীতেশ বড়ুয়া
গো.আ’র ফাঁসী মোকুফ হলো আমার জন্মদিনে আর সেই থেকে ছোটবেলা থেকে রাজাকার নাম দিয়ে চিনে নেওয়া এই পশুর এমন বিচারের সাথে সাথে আমার জীবনের কালো পাতারও শুরু হয় আর যেদিন সাকা, মুজার ফাঁসী বহাল হলো সেদিন সেই কালো পাতার পরে নতুন পাতার দেখা পেলাম। এই বহাল রায়ে আমার খুশী অন্যখানে, এই সাকাকেই প্রধাণ অতিথি করে আমাদের মতো কিছু মানুষকে স্নাতকোত্তর সনদ প্রাপ্তির জন্য সম্মাননার সনদ আনতে বলা হয়েছিল তার হাত থেকেই, তাই প্রত্যাখ্যান করেছিলাম সেদিন প্রচন্ড অপমানে। রায় বহালে আমার ব্যক্তিগত অপমানের প্রতিশোধ/বিচার পেলাম অবশেষে। সেইসাথে জীবনে নতুন করে আলোর দেখা।
আমি খুশী অনেক। তবে-
ইদানীং জিসান ভাইয়া আপনি দিনলিপির নামে হাইলাইটস পড়াচ্ছেন আমাদের :@
জিসান শা ইকরাম
রাজাকারদের প্রতি এই ঘৃণা অব্যাহত রাখতে হবে, থাকবে প্রজন্মের পর প্রজন্ম……
হাইলাইটস না দিয়ে পুরো লেখা দিলে রোজ একটি লেখা দিতে হয়
ব্যস্ততার কারনে আসলে এত লেখা সম্ভব হয়না, ইচ্ছে থাকলেও 🙂
শুভ মালাকার
সৃষ্টির শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত “মানুষ” ওদের “জানুয়ার” বলেই আখ্যা দিবে। কেন-না পশুরা কখনই, “জননী জন্ম ভুমিশ্চ স্বর্গাদপি গরীয়সী” কথাটির মানেই বুজতে পারেনা। তাই এদের সবাই আজীবন ঘৃণা করবে আর আমিও।
জিসান শা ইকরাম
ঘৃণা অব্যাহত থাকবে প্রজন্মের পর প্রজন্ম।