সাক্ষাৎ খুব অল্প সময়ের,তবু এমনভাবে গেঁথেছে অন্তরে..
যেমন করে সাজানো প্রতিটা শব্দ ‘সোনেলার জলসিঁড়ি দিগন্তের তীরে।
রক্ত ও প্রেমের সম্পর্ক ছাড়া আরও এক সম্পর্ক রয়েছে যেটাকে আত্মার সম্পর্ক বলে।
আর এই সম্পর্ক কখনোই কমে না যা বাড়তে থাকে।
স্বল্প পরিধির অভিজ্ঞতায় তারমধ্য সোনেলায় যেটুকু পেয়েছি এখনো অবধি,
অসংখ্য লেখকের অনুভূতি দিয়ে গাঁথা অক্ষরমালা এ যেন আমার ব্যথা সারানোর দারুণ মহৌষধি।
কলমের জন্মদাতা বহুজন হয়,যারা হারিয়ে গিয়েছে ব্যর্থতায়,
সোনেলার জলসিঁড়ি দিগন্ত তাদের নতুন করে পথ দেখায়।
চলে আসি প্রাসঙ্গিকে একটা নিদারুণ অনুভব নিয়ে,
যাদের হাত ধরে আমার অগ্রযাত্রা সোনেলার পথে।
..
বহুদিন থেকে ফেইসবুকে লিখে যাচ্ছি মনের আনন্দে কখনো কবিতা কখনো অনুকবিতা কখনো বা হাস্যরসাত্নক গল্প। যাইহোক স্বল্প জ্ঞান নিয়ে একে একে নিজের অভিজ্ঞতার কথা যাচ্ছি লিখে নিজের ফেইসবুক ওয়ালে। প্রায় দুবছর অতিক্রম।
ব্লগ সম্পর্কে কোনো ধারনাই ছিলোনা টেলিভিশনে, খবরের কাগজে দেখি তখন ব্লগার হত্যার ঘটনা।
ব্লগার কি? এর আলাদা বিশেষণটা কি? কিছুই বুঝে উঠতে পারি নি তখনো।
একদিন আমার ফেইসবুক পোস্টে ব্লগার সাবিনা ইয়াসমিন দিদি প্রথম মন্তব্য করলেন। আমার ভীষণ ভালো লাগলো। মনেমনে ভাবলাম যাইহোক বড়মাপের একজন লেখক ব্লগারের মন্তব্য আমার পোস্টে বেশ আনন্দে ভরপুর মন। একে একে আমার লেখা এইভাবে ফেইসবুকে লিখে যাচ্ছি একেরপর এক মন্তব্য পেয়ে যাচ্ছি।
আহ্বান!
প্রদীপ তুমি আমাদের ব্লগে লিখো না কেন?
আমি!
ব্লগে লিখলে ব্লগার হতে হবে মস্তক কবে কোনদিন কে জানি কর্তন করে নিবে।
মনেমনে ভাবলাম না এসবে আমি নেই। হয়তো আমার বিপদ ডেকে আনছেন উনি ( সাবিনা ইয়াসমিন দিদি )
কোন কথা নেই চুপচাপ।
রাত্রিবেলা একা একা ভাবছি ব্লগ ব্লগ ব্লগার।
এইতো কয়েক বছর আগে ব্লগে পত্রিকায় দেখেছিলাম ব্লগার অনন্ত,অভিজিৎ আরও কত ব্লগারদের কে নির্মমভাবে কুপিয়ে হত্যা করেছে কে বা কারা।
না ব্লগে লিখব না।
আমার ফেইসবুক ওয়ালে লেখালেখিটা বেশ ভালো।
রাত্রি প্রায় ব্লগ ব্লগ বলে ঘুমিয়ে পড়লাম।
পরেরদিন ঠিক সন্ধ্যাবেলা আমন্ত্রণ এসেছে ব্লগে লিখার জন্য। মনেমনে ভাবলাম আর যাইহোক ব্লগে লিখব। যদি না লিখতে পারি হয়তো সেখান থেকে কিছু শিখতে পারব। শিখার আগ্রহ আমার ছোটবেলা থেকে।
তারপর্বে সাবিনা ইয়াসমিন দিদি আমায় বললেন
প্রদীপ তুমি তোমার লেখাগুলো আমার সোনেলায় পোষ্ট করো প্লিজ। আমি তোমাকে আমার ব্লগে দেখতে চাই।
তাই প্রথমে “প্রকৃতি প্রেম” কবিতার মাধ্যমে আমার সোনেলা ব্লগে যাত্রা।
সাবিনা ইয়াসমিন দিদি বললেন প্রদীপ তোমার নাম বাংলায় লিখে দাও। আর একটা ছবি দাও। আইডি করে তোমাকে পাসওয়ার্ড আর ইউজার নেম পাঠাবো।
আমি বললাম ঠিক আছে দিদি।
আরও কিছু জানতে বা কোনো কিছু বুঝতে সমস্যা হলে ইকরাম জিসান সাহেব কে জিজ্ঞেস করবে।
উনাকে তো আমি চিনি না কোথায় কেমন করে পাই!
আর মনেমনে ভাবলাম ঝামেলায় পড়লাম কি না।
সাবিনা ইয়াসমিন দিদিকে বললাম উনাকে কিভাবে পাই?
বললেন তাঁকে ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠাও। তিনি তোমাকে সুন্দর ভাবে ব্লগের সব বুঝিয়ে দিবেন।
ঠিক আছে দিদি।
তাই সাথে সাথে রিকুয়েস্ট পাঠিয়ে দিলাম ইকরাম জিসান দাদাকে ।
একে একে কথোপকথন চলছে আমাদের। ইকরাম জিসান দাদার একে একে অমায়িক কথা শুনে মন ভরে গিয়েছে।
আইডি নিয়ে ব্লগে কিছুতেই লগইন করতে পারছিলাম না। জিসান দাদা একে একে বলতে লাগলেন আমায় কিভাবে কি করতে হবে।
জিসান সাহেব ধৈর্য ধরে স্ক্রিন শর্ট দিয়ে দিয়ে বুঝিয়ে দিলেন কিভাবে লগইন করবো।
নিজের অজ্ঞতার জন্য বারবার ব্যর্থ হতে লাগলাম।
তবুও হাল ছাড়িনি লগইন করতে হবে আজ আমাকে।
জিসান দাদা এতো ধৈর্য সহকারে আমাকে বুঝিয়ে দিতে লাগলেন আমি প্রায় হতবাক হয়ে গিয়েছি। উনার এতো ধৈর্য?
বাহ্
যা কোনকিছু দিয়ে এতে ভূয়সী প্রশংসা করা আমার পক্ষে সম্ভব নয়। অত্যন্ত শ্রদ্ধ্যাভাজন পূজনীয় ব্যক্তি জিসান দাদার মহানুভবতা দেখে আমার নতশির।
যা কোনকিছু দিয়ে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করা আমার দ্বারা সম্ভব হবে না।
রাত্রি প্রায় এগারোটা গড়িয়ে।
ব্যাস্…… করলাম লগইন।
আহ্
কি আনন্দ।
ব্লগে প্রথম কবিতা পোস্ট দিয়ে যাত্রা শুরু।
একে একে আসতে লাগলো মন্তব্য আর অভিবাদন।
দেখে পেটভরে গিয়েছে।
ইকরাম জিসান দাদার কারিগরি দক্ষতার কথা আমি অনেকের কাছে গল্প করেছি।
যার তুলনা হয়না।
মন আজও ছুটে চলে এই প্রিয় দাদার সাথে দেখা করতে। যখন ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত হয়েছিলেন তা শুনে মন বেশ খারাপ লাগছিলো। সৃষ্টিকর্তার নিকট দুহাত তুলে আশীর্বাদ করতে লাগলাম প্রিয় দাদার সুস্থতার জন্য।
অসুস্থতার জন্য অনলাইনে জিসান দাদা সক্রিয় ছিলেন না তাই শ্রদ্ধ্যাভাজন তৌহিদুল ও ইঞ্জা দাদা কাছ থেকে খুঁজ নিতাম জিসান দাদার অবস্থা।
সৃষ্টিকর্তার নিকট প্রিয় দাদার জন্য সবসময় প্রার্থনা করি সর্বদা যেনো ভালো থাকেন সুস্থ থাকেন।
সোনেলা ব্লগে এসেই বুঝলাম ব্লগ কি এবং কেমন? পরিচ্ছন্ন,পরিপাটি এক বিশাল উঠোন। এ উঠোনের সব সদস্য একে অপরের আত্মজন।
ব্লগ সম্পর্কে আমার কখনো অভিজ্ঞতা ছিলোনা।
বলতে পারেন আমায় ডিজিটাল বিষয়ে গন্ডমূর্খ!
সাবিনা দিদি আমায় প্রায় বলতেন প্রদীপ তুমি ভালো লিখো।
এই কথাশুনে একটু প্রাপ্তি জাগলো মনের মধ্য আর ভাবলাম আমি আজ হতে একা নয় আমি আজ একা থেকে সহস্রের পথে উত্তরণ।
এতো বড়মাপের লেখকগণ পেয়ে আমি সত্যিই মুগ্ধ।
সত্যিই আমি জানতাম না সোনেলা কি? জানতাম না সোনেলার ইতিহাস।
সোনেলার জন্মমাস উপলক্ষে বিজ্ঞ ব্লগারগণের পোষ্ট পড়ে জানতে পারছি সোনেলা জন্মের আদ্যোপান্ত ইতিহাস।
লেখালেখির জগতে আমি খুবি অজ্ঞ এবং খুবি ক্ষুদ্র।
সোনেলার জন্মমাস শেষান্তে,অনেকেই সোনেলার জন্মমাস নিয়ে জ্ঞানগর্ব লেখা লিখেছেন যা আমার এই ক্ষুদ্র ও স্বল্পজ্ঞান নিয়ে লিখে যাওয়া সম্ভব নয়।
তাই সকল শ্রদ্ধেয় ব্লগারগণের প্রতি আমার বিনীত অনুরোধ আমার কোথাও লিখতে ও সোনেলার ধারাবাহিক বিবরণে ভুলত্রুটি হলে সুন্দর ক্ষমা দৃষ্টিতে দেখবেন।
সকল শ্রদ্ধেয় ব্লগারগণের কাছে আমি অনেকটা ঋৃণি।
সোনেলার শুভ জন্মমাস উপলক্ষে আমার লেখা শেষপর্যায়ে তাই নিজের ছোটভাই মনে করে ক্ষমা করে দিবেন।
প্রিয় সোনেলার জন্মমাসে রইলো সোনেলার জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও শুভকামনা। সকল লেখকের প্রতি রইলো শ্রদ্ধ্যা,ভালোবাসা ও শুভেচ্ছা।
ভালো থাকুন,সোনেলায় থাকুন।
সুস্থ থাকুন,সোনেলায় সৃজনশীল হয়ে থাকুন।
রোদ্দুর সোনালী
…
সোনালী রোদ্দুরে দিগন্তের জলসিঁড়ি বেয়ে,
ফুটেছিল শিউলি কোন এক শরতের অভিসারে।
সোনলার জলসিঁড়ির দিগন্তে পড়িবার তরে,
অভিমানে আছে পড়ে স্নিগ্ধ সকালে।
প্রেমময়ী সাঁজিয়েছে তাহার নামের চন্দ্রবন্ধনী,
ধীর লয়ে যার আগমনী।
আপনমনের চন্দ্রবন্ধনী গ্রথিত সোনেলার মাঝে,
মনমাঝে রোদ্দুরের মূরতি বাঁজে।
শরতের চোখে বহে ছিলো চঞ্চলা প্রেম,
অপেক্ষারত সোনেলা কবে আসবে তার ঘনশ্যাম।
.
সহস্তে কারুকাজ।
ছবি সোনেলার জন্য উৎসর্গ।
১৪৩৩জন
১২৪০জন
২৭টি মন্তব্য
তৌহিদ
সোনেলার প্রতি তোমার ভালোবাসা দেখে সত্যিই মুগ্ধ হলাম দাদা। এভাবেই পাশে থেকো সবসময়।
শুভকামনা রইলো।
প্রদীপ চক্রবর্তী
প্রাপ্তি দাদা।
অজস্র ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা রইলো।
খুশি হবো দাদা না বলে ছোটভাই বলে সম্মোধন করলে।
মোঃ মজিবর রহমান
সোনেলার প্রেম বড়ই আত্বজ ও আক্রশনীয়।
সোনেলা বাধে হ্রিদয়ের অভ্যন্তরে। সোনেলার আগামিদিনের উজ্জ্বল নখত্র আপনারা। শুভেচ্ছা রইল সকল ব্লগার ও প্রতিসঠাদের প্রতি।
মনির হোসেন মমি
অসাধারণ ভাইয়া। ছবি লেখা কবিতা এক কথায় চমৎকার পোষ্ট।বলা যায় সোনেলা আপনাকে পেয়ে খুবই গর্বিত। দারুণ দারুণ দারুণ।।।
প্রদীপ চক্রবর্তী
প্রাপ্তি দাদা।
অজস্র ধন্যবাদ।
অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও শুভকামনা রইলো।
আরজু মুক্তা
কবিতা মুগ্ধ করেছে। ভালো লাগলো। এভাবে সোনেলার পাশে থাকবেন। আর আমরা মুগ্ধ হয়ে আপনার লিখা পড়বো।
প্রদীপ চক্রবর্তী
প্রাপ্তি দিদি।
অজস্র ধন্যবাদ ও শুভকামনা।
সাবিনা ইয়াসমিন
তুমি তোমার নামের মতো করেই আলো ছড়িয়ে দিচ্ছো এই উঠোনে। সুন্দর লেখনি, আলোকিত মন আর নিপুণ ব্যাবহারের কারনে নিজের স্থান করে নিয়েছো আমাদের সবার অন্তরে। ভালো থাকো সারাক্ষন, দোয়া ও ভালোবাসায়। শুভ কামনা অজস্র তোমার জন্যে ❤❤
প্রদীপ চক্রবর্তী
অনেকটা প্রাপ্তি দিদি।
আপনার হাত ধরে সোনেলায় আমার অগ্রযাত্রা।
আপনি না হলে এই সোনেলা ব্লগ সম্পর্কে কিছুই জানতে পারতাম। আপনাদের মত ভালোমানের লেখকের লেখা পড়ার সুযোগ পেতাম না প্রিয় সোনেলার উঠোনে।
অজস্র ধন্যবাদ।
অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও শুভকামনা রইলো দিদি।
প্রদীপ চক্রবর্তী
অনেকটা প্রাপ্তি দিদি।
আপনার হাত ধরে সোনেলায় আমার অগ্রযাত্রা।
আপনি না হলে এই সোনেলা ব্লগ সম্পর্কে কিছুই জানতে পারতাম না। আপনাদের মত ভালোমানের লেখকের লেখা পড়ার সুযোগ পেতাম না প্রিয় সোনেলার উঠোনে।
অজস্র ধন্যবাদ।
অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও শুভকামনা রইলো দিদি।
ইঞ্জা
সুন্দর কাব্যিকতার সাথে সাথে সোনেলাকে নিয়ে স্মৃতিচারণ খুব ভালো লেগেছে ভাই, এইভাবেই আমরা সবসময় সোনেলার পরিবারের হয়েই থাকবো এই প্রার্থনা রইলো।
জয় হোক সোনেলার।
ধন্যবাদ দাদা। 😍
প্রদীপ চক্রবর্তী
প্রাপ্তি দাদা।
অজস্র ও ধন্যবাদ ও শুভকামনা।
ইঞ্জা
কৃতজ্ঞতা জানবেন দাদা। 😊
বন্যা লিপি
আসছি পরে।
প্রদীপ চক্রবর্তী
নিশ্চয় দিদি।
ছাইরাছ হেলাল
সোনেলার আপনি, আপনার সোনেলা।
এমন করে না বললে হয়ত আমাদের অনেক কিছুই অজানাতে-ই থেকে যেত।
এমন ফুলের উৎসর্গ দেখে সত্যি ভাল লাগল।
একজন কবির পক্ষেই এমন দিনে এত্ত সুন্দর করে নিজেকে প্রকাশ সম্ভব।
লিখুন মনের আনন্দে, যেমন লিখছেন প্রতিনিয়ত।
প্রদীপ চক্রবর্তী
প্রাপ্তি দাদা।
অজস্র ধন্যবাদ ও শুভকামনা।
শুভ জন্মদিন সোনেলা ❤❤❤❤
নিতাই বাবু
সোনেলার প্রতি আপনার এমন ভালোবাসা ক’জনের মধ্যে আছে? আপনার নিজের ভাবনা এবং ব্লগে প্রবেশ নিয়ে লেখা পড়ে সত্যি মুগ্ধ হয়েছি। আপনার জন্য শুভকামনা সবসময়।
প্রদীপ চক্রবর্তী
প্রাপ্তি দাদা।
অজস্র ধন্যবাদ ও শুভকামনা।
শুভ জন্মদিন সোনেলা ❤❤❤❤
সাবিনা ইয়াসমিন
কাল খেয়াল করিনি। আজ লেখাটা আবার পড়তে গিয়ে আমার চোখ এখানে আটকে গেছে!!!!
” ব্লগে লিখলে ব্লগার হতে হবে মস্তক কবে কোনদিন কে জানি কর্তন করে নিবে।
মনেমনে ভাবলাম না এসবে আমি নেই। হয়তো আমার বিপদ ডেকে আনছেন উনি ( সাবিনা ইয়াসমিন দিদি ) ”
তুমি আমায় কল্লা কাটা ভেবেছিলে প্রদীপ !!!! 😱😱
প্রদীপ চক্রবর্তী
হাহাহা দিদি 😃😁
প্রথমে ভাবছিলাম।
এখন তা গুজব😒
হৃদয়ের কথা
চমৎকার বর্ণনায়, সাবলীল ভাবে লিখে গেলেন সোনেলায় কিভাবে এলেন। সাথে সোনেলাকে নিয়ে চমৎকার একটি কবিতা। লেখাটি যে মন প্রাণ উজার করে লিখেছেন তা বুঝতে পারা যায়। ব্লগার নিয়ে আমারো একসময় খুব ভীতি কাজ করতো।
আপনার ধারাবাহিক উপন্যাসটি পড়া হয়নি প্রথম হতে। পড়ে ফেলবো এক সময়। শুভেচ্ছা আপনাকে।
প্রদীপ চক্রবর্তী
প্রাপ্তি
অজস্র ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা।
অনেক অনেক শুভকামনা রইলো।
জিসান শা ইকরাম
এমন প্রশংসা করেছো যে রীতিমত লজ্জায় পরে গেলাম।
তোমার লেখার প্রতি প্রচন্ড আগ্রহ বুঝতে পেরেছিলাম আমি তোমার মেসেজের কথায়,
আগ্রহ না থাকলে এমন তুমি জিজ্ঞেস করতে না,
সোনেলা মূলত আগ্রহী আন্তরিক ব্লগারদের খুবই মূল্যায়ন করে,
এটি আমার দায়িত্ব প্রদীপ।
তোমাকে সোনেলায় আনার মূল ক্রেডিট আসলে সাবিনা ম্যাডামের।
তিনিই তোমার লেখা দেখে তোমাকে বাছাই করেছেন।
সাবিনা ম্যাডাম মুক্তো চেনেন, তাই খুঁজে এনেছেন মুক্তো সহ ঝিনুক 🙂
লেখা খুব ভালো হয়েছে প্রদীপ,
শুভ ব্লগিং।
প্রদীপ চক্রবর্তী
প্রাপ্তি ।
অনেক অনেক শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা দাদা।
অফুরন্ত শুভেচ্ছা ও শুভকামনা।
ব্লগ জগতে আপনার মত একজন মুক্তমনের অভিভাবক পেয়ে সত্যিই আমি গর্বিত।
শুভ ব্লগিং
জিসান শা ইকরাম
সোনেলার ইংরেজীর আদ্যাক্ষর S ফুল দিয়ে বানালে,
আজ ব্লগের ফুলের সৌরভ ছড়াচ্ছে 🙂
প্রদীপ চক্রবর্তী
সোনেলা ফুলে ফুলে সুশোভিত।
তাই আজ ব্লগে ফুলের সৌরভে সোনেলার গৌরব বেড়েছে।
বেশ ভালো লাগছে দাদা আজকের এই সোনেলার ফুলের সৌরভে।