
“বাদবাকি বুঝায় দেন ভাই,
আরে ভাই,শব্দার্থ তো বুজছি কিন্তু সারমর্ম টা বুঝি নাই।”
শীত ভোরে,
একটু তাকিয়ে দেখুন, কুয়াশা সকাল কেমন লাগে?
হোক তা শহুরে অঘুম-ঘুম চোখে;
গেঁয়ো পথের গ্রাম্যতা এড়িয়ে যেতে যেতে কুয়াশা ভেদ করে
সুপারি বা নারকেল গাছের পার্থক্য কী করে বুঝি?
শীত সকালের গ্রাম্য হাঁটে পথ-শিশুদের সাথে বসে থাকতে
সুখ সুখ লাগে নাকি?
ঘোলা জলের নদী তীরে বসে/দাঁড়িয়ে কী এমন খুঁজি?
প্রমাণ সাইজের আরশি সামনে সটান দাঁড়িয়ে খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে
দেখলে কী দেখা যায়! কেউ কি আমাকে একটু বুঝিয়ে দেবে?
“এই লেখাটি ইট্টু কঠিন লাগছে।”
পৌষের হিম-কুয়াশায় নির্ঘুম-লিখিয়ের অকস্মাৎ হারিয়ে ফেলা
ছুঁয়ে যাওয়া স্বপ্ন-সিঁড়ির এক-ঝাঁক রূপকথার হিসেব…….
উথালপাথাল স্রোতের টানে দিক হারিয়ে ফেলা
মাঝি-ই জানে কষ্টের হিসেব…
অন্ধ-অরণ্যের সাদা কাশবন বা প্লাবিত জ্যোৎস্না কেমন করে কথা কয়!….
পদ্মায় ছুটে চলা ঝাঁক ইলিশের গন্তব্য জানা!…….
নিমেষে বিষণ্ণ হৃদয়ের দু’হাতে কতটুকু ঘূর্ণি বাতাস জমা রাখে
বিলম্বের অপরাহ্ণ ছায়ায়,
এ-সব, সবার হিসেব এট্টু কঠিন বলেই জানি;
৩৬টি মন্তব্য
সুপর্ণা ফাল্গুনী
শব্দার্থ তো বুজছি কিন্তু সারমর্ম টা বুঝি নাই। আমারে ও বুঝিয়ে দেন। অসম্ভব সুন্দর লেখনী ,চমৎকার শব্দের গাঁথুনি। ধন্যবাদ ভাইয়া
ছাইরাছ হেলাল
আরে! আমি বুঝিনি বলেই তো আপনাদের কাছে জানতে চাইছি!
ইট্টু বুঝিয়ে দিন প্লিজ লাগে!
মনির হোসেন মমি
মামা কলা খামু
এই নে
কেমনে খামু?
ছুইল্লা খা
ছুইল্লা দেও….আমাগো অবস্থা হইছে এরকম।
কী আর করবেন !একটু ছুইল্লাও দিয়েন।
সুপর্ণা ফাল্গুনী
ঠিক একদম ঠিক।
ছাইরাছ হেলাল
আহারে! আমারে কেউ কিছু বুঝাইয়া দেয় না।
ছাইরাছ হেলাল
আপনিও কিন্তু কিচ্ছু বলেন নি!
জিসান শা ইকরাম
আপনার লেখা কঠিনই লাগে।
শব্দে শব্দে জোড়া দিয়ে কি হয়, তা শিখান লাগবে।
আমিও শাহরিন এর সাথে আছি 🙂
ছাইরাছ হেলাল
হুম, আমার লেখা তো কঠিন মনে হবেই!
আমার চেয়েও কঠিন আর জোড়া দেয়া লেখা তো তড়তড়িয়ে পেরিয়ে যান!
তখন কঠিন কৈ থাকে!
অন্যদের দলে টানা নিষেধ!
সুপর্ণা ফাল্গুনী
🤣🤣🤣🤣🤣 কিচ্ছু কমুনা 🤭🤭🤭🤭🤭
ছাইরাছ হেলাল
কৈবেন্না ক্যা বুঝাইয়া দ্যান!
সুপর্ণা ফাল্গুনী
হুম, আমার লেখা তো কঠিন মনে হবেই!
আমার চেয়েও কঠিন আর জোড়া দেয়া লেখা তো তড়তড়িয়ে পেরিয়ে যান!
তখন কঠিন কৈ থাকে!
অন্যদের দলে টানা নিষেধ! এই কারণে।
ছাইরাছ হেলাল
কপি পেস্ট দেন ক্যা!
সাবিনা ইয়াসমিন
এই লেখার অনুবাদ কে করবে? আপনি না শাহরিন? যে-ই করেন, তারাতাড়ি করুন।
সুপর্ণা ফাল্গুনী
দারুন বলেছেন আপু।
ছাইরাছ হেলাল
আপুরা সব সমইয়-ই দারুণ বলে!
ছাইরাছ হেলাল
আপনি থাকতে হ্যারে আবার টানেন ক্যা? শুরু করে দিন!
আপনার জন্য এই ল্যাহা ডাল-ভাত না, পানি-ভাত।
দ্রুত, প্লিজ!
কামাল উদ্দিন
সুপর্ণা ফাল্গুনী
ডিসেম্বর ২৪, ২০১৯ at ১২:০৭ অপরাহ্ন
শব্দার্থ তো বুজছি কিন্তু সারমর্ম টা বুঝি নাই। আমারে ও বুঝিয়ে দেন। অসম্ভব সুন্দর লেখনী ,চমৎকার শব্দের গাঁথুনি। ধন্যবাদ ভাইয়া
জবাব
ছাইরাছ হেলাল
ডিসেম্বর ২৪, ২০১৯ at ১২:১৫ অপরাহ্ন
আরে! আমি বুঝিনি বলেই তো আপনাদের কাছে জানতে চাইছি!
ইট্টু বুঝিয়ে দিন প্লিজ লাগে!
…………………………আমি আর কিচ্ছুই কমু না 😀
ছাইরাছ হেলাল
তয় এহোন আমারে কেডা বুঝাইয়া দেবে!
সুপর্ণা ফাল্গুনী
আল্লাহ রে ডাকেন। উনি ছাড়া উদ্ধার পাওয়া অসম্ভব
ছাইরাছ হেলাল
মমিন এবার আল্লাহকেই ভরসায় রাখবে।
সুপর্ণা ফাল্গুনী
🤣🤣🤣🤣
ছাইরাছ হেলাল
আমি কিন্তু ইমো-প্রতিবন্ধী!
তৌহিদ
লেখা বুঝতে হলে পড়তে হবে পড়তে হবে পড়তে হবে। তা না হলে দুটো মন্তব্য আসবে লেখায়-
১. হাজিরা দিলাম, পরে আইতাছি। এরপরে আর তার কোন খোঁজ নাই।
২. একটু বুঝিয়ে বলুন।
১ নম্বর হলো দায়সারাভাবে যেন কিছু না বললেই নয় তাই বলা গ্রুপ।
আর ২ নম্বর হলো পড়েছেন এবং লেখাটি ভালোমত বুঝতে চান। আবার অনেকে ইচ্ছেকৃত এমনটা করে দেখেছি তবে আমাদের ভাগ্যভালো সোনেলায় এরকম কেউ নেই।
কুয়াশায় দূর থেকে দেখলে সুপারি গাছও যা নাড়কেল গাছও তাই। তাই কাছে এসে নিবিড় পর্যবেক্ষণ জরুরী।
মহারাজ কি বুঝলেন বলেন? আপনার লেখার মতই জটিল উত্তর দিতে পেরেছি কিনা বলুন? ☺
সুপর্ণা ফাল্গুনী
দারুন জবাব
ছাইরাছ হেলাল
দারুন!!!
ছাইরাছ হেলাল
আমি জীবনেও কোন জটিল ল্যাহা লেহি নাই, জটিল ল্যাহা বুঝিও না।
নিজে বুঝিনা তাই সাহায্য চাইলাম, তাও জলে গেল!
মোঃ মজিবর রহমান
সব জান্তা কাছে কঠিনই কি আবার সরলই বা কি ? আপনার শব্দ ভান্ডার আপনার সরল বুঝলেন মশাই।
ছাইরাছ হেলাল
উরে বাপ্রে! কিসব বলে-টলে!
আরজু মুক্তা
কুয়াশায় হনহন করে হাঁটলে গরম লাগে। গ্রাম্য পথে শিশুদের সাথে আগুন পোহাতে ভালো।লাগে। নারিকেল গাছে শিশিরের শিহরণ বেশি লাগে। নদীর তীরে বা আয়নার সামনে নিজের অতীত কে খুঁজি। মাঝির তো কষ্ট হবেই। নদীতে স্রোত নেই যে।সন্ধ্যা নামলেই হিম বুড়ির সাথে আমরাও জীবনের হিসাব মিলাতে বসে যাই।
ছাইরাছ হেলাল
আপনি-ই আপনজন, কী সুন্দর করে গুছিয়ে-বুঝিয়ে দিলেন!
সবাই মজা লয় খালি, বুঝি না দেইখ্যা!
অনেক ধন্যবাদ, কাহিল-শীত কেটে যাক ঘন-আনন্দে।
মোঃ মজিবর রহমান
মাঝি-ই জানে কষ্টের হিসেব… হ! মাঝির জ্বালা মাঝিই বোঝে ভাই। হাল ছেড়ো না ভাই এগিয়ে যাও।
আমি অন্ধ হাতি দেখছি ভাই!!!!
ছাইরাছ হেলাল
হাতি হাতি-ই,
আপনি ঠিক-ই দেখছেন, অন্ধ হতে যাবেন কিসের দুঃখে!
মোঃ মজিবর রহমান
মনে থাকেনা। সবাই বলে মনের উপর জোর চলে না কিন্তু আমি অধম ক্লান্ত মনে না থাকার চিন্তায়, খুব ভাঙ্গা মনে ভুগি।
ছাইরাছ হেলাল
আরে ওসব কিছু না!
নুরহোসেন
শব্দার্থ আমার কাছে বরাবর কঠিন ভাষার এত মারপ্যাঁচ গোলকধাঁধাঁর মত লাগে!
ছাইরাছ হেলাল
প্রবল শব্দানুকল্য আমাদের লাগেই।
ধাঁধাঁ তো কিছুটা উঠে আসেই।