একটি কুঁড়ি দুটি পাতা, কুড়ি একটি একটিই কিনা গুনে নেই না, যেমন গুনি না এখনো, পাতার সংখ্যা ও অবস্থান ভাবনা কুঁড়ির মতোই। দিনে দিনে বেড়েছে ভার, পাতা ,কাণ্ড, ফল ও ফুলের সমারোহে। বাতাস,আলো,নির্ঘুম রাত্রি , অজস্র ভোরের কোলাহলের কাছে বেড়েছে অশোধিত ঋণ।
আশা যাওয়ার এ দিনে পথিক আসে যায়। যায় আসে। গাছের ছায়ায় উদাসী হাওয়ায় ফুল পাতায়। গাছের বুকে পাখিদের বাসা, কোকিলের কুহু কুহু তান, ঘুঘু ডাকা দুপুর সবই একাকার ফুলেদের সৌরভে। কথালেখায় মান-অভিমানের ফোটা ফেলে জ্বেলে রাখে হৃদ্যতার ধুপ শিখা। আমরাও জেগে থাকি গোল গোল চোখ মেলে।
লেখা, বলছি তোমাকেই…… বহিষ্কার হও, উচ্ছন্নে যাও, আমার লেখাদের বাঁচিয়ে রেখে সহস্রের শত দিনে।
৫৩টি মন্তব্য
অরণ্য
ল্যাপটপ খুলে প্রথম লেখা পড়ছি। সাধারণের ব্যবহারের শব্দগুলোই আমাদের মত দুর্বল পাঠকদের কাংখিত। ‘ভাব’ ভারী হোক আমরা আমাদের মতো করে নেই; কিন্তু শব্দে অভিধান খুলতে হলে একটু কষ্টই হয় তা আমার মতো পাঠকের। আজ তা হয়নি মোটে।
ভাল থাকবেন।
ছাইরাছ হেলাল
নিয়ত আপনাদের যন্ত্রণা দিচ্ছি নিরুপায় হয়ে। শব্দদের নিয়ে আমার ‘প্রাণ যায় যায়’ অবস্থা।
কে দুর্বল পাঠক! বরং লেখকের খামতি গণ্ডিবদ্ধতার।
আপনি সময় পেলে আমার আগের লেখাটি পড়ে দেখতে পারেন।
ও জন্যই হয়ত ইদানিং আমার ছায়া মাড়াচ্ছেন না। আমি হলে এর থেকে বেশিই করতাম
অবশ্যই ধন্যবাদ।
অরণ্য
ছাইরাছ ভাই, ইমো দিচ্ছি না; কিন্তু আমি হাসছি। আগেরটাও পড়েছি আগে। আমি বলছি তার আগের কয়েকটা। লেখায় মন্তব্য করছি না মানে এটা নয় যে আমি তা পড়িনি। তবে ইচ্ছে করেই আগেরটার আগের গুলোতে মন্তব্য করিনি। দৌড় কম ছিল আমার। ভাল থাকবেন।
ছাইরাছ হেলাল
সে আপনি হাসুন, ইমো সহযোগে বা ছাড়া। হাসি বজায় রাখুন, তবে অট্টের হাসিটি নয়।
সইবে না তা। মন্তব্য ব্যাপার না,আবার ব্যাপার, সিদ্ধান্তের স্বাধীনতা থাকবে/থাকছেই।
হাসি জয়যুক্ত হয়েছে এ যাত্রায়।
লীলাবতী
এত সুন্দর ভাবে লিখলেন আপনি।আগে বলবেন না? তাহলে আমি পোষ্ট দেই?আপনার লেখার কাছে আমার পোষ্ট তো বর্ণহীন হয়ে গেলো। এমন সুন্দর শুভেচ্ছা আসে কিভাবে আপনার মাঝে?
লেখা হাসুক সবার মাঝে,শুভেচ্ছা লেখাকে।
শুন্য শুন্যালয়
ভালোবাসার অনেক রঙ জেনেছি, বর্ণহীন কখনো তো শুনিনি। 🙂
ছাইরাছ হেলাল
কালে কালে আমরা অনেক কিছুই শুনব, কলিকাল বলে কথা।
ছাইরাছ হেলাল
আপনি কী বলছেন বুঝছি না। আমি আপনাদের হেভী ওয়েটদের নিয়ে তো কিছু লিখিনি।
আমি লেখাদের সাথে হাল্কা বাতচিৎ করেছি মাত্র। তাছাড়া উনারা আমার দুর্দিনে আমাকে নিয়ে আড়ালে নয় প্রকাশ্য
দিবালোকে এমন কি ঝুম অন্ধকারেও হেসেছেন, শুধু কী হেসেছেন! হাসাহাসি পর্যন্ত করেছেন। এরপর
সরু ও চ্যাপ্টা দাঁত (অপরিষ্কার) বের করে খিল খিল ফিক ফিক হি হি করেই নয় শুধু মুখ টিপে, আঁচলে লুকিয়েও
অনেক অনেক বার হেসেছে। আমিও বলেছি এই দিন দিন না আরও রাত আছে। এই রাত কে নিয়ে যাব সেই দিনের কাছে। আপনি শুনে অবাক হবেন তাঁরা মেহজাবিনকে কানপড়া দিয়েছে ও দিচ্ছি। এসময়ে রংধনু আঁচলে জড়িয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে।
এ ভারী অন্যায়। তাদের সাথে অবিরাম অনবরত তীরাতীরি চালু থাকবে।
ইমন
শব্দচয়ন খুব সুন্দর হয়েছে। :c
ছাইরাছ হেলাল
পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
শুন্য শুন্যালয়
বাতাস,আলো,নির্ঘুম রাত্রি, অজস্র ভোরের কোলাহল এত্তো কিছু পাওনাদার হয়ে গেছে? পাওনাদার দেখলেই তো সবাই দৌড়ে পালায়, আল্লাই জানে কবে এই ঋন শোধ হবে!! এতো ধারদেনা জমলোই বা কবে কে জানে!! আপনি কিন্তু একটু দজ্জাল টাইপের হয়েছেন, এতো মিষ্টি করে দূর দূর করলে পালাবেতো লেখারা তাও নাকি আবার তাদের লেখাদের বাঁচিয়ে। 🙂 শিরোনামটা দেখেই তো লেখা কিটি বেড়ালের মতো শুনতে বসবে কি বলা হচ্ছে তাকে।
দিনে দিনে বেড়েছে ভার, পাতা ,কাণ্ড, ফল ও ফুলের সমারোহে। এজন্যই কি মাঝে মাঝে ঋতুর এই ছলনা!! ঝড়িয়ে দেয়া মাঝে মাঝে ন্যাড়া করে? কবিগুরুদের চাল, ডালের দোকানের হদিস বুঝি আপনিও পেয়ে গেছেন? বেশ বেশ। একটু খোঁড়াখুঁড়ি করতে মন চাইছে, নিশ্চিন্তে এ লেখাটিকে আগলে রেখেই—-
পলিমাটির যত্নে বেড়ে ওঠা গাছ হেলে পড়ছে কার্নিশে
যেখানে বাঁশের ঝুলনা পেতে দেয়া হয়েছে আয়েশ নেবে বলে
পরম মমতায় আগলে রাখা মুকুল ছাওয়া গাছের ছায়ারাও
যেন হেলেদুলে কুর্নিশ জানাতে চায়।
গোপনে কাটছাঁটে লুকায় কিছু ছায়া নিজের গায়ে
ফিরে আসতে যেন চায়, না কুড়ানো এই ফুলের বেদীতে।।
————–এতো পাওয়া কি ভালো? ভালো না। -{@
ছাইরাছ হেলাল
কবিগুরুদের দোকানের ঠিকানা আমাদের কে দেবে? সে তো একান্তই আপনাদের।
তা নাহলে কী করে পোস্টের থেকেও কঠিন করে লিখে দিলেন!! লেডি গুরু তো হাতের মুঠোয়।
আমরা কিন্তু সবই লক্ষ্য রাখছি। রং এ রং এ একাকার।
এখন তো দজ্জাল মনেই হবে। দল বেঁধে জোট করে মেহজাবিনের পক্ষ হয়ে আমাকে হেনস্থা করছেন।
নিয়েছেন ঋণ, শোধ আপনাকে করতেই হবে। নেয়ার সময় বে হিসেবী, এখন নো হাংকি পাংকি।
কীভাবে দেবেন জানি না জানতে চাই ও না। দিতে হবে দিয়ে দিন।
‘এতো পাওয়া কি ভালো? ভালো না।’ মাদুলিতে আগের টির সাথে সোনা অঙ্গে ধারণ পূর্বক
হাল্কায়ে জেকের আয়োজনের ব্যবস্থা করবেন।
শুন্য শুন্যালয়
পাওনাদার বুঝি এমনই হয়? বাব্বাহ, এ যেন হান্ডিপাতিল ছুড়ে ফেলা। সহায় সম্পত্তি কিছু নাই ভাউ, তীব্র বেকার হয়ে বসে আছি কবে থেকে।
দিতে পারি আস্ত একটা যাদুর হাড়ি
তবে হাত ঢুকাতে হলে মন্ত্রখানা ঠিক ঠিক পড়া চাই। আকার ওকার ভুল করেছেন তো, কি বের হবে জানিনা। ভুলের দায়-দায়িত্ব এ ঘাড়ে চাপাবেন না। এমনিতেই তিরিক্ষি ঝগড়াটে নয়া কবির যন্ত্রনা চলছে।
রঙ এর দিকে এত নজর-কুনজর দেয়া কি ঠিক? জল্লাদী ছ ফুটো মেহজাবীন গেলো কই? শাসন ইদানিং কম কম হচ্ছে।
বলেছিলাম এক খানেতেই পাওয়ার কথা, হিংসুটে হওয়া দেখতে মন্দ না।
ছাইরাছ হেলাল
কাবুলিওয়ালা হয়ে হলেও পাওনা বুঝে নেব। কোন নয়-ছয় চলবে না। মনে রাখতে হবে।
মন্ত্রগুপ্তি এড়িয়ে ফুটো হাড়িতে ভোলাতে পারব্বেন না ভাউ। ন্যায্য পাওনা চাইলেই
মেজাজের তিরিক্ষিতা উঁচু গলায় আওড়াবেন, আওড়ান ফললাভ হবে না।
নজর-কুনজরে দোষ ধরছেন!! অকাজটি যেন কিছুই না।
হিংসাদের ও বাঁচার আছে অধিকার, ভুলে যাবেন না, জনাব।
আবার মেহজাবিনের কথা তুলছেন কেন? ওখানে অসুবিধা আছে।
শুন্য শুন্যালয়
সেই যে আলাদীনের যাদুর একটা বাত্তি আছিলো, সেইটা কিন্তু একটা পুরান অকেজো বাত্তি আছিলো। ফুটা হইলেও হাড়ি খান কিন্তু যাদুর। ফালায় দিলেই ঠকবেন। কাবুলিওয়ালা কত্তো দরদী ছিলো আর এইখান তো দেখি আস্ত দজ্জাল। কি কি পাওনা আছে কন, আইজই মিটামু। মইরা গেলে সারাজীবন খোঁটা দেবেন. পরজীবনে আমি কাঠের খরম হইতে রাজি না। ধার করে হলেও মিটামু। আমার ধনী ভোর আছে।
হিংসারা বেঁচে বর্তে থাক আজীবন, কুনজর এড়িয়েই।
মেহজাবীনের ভূতের আছর এখনো ছাড়েনি যে ডরাচ্ছেন?
ছাইরাছ হেলাল
মেহজাবিনের কথা শুনলেই ভয়ে হাত পা কাঁপা কাঁপা আগেই বলেছি,
এ ভূত আমাকে মারবে নিজেও মরবে। তাবিজের লাইন থাকলে জানিয়ে দিয়েন।
আপ্নে তো দাক্তার (ভুতের কীনা কে জানে) উরে বাব্বা। বুকে ফুঁ।
ঋণ নেবেন ফেরৎ চাইলেই কত্তো কথা ইতং বিতং, হিসেব- নিকেশ।
আগে নিয়মিত ভালো ভালো লেখা ফেলতে শুরু করুণ টিনের বাক্সে পড়ে অন্য আলাপ। আমরা কিনতু আমরাই।
মন্ত্রগুপ্তি আপনি দিন বা না দিন হাড়ি ফেলে দিচ্ছি না ফুটো হলেও।
ব্লগার সজীব
”আশা যাওয়ার এ দিনে পথিক আসে যায়। যায় আসে।”আমরা পথিককে আর যেতে দিতে চাইনা।আমরাও তার মত পথিক হবো। লেখা তার উজ্জ্বলতা দিন দিন বৃদ্ধি করুক-{@
ছাইরাছ হেলাল
আপনার সাবালকত্বের রোশনাইতে আমরাও একটু উজ্জ্বল হচ্ছি।
তা দিনকাল কেমন যাচ্ছে?
নীতেশ বড়ুয়া
এক কুঁড়ি দুই পাতা থেকে উচ্ছন্নে যেতে যেতে মহীরুহতে পরিণত হোক 😀
ছাইরাছ হেলাল
নকল দাঁত সাবধানে সংরক্ষণ করুণ।
খুলে মাটিতে পড়ে না যায়।
বাহ্ ভেরি ভেরি গুড, নিতেশ।
নীতেশ বড়ুয়া
গুড!! দাঁত ফেলে দেওয়ার হুমকি দিয়ে আবার বলেন গুড ;( :@
ছাইরাছ হেলাল
হা হা, চলুক।
নীতেশ বড়ুয়া
দাঁত ফেলবেন কি দিয়ে শুনি ;?
শুন্য শুন্যালয়
পথিক সেই যে গেছে আর আসেনা 🙂
ছাইরাছ হেলাল
আমিও ভাবি সে যে গেল আর যে আসে না।
মেহেরী তাজ
এখনকার ভার,কান্ড পাতা,ফুল, ফলের সমারোহে বুঝি পুরান পাতার খুব অভিমান হয়েছে???
ছাইরাছ হেলাল
দেখুন পুরানো ফেলে যাওয়ারা একটু ভার হতেই পারে।
অবশ্য আপনি হয়তো বাতিল বলে সহানুভূতি দেখাতেও পারেন, সবাই তা দেখায় না।
খেয়ালী মেয়ে
আশা যাওয়ার এ দিনে পথিক আসে যায়। যায় আসে। গাছের ছায়ায় উদাসী হাওয়ায় ফুল পাতায়। গাছের বুকে পাখিদের বাসা, কোকিলের কুহু কুহু তান, ঘুঘু ডাকা দুপুর সবই একাকার ফুলেদের সৌরভে। কথালেখায় মান-অভিমানের ফোটা ফেলে জ্বেলে রাখে হৃদ্যতার ধুপ শিখা। আমরাও জেগে থাকি গোল গোল চোখ মেলে।
লেখা, বলছি তোমাকেই…… বহিষ্কার হও, উচ্ছন্নে যাও, আমার লেখাদের বাঁচিয়ে রেখে সহস্রের শত দিনে—————————– (y)
অনেক শুভেচ্ছা লেখক এবং শুন্য আপুকে -{@
ছাইরাছ হেলাল
ভাইয়া, সবই ঠিক আছে কিন্তু আপনার আপুকে তো দেখছি না।
আপনি আপুর লেখা মনে করে অন্যের লেখায় এসে পড়েছেন, আপনার চোখে ‘দিস্টাব’ আছে,
যদিও সমস্যা নেই, আপনার শূন্য আপু চেম্বার খুলে বসেছে, আপনি যান তবে একটু সাবধানে।
দিনকাল বড়ই উদার।
আপনাকে কিন্তু ধন্যবাদ, ভুল লেখায় আপুকে খুঁজে পাওয়া চাট্টিখানি কথা না।
এই, লেখার জন্য কিন্তু অপেক্ষা করছি।
শুন্য শুন্যালয়
হা হা হা, ভুল লেখায় আমারে খুঁজে পাইলো ক্যাম্নে? শুনুন, ভাইরাস কিন্তু বেশ ঘরবাড়ি বারান্দা সব এখানেই পেতে বসেছে। সবার জীবনেরই (অকবি জীবনেরই) আশংকা দেখা যাচ্ছে। আমি চেম্বারের দরজা এখন আধ খোলা, সময়ও সীমিত তবে ভয় পাইয়ে দিচ্ছেন যে বড়। আমি কি ডেন্টিস্ট?
ছাইরাছ হেলাল
দেখুন ছোট ভাউদের বিভ্রান্ত করবেন না। তারা চলুক আপন মনে।
আপনার চেম্বারে এলে শর্টকাটে পৌছে যাবে লাশ কাটা ঘরে।
খেয়ালী মেয়ে
ভুলের জন্য আন্তরিকভাবে দুঃখিত…
ছাইরাছ হেলাল
বুঝেছেন তো!!
কৃন্তনিকা
বৈরাগ…
ছাইরাছ হেলাল
আর একটু এগিয়ে এসে বুঝিয়ে দিতেই হবে।
স্বপ্ন
পথিক হয়ে দেখি সব,মুগ্ধ হই,আনন্দে উদ্ভাসিত উদ্বেলিত হই এর সৌন্দর্য্যে।লেখা চলুক স্বীয় গতিতে।
ছাইরাছ হেলাল
পথিক সব ই দেখে, সাথেও থাকে আনন্দবেলায়।
লেখা চালু অবশ্যই থাকিবে।
নীলাঞ্জনা নীলা
যাক অবশেষে কঠিন থেকে সহজে আসছেন। মন্তব্যের শক্তি যে এতো, আজ সেটা জানলাম। কিন্তু সমস্যা হলো এখন তো লিখতে গেলে আমাকেই ভাবতে হবে। যা সব নাম আমায় দেয়া হচ্ছে, তাতে তো লেখা থামিয়ে প্রোফাইলের ওই ছবির মতো গালে হাত দিয়ে ভাবতে হবে, তাও দাঁত বের না করে। ভাবছেন কি থেকে কি লিখছি, তাও আপনার এই কবিতায়।
আসলে কবি ভাই কি আর বলবো এতো বিশেষণ পাচ্ছি দিন কে দিন, কিভাবে যে ঋণ শোধ করবো। তবুও ভাগ্য ভালো যে মেহজাবিন আছে সাথে, চিত্রাঙ্গদাকেও চেষ্টা করছি দলে ভারী করতে। নন্দিনীর ব্যাপারে একটু সন্দেহ মনে হয়না সে আসবে। রঙ থাকুক আর নাই থাকুক সহজে এই দল ভাঙ্গতে পারবেন না।
যতোই বকুন, লেখা কি যায়? শুন্য আপুর মন্তব্য থেকে নিয়েই বলছি,
“শিরোনামটা দেখেই তো লেখা কিটি বেড়ালের মতো শুনতে বসবে কি বলা হচ্ছে তাকে।”———-
এই “তাকে” টা কে???
“কবিগুরুদের চাল, ডালের দোকানের হদিস বুঝি আপনিও পেয়ে গেছেন? বেশ বেশ। একটু খোঁড়াখুঁড়ি করতে মন চাইছে, নিশ্চিন্তে এ লেখাটিকে আগলে রেখেই—” আমিও আছি শুন্য আপু’র গোয়েন্দা সংস্থায় এই খোঁড়াখোঁড়িতে। তাই সাবধান কিন্তু। “ঘুঘু দেখেছেন”, ফাঁদও দেখিয়েই ছাড়বো। 😀
লেখার নিজস্বতা বহমান থাকুক। চলুক, ছুটুক, ছড়িয়ে দিক চারদিকে মনের স্বচ্ছতা এবং ডুবিয়ে দিক সঙ্কীর্ণতা। শুধু যেনো বসে না থাকে। -{@
ছাইরাছ হেলাল
আপনি ব্লগের লেডি গুরু, আপনার ভাবনার ও বিশেষ ভঙ্গি থাকতেই হবে। সে আপনাদের বসন-ভূষণ, তা না হলে মানায় ই না। তবে একজন অন্তত আপনাদের কুসংসর্গে পড়েনি সেটি মহা ভাগ্য। দেখুন, জোট বেঁধে ঘোট পাকানো ভালু না। ভাইয়ো। দেখবেন ফাঁদের ফাঁদে নিজেরা পড়ে চিক্কুর পারতে বেশি সময় লাগবে না। অতএব ফাঁদ নিয়ে সাবধান হওয়া ভাল।
নিজস্বতা অবশ্যই বজায়ের চেষ্টা থাকবে ত্রুটি বিচ্যুতি সত্ত্বেও।
নীলাঞ্জনা নীলা
এভাবে বিদ্রূপ করাটা ঠিক না। প্রশংসা না করুন, বিদ্রূপ কেন করছেন বাপু? 🙁
আর জোটের কথা বলছেন? এখন আপনার মেহজাবিন-চিত্রাঙ্গদা যদি নিজের থেকেই চলে আসে আমার দলে, সে কি আমার দোষ? সাবধানে বরং আপনি থাকুন। কেবল নন্দিনী-ই আছে, আর কিন্তু কেউ নেই। বুঝলেন কবি ভাই?
খুশী হলাম শুনে নিজস্বতা বজায়ের চেষ্টা করবেন। -{@
ছাইরাছ হেলাল
আপনি গুরু, আপনাকে ব্যঙ্গ করে একুল-ওকুল দু’কুল হারানোর ঝুঁকি নিচ্ছি না।
বরং এটিকে নৈবদ্য হিসেবে গ্রহণ করে আমার নরক বাস নিশ্চিত করে দিন ‘গুলুজী’
টাইপ করাও কেউ শিখিয়ে দিল না।
আশির্বাদ দিন সাফল্যের চূড়া থেকে নিম্নে এবং নিম্ন থেকে সুউচ্চ বা ছোট ছোট চূড়ায়
আরোহণের, যদিও হাঁটু নড়নড়ে।
জয় বাবা গণেশ।
নীলাঞ্জনা নীলা
ভালোই ভ্যাংচি কাটছেন কবিজী।
বেশী কিছু বললাম না। শেষে না আপনার ভ্যাংচির পার্টনার চলে আসে এখানে লেজ উঁচিয়ে। তখন আবার অনেক সমস্যা।
আশীর্বাদ দিলাম নরকে না আপনি স্বর্গে যাবেন এবং অবশ্যই বাবা গণেশের কাছে।
ছাইরাছ হেলাল
দুজ্ঞা দুজ্ঞা, (দূর্গা দূর্গা),
আপনার মুখে ফুলের চন্দন পড়ুক।
নীলাঞ্জনা নীলা
ফুল-চন্দন আর লাগবে না। আপনি-ই মেখে বসে থাকুন, বাবা গণেশ তাড়াতাড়ি আসবেন কিনা। 🙂
ছাইরাছ হেলাল
আমার ধনের গোলা ভরিছে উঠিয়া
উঠিছে ঢেউ ছলিয়া ছলিয়া।
আসবে আসবে গণেশের বাপ আসবে!!
নীলাঞ্জনা নীলা
আপনার ধানের গোলা আছে? 😮
ছাইরাছ হেলাল
ভাউ ধানের গোলা নেই, তবে গোলাটি ধনের।
জিসান শা ইকরাম
লেখা তার সবুজ পাতা সহ শাখা প্রশাখা বিস্তৃত করুক আরো
সবুজ প্রানের সবুজের মাঝে ফুলের ঘ্রানে মাতোয়ারা করুক ভুবন
ফলে ফলাক আরো সবুজ প্রান।
পথিক আনন্দ পাক
লেখা উজ্জলতা ছড়াক তার স্বীয় মহিমা দিয়ে।
এমন পোষ্ট আপনাকেই মানায়
এমন বিশেষন লেখাকেই মানায়
শুভ কামনা।
ছাইরাছ হেলাল
লেখা যেথায় থাকুক যেমন থাকুক
সংগেও থাকুক তা চাই ই।
মিথুন
ফুল, ফল, পাতা, কান্ডে একটি গাছ নড়েচড়ে সুবাতাস ছড়াচ্ছে লেখায়। শতায়ু পাক লেখার জন্য ভালোবাসা……… -{@
ছাইরাছ হেলাল
শতায়ু পাক, সমস্যা নেই তবে লেখকের যে আয়ু সামান্য।
তবুও লেখারা বাঁচুক লেখাদের নিয়েই।
অরুনি মায়া
আপনার লেখারা বেঁচে থাকবে শত সহস্র দিন,,,,,,
ছাইরাছ হেলাল
আমিও তা আপনার মতই চাই।
লেখারা বেঁচে থাকুক।