
প্রথমেই একটি গল্প বলি শুনুন-
একবার মধু খাবে বলে একজন মধুরসিক মৌমাচির চাক খুঁজে বেরাতে লাগলো। অনেক খুঁজে খুঁজে একে ওকে জিজ্ঞেস করে অবশেষে সে একটি মধুর চাক খুঁজে পেলো। কিন্তু এই গাছ যার বাগানের তার অনুমতি ছাড়াতো মধু খাওয়া যাবেনা। তাহলে উপায়?
ভাগ্যক্রমে মালিক লোকটি সদয়বান হওয়ায় মধু রসিকের কথা শুনে মায়া হলো এবং তাকে অনুমতি দিলো। আশেপাশের মানুষদেরকেও আদেশ দিলেন মধু খেতে লোকটিকে সাহায্য করার জন্য। মধুর চাকটি গাছের অনেক উপরে থাকায় অনেকেই তাকে সাহায্যে এগিয়ে এলো। একজন নিজের বাড়ি থেকে একমাত্র মইটি এনে তাকে গাছে উঠতে সাহায্যও করলো।
মৌমাছিগুলি মানুষ দেখে অভ্যস্ত, কারন এর আগেও অনেকবারই তাদের মধু অন্যেরা নিয়ে গিয়েছে। তারপরেও মধু আহরণ করার সময় সেই মৌমাছিগুলি কিছুটা বিরক্ত হয়ে তাকে কামড়ানোর চেষ্টা করলে তখনও কিছু মানুষ আগুন জ্বালিয়ে ধোঁয়া উড়িয়েও কামড় থেকে বাঁচাতে লোকটিকে সাহায্য করলো। অবশেষে প্রাণ ভরে মধু খেলো সেই মধুরসিক লোকটি।
গাছ থেকে নেমে এসে তার মধু খাবার তৃষ্ণা আরও বেড়ে গেলো। এবারে সে চললো পাশের গ্রামে মধু খেতে। সেখানে মধুর চাক পেলোও সে। কিন্তু সমস্যা একটাই, মধু নেয়ার জন্য গাছে ওঠার মই তাদের নেই। তাই মধুর চাক যার গাছের সেই মালিক একটি শর্ত জুড়ে দিলো। শর্তটি হচ্ছে- প্রথমবার যার গাছের মধু খেয়েছে সে, তাদের উপরে ওঠার মইটি তাঁকে নিয়ে আসতে হবে।
মধু রসিক লোকটি পুনরায় আগের গ্রামে ফিরে এলো গাছের উপরে ওঠার জন্য তাদের সেই মইটি চাইতে। কিন্তু এই গ্রামের লোকদের কাছে গাছে ওঠার একটাই মই। তা কি করে দেবে তারা? তাহলে নিজেরাই যে আর গাছে উঠতে পারবেনা! তারা সাফ না করে দিলো। তাকে বললো সে যতখুশি এখান থেকেই মধু নিতে পারে কিন্তু মই নিতে পারবেনা।
বিফল মনোরথে ফিরে আসার সময় অতি লোভে মধুরসিকের মনে ইবলিশ ভর করলো। রাতের আঁধারে সে মইটি চুরি করে নিয়ে এলো অন্য গ্রামের গাছে উঠে মধু খাবে বলে। গাছে উঠে মধু খাবার সময় অনেক মৌমাছি তাকে কামড় দিল।
এই গাঁয়ের কেউ কখনোই মইয়ের অভাবে এর আগে মধুর চাকে উঠতে পারেনি। তাই এসব মৌমাছিদের মানুষ সম্পর্কে পূর্ব কোন পরিচিতি না থাকায় তারা লোকটিকে অপরিচিত হামলাকারী হিসেবেই ধরে নিয়ে নিজেদের বাঁচানোর তাগিদে মধু রসিককে আক্রমন করে বসলো।
অগত্যা মধু পিয়াসু লোকটি ব্যাথার চোটে গাছ থেকে পড়ে গিয়ে অকালেই প্রাণ হারালো।
মোর্যাল অফ দ্যা স্টোরি- অতি লোভে তাঁতি নষ্ট। অন্যের গাছের বাতাবিলেবুর চেয়ে নিজের গাছের কাঁচা পেঁপেই ভালো।
বুঝলে বুঝপাতা, না বুঝলে তেজপাতা।
এতবার করে বলা সত্বেও লক্ষ্য করা যাচ্ছে, সোনেলার সদস্যগন অনেকেই সোনেলা গ্রুপের নীতিমালা না মেনেই গ্রুপে এমন কিছু পোষ্ট দিচ্ছেন যা আমাদের নীতিবিরুদ্ধ। আপনাদের সেসকল পোষ্ট ইচ্ছে না থাকা সত্বেও আমাদের রিমুভ করে দিতে হয়, হচ্ছে।
আবার অনেককেই দেখা যাচ্ছে একই লেখা বিভিন্ন গ্রুপে এবং অন্য ব্লগে পোষ্ট দেবার পরে তা আবার সোনেলায়ও পোষ্ট করছেন। যেহেতু লেখাটি অন্য সাইটে আগে পোষ্ট দিচ্ছেন তাই আমাদের অর্থাৎ সোনেলা ব্লগ সাইটের সিকিউরিটি সফটওয়্যারটি আপনার লেখাটিকে স্পার্ম বা অনৈতিক পোষ্ট হিসেবে গন্য করছে। যার ফলে আপনার লেখাগুলি আমরা রিমুভ করে দিতে বাধ্য হচ্ছি।
যারা এমন করছেন তারা সতর্ক হয়ে যান। সব জায়গায় মধু চাখা অভ্যেস ভালোনা। একজন ব্লগার হিসেবে আপনি যেকোনখানেই লিখতে পারেন তবে মনে রাখবেন সোনেলার সব লেখকের কাছ থেকেই আমরাই প্রথম লেখাটি চাই এবং আপনাদের মৌলিক লেখাই আশা করি সবসময়। আমাদের ভালোবাসার বিনিময়ে এতটুকু চাওয়া অন্যায় নয় কিন্তু! আর যদি তা না হয় তাহলে ব্লগিং সাইট সম্পর্কে কিছুটা পড়াশুনা আপনাকে অবশ্যই করতে হবে।
সোনেলার মই বেয়ে উপরে উঠে সোনেলাকেই ভুলে গেলেন? যারা এমন করছেন তারা কি বিবেকহীন, মনুষ্যত্বহীন, বোধহীন নন? বুকে হাত রেখে বলুন- সোনেলায় কেউ আপনাদের ক্ষতি চেয়েছে? সোনেলাকে দমাতে না পেরে কিছু মানুষ আপনাদেরকে তাদের ঢাল বানাচ্ছে তা বুঝতে কি অনেক জ্ঞান থাকতে হয়? এতটুকু বোধশক্তি আপনাদের নেই?
আবার কথায় ফিরে আসি- সোনেলা ব্লগের নীতিমালা এবং আমাদের ফেসবুক গ্রুপের নীতিমালা ভালো করে পড়ে নিন। নীচে আলাদা আলাদাভাবে লিংক দিয়ে দিলাম।
সোনেলার ফেসবুক গ্রুপের নীতিমালা-
দুটো নীতিমালাই মোটামুটি একই তবুও আশাকরি কষ্টকরে সবাই আরেকবার পড়বেন।
এই লেখা পোষ্ট দেবার পরে নিজেকে একজন বদরাগী, খারুছ এডমিন বলে মনে হচ্ছে। আপনাদের এত আদর, আপ্যায়ন, স্নেহ করি। আর তার প্রতিদানে আমাদের পিঠেই নিজের অজান্তে ছুঁড়ি মেরে রক্তাক্ত করতে আপনাদের কি এতটুকুও হাত কাঁপছেনা? রাগ কমাতে চলুন আমাকে সঙ্গ দিন। আমার সাথে কঙ্কাল ড্যান্স দেখুন-
যে জন প্রেমের ভাব জানেনা
তার সাথে নাই লেনা দেনা..
আসল সোনা ছাড়িয়া যে নেয় নকল সোনা,
সে জন সোনা চেনে না….
কি দারুণ না ভিডিওটি?
পাথরে পাথর সাজিয়ে যে শক্ত ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছি আমরা, সোনেলার সেই শক্ত ভিত নড়ানো অসম্ভব একটি কাজ। সবার বোধদয় হোক এটাই কাম্য। ভালো থাকবেন সবাই। শুভ ব্লগিং।
সোনেলায় জয় হোক।
৩৬টি মন্তব্য
বন্যা লিপি
ফার্স্ট হইতে আসলাম, পরে আসছি লেখা পড়ে মন্তব্য দিতে।
তৌহিদ
শুভ কামনা, আপু। কঙ্কাল নৃত্য দেখেছেন লেখায়?
বন্যা লিপি
হাহাহাহা……ভাই এখন দেখলাম কঙ্কালনৃত্য। দারুন লাগলো। পান কই খুঁইজ্জা?
তৌহিদ
ইউটিউবে 😃
জিসান শা ইকরাম
মধু রসিকের গল্পটি আগে জানতামনা,
দারুন এই গল্পটি শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ভাই।
ভবিষ্যতে এটি আমিও শেয়ার করার আশা রাখি।
সোনেলার নীতিমালা মেনে চলা উচিৎ সোনেলা ব্লগের সবার।
আপনি যে সরাসরি কথা বলতে পছন্দ করেন, তা আমরা জানি।
শুভ কামনা, শুভ ব্লগিং।
তৌহিদ
জ্বী ভাই, সরাসরি কথা বলতে গিয়েইতো বিরাগভাজন হতে হচ্ছে সবসময়। তবু নীতির প্রশ্নে আমরা অটল থাকবো সবসময়।
আর হ্যা, গানের সাথে কঙ্কাল নৃত্য নিয়ে কিছু বলুন!! ☺
সঞ্জয় মালাকার
অতি লোভে তাঁতি নষ্ট। অন্যের গাছের বাতাবিলেবুর চেয়ে নিজের গাছের কাঁচা পেঁপেই ভালো।
শুভ ব্লগিং।
তৌহিদ
শুভ ব্লগিং দাদা, ভালো থাকবেন।
কামাল উদ্দিন
…………আমি অন্য ব্লগে দীর্ঘদিন ধরেই লিখে যাচ্ছি, ওখানে আমার অনেক পোষ্ট আছে। কিন্তু সোনেলায় আমি নতুন। আর আমার ওখানকার পোষ্টগুলো আমি সোনেলায় আনছি, তাতে কি কোন সমস্যা আছে??
তৌহিদ
সমস্যা হলো গুগল সার্চ অপটিমাইজেশন সিস্টেম একই লেখা দুই জায়গায় দেখলেই প্রথমটিকে রেখে অন্যটিকে স্প্যাম হিসেবে কাউন্ট করে। আপনি ভালো লেখেন। কি দরকার পুরাতন পোস্ট আবার দেবার। নতুন করেই কিছু সোনেলায় না হয় লিখলেন।
কামাল উদ্দিন
গুগলের চোখে ধূলো দেওয়া কোন ব্যাপারই না 😀
তৌহিদ
আমারে ইনবক্স কইরেন, জলদি। ☺
কামাল উদ্দিন
আর হ্যাঁ আগের পোষ্ট থেকে কিছুটা হলেও (লেখা বা ছবিতে) আপডেট থাকছে, সুতরাং এটা নতুন পোষ্টই তো নাকি বলেন তৌহিদ ভাই?
তৌহিদ
আপনিতো সেই লেবেলের চালাকি করছেন গুগল মামুর সাথে ☺☺
ছাইরাছ হেলাল
বুঝলে বুঝপাতা না বুঝলে তেজপাতা!
কী সব কঠিন কথা লেখে!
ভাই, আমার কিন্তু কোন শাখা নেই।
তৌহিদ
মহারাজ আপনার হেড অফিস কোথায়? আপনার একমাত্র অফিসের আপনিই যে একচ্ছত্র অধিকারী তা আমরা কিন্তু জানি ☺
এস.জেড বাবু
আমি এই নিয়মে প্রথম আসামী হবো।
আমার বেশিরভাগ লিখা পুরুনো এবং বেশ কিছু ফেইসবুক গ্রুপে পোষ্ট করা।
৯৪ থেকে লিখি’ যার অধিকাংশ লিখা পূর্ণতা পেয়েছে দুই, চার, পাঁচ, সাত বা তের/চৌদ্দ বছর পর।
সোনেলার আগে একটি ব্লগে পোষ্ট করেছি আট/দশটা।
ছাড়ার কারণ একটাই- পাসওয়ার্ড হারানোর পর দুই মাসেও কেউ হেল্প করেনি। খোঁজ নেয়নি।
ইঞ্জা ভাইয়ের সাথে অনলাইনে পরিচয়, আচরণগত দিক থেকে উনি একসময় অত্যন্ত প্রিয় ব্যাক্তিত্ত্ব হয়ে উঠেন।
বিশেষ করে উনার কারনে এবং উনার সাহসেই সোনেলায় আইডি করি। স্বভাবতই ইঞ্জা ভাইকে বলি “আমি সোনেলায় লিখার উপযুক্ত কেউ নই, তবু আপনার নিমন্ত্রনে এলাম। বাদবাকি আমার দ্বারা যে কোন প্রকার ইচ্ছাকৃত বা অজানা ভুল আপনি দেখবেন।”
উনি আমাকে কতটুকু ভরসা দেন/ সাহস যোগান।
আমার বিষয়ে এর পরও সোনেলার বিজ্ঞ এডমিনদের কারও আপত্তি থাকলে ইনবক্সে এটি ইশারা যথেষ্ট হবে।
ধন্যবাদ সুন্দর প্লাটফরমের সবাইকে।
এস.জেড বাবু
উনি আমাকে “ততটুকু” ভরসা দেন/ সাহস যোগান।
// “একটি” ইশারা যথেষ্ট হবে
( টাইপিং মিসটেক – সরি )
তৌহিদ
বুঝতে পেরেছি ☺
তৌহিদ
ভাই ফেসবুকের লেখা ব্লগে পোস্ট করলে সমস্যা নেই। ব্লগ সাইটের লেখাতেই সমস্যা। আপনি যখন গুগল সার্চ করবেন তখন প্রথমেই ব্লগ সাইটের লেখাগুলিই দেখায় ফেসবুক নয়। তাই সোনেলা ব্লগে প্রথম পোস্ট করাই উত্তম।
আপনাকে ইঞ্জা ভাই ভেবেচিন্তেই নিয়ে এসেছেন। আপনি লিখুন আপনার মতন করে। সমস্যা নেই ভাই।
এস.জেড বাবু
ধন্যবাদ ভাই
নিয়মিত পোষ্টের আগে নিজে সার্চ করে দেখি-
যদিও ব্লগ বলতে একই সময়ে একটাই ব্লগে এক্টিভিটি রাখি।
তবে গ্রুপগুলিকে অস্বীকার করা যায়না, এরা ভাই, বন্ধু এমন লোকদের দ্বারা পরিচালিত।
আপনার কথাটা মনে রাখবো।
ধন্যবাদ তৌহিদ ভাই।
শুভ সকাল।
নুর হোসেন
আমি বাউন্ডুলে টাইপের মানুষ
৬ বছর আগে বিভিন্ন ব্লগে দৌড়াদৌড়ি করতাম,
৬বছর এক্টিভ না থাকায় আমার কিছু নিক ব্যান করা হয়েছে;
আবার সেসব ব্লগে নতুন নিকে লিখছি,
আশা করবো, সোনেলা আমার প্রথম লেখাটিই পাবে।
তৌহিদ
ধন্যবাদ ভাই, আপনার কাছ থেকে এটাই আশা করেছিলাম। এভাবেই পাশে থাকবেন সবসময়।
শুভকামনা রইলো।
মাহবুবুল আলম
“অগত্যা মধু পিয়াসু লোকটি ব্যাথার চোটে গাছ থেকে পড়ে গিয়ে অকালেই প্রাণ হারালো।
মোর্যাল অফ দ্যা স্টোরি- অতি লোভে তাঁতি নষ্ট। অন্যের গাছের বাতাবিলেবুর চেয়ে নিজের গাছের কাঁচা পেঁপেই ভালো।
বুঝলে বুঝপাতা, না বুঝলে তেজপাতা।”
অতি লোভে তাঁতি নষ্টা! শুভেচ্ছা জানবেন!
তৌহিদ
আপনাকেও অনেক শুভেচ্ছা ভাইজান। ভালো থাকবেন।
রেহানা বীথি
একাধিক গ্রুপ ফলো করা কেমন করে সম্ভব, সেটা নিয়ে আমার যথেষ্ট সংশয় আছে। অন্তত আমি পারি না। অনেককেই দেখি দশ বারোটা গ্রুপে একসাথে লেখা শেয়ার করছে, নাইস-বিউটিফুল-অসাম কমেন্টে ভরে ফেলছে। এসব করে লেখার কোনও উৎকর্ষ সাধিত হয় কি? কোনকিছুতেই তো ঠিকভাবে মনোযোগ দিতে পারার কথা নয়। সবার প্রতি সম্মান রেখেই বলছি, যেকোনও একটা জায়গাকে আঁকড়ে ধরে থেকে, ভালো-মন্দের সঙ্গী হয়ে সময় কাটালে লাভ বই ক্ষতি নেই। সময়ও বাঁচে, সে সময়টা ভালো কিছু পড়ে ব্যয়ও করা যায়। শেখাও যায় অনেককিছু।
সুপর্ণা ফাল্গুনী
আমিও আপনার সাথে একমত পোষণ করছি আপু
রেহানা বীথি
আপু, ভালোবাসা জানবেন।
তৌহিদ
ধন্যবাদ আপু।
তৌহিদ
সবার প্রতি সম্মান রেখেই বলছি, যেকোনও একটা জায়গাকে আঁকড়ে ধরে থেকে, ভালো-মন্দের সঙ্গী হয়ে সময় কাটালে লাভ বই ক্ষতি নেই। সময়ও বাঁচে, সে সময়টা ভালো কিছু পড়ে ব্যয়ও করা যায়। শেখাও যায় অনেককিছু।
এটাই আসল কথা। মনের কথা বললেন আপু। সত্যিই কৃতজ্ঞ।
মনির হোসেন মমি
সোনেলার বয়স আট বছর চলছে।কেউ দেখাতে পারেন না এতো দীর্ঘ সময় স্ব-মহিমায় এখনো স্টিল ।লেখার ভুবনে অদ্বিতীয় নাম সোনেলা। এটা অনেকটা মধুর চাকের মতই।কিছু অখাদ্য লেখক ব্লগার এর ঈর্ষণীত হয়ে আমাদের মৌমাছিগুলোর দিকে হাত বাড়ায়।সতর্ক থাকতে হবে। প্রথমে সোনেলা অতপর অন্য যে কোন সাইটে যাবেন যান আপত্তি নেই।
শুভ ব্লগিং।
প্রদীপ চক্রবর্তী
এক অতুলনীয় লেখা দাদা।
মুগ্ধতা অশেষ..
লোভের খাতে মধুময় শুধু মধুময়।
শুভ ব্লগিং
শুভকামনা দাদা।
প্রদীপ চক্রবর্তী
বুঝলে বুঝপাতা, না বুঝলে তেজপাতা।
অবশেষে কিছুটা বুঝতে পারলাম দাদা।
সুরাইয়া পারভিন
আমি আমার ফেসবুকে অনেক আগের লেখা কয়েকটা কবিতা ব্লগে পোস্ট করেছিলাম। আর তাছাড়া ইদানিং যা লিখি তা আগে ব্লগে লিখি তারপর সেটা আমার পেইজও গ্রুপের পোস্ট করি।
নাচটা কিন্তু দারুণ ছিলো
বন্যা লিপি
👏👏👏👏👏👏👏প্রথমেই প্রচন্ড হাততালি দিতে ইচ্ছে করলো পুরো লেখাটার জন্য।তাই দিলাম। আমি নিতান্তই শাখাবিহীন একজন ব্লগার।যে লেখা অন্য গ্রুপে দেই তা ব্লগে দেইনা, বা ব্লগে আগে দিয়ে অন্য গ্রুপে দেই। আমি জানি সোনেলা ব্লগই আমার নিজের ঘর। যতকিছু মৌলিক লেখা, সব সোনেলার জন্যই।
মধু আকাঙ্খি গল্প দারুন ভালো লেগেছে।
আর কঙ্কালনৃত্য সুপার।
শবনম মোস্তারী
মধু রসিকের গল্প টা ভালো লাগলো।
অতি লোভ ই যত অনিষ্টের মূল।
বিভিন্ন জায়গায় রস খেয়ে বেরানোর চেয়ে এক জায়গায় খেয়ে সন্তুষ্ট থাকা ভালো।
কঙ্কাল নৃত্য টা সেইরাম …😁😁