আমি খুব ভুল না করে থাকলে এই ব্লগের নাম সোনেলা ব্লগ। :p আবার যদি ভুল না হয়ে থাকে তবে আমি এই ব্লগের একজন ব্লগার। ফান পোষ্ট লেখাতে পটু ব্লগার সজীবের, একমাত্র ওস্তাদ। এবং আমি নিজেও ফান রাইটার। 😀 ব্লগে ছিলাম না অনেকদিন তাই সবাই ভুলে গেছে আমায়। আমি ফিরে এসেছি এটা জানান দিতে নিজের ব্যক্তিগত বা শোনা অভিজ্ঞতা ও একটা ফান পোষ্ট 🙂
ঘটনা নং ১
পিটবুলপিটবুল,হানি সিং বা বাদশা এরা যেমন নিজেদের গাওয়া গানের মধ্যে টুক করে নিজের নাম ঢুকাতে পছন্দ করে আমার ব্যপারটাও কম বেশি ওদের মতই হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রত্যেকটা লেখাতে নিজের নাম লিখতে ভালো লাগে। যেমন এখন যে লেখাটা লিখতে যাচ্ছি……..
যাক সব আউল ফাউল কথা বাদ। আসল কথা বলি। আমার বাবাচাকুরীর ফাঁকে ফাঁকে ঠিক সময় করে দাদিকে দেখতে যান নিয়মিত। এবারও যাচ্ছেন। তিনি একটা গাড়ি চেঞ্জ করে সবে বাসে উঠে নিজের সিটে বসেছেন। বাম পাশের পিচ্চিটা কে দেখতে পাননি। কিন্তু সামান্য ধাতস্থ হতেই চুকচুক শব্দে পাশে তাকিয়ে দেখেন ৭/৮ বছরের একটা ছেলে পিচ্চি তার বাবার সিট ধরে বসে আছে। আব্বু আরও দেখলো পিচ্চি টা একটা চকলেট বার বার মুখে পুরছে আবার মুখ থেকে বের করে সামান্য সময় হাতে নিয়ে থাকছে আবার মুখে পুরছে। এর ফলে থুতু এসে আব্বুর গায়ে পড়ছে। আব্বু মোটামুটি শান্ত গলায় বললো “এই যে বাবু এমন করে চকলেট টা মুখ থেকে বারবার বের না করে একবারে মুখের মধ্যে দিয়ে দাও। ”
সেই পিচ্চি চোখমুখ লাল করে বললো” ইশ ফুরে গেলে তুই দিবু না কি?”
ঘটনা নং ২:
আমি যখন স্কুলের স্টুডেন্ট তখনকার একটা ঘটনা এতোদিন পরে মনে পড়ে গেলো। আমি বরাবর একটা বদমাইশ কম্পানির মেম্বার। হোক না সেটা স্কুল,কলেজে অনার্স লেভেলে। এই গ্রুপের সবাই বদমাইশ ও ব্রিলিয়ান্ট হয়। এই বদমাইশ কম্পানির টপ কিছু স্টুডেন্ট মিলে আমাদের SSC টেস্ট পরীক্ষার আগে টেস্ট কোশ্চেন পেপার কোথা থেকে যেনো বের করে নিয়ে চলে এলো। আমরা তো মহা খুশি। অংক, অপদার্থ মার্কা পদার্থ,তেল লবন ছাড়া তরকারি যেমন তেমন বিচ্ছিরি রসায়ন, এই সাবজেক্টস গুলা তে বিনা হিসেবে A+ মার্কস পাবো। 😀 আহ শান্তিই শান্তি। কিন্তু কি হলো অংক পরীক্ষার পরে সে আশায় গুঁড়েবালি। স্যারদের কানে গেলো যে প্রেস থেকে প্রশ্নপত্র ছাপা হয়েছে যে প্রেসে গিয়ে ছেলেরা প্রশ্নপত্র আগেই বের করে নিয়ে এসেছে। ব্যাস যা হওয়ার তাই হলো। রাতারাতি প্রশ্নপত্র চেঞ্জ। এবং সাথে সেই কজনকে দু মাসের জন্য ক্লাস ও কোচিং থেকে বহিঃস্কার করা হলো। কিন্তু এসবের পেছনে যে নাটের গুরু হয়ে কাজ করেছে তাকে স্যাররা ধরতে পারে নাই। কারন সে কোন প্রকার ক্লু রাখে নাই।
৫৬টি মন্তব্য
অরুনি মায়া
তোমাকে সবাই ভুলে গেছে এ কি সম্ভব! কেউ ভোলেনি ,আমি বাদে :p
তুমি প্রশ্নপত্র আউট করেছিলে 😮
বন্দুক টাকি তখন সাথে ছিল ? ;?
মেহেরী তাজ
আপনি ভুলে গেছেন তো সেটা জানি তার জন্য কিছু মনে করি নি। কিন্তু এখন আমাকে চিনতে পারছেন তো?
আমি কোশ্চেন আউট করি নাই বন্ধুরা করছিলো।
আর আমি এখন বিন্দুক ওয়ালি হইছি আগে ছিলাম না। :p :p
জিসান শা ইকরাম
জি জি এটি সোনেলা ব্লগ, আর মেহেরী তাজ সোনেলারই ব্লগার, ব্যস্ততাকে সাইডে রেখে সঠিক গন্তব্যে এসেছে তাজ।
কেউ ভুলে যায়নি তাজকে, তাজ পরীক্ষার জন্য ব্যস্ত এটা আমরা জানি, ব্যস্ততা কমে গেলে যে তুমি আবার আসবে সোনেলায় এই পোস্ট তাঁর প্রমান।
পিচ্চি তো ঠিকই বলেছে, চকলেট শেষ হয়ে গেলে কে কিনে দেবে?
দ্বিতীয় কাহিনী হচ্ছে একটি বাস্তবতা…… নাটের গুরুরা কখনোই ধরা খায় না,নিজেদেরকে আড়াল দিতে পারে এরা।
শুভ কামনা……
জিসান শা ইকরাম
ওস্তাদের পথ অনুসরন করে শিষ্যও অনেকদিন আসেনা সোনেলায়।
মিস করি সজীবকে।
মেহেরী তাজ
সে কই?? :@ আসুক আগে তারপর দেখাবো মজা! ভাবছি কদিনের মধ্যে না এলে তার শিষ্যত্ব বাতিল করে ওয়েটিং লিস্টে থাকা অনেকের মধ্যে কাওকে শিষ্য বানাবো। ;?
মেহেরী তাজ
দাদা ব্যস্ততা একটুও কমে নি!
চেষ্টা করছি নিয়মিত হতে! 🙁
জিসান শা ইকরাম
ব্যাস্ততাকে কিছুটা সাইডে রেখে কিছুক্ষনের জন্য সোনেলায় থাকবে তুমি এটি আমরা সবাই চাই।
সজীবকে মেইল করেছি, দেখা যাক কি করে সে।
শুভ কামনা।
মেহেরী তাজ
হ্যা আমি চেষ্টা করবো। 🙂
আর দেখা যাক সজীব কি করে।
ছাইরাছ হেলাল
যাক, বাবা এলেন তাহলে! আশ্বস্ত হলাম এই ভেবে যে যাকে সোনেলার তাজ বলেছি সে তার স্বমহিমায় সরব।
ইস সেই পিচ্চিকে জানাতে পারলে ভাল হত চকলেট কখনো ই ফুরাবে না।
আউল ফাউল বাদ, আসল কথায় আসি,
নাট নিয়ে গরুরা ভাগাড়ে থাকুক সেটা তাদের জন্ম-মৃত্যু ভুমি। মুখে বিষ্ঠা মেখে ওরা ওদের দিন গুজরান করুক।
দিন শেষে আমরা আমরাই, প্রমাণিত তা।
মেহেরী তাজ
আসা আর হলো কই? 🙁
ছোট্ট একটু কাঁধে এত্তোগুলা দায়িত্ব ভাইয়া।
গরুরা তাদের নিজ স্থানে আবার নাটের গুরুরাও। গরুরা মুখে বিষ্ঠা মেখে ভাগারে পড়ে থাকলেও নাটের গুরুরা কিন্তু ঠিক নিজেদের কাজ করে হাতের ফাঁক গলে বেড়িয়ে যায়।
ছাইরাছ হেলাল
ফাঁক আর গলানোর উপায় নেই। আপনি ও লক্ষ্য রাখুন আমাদের সাথে।
এসেই পড়েছেন যখন তখন আর যেতে দিচ্ছি না।
কাঁধ ছোট না বড় সে আমরা ঢের জানি, তাই আপনি আপনার জায়গায় ই আছেন, থাকবেন ও।
মেহেরী তাজ
হুম আতোশ কাঁচ নিয়ে বসে আছি। ফাঁক গলে কোন নাট বল্টু কিছুই পেরুতে দেবো না। সাথে আছেন জেনে শান্তি ও স্বস্তি পেলাম। 🙂
নীলাঞ্জনা নীলা
পিচ্চি আপু স্বাগতম। -{@ (3
কথাটি মনে ধরলো, নাটের গুরুরা ধরা খায়না।
একবার কি হলো ফ্রীজে মিষ্টি ছিলো, ভাই খেলো। জানলামও না, ধরা খেলাম আমি। আমি নাকি চুরি করেছি।
বোঝো অবস্থা! অনেক বছর পর তোমার এই নাটের গুরু শব্দটা ঘটনাটা মনে করিয়ে দিলো। ধরা খায় তারা, যারা কিছুতেই থাকেনা।
পরীক্ষা কেমন হলো? বহুদিন আনন্দ হয়না। আসর বসাও ব্লগের ঘরে। -{@
মেহেরী তাজ
ধন্যবাদ আপু। -{@
হুম তারায় ধরা খায় যারা কোন কিছুতেই থাকে না।
পরীক্ষা হয়ে তার নিজের মত। বিচ্ছিরি সাবজেক্ট। :@
কিন্তু আপনি / আপনারা দোয়া করে দিয়েছেন তো আশা করি( ইনশাআল্লাহ) পাশ করে যাবো।
আমি চলে এসেছি, এবার সোনেলায় আসর বসবে। হাসি, গান, চা, বিস্কুট সব হবে। 🙂
নীলাঞ্জনা নীলা
কবে কবে কবে? অপেক্ষায় আছি। \|/
মেহেরী তাজ
আর একটু অপেক্ষা করুন আপু জানেন তো অপেক্ষার ফল মিঠা হয়! 😀
সাঞ্জনা চৌধুরী জুঁথী
বেশি অপেক্ষা করলে অপেক্ষার ফল পচেও যায় \|/
আবু খায়ের আনিছ
কিঞ্চিৎ ভুলে গিয়েছিলাম, ভেবেছিলাম ফিরেই যদি আবার গুলি করে বসে। ভাগ্য কতটা ভালো সেটা এখনো জানা হয়নি।
একটা কথা আছে না, চুরের বুদ্ধি সাধারণ মানুষ থেকে একটু বেশি নয়ত সে চুরি করতে পারত না। \|/
মেহেরী তাজ
কি বুঝতে পারছেন না , কি চুরি করলাম ঠিক বুঝতে পারলাম না ভাইয়া। বেশ কিছুদিন পরে এসেছি তো তাই একটু ছন্দপতন হয়েছে। কিছুদিন গেলে আশা করি সব ঠিক হয়ে যাবে।
আবু খায়ের আনিছ
ঘটনা দুই এর আলোকে বললাম কথাটা। মানে হচ্ছে, যে অপরাধ করে সে কোন না কোন ভাবে পার পেয়ে যায়। (ছোট খাট বিষয়ে)
আবু খায়ের আনিছ
বুদ্ধি না থাকলে কি আর পার পেয়ে যেত।
মেহেরী তাজ
ও আচ্ছা এই ব্যপার? হুম ঠিক বুদ্ধি না থাকলে বাটপার( নাটের গুরু) হওয়া যায় না। 🙂
আবু খায়ের আনিছ
হা হা হা হা, গুলির সাথে এই পদবী কি বোনাস? 😀
মেহেরী তাজ
শস শস শস…
ধারে পাশে মডুরা আছে! এখন এসব না বলি!
আসুন সৌহার্দের বাতাবরণ গড়ে তুলি!
লীলাবতী
আপনাকে চেনে চেনা লাগছে।আমাকে কি চিনতে পারছেন?অনেক অভিমান জমিয়ে রেখেছিলাম,অভিমানগুলো কে যে চুরি করে নিয়ে গেলো বুঝতে পারছিনা 🙂 -{@
মেহেরী তাজ
চেনা চেনা লাগবেই তো আপু। সেদিন শাহজাহান রোড থেকে নীলক্ষেত পর্যন্ত এক সাথে গেলাম। আপনার টাকা ছিলো না তাই “There are many things in heaven & earth ” বই টা আপনি কিনতে পারছিলেন না। আমি ভাড়া আর বইটার দাম দিয়ে দিলাম। আবার কি মনে পড়েছে?? :p :p
আপু আমি আপনার অভিমান গুলো চুরি করেছি পারলে ঠেকান। :p :p
বি:দ্র: ইহা একান্তই লীলা-তাজ স্পেশাল ফান।
লীলাবতী
হুম,মনে রেখেছো তাহলে,আমি যে হন্য হয়ে তোমাকে খুঁজছি,জানো তুমি?বইয়ের দাম আর রিক্সা ভাড়া তোমাকে দিতে হবে তো।তুমি হলে এখন পাওনাদারনি আমি হলাম দেনাদারনি :p
স্মার্ট উপস্থাপনায় তাজের বিকল্প কেহ নেই -{@ প্রথম কাহিনীর পিচ্চিটা কি তুমি?সোনেলার মজা ধীরে ধীরে উপভোগ করা হচ্ছে তাই না?
দ্বিতীয় কাহিনীর নাটের গুরু।এরা সারাক্ষণ পর্দার অন্তরালে থাকবে।ধরা খাবে সাধারণ মানুষ।আমরা এদের চিনে রাখবো এবং সতর্ক থাকবো।
পোষ্ট তাজের মতই হয়েছে (y) (y)
মেহেরী তাজ
চলে এসেছি আর খুঁজতে হবে না। রিকশাভাড়ার পরিবর্তে সিয়া মসজিদের সামনের এক কাপ আর বই এর পরিবর্তে বই।তাহলেই শোধবোধ। 🙂
না ১ম গল্পের পিচ্চি আমি না। ওটা বাবার মুখে শোনা।
হুম নাটের গুরুরা সব সময় পর্দার আড়ালেই থাকে।
নীতেশ বড়ুয়া
এই সবাই সাইডে…সাইডে!
যন্ত্র-গান নিয়ে হাজিরা দিয়েছে আমাদের দুষ্টের শিরোমণি সবার মাথার তাজ তাজাপু।
এই কয়দিন যা ভূতেরা কাজ করেছেন সব একে একে জানান দেখি তাজাপু… \|/
মেহেরী তাজ
আগে আপনি সাইড দিন! কি মোটা মানুষ রে বাবা! হাতের নিচ দিয়ে টুক পার হয়ে যাবো সে উপায় ও নাই। 🙁 :p
ভেবেছি সাইড না পেলে গলির এক পাশ নতুন কেনা মেশিনগান টা দিয়ে ধসিয়ে দিয়ে বিন্দাস মুডে পার হয়ে যাবো। :p
আমি এবার কোন ভুতুরে কাজ করিনি নীতেশদা। 🙂
নীতেশ বড়ুয়া
আরে আমি নিজেই তো সাইড পাচ্ছি না তো দেবো কি (মোটা তো তাই :p )
গলির এক পাশে বসিয়ে তাক করে রাখেন। আমি পাহাড়া দেই তাহলে 😀
তাজাপু কোন কাজ করে না কারন সব ভূতে করে
:D)
মেহেরী তাজ
সুমন পাটোয়ারির মত গলির মধ্যে আটকায়ে গেছেন এখন নিজে সাইড চাইলে হবে? :p
কোন তাক করা করি না চোখ বন্ধ করে ঢি ঢি ঢি ঢি ঢি ( মেশিনগান এর শব্দ বলে কথা)…… :p
;? মনে হয় ভুতে রাও ভয় পাইছে। আমার আশে পাশে কোন ফাউল কাজ করে না!
নীতেশ বড়ুয়া
ঠা ঠা ঠা ঠা শব্দ করে তাজা বন্দুক হতে (3 (3 (3 (3 বের হলে ঢি ঢি ঢি ঢি ঢি শব্দ করে তাজা যন্ত্রসঙ্গীত হতে নিশ্চয়ই -{@ -{@ -{@ -{@ -{@ বের হবে 😀
আরে আমি আটকে যাই নাই তো! রাস্তা আটকে গেছে আমাকে সাইড দিতে গিয়ে :D)
ভূতেরা মোটেও ফাউল না… তাজাপুর ভূতেরা কত্ত তাজা আর ভালুউউউউউউউউউউউউ!! মাঝে মাঝে দুষ্টু দুষ্টু চিন্তা করে আর কি :p
মেহেরী তাজ
নীতেশদা কই যে থাকেন! খুজেই পাওয়া যায় না! ^:^
ভোরের শিশির
আমি আছি। আপনাদের মজার মজার রম্য পোস্ট আসে না তাই দেখা যায় না, তাছাড়া আড্ডা দেওয়ার মানুষও নাই যে দেখবেন। আপনারা আবার জেঁকে বসেন তবেই তো পাবেন আমাদের! আপাতত এদিক ওদেইক লুকিয়ে উঁকি মেরে আপনাদের খুঁজে যাচ্ছি এই ভেবে যে- আপনারা এলেই সাড়া দেবো। 😀
মেহেরী তাজ
আমার শিষ্য কে দেখতে পাচ্ছি না। অনেক দিন আড্ডা হয় না! একটা আড্ডা খুব দরকার!
শুন্য শুন্যালয়
এলি বুঝি? ব্যস্ততা যতই মটু হোক, চিকনাদের গায়ে জোর বেশি থাকে, ধাক্কা মেয়ে সরিয়ে দিবি সবসময়। তবে পড়াশোনার সাথে নো কম্প্রোমাইজ। এবার পাশ না করলে কিন্তু তোর খবর আছে, অনেকদিন আমরা স্যাক্রিফাইস করেছি তোর পরীক্ষার জন্য।
পিচ্চিটাতো ঠিকই বলেছে 😀 বহুদিন পর নওগাঁর ভাষা শুনলাম রে ভূত।
স্টাডি বলে, যারা মিথ্যে কথা বলে তারা সবচাইতে ব্রিলিয়ান্ট। ব্রেইন বেশির ভাগ সবাই অকাজেই লাগায়। যদি ঠিক কাজে লাগাতো তাহলে এতদিন মঙ্গলে একটা করে বাড়ি তাদের সবার থাকতো 🙂
প্রত্যেক লেখায় তোর নাম ঢুকিয়ে দেবার পদ্ধতি দারুন কিন্তু 😀 হাছন রাজা পেয়ারীর প্রেমে মজিলো রে—-
মেহেরী তাজ
হুম এলাম।পড়াশুনার সাথে নো কম্প্রোমাইজ শুন্য আপু বলেছেন মনে থাকবে। 🙂 এবার পাশ হবে ইনশাল্লাহ।
আচ্ছা স্টাডি নিয়ে কে মিথ্যা বলছে?? ;?
আপু একটা কাজ করা যায়। একটা পোষ্ট থাকবে যেখানে আপনি আমি কিংবা এখানে নওগাঁর যারা আছে বা যারা নওগাঁর ভাষা জানে সবায় নওগাঁর ভাষায় মন্তব্য করলাম। ;? এমনন করা যায় কি?
মিথুন
আপনি কি তাজ সিং আপু? আপনাকে দেখলে অই পিচ্চির মতই মনে হয়, চকলেট শেষ হবার ভয়ে চুষতেই আছেন 😀
মেহেরী তাজ
হায় হায় আবার পিচ্চি উপাধি দিয়ে দেবেন না প্লিজ। ওটা গা থেকে ঝেড়ে ফেলতে আমার অনেক বেগ পেতে হয়েছে। তবে আমি চকলেট খাই প্রচুর। 🙂
দীপংকর চন্দ
//সেই পিচ্চি চোখমুখ লাল করে বললো” ইশ ফুরে গেলে তুই দিবু না কি?”//
হা হা হা হা
অনেক ভালো লাগলো।
অনিঃশেষ শুভকামনা।
ভালো থাকবেন। সবসময়।
মেহেরী তাজ
অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া! ব্লগে আপনাকে নতুন দেখছি( যদিও এত্তো দিনে পুরাতন হয়েই গেছেন) তারপরেও বলি আমি পুরান ব্লগার! ফাঁকিবাজি মন্তব্য কিন্তু ধরে ফেলবো । ভাইয়া মজা করলাম! আপনিও ভালো থাকবেন সব সময়!
ব্লগার সজীব
ওস্তাদ আমি ফান পোষ্টে লেখায় পটু নাকি?ওস্তাদের প্রসংসায় হাসিতে আমার সব দন্ত বিকশিত হয়ে গেলো 😀 এত্ত এত্ত ব্লগার সোনেলায়,অথচ এই পোষ্টে নাম নিলেন কেবল মাত্র আমার 🙂 আপনি এত ভালো কেন ওস্তাদ? 🙂
ব্লগে আমিও ছিলাম না অনেকদিন।ওস্তাদি পোষ্ট দিয়েছেন,বুঝতে টাইম লাগপে আমার।কার প্রতি গুল্লি মারলেন বুঝে নেই আগে।এরপর মন্তব্য করা হপে 🙂
ভোরের শিশির
ইয়েএএএএ সজু বাইয়া এসে গেচেএএএএ 😀
এখন থেকে আবার হাসিতে সবাই গড়াগড়ি খাবে… \|/
ব্লগার সজীব
হাসিতে যার মুক্তো ঝরে রেএএএএএএএ __________ গানটি তো গাইতে পারতেন ভাইয়া :p
ভোরের শিশির
গাইবো যখন হাসি দিয়ে পুস্টানো শুরু করবেন সজু বাইয়া ^_^
ব্লগার সজীব
😀
ভোরের শিশির
আপনাকে দেখলেই কেন যেন হাসি পায় 😀 মনে হয় এই বুঝি তালগাছ থেকে হাসির কিছু পেড়ে নিয়ে আসলেন :D)
ব্লগার সজীব
হালকা রেষ্টে আছি,এই আসছি বলে 🙂
ভোরের শিশির
আসি আসি বলে সজু (বাইয়া) আর এলু না ;( ;(
মেহেরী তাজ
শিষ্য তুমি একবার করে দেখা দিয়েই আবার ডুব দিচ্ছো কেনো।? এমন করলে কিন্তু আর ভালো থাকবো না পচা হয়ে যাবো। কই আছো কেমনে আছো জানি না , গায় ঝাড়া দিয়ে “ইয়ালি ” বলে বেড়িয়ে পড়! আমি আসছি এবার একটা জমপেশ আড্ডা দিতে চাই অল্প দিনেই! ঠিক আছে?
ব্লগার সজীব
ইয়ালিইইইইইইইইইইইইইই 🙂 এসে গিয়েছি ওস্তাদ। কবে কখন জম্পেস আড্ডা হবে জানাবেন কিন্তু -{@
ভোরের শিশির
ওস্তাদ আর চিছ্য দুইজনেই ফাঁকে মারে এখন। আসি আসি বলে বেদের মেয়ে জোছনারে দেখায় আর ইলিয়াস কাঞ্ছনের মতো ভেলকি মারে দুইজনে ^:^
মেহেরী তাজ
শিষ্য ঠান্ডায় জমে গেছি! এখন না একটু রোদ উঠুক তখন নারকেল গুড় আর চিঁড়ার সাথে আড্ডা হবে! 🙂 ^:^
সাঞ্জনা চৌধুরী জুঁথী
পিচ্চির লজেন্স খাওয়ার অভিনব পন্থাটা আমার বড়ই পছন্দ হয়েছে। বয়স কমিয়ে আনা গেলে এখনই ট্রায় করতাম :D)
মেহেরী তাজ
বয়সে কি যায় আসে? ট্রাই করেন! আমরা আমরাই তো?! 🙂