বালিকা, তুমি আমার নও!
আমি যে বৃষ্টি পছন্দ করি, ভিজতে ভালবাসি।
কিন্তু তুমি… তুমি তো আমার সামনে আসো সাজগোছ করে।
বৃষ্টিতে ভিজতে গেলে যে সাজ আর থাকবে না।
আমি বলেছিলাম তোমায় প্রাকৃতিক হতে।
অথচ ততোই তুমি কৃত্রিম হয়েছো!
হয়েছো আমার বিপরীত!
খোলা চুলে বাতাস ছুয়ে দিয়ে
যে ঘ্রাণ আমায় তোমার কাছে টেনে আনার কথা ছিল,
সেই ঘ্রাণ যে আমি পাই না!
তুমি তোমার চুলকে কৃত্রিম কাঠি আর বন্ধনীতে বন্দি করে রেখেছো।
যেনো শাসন করছো!!
অথচ, আমি একে মুক্ত দেখতে চাই।
উড়ন্ত অবাধ্য চুল..!!
তাই তুমি আমার নও, আমারই হবার ভান করছো শুধু..!!
১২টি মন্তব্য
মোস্তাফিজ আর রাহমান
হুম! অবাধ্য বালিকা।
সিহাব
🙂
অনিকেত নন্দিনী
বালিকাকে আরো ভালো করে বুঝিয়ে দেখুন। কবি বলেছেন, “একবার না পারিলে দেখো শতবার”।
১. লেখায় দুই লাইনের মাঝে ফারাক বেশি দেখা যাচ্ছে।
২. মাত্রাতিরিক্ত আশ্চর্যবোধক চিহ্ন লেখার ওজন, সৌন্দর্য ও আবেদন কমিয়ে দেয়। যতিচিহ্নের ব্যবহার যথার্থ হওয়া উচিত। 🙂
সিহাব
নির্দেশনার জন্যে ধন্যবাদ ।
এ বালিকা রুপক অর্থেই ব্যবহৃত হয়েচে । 🙂
আবু খায়ের আনিছ
আমার দুঃখ সারি সারি তোমার সুখ পিয়াসী মন, তাই তো তোমার সাথে হয় না আমার মনেরও মিলন।
সিহাব
;?
দীপংকর চন্দ
আবেগের সরল প্রকাশ ভালো লাগলো অনেক।
আমার শুভকামনা অনিঃশেষ জানবেন।
ভালো থাকবেন কবি। অনেক ভালো। সবসময়।
মোঃ মজিবর রহমান
অথচ, আমি একে মুক্ত দেখতে চাই।
উড়ন্ত অবাধ্য চুল..!!
তাই তুমি আমার নও, আমারই হবার ভান করছো শুধু..!! (y)
সিহাব
🙂 🙂
নীলাঞ্জনা নীলা
বালিকা এখনও অপ্রাপ্ত বয়ষ্ক। আরেকটু বড়ো হলে আপনাকেই ভালোবাসবে। ততোদিন ভালোবেসে যেতে থাকুন।
সিহাব
তাই নাকি? 😀
মৌনতা রিতু
বালিকাই হয়ত চাইছে, তার চুল আপনিই খুলে দিন। প্রিয়সির চুলটা নিজ হাতেই খুলেই দেখুন না। বন্ধনী মুক্ত করুন ঐ কাঠিতে বাধা চুলকে। সব কিছু কি সবাই মুখেই প্রকাশ করতে পারে ?
বালিকা ও প্রকৃতিতে মিশে থাকুন। শুভকামনা রইল।