= ও মেয়ে কি হয়েছে তোমার? অমন মুখ ভার করে বসে আছো কেনো গো?
// কেনো এসেছো? নেকামো করতে? চলে যাও।
= ঠিক আছে চলে যাবো! কিন্তু আমি চলে গেলে তুমি কান্না করতে পারবে না প্রমিস কর।
// আমি যখন তখন কান্না করি না সে তুমি ভালোই জানো। আর সব সময় প্রমিস প্রমিস কেনো কর হ্যা?
= হুম সে জানি। আর সেটাই তোমার দোষ। থাক সে সব কথা। তুমি মুখটা একটু তোল আমি এক নজর দেখেই চলে যাবো।
// না। আজ আমি কারর সাথে দেখা করবো না।
= তবে আমি চলেই গেলাম। আবার পিছু ডেকো না তোমার কান্না দেখার জন্য।
// আমি কান্না করবো না। বিরক্ত কেনো কর?
= তুমি আজও মিথ্যে বলছো। তুমি প্রমিস করেছিলে আর মিথ্যে বলবে না। সে দিক থেকে আমার তো চলেই যাওয়া উচিৎ।
// কি মিথ্যে বলছি?
= তুমি এখন কান্না করছো তাই মুখ তুলে চাইছো না। যদি আমি দেখে ফেলি সেই ভয়ে।
// কি যা তা বলছো? আমি জানি তুমি কত বড় বদ। এই নাও মুখ তুলে চেয়েছি।চাঁদ পানা মুখ দেখে ধন্য হও। সে না দেখে তুমি বিদেয় হবে না সে ঢের জানি।
= ওমা সে কি? তুমি কানন্না করছো না? চোখ লাল করে বসে আছো কেনো? কান্না চাপার চেষ্টা করছো?
// খালি পাকা পাকা কথা আর প্রশ্ন করা। আমি কান্না চাপি নি। আমার চোখ উঠেছে।
= হা হা হা হা……
// দূর হও। যখন তখন পেত্নী মার্কা হাসি হাসে।
= সরি। আর হাসবো না। হা হা…
// বাইরে বৃষ্টি হচ্ছে যাও ভিজে এসো। তোমার জ্বর হোক।
= আমার তো গায়ে জ্বর! তুমি জানো না?
// দূর হও।
= সে কি? মনের গায়ের জ্বর হলে কি করতে হয় যানো ?
// হুম জানি! কাঁথা গায়ে দিয়ে শুয়ে থাকতে হয়।
= না হয় নি!
// তবে?
= “সময় কে ধরে রাখার খেলা খেলতে হয়”।
// এতো আমার কথা।তুমি কেনো বলছো? আর এটা মনের গায়ে জ্বর হলে নয় মনের মন খারাপ হলে খেলতে হয়।
= হ্যা তো আজ তো তোমার মনের গায়ে জ্বর বলে তার মন খারাপ। সে কখন থেকে তোমায় ডাকছে আর তুমি কিনা তাকে শুনছই না?
// ভালো লাগছে না। তুমি বরং আজ যাও পরে কথা বলবো।
= আচ্ছা যাবো কিন্তু সময় কে ধরে রাখার খেলা টা সম্পর্কে আমায় একটু বলবে?
//হুম বলবো, কিন্তু একটা শর্ত আছে!
= কি শর্ত?
// এই কেচ্ছা শুনেই তুমি বিদেয় হবে। আগামী একমাস যেনো তোমার টিকিও না দেখি। রাজি?
= উমমম…. আচ্ছা ঠিক আছে কিন্তু তুমি নিজেও আমায় ডাকতে পারবে না।
// সে দেখা যাবে।
=আচ্ছা এবার বল সময় কে আবার কি ভাবে ধরে রাখা যায়? সে সময়ে কি ফিরেও যাওয়া যায়?
// হুম ধরা যায়। কিন্তু সশরীরে সে সময়ে ফিরে যাওয়া যায় না।
= বলো বলো আমার আর তর সইছে না 🙂
// মনে কর একটা মেয়ে সবুজ একটা শাড়ি পড়ে রক্তলাল কৃষ্ণচুড়া ফুলে ভরা প্রায় নুইয়ে পরা একটা গাছের গোড়া বাধানো বেদির উপর বসে আছে।মাঝে মাঝে পা দোলাচ্ছে। দু হাত ভর্তি রক্তলাল রেশমী চুড়ি। কপালে লাল সবুজ টিপ। কানে কোন দুল নেই, একটা ক্লিপের অভাবে চুল গুলো খোলা, বাতাসে উড়ছে। চোখে হালকা করে কাজল টেনেছে। কারর উপর অনেক অভিমান করেছে বলে চোখ গুলো জল ভর্তি হয়ে আছে। যে কোন সময়ে সে কেঁদে ফেলবে । কৃষ্ণচূড়া গাছের পাতা গুলো মেয়ে টার মাথা স্পর্শ করে যাচ্ছে।অকারনেই মেয়েটার সামনে দিয়ে একটা পাখি উড়ে দূর আকাশে মিলিয়ে গেলো। তা দেখে মেয়ে টার বাম চোখের একপাশ দিয়ে পানি গড়িয়ে পারা শুরু করলো। মেয়েটা মাথা নিচু করে শাড়ির আঁচলে মুছে ফেলার আগেই তোমার ক্যামেরায় ওর একটা ছবি তুলে ফেলো। পাখিটা অজানা কোথাও উড়ে চলে যাবে,মেয়েটার চোখের পানি তার শাড়ির আঁচলে অদৃশ্য হয়ে জমা পরে থাকবে,মেয়েটার চোখের কাজল মুছে যাবে,ওর সব অভিমান শেষ হয়ে যাবে, কৃষ্ণচূড়া গুলো একসময় ঝরে পরে যাবে,কাঁচের চুড়ি গুলো হয়তো ভেঙ্গে যাবে কোন এক সময়,টিপটা হয়তো পরিত্যাগত্ব হয়ে পরে থাকবে কোন বিউটি বক্সে,শাড়িটার রং হয়তো কমে গিয়ে তাও ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পরবে। কিন্তু তোমার সেই ক্লিক, সেই সময়, সেই মুহূর্ত, তোমার কাছে ধরা পরে যাবে। এটাই হলো সময়কে ধরে রাখা।
হ্যা কেচ্ছা শেষ। অমন হাঁ করে দেখার কিচ্ছু নেই। যাও ভাগো।
= হ্যা। যদিও যেতে ইচ্ছে করছে না তবুও যাই। ভালো থেকো।
// হুম। মন খারাপ হলে বেশি কথা বলতে হয় না । যাও কাঁথা মুড়ি দিয়ে পরে থাকো। ভালো থেকো।
৭৫টি মন্তব্য
অরুনি মায়া
বাপরে কি নাছোড় বান্দা 🙂
যেতেই চায়না,,,,,,,,
মেহেরী তাজ
হুম আগে আসতে চাইতো না বলে বলে আনতে হতো। এর এখন যেতে চায় না। কি মধু যে পেয়েছে সেই ভালো জানে। ;?
অরুনি মায়া
কথা না শুনলে বন্দুকের ভয় দেখাবা।
ঢিসুম,,,,,,,
মেহেরী তাজ
আপু আপনি ঘুরে ফিরে আমার বন্দুকে ধাক্কা খাচ্ছেন কেনো?? ওটার উপর আবার ক্রাশ খান্নাই তো। :p
অরুনি মায়া
কানে কানে বলি শোন ওটা আমার খুব পছন্দ হয়েছে,,,
মেহেরী তাজ
আমার আগেই সন্দেহ হয়েছিলো। ;?
প্রাণ থাকতে ও আমি কাওকে দেবো না। :p
অরুনি মায়া
আমি এখানে মন্তব্য করছি কিন্তু সেগুলো হারিয়ে যাচ্ছে। বুঝলাম না কিছু,,,,,
মেহেরী তাজ
হায় হায় এতো মহা চিন্তার বিষয়। আগে পোস্ট হারায়ে যেতো,পরে ব্লগার হারানো শুরু করলো আর এখন আবার মন্তব্য হারাচ্ছে!?
বিশেষজ্ঞ কেউ থাকলে দৃষ্টি বিকর্ষণ করছি।
ছাইরাছ হেলাল
আগেই স্বীকার করেছি পিচ্ছি আর পিচ্ছি নেই, এবারে আরও একবার বলছি
সে পিচ্চি নেই, সময়কে ধরে রাখতে,ধরা দিতে ও ভালোই শিখে ফেলেছে।
অবশেষে চাঁদকে উঁকি দেয়ালেন, সামলে রাখতে পারবেন তো!!
মেহেরী তাজ
ভাইয়া আপনি তো বলেনই। অন্য সবায় তো মানতেই চায় না।
মেহেরী তাজ
সে কি আর বলতে পাকনা’র মত পিচ্চি মার্কা পোষ্ট আর দিচ্ছি না। এ যে ধরে রাখতেই হবে। (-3
ছাইরাছ হেলাল
ভাবছি লেখারা আসছে কোত্থেকে!!
কোথাও কিছু ঘটে গেল নাকি আমাদের না জানিয়ে।
মেহেরী তাজ
হাহাহাহা সেরকম কিছু না।
আর মনের কথা জানিয়ে দিচ্ছি তো ঘটে যাওয়া কথা জানাবো না, ভাবছেন কেন। 🙂
ছাইরাছ হেলাল
আরে!!!!!!! সবাই আমার কথা নকল করছে কেন!!
আজব!!!!!!হাল্কা ধ্মকে দিন।
সব ব্যাপারে যেন নাক না দেয়।
মেহেরী তাজ
সবায় না অনেকেই! :p
আচ্ছা বলে দেবো নাক না দিতে কিন্তু কান,হাত, কিবোর্ড, টাইপ এসবের এন্ট্রি হতেই পারে। :p :p
তানজির খান
এত অভিমান, প্রেম……
মেহেরী তাজ
একদম নিজের মত। একটু বেশিই। 🙂
অরুণিমা
রুদ্ধশ্বাসে পড়লাম আপনার লেখা।দুজনের কথা দিয়ে ভালোই দৃশ্য পট আঁকতে পারেন আপনি।
মেহেরী তাজ
ধন্যবাদ আপুউউউ।
আপনার ভালো লেগেছে জেনে আমি ভিশন খুশি।
লীলাবতী
তাজ একার মাঝে আর একজনকে এনে কিভাবে এমন কথা সাঁজাও?আমাকে শেখাও শিখবো আমি।
মেহেরী তাজ
হাহাহা লীলা আপু আপনাকে আমি কি শেখাবো??
লজ্বা কেনো দিচ্ছেন?
আপনাকে অনেক আগেই বলেছি আমি লেখা শেষ করে আর নিজের লেখা চিনতে পারি না। গর্দভ একটা। 🙁
ব্লগার সজীব
ওস্তাদ,শিখতে যখন চাচ্ছেন লীলাদি শিখিয়ে দিন।হাজার হলেও আমরা সোনেলায় একসাথে লেখি 🙂
মেহেরী তাজ
আচ্ছা শিষ্য তুমি যখন বলছো তখন ভেবে দেখতেই পারি। 🙂
জিসান শা ইকরাম
সময়কে বেঁধে রাখার বুদ্ধিটা তো চমৎকার……
দিন দিন লেখার মানকে ভিন্ন উচ্চতায় নিয়ে যাচ্ছো
নিজের মত করে লিখে যাও
লেখা ভালো বা মন্দ হচ্ছে এই চিন্তা মাথায় আনবে না
এটির চেয়ে পরেরটি ভালো করতে হবে- এই চিন্তা লেখায় প্রভাব ফেলবে।
শুভ কামনা।
মেহেরী তাজ
আপনাদের এক এক জনের মন্তব্যই তো ইন্সপিরেশন এর ট্যাবলেট। ওতেই ভালো হচ্ছে।
ধন্যবাদ দাদা। 🙂
খেয়ালী মেয়ে
বাহ! বাহ! বাহ! তুমি তো কইন্যা দেখি খুব ভালোই বাকবাকুম করতে পারো 🙂
আর্শীবাদ রইলো এভাবে তুমি জনম জনম বাকবাকুম করে যাও -{@
মেহেরী তাজ
পরী আপুউউউউউউউ।
আপনার চোখের কি অবস্থা??
আপনার আশীর্বাদ পাইছি আর কই লাগে?? 🙂
থাংকু।
খেয়ালী মেয়ে
চোখ পুরা না হলেও আগের চেয়ে অনেক ভালো আছে 🙂
আমিতো কাউরে আর্শীবাদ করারই সুযোগ পাই না, তোমারে পাইছি তাই হাতছাড়া করলাম না সুযোগটা 😀
মেহেরী তাজ
হুম। বেপার না আপু আমি অনেক ভালো না? তাই তো সব্বার আশীর্বাদ মাথা পেতে নেই। 🙂
অরুনি মায়া
কানে কানে বলি শোন ওটা আমার খুব পছন্দ হয়েছে,,,,
অরুনি মায়া
বাক বাকুম পায়রা
মাথায় দিয়ে টায়রা
বউ সেজে শশুর বাড়ি যাবার আগে আমারে বন্দুক দিয়ে যাবে কোন অজুহাত শুনবনা,,,,
মেহেরী তাজ
ঢুস ঢুস ঢুস ঢুস। বন্দুক নিয়ে যে কথা বলবে তার একদিন কি আমার যে কয়দিন লাগে।।।। :p :p :p
নীলাঞ্জনা নীলা
ওমা এ কার লেখা! আমাদের পিচ্চি আপু কবে এতো বড়ো হয়ে গেলো? এখন তো বড়ো আপু ডাকতে হবে।
সময়ের সাথে খেলায় হেরে যায় সময়,
চেয়ে চেয়ে দেখে ওরা রয়েছে পিছে
মানুষ ফেলে রেখে গেছে সময়।
দূর্দান্ত লিখেছো। কথোপকথন চলুক। (y)
উম্মাআআআআআ -{@ (3
মেহেরী তাজ
হ্যা এটা আমারই লেখা। আমি তো খুব বড় হইনি। এএএএকটু বড় হইছি। বড় আপু ডাকতে হবে না। 🙂
এয়ে আবার একটা উম্মা পাইছি \|/ :@
মেহেরী তাজ
ইমো ব্যবহারে আমার আরো সাবধান হওয়া উচিৎ। 🙁
নীলাঞ্জনা নীলা
আপুরে তুমি তো একটা কুটুকুটু আহ্লাদী পাখী। -{@ (3
মেহেরী তাজ
আপু অতি আদোর দেবেন না। সাবায় বলছে আমি না কি অতি আদরে বাঁদর হয়ে যাচ্ছি। 🙁
নীলাঞ্জনা নীলা
বাঁদর হওয়া ভালো। বাঁদরদের মন ভালো থাকে। 🙂
মেহেরী তাজ
সব ঠিক আছে কিন্তু উকুন বাছাই খুব কষ্টকর। শুনেছি বাঁদরেরা জামাত করে উকুন বাছে।
নীলাঞ্জনা নীলা
উকুন বাছতে হবেনা। আজকাল সবাই সচেতন। 😀
মেহেরী তাজ
তাহলে তো ভালোই…..
শুন্য শুন্যালয়
বাপ্রে এটা আমার ভূতের লেখা!! লেখায় কার ছোঁয়া লাগলো রে? এতো সুন্দর লিখেছ, ভীষন ইচ্ছে করছে ঠিক ওমনি করে একটা সবুজ মেয়ে হয়ে যেতে।
মন এমনি করে কথা বলে তোমার!! সব জেনে যাচ্ছি, সব। না আর পিচ্চি বলবোনা। এ মেয়ে এখন একাকী উড়তে শিখেছে। অন্নন্নন্নন্নন্নন্নন্নন্নন্নন্নন্নন্নন্নন্নন্নন্নন্নন্নন্নেক দারুন লেখা। -{@ (3
মেহেরী তাজ
এটা যে আপনার ভুতের লেখা সেটা আপনার ভুতও চিনতে পারছে না। কিন্তু একটা আপনার ভুতেরই লেখা। 🙂
লেখায় কার ছোয়া লেগেছে সেটা তওও আমার ও চিন্তা। ;?
আপু ইচ্ছে গুলোর জন্মঈ হয় পুরন করার জন্য। আমার একটা সবুজ শাড়ি আছে আপনি নিবেন?? 🙂
সব কথা সবায় জেনে যাচ্ছে না ;? আচ্ছা থাক আমরা আমরাই তো। 🙂
এবার পিচ্চি বলবেন না শুনে মন খারাপ হচ্ছে। আমি খুব বড় হইনি তো,একটু হইছি। পিচ্চি ডাকতেই পারেন।
একা একা উড়ি না তো। উড়তে গেলেই আপনাদের পাশেই পাই। 🙂 \|/
(3 (3
শুন্য শুন্যালয়
একা একা উড়ি না তো। উড়তে গেলেই আপনাদের পাশেই পাই। এটাতো পিচ্চিদের কথা না, তুই বড় হয়েছিস, তবে একটুখানি। তুই পিচ্চিই থাকবি আমার কাছে।
তোর সবুজ শাড়িটি আমি নেব, তবে পড়িয়ে দেয়ার কাজটাও তোকেই করতে হবে। আমি শাড়ি পরতে পারিনা যে।
যার ছোঁয়াই লাগুক। সে ছোঁয়ায় গুণ আছে, লেখা এখন লেখক ও চিনতে পারছেনা। 🙂
মেহেরী তাজ
আচ্ছা আমি মোটামোটা ভালোই শাড়ি পড়াতে পারি। আপনাকে ও পড়িয়ে দেবো। 🙂
কিন্তু আপনার যে দেশে আসার কথা ছিলো সেটার কি হলো??
শুন্য শুন্যালয়
আগামী বছরের আগে হবেনা রে। এলে তোর সাথে দেখা হবেই 🙂
মেহেরী তাজ
আচ্ছা…. 🙂
প্রজন্ম ৭১
তাজ আপু ইদানীং আপনি যথেষ্ঠ ভালো লিখছেন।লিখতে থাকুন (y)
মেহেরী তাজ
ধন্যবাদ ভাইয়া। 🙂
ব্লগার সজীব
আরে বুঝতে হবে কার ওস্তাদে লিখেছেন :p ওস্তাদ এই লেখায় কিস্তি মাত করে দিয়েছেন 🙂 -{@
মেহেরী তাজ
আগে আহে দেখো শিষ্য হতা হে কিয়া….!
ইয়ে ভেংচি টা কি আমারে কাটলা??? ;?
অরণ্য
কি রে প্রেমে পড়েছিস নাকি? নাকি প্রেমের হাওয়ায় চুল তোর এমনিতেই দোল খাচ্ছে? এ হাওয়া কিন্তু দারুন হাওয়া। কিন্তু দেখিস ঠান্ডা লাগাস না। 😀
তুই বড় হচ্ছিস। গুড। 🙂
ভাল লিখেছিস। (y) অন্যরা তো তাই বলছে। 🙂
ভাল থাকিস।
মেহেরী তাজ
প্রেম?ও কম্ম আমাকে দিয়ে আর হবে না। 🙁
ঠান্ডা লাগতেঈ পারে ব্লগে তো ডাক্তার কম নাই, তাই না?
আমি বড হচ্ছি এটা তো আপনারই কথা না কি এটাও “ভালো লিখেছিস,অন্যরা তো তাই বলছে’র” মতই কিছু একটা।??
অরণ্য
ভাইয়ার কথা দেখি ভালই মনে রাখিস! গুড। 🙂
হ্যাঁ, তুই বড় হচ্ছিস। আরো অনেক বড় হোস তুই – অনেক বড়। 🙂
মেহেরী তাজ
অনেক গুলা ধন্যবাদ ভাইয়া। 🙂
মিথুন
কি সুন্দর করে সময় কে ধরে রাখার কথা বললেন আপু, মুগ্ধ হয়ে গেলাম। আপনি তো দারুন লেখেন, অবশ্য দুস্টদের গুন বেশি থাকে। সুপার লেখা আপু। আবোলতাবোল থামানো চলবেনা।
মেহেরী তাজ
আমি ভালো লিখি বলেই কি পিংক কালার জামা পড়ে দুগালে হাত দিয়ে বসে পরেছেন?? :p
হাত নামায়ে বসেন আপু দুষ্টু পিচ্চির আবোলতাবোল চলবে। 🙂
মিথুন
একদম ঠিক, এই হুতাশেই গালে হাত দিয়ে বসে আছি 🙂 কি করে এমন লেখেন না বললে হাত নামাবো না।
মেহেরী তাজ
এটা কি সবার সামনে বলা যায়?? কানেকানে বলতে হয়। আপনার কান নিয়ে একটু আগায়ে আসেন :p
শুন্য শুন্যালয়
ও সবুজ শাড়ির মেয়েটি, তুমি আধখানা জবাব দিয়ে কোথায় গেলে গো?
মেহেরী তাজ
সবুজ শাড়ির মেয়েটা হলুদ জামা পড়ে নওগাঁর বৃষ্টি দেখায় খুব ব্যস্ত হয়ে পরছিল। এখন সে ফ্রি। আপনি কই??
শুন্য শুন্যালয়
হলুদ জামা পড়ে? আমার এখানে বসন্ত শুরু হয়েছে। হলুদ একটা জামা পড়তে ইচ্ছে করেছিল, কিন্তু নেই। কি করি? বৃষ্টি দেখছিস? দেখ। এখানে বৃষ্টি হলে আমি কাঁদি, সারাবছর এতো বৃষ্টি ক্যান, মেজাজ খারাপে কান্দন আসে। রেজাল্ট দিয়েছে রে?
মেহেরী তাজ
তাহলে কি করবেন? ;?
আচ্ছা আমার হলুদ জামাটাও নিতে পারেন কিন্তু ওটা আপনার বোরকা হয়ে যাওয়ার কথা। আমি অনেক লম্বা না। :D) ভাবতেছি আপনি হলুদ একটা বোরকা পড়ে ঘুরছেন কেমন লাগবে!!!
দুবেলা গিয়ে নদীর পানি দেখে আসছি। ১৪৯ মিটার পানি এখন। আত্রাই বাঁধ ভেঙ্গে গেছে।
আচ্ছা আমি আপনাকে একটা নীল ছাতা কিনে দেবো হ্যা? আর কান্না পাওয়া যাবে না। 🙁
রেজাল্ট দিছে আমি কেমিস্ট্রি তে ফেল করেছি। সহ :D) ফার্স্টক্লাস আছে।
শুন্য শুন্যালয়
হলুদ বোরখা? হি হি, না অইটা আমি লেহেঙ্গা বলে চালিয়ে দেবোনে 😀 আর দেখিস না রাস্তায় ঝুলে ঝুলে যাওয়া জামাকাপড় এখন স্টাইল 😀
ফেল করা খুব ভালো, মাঝে মাঝে ফেল করা উচিৎ। সিনেমার নায়ক সবসময় ফার্স্টক্লাস ফার্স্ট হয়, আর তুই ফার্স্টক্লাস ফেল, ভাবই আলাদা, তাজ স্পেশাল 🙂
মেহেরী তাজ
হুম ঠিক বলেছেন আপু,মাঝে মাঝে ফেল করা উচিৎ।
এটা শুধু আপনিই বুঝলেন অন্য কেউ বুঝে না। 🙁
অনিকেত নন্দিনী
লেখা পড়ে সবুজ শাড়ি-লাল চুড়ি পরে কৃষ্ণচূড়া গাছের নিচে বসতে ইচ্ছে করছে। ;(
এই পিচ্চি! পাকনা পাকনা লেখা লিখলেও পিচ্চি কিন্তু পিচ্চিই থাকে, হুহ্। 😀
মেহেরী তাজ
ইচ্ছে করলে বসে পরেন। শাড়ি একজনকে দিয়ে দিছি। লাল চুড়ি আছে চাইলে দিতে পারি। 🙂
পিচ্চি তো পিচ্চিই থাকবে কি আর করা। 🙁
স্বপ্ন
অনেক দিন পরে ব্লগে এলাম,চমকে গেলাম আপনার লেখা পড়ে,কত উন্নতি আপনার লেখায়। -{@
মেহেরী তাজ
ধন্যবাদ ভাইয়া।
নীতেশ বড়ুয়া
তাজাপু, এরপরেও যদি যেতে না চায় তো বলুন আপনার ঐ বন্দুক থেকে ঠাঠাঠাঠা করে গুলি করে তাড়াই! 😀
মেহেরী তাজ
এসেই বন্দুক নিয়ে লেগে গেলেন।??? -:-
আমি বড় হয়ে গেছি, অযথা কথা বলি না।
বন্দুক চাইলে কিনে দেবো। উক্কে?
নীতেশ বড়ুয়া
নতুন বন্দুকে ঠাঠাঠাঠা করে গুলি করে বেরুবে না। আপনার বন্দুকটাই দরকার আর সেই বন্দুক দিয়ে আপনাকে যে বিরক্ত করে তাকে চাঁদ পার করে কেপলারে পাঠিয়ে দেবো :D)
মেহেরী তাজ
আমার বন্দুক দেবো না আপনার যা ইচ্ছে করতে পারেন :@
নীতেশ বড়ুয়া
না দিলে নাই…
আপনার নাম দিয়া বাজারে সব কপি কইরা ছাইড়া দিমু ‘তাজা বন্দুক’। সেই সাথে স্লোগান থাকবে ‘যদি হতে চান তাজা, তবে বাজারের এই বন্দুকই সেরা’ \|/
মেহেরী তাজ
ভালো তো আগে ছিলো তাজ প্লাস্টিক,তাজ টয়লেট প্যান, তাজ বদনা এখন যোগ হবে তাজ বন্দুক। খাপার কি!!?? :p