ভূমিকাঃ- আমার খুবই মন খারাপ। এতো বেশী খারাপ মন যে কাঁদতেও পারছি না। একেই বলে পাথর চোখ। আচ্ছা এই পাথর চোখ নিয়ে কোনো গান কি আছে? থাকলে শুনতাম আর শুনে শুনে যদি একটুখানি জল বর্ষিত হতো চশমা পড়া এই চোখ দিয়ে। খুঁজে খুঁজে সুবীর নন্দীর যে গানটি পেলাম সেটাতে পাথর শব্দ আছে, কিন্তু পাথর চোখের কথা নেই।—“আমার এ দুটি চোখ পাথর তো নয়, তবু কেন ক্ষয়ে ক্ষয়ে যায়! 🙁
আচ্ছা কি এমন ক্ষতি হতো যদি গানটা এভাবে লেখা হতো!—“আমার এ দুটি চোখ পাথর যে হায়, তাইতো ক্ষয়ে ক্ষয়ে যায়!” যাক তারপর তপন চৌধুরীর একটি গান পেলাম সেখানেও পাথর শব্দটি আছে।—“পাথরের পৃথিবীতে কাঁচের হৃদয় ভেঙ্গে যায় যাক তার করিনা ভয়।” আরে আজব! কেন বাপু এভাবে কি হতে পারতো না? “কঠিন এ পৃথিবীতে পাথর দু’চোখ, কাঁচের হৃদয় নিয়ে করে যে শোক।” হায়রে কোথায় যাই? গায়ক কিশোর কুমার-ই তো গেয়ে গেছেন, “নাই নাই এ আঁধার থেকে ফেরার পথ নাই।”—-এই ভগ্ন হৃদয় নিয়ে কোথায় যাই, কার কাছে যাই? তাই তো এখানে এলাম এই সোনেলায়। ;(
মূলকথাঃ- ভূমিকা পড়ে বিরক্ত? তাহলে আসলে আসি। ২০১৬ সালের ৮ জানুয়ারি বিশাল একখানা দুর্ঘটনার মধ্যে পড়ে হাসপাতালে থাকলাম এক মাস। বাসায় এলাম, কয়েকমাস হুইল চেয়ারে চড়লাম। তারপর ডিমোশন পেয়ে ওয়াকার নিয়ে চলাফেরা। তারপর যাই হোক পদোন্নতি হলো বাইরে গেলে ওয়াকার, কিন্তু ঘরের ভেতর নিজস্ব দুই পায়েই ভর দিয়ে রান্না করি আবার বিছানার উপর আসন করে বসে লেখালেখিও করি। অথচ ২০১৭ সালে এক বছর পূর্তি হলো, কেউ একটা শুভেচ্ছাও জানালো না। এর চেয়ে দুঃখের কি কিছু আছে! গত ৭ জানুয়ারী রাতে বন্ধুরা বাসায় এলো, রাত ১২টার সময় বললাম কেক কোথায়? বলে কিসের কেক? আরে শুধু কি জন্মদিন, বিয়েবার্ষিকী, প্রথম(দ্বিতীয়, তৃতীয় সম্পর্কে আইডিয়া নেই) প্রেমে পড়া্র দিন পালন উৎসব ইত্যাদির জন্যই শুধু কেক থাকবে? তাহলে দুর্ঘটনাবার্ষিকী হতে সমস্যা কোথায়? কি এমন দোষ হয় পালন করলে? এক ভাবী তো রেগেই গেলো, “হুম তোমার একটুও কি কমনসেন্স নেই? সবকিছু নিয়ে শুধু দুষ্টুমী!” একটু গম্ভীর হয়ে বললাম আচ্ছা স্যরি। কিন্তু ভাবী একটা কেক নিয়ে আসতে তো পারতে! ভাবী তখন বুঝে গেছে আমি যে কমন(সাধারণ)সেন্সের মানুষ নই। ইস কমনসেন্স কেন হবে, আমার সেন্স হবে আনকমন। একটু আলাদা না হলে এ পৃথিবীতে পাত্তা পাওয়া যায়না। যাক তারপর ভাবী বললো কেক কেনার টাকা নেই। বললাম কেক কিনতেই হবে এমনও তো কথা নেই। ডিম আর ময়দা ফেঁটিয়ে সাথে ব্রাউন সুগার দিয়ে ওভেনের ভেতরে ঢুকিয়ে ৩৭৫ ডিগ্রী তাপমাত্রায় দেও ছ্যাঁকা। পঞ্চাশ মিনিটের মধ্যে কেক একেবারে তৈরী। যাক সাধারণ কেকের রেসিপি দিয়েও কি আর লাভ! যাক কিছু আর বলার নেই, তবে একটা গান গাওয়ার আছে।—“দুঃখ আমাকে দুঃখী করেনি করেছে রাজার রাজা।”—মান্না দে’র এ গানটি গেয়ে দুঃখকে কন্ট্রোল করার চেষ্টা করলাম, নাহ এ দুঃখের উপশম কিছুতেই হবার নয়। ২০১৮ সালের ৮ জানুয়ারি তারিখ যদি দুর্ঘটনা বার্ষিকী উদযাপন করে কেক কাটতে পারি, তাহলেই দুঃখ থামবে। তার আগে মোটেও নয়।
উপসংহারঃ- তো বন্ধুরা সকল, এই দুঃখের পোষ্ট পড়ে কারো চোখে করুণার জল যদি আসে, ভীষণ দুঃখ পাবো। লাইনটা পড়ে প্লিজ তপন চৌধুরীর গানকে নকল করার দোষ দেবেন না। আমি কিন্তু গল্প শোনাইনি, পোষ্ট লিখেছি। পাথর চোখ এবং ভাঙ্গা হৃদয় নিয়ে আজকের মতো এখানেই ইতি টানছি। বিশ্ববাসীর কাছে আমার আকুল আবেদন দুর্ঘটনাবার্ষিকীও উদযাপন করা হোক।
পুনশ্চ, এটি খুবই সিরিয়াসধর্মী একটি পোষ্ট। কেউ যদি এই পোষ্টকে সিরিয়াস হিসেবে না পড়েন, তাহলে পরবর্তীতে রম্য পোষ্ট দিতে বাধ্য হবো। আগেই সাবধানবাণী দিয়ে রাখলাম কিন্তু। ওহ আরেকটি কথা না বললেই নয়। আজ আমার ছেলে নভোনীল তীর্থ ফ্রায়েড রাইস রান্না করেছে জীবনের প্রথম। মা হিসেবে অনেক আনন্দিত এবং গর্বিতও।
হ্যামিল্টন, কানাডা
১৩ জানুয়ারি, ২০১৭ ইং।
২৪টি মন্তব্য
মৌনতা রিতু
আহারে! মিশরকন্যা, এইটা কোনো কথা হইল ;? বলো কীভাবে উদযাপন করতে হবে?
নীলা আপু, গানগুলো খুবই ভাল সাজাইছো।
তীর্থ রান্না করেছে
🙂
আমরাও কিন্তু গর্বিত। এই তো এখানেই জীবনের স্বার্থকতা।
অনেক আদর বাবাটাকে।
নীলাঞ্জনা নীলা
শান্ত-সুন্দরী মিতালী মুখার্জির গান না এটা, আমার নিজের লিখিত কথা সাজিয়ে তোমাকে বলছি,
কেউ আমার এই দিনটারে তো পাত্তা দিলোনা 🙁
একটা প্রেমের চিঠি কেউ পাঠাইলো না 🙁
ওওওওও কেক আছে কেকের দোকানে
ফুল গার্ডেনে
নিজে ক্যামনে নিজেরে দেই
ভাবলাম আনমনে।
হুম আপু জীবনে অনেক কিছু পেয়েছি, কিন্তু সন্তানের থেকে পাওয়া একেবারে অন্যরকম।
ভালো থেকো গো মৌনময়ী। -{@
ইঞ্জা
\|/ নাছতাছি আপু ঠ্যাং ভাইঙ্গা এহনো ল্যাংচাইতাছে আর আমরা নাচমু :@ এতো খারাপ আমরা আপুর লকল গান শুইন্না ল্যাংচাইতে ল্যাংচাইতে নাচুম, কখনো না, ;? কেক মুক সব দিনেই খামু (খাওয়ামু না) ওইদিনে নয়, ওই কে আছিস আপুরে ধইরা কানাডার পাবনায় লইয়া যা মাথাডা গেছে এক্কেরে আর ছেলের রান্না দেখে খুদা লাইগগা গেছে দেখি আপনার ভাবীরে ফুসলাইয়া যদি ফ্রাইড রাইস খাইতে পারি। 😀
নীলাঞ্জনা নীলা
হ্যান্ডপাম্প ভাই আপনে আমার লগে তামাশা করেন? অত্তো ছিঃ রিয়াছ লেখা পইড়া মশকরা করেন? :@ ওই কে কুনখানে আছো হ্যান্ডপাম্প ভাইরে উডাইয়া একটা আছাড় দেও তো! মাইরের ভিত্রে ভাইটামিন আছে। হ্যান্ডপাম্প ভাইয়ের ভাইটামিনের অভাব পড়ছে। 😀
ভাবীরে ফোনটা দেন কথা কইয়া কমু কিছুতেই যেনো না রাইন্ধা খাওয়ায় আপনারে। 😀
ইঞ্জা
এই সেরেছে, আমি নাই, আমি ভাগলাম, বাই বাই বাই বাই। ;(
নীলাঞ্জনা নীলা
আরে আরে যান কই হ্যান্ডপাম্প ভাই?
ভাবীকে কল দেই নাই। কিন্তু না আসলে নির্ঘাৎ কল দেবো। :p 😀 \|/
ছাইরাছ হেলাল
খুবই সিরিয়াসধর্মী লেখা, সে আপনি না বললে বুঝতেই পারতাম না,
আপনার বুঝি বন্ধু আছে!! ও বুঝছি ঐ ওরা!!
কেক্কুকের ছবি কৈ!!
তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে উঠুন, এই অসুস্থ শরীরে কাজ-কর্ম যে কিভাবে সারেন কে জানে।
শুধু রাধনের ছবি দিলে তো হবে না, গার্লফ্রেন্ডের ছবিও দিতে হবে,
ঠাকুরের ইচ্ছায় বেশ বড়-সড় হয়ে উঠছে দেখতে পাচ্ছি,
নীলাঞ্জনা নীলা
এটা কি বললেন আপনি সিরিয়াস না বললে বুঝতে পারতেন না!!! 😮 তার মানে অতিমাত্রায় সিরিয়াস হয়ে গেছে, কথায় আছে না
“অল্প সিরিয়াসে কুবিরাজের কুবিতা,
অধিক সিরিয়াসে নীলাঞ্জনার লেখা।” 😀
কেক্কুকের ছবি ক্যাম্নে দিমু? কেউ আনেইতো নাই, এইটাই তো দুঃখ।
আর কইয়েন না পোলাটা যে কি!
আশীর্বাদ করবেন, হুম লম্বা হচ্ছে। এখন পাঁচ-আট, কিন্তু হইতে চায় ছয়-এক আমার বাপির মতো। 😀
লম্বা আর বেটে দিয়ে কি করবো? মানুষ যেনো হয়, অন্তত সততার সাথে জীবন যেনো কাটায় এটাই চাই।
ভালো থাইকেন কুবিরাজ ভাই।
শুন্য শুন্যালয়
দূর্ঘটনার বানানই ভুল করেছো আবার বলছো উইশ করতে? :@
এটাকে দূর্ঘটনা না বলে নতুন জন্মবার্ষিকীও বলতে পারতে। মৃত্যুর মুখ থেকে ফেরা নতুন জীবন। যমেও ডড়ায় তোমারে। যা বাবা তুই দুইন্যাতে ই আরো কিছুদিন জ্বালিয়ে নে, আমরা শান্তিতে থাকি।
টেস্টি ফ্রাইড রাইস একা একা খেলে ওমন সিরিয়াসধর্মী লেখা আমাদেরও বের হতো।
কবিতার তো যা তা করে ছাড়তেছো এখন আবার গানগুলোর পেছনেও লেগেছ?
নেও চা খাও :T, মাথা ঠান্ডা করো। তবু রম্য লেখা দিওনা, এমন সিরিয়াস লেখাই দিও 🙂
নীলাঞ্জনা নীলা
না গো তিলোত্তমা ভুল করি নাই। সংসদ বাংলা অভিধানে দুর্ঘটনা, প্রথমে কিন্তু দূর্ঘটনাই লিখেছিলাম। তারপর চেক করলাম, দেখি দুর্ঘটনা। 😀
ধুত্তোর তুমি আবার বেশী বেশী আবেগপ্রবণ! কেন দুর্ঘটনাবার্ষিকী পালন করা যায়না? বেচারা দুর্ঘটনার কি একটুও মন চায়না ওরে নিয়াও সেলিব্রেশন হোক?
তবে এইটা একেবারে ঠিক বলেছো। ঊর্মীও বলে একই কথা। কিন্তু আমি কি বলি জানো? আমার মৃত্যু হবে ড্যান্স ফ্লোরে নয়তো হাসি-গানের আসরে। 😀 ওভাবে ভুগে-কষ্ট পেয়ে মরণ আমার হবেনা গো তিলোত্তমা। 😀
আসলেই ছেলেটা এতো ভালো রান্না করবে ভাবিনি। তীর্থ ওর দিদিমনি মানে আমার মামনিকে সেদিন বলছিলো দেশে গেলে ফ্রাইড রাইস রেঁধে খাওয়াবে। তুমি আসো তোমারেও খাওয়াবো। ওহ শোনো অষ্ট্রেলিয়া বেড়াতে যেতে পারি ২০১৮ সালের দিকে। আজ জানো ভাড়া দেখে মাথায় হাত। মিনিমাম $1380, তারপর সব হলো ২০০০ এর উপরে। ^:^ এতো বেশী ক্যান গো ভাড়া? ;(
আইচ্ছা তাহলে মাঝে-মধ্যে এমন সিরিয়াস লেখা দেবো। ঠিক আছে? কিন্তু সামনের বছর ৮ জানুয়ারি পালন করতে হবে, তা নইলে এক্কেবারে পাত্থর কে ইনসান হয়ে যাবো। ভালো থেকো তিলোত্তমা। আর আমাদের হ্যান্ডসাম ইয়াং বয় প্রথম কেমন আছে? ওকে আদর। -{@ (3
ইলিয়াস মাসুদ
এক বছর হয়ে গেল ?
মনে হচ্ছে এই তো সেই দিন
ভাত ভাজা আমার খুব প্রিয়, সকালে সময় পেলে ভাত ভেজে খায়
তবে এই ভাজিটা খুব সুন্দর লাগছে 🙂
নীলাঞ্জনা নীলা
ইলিয়াস ভাই হুম একবছর হয়ে গেলো। সময় আসলেই দ্রুততম যান।
ভাত ভাঁজি আমিও মাঝে-মধ্যে খাই। পেঁয়াজ-ডিম-ধনেপাতা-কাঁচামরিচ দিয়ে ভেঁজে। ফ্রাইড রাইসে আদা-সয়াসস লাগে।
আপনি তো আমেরিকাতেই আছেন, আসুন এখানে বেড়িয়ে যান।
ভালো থাকুন।
ইলিয়াস মাসুদ
গত বছরে বেশ ক’বার গিয়েছি টরেন্টোতে আমার খুব ক্লোজ বন্ধু অসুস্থ হলে হেমিল্টনেও যাওয়া হয়েছে সেই সময়ে, দেখি দিদি এবছর গেলে নিশ্চয় আমার দিদিকে দেখে আসবো।
নীলাঞ্জনা নীলা
ইলিয়াস ভাই হুম আসবেন অবশ্যই।
ভালো থাকবেন।
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
২০১৭ সালে এক বছর পূর্তি হলো, কেউ একটা শুভেচ্ছাও জানালো না।
আমি কিন্তু আমার ফেবু ওয়ালে মেমরি পোষ্ট বা সেয়ার করেছি।
পড়লাম আর হাসলাম
সব কিছুর যদি জন্মদিন হয় দূর্ঘটনার কেনো নয়।না ভাই আমি তা চাই না জীবন একটিই চলে গেলে আর পাবো না।আপনাকে অনন্ত বছর বেচে থাকার শুভেচ্ছা -{@
নীলাঞ্জনা নীলা
মনির ভাই চিন্তা করুন মানুষ সকলে কেমন করে ভুলে গেলো! 🙁
যদি জন্মদিন হতো তাহলে কতো কতো শুভেচ্ছা। আজব দুর্ঘটনা কি এমন করেছে যে শুভেচ্ছা পাবার যোগ্যতাই তার নেই? ;(
যাক ভালো থাকবেন। আপনি যে আমার দুঃখটা বুঝেছেন, তার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
মিষ্টি জিন
আহারে কেউ তোমারে উইস করলো না এই দুক্ষু রাখি কই? ;(
গান গুলো যা হয়েঁছে না.. এক্কে বারে ঝাক্কাস। (চোখ টিপার ইমো)।
সামনে বছর আগে ভাগে মনে করিয়ে দিও তাহলে ইয়া বড একটা কেক নিয়ে হ্যামিল্টনে তোমার বাড়ীর দরজায় হাজির হয়ে উইস করবো।
ভেবেছিলাম আমি একাই গুড মেয়ে,, :p
তুমি তো দেখি আরো বেশী বেশী গুড মেয়ে। :p
নীলাঞ্জনা নীলা
মিষ্টি আপু তুমি আমাকে গুড মেয়ে বললে! -{@ -{@ -{@ -{@ -{@
চোখ টিপার ইমো চাই ব্লগে, মিষ্টি আপু দিতে পারছে না। 😀
সামনের বছর মনে করিয়ে দিলে নিয়ে আসবে তো সত্যি? আমি কিন্তু চকোলেট কেক খাইনা। 😀
অনেক অনেক ভালো থেকো। -{@
আবু খায়ের আনিছ
পোস্ট সিরিয়াস ভাবে নিয়েছি, সব থাকবে তাহলে দূর্ঘটনার উৎযাপন থাকবে না কেন? আলবত থাকা চাই। মাননীয় সাংসদ আপনার কাছে বিল উত্থাপন করলাম এই বিষয়ে।
নীলাঞ্জনা নীলা
আনিছ ভাইয়া বাহ! আপনিও বুঝেছেন আমার মনের কথা।
এভাবে সবাই যদি বিল উত্থাপন করে তাহলে দুর্ঘটনাবার্ষিকী উৎসব ঠেকায় কে! 😀 \|/
রুম্পা রুমানা
গানের হাতও তো দারুণ গো আপু। গান লিখেন। আমরা আমরাই গাইবো না হয়। এখন কেমন আছেন ? একবছর পর জানতে চাইলাম।
নীলাঞ্জনা নীলা
এখন অনেক ভালো আছি। একসময় গান লিখতাম, সুরও দিতাম। এখন আর হবেনা। প্রায় আড়াই যুগ হয়ে গেছে ছেড়েছি।
তার মানে আপনি গান গাইতে জানেন। এখন তো ছাড়ছি না। কবে শোনাবেন গান? তাড়াতাড়ি গান শোনাতে হবে কিন্তু।
ভালো থাকুন রুম্পা।
নীরা সাদীয়া
আপনার যেমন দূর্ঘটনা বার্ষিকী, আমারো তেমনি আবিষ্কার মন খারাপ দিবস।
নীলাঞ্জনা নীলা
কতো তারিখ? জানিয়ে রাখবেন। পালন করবো। 😀