এক
বাহ! আমার শিল্প কর্মে আমিই মুগ্ধ 🙂
হাসিতে মুক্তো ঝরে ।
ইহাকে ধনিয়া আর্ট বলে ,
রেস্টুরেন্টে খাবার পরে এমন আর্ট করুন আর আড্ডা দিন।
হাসতে থাকুন , হৃদ রোগের ঝুঁকি কমান।
দুই
সর্প নয় স্বপ্ন বিশারদ বা হবু স্বপ্ন বিশেষজ্ঞদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি – বলে দিন এই স্বপ্নের কি অর্থ ।
একটি স্বপ্ন প্রায় প্রতিদিন দেখা একটি অস্বাভাবিক ঘটনা। অথচ এই স্বপ্নটি দীর্ঘ প্রায় পাঁচ বছর প্রায় প্রতিদিন দেখেছি। ঘুম থেকে জেগে গিয়েছি আতংকে , গা ঘেমে একাকার।
হাঁটছি পিচ ঢালা সড়কের এক সাইড দিয়ে । পিছন দিক থেকে গাড়ির হর্ন। তাকিয়ে দেখি বিশাল এক ট্রাক আমার দিকেই ধেয়ে আসছে । ভেবেছি ব্রেক ফেইল করছে , কিন্তু না , একদম কাছ থেকে ড্রাইভারের চোখ দেখেই বুঝে গিয়েছি আমাকে চাপা দিতে ছুটে আসছে । রাস্তা ছেড়ে ঢালুতে নামছি – ট্রাকও নামছে । ধান খেতে দৌড় বাঁচার জন্য । পিছে পিছে আসছে ট্রাক। শরীরের শক্তি শেষ , আর পারছি না , ট্রাকের স্পর্শ পাচ্ছি পিঠে – এরপর ঘুম ভেঙ্গে যেতো । ঘামে ভেজা শরীর , দ্রুত নিশ্বাসে বুক উঠা নামা ।
১৯৮৫ থেকে ১৯৯০ পর্যন্ত এই স্বপ্ন আমাকে তাড়া করে ফিরেছে । এরপর আর দেখিনি।
আমার হাড়িয়ে যাওয়া #স্বপ্ন – ১
তিন
সবুজ টানে সব সময়ই আমাকে ।
ইচ্ছে করে জীবন কাটিয়ে দেই এই সবুজের মাঝে,
ইচ্ছে করে গাছ হয়ে যাই -ছায়া দেই মানুষকে
ফল হই – বেঁচে থাকুক পাখিরা সে ফল খেয়ে
গাছের ডালে এসে বসুক – টিঁয়া , ময়না , ঘুঘু , শালিক , কাকাতুয়া
অথবা কেটে জ্বালানী বানাক বনে থাকা মানুষেরা , বেঁচে থাকুক ।
ইচ্ছে করে বন্য ফুল হই –
আরো কত ইচ্ছে সবুজকে নিয়ে —
ফটোর সংক্ষিপ্ত ইতিহাসঃ
ছবিটি তুলেছেন দীর্ঘ ৩৮ বছরের পুড়ানো বন্ধু ছাইরাছ হেলাল . পুড়ানো হলেও বন্ধুত্ব এখনো তরতাজা 🙂
সুন্দর টি শার্টটি অনেক ভালোবেসে গিফট করেছিলেন একজন বর্তমান শত্রু ।
লোকেশনঃ সিলেট এর লালাখাল এর শেষ প্রান্তের চা বাগান ।
ভ্রমন সঙ্গীঃ ছাইরাস হেলাল ,
আর তিনি অশরিরি হয়ে প্রায় সারাক্ষণই সাথে ছিলেন । যিনি পরিচয়ের পর থেকে আজ পর্যন্ত কখনোই আস্থা এবং বিশ্বাস হারাননি । এই সুযোগে কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি তাঁকে । কৃতজ্ঞতা জানানোর সুযোগ না দেয়ার জন্য আমি অনেক রাগ।
— at Lala Khal, Jaflong, Sylhet.
চার
কখনো কখনো আপনার একা চলা উচিৎ –
শুধু বুঝবার জন্য যে আপনি তা পারেন —
২০ আগষ্ট ২০১৪
ফেইসবুকে একদিনে এত পোষ্ট দিয়েছি আমি !
চার নং ছবিতে আসলেই কি সে একা? পিছে পিছে অনুসরণ করছে কে?সেই দিন সেই সময় ফিরে ফিরে আসে একই রঙে,
সোনেলার স্কেচ শিল্পী শুন্য শুন্যালয় এবং ইলিয়াস মাসুদকে যারা স্কেচ পারলেও ধনিয়া আর্ট পারেন না।
৫৪টি মন্তব্য
ইকরাম মাহমুদ
স্বপ্ন বিশারদ আমিও খুঁজছি। আপনার মতো না হলেও স্বপ্নটা অনেকটা সেরকমই।
এর ব্যাখ্যা হয়না কোনো। এমন অযৌক্তিক যুক্তিতেই থেমে আছি আমিও।
“কখনও কখনও আপনার একা চলা উচিত-
অন্তত বুঝবার জন্য যে আপনি তা পারেন।”
চমৎকার সুন্দর কথা বলেছেন। একক মনগুলোর জন্য নিঃসন্দেহে একা চলায় শক্তি জোগাবে।
জিসান শা ইকরাম
স্বপ্ন বিশারদ থাকতেও পারেন দু-একজন, দেখা যাক তারা কোনো ব্যাখ্যা দিতে পারেন কিনা,
“কখনও কখনও আপনার একা চলা উচিত-
অন্তত বুঝবার জন্য যে আপনি তা পারেন।”………… এটি আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি করার একটি টনিক হতে পারে।
ধন্যবাদ , শুভকামনা -{@
#আগে কিন্তু পরীক্ষা, এরপর সোনেলা 🙂
ইকরাম মাহমুদ
ভাইয়া, অন্তত একবার আসার অনুমতি পেলে ভালো লাগবে। অনেকটা টনিকের মতোই কাজ করে সোনেলা।
অপশন ক,খ,গ,ঘ তেই সীমাবদ্ধ থাকতে কি সবসময় ভালো লাগে?
জিসান শা ইকরাম
হা হা হা হা , আচ্ছা ঠিক আছে 🙂
তবে পরীক্ষায় ভাল রেজাল্ট চাই।
শাওন এরিক
লেখার প্রেমে পড়ে গেলাম! 😀
জিসান শা ইকরাম
আরে সর্বনাশ, প্রকাশ্যে প্রেমের ঘোষনা! 🙂
প্রহেলিকা
শেষের ছবি আর ছবির ক্যাপশন দুটোই মোহনীয়।
গাছ হয়ে গেলে আমাদের অবস্থা কি হতো তাই ভাবছি, দেখা নিশ্চই পেতাম না। যিনি ছবি তুলেছেন উনার ছবির হাত খুবই ভালো।
স্বপ্নটা কি ভয়ানক! বিশারদ পেয়েছেন কি আজঅবধি?
জিসান শা ইকরাম
শেষের ছবি দেয়ার পরে গভীর ভাবে লক্ষ করে দেখলাম, আসলে সে একা না 🙂
গাছ পাহাড় সাগর হতে ইচ্ছে করে যে, দেখা তো হতোই, গাছের ছায়ায়, পাহাড়ের চূড়ায়, সমুদ্র সৈকতে 🙂
আসল ছবি তোলক তিনি, ভাল না হয়ে উপায় আছে?
না পাইনি বিশারদ আজ অবধি, অবশ্য এই স্বপ্ন আজকাল আর দেখিনা।
ছাইরাছ হেলাল
দারুণ শিল্পকর্ম, আপনি আর্টিস্ট?
কোন কিছুই বাদ রইল না দেখছি,
শত্রু-ফত্রু বলে কিচ্ছু নেই, সবই ফকফকা বন্ধু,
সাবধান। স্বপভুত এবার পিছু নিলে খবর আছে।
পুনরায় সোনা-রূপার পানি দিয়ে ধুয়ে মাদুলিটি ব্যাবহার করুন।
বেশি ভয় পেলে সোনেলার সোনাদের সাহায্য নিন।
জিসান শা ইকরাম
ধনিয়া আর্ট ভালই পারি 🙂
ফকফকা বন্ধুদের খুইজ্যা পাইনা তো।
মাদুলি দেয়ার পরই মনে হয় স্বপ্ন পালিয়েছে,
সোনারা তো সাথেই আছে, ভয় পালানোর অপেক্ষায় আছে।
নীলাঞ্জনা নীলা
নানা তুমি ধনিয়া আর্টিস্ট হয়ে গেলে? একেবারে ফাঁটাফাঁটি।
১৯৮৫-‘৯০ সাল পর্যন্ত এমন স্বপ্ন। এখন বুঝলাম আমি ২০১৬ সালে কেন এক্সিডেন্ট করেছি। ওই ট্রাক এখানে ভ্যান হয়ে এসে আমায় দিলো ধাক্কা। আচ্ছা ট্রাক ড্রাইভার নিশ্চয়ই পুরুষ ছিলো? আমারটা মহিলা। 😀
ইস আমার চা’ বাগান থেকে ঘুরে এলে? কোন সালে? আমি যদি থাকতাম তাহলে আরোও অনেক সুন্দর সুন্দর জায়গায় নিয়ে যেতাম। তুমি জানোনা বেশ পাওয়ার ছিলো। \|/
শেষের ছবিটা কি বলবো ভাষা খুঁজে পাচ্ছিনা। “যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে, তবে একলা চলো রে।” প্রিয় একটা গান আমার।
নানা ২০০ পোষ্ট থেকে তিনশ’র ঘরে লেখনী পড়লো, অভিনন্দন। -{@
জিসান শা ইকরাম
২০১৪ সন হতেই তো ধনিয়া আর্টিস্ট আমি। এ আর নতুন কি 🙂
ট্রাক ভ্যান হয়ে পুরুষ ড্রাইভার মহিলা হয়ে তোমারে ধাক্কা দিছে? এইডা তাইলে আমার স্বপ্নের বাচ্চা 😀
২০১৪ সনে গেছিলাম, এই ফটো লালা খালের শেষ চা বাগানের।
গানটা আমারো প্রিয়, মাঝে মাঝে আমরা সবাই একা হয়ে যাই।
দেখি ৩০০ পর্যন্ত যেতে পারি কিনা, ধন্যবাদ তোমাকে।
নীলাঞ্জনা নীলা
ক্যান ২০১৪ এর আগে ধনিয়া ছিলোনা? স্বপ্নের বাচ্চার আবার বাচ্চা যেনো না হয়। তাহলে তো একেবারে নাই হয়ে যাবো। 😀
২০০০ সালের ভেতর গেলে আমি তোমায় নিয়ে বেড়াতাম গো নানা। যাক কি আর করা! হ্যামিল্টন আসো অনেক ঘুরবো। 🙂
জিসান শা ইকরাম
ছিলো, ২০১৪ থেকে এই আর্ট শুরু করি।
আল্লাহ্ চাহে তো দেখা হবে হ্যামিলটনে।
নীলাঞ্জনা নীলা
এই ব্লগের মডু কারা? উনাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। আমার অদেখা মন্তব্য আটকে গেছে, কিছু একটা করুন প্লিজ।
নানা তোমার ঘরে এসে আর্জি জানালাম, তোমার নাত্নী বলে কথা! নানা-নাত্নীর জোরে মডুদের যদি নজরে পড়ে।
জিসান শা ইকরাম
মডুগন সব লেখা, মন্তব্য পড়েন, আশাকরি সমাধান হয়ে যাবে।
নীলাঞ্জনা নীলা
নানা মডুরা খুব ভালো। আমি সমস্যা থেকে মুক্ত হয়ে গেছি। \|/
জিসান শা ইকরাম
যাক, আমি এমন সমস্যায় পরলে তোমাকে বলবো ভাবছি।
মিষ্টি জিন
ধনিয়া আর্ট , অত্যান্ত নিখুঁত একটা শিল্প কর্ম। সবাই কে দিয়ে এ আর্ট সম্ভব না।
দীর্ঘ পাঁচ বছর একই স্বপ্ন দেখার পর ১৯৯০ সাল থেকে আর দেখেন নি। তা ভাইঁযা বিয়ে কি ঐ সালে করছিলেন?
সবুজপ্রকৃতি সবসমঁয আমাকে টানে । মাঝে মাঝে মনেহয় সবছেডে ছুডে প্রকৃতির মাঝে হারিয়ে যাই । বন্ধুত্ব বেঁচে থাকুক জন্ম জন্মান্তর।
“কখনও কখন ও একা চলা ঁউচিত
শুধু বুঝাবার জন্য আপনি তা পারেন ”
পুরোপুরি বিশ্বাস করি এই কথা।
জিসান শা ইকরাম
ধনিয়া আর্ট সবার জন্য নয় 🙂 এটি সবাই পারবেও না,
হ্যা বিয়ে ১৯৯০ তেই করেছি, বিয়ের সাথে এই স্বপ্নের যোগ আছে নাকি?
সবুজ প্রায় সবাইকেই টানে,
একা হয়ে যাই মাঝে মাঝে সবাই আমরা, এটি তখন টনিকের কাজ দেয়।
শুভ কামনা,
অনিকেত নন্দিনী
ধনিয়া আর্ট সোন্দর হইছে। 😀
তয় কথা হইলো এইরাহাম ধনিয়া আর্ট করলে ধনিয়া আর খাইতে ইচ্ছা করবে?
একই স্বপ্ন নিয়মিত দেখার পিছনে হয়তো কোনো মনস্তাত্ত্বিক কারণ রয়েছে। অনেক সময়ে কোনো এক অদ্ভুত কারণে ভবিতব্যতা আমাদের স্বপ্নে চলে আসে যাতে আমরা সাবধান হতে পারি। একজন অভিজ্ঞ কাউন্সেলরের সাহায্য নেয়া প্রয়োজন মনে করছি। ২৬ বছর পেরিয়ে গেলেও হয়তো সেই বিশেষ ঘটনাটি এখনো পার হয়ে যাননি। ইয়ার্কি না, আমি কিন্তু সিরিয়াস।
বৃক্ষ হবার সাধটা মিলে গেলো কী করে?
যতোই আড্ডাবাজি করিনা কেনো আমরা তো মূলত একাই চলি, তাইনা? একা জন্মাই, একা মরি।
লেখায় মুগ্ধতা। লেখার হাত দিনদিন ভালো হবার রহস্য কী? ;?
জিসান শা ইকরাম
ধনিয়া খাইতে ইচ্ছা করবে না ক্যান? ফল, মুরগীর ঠ্যাং, খাসীর ঠ্যাং, এই সব আঁকলেই খাওন যাপে 🙂
এই স্বপ্নটা দেখিনা এখন আর ঠিকই, তবে স্বপ্নটার কথা ভুলতে পারিনা,
বৃক্ষ হবার সাধ এখন আরো বেশি, একারনেই প্রতি বছর প্রচুর বৃক্ষ রোপন করি,
নিজের একটা অফিস তো একদম সবুজ করেই ফেলছি,
জীবনের কিছু কিছু সময় আমরা একা থাকিই আসলে, যেখানে অন্যের প্রবেশ নেই, সেখানেই তো একা আমরা,
লেখা গুলো ২০১৪ সনের ২০ আগষ্টের, ঐ সময়ের লেখা ভাল হলে তো এখনকার লেখা পচা 🙂
অনিকেত নন্দিনী
আমার বারান্দা, বাথরুম, রান্নাঘর – সব সবুজ। অফিস তো নাই, থাকলে হয়তো সেইটাও সবুজই হইতো। 🙂
বৃক্ষ হবার সাধ জানিয়ে কিছু হাবিজাবি লিখেছিলাম। ব্যস্ততা থেকে ছাড় পেলে দিবো না হয় এখানে।
২০১৪ সালের আগস্টের ল্যাহা ভালো হইলে অহনকার ল্যাহা উত্তম। (y)
জিসান শা ইকরাম
বৃক্ষ হবার সাধ জানিয়ে হাবিজাবি লেখা গুলো পড়তে চাই,
প্রশংসায় ধন্য হলাম, ধন্যবাদ আপনাকে।
মৌনতা রিতু
আমার কখনো কখনো একা ঘুরতে ভাল লাগে। একা একা প্রকৃতির সব কিছুর সাথে কথা বলা যায়। উত্তর পাওয়া যায় অনেক।
রেস্টুরেন্টে এই কাজটা আমি খুব করি। ঢাকা থাকতে স্টার কাবাবে কোনো এক কারনে স্পেশাল খাতির পেতাম, ওখানে এই দুষ্টমিগুলো করতাম। আমার দুই ছেলে তখন তো ছোট, খুব মজা পেত।
জিসান শা ইকরাম
একা একাই প্রকৃতির সাথে সম্পুর্ন মিশে যাওয়া যায়, দোকলা হলে আর যায় না,
ধনিয়ার এই কাজ ঢাকার এক রেষ্টুরেন্টেই করা 🙂
মজা লাগে এসব করতে।
রুম্পা রুমানা
ধনিয়া চিত্র মনোরম হয়েছে ।
ভয়াল এক স্বপ্ন আমিও দেখতাম। গাছ থেকে পতিত হচ্ছি জমিনে । তারপর হঠাৎ পড়ে যেতে যেতে ঘুম থেকে লাফিয়ে উঠতাম। উঠে দেখতাম বিছানায় বসে আছি। হার্টবিট হচ্ছে !
খোয়াবনামা কিনে নেন। ব্যাখ্যা পাইলেও পাইতে পারেন ।
জিসান শা ইকরাম
ধনিয়া শিল্পী বিশ্বে খুব কমই আছে, এর একজন আছে সোনেলায়, মনোরম না হয়ে যায় কই? বুঝতে হপে 🙂
এমন ভয়ঙ্কর স্বপ্ন কেন দেখি আমরা! ?
পরামর্শটা মনে ধরেছে, কিন্তু ট্রাক চাপার খোয়াবের কথা খোয়াবনামায় থাকবে কিনা সন্দেহ আছে।
আমার ব্লগে এই প্রথম মন্তব্য,
স্বাগতম -{@
রুম্পা রুমানা
হাহাহা। মন্তব্যে হাসিয়ে দিলেন ভাই। আসছি যখন পড়বো , লিখবো।
জিসান শা ইকরাম
লেখুন এবং পড়ুন,
শুভ কামনা।
মোঃ মজিবর রহমান
মনের তুলিতে রঙ মাখিয়ে
মনের অঙ্গে মন ভোরায়ে
সবুজ অটবিতে
হাটিয়ে
নিজে নিজেই ফিরে দেখা কেমন লাগে
একা দূর সুদুর হাটা জিবনের পথে নিজেকে চেনা আপনার সাজে ভাইয়া।
আপনার সঙ্গে হয়ে স্বপ্ন দেখতে খুব ইচ্ছে করে …। আমি স্বপ্ন দেখা ভুলে গেছি জীবন চালাতে চলেছি এধরায়। কিন্তু স্বপ্নবাজদের সাথে মিশে স্বপ্ন দেখতে ঘুরতে খুব ইচ্ছে করে। কিন্তু পারিনা। কি করব ?????????????????????
জিসান শা ইকরাম
আমার জীবনের একটি শ্লোগান হচ্ছে > স্বপ্ন দেখুন, স্বপ্নকে বাস্তব করুণ।
নিজে স্বপ্ন দেখি খুব, মানুষকে স্বপ্ন দেখাই 🙂
আসুন আমরা একটি সুন্দর দেশ গড়ার স্বপ্ন দেখি একসাথে।
শুভ কামনা।
মোঃ মজিবর রহমান
সঙ্গে আছি ভাইয়া দেশের তরে আছি আপনাদের সঙ্গে।
দেশকে দিতে না পারলে জিবনই বৃথা।
চলুন আছি।
জিসান শা ইকরাম
নিজের চারপাশটা আমরা যেন ভাল রাখি।
নাসির সারওয়ার
আমার একখানা বই প্রায় মুখস্ত যার “খাবনামা”। আসুন কিছু বিদ্যা জাহির করি। তবে লেখকের বারতি কিছু তথ্যের প্রয়োজন – এই যেমন, আপনাকে যখন ট্রাকটা তাড়াচ্ছে, তখন কি আপনার দাঁতে কোন ক্ষত ছিলো? ক্ষত থাকলে এক মানে অর না থাকলে অন্য মানে।
আপনি যে রঙ্গিন সপ্ন দেখেন (যার প্রমান দুই নম্বর ছবি), কেমন করে দেখেন বলুনতো! শুনেছি সপ্নেরা নাকি সাদাকালো হয় (খাবনামা পুস্তকও তাই বলে)। আর আপনি দেখছেন রঙ্গিন! আপনাকে পাওয়া তো সপ্ন বিজ্ঞানীর সপ্ন!
আমার একটা মাদুলি ছিলো। এখন দেখছি সেটা আপনাকে দিতে হবে!!
জিসান শা ইকরাম
এই তো স্বপ্ন বিশারদ এসে গিয়েছেন,
লাইভ খোয়াবনামা 🙂
দাঁতের ক্ষত তো ছুড বেলা হতেই, এখন মানে বলেন।
চশমা পড়ে ঘুমাই এবং জেগেও চশমা পড়ি, স্বপ্ন দেখি আসল রঙে, সাদাকালা স্বপ্ন আমি দেখিনা,
আমাকে পাওয়া তো সপ্ন বিজ্ঞানীর সপ্ন! দূর আপনি কিসের স্বপ্ন বিশারদ?
আমার আছে দুইটা মাদুলি, সারাক্ষন ডান হাতে থাকে 🙂
৩ মাদুলিতে তেরেস্পর্ষ :=
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
ছবি তিনটিই চমৎকার আর খোয়াব নামাটা সম্ভবতঃ রাজনৈতিক যদিও কনফার্ম না।শেষ ছবির আগের ছবিটি বেশ অর্থবহ করে এ যেন মা মাটির গন্ধে মিশে থাকা এক দেশপ্রেমিক। -{@
জিসান শা ইকরাম
‘ এ যেন মা মাটির গন্ধে মিশে থাকা এক দেশপ্রেমিক। ‘ (y) দেশপ্রেমিক যে এ বিষয়ে একশত ভাগ নিশ্চিত 🙂
শুভ কামনা মনির ভাই -{@
ইঞ্জা
বুঝেছি আপনার ট্রাক ভিতি আছে আর বড় কোনো বিপদ আপনি নিশ্চয় পাড় করেছেন ওই সময় আর লালাখালের ছবি স্টাটাসটা আমি ফেবুতে দেখেছিলাম আর একি দিনে আমার সিলেট লাউয়াছড়া নিয়ে একটা স্টাটাস ছিল। 😀
জিসান শা ইকরাম
হ্যাঁ ট্রাক ভীতি আছে আমার, যদিও এখন পর্যন্ত কোন দুর্ঘটনা ঘটেনি।
এই চারটি পোষ্টই আমি ফেইসবুকে দিয়েছিলাম ২০১৪ এর ২০ আগষ্ট,
মনে আছে আপনার লাউয়াছড়া নিয়ে স্টাটাস এর কথা।
ভাল থাকুন ভাই।
অপার্থিব
হোটেলে খাইতে গেলে আজকাল খাওয়া শেষে ভাজা ধনিয়া ফ্রি দেয়। ওগুলো দিয়েই আপাতত ধনিয়া আর্টের চেষ্টা করতে হবে বলে মনে হচ্ছে। সিগমুন্ড ফ্রয়েডের মতে মানুষের সব স্বপ্নে অবচেতন যৌন কামনা বিদ্যমান। সাধু সাবধান !!!
জিসান শা ইকরাম
এই আর্ট হোটেলে ভাত খাবার পরে টেবিলে দেয়া ফ্রি ধনিয়া দিয়েই করা 🙂
চেষ্টা করুণ, খারাপ লাগবে না। অবশ্যই ফটো তুলবেন ধনিয়া আর্টের।
সিগমুন্ড ফ্রয়েডের স্বপ্ন নিয়ে এই ব্যাখ্যা দিয়েছেন? জানি না অবশ্য, আপনার কাছে শুনলাম।
শুভ কামনা।
অপার্থিব
ফ্রয়েডের ব্যাখা নিয়ে বিতর্ক অবশ্য কম নাই, অনেকে তো তার মানসিক সুস্থতা নিয়েই প্রশ্ন তুলেছিল !
জিসান শা ইকরাম
ফ্রয়েড নিয়ে পড়াশুনা করতে হবে আরো। ধন্যবাদ আপনাকে।
ইলিয়াস মাসুদ
ধনিয়ার শিল্পকর্মে মুগ্ধ, শেষের ছবিখানা সম্পুর্ন একটা জীবনের শ্রেষ্ট জীবন বিধান হতে পারে,আমার কাছে মনে হয় মানুষ সব সময়-ই একাই,শুরু আর শেষের একাকীত্ব দৃশ্যমান হলেও জীবনের মাঝের একাকীত্ব অদৃশ্য।
নিচের ছবির সাথে ক্যাপ্সহন টা দারুণ গল্প হতে পারতো, পাঠক কে ঠকানো কিন্তু ঠিক না
জিসান শা ইকরাম
হ্যাঁ মাসুদ ভাই, একটি সময়ের পরে মানুষ আসলে একাই, কোথাও কেউ থাকেনা।
কত কি যে ইচ্ছে হয় লিখতে, শব্দের সীমাবদ্ধতা এবং সময় লিখতে দিচ্ছে না।
ব্লগার সজীব
ফেইসবুকে আপনার লেখা গুলো এখানে শেয়ার দিলে পারতেন। একসময় শুরু করেছিলেন অবশ্য, আবার শুরু হোক। ধনিয়া আর্ট ভালই লেগেছে, হাসিটা একদম আমার মত 🙂 আপনি তো বৃক্ষই 🙂 অশরিরি হয়ে প্রায় সারাক্ষণই সাথে ছিলেন কে ভাইয়া? ভুত প্রেত নাকি? 🙂
শেষ ছবিটায় হেঁটে যাওয়া মানুষটার পিছে পিছে আসছে একটি পাখি।
জিসান শা ইকরাম
শেয়ার দেবো আবার ভাবছি।
হুম পাখি আছে পিছে পিছে, কিছুই নজর থেকে এড়ায় না দেখছি।
শুন্য শুন্যালয়
১। আর্টের নানা কিসিমের কৌশলের কথা শুনেছিলাম, ধনিয়া আর্টের কথা আপনার থাইক্কা প্রথথম শুনছি, আমিও এরপরে সরিষার মইধ্যে একটা ভূতের ছবি আর্ট কইরা পোস্ট দিমুনে 😀
২। ১৯৯০ সালে বিবাহ? হা হা তারমানে দাঁড়াই্লো, বাছাধন এত্তদিন স্বপ্নে দেখছো, এক্ষন তোমার স্বপ্ন বাস্তব হওয়ার সময়, হিহি বিবাহিত পুরুষরা বিয়ে মানেই ট্রাকচাপার যন্ত্রণা অনুভব করে, হাছানি ভাউ? 🙂
৩। আপনার ঘাড়ে যে পেত্নীর বসবাস হেইয়া মুই আগে হইতেই জানি মনু,
৪। এই ছবি দিয়া এইটাই প্রমাণিত হয় যে, আপনি কখনোই একা চলতে পারবেন না, কেউ আপনার পিছু ধাওয়া করবেই। 🙂
———– এতো চমৎকার সব স্ট্যাটাস এভাবে আড়াল হয়ে ছিলো এতদিন? সব চাই এইখানে। আপনার গুনের কদর কী আর ফেসবুকবাসী করতে পারবে সোনেলাবাসীর মতো? বুঝলেন নাতো কত্তো সব সব সোনা বন্ধু পাইছেন এইখানে 🙂
জিসান শা ইকরাম
সরিষা আর্টের অপেক্ষায় থাকলাম কিন্তু। আপনি যে করবেন তাই এপিক হবে জানি আমি।
হা হা হা , হতে পারে। ট্রাকের চেয়ে হয়ত এখন বেশি কিছু চাঁপা দিয়ে যাচ্ছে।
আপনি সব জান্তা, জানবেনই তো।
এখানে পাখি আছে সাথে সাথে। পাখি থাকাটা ভালোই আমার জন্য। আপনি তো জানেনই আমি পাখি প্রেমিক।
আচ্ছা ফেইসবুকের সব ধীরে ধীরে নিয়ে আসবো এখানে।
আবু খায়ের আনিছ
ভাইয়া স্বপ্ন বিশাদর কে পেলে জানাবেন কিন্তু, আমি ও স্বপ্ন দেখি কেউ আমাকে গুলি করে মেরে ফেলছে।
হেলাল ভাই এর ছবি তোলার কথা নাই বললাম।
লেখা পড়েই যাবো, কিছু বলার সময় এখনো হয়নি।
জিসান শা ইকরাম
স্বপ্ন বিশারদ পেলে অবশ্যই জানাবো।
শুভ কামনা।
শুন্য শুন্যালয়
ভাইয়া একা একা কোথায় পাড়ি দিলেন? কবে ফিরবেন?
জিসান শা ইকরাম
এই তো ফিরেছি। একা আর কই যাবো, পিছে পিছে পাখি আসে।