ভাবছি কি ভাবা যায়; এই ভাবনাতেই দিন কেটে যায় ;?
ভেবে ভেবে ভাবের দেখা নাই পাই; সেই ভাবনায় রাত কেটে যায় 🙁
কি ভাবা যায় ;? গদ্য, নাকি পদ্য, নাকি গদ্য পদ্যের মায়া কাটিয়ে মুক্তগদ্য!
ভাবছি আমি ভাবছি যা-তা হচ্ছে না কি হচ্ছে না, এই ভাবনায় তাল পাকে না ^:^
নীল আকাশের নীলাঞ্জনা; শুন্য হতে ভ্রম কাটে না, রুপকথাতে ছন্দ আসে না
এই ভাবনার লীলা কাটে না, ভাবনাগুলো তাজা থাকে না! ;(
ভাবছি কি ভাবা যায়!
এক পলকে কি লেখা যায় ;?
দুর্গম বন বন্ধুর পথ, উদার মরুর চরাচর
ঘাস ফড়িঙের শিশির স্নান,
চন্দ্রিমাতে কুয়াশা ঝড়! ^:^
মুক্ত গোধূলী কেটেছে কবে ভুলেছি ভাবনার মাঝে। সাঁঝ যায় বাতি জ্বলে কিন্তু ভাবনার বারুদে ধোঁয়াও আসে না। ধূলো মাখা ঝাড়বাতিগুলো নিভু নিভু করে জ্বলতে থাকলেও রোজ সকালে নিভে যায় কেন! ভাবনার কি তবে শুন্যালয় আছে যেখানে ভ্রম আছে মায়া জড়িয়ে রুপকথার লীলাখেলার মায়া জড়িয়ে অতি নীলে ডুবে থাকা নীরব তারাদের মাঝে!
আচ্ছা নীলাঞ্জনা, ভাবনা কাকে বলে জানো! যে ভাবনায় ডুবে গেলে ভাবনার অন্তহীন পথের জোছনা ছোঁয়া যাবে দিবালোকে!
নীলাঞ্জনা, যেখানে থরে থরে সাজানো ভাব সাঁতার কাটতে থাকে সমুদ্রের নীল নিয়ে সবুজ ঘাসে; জানো কোথায় এমন ভাবনা!
নীলাঞ্জনা আমি এমন ভাবনার দেখা কেন পাই না!
নিকোটিনের পোড়ানো কাগুজে আগুন নিভে শেষ হয়ে যায়, চুলোয় থাকা শেষ ক’টি চালডালের কণা চিৎকার করে বলতে থাকে-
‘পৃথিবীর শেষ ক’টি অন্ন আজ তোমার মৃত্যুর অপেক্ষায়
তুমি এসো অনহারে ক্লিষ্ট পথিক! এসো তুমি,
গ্রহণ করো আমায় বিষের অমৃত ডালা উপচে।
নীরবে চেয়ে থেকে নিজেকে ক্ষয়ে সয়ে বেঁচে থাকার মানে নেই,
এসো হে, গ্রহণ করো আমায়। তোমায় নিয়ে আমি শেষ প্রাণের মতো ধ্বংস হই’
ভোর এসেছে। কোথাও রাগ ভৈরবের আহির ধূন বেজে উঠেছে-স্বাগত রাগ!
আমার ভাবনার রাগমোচন কি হবে না?
১৪৭টি মন্তব্য
অরুনি মায়া
আরে বাহ এমন ভাবনা! ভাগ্যিস ভেবেছিলেন নইলে জানতাম কি করে। ভাবের মাঝে ভাবনার কবিতা ভাবনার চেয়েও ভাল। নীতেশ দা পোস্ট দিয়েছেন খুব খুশি হলাম এখন আপনাকে কি দেই বলুন তো 🙂
নীতেশ বড়ুয়া
লীলাপু, নীলা’দি, শুন্যাপু, জসিয়ান ভাইয়া, হেলাল ভাইয়া, সজু বাইয়া, আপনি, তাজাপু-ইনাদের স্পেশাল পোস্ট চাই এই সপ্তায়। অকা :c
অরুনি মায়া
ইশপিশাল পোস্ট কেমনে দেয় গো আমারে একটু শিখায়ে দিয়েন আগে
নীতেশ বড়ুয়া
এই যেমন আপনি লিখবেন একটা ভূতের গপ্পো।
আর বাকিদের শপেশালিটি তো জেনেছেনই। উনাদের থেকে আদায় করে দেন এইবার। না’লে পোস্ট দেওয়া বন্ধ করলুম -:-
নীতেশ বড়ুয়া
স্পেশালিটি* ;( :p
অরুনি মায়া
আচ্ছা বাবা এইবার আমি ভূত নিয়ে আসব। সত্যিকারের ভূত। গল্প নয় কাহীনি। তবে ছোট আকারে। কেননা ঘটনা বেশি দূর আগায়নি। কুঁড়ি ফুটবার আগেই ঝরে গিয়েছে 🙂
নীতেশ বড়ুয়া
বাকিদের ব্যবস্থা করুন। তা না হলে নো মোর পুস্ট ফ্রম এই আইডি।
অরুনি মায়া
হুহ মামার বাড়ির আবদার। আমি একা পারবনা। কাল সকালে দুজন মিলে মাঠে নামব ঠিক আছে?
নীতেশ বড়ুয়া
অতো কিছু বুঝি না। আমার চাওয়া দিবেন বলেছেন তো দিন এইবার ;?
অরুনি মায়া
ঐ যে শুন্যাপু এসেছে আপনি ঝাপায়ে পড়েন লেখা আদায়ের জন্য
নীতেশ বড়ুয়া
আমার চাওয়া আমি চেয়ে ফেলেছি। এইবার আপনার দেওয়ার পালা :@
নীতেশ বড়ুয়া
হচ্ছে না, ছেলেভোলানো কথায় কান নিচ্ছি না -:-
মেহেরী তাজ
নীতেশ দা এই সপ্তাহে সময় ফুরিয়ে যাচ্ছে সিগারেট এর মত।
শুন্য আপু লেখা দিচ্ছে না উনাকে বলেন।
নীতেশ বড়ুয়া
প্রায় সবার স্পেশাল পোস্ট আছে, আমি সেইসব স্পেশাল পোস্ট গুলো আবার চাই। আর কোন কথা শুনতে চাই না -:- তাজু=তাজা+আপু :p
জিসান শা ইকরাম
আচ্ছা আচ্ছা ব্লগার নীতেশ দেখি সবাইকে নিয়ে লিখে ফেলেছে কিছু একটা।
এখন ঘুমাইতে গেলাম
ভোরে উঠে পড়ে কমেন্ট দেবোনে 🙂
নীতেশ বড়ুয়া
আমি ব্লগার!!!!!!!!! :D)
জিসান শা ইকরাম
হ 🙂
নীতেশ বড়ুয়া
আমি বোলগার 😀 :D) \|/
ছাইরাছ হেলাল
সব হাই ভোল্টেজের কাছে একটু ম্রিয়মাণ লাগলেও ভালোলাগাটুকুও কম নয়।
আপনি নিজেকে যে ভাবে আমাদের সাথে জড়াচ্ছেন ভালবেসে তা উপভোগের আনন্দও সীমাহীন।
কী ভাবে কী ভাবছেন তা না দেখতে পারলেও এক পলকে যে সত্যি এমন লেখা যায় তা আজ জানলাম।
রাগ রাগ হয়েই অপেক্ষা করুক, মোচন না হয় নাই বা হল।
কিছু না পাওয়া পাওয়া হয়েই থাক আমাদের মাঝে।
নীতেশ বড়ুয়া
;? বুঝলেন কি করে এইটা এক পলকের লেখা!!!!!!!!
এই জন্যেই তো আপনাদের কাছ থেকে শিখতে চাই :D)
রাগ মোচন না হলে আমার ভাবনার কি হবে ;(
জিসান শা ইকরাম
ভাবনা দেখে ভাবিত হচ্ছি আমি 🙂
নীতেশ বড়ুয়া
ভাবতে ভাবতে ভাবনা ভুলছি :p
শুন্য শুন্যালয়
আমার শুন্যালয় কে আজ নতুন করে জানলাম। টাচ্ড। নিয়ে নেব আপনার কাছ থেকে।
যে নীতেশ দাদা এমন লিখেছে একদিন ‘পৃথিবীর শেষ ক’টি অন্ন আজ তোমার মৃত্যুর অপেক্ষা” সে আজ ভাবতে থাকে কি লিখবে? তবে নাচতে তো মন চাইছেই, তার ভাবনায় আমরা সবাই \|/
নীলাঞ্জনার ভাবনার দেখা পেতে হলে নীল নীল হয়ে যেতে হবে, এ বড় কঠিন কাজ, সাদা সাদা হাসি থাকবে মুখে, হতে হবে কষ্টের নীল নীল। কঠিন না?
দাদা ভাই, তুমি অনেক ভালো লেখো, এ বলায় খাঁদ নেই। লেখাটা চাই তোমার নিয়মিত।
নীলাঞ্জনা নীলা
শুন্য আপু কষ্টের রঙ নীল নাআআআআআ।
শোনো আজ টানা ৬ দিন কাজের পর দারুণ একটি সন্ধ্যা গেলো। তুমি আসায় রাতটাও দারুণ।
সামনে থাকলে সত্যি নাচতাম তোমায় নিয়ে। \|/ \|/
আর শোনো পোষ্ট দাও। নইলে :@
শুন্য শুন্যালয়
আজ আমার আসার কথা ছিলোনা। আজ সোমবার। দেখো পেয়ে গেলাম তোমাকে, তোমারই আনন্দের দিনে। চলো নাচি। কোন গানে নাচবে বলো।
নীল কষ্টের রঙ না? ;? ও রংবীদ মায়া, কই গেলা তুমি?
নীলাঞ্জনা নীলা
মনের টান গো আপু। বিকেলে রেষ্টুরেন্টে বসেছি খেতে আমি আর ঊর্মী। তোমার ছবি তোলা, লেখার কথা বলছিলাম। আরোও বললাম শুন্য আপুর এখন সকাল ব্লগে আসবে, ইস আজ থাকা হলোনা। বিশ্বাস করো।
তুমি যে গান শুনিয়ে নাচাবে আমি তাতেই নাচবো। \|/ \|/
নীতেশ বড়ুয়া
তুমাদের দুইজন্যে জন্য এই গান আর নাচঃ https://youtu.be/ILgrhR9rjyM :p :p
নীলাঞ্জনা নীলা
নীতেশদা :@ :@
শুন্য শুন্যালয়
নীতেশ দা কালে হো তো ক্যায়া হুয়া দিলওয়ালে হে। \|/
নীতেশ বড়ুয়া
এমন রাগের ইমো দিয়ে ডাকলেন তাতে এই অবস্থাঃ https://youtu.be/Mpy0UzbHNr0 নীলা দি ;(
নীতেশ বড়ুয়া
শুন্যাপু আর নীলা’দি দুইজনের জন্যে এইটা এইবারঃ https://youtu.be/_7ZBHyXyGk8
“খেয়েছে লাথি ল্যাঙ, ভেঙ্গে ঐ গেলো ঠ্যাং
ভাংলো মাথায় তোমার বেল”
:D) \|/ \|/
নীতেশ বড়ুয়া
মানুষ ভাবতে গেলেই মাথা উঁচু করে নীলাকাশে তাকায় আর নীলাকাশ মানেই নীলাঞ্জনা।
আছে অনেক কথা এখানে না বলা যা হয়েছে বলা খেয়ালে :p
আর তো পোস্ট দেবো না! তুমি, নীলা’দি, কৃন্তনিকাপু, লীলাপু, সজু বাইয়া, জিসান ভাইয়া, হেলাল ভাইয়া, অরুনি ইনাদের স্পেশাল পোস্ট না এলে আর কোন পোস্ট নাই আমার তরফ থেকে। ব্যস্সসস
নীলাঞ্জনা নীলা
এটা কেমন কথা! ও দাদা লেখা দেবো। বলুন কি লেখা চাই? গদ্য নাকি পদ্য? 😀
ওহ নীলাঞ্জনা নীলাকাশ হলে মেঘলা আকাশকে কি বলা যায় গো দাদা? ;? :D)
নীতেশ বড়ুয়া
নীলাঞ্জনা হচ্ছে নীলাকাশ আর মেঘলা আকাশ হচ্ছে মেঘা, না শরৎ না হেমন্ত, এই মেঘলা আকাশ বর্ষা না আদিগন্ত।
নামটা মনে থাকলো, নিয়ে আসবো কোন একসময় ততক্ষণঃ https://youtu.be/jaqgmKYgWXY
অহম-তিরি নিয়ে কথোপকথনে সেই ব্র্যান্ডের উপস্থিতি চাই। এটাই স্পেশাল আমার কাছে। 😀
নীলাঞ্জনা নীলা
নীতেশদা মাইরালান। এরপর ব্র্যান্ড নিয়ে আসলে আমায় সবাই ভাববে, ভালোই পান করি। :p
আর আদর ব্র্যান্ড অহম-তিরির বন্ধুত্ত্বে যায়না। তাও দেখি কিভাবে কি করা যায়। তবে এ সপ্তাহে হবে না গো দাদা। মঙ্গলবার পুজোতে যাচ্ছি, বুধবার ফিরেই কাজ। আর গিয়ে পরের সোমবার। ঠিক আছে? আজ অন্যকিছু দেই?
নীতেশ বড়ুয়া
আজ হতে সাতদিন সময় তব। :p আমার অহম তিরি চাই। সাতদিনের মধ্যেই। এর মাঝে অন্য যা কিছু আছে ঢেলে দিন। \|/
নীলাঞ্জনা নীলা
দাদা গো আহ বাঁচলাম।
ঠিকাছে রেডি করি। রাত ৩ টা বাজে। ^:^
নীতেশ বড়ুয়া
করেন। কিন্তু আজ হতে ৭ দিনের মাঝে অহম-তিরি স্পেশাল চাইইইইইইইইইইইইই চাই \|/
নীলাঞ্জনা নীলা
আজকের পুজো পোষ্ট দিয়ে গেলাম। ভোর সাড়ে চারটা। ;( ;( ;( ;( টানা ৬ দিন সকালে উঠতে হয়েছে। আজও ঘুমাতে পারলাম না। আপনার জন্য :@ :@
নীতেশ বড়ুয়া
ইয়ে ইয়ে \|/ \|/ আপনার সাথে আড্ডা দিতে আমারো রাত জাগতে হয় যে! \|/ \|/ :p
সুন্দর পোস্টের জন্য -{@ দিদি
নীলাঞ্জনা নীলা
নীতেশদা আপনাকে আমি কি যে দেই। আমার নামখানা এখানে দেখে খুবই খুশী। \|/ \|/
নাচছি। আহা এভাবে আরোও দেবেন তো।
যতো পাই, ততো চাই।
ও দাদা আরোও লিখুন -{@ (3
নাচের গান শুনছি। মাঝে-মধ্যে নাচছিও মন্তব্য করে করে। \|/ \|/
https://www.youtube.com/watch?v=lTgbq5vXJD8
মজা হলো আমার ছেলেটা যখন আরোও কিছুটা ছোট ছিলো “লোকটা এভাবে শেইক করে কেন?” এটাকে ও নাচ ধরেনি। :D) :D)
নীতেশ বড়ুয়া
উফফস শাম্মী কাপুর!
https://youtu.be/JBtbEE9V9qw
ইয়াহুউউউউউউউউউউউউউউউউউউ
নেচে গেয়েঃ https://youtu.be/wJHiOOzuwM4
-{@ \|/ (3 -{@ \|/ \|/ \|/
নীলাঞ্জনা নীলা
\|/ \|/ \|/ \|/
নীতেশ বড়ুয়া
:D) \|/ :D) \|/ :D) \|/ :D)
মেহেরী তাজ
নীতেশ দা আমার মাথায় এখন একটাই চিন্তা কেমনে দৌড়ে পালানো যায়।
যাবার আগে এক কথা এগুলা ভাবেন কেমনে??? আমি পারি না।
শুন্য শুন্যালয়
নীতেশ দা আকাশের দিকে তাকাইয়া ভাবে, আর তুই আকাশেরও উপ্রে। সময় আর ভালোবাসার ক্লোন, বাপ্রে।
নীতেশ বড়ুয়া
আমি আকাশের পানে তাকাইয়া ভাবি
তাজু আকাশেরও উর্ধ্বে,
শুন্য আছে যেথা শুন্যালয়ে
পোস্ট কি দিবে ভগমানের জিরাফে :@
মেহেরী তাজ
আপু সেটা যে আমারঈ ভাবনা ছিলো আমি মানতেই পারি না এখন। ;?
নীতেশ বড়ুয়া
;? আমিও তাই ভাবছি ;?
নীতেশ বড়ুয়া
দৌঁড়ে পালাবেন তাজু? খুবই সোজা। এই দরোজার সামনে বাইরের দিকে তাকিয়ে উলটো পায়ে দৌঁড়ান। দেখবেন পালাতে পেরেছেন। কিন্তু কোথায় পৌঁছাবেন সেটা আপনার না দেখলেও চলবে :D)
মেহেরী তাজ
নীতেশ দা বিবর্তন কাকে বলে? থাক তার সংঙ্গা দেওয়ার জন্য আপনাকে গুগল সার্চ দিতে হবে না। একটা উদাহরণ দিচ্ছি তা থেকে বুঝে নি।
মেহেরী তাজ- তাজ- তাজা-তাজু।
ইহাকেই বিবর্তন বলে।
নীতেশ বড়ুয়া
দেখেন, আমি কিন্তু বিবর্তনের সুন্দর ধারা অব্যাহত রেখেছি। উলটো পায়ে দৌঁড়ানো মতো যদি বিবর্তন ঘটাতাম তবে কি হতো নিজেই ভাবুন :@
মেহেরী তাজ
নীতেশ দা বিবর্তন কাকে বলে? থাক তার সংঙ্গা দেওয়ার জন্য আপনাকে গুগল সার্চ দিতে হবে না। একটা উদাহরণ দিচ্ছি তা থেকে বুঝে নিন
মেহেরী তাজ- তাজ- তাজা-তাজু।
ইহাকেই বিবর্তন বলে।
মেহেরী তাজ
ওহ হ্যা ইংরেজি তে কি যেনো একটা বাক্য আছে না ” টু বি কন্টিনিউড” না কি যেনো বলে সেটা।
নীতেশ বড়ুয়া
ইংরেজীতে “টু দ্য ইনফিনিট” :D)
রিমি রুম্মান
ভাবছি কি ভাবা যায়…
ভাবনায় আমার নাম নেই কেন, হায় ! 🙁
নীতেশ বড়ুয়া
সত্যি বলি রিমি আপু, আপনার নাম ইচ্ছে করেই আমি বাদ রাখছি কারণ আমি আমার সোনেলার শুরুতে আপনাকে পেয়েছিলাম আমার মাঝেই নয় শুধু কিন্তু অন্য সবার সাথে সাথে আপনার নিজের পোস্টেও। ইদানীং আপনি নিজেই নিজের পোস্টে আসছেন না 🙁
তাছাড়া এখানে যাদের নাম নিয়েছি তাঁদের ভাব কিছুটা হলেও ধরতে পেরেছি বলেই কথায় খুঁজে নিয়েছি কিন্তু আপনাকে কিছুতেই বুঝতে পারছি না বরং আপনার পোস্টে কিছু বলতে ভয়ে রয়ে সয়ে বলি ;(
আপনার ভাব যেদিন বুঝতে পারবো সেদিন থেকে সেই শুরুর দিনগুলোর কথায় আপনাকে সুদে আসলে টেনে আনবো কথা দিলাম 😀
নীলাঞ্জনা নীলা
ও নীতেশদা আড্ডা দিতে আসলাম
নীতেশ বড়ুয়া
আমি আরো মন খারাপ করে এতোক্ষণ একা একা ঘুরে বেড়াচ্ছিলাম এই পোস্ট ঐ পোস্ট করে আর ভাবছিলাম আপনি কবে আসবেন!
এসে গেছেন \|/
নীলাঞ্জনা নীলা
আপনাকদ দেখেই
নীতেশ বড়ুয়া
😀 \|/
নীলাঞ্জনা নীলা
আপনাকে দেখেই তো এলাম।
আয় তবে সহচরী হাতে হাতে ধরি ধরি \|/
নীতেশ বড়ুয়া
https://youtu.be/tRAPPUEFa4k
আসুন তবে নাচি মাধুরীর সাথেঃ আজা নাচলে \|/
নীলাঞ্জনা নীলা
আহা নাচ ময়ূরী নাচ রে।
ও দাদা শেষ পর্যন্ত শুন্য আপু মুলোই দিয়ে গেলো?
নীতেশ বড়ুয়া
না। উনার পোস্ট আর আপনাদের পোস্ট না আসা পর্যন্ত আমি অন্য কিছু আর লিখছি না এইবার।
নীতেশ বড়ুয়া
একটা সময় ছিলো যখন এইঃ https://youtu.be/LfoQA7mVzaM ছবির নাচ আর গান এবং কাহিনীর নায়িকার জন্যে 🙁
নীলাঞ্জনা নীলা
দাদা আজ শুন্য আপু লেখা না দিলে আমিও আন্দোলনে যাবো আপনার সাথে। এই নায়িকার জন্যে ক্রাশ ছিলো! :p আহারে 😀 :D)
নীতেশ বড়ুয়া
কি সুন্দর করে নাচে নায়িকা! আহা :p
আমি তো শুরুই করে দিয়েছি আন্দোলন। তবে আপনার সেই স্পেশাল পোস্ট না এলে আন্দোলন কিছুতেই শেষ হবে না বলে দিলুম, হ্যাঁ। ;?
নীলাঞ্জনা নীলা
আরে আমি আপনাকে সাপোর্ট করছি এই ঘুষেও কাজ হবেনা, এটা কেমন কথা! ;(
নীতেশ বড়ুয়া
আপনাদের স্পেশাল পোস্ট চাই। না দিলে এই চাওয়া নিয়ে পোস্ট দিয়ে পোস্ট দেওয়া বন্ধ করবো। তাই কি চান? ;?
নীলাঞ্জনা নীলা
ওরে বাবা না।
আমি তো বলেছি দেবো। বেশী ভয় দেখাবেন না, পালিয়ে যাবো। \|/
নীতেশ বড়ুয়া
ও ইয়াহ \|/ \|/ \|/
তবে আসুন একই আন্দোলনের পতাকা তলে মুখে এক স্লোগানেঃ
এক দফা এক দাবী
শুন্যাপুর পোস্ট খুঁজি…
😀
নীলাঞ্জনা নীলা
অনেক রাত আপনাদের প্রিয় এই গানটি শুনুন
নীতেশ বড়ুয়া
বর্তমানের বাংলা সিনেমায় এই গানটি এক কথায় অসাধারণঃ https://youtu.be/6-e5Kp41zyQ
‘এ তুমি কেমন তুমি’ কবীর সুমন/সুমন চ্যাটার্জির লেখায় এই গান… এর ভাব যদিও সিনেমায় প্রেমিকার জন্য কিন্তু আমার কাছে মাঝে মাঝে মনে হয় মা’কে নিয়ে আবার মনে হয় শুধুমাত্র সুরের জন্য…
নীলাঞ্জনা নীলা
https://youtu.be/OSoZpmENt8c
নীতেশ বড়ুয়া
(3 (3 -{@
নীতেশ বড়ুয়া
ইদানীংকালে এই গানটি আমার প্রিয়ঃ https://youtu.be/ZMCJ_w6EUso বসন্ত এসে গেছে… কি সুন্দর সুন্দর কথা সব!!!!!!!!
নীলাঞ্জনা নীলা
হুম গানটি সুন্দর। আগেও শুনেছি। তবে বসন্ত নিয়ে কয়েকটি গান আছে আমার খুব পছন্দের যাদের কাছে এ গানটি কিছুই না।
নীতেশ বড়ুয়া
দিন তবে সেই সব গানের লিঙ্ক 😀
নীলাঞ্জনা নীলা
https://youtu.be/poDph5MXllY
এসব আপনি শুনেছেন।
নীতেশ বড়ুয়া
শুনেছি ^_^
নীলাঞ্জনা নীলা
https://youtu.be/LPnVfJTr_UY
আমার মামনির মতো এতো সুন্দর গায়নি আসল গায়িকাও
নীতেশ বড়ুয়া
আহা দিদি! কি শোনালেন!!! মনে হচ্ছিল আমি ছোটকালের কোন এক সময়ে আছি যখন এই গান আশে পাশে বেজে উঠতো…
মাসীমার গলায় শোনার ইচ্ছ এজেগে উঠলো। রেকর্ড করে শোনাবেন কিন্তু!
মাসীমার জন্য (3 -{@
নীলাঞ্জনা নীলা
এ হে ছিরিয়াছ কুথা কেনু? চলুন কথোপকথনে যাই। শুরু করুন
নীতেশ বড়ুয়া
অহমের আগে তিরি শুরু করে, অতএব আপনিই আগে। আর কথা আছে Ladies First :p
নীলাঞ্জনা নীলা
ভালোই ফাজিল আছিস তুই। এতো দুষ্টুমী নিয়ে ঘুমোস কি করে? সাধে কি আর মাথা ফাঁটে? আর কোথাকার কোন নার্স তোর সার্জারি করতে চায়? বুঝিস তোকে যে ওই মেয়ে গিনিপিগ ভাবছে? এবারে একটু থিতু হ। 😀
তিরি বলা শুরু করলো…
নীতেশ বড়ুয়া
মগজের স্নায়ুগুলো তোকে আর তোর এই রাগ দেখার জন্য যখন তিরতির করে কাঁপে তিরি তখন আমার মাথা ফাঁটে, মনে হয় মগজে জ্যামিতিক ঢেউ লেগেছে শুধু তোর ঐ ঘামেভেজা কপালের লেপ্টে থাকা এক গাছি চুল সরিয়ে আমাকে রাগ দেখানোর জন্য! তুই কি জানিস না তিরি?
সার্জন তো তোর ঐ রাগান্বিত লালচে নাকের ডগাতেই নার্সিং করেছে, তা কি খেয়াল করেছিস? :D)
-অহমের বলা 😀
নীলাঞ্জনা নীলা
কি! আমাকে এভাবে খোঁচা দিয়ে বললি? কে থাকে তোর পাশে যখন কেউ থাকেনা? রাগ দেখাই আর বকাই দেই, আমি-ই কিন্তু আছি। চুল নিয়ে বিদ্রূপ কম করিস। চুল কম আমার জানি। আর আমি যদি তোর সম্পর্কে বলা শুরু করি, তাহলে দৌঁড়ানোর কূলও পাবিনা। :@
নীতেশ বড়ুয়া
ঠাকুরের দৌঁড় ঐ পূজোর থালা পর্যন্ত জানিস তো, আমি দৌঁড়ুলেও যে তোর ঘাড়ে এসেই পড়বো :D)
কেন যে কবি নজরুল সেদিন লিখেছিলেন “দুর্গম গিরি কান্তার মরু” কে জানে! আসলে লেখা উচিত ছিলো ” দুর্গম তিরি রাগেরও গুরু” 😀
এই শোন শোন, আবারো রাগের আগে জেনে নে ভোরের প্রথম রাগ কিন্তু আহির ভৈরব, আর আমার আছে তিরি ভৈরব… হা হা হা হা হ
নীলাঞ্জনা নীলা
ইস কথার কি ঢং! কথা দিয়ে ভোলাতে ভালোই পারিস। আর তো কিছু পারিস না। ঠিক বলেছিস তিরি থাকবেই। কারণ তোর কপালে আর কেউ জুটবে বলে মনে হয়না। যাও এনে দিলাম মেয়েটিকে, নাহ বন্ধু বানিয়ে ছেড়ে দিলি।। আরে এভাবেই কি বাউন্ডুলে হয়ে থাকবি? ফোনের থেকে কান সরিয়ে সামনে এসে দাঁড়া এবার তোর বিয়ে না দিয়ে ছাড়ছি না। হুম
নীতেশ বড়ুয়া
তুই এতো বুঝিস কেন তিরি! এতো বুঝিস কিন্তু কেন বুঝিস না বন্ধু হয়েই থেকে যায় কেন ওরা! তাও যদি পারতো কেউ তোর মতো হয়ে উঠতে!
যাকগে, যাবি আজ রবীন্দ্রসরোবরে! শুনেছি সেখানে আজ শরৎ উৎসব হবে। কাশফুল তো আর নেই সেখানে তবে তোকে সবুজ জমিনে লালপেড়ে শাড়ীতে মনে হবে গোধূলীর কাশবন!
বাউন্ডুলে জীবনের দুর্গমতাটুকু তুই… 🙂
নীলাঞ্জনা নীলা
রবীন্দ্রসরোবর! ইস কিভাবে যাবো বল তো! এখন কি আর সেই বোহেমিয়ান আমিটা আছি? তোর সঙ্গে কোথাও যেতে কখনো মানা করেছি? দিন কিংবা রাত! মনে আছে তোর একদিন সন্ধ্যায় এসে বললি এই চল এখুনি। কোথায় যাচ্ছিস নিয়ে সে কথা বাবা-মাও জানতে চাইলো না। আমি তো কোন ছার! রেডি হয়ে গিয়ে দেখি আসলে কিছুই না। তুই যে কি!
এই শোন শাড়ীটা কিনে এনে দে, তারপর যাবো।
নীতেশ বড়ুয়া
বালি দেখালাম তো উনি উটের সওয়ারি শুরু করে দিলেন! এই না তুই রেগে ছিলি আমার উপর এখন আবার আবদার!
যেমন আছিস অমনই চল, একটু ভাবতে শেখ কি করে গোধূলীর সোনেলা চাঁদর গায়ে মাখিয়ে সাজতে হয়! জানিস তো শুধু নাক উঁচিয়ে রাগ দেখিয়ে দুদ্দাড় পা ফেলে কথা বন্ধ করতে!
শাড়ী এখন দিতে পারবো না যদি না তুই রবিঠাকুরের সুরে নজরুল গীতি গেয়ে শোনাস, তুই তো আবার সব পারিস তাই না?
নীলাঞ্জনা নীলা
জানিস তো আমাকে। তুই যদি না চিনিস আর কে চিনবে আমায় অমন করে? অনেকদিন পর বললি নাক উঁচিয়ে রাগ নিয়ে চলে যাবার কথা। ইস এখন চলে যাইনা। প্রিয়র সাথে দিব্যি কোমড়ে শাড়ী প্যাঁচিয়ে ঝগড়া করতে পারি। হুম অনেক বদলে গেছি।
আবার ফাজলেমী করছিস? আমার বুড়োকে নিয়ে একটা কথাও না। নাক-মুখ ফাঁটিয়ে দেবো বলে দিলাম। শয়তান-বাঁদর। ঘুঘু দেখেছো, ফাঁদ দেখোনি :@
নীতেশ বড়ুয়া
ফাঁদ খুঁজতে যেয়েই তো হারিয়ে গেলাম তিরি! বুঝতে পারিনি বাউন্ডুলে বন্ধু যতোটা ভালো ততোটা আর কিছুতেই কেউ চায় না, কিছুতেই না…
তা বুড়ো কি জানে তুই যে কোমড়ে শাড়ী প্যাঁচিয়ে ঝগড়া করার চুল কেন খুলে রাখিস? হা হা হা হাহহহ… :D)
তুই অনেকদিন পরে শুনতে চাইলি যে! এতোদিন কেমন ছিলি বললি নাতো! পারলি কি করে আমায় না বকে, রাগ না দেখিয়ে ছেড়ে থাকতে! 🙂
নীলাঞ্জনা নীলা
এই কাকে বুড়ো বলছিস? আমার প্রিয় দিন কে দিন হেভি হ্যান্ডু হয়ে যাচ্ছে। বললাম ঘটনা কি? বলে বেশী ঝগড়া করলে জুটিয়ে নেবে। তুই বল ওই ভুম মেরে বসে থাকা মানুষকে কেউ আর নেবে?
এভাবে বলিস না। আমার কষ্ট হয়। দেখিস সব পেয়ে যাবি। মানুষ কিছু হারায় না রে। নতূন কিছু আসবে বলেই পুরোনো চলে যায়। তাই দেখে নিস আসছে ফিরে নতূন করে।
এই দেখ আবার বলিস না দর্শন ঝাড়ছি। কিছু বললেই তো বলিস শুধু লেকচার দেই। তোকে ছেড়ে থাকলাম কোথায়? রোজ তোর আর আমার চৌদ্দগুষ্ঠির উদ্ধার করি। কোন কুক্ষণে তোর সাথে আমার পরিচয় যে হলো। নিজেই নিজের কপাল থাপড়াচ্ছি।
নীতেশ বড়ুয়া
শালিক দেখেছিস? ‘বুড়ো শালিকের ঘাড়ে রোঁ’?? তোর প্রিয় হচ্ছে সেই বুড়ো শালিক :D)
সুকান্তের সেই অলর কবিতার লাইনটি মনে আছে? “এসেছে নতুন শিশু ছেড়ে দিতে হবে স্থান”-নতুন এলে পুরনোরা সরে যায় নাকি পুরোনোরা সরে যায় বলেই নতুনেরা আসে? তবে তো আমি পুরনো হয়ে গেলাম রে! চলে যেতে হবে একদিন, এভাবেই…
বাউন্ডুলে আমি ফাঁদের খোঁজে…
কোন একদিন শুনবি ঘুঘুর ফাঁদে বাউন্ডুলে অহমের ‘অহো’ প্রাপ্তি হয়েছে চন্দ্রবিন্দু সহযোগে :D)
তুই লেকচার তখনি দিস যখন তোর কাছে আমার কথার উত্তর থাকে না। আর ক্ষণ নিয়ে বলার কিছু নেই, যদি বলতে হয় তবে কবি শুভ দাশগুপ্তের লেখা ‘আমি সেই মেয়ে’ কবিতাটিকে দুষে দে। ব্রততী ব্যানার্জির আবৃত্তি ( https://youtu.be/kt0GG54wkJw ) শুনিয়ে সেদিন যে তুই কি করলি? এই রাগ আগুণে মেয়ে যে ক্ষণেই রাগ আবার ক্ষণেই কান্নার ঢালি নিয়ে থাকতে পারে সেদিনই প্রথম বুঝেছিলাম আর সেদিনই তো তোকে… না, থাক।
কেমন আছিস বললি না যে?
নীলাঞ্জনা নীলা
চুপ। বেশী বুঝিস। আবারও বাজে কথা বলছিস? আবারও? একদিন না বলেছি ওসব মৃত্যুর কথা আমার সামনে বলবি না? এই বুঝি তুই আমার বন্ধু? বন্ধুকে কি ছোট করতে হয় রে? এমনও তো হতে পারে, একদিন আমি-ই নেই! এ কথা শুনে কষ্ট হচ্ছেনা তোর? আমি জানি খুব হচ্ছে। কিন্তু আমি অতো সহজে তোকে মুক্তি দেবোনা। তোর যদি আমায় এতোই অসহ্য ঠেকে নিয়ে নে মুক্তি। আরোও বল। ভালো যদি থাকিস এসব বলে, বলিস।
আর শোন ওসব ন্যাকো কান্না ওয়াক! যত্তোসব ন্যাঁকা ন্যাঁকা মেয়েরা করে। আমি না। ভালো থাকা কি জানিনা। তবে খুব স্বস্তিতে আছি রে। তাই তো পারছি এখনও তোর সাথে আড্ডা দিতে। রাগ দেখাতে। বদল হয়েছি শুধু একদিকে মা হয়েছি তো। যখন-তখন চাইলেই যা কিছু করা যায়না। মেয়েরা ভুল করতে পারে, একজন মায়ের ভুলে সবকিছু এলোমেলো হয়ে যায়। বুঝবি যেদিন তুই বাবা হবি। :p
এই বিয়েটা কর রে তুই। আর কতো এভাবে? অসহ্য তুই :@
নীতেশ বড়ুয়া
গেঁয়ো যোগীর ভিখ নেই মাসির দরদের অভাব নেই। এই ক’দিনের প্রিয় এখন তোর কাছে সব আর অতোদিনের আমি? ঘন্টা!! অসহ্য আমি! :@
বলি মা’যে হলি দিয়েছিলি খবর? আসছি বলে সেই যে গেলি তো হুট করে বিয়েটা করেই পালালি দূর দেশে, দিয়েছিস কোন ঠিকানা? এখন এসছে আমার কাছে মা সাজতে :@
ও’সব ঝাঁড়ফুঁকের কেচ্ছা রাখ তোর প্রিয়’র জন্য…
আর মেয়েরা বিয়ে করলেই এই এক কথা- বিয়ে কর, বিয়ে কর আর বিয়ে কর@ কই তখন তো বলিস নি কোনদিন :@
তা তোর ছেলের নাম কি রাখলি তাও তো বললি নে?
নীলাঞ্জনা নীলা
হায়রে কচ্ছপের পেট তোর এখনও? এই দেখ সময়ের উপর সম্পর্ক নির্ভর করেনা। তুই খবর নিয়েছিস একবারও? জানিস না খোঁজার ইচ্ছে থাকলে সে খুঁজে পাওয়া যায়ই যায়। আমি কি আড়াল তুলেছিলাম? বরং তুই নিজেই লাপাত্তা। রিনীকে জিজ্ঞাসা করলাম, ও কিছুই বলতে পারলো না। প্রিয় খুঁজে বের করেছে তোকে। একদিন এসে আমায় বললো অহমকে পেয়েছি। জানিস সেদিন কতো কেঁদেছিলাম? আজ বললাম হুম সেদিন চোখ থেকে কয়েক ফোঁটা জল গড়িয়ে পড়েছিলো। প্রিয় অবাক হয়ে গিয়েছিলো ওর বৌ তার মানে কান্না জানে।
আমায় আবারও আবেগাপ্লুত করছিস? শয়তান :@! বিয়ে তোকে করতেই হবে। মেয়ে দেখেছি। এবার আর নো ছাড়াছাড়ি। ছেলে নারে, মেয়ে আমার মেয়ে ফুলকুঁড়ি। তুই এ নিয়ে কত্তো ঝগড়া করলি ভুলে গেছিস? ফুলটুসী বলেছিলি। প্রিয় সাক্ষ্মী তোর আর আমার ঝগড়ার কুঁড়ি আর টুসী নিয়ে। তারপর ও-ই তো বললো যে যা নাম দিয়েছো তা-ই ডাকো। ঝগড়ার কি দরকার? সব ভুলে বসে আছিস? আর আমায় বলে আমি নাকি ওকে মনে রাখিনি। :@
নীতেশ বড়ুয়া
তোর বর তোকে কাঁদতে দেখেনি! তবে তো তাঁকে সেই আবৃত্তিটা শুনিয়ে দিস, তখন বুঝবে তুই কি রকম পাগল ছিলি আর আছিস :D)
পেট নিয়ে খোঁচা দিবি না বলে দিলাম, সেকালেও ছিলো আর একালে এসে বেড়েছে কিছুটা তাই বলে খোঁচা :@
রিনী? কোন রিনী! সেই রিনী যে কি না তোর আঁচলের তলে এসে আমার সাথে প্রথম কথা বলেছিলো? ধুস্! আর মানুষ পেলি না? ও রাখবে আমার খবর? হাহাহাহাহহহহ, কাছে আসতে দিলেই তো :D)
ফুলটুসী নিয়ে ঝগড়া! সে মনে থাকবে না কেন? কিন্তু যেভাবে একটু আগে গিন্নীগিরি দেখাচ্ছিলি তাতে ভাবলাম নতুন কেউ :D)
তা তোর মেয়ে রাগলে কি তোর মতোই নাক লালচে হয়? ;?
নির্ঘাৎ তোর মতো ছিঁচকাঁদুনে রাগী কিছু একটা হয়েছে, যদিও মেয়েরা বাপের ন্যাওটা হয় বলেই শুনেছি কিন্তু তোর মেয়ে বলে কথা! দুনিয়া উলটে গেলো তোর সাথে মিল ছাড়া কিছুতেই কিচ্ছুটি করে সাড়তে পারবে না এ না দেখেও বলতে পারি :p
মনে আছে সেদিন তুই কেঁদেছিলি? সেই যে বিয়ের দিন! তোর কান্না দেখেই পালিয়ে গিয়েছিলুম…হাহাহহাহা…এতোদিন দাপিয়ে রাগ দেখানো মেয়েটির কান্না দেখে সবাই হা করে দেখছিলো বটে! ছবি তুলেছিলাম তখন বেশ ক’টি, আজো আছে সাথে 😀
জানিস, শরতের আকশে মেঘ এলে উড়ে যাওয়া সারসের দল দেখে মনে হয় আকাশের বুকে কাশফুলের দোলা লেগেছে… তোর সেই বলাকা, বুঝলি? বেশীক্ষণ তাকাতে পারি না, সূর্যটা বড্ড চোখে লেগে যায় 🙂
নীলাঞ্জনা নীলা
উফ তুই কি রে? রিনী আমাদের বন্ধু। ইস তোর হয়েছেটা কি? জীবনে একজনের ধাক্কা খেয়ে সব ভুলে বসে আছিস? ওরে একজন চলে গেলে জীবন থেমে থাকেনা। প্রেম করতে পারবি না, এ জানি। কিন্তু একটা কথা বলে রাখি কেউ যদি তোকে ভালোবাসে বুঝিস ফিরিয়ে দিসনা। দেখবি অনেক আনন্দ পাবি।
যাক তুই কি করছিস আজকাল সে জানতে চাইবোনা। তবে এতো বিষণ্ণতা তিরির অহমকে মানায় না। ফুলের চরিত্রের সাথে একজনের বেশ মিল পাই আর সেটা হলো অহম ছাগলের। ঈশ্বরই জানেন কি যে হবে কুঁড়িটার।
কাশফুল। মনে আছে একবার ওই যে মানুষটা আসলে কাপুরুষটাকে বলেছিলাম ওই কাশফুল এনে দেবে? সে বললো এসব আবার কি? তুইআর রিনী ছিলি সামনে। তুই বললি তিরি কখনো কারো কাছে কিছু চায়না। এই প্রথম ওকে চাইতে দেখলাম। নিয়ে আসুন ফুল। সুরসুর করে উঠে এনে দিলো।
এই আবার যাবো আমরা ওই নদীর ধারের কাশবনে। তবে তোর ফুলটুসীকে সামলাবি কিন্তু তুই। আমি না। আমি আর প্রিয় নাচবো সিনেমার মতো :D)
ছাগল শোন আজ না যেতে হবে। কাল পুজো তো। অনেক কাজ। তবে ফ্রী হয়ে আবার আড্ডা দেবো। মন খারাপ করিস না। আমি আছি রে পাগল। থাকবোও। অনেক রাত তোর যা ঘুমোতে। শুনবি আমার এই কথাটা? -{@
নীতেশ বড়ুয়া
একজনের ধাক্কা সে কি রে! এই অহম তো রোজ শখানেকের ধাক্কা খায়! রাস্তায়, ফুটপাতে, গাড়ীতে, অফিসে এমনকি লিফটেও ধাক্কা! ধাক্কা খেতে খেতেই আদনান সামির মতো গাইতে থাকি ‘লিফট কারা দে’ :D)
বিষণ্ণতা! ধ্যুত, এ ক্ষণিকের। এতো দিন বাদে তোর সাথে কথা তো একটুখানি অমন হবেই। তবে হ্যাঁ, খুব মনে পড়ছে সেই বদের কথা যেদিন তিরি-অহমের চলাফেরাটাকে ঐ সাগর বলেছিলো “ছেলে মেয়েতে বন্ধুত্ব কোনদিন হয় না” আর আজো কি না আমরা সেই বন্ধুই আছি! হাহাহাহ… বুঝলোই না বন্ধুত্ব কি! আচ্ছা ওরা পারে কি করে অমন ভাবতে! বুঝি না, এইটুক বুঝি তোর মতো বন্ধু না পেলে আজো আমি এভাবে কথা বলতে পারতাম না, অবশ্য তোকে প্রথম থেকেই আমার মেয়ে বলে মনে হয়নি :D) জাঁদরেল :p
যাই হোক, আমাকেও যেতে হবে, ভালই বলেছিস, নবমীর দিনে পূজো দেখতে যেতে পারি হয়তো 😀 যদি যাই তো ছবি তুলে নিয়ে আসতে পারি তবে ক্যামেরাখানার জলে অঞ্জলী গিয়েছে তাই মোবাইলটাই আপাতত উপায়।
ছাগল বল আর পাগল, কাশফুলে যাবোই যাবো এ আমিও কথা দিলাম। সাথে ফুলটুসী! জানিস তো আমি বাচ্চাদের খুবই পছন্দ করি, বিয়ে করিনি তো কি হয়েছে! বাচ্চা ঠিকই সামলাতে পারি এ তো আমাদের ফুলটুসী!
খুব জমবে, আমার এক ও জাঁদরেল ছিঁচকাঁদুনে রাগী তিরির মণি ফুলটুসীর সাথে এই বাউন্ডূলে আমি অহম আর তিরির সাথে প্রিয় আমাদের সাথে আমাদেরই সবার প্রিয় সেই কাশবনে।
ও হ্যাঁ, যেদিন তোর বলাকায় চড়ে ফিরবি সেদিন কিন্তু তোকে এই কাগুজে ফুল না দিয়ে সত্যিকারের ফুলের কাছে নিয়ে যাবো (দাম কিন্তু বরাবরের মতো তুই দিবি কারণ জানিস তো ফুল চেনার অহম লাগে আর দাম দেওয়ার জন্য তিরি :p )
যাই রে! তুইও যা, ফুলটুসীকে অনেক অনেক ভালবাসা আর প্রিয়কে কিচ্ছু না, ;? সে আমিই বলে দেবো।
আর তোকে দেবী মা দূর্গার রাগের সবটুকুই :D)
আমিও আছি, তুইও আছিস আর আছে আমাদের গাভীর খাঁটি দুধের মতো আর খাঁটি মধুর ঝাঁঝের মতো নির্ভেজাল বন্ধুত্ব-এই তো চাওয়া আমাদের, এই তো পাওয়া অহম-তিরির!
-{@ \|/ -{@
নীলাঞ্জনা নীলা
বদল হলো না তোর আর। ওসব দিন শেষ, টাকা দেবো আমি। শোন আমার বেলী ফুল নিয়ে কবে আসবি? এই এই শোন আজ আমার রাতে অনেক গল্প করবি? কাল আমার ছুটি 😀 \|/
নীতেশ বড়ুয়া
তুই এতো স্বার্থপর হলি কবে থেকে! কাল ছুটি বলেই গল্প করতে চাস :@
নুসরাত মৌরিন
ওরে বাবা!! এখানে তো জম্পেশ আডডা চলছে,কথার ফুলঝুড়ি!! 😀
নীতেশ বড়ুয়া
😀 রাত-ভোর নীলা’দির ‘অহম-তিরি’র কথোপকথন নিয়েই ছিলাম \|/
দারুণ একটা সময় কেটেছে। অনেকে দিন পর এইভাবে 😀
নুসরাত মৌরিন
কি ভাববেন কি ভাববেন ভেবে ভেবে তো দেখি সবই ভেবে নিয়েছেন।
দারুন একটা লেখাও লিখে ফেলেছেন। 😀
নীতেশ বড়ুয়া
আমি নিজেও জানি না কি ভাবনা ভেবেছি লিখতে গিয়ে। আপনাকে আবার সোনেলাতে ফিরতে দেখে ভাল লাগছে আপু 😀
আরো ঘনঘন এই দেখা পেতে চাই সব সময় 😀 -{@
নাসির সারওয়ার
বাহারি ভাবনার পশরা। কোনটা রেখে যে কোনটা নেই!! ;?
নীতেশ বড়ুয়া
খারাপ লাগাটুকু নিয়ে ঢেলে দিন এখানে 😀 অন্তত নিজেকে শুধরোই \|/ আমি কিন্তু অপেক্ষা করছি আপনার কবিতা পড়ার জন্য :v
ব্লগার সজীব
ভাবতে ভাবতে তো লিখেই ফেললেন কিছু একটা।এমনি কি লেখি ভাবতে ভাবতে আবার কিছু লিখে ফেলুন।না ভেবে কিছু লেখার দরকার নেই।
আমি কিন্তু বেনামে লেখি :p
নীতেশ বড়ুয়া
ভেবেচিন্তে আমার লেখা হয়নি কোনদিন। এমনকি সাদা কাগজে কলম পিষেও তেমন করে নয় যতোতা এই স্ক্রিনের সাদা জায়গায় ব্লিঙ্ক করতে থাকা কালো পয়েন্টারটি :p এ যেন ঠিক আমার মনের ধুকপুকের মতোনই ব্লিঙ্ক করে বারে বারে আর বলে ভাবো ভাবো… :D)
আমি কিন্তু আপনার স্পেশাল পোস্টের জন্য অপেক্ষা করছি সজু বাইয়া, তা নাহলে নতুন আর কোন পোস্ট দিচ্ছি না -:-
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
ইস্ কি ভাবনারে ভাই আমি কেনো পারি না -{@ সময়ের বড় অভাব। -{@
নীতেশ বড়ুয়া
আপনার পোস্ট পড়ে মন্তব্য করতে ভয় লাগে মনির ভাইয়া 🙁
স্বপ্ন
ভাবছি কি ভাবা যায়; এই ভাবনাতেই দিন কেটে যায়………… আমারও তো এমনই হয়।যা লিখলেন অল্প কথায়,মুগ্ধ হয়ে গেলাম ভাইয়া।
নীতেশ বড়ুয়া
অনেক অনেক ধন্যবাদ 😀
ভাবতে সবাই পারি অন্যের ভাবনাকে ছুঁতে কখন পারি! :p
নীলাঞ্জনা নীলা
তুই তো নি:স্বার্থপর দেখিয়ে দে। অহম ছাগল রে যা ঘাস খা গিয়ে। 😀 :D)
নীতেশ বড়ুয়া
এসেছে মা ভবানী! টিকি কাটলে খবর নেই, ঘাসের বেলায় ঘোড়ার অভাব নেই :@
আগে কি খাওয়াবি বল!
নীলাঞ্জনা নীলা
এসেই শুরু করলি খাওয়ার কথা! চড় খাবি? শয়তান :@
নীতেশ বড়ুয়া
পূজো শেষ হয়ে গেলো অথচ নাড়ু খেতেও ডাকলি না একবারো! এখন আবার ঢঙ??? :@
নীলাঞ্জনা নীলা
ডাকতে হবে কেন? চলে আসতে পারতি না? কবে থেকে এতো ফরমাল হয়েছিস শুনি? :@
নীলাঞ্জনা নীলা
দাদা স্যরি পারলাম না লিখতে।
নীতেশ বড়ুয়া
আমি ঘুমিয়ে পড়েছিলাম 🙁
নীলাঞ্জনা নীলা
ব্যাপার না। দাদা আমায় দিয়ে হলোনা তিরি-অহম কিংবা পুজো নিয়ে লেখা। কথা দিয়ে কথা না রাখার যন্ত্রণা জীবনে কখনো যেনো কাউকে পেতে না হয়।
চলুন আড্ডা দেই। 😀 -{@
নীতেশ বড়ুয়া
রবি ঠাকুরের ‘হৈমন্তী’ ছোট গল্পে হৈমন্তীর বাবার কথাটি মনে আছে তো! অতএব যন্ত্রণা না ভেবে আশার আলো হিসেবেই দেখে ফেলুন যে এ’বেলা হয়নি তো কি হয়েছে, ও’বেলা তো পরেই রইলো 😀
নীলাঞ্জনা নীলা
ঠিক হ্যায় দাদা। চলিবেক। লিখিবো। কারণ আমার নীতেশদাদা আছে। 😀
নীতেশ বড়ুয়া
হাততালি পড়িবেক :c
নাচা হইবেক https://youtu.be/9dyU6CE8Pvs
নীলাঞ্জনা নীলা
\|/ \|/ \|/ \|/ \|/ \|/ \|/ \|/ \|/ \|/ \|/ \|/
:D) :D) :D) :D) :D) :D) :D) :D) :D) :D)
নীতেশ বড়ুয়া
😀 \|/ 😀 \|/
শুন্য শুন্যালয়
এই তোমরা আমাকে রেখে একা একাই নাড়ু খেয়ে ফেলছো? কি করে পারছো? :@
পেটে তোমাদের পিলে হবে, কুরকুষ্টি মুখে।
নীলাঞ্জনা নীলা
ইয়াহুউউউউউউউউউউউউউউউউউ
শুন্য আপুউউউউউউউউউউউউউউউ
https://www.youtube.com/watch?v=XDH8uzVcRds
শুন্য শুন্যালয়
গিলি গিলি রাপ্পা, গিলি গিলি রাপ্পা \|/
নীলাঞ্জনা নীলা
https://www.youtube.com/watch?v=EM_vooH0_0o
প্রিয় একটি গান আমার। তোমাকে। আর শোনো খুব তাড়াতাড়ি আসছে তোমার জন্যে একটা চমক। -{@ (3
শুন্য শুন্যালয়
প্যায়ার বিনা ক্যায়সে জিন্দেগী, দারুন গান আপু। আমারো প্রিয় এটি।
এইরে, এখন এই তাড়াতাড়িটা কবে, কখন আসবে? দিলে তো অস্থিরতা বাড়িয়ে 🙁
নীলাঞ্জনা নীলা
অস্থিরতা থাকা ভালো। আমায় নিয়ে অনেকের চিন্তা-ভয়। বড়ো অস্থির-চঞ্চল আমি।
মজাই লাগে যারা আমায় নিয়ে চিন্তা করে। চিন্তা করা মানে আমাকে ভালোবাসে।
এই মেয়ে আজ আড্ডা হবে? নাকি পালাবে? :@
নীতেশ বড়ুয়া
আজ আমি আছি, গিলি গিলি রাপ্পা, গিলি গিলি রাপ্পা \|/
নীলাঞ্জনা নীলা
চুপ :@ :@
শনিবার আমি ফ্রী রাখি শুধু আড্ডা দিতে। আর আজ এসে বলছেন আপনি আছেন :@ :@
রবিবার রান্না-লন্ড্রি-হাউসকিপিং দিবস জানেন না? না জানা থাকলে জেনে নিন :@ :@
মাথায় আগুণ জ্বালালেন ক্যানু দাদা? ;(
নীতেশ বড়ুয়া
আমার অল ডে, এভরিডে রান্না-লন্ড্রি-হাউসকিপিং দিবস 😀 \|/
নীলাঞ্জনা নীলা
দাদা শুধু আপনার জন্যে আজ বাতিল করলাম রান্না। :p
আসলে আলসেমি আজ ইচ্ছেই করছে না কিছু করতে 😀
নীতেশ বড়ুয়া
আমার সব কিছুতেই আলসেমি। আজ খাই তো কাল খাই না :p
নীলাঞ্জনা নীলা
বাহ এই এলেন? ধুত্তোর যান আপনার সাথে কথা নেই। :@
নীতেশ বড়ুয়া
:p :p -{@ -{@ -{@
নীলাঞ্জনা নীলা
দাদা ঠিক না। আজ কিচ্ছু নেই রান্না রাতে কি কপাল চাপড়াবো?
নীতেশ বড়ুয়া
রাতে বাতাস খেয়ে আকাশ দেখেন :D)
নীলাঞ্জনা নীলা
আকাশ দেখতে হলে বাইরে যেতে হবে। কি ক্ষতি করেছি আপনার যে আমাকে মারতে চান ঠান্ডায়?
পুজোর লেখা দিয়েছি আপনার কথায়।
নীতেশ বড়ুয়া
ইয়াআআআআআহহহহহহহহহুউউউউউউউউউউউউউউউউউ, চাহে মুঝে কয়ি ঠান্ডায় আকাশ দেখতে ক্হে, পূজার পোস্ট এসে গেছে… ইয়াহহহহহহহহ হুউউউউউউউউউ \|/