এই চলে যাওয়া কোন ধরনের চলে যাওয়া বুঝতে অক্ষম আমি।এটিকে কি চলে যাওয়া বলে? কতবার চলে গেলি,আবার ফিরে এলি।আবার চলে গেলি?আসলেই কি গিয়েছিস?
তোকে একদিন বলেছিলাম’ বৃথা চেষ্টা কেন করো? যেতে পারবি আমাকে ছেড়ে? জানো না তুই ‘মোল্লার দৌড় মসজিদ পর্যন্ত?’
= একদিন আমি মসজিদ অতিক্রম করে চলে যাবো,মসজিদ রয়ে যাবে পিছনে আমার,আমি চলে যাবো দূর বহুদূর।- উত্তরে বলেছিলি তুই।
এরপর অতিক্রান্ত হয়েছে শত শত দিন, বর্ণিল, রঙে পুর্ন বা সাদা কালো সে সব দিন ভোরের শিশির হয়ে ঝরেছে হৃদয়ের সবুজ জমিনে,ধানের শীষে,কাঠমল্লিকায়।হাড় কাঁপানো শীতকে পোষ মানানো গরম কাপড়ের ওম দেয়া সে সময়।
আবার কখনো মুখ দেখা দেখি বন্ধ,ফোন ব্লক,সমস্ত যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন।দুজনের বসবাস দু মেরুতে, উত্তর মেরু- দক্ষিণ মেরু তো আমাদের জন্যই সৃষ্টি তাইনা? দূরে কি যেতে পেরেছি আমরা? দূরে কি যাওয়া যায় আসলে? জগতের কোথায় চলে গেলে তুই আমার অস্তিত্ব অনুভব করবিনা নিজের মাঝে শয়তান? চাঁদ কিম্বা মঙ্গল গ্রহে… আমি কি থাকবো না তোর সাথে? এতই সহজ দূরে গিয়ে ভুলে যাওয়া?পলকে কাছে চলে আসি যত দূরেই থাকি,তুইও।
তুই নাকি চলে গিয়েছিস? আমার প্রেশার লো বা হাই তাতে তোর কি? আমি বেঁচে থাকি বা মরে যাই এসব ভাবার তো দরকার ছিলনা কুমির।কেন তবে এসব পাঠাও আমাকে?ভেবেছো কি পার্সেলের উপরে নাম,নাম্বার অস্পষ্ট থাকলে বুঝতে পারবো না কে পাঠিয়েছে এসব ? বন্ধুত্বের ওম,ঘ্রান জানিয়ে দিয়েছে সব আমাকে।
সজারু হয়ে হাঁটাহাঁটি পাশাপাশি,কাটা বিদ্ধ করি একে অপরকে
আবার মায়ের কাঁথা হয়ে শরীর মুরে দেই শুদ্ধ ভালোবাসায়
হারিয়ে যাই দুজনের কাছ থেকে দুজনে তো ফিরে আসবার জন্যই রে পাগল।
আমার বাগানের অমলিন ফুলের একটু তুই
নিজকে মলিন করতে না পারার একজন
নিজকে মলিন করতে পারেনা সবাই।
নে তোর প্রিয় গান শোন, চোখে পানি আনলে খবর আছে তোর।
উৎসর্গ-
সেই খাটাসকে যে আমার কাছ হতে অনেক দূরে চলে গিয়েছে আর আমার প্রেসার লো হয় মাঝে মাঝে এ খবর পেয়ে প্রেসার মাপার সরঞ্জাম পাঠিয়েছে।
— তোর পাঠানো এই সব ব্যবহার করবে কে? যদি সময় হয়,ষ্টেথিসকোপ কানে দিয়ে আমার হৃদয়ের ধক ধক শুনিস, হৃদয়ের কোন প্রকোষ্ঠে নিশ্চিত শুনবি তোর নাম।
৬০টি মন্তব্য
অরুনি মায়া
যে থাকার সে রয়ে যায় আর যে চলে যাবার তাকে বেঁধে রাখা যায়না,,,,,
জিসান শা ইকরাম
এই চলে যাওয়া কেমন চলে যাওয়া?
একে কি চলে যাওয়া বলে?
অরুনি মায়া
না এটিকে চলে যাওয়া বলেনা। ধরে নেওয়া যায় সে আপনার পাশেই আছে।
জিসান শা ইকরাম
এটি কোন ধরনের পাশে থাকা!!
অরুনি মায়া
পাশে থাকারও বহুত রকম আছে ভাইয়া। এটা জানান।দেওয়া সে আপনাকে মনে রেখেছে। আপনার প্রতি লক্ষ্যও রাখে।
জিসান শা ইকরাম
তবে আমার তাকে মাইর দিতে ইচ্ছে করে 🙂
অরুনি মায়া
অবশ্যই দিবেন। তাতে যদি শুধরায় 🙂
জিসান শা ইকরাম
তবে হাতের কাছে পাবার সম্ভাবনা খুবই কম।
অরুনি মায়া
তবে আপনি নিজে গিয়ে দিয়ে আসেন :
জিসান শা ইকরাম
তার সম্ভাবনাও নেই বললেই চলে।
অরুনি মায়া
ইচ্ছে থাকলেই উপায় হয় 🙂
ছাইরাছ হেলাল
যাক, খাটাশ ফিরে আসায় আমরা সন্তুষ্ট।
তবে কিছু উত্তম-মধ্যমের ব্যবস্থা নিলে বেশ হয় ।
জিসান শা ইকরাম
ফিরে আসলো কোথায়?
এ যে না চলে যাওয়া,না ফিরে আসা
ঝুলন্ত অবস্থা যাকে বলে।
তবে উত্তম-মধ্যম দেয়ার আইডিয়াটা পছন্দ হইছে 🙂
নাসির সারওয়ার
১১০% সহমত ছাইরাছ হেলাল এর সাথে
জিসান শা ইকরাম
আমরা তিন জনে মিলে কিলাইলে তো তার হাড্ডি গুড়া গুড়া হইয়া যাইব :D)
নীতেশ বড়ুয়া
এখানের বাসিন্দাদের মনে হয় রহস্যময় কিছু রয়েছে… সব্বাই এত্তো রঙিন যে কেউ কাকাতুয়া খুঁজে, কেউ লাল নীল কালো কলমে তো কেউ পায়ের গোঁড়ালির সরঞ্জামে!
শেষমেশ একেবারে বুকে!! :c
আপনারা সবাই অনেক বেশী ভাগ্যবান 😀
জিসান শা ইকরাম
হ,আমরা সবাই ভাগ্যবান 🙂
নীতেশ বড়ুয়া
😀 -{@
জিসান শা ইকরাম
🙂 -{@ -{@
নীতেশ বড়ুয়া
(3 🙂 😀
জিসান শা ইকরাম
হুম, বুঝেছি 🙂
নীতেশ বড়ুয়া
:p
নাসির সারওয়ার
আমারও ভাগ্যবান হতে ইচ্ছে হয়।
জিসান শা ইকরাম
আপনি যথেষ্ঠ ভাগ্যবান,জানি আমি 🙂
মেহেরী তাজ
খাটাস, কুমির, সজারু। কিন্তু আপনিই বা উনার কাছ থেকে দূরে কেনো???? ;?
বন্ধুত্বের জয় হোক। 🙂
জিসান শা ইকরাম
আমি নাকি তাকে শুধু মহিষের মত সিং দিয়ে গুঁতো দেই তাই সে দূরে
আমি দূরে থাকতে চাই না তো, কতদিন ওকে সিং দিয়ে গুঁতো দিতে পারিনা 🙁
বন্ধুত্বের জয় হোক 🙂
মেহেরী তাজ
আপনার শিং গজিয়েছে কবে? 😮
তাহলে আপনার ফ্রেন্ড ভালো কাজই করেছে। ( সাধে কি আর বলি দৌড়ে পালানোর ইমো চাই)
জিসান শা ইকরাম
সবাই শিং দেখতে পায়না
তুমি পাবে না কোনদিন 🙂
মেহেরী তাজ
আচ্ছা তাহলে তো ভালোই। 🙂
জিসান শা ইকরাম
🙂
শুন্য শুন্যালয়
এমন লেখায় মন্তব্য করা মুশকিল। এ চলে যাওয়া নয়। কেমন কাছে পাওয়া? কেমন করে পেলে মনে হয় এইতো পেলাম? হাত বাড়ালেই ধরার মতো? পাওয়ার মধ্যেও আড়াল থাকে।
এত্তো এত্তো উপাধি শুনে এসে আবার ঘাড় মটকাবে দেখবেন।
তু মুসকারে দে তু মুসকুরা। বন্ধুর জন্য আপনার চাওয়া অফুরান হোক এমন করে। খুব সুন্দর গান।
আপনি সৌভাগ্যবান, আমার প্রেশারের খবরই তো কেউ নিলোনা 🙁
নিজকে মলিন করতে পারেনা সবাই। ঠিক । বন্ধু ফিরে আসুক। প্রেশার টা মেপে দিতে হবেনা বুঝি?
জিসান শা ইকরাম
সে চলে গিয়েছে
আবার যায় নি
ঝুলন্ত অবস্থা বলা যায়…… না থাকা,না যাওয়া।
ঘাড় মটকাবার সুযোগ দেবো নাকি? আমার শিং আছে না?
এই গানটি আমার আর হেলালেরও খুবই প্রিয়,গানটি প্রথম হেলাল দিয়েছিল আমাকে।মুভি রিলিজের আগেই।
আপনার প্রেশারের খবর কেউ নেয় না?আমি কিন্তু নিয়মিত নেই খবর।
এই যে খোঁজ নেয়া এটিও তো ফিরে আসা ম্যাডাম।
প্রবাসে ভালো থাকুন সারাক্ষণ -{@
মারজানা ফেরদৌস রুবা
মুসকিলে ফেলে দিলেন।
হুম, না থাকা, না যাওয়া।
তবে বুঝা যায়, যতো দূরেই যাক, কাছেই সে আছে। অন্তর্দৃষ্টি মেলে ধরুন। দেখতে পাবেন।
জিসান শা ইকরাম
হ্যা,থাকা না থাকার মাঝে ঝুলে আছে সবকিছু
শুভ কামনা।
নাসির সারওয়ার
কিছুদিন আগেই চশমা পালটালাম। কাল রাতে আবার ঝাপসা, এ কিসের আলামত? এরপরতো বারতি পাওয়ের গ্লাছ আগ্রিম কিনে রাখতে হবে দেখছি।
গালমন্দ তো অনেক হোল। আসা যাওয়ার এই বেটাকে একটা পিটটির ব্যবস্তা করলে ক্যামন হয়?
তার আগে তাকে আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ দেয়া যেতে পারে। সে কেন উত্তর (বা দক্ষিন) মেরুতে গেলো? সেখানে কি সে মানুষদের সাথে ছিলো? কি পিছনের কথা ভূলে গেছে? তার কি মগজ ধোলাই হয়েছে সেখানে? এসব জেনে তাকে কাঠগড়ায় উঠানো হোক, সাথে সে যদি সোনালায় থাকে তাহলে তাকে বহিষ্কার করার ও সুপারিশ থাকতে পারে। 😀
বিঃ দ্রঃ প্রেসার মাপার সরঞ্জামগূলো ব্যবহার নাহলে আমি ওগুলো যত্ন করে রেখে দিতে পারি।
উৎসর্গ খাটাস – সেই ছোট্ট বেলায় নানুবাড়ির বাগানে খাটাস দেখেছিলাম। ভূলেই গেছি ওটা দেকতে ক্যামন।
কে আসে কে যায়, কে তার খবর রাখে
আসুন সবাই মিলে পিটটি দেই তাকে।
অনেক চেষ্টা করলাম আপনার আক্ষেপটকে সহজ করার। তারপরও থেকে যায় মনের কোনে একটু আবেগ (মনে হয়)। ফিরে যখন এসেছে, থাকনে সে আপনার আসেপাশে সেই আগেই মতো।
জিসান শা ইকরাম
চশমা ঝাপসা হওয়াটা ভালো আলামতের লক্ষণ না ভাইডি……
চশমার নীচে নিশ্চয়ই একটা পাতিলে পানি গরম চলছে
একারণে বাষ্পে চশমা ঝাপসা হয়ে যায়।
হেলালের প্রস্তাব মতে আমরা তিনজনে হেরে কিলাইলে হাড্ডি একটাও আস্ত থাকবে না তার
আর সোনেলায় যে ডাক্তারগন ( শুন্য শুন্যালয়,কৃন্তনিকা,শিশির কনা) আছেন এরা কেউ হাড্ডির ডাক্তার নন।
চিকিৎসা কেডা করবে?
সোনেলায় ছিলো সে, শিং দিয়া এত গুঁতান গুতাইছি যে ভাগোয়াট হইছে সে 😀
কাছে না, এভাবেই থাকবে সে
থাকুক সমস্যা নেই
এভাবে থাকলে মাঝে মাঝে এমন গিফট পেতে পারি 🙂
প্রেসার মাপার সরঞ্জাম পৌঁছে যাবে আপনার কাছে -{@
নাসির সারওয়ার
তিনজনে ক্যান, আসেন সবাই মিল্লা কিলাই। তাহলে তাহার সৃতি ফিরিয়া আসিতেও পারে।
আমি একজনেরে চিনি যে অল্প সময়ে সোনেলার ডাক্তারগনকে শিখায়ে দেবে ক্যামন করিয়া কঞ্চি দিয়ে তাহার পিঠে প্লাস্টার করিয়া দেওয়া যায়।
তারপরও তাকে কাছেই রাখেন ভাইজান। পিঠের প্লাস্টারে হাত বুলিয়ে দেবেন। দেখবেন বেটার কোন ব্যাথা নাই, কষ্টও নাই। ওই মুহূর্তটা আপনাকে অন্য কোথাও নিয়ে যাবে।
জিসান শা ইকরাম
সবাই মিইল্যা কিলানো?
শেষে এই বুড়া বয়েসে হত্যা মামলায় জড়াতে পারুম না ভাইডি
খুনা খুনি ভয় পাই……
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
এমন ভাগ্যবান হওয়া ভাগ্যের ব্যাপার।দুজনের এ মায়ার বন্ধন অটুট থাক এই কামনা।
জিসান শা ইকরাম
এমন বন্ধুত্বের জন্য আমি গর্বিত মনির ভাই
ধন্যবাদ আপনাকে -{@
সিকদার
নজরুলের গানটা মনে পড়ে গেল
“আমি চিরতরে দূরে চলে যাব তবু আমারে দেব না ভুলিতে
আমি বাতাস হইয়া জড়াইব কেশ বেণী যাবে যবে খুলিতে।।
তোমার সুরের নেশায় যখন
ঝিমাবে আকাশ কাঁদিবে পবন
রোদন হইয়া আসিব তখন তোমার বক্ষে দুলিতে।।
আসিবে তোমার পরমোৎসব – কত প্রিয়জন কে জানে,
মনে প’ড়ে যাবে কোন্ সে ভিখারি পায়নি ভিক্ষা এখানে।
তোমার কুঞ্জ-পথে যেতে হায়
চমকি’ থামিয়া যাবে বেদনায়
দেখিবে কে যেন ম’রে মিশে আছে তোমার পথের ধূলিতে।।”
https://www.youtube.com/watch?v=GRyWo73NClc
জিসান শা ইকরাম
বাহ!
গানের মাধ্যমেই জবাবটা দিয়ে দিলেন!
ধন্যবাদ আপনাকে -{@
ব্লগার সজীব
বন্ধুত্বের জয়গান (y)
জিসান শা ইকরাম
হ্যাঁ বন্ধুত্বের জয় গান।
নীলাঞ্জনা নীলা
নানা গানটা গাইলাম মনে মনে তোমার লেখাটি পড়ে। “পাখী আমার নীড়ের পাখী, অধির হলো কেন জানি”
আবেগে আপ্লুত করে ফেলে তোমার লেখা। -{@
জিসান শা ইকরাম
লেখায় আবেগ আনা শিখছি তোমার কাছে
এখনো শিক্ষানবিস…………
নীলাঞ্জনা নীলা
ও নানা আবেগ, তাও আমার!!! আসল আমার মধ্যে ফাঁকা। 😀
জিসান শা ইকরাম
তুমি লেখক মানুষ,তোমার বা তোমাদের কাছ থেকেই শিখতে হয় আমাকে।
নীলাঞ্জনা নীলা
https://youtu.be/grFh2kJHQ3I
গানটা শোনো
জিসান শা ইকরাম
গানটি অত্যন্ত প্রিয় আমার
ধন্যবাদ তোমাকে লিংক দেয়ার জন্য।
নীলাঞ্জনা নীলা
নানা পোষ্টে আমি লিঙ্ক দিতে পারিনা। কিন্তু কমেন্টে ঠিকই আসে। শেখাও আমায়।
জিসান শা ইকরাম
যেখানে লিংকটা দিতে চাচ্ছো সেখানে কি লিখবে লিংক সম্পর্কে তা লেখো।এরপর ঐ লেখাটি কপি করতে হবে।উপরে শিরোনামের নীচে একটা বর্ডারে কিছু ইমোর মত আছে, বোল্ড,ইটালিক ইত্যাদি…… ওখানের ডান দিকে একটা শিকলের মত আছে। ওটার উপরে কার্সর নিলেই লেখা আসবে লিংক…… ক্লিক করলেই একটা বক্স আসবে। বক্সের নীচে কপি করা লেখাটি পেস্ট করতে হবে। নতুন বক্সের উপরের লাইনে http//; মুছে ফেলে সেখানে যে লিংক টা দিতে চাও তা দিবে। এরপর ওকে করলেই হবে।
কঠিন মনে হলেও খুব সহজ। একবার করলেই পারবে।
রিমি রুম্মান
এ যে চলে যাওয়া নয়, ফিরে ফিরে আসা।
আত্মায় আত্মায় মিশে থাকা’রা এমন করে ফিরে ফিরে আসে। বন্ধুত্বগুলো এমনই।
নীলা’দির গানের লিংকটি শুনলাম। প্রিয় গান। এই সুবাদে আবার শুনলাম। ধন্যবাদ নীলা’দি। -{@
জিসান শা ইকরাম
বন্ধুত্ব গুলো এমনই হওয়া চাই ………
স্বপ্ন
এভাবে কাছে থাকাও কোন কাছে থাকা নয়।এটি এক ধরনের প্রচার,কষ্ট আর বিড়ম্বনায় ফেলে দেয়া। বন্ধু হলে নিজকে দূরে রাখবেন কেন তিনি?
জিসান শা ইকরাম
একএক জনের চিন্তা ভাবনা ভিন্ন,আলাদা
উনি এভাবেই বন্ধুত্ব বজায় রাখতে চাচ্ছেন।
মিথুন
ভাবছি আর কি কি পাঠাইতে পারে, কি কি খবর শুনলে। আর এরপর আপনি কি কি পেয়ে আর কি কি লিখতে পারেন। এমন মোহাব্বতের লেখা পড়ে আমার জানি কি কি হয়ে গেলো…… 🙂
জিয়ো বন্ধুত্ব। আপনার এমন লেখা পড়ার সৌভাগ্য কম কম হয় ভাইয়া, অনেক ভালো লিখেছেন……
জিসান শা ইকরাম
অনেক দিন পরে এসেও আমার লেখা খুঁজে পড়েছেন
মনে রেখেছেন……… এটিও আমার একটি সৌভাগ্য
এসব নিয়েও লিখে ফেলতে পারি কিছু।
আপনাকে দেখে ভালো লাগলো।
শুভ প্রত্যাবর্তন -{@
শুভ্র রফিক
সত্যি দূরে যেতে চাইলেই কিন্তু দূরে যাওয়া যায়না।লেখাটা পড়ে কেন জানি মনে পড়ে গেল আমার এক বন্ধুর কথা,।যে এখন আমার থেকে অনেক দূরে।তারপরেও সে সব সময় আমার কাছেই থাকে।দারুণ লেগেছে।
জিসান শা ইকরাম
কিছু বন্ধু এমন থাকেন।
শুভ কামনা।