
প্রচলিত কতগুলো বাক্য আছে তা দিয়ে শুরু করি
হাতি যখন বিপদে পরে চামচিকা ও লাথি মারে।
মানুষ যখন পানিতে পরে বাঁচতে চায় খরখুটো ধরে।
আর মানুষ যখন বিপদে পরে তখন যায় ডাক্তার ঘরে
মানুষের যখন কপাল পোড়ে যায় পুলিশের দ্বারে।
মানুষের যখন শনি ধরে তখন যায় উকিল ঘরে
সব হারিয়ে হতাশ হয়ে তবেই যাবে স্রস্টার ঘরে।
আজ সারাবিশ্বে জনজীবন স্তব্ধ করোনার এই মহামারী কালে। কিন্তু বাংলাদেশে আজ মানুষ করোনাকে আর ভয় পায় না মানুষ নির্ভয়ে চলাফেরা করে। মাস্ক পর্যন্ত পরে না। হয় মানুষ করোনাকে মানিয়ে নিয়েছে অথবা করোনা পরাস্ত হচ্ছে। তাই মানুষ হাসপাতালে যাচ্ছে না। সুশীলরা বলার চেষ্টা করে মানুষ চিকিৎসায় আস্থা হারিয়েছে।
মানুষ যখন করোনা আর বন্যায় বিপর্যস্ত এবং শিড় খারা করে দাঁড়াবার চেষ্টা করছে তখন মতলববাজরা কিন্তু বসে নেই। শোকের মাস আগষ্ট এলেই এদের
মাথা থাকে না। নানা ফন্দি ফিকিরে মাঠে থাকে।
ডা: জাফরুল্লাহ করোনা থেকে সুস্থ হয়ে মাঠে আছেন। যিনি করোনা এন্টিবডি টেষ্ট কীটকে করোনা টেষ্ট বলে জনগনের সহানুভুতি আদায় করলেন। যেই টেষ্ট কীটের উপর নিজের ও আস্থা নাই।
ডা. জাফরুল্লাহ্ একটি খোলা চিঠি লিখলেন
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ঈদের দিন বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করার প্রস্তাব দিয়েছেন। বলেছেন তাতে শেখ হাসিনার বিরাট রাজনৈতিক সুবিধা আদায় হবে। ড. মাহবুব উল্লাহ বিশ্লেষণ করতে গিয়ে বলেছেন আওয়ামী লীগের চরমপন্থীরা বলবেন আসামির সঙ্গে দেখা করবেন কেন? প্রধানমন্ত্রী আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনাকে রাজনৈতিক সুবিধা দিতে চান কে, জাফরুল্লাহ? যিনি শেখ হাসিনা এবং তার দলকে পরাজিত করার জন্য জামায়াত-বিএনপিকে নিয়ে ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বে ঐক্যফ্রন্ট গঠনের অন্যতম উদ্যোক্তা। ভণ্ডামীর একটা মাত্রা থাকা উচিত।
ডা. জাফরুল্লাহ টিভি টকশোতে বঙ্গবন্ধুর খুনী রাশেদ চৌধুরী অথবা নূরকে ক্ষমা করে দিতে বলেন। পরে জানা গেল ঐ খুনীরা তার দূরসম্পর্কের আত্মীয়।
গ্রাম্য ভাষায় খোঁছা দিয়ে বললেন আপনি এখন নি:সঙ্গ। মানে প্রধানমন্ত্রী ও জনগণের মনোবল ভাঙতে চান।
ডা. জাফরুল্লাহর খোলা চিঠিকে কেন্দ্র করে ড. মাহবুব উল্লাহ প্রধানমন্ত্রী আমলে নেবেন কিনা জানি না’ শীর্ষক লেখাটি ছাপা হয় একটি দৈনিকে। মাহবুব উল্লাহ লিখেছেন ‘শেখ হাসিনার স্বামী ড. ওয়াজেদ মিয়ার মৃত্যুর পর তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া শেখ হাসিনার কাছে ছুটে গিয়েছিলেন। দুর্ভাগ্যের বিষয় তখন শেখ হাসিনা তার সঙ্গে দেখা করেননি।’
তিনি তার লেখায় বেগম খালেদা জিয়াকে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন আর শেখ হাসিনা বলে সম্বোধন করেছেন। তাঁর নামের আগে কিছু নেই।
অথচ সত্যটা হচ্ছে ঐ সময় খালেদা জিয়া প্রধানমন্ত্রী নন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে খালেদা জিয়ার দেখা হয়েছে, কথা হয়েছে। কারণ সেদিন আমিও বঙ্গভবনে ছিলাম মহামান্য রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমানের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠানে বৌদ্ধ পূর্ণিমা উপলক্ষে। তিনি আমাদের অনুষ্ঠান সংক্ষিপ্ত করে যিনি দেখতে গিয়েছিলেন।
সত্যটা হচ্ছে আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন পরমাণু বিজ্ঞানী ড. ওয়াজেদ মিয়ার মৃত্যুর পর তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেতা বেগম খালেদা জিয়া সুধাসদনে যান। তার সঙ্গে মওদুদ আহমদসহ অন্য নেতারা ছিলেন। কিছুক্ষণ নিচে বসার পর বেগম জিয়া দোতলায় যান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে দেখা করার জন্য। তারা বেশ কিছুসময় আলাপ আলোচনা করেন। ঘটনাটি ২০০৯ সালের মে মাসের।
অনেকেই হয়তো তার এ বক্তব্যকে ডাহা নির্জলা মিথ্যা মতলবী বক্তব্য বলবেন। তবে তিনি জেনে শুনেই এই তথ্য বিকৃত করেছেন। তিনি কোন কিছু জানেন না বা ঘটনা সম্পর্কে অবহিত নন তা কেউ বিশ্বাস করবে না। তিনি এটি কেন করলেন? ২০০৯ সালের ঘটনা। তখন যেসব ছেলেমেয়ের বয়স ১০/১২, এখন তারা যুবক সম্প্রদায়। এ প্রজন্মকে বিভ্রান্ত করার জন্য ইতিহাস বিকৃতি। প্রজন্মকে বিভ্রান্ত করা এদের মজ্জাগত এবং ইতিহাস বিকৃতির ধারাবাহিকতার অংশ মাত্র।
খোলাচিঠির লেখক ও ড. মাহবুব উল্লাহ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আমলা, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও গোয়েন্দাদের ওপর নির্ভর করতে বারণ করেছেন। তার মানে প্রশাষন আমলা থেকে বিচ্ছিন্ন করতে চায় আর জনগন থেকে বিচ্ছিন্ন হয়েই আছেন কোয়ারান্টেন থাকার কারনে। আর পরামর্শ দিচ্ছেন দুর্নিতীর দায়ে সাজাপ্রাপ্ত আসামীর সাথে দেখা করতে ??? যিনি নিজেই কোয়ারাইন্টানে আছেন।
একজন সাধারন নাগরিক হিসেবে কেন যেন আমার মনে হয়, এ খোলাচিঠি ও মাহবুব উল্লাহর লেখা একটি গভীর চক্রান্তেরই অংশ এবং একি সুত্রে গাঁথা।
সাম্প্রতিক করোনারোধে আমাদের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীসমূহের সদস্য, আমলা, গোয়েন্দারা যেভাবে নিষ্ঠার সঙ্গে কাজ করেছেন। তাদের সদস্যদের বহু সংখ্যকের প্রাণহানিও ঘটেছে। তাহলে কি কারণে তাদের দূরে রাখতে বলেছেন। সরকারের সঙ্গে তাদের দূরত্ব তৈরি করার উদ্দেশ্য কি?- একথা ভেবে দেখা দরকার।
দ্বিতীয়ত এই লেখার কিছুদিন না যেতেই সেই পুরানো খেলায় মেতেছে। সম্প্রতি মাদক আর মানব পাচারের গোল্ডেন রুট বলে পরিচিত টেকনাফ সীমান্তে পুলিশের গুলিতে নিহত হন অবসর প্রাপ্ত মেজর সিনহা। যথারীতি পুলিস আর সেনাবাহিনী মুখোমুখি করার চেষ্টা। সেনা প্রধান আর পুলিশ প্রধান হেলিকপ্টারে করে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে বলতে বাধ্য হলেন। অপরাধের দায় ব্যক্তির প্রতিষ্টানের নয়। কোন অপরাধীকে ছাড় দেয়া হবে না বলে RAB এর কাছে তদন্তের দায়িত্ব হস্তান্তর করলেন। আসামীরা এখন কাঠগড়ায় এবং আইনের আওতায় চলে আসলো।
আর ডা: জাফরুল্লাহ ৮/১০ জন নিয়ে আবার মাঠে। তিনি আবিষ্কার করলেন এটা ভারতের র এবং ইসরাইলের মোসায়েদের কাজ। মানে তিনি এদেশকে আন্তজাতিক ষড়যন্ত্রের ক্ষেত্র বানাতে চান। একি সময়ে তিনি পুরানো সেই ভয়ঙ্কর খেলা খেললেন। বলেন প্রদীপ দাশের মতো ১০% পুলিসের লোকেরা এই কাজ গুলো করছে।
(সূত্র BDnews24.com)
নাকি তিনি অস্ত্র চোরাচালান, মানব পাচার, মাদক পাচার আর রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের গোল্ডেন রুট কে ব্যাবহার করার জন্য দৃষ্টি অন্যদিকে সরানো হচ্ছে। ব্যাপারটা ঠাকুরঘরে কে রে কলা আমি খাই না সেরকম কিছু কিনা তাও ভেবে দেখার সময় আসছে।
আবার কবিতার ৩টি লাইন দিয়ে শেষ করতে চাই।
সাপ নেউলে খেলা করে বন্যা যখন আসে।
গর্তে লুকা ইঁদুর গুলো বেড়া কাটতে বসে
চামচিকারা ডুগডুগি বাজায় সুযোগ পেয়ে শেষে।
তাই বলি।
এখন করোনা কাল, সাধু তুমি সাবধান।
৩৬টি মন্তব্য
ইঞ্জা
সাপ নেউলে খেলা করে বন্যা যখন আসে।
গর্তে লুকা ইঁদুর গুলো বেড়া কাটতে বসে
চামচিকারা ডুগডুগি বাজায় সুযোগ পেয়ে শেষে।
আপনার কাব্যের মধ্যেই আছে সত্যটা লুকিয়ে, বিএনপি, রাজাকারের দল এখম।মিথ্যের বেসাতি খুলে বসেছে, অনেকেই ডা. জাফঅরুল্লাহকে স্পেস দিতে চাই কিন্তু সত্যটা হলো এরা নির্লজ্জ শয়তান এক একটা।
চমৎকার পোস্টটি দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ দাদা।
সুপায়ন বড়ুয়া
বঙ্গবন্ধুর বদান্যতায় ওরা সমাজে প্রতিষ্টিত কিন্তু মনে লালিত স্বপ্ন থেকে বের হতে পারে না। আর আগষ্ট এলেই এদের মাথা ঠিক থাকে না। সেই পুরানো খেলা খেলতে চায়।
গুজব রটাও আর সুযোগ বুঝে আঘাত করো।
তাই সতর্ক থাকা প্রয়োজন।
ধন্যবাদ ভাইজান। ভাল থাকবেন। শুভ কামনা।
ইঞ্জা
সম্পূর্ণ একমত দাদা।
আলমগীর সরকার লিটন
খুব সুন্দর লেখেছেন বাস্তবতামুখোমুখি কবি দা
অনেক শুভেচ্ছা রইল———–
সুপায়ন বড়ুয়া
ধন্যবাদ লিটন ভাই।
ভাল থাকবেন। শুভ কামনা।
ছাইরাছ হেলাল
করোনা কাল হাতে ধরে আমাদের অনেক কিছুই শেখাচ্ছে, দেখাচ্ছে ও।
সুপায়ন বড়ুয়া
আগষ্ট এলেই এদের মাথা ঠিক থাকে না।
সেই পুরানো খেলা খেলতে চায়।
গুজব রটাও আর সুযোগ বুঝে আঘাত করো।
করোনা কালেও ওরা বসে নেই।
তাই দেখা যায়
ধন্যবাদ ভাইজান। ভাল থাকবেন। শুভ কামনা।
নিতাই বাবু
সময়োপযোগী লেখা। করোনা কালে শুধু সাবধান। সাবধান না হলেই বিপদ অনিবার্য! যতই চালাকি করুক-না-কেন, ধরা খাবেই। খাচ্ছেও ধরা। ভালো লিখেছেন দাদা।
শুভকামনা থাকলো শ্রদ্ধেয় দাদা।
সুপায়ন বড়ুয়া
ঠিক বলেছেন দাদা। এরা বঙ্গবন্ধুর বদান্যতায় সুযোগসন্ধানী সুবিধাবাদি গোষ্টী
আগষ্ট আসলেই এদের মাথা ঠিক থাকে না ছোবল মারতে চায়।
তাই সাধু সাবধান। শুভ কামনা।
নিতাই বাবু
আপনাকেও অশেষ ধন্যবাদ!
কামাল উদ্দিন
করোনাকালে রাজনীতির বিষয়গুলো নিয়ের তো দেখছি ভালোই গবেষণা করছেন দাদা, আমার এসবে বড্ড অনীহা……ভালো থাকবেন।
সুপায়ন বড়ুয়া
গবেষনা নয় ভাইজান। মানুষ বাঁচার সংগ্রাম করছে।
আর এরা করোনা কালেও বসে নেই।
এদের ষড়যন্ত্রের ডালপালা বিস্তার করছে
তাই বলি।
সাপ নেউলে খেলা করে বন্যা যখন আসে।
গর্তে লুকা ইঁদুর গুলো বেড়া কাটতে বসে
চামচিকারা ডুগডুগি বাজায় সুযোগ পেয়ে শেষে।
ভাল থাকবেন। শুভ কামনা।
কামাল উদ্দিন
আপনিও ভালো থাকুন সব সময়।
সুপায়ন বড়ুয়া
ধন্যবাদ ভাইজান। কম আসেন কেন ? লেখা দেখিনা যে ?
তৌহিদ
এরা তারাই যারা নিজের স্বার্থপনা হাসিলের জন্য দেশের বিরুদ্ধে সবসময়ই তৎপর। এমন সব তথ্য এমনভাবে পরিবেশন করে যারা জানেনা তাদের কাছে সেটাই সত্য বলে মনে হয়।
ব্যক্তি জাফরুল্লাহ আর রাজনৈতিক জাফরুল্লার মধ্যে অনেক ফারাক। তার কথায় হাস্যরস খুঁজে পাওয়া ছাড়া আর কিছু দেখিনা আমি।
সমসাময়িক চমৎকার একটি বিষয়ে লিখেছেন দাদা। শুভকামনা সবসময়।
সুপায়ন বড়ুয়া
ঠিক বলেছেন ভাইজান।
যত সহজ ভাবে বুঝেন ওদের ওরা এত সহজ নয়।
ওরা সরকার আর প্রশাষন দুরত্ব সৃস্টি করতে চায়
ওরা আন্তজাতিক ষড়যন্ত্রের ক্ষেত্র বানাতে চায়।
আর সাম্প্রদায়িক বিষবাস্প ছড়িয়ে আখের গুছাতে চায়।
আগষ্ট এলেই ওরা পাগল হয়ে যায় ভোগে অনুশোচনায় এই দুইটা বাঁচলো কেমনে ?
ওদের বিরুদ্ধে চোখ কান খোলা রাখতে হয়।
ভাল থাকবেন। শুভ কামনা।
সুপর্ণা ফাল্গুনী
দুষ্টু রা সবসময় ওৎ পেতেই থাকে অন্যের মাথায় কাঁঠাল ভেঙে খাবার জন্য। করোনা ও এদের মানবিক হওয়াতে পারলো না। রাজনীতির মারপ্যাচ বুঝিনা তেমন আর এইসব জাফর উল্লাহ দের ও বিশ্বাস হয়না। ভালো থাকবেন দাদা। শুভ কামনা রইলো
সুপায়ন বড়ুয়া
দাদা রাজনীতি না বুঝলে কি হবে।
রাজনীতিতো আপনাকে ছাড়বে না।
বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে ওরা জাতিকে ৫০ বছর পিছিয়ে দিয়েছে।
সাম্প্রদায়িক বিষবাস্প ছড়িয়ে আখের গুছাতে চায়।
ওর র আর মোসাহেদের গন্ধ খোঁজে।
আর ব্যক্তির অপরাধ খুঁজে পায় না।
প্রদীপ দাশের মতো ১০% লোক খুঁজে পায় অপরাধী হিসেবে।
ধিক শত ধিক !
ভাল থাকবেন। শুভ কামনা।
সুপর্ণা ফাল্গুনী
ঠিক বলেছেন দাদা। ধিক জানাই
সাদিয়া শারমীন
ঠিকই বলেছেন দাদা।কিছু সুবিধাব্দি মানুষ সব সময়ই সুযোগ খোঁজে নিজেদের আখের গোছানোর জন্য।
সুপায়ন বড়ুয়া
ঠিক বলেছেন আপু।
এ সমাজের কীট। করোনার মৃত্যুর হাত থেকে বেঁচে উঠে ও ষড়যন্ত্র করে।
ওরা প্রধানমন্ত্রীকে নি:সঙ্গ বলে আপা আর মানুষের মনোবল ভাঙতে চায়।
সরকার আর প্রষাসন ও সেনাদের মধ্যে দুরত্ব সৃষ্টি করতে চায়।
আর সাম্প্রদায়িক বিষবাস্প ছড়িয়ে আখের গুছাতে চায়।
আগষ্ট এলেই এরা বিছানা থেকে লাভ দিয়ে উঠে।
ভাল থাকবেন আপু। শুভ কামনা।
ফয়জুল মহী
এরা সব আলোহীন প্রদীপ । সব মিলে খেতে চায় দেশটা।
সুপায়ন বড়ুয়া
আপনি তো সুন্দর ভাষায় বলেছেন।
আমি বলি অন্ধকারের কীট। ওদের গুজব আর ভন্ডামী গুলো খায় বেশী আর সমাজের অস্থিরতা সৃষ্টি করে ফায়দা লুটে।
ভাল থাকবেন ভাইজান। শুভ কামনা।
উর্বশী
সময়পোযোগী দারুন উপস্থাপন দাদা। চোখ আছে দেখি,কান আছে তাই কিছু শুনতেও পাই। কিছু বলার উপায় নেই।ভাল থাকুন, শুভ কামনা
সুপায়ন বড়ুয়া
মাঝে মাঝে আওয়াজ ও দিতে হয় আপু।
এরা সুবিধাভোগী বঙ্গবন্ধুর বদান্যতায় প্রতিষ্টিত
তাই সুযোগ পেলে ছোবল মারে।
আগষ্ট এলে পাগল হয়ে যায়।
বিছানা থেকে উঠে এসেই ষড়যন্ত্রের জাল বুনে।
এমন করোনা কালে।
ভাল থাকবেন আপু। শুভ কামনা।
প্রদীপ চক্রবর্তী
করোনা মহাব্যাধি হলেও তা আমাদের জন্য বড়ো একটা শিক্ষা।
অনেককিছু শিখিয়ে দিচ্ছে আমাদেরকে।
সমসাময়িক বিষয় নিয়ে ভালো লিখেছেন, দাদা।
সুপায়ন বড়ুয়া
সহমত।
অনেক কিছু শিখিয়ে দিচ্ছে।
আবার অনেকের মুখোশ ও খুলে দিচ্ছে।
ধন্যবাদ। শুভ কামনা।
আরজু মুক্তা
করোনা কতো কিছু শিখালো! সুযোগ সন্ধানী মানুষ বিপদ বোঝেনা। এরা কি পার পাবে? না বিচার হবে?
সাধু সাবধান
সুপায়ন বড়ুয়া
ধন্যবাদ আপু।
পার পাবেনা। একালের বিচার না হলে
স্রষ্টার বিচার তো হবে।
আগষ্ট এলেই ওরা পাগল হয়ে যায়
খুনীর দোষর গুলো মওকা খোঁজে।
ভাল থাকবেন আপু। শুভ কামনা।
ইসিয়াক
আসলে করোনার এই সময়টাতে অনেক কিছু দেখলাম জানলাম ,করোনা না আসলে এইসব মুখোশ পরা লোকদের চিনতে পারতাম না।
পোস্টে ভালো লাগা।
শুভকামনা রইলো প্রিয় দাদা।
সুপায়ন বড়ুয়া
ধন্যবাদ ভাইজান।
বহুদিন পড়ে এলেন বলে লাগলো অনেক ভালো।
এই লোকদের চিনে রাখলে সবার জন্য ভালো। মুখোশ যখন খষে পড়ে দেখি কুৎষিত অনেক কালো
শুভ কামনা ভাইজান। ভাল থাকবেন।
খাদিজাতুল কুবরা
আমি রাজনীতি বুঝিনা। কিন্তু চোখের সামনে কতো কিছু দেখছি। সাধারণ মানুষ হিসেবে কি বা করার আছে।
আপনার লেখা থেকে অনেক কিছু বুঝলাম।
লেখাটি বলিষ্ঠ হয়েছে দাদা।
সুপায়ন বড়ুয়া
ধন্যবাদ আপু।
রাজনীতি তো আমাদের ছাড়ে না।
এরা সুবিধাভোগী বঙ্গবন্ধুর বদান্যতায় প্রতিষ্টিত
তাই সুযোগ পেলে ছোবল মারে।
আগষ্ট এলে পাগল হয়ে যায়।
বিছানা থেকে উঠে এসেই ষড়যন্ত্রের জাল বুনে।
এমন করোনা কালে।
ভাল থাকবেন আপু। শুভ কামনা।
খাদিজাতুল কুবরা
আপনি ও ভালো থাকুন দাদা।
শুভকামনা সর্বক্ষণ।
সাবিনা ইয়াসমিন
ইতিহাস তৈরী হয় সত্য মিথ্যা নিয়ে। তর্ক বিতর্ক ধরে তারপর হয়তো কিছু বিকৃত ইতিহাস প্রকৃত সত্যর মুখ দেখতে পায়। প্রাচীন যুগ থেকেই ইতিহাসের এসব লুকোচুরি ধারা চলে এসেছে।
R A B হবে দাদা।
ভালো থাকুন, শুভ কামনা 🌹🌹
সুপায়ন বড়ুয়া
আপু আমার আগে আসলে ভুলটা আগে ঠিক করতে পারতাম। ধন্যবাদ আপনাকে।
আর ইতিহাস বিকৃতি নয় এটা হল জ্ঞান পাপীদের নির্জলা মিথ্যাচার প্রজন্মকে বিভ্রান্ত করার জন্য। ১১ বছর আগের প্রধানমন্ত্রী কে ছিল ওরা জানে না। তা নয়। মৃত্যু যন্ত্রনা থেকে উঠেই ষড়যন্ত্র শুরু। কারন আগষ্ট মাস আসলেই ওরা পাগল হয়ে যায়।
ভাল থাকবেন। শুভ কামনা।