কিছু মানুষ সারি সারি
কিছু সবাক ডাকাডাকি,
আগুনের ছায়া কাঁচ দেয়ালে।
কিছু ফানুস কাড়াকাড়ি
কিছু স্বপ্ন বাড়ি গাড়ি,
বিষাদের কালো ছায়ার আড়ালে…
গুবরে পোকা সারি সারি
মগজের জং ধরা মেঝেতে,
কিছু গাছে পাথর নুড়ি
পাহাড়ের ধ্বনি সবুজে,
মানুষ আমি চিলে ঘুড়ি
আকাশের নোনা ধরা মেঘেতে…
একটি ছায়া আর একটি পাখি
কিছু বিষাদ আর শব্দ ভঙ্গি,
এলোমেলো ভাবনার খেয়ালে…
একটি জীবন আর কিছু স্মৃতি
না বলা কথা এলোপাথারি,
জীবনের ছুটে চলার রাজপথে…
৭২টি মন্তব্য
মোঃ মজিবর রহমান
হুম ! দাদা খেল খতম!
খেলা দেখালেন!
নীতেশ বড়ুয়া
:p আসলেই খতম। এখন আর লিখতে পারি না 🙁
মোঃ মজিবর রহমান
মরা খতম হা হা আহা ১
মোঃ মজিবর রহমান
পারলাম আপনার সহিত
গুবরে পোকা সারি সারি
মগজের জং ধরা মেঝেতে,
ঘুনে ধরা পোকা মাথায়।
নীতেশ বড়ুয়া
কিছু মানুষ সারি সারি
কিছু সবাক ডাকাডাকি,
কিছু ছায়া উড়াল পাখি
নোনা ধরা সাদা মেঘেতে :p
নীলাঞ্জনা নীলা
“চাওয়া-পাওয়ার বুকের ভেতর না-পাওয়া ফুল ফোঁটে
দিশাহারা গন্ধে তারি আকাশ ভরে ওঠে।”———তাই না দাদা?
নাকি,
“স্বপন-পারের ডাক শুনেছি, জেগে তাইতো ভাবি
কেউ কখনো খুঁজে কি পায় স্বপ্নলোকের চাবি!”
“মানুষ আমি চিলে ঘুড়ি” উফ এ কি লিখলেন! মাথার ভেতর বসে গেলো। আজ আর কোনো স্বপ্নই আসবে না।
ছায়ার পাখী নাকি পাখীর ছায়া? ভালো থাকুক। -{@
নীতেশ বড়ুয়া
“চাওয়া-পাওয়ার বুকের ভেতর না-পাওয়া ফুল ফোঁটে
দিশাহারা গন্ধে তারি আকাশ ভরে ওঠে।”
এবং
“স্বপন-পারের ডাক শুনেছি, জেগে তাইতো ভাবি
কেউ কখনো খুঁজে কি পায় স্বপ্নলোকের চাবি!”
দুটোই…
ছায়ার তো কোন নাম থাকে না। থাকে কায়ার। ছায়া শুধুই ছায়া -{@
নীলাঞ্জনা নীলা
ঠিক ঠিক।
আমার একটা ছায়া আছে, যার নাম আশ্রয়।
কায়ার নামের পেছনে সামাজিক পদবী।
থাক কঠিন কথা। ভাবতে এবং কইতে গেলে আর হাসতে পারবো না গো দাদা। চলুন হাঁটি-নাচি-হাসি আমাদের কায়া-ছায়াকে নিয়েই। 😀 :D) \|/
নীতেশ বড়ুয়া
ইয়ো ইয়ো ধিঞ্চিক ধিঞ্চাক চিকি চিকি মামা \|/ \|/ \|/
ব্লগার সজীব
এলোমেলো ভাবনাটি ভালো লাগলো ভাইয়া (y)
নীতেশ বড়ুয়া
😀 (3 -{@ সজু বাইয়া
মেহেরী তাজ
কোন কথা নাই আপনাদের সাথে। ভুলেই বসে আছেন তো আমাকে!!
আপনার লাফিং গ্যাসের স্টক শেষ???
নীতেশ বড়ুয়া
স্টকে আপাতত বিশ্রামে গো তাজাপু 🙂
আপ্নাকেই দেখি না এখন আগের মতো 🙁
শুন্য শুন্যালয়
তোর সাথেও কথা নাই যা, পারিস কিভাবে আমাদের ছেড়ে থাকতে? 🙁
নীতেশ বড়ুয়া
শুন্যাপু, আমি নিশ্চিত সে কারো মাথায় বাজ ফেলে তবে এসেছে এইবার :p তাই আমাদের ভুলেছে এই কয়দিন 🙁
শুন্য শুন্যালয়
মাথায় বাজ ফেলে কি পুলিশের ভয়ে পালিয়ে বেড়াইছে? হইতারে ;?
নীতেশ বড়ুয়া
আরে নাহ্ সেই মাথায় বাজ ফেলে পুলিশ তাড়িয়ে বেড়িয়েছে :D)
শুন্য শুন্যালয়
হা হা হা, ঠিক, যেই ক্যাডাররে বাবা। :D)
নীতেশ বড়ুয়া
হ… এক্কেরে গুলতি দিয়া বন্দুকের গুল্লি মারে ঠা ঠা ঠা ঠা কইরা :p :D)
আমি নিশ্চিত, এই কয়দিনে এই আকাম কইরা ফালাইছে \|/
মেহেরী তাজ
ও আমাককে নিয়ে হাসাহাসিও হচ্ছে। এবার হারালে ফিরবো না কিন্তু।
নীতেশ বড়ুয়া
আবার হারানোর কথা বললে মাইরা ঠ্যাং গুড়া কইরা এইহানে থুইয়া দিমু :@
মেহেরী তাজ
সোনেলায় কি আমার কেউ নাই।???! আমারে মাইরা ঠেংভাঙে দিবেন???! আমি এতোটাই অনাত!! ;( ;( ;( ;(
নীতেশ বড়ুয়া
সোনেলা ছাইরা একদিন থাকলে ঠ্যাঙ্গের লগে ডানা দুইটাও কাইটা দিমু, মনে থাকে যেন :@
মেহেরী তাজ
সব্বাইরে ডাকবো?? আপনার খবর আছে কিন্তু বলে দিলাম।
নীতেশ বড়ুয়া
সবাইরে ডাকবেন? দেখি সবার আগে কৃন্তনিকাপুরে ডাকেন তো! ডাকেন ডাকেন… দেখি কেমন ডেকে হাজিরা নিতে পারেন। হুঁহ
মেহেরী তাজ
আমি মানুষকে ডাকাডাকি করি ভুতকে না। আমি ত কৃন্তনিকা আপুর ভূতকে মাঝে মাঝে সোনেলায় দেখি। উনাকে না। অন্য কারর নাম বলেন??! প্রমান করব দিচ্ছি। :p
নীতেশ বড়ুয়া
ভূত দেখেন তবে ভূতের আসল মালিককে আনেন। কৃন্তনিকাপুকে হাজির করে প্রমাণ দিতে হবে ছেনিবাজ তাজ, এছাড়া অন্য কোন কথা -:-
মেহেরী তাজ
আপনি আমার খোজ নিছেন?? 🙁
আমি কাওকে ভুলিনি।
আমার মাথায় বাজ পড়ছে। সেটা ঠিক করার চেষ্টাঈ আছি।
নীতেশ বড়ুয়া
পোস্টে পোস্টে গিয়া দেখেন আপনার নামে কি ওয়ারেন্ট জারি করসি :@
মেহেরী তাজ
আলাদা আলাদা দেখতে পারবো না। জান এবারের মত মাফ করে দিলাম।
নীতেশ বড়ুয়া
😀 \|/
তাইলে স্পেশাল পোস্টখানা প্রসব করুন মাননীয়া দুষ্টের তাজ তাজাপু 😀
মেহেরী তাজ
কোন পোষ্ট ফোষ্ট কিচ্ছু নাই। উক্কে???! :@
নীতেশ বড়ুয়া
ন্যু উক্কে। নয়া বাঁদরামোর পোস্ট চাই সাথে ফোস্ট। উক্কে! :@ :@
ব্লগার সজীব
ওস্তাদ আপনি কোথায় থাকেন? মিস করি খুব 🙁
নীতেশ বড়ুয়া
আফনের ওস্তাদে ওস্তাদি ফলাইতে গেসিল। মুনয় পোস্ট দিয়া ওস্তাদির প্রমাণ দিবো 😀
মেহেরী তাজ
ধারে পাশেই থাকি শিষ্য। ফোনের প্রব্লেম। 🙁
ব্লগার সজীব
ধারে কাছেই থাকবেন ওস্তাদ,আপনি না থাকলে আমি ভয়ে ভয়ে থাকি।ফোনের সমস্যা হলে তো আসলেই সমস্যা।
মেহেরী তাজ
চিন্তা নিওনা শিষ্য আমি সব দেখতেছি। ফোনের যতই সমস্যা হোক। তোমারে কেউ কিছু বললেই আমি বেরিয়ে পরবো। 🙂
শুন্য শুন্যালয়
মানুষ আমি চিলে ঘুড়ি নাকি ঘুরি? যদি ঘুড়ি হয় তাহলে কি চিলের শেপের ঘুড়ি এমন বোঝাচ্ছ?
মাথা তুমিও তো কম ঘুরান্টিস দিলা না, আগুনের ছায়া কাঁচ দেয়ালে। সুন্দর লিখছো।
ও দাদা ভাই, মেঘও নোনা হয় এইটা তো কখনোই ভাবিনাই। এলোপাথাড়ি না বলা কথাও আমরা শুনতে পেয়েছি। কবিতা লাইন বাই লাইন তুমিও বুঝিয়ে দেবে আবার।
প্রথম প্যারায় কি ছদ্মবেশ বুঝিয়েছ? ভিড়ের মাঝেও নিজের বিষাদের ছায়ার আড়ালে?
নীতেশ বড়ুয়া
চিলেকোটার মতোই চিলে ঘুড়ি। ভো কাট্টা হয়ে যাওয়া ঘুড়ি যাযাবর মানুষের প্রতীক, কবে কোথায় থামবে কেউই জানে না… চিলও যেমন কোথায় নামবে আগে থেকে জানে না কিন্তু আকাশে ঘুরতে ঘুরতে এক সময় কোথাও নামে… চিলেকোটায় যেমন চাঁদ আর জোছনা আসে তেমনি সূর্য আর তার তেজ থাকে। একই সাথে ভিন্ন রূপ। তাই চিলে ঘুড়ি। সূতোয় বাঁধা ঘুড়ি নিয়ে কেউ স্বপ্ন দেখে না কিন্তু সূতো ছিঁড়ে গেলেই অনেকের স্বপ্ন নিয়েই ভেসে বেড়ায় আকাশের ঠিকানায়… এইগুলো সবই বুঝালাম।
প্রথম প্যারায় মানুষের কথা বলেছি। একই সাথে কত মানুষ! কেউ হাঁকে কেউ নীরবে চলেছে নিজ স্বপ্ন নিয়ে আবার কেউ স্বপ্ন হারিয়ে! স্বপ্নবাজ ও স্বপ্নহীন দুইই আগুনের উত্তাম বা জীবন সংগ্রামের বোধটুকুকে আগুনের সাথেই তুলনা করে। আগুন এক অর্থে সভ্যতার প্রতীক আবার নরক যন্ত্রণারও প্রতীক। আগুন একই সাথে উৎকর্ষতা ও ধ্বংসের প্রতীক। আগুনের ছায়া কাঁচ দেয়ালে বলতে এই প্রতীকের আগমণের ইশারাকে বুঝালাম।
প্রতিটি মানুষের মনে বিষাদের ছায়া থাকে। প্রথম প্যারায় যা আছে তা হচ্ছে রাজপথে গাড়ীতে, বাসে, ফুটপাতে চলা মানুষের সার্বিক চিত্র। কেউই দেখি না এরা কেমন অথচ আমরা সবাইই এমন।
ছদ্মবেশ বললে ঠিক হবে না, তবে অন্যের মাঝে নিজেকে চেনার চেষ্টা করলাম মাত্র।
আমার শব্দভান্ডার সীমিত আর শব্দের ব্যবহারের সীমানাও তাই আরো সীমিত বলে আপনাদের তোমাদের মতো রঙ বেরঙের শব্দাঞ্জলী দিতে পারি না… 😀
শুন্য শুন্যালয়
ও দাদাভাই, তুমি আসলে সহজ লুক নও। প্যাঁচে ভর্তি। নইলে এই সহজ সহজ শব্দের মধ্যেও কি কি ভাবনা ঢুকাইছো, ঠিক আমার শহরের তাজ সিনেমা হলের সামনে বারোভাজার মত (মিক্সড চানাচুর) ।
চিলে ঘুড়ি। আচ্ছা আমি তাইলে চিলে নাটাই লিখুম। দারুন তোমার ভাবনা দাদা ভাই।
নীতেশ বড়ুয়া
ভাবতে গেলে অনেক কিছু ভাবা যাই
লিখে গেলে শব্দে যে তার দেখা না পাই! ;(
এটা ঠিক যে অনেকেই বলে আমি প্যাঁচালু কারণ সোজা সাপ্টা কথা বলে সবকিছু নিয়েই নড়াচড়া করে ফেলি :p
আমি সেই বারোভাজা খামু, আইন্না দেও ^:^
শুন্য শুন্যালয়
তাজ রে কও, আইন্যা দিতে। জিজ্ঞেস করলে অই সিনেমা হলের মালিক ও এমনও হইতারে। সিনেমা হলের নাম ও তাজ 🙂
নীতেশ বড়ুয়া
আমারে কথায় কথায় গুল্লি মারে 🙁 আবার বারোভাজা!!!!!!! ;(
মেহেরী তাজ
শুন্য আপু উনি আমার ঠেং ভেঙ্গে দিবে বলছেন। উনারা আমমি গুলি করমু না তোকি করমু। ঠ্যা ঠ্যা ঠ্যা…..
নীতেশ বড়ুয়া
শুন্যাপু, তাজু বলছে সে নাকি পালাবে! পালাতে চাইলে ঠ্যাং আর ডানা দুইটারই ব্যবস্থা তো করন লাগবো নাকি?
আবার আম্রে গুল্লি মারবো কপিতাছে, দেখছো??? 🙁
অরুনি মায়া
এলোমেলো ভাবনারা নয় তারা মন্দ
না বলা কথা গুলো খুঁজে পেল ছন্দ,,,
নীতেশ বড়ুয়া
আহা কি আনন্দ; কি আনন্দ
ছন্দ মিলিয়েছেন, নয় তো মন্দ 😀
তামিম রুহুল
এই মন কবিতার কিছুই বুঝে না, তাও পড়লাম, ফিল করতে পারি নি তেমন কিছু ;?
নীতেশ বড়ুয়া
ফিল করার মতো তেমন কিছুই নেই অবশ্য 😀
তবুও পড়ার জন্য -{@ 😀
জিসান শা ইকরাম
লেখার এই ঢং টা আমার বেশ ভালো লাগে
ছোট ছোট লাইন,
কয়েকটি শব্দ ।
চলুক এমন লেখা …………
নীতেশ বড়ুয়া
সব আগের লেখা। নতুন কিছু আসে না :p 🙁 ;(
আগুন রঙের শিমুল
চন্দ্রগ্রস্থ ভোকাট্টা ঘুড়ি 🙂
নীতেশ বড়ুয়া
চন্দ্রাহত ছায়াহত পাখী :p
রিমি রুম্মান
দু’বার পড়লাম। একটু আবৃত্তি করার চেষ্টা করলাম বেণী দুলানো স্টাইলে 😀 । ভাললাগা রেখে গেলাম। -{@
নীতেশ বড়ুয়া
রিমিপু বেণী দুলায় 😀
আপনাকে আরো বেশী বেশী করে চাই রিমিপু, আপনার লেখায় আর আমাদের সাথে -{@
ছাইরাছ হেলাল
অদ্ভুত ছন্দ!!
এমন লেখা কী আগে পড়েছি বুঝতে পারছি না।
দিনে দিনে নীতেশ কী দেখাচ্ছে আমাদের!!
হ্যাকার আমি সহ গুটি কয়েক আইডি এর দিকে কৃপা দিয়ে ক্যারাব্যারা করে দিয়েছে, এ যাত্রা বেঁচে আছি
ভবিষ্যৎ উপর ওয়ালার দয়া,
লেখালেখি উদাউ, ঘর গোছাতে গোছাতে কম্ম কাবার।
নীতেশ বড়ুয়া
তাই তো বলি রুপকথার সম্রাট কাকাতুয়া খোঁজে নেমে উদাউ হয়ে গেলো কেন!!! ;?
email এর 2nd Step Verification চালু করে রাখেন, ব্যাকয়াপ মোবাইল দিয়ে রাখেন এবং অতিওবশ্যই মোবাইল কিংবা ল্যাপ্পী বা ডেস্কি যাই হোক প্রতিবার লগইনের পরে কাজ শেষে লগ আউট করে নিয়ে ব্রাউজার হিস্টোরি আর কুকিজ ক্লিয়ার করে ফেলবেন।
হামলায় ঘর গোছানোর চাইতে আগে ভাগেই ডিফেন্স শক্ত করে রাখেন :p
এইগুলা সব পুরান লেখা। নতুন কিছু নাই। ;( আগে দেখেননি বলেই এমন হচ্ছে, এরকম আউলাক=ঝাউলা অন্ত্যমিলের লেখাই লিখি শুধু ;(
স্বপ্ন
বুঝতে কিছুটা সমস্যা হয়েছিলো।শুন্য আপুর মন্তব্য প্রতি মন্তব্যে বুঝলাম লেখা।দারুণ লাগলো।
নীতেশ বড়ুয়া
ধন্যবাদ স্বপ্ন ভাইয়া, জবাব কি দেবো বুঝতে পারছি না কারণ নিজেই জানি না কি লিখি :p
লীলাবতী
অল্প কথায় কত কিছু বলে রে 🙂 -{@
নীতেশ বড়ুয়া
আহারে আহারে, লীলাপুরে রোজ দেখিরে, অহো রে ওহোরে \|/
আম্মু কেমন আছেন এখন?
আবু খায়ের আনিছ
নীতেশ দাদা এইটা কি কোন গান?
নীতেশ বড়ুয়া
গান কেউ গাইলে হয় না হলে লিখিত শব্দ হয়েই থেকে যায় 😀
আবু খায়ের আনিছ
গাওয়ার মানুষ আছে তাই জানতে চাইলাম। কেন যেন মনে হল এটা কোন গানের লিরিক্স।
নীতেশ বড়ুয়া
:p কেউ গায় নাই, আর আমি গাইতে জানি না :p
এইটা শুধুই লেখা 😀
মিথুন
৬ টি করে লাইন। শেষের প্যারায় ছন্দ লাগলো না কেন? এলোপাথারি বলেই?
ছায়া আর পাখির আড়ালে আমিতো দেখি একটি জীবন……
নীতেশ বড়ুয়া
শেষের প্যারায় ছন্দ নেই কারণ আড়ালে থাকা জীবনের সবটুকুই কোনদিন ছন্দময় নয়, ছন্দপতন হয়।
ধন্যবাদ -{@
মিথুন
দারুন বললেন 🙂
নীতেশ বড়ুয়া
এইজন্যই শেষের প্যারায় ইচ্ছে করেই আগের দু প্যারার মতো করে ছন্দের টান রাখা হয়নি।
ব্যাপারটি খেয়াল করার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপনাকে -{@ 😀
মিথুন
আপনি অনেক ভাবেন কবিতায় বুঝতে পারলাম। হুম, এজন্যই এলোপাথারি শব্দটা উল্ল্যেখ করেছিলাম। কিছু আবিষ্কার করতে পারার মজাও কম নয়……
নীতেশ বড়ুয়া
😀
আসেন তাহলে দুইজনে 😀 😀 গড়াগড়ি :D) বাকিদের জ্বালাতন করি :p