শুরু
বাকরুদ্ধ হয়েছি, লেখারুদ্ধ হইনি,
নাহ্, লিখতে অনুরুদ্ধ হইনি,
শেষ
আর নয় নির্বাসন
সোনেলা হোক
সোনাদের আপন ভুবন।
লেখার শুরু ও শেষ সেরেছি সেই কখন, কিন্তু মাঝেরটুকুই ঝুলে আছে জুল জুল করে তাকিয়ে, হয় এসপার নাহয় ওসপার করে ফেলব ভাবি, ভাবি কী লিখি কী না লিখি ! কতটুকু লেখাই বা লিখব! অথবা না লেখালেখিটুকুই লিখে ফেলব ভাবতে ভাবতে কয়েকটুকরো মেঘ বৃষ্টি না হয়েই হিমের পরশ এনে দিল হৃদ জুড়ে,
হবে কী হবে না, হলে কী ভাবে হবে ভাবতে ভাবতেই সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের পালা এসে গেল, সোনাদের সহযোগিতা ছাড়া যা কিছুতেই সম্ভব ছিল না,
যা আগেও পেয়েছি। এবারে ব্যতিক্রম হয়নি মোটেই, সোনেলার সোনাদের অবশ্যই সোনা সোনা মেলা,
একদম শেষ মুহূর্তেও কেউ কেউ এসে পৌছেছেন, কথা দিয়েও নানান হ্যাপায় কেউ কেউ না আসতে পেরে হম্বিতম্বি করেছেন,
করাই উচিৎ। দূরপ্রবাস ও দূরে থেকেও আনন্দ চিত্তে কয়েকজন যোগ দিয়েছেন, মেতেছেন হাসি-আনন্দে সমান সমান তালে ক্ষণিকের জন্য হলে,
দারুণ মোহন ব্যস্ততার অনাত্মীয় শহরে প্রথম দেখাতেও সবাই সবাই ছিল জন্ম জন্মান্তরের পরিচিত আত্মীয়তায় বন্ধনে,
খেই হারিয়ে যেন জুতসই কথাই খুঁজে পাচ্ছিল না, এ যেন বিস্ময়ের বিস্ময়!
কিছুতেই প্রথমবার নয়, এই যে দেখা হওয়া,
কিসের মধ্যে কী?
ব্লগের একমাত্র টেকো কুবির জন্মদিন, বলিহারি, কী সব কারবার! এ বয়সে আবার কেক্কুক
কেটে সবিস্তারে সোনাবেষ্টিত হয়ে জন্মোৎসব! কলি কালে কত কী দেখতে হবে কে জানে!
তীব্র নিন্দা কুবিকে!
ক্যামেরা যে ক্যামেরাম্যানের থেকেও বড় থাকে এই ই প্রথম দেখলাম!
উড়ে এসে
উড়ে গেলন,
বোধ করি আরও বেশি করে
জুড়েও গেলেন;
সোল্লাস নীরবতায়,
বিদ্রঃ উহ, দাঁতের ব্যাথায় আর লিখতে পারছি না,
তবে দেখা হবে আবারও কোন সোনা মেলায়,
৪৬টি মন্তব্য
নাসির সারওয়ার
কিসের মধ্যে কী?
একমত ১১০ ভাগ নিয়েই। এতো ভালোক্ষনে এই টেকোটা কেনযে হাজির হলো!
ছাইরাছ হেলাল
বুঝলাম না, আপনই কি ভুল ক্রমে অন্য পোস্টের মন্তব্য এখানে
দিয়ে ফেলেছেন!
ব্যাপার না!
নাসির সারওয়ার
না মানে আপনার লেখাটা পড়ে একটু টাচী হয়ে পরেছিলাম। এতো সুন্দর করে ভালোবাসার প্রকাশ সবাই কী পারে! একজন ভালোবাসার মানুষ উড়ে এসে সবার মাঝে ফুল ছড়াচ্ছে। আর সেদিনই ঐ টেকোর ওখানে উপস্থিত হবার দরকার কি বাবা!
টেকোর ছবি দেখেতো মনে হচ্ছে খুশীতে ডগমগ করছে!!!!
ছাইরাছ হেলাল
টাস-ফাসের কী দেখলেন এখনই!
ডগমগাইলে ভালই লাগে মনে হচ্ছে, চলুক ডগমগ!
আমরাও ডগুমগু এমন দিনে,
ইঞ্জা
কুবির জম্মদিনের কেল খেয়ে এইভাবে বেইজ্জতি, ভালো হলোনা ভাইজান। :p
ছাইরাছ হেলাল
ভাইজান, সে আমাদের একমাত্র কুবি,
ইট্টু ফয়-ফুর্তি আমাদের করাই উচিৎ!
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
দারুণ মোহন ব্যস্ততার অনাত্মীয় শহরে প্রথম দেখাতেও সবাই সবাই ছিল জন্ম জন্মান্তরের পরিচিত আত্মীয়তায় বন্ধনে,
খেই হারিয়ে যেন জুতসই কথাই খুঁজে পাচ্ছিল না, এ যেন বিস্ময়ের বিস্ময়!
কিছুতেই প্রথমবার নয়, এই যে দেখা হওয়া,
আপনারটাই দিয়ে মন্তব্য দিলাম।এটা পড়তেও বুঝতে একটু সময় লাগবে বৈকি।আশা রাখছি আবারো এমন একটি আনন্দগণ অনুষ্টান হবে আসছে বই মেলায় ২০১৭
ধন্যবাদ। -{@
ছাইরাছ হেলাল
প্রাণহীন ইট-কাঠের রুক্ষতায় কেউ কারও নয় পরিবেশেও আমরা সবাই সবার পরমাত্মীয়,
আশা রাখি এমন মিলনমেলা আবারও আমরা করতে সক্ষম হব।
অপেক্ষায় সেই দিনটির।
ফারহানা নুসরাত
সোনেলার সবাইকে শুভেচ্ছা।
নাসির ভাইয়াকে জন্মদিবসের শুভেচ্ছা।
আর যার জন্য এত আয়োজন শুন্য শুন্যালয় আপু, উনি সত্যি ভাগ্যবতী।
উড়ে এলেন, জুড়ে গেলেন, খুব সুন্দর একটি পোস্ট।
চিরজীবী হোক ব্লগীয় এমন মিলন মেলা,
শুন্য আপুকে শুভেচ্ছা।
কবি ছাইরাছ হেলালকে ধন্যবাদ সুন্দর পোস্টের জন্য।
ছাইরাছ হেলাল
আপনার নাসির ভাইয়া সহ সবাইকে আপনার আন্তরিক শুভেচ্ছা পৌঁছে দেব,
ব্লগিয় সম্প্রীতি ও সৌহার্দ্যের বাতাবরণে তাঁর সাথে ব্লগের সম্পর্ক সময়োত্তীর্ণ।
এখানে কবি পেলেন কোথায়! কবিদের দেখলেই তো হেসে ফেলি!
আপনাকেও ধন্যবাদ।
অনিকেত নন্দিনী
আপদ-বালাইষাট! লেখারুদ্ধ হোক তালগাছ ভাউ কুবিরাজের দুশমনের। কুবিরাজের লেখনী চলতে থাকুক, লেখনশৈলী উত্তরোত্তর সমৃদ্ধি পাক।
নাসির সারওয়ার
টেকো বেটারে যে কিছু কইলেননা টিচার! সে সেদিন ওখানে গিয়ে কেক খাবার কেন মহড়া দিলো!
ছাইরাছ হেলাল
টেকোরা নোলা হয় দেখছি,
অনিকেত নন্দিনী
মহড়া চলুক। মহড়ায় অভ্যাস পরিপক্ক হয়, জানেন না বুঝি? :p
ছাইরাছ হেলাল
কচু গাছ কাটতে কাটতেই কলা গাছে উঠে যাবে!
ছাইরাছ হেলাল
বাহ, এমন দুয়া না দিলে সাধে আর মাস্টারাফা বলি!
সমৃদ্ধি তো বন্ধ, মাস্টারাফার চক্ষু অন্য দিকে ব্যস্ত-সমস্ত দিন কাটাচ্ছে।
অনিকেত নন্দিনী
মাস্টারাফার চক্ষু অসীমে কিছু একটা খুঁজে বেড়ায়, পায়না। ;(
ছাইরাছ হেলাল
সীমায় মন্দেন, পাইলেও পাইতে পারেন মানিক্য!
মিষ্টি জিন
যারা দেখিয়ে দেখিয়ে খেয়েছে , পেটে পিলে হবে… হায় ভগবান সবার পেটে যেন বড বড পোকা ঢুকে যায় । :@
এইটা কোন লেখা হইলো?
মানুষরে দেখিয়ে মজা করা খাওয়ার ,ছবি দেয়া এইটা কুন পোষ্টের মধ্যেই পরে না।
জন্মদিনে কেউ কেক কাটে? কেক যে মাথায় মাখে তা কেউ শিখিয়ে দেয়নি? :D)
নাসির সারওয়ার
ঠিক কথা। ঐ টেকো বেটাকে একটা বাঁশডলা দেয়া উচিৎ, সাথে লেখককেও দিলে মন্দ হয়না।
মিষ্টি জিন
বাঁশ ডলা কি বুঝিনা তয় কেক ডলা দেলে মজা পাইতাম :D)
ছাইরাছ হেলাল
ডলার ভয়ে এখন ল্যাখকের দিকে চোখ পড়ছে দেখছি।
ছাইরাছ হেলাল
আমিও বলি এইটা কুন ল্যাহার মধ্যে পড়ে!
কেক্কুক কাটা ও খাওয়া কিছুতেই ঠিক না।
আবু খায়ের আনিছ
:D) :D)
দাতেঁর ব্যাথা কমেছে? লিখতে পারবেন তো আবার?
ছাইরাছ হেলাল
লিখতে সমস্যা নেই তবে দাঁত থাকলে ব্যথাসঙ্গী থাকেই, ব্যাপার না,
নীলাঞ্জনা নীলা
দাঁত দিয়ে লেখেন বুঝি আপনি!!! 😮
ছাইরাছ হেলাল
দাঁত আমাদের লাগেই!
নীলাঞ্জনা নীলা
ঘটনা কি! এতো দাঁত নিয়ে পড়লেন ক্যান গো কুবিরাজ ভাই? ;?
ছাইরাছ হেলাল
আপনি ই তো অমূল্য জিনিসের কথা মনে করিয়ে দিলেন!
নীলাঞ্জনা নীলা
আজকাল দাঁত বুঝি অমূল্য!!! এখন তো দাঁত ভাঙ্গলে আলাদা দাঁত লাগানোও যায়। 😀
মৌনতা রিতু
গতকালই পড়েছি।
এই সমস্ত হাড্ডি জালানো পোষ্ট না দিলে যেন চলছেই না :@ সোনেলার আড্ডাবাজদের। ক্যা ক্যা এতো এতো খাওন দাওনের আড্ডাবাজির পোষ্টাইতেছেন ।
দাঁতে ব্যাথা এই জন্যই হইছে। বুজবার পারছি।
:D) :D)
ছাইরাছ হেলাল
এর পরের বার যেন কেউ কিছু মিস না করে! আর সেখানে যদি কেউ খাবারের লটবহর নিয়ে
হাজির হয় তাকে আমরা কিছুতেই না বলব না,
দাঁত সব চুলোয় যাক, আড্ডা হবেই।
লীলাবতী
সোনেলার সোনাদের মিলনমেলা হয়েই গেলো 🙂 সবার অংসগ্রহনে মিলনমেলায় যে আনন্দের বন্যা হয়েছিল তা বিভিন্ন ছবিতেই দেখেছি। প্রিয় মানুষদের বাস্তবে দেখার খুব ইচ্ছে থাকলেও পারিবারিক ব্যাস্ততায় যাওয়া হয়নি। শুন্য আপু আসায় মিলনমেলার আয়োজন হঠাত করেই হলো। এমন আনন্দময় সোনা উৎসব যেন ভবিষ্যতেও অনুষ্ঠিত হয়। মেলায় উপস্থিত সমস্ত সোনাদের প্রতি শুভেচ্ছা ও ভালবাসা -{@
চান্সে কুবি ভাইয়ার জন্মদিনও হয়ে গেলো 😀
ছাইরাছ হেলাল
কুবিরা একটু চান্সের উপ্রেই থাকে, সে আপনই দেখতেই পাচ্ছেন!
কী সুন্দর কেলানো দাঁতে মুক্তোহাসি ছড়াচ্ছে সে সহজেই বুঝতে পারছেন!
ব্যাপার না, পরের পরের বারে হলেও আপনার সাথে আড্ডা হবেই!
ইঞ্জা
নীলাপুর মতো করে বলি, দাঁত দিয়ে লিখেন নাকি ভাইজান, এ কেমন লেখা হইলো, উল্টা সারোয়ার ভাইরে নাজেহাল করেন, কেকটা তো বড়টাই খেয়েছেন আর দাঁত ব্যাথা হওয়ারই কথা, চারটা মুরগীরর ঠ্যাং খেয়েছেন দেখেন একটা মনে হয় দাঁতের ফাকে আটকে গেছে। :p
আপনার সাথেই সুর মিলিয়ে বলি, সোনেলার সোনাদের আসর আবার হোক সবাইকে নিয়ে এই কামনা রেখে গেলাম। \|/
ছাইরাছ হেলাল
দেখুন কেক্কুক আর ঠ্যাং যা সাবাড় করেছি তাতে মন ভরেনি,
মন চায় যে আরও,
এমন মেলাড্ডা তো আর রেগুলার পাওয়া যায় না! বুঝতেই পারছেন,
তাছাড়া আমাদের এক এক মাত্র কুবির জন্মদিন বলে কথা!
দাঁতের ঠিকানা চুলোয় হলেও আবার আবার এমন মিলন মেলা অবশ্যই হবে সবান্ধবে,
ভাল থাকবেন ভাই,
ইঞ্জা
ইনশা আল্লাহ্
ছাইরাছ হেলাল
আলহামদুলিল্লাহ,
নীরা সাদীয়া
ঢাকার বাইরে থাকায় মিস করলাম।
ছাইরাছ হেলাল
আমরাও আপনাকে মিস করেছি,
দেখা হবে আবারও কোন মেলায়।
ব্লগার সজীব
শুন্য আপু উড়ে না এসেও জুড়ে থাকেন আমাদের সবার সাথে। সবার অংশ গ্রহনে একটি সুন্দর আড্ডা অনুষ্ঠিত হলো, সোনেলার সোনাদের সোনা সোনা স্মৃতি নিয়ে আরো পোষ্ট আসবে আশা করি। সোনাদের একে অপরের হৃদয়ে গিট্টূ লেগে থাকুক 🙂
ছাইরাছ হেলাল
আচ্ছা আপনি দেখছি গিট্টু বিশেষজ্ঞ!
আপনাকে তো পেলাম না,
এক জোড়ার সমস্যায় জেরবার হচ্ছেন নাকি!
তিনি তো দেখালাম সোনেলার সোনাদের সোনা,
শুন্য শুন্যালয়
এই জোরাজুরি বড্ড ভয়ংকর। দিব্বি ভালো ছিলাম, একা একা খেলেখুলে বেড়াইতাম, এখন এই জোড়ার বদৌলতেই সারাদিন টানাটানির মধ্যে থাকি। আসতে পারিনা ব্যস্ততার কারনে, আবার মন পড়ে থাকে এইখানেই। বলেন মন ছাড়া মানুষ বাঁচে ক্যাম্নে?
আমি সত্যিই অনেক অনেক লাকি। ইচ্ছে ছিলো কখনো দেশে গেলে সবার সাথে দেখা করবো, তবে সত্যি হয়ে যাবে এটা কিন্তু স্বপ্নেও ভাবিনি। এতো প্রিয় মানুষগুলোকে কাছ থেকে দেখা। একবারের জন্যেও মনেহয়নি কাওকে প্রথমবার দেখছি।
পরের বার নিশ্চয়ই আরো অনেক বড় করে প্রোগ্রাম হবে, সবাইকে নাঁচিয়ে, গান গাইয়ে তারপর উড়বো।
এবার বলুন, বাকরুদ্ধ কেন আর নির্বাসনই বা কিসের? না লেখালেখির যেই লম্বা আকার দেখে আসলাম, ওতে আমার হাত কম্প শুরু হয়ে গিয়েছিল, আমি দিব্যি দিয়ে বলতে পারি, আপনি একটা লেখা চোর। 🙁 নইলে আমার লেখা কই গেলো?
আমার চাইতে ক্যামেরার সাইজ বড়? দেখুন সাইজে ছোট হতে পারি তাই বলে আমাকে মারবেন না, একশো হাত দূরে থাকুন।
একমাত্র টেকো কুবি? হি হি। বাই দ্যা ওয়ে কবি সেদিন কী উইশ করেছিলেন তা কিন্তু আমরা আজ অব্দি জানতে পারিনি, আমাদের কেক ফিরায় দিতে বলেন কুবিকে।
সোনাদের সোনা সোনা মেলার আয়োজনের জন্য এত্তোগুলা থাংকু দিচ্ছি দুই পিলারকে। আর শিরোনামটা অসমম্ভব পছন্দ হয়েছে, এজন্য কিন্তু থাংকু দিচ্ছিনা, জমা থাক।
ছাইরাছ হেলাল
জুড়বেন আবার বলবেন ভয়ংকর, এ ভারী অন্যায়, আমরাও ভালই ছিলাম,
এমন লেখা লিখতেও হতো না! মন-মুন একটু লাগেই বাঁচতে হলে,
আবারও নাচাবেন! দেখুন আপনি নাচলে কিন্তু মন্দ হবে না, তবে দৃষ্টি নন্দন হবে কী না আগে রিহার্সালের সময় আয়নায়
দেখে নেবেন যেন!
কত কী বস্তা পঁচা লেখা জমে আছে! আপনাকে না খাইয়ে ছাড়ছিনে,
এত্তদিনে টের পেলেন! টোকাটুকি ছাড়া আমার চলেই না! মানির মান আপনিই রক্ষা করবেন দাক্তার ভাই।
আপনার লেখার জগদ্দল ড্রামে হাত দিন, আর কত! যক্ষের ধন করে ফেলবেন না যেন,
না মানে, ইয়ে, ক্যামেরা আর আপনি দুজনে দুজনার হলে মানাত ভাল!
কুবির কপালে ভোগ লেখা আছে সে আমি ঠিক দেখতে পাচ্ছি,
আপনার পয়মন্ত উপস্থিতির জন্যই সব কিছু সম্ভব হয়েছে, তা সবাইকে জানাতে চাই ই না।
তাই সবই সোনা সোনা, সোনাসোনা!
জিসান শা ইকরাম
প্রথমেই তীব্র প্রতিবাদ, আমার মাথায় চুল কমে যাচ্ছে, এমন ছবি না দিলেই কি হত না? একদম মাথার উপর থেকে তোলা ফটো দিতে হবে কেন? আমার অন্য ছবি কি ছিল না? :@
তিনি সবার সাথে জুড়ে ছিলেন প্রথম থেকেই, উড়ে এসে নেচে গেয়ে দেখিয়ে দিলেন যে সামনা সামনিও তিনি সবার সাথে জুড়ে আছেন।
চুলহীন খোকার জন্মদিন শুন্য শুন্যালয়ের সৌজন্যে আহুত মিলনমেলার সাথে একাকার হয়ে তারিখটি স্মরণ যোগ্য করে রেখেছে।
আবার হবে ইনশআল্লাহ্ সোনাদের মিলন উৎসব।
ছাইরাছ হেলাল
চুল কোন ব্যাপার না, আমাদের কুবি ভাই তো পুরাই ফকফকা।
সে জুড়ে থাকা এবার মাশাল্লা সবাই বুঝতে পেরেছেন,
বুড়ো খোকার বিকশিত দন্ত অনেক কিছুই প্রকাশ করে দিয়েছে,
হবে মানে! অবশ্যই হবে, হতেই হবে,