আজকে আমাদের ইস্যু
পাইপে আটকে পড়া শিশু ।
আমরা প্রায় সবাই ইস্যুজীবি ।
ইস্যু ছাড়া আমাদের চলেই না ।
আচ্ছা কালকে টানেলে আটকে পড়া শিশুটি এখন কেমন আছে ?
রানা প্লাজা , লঞ্চ ডুবি ,সুন্দরবন , এবং কালকের ঘটনা । চোখে আঙুল দিয়ে বুঝিয়ে দেয় আমরা কারিগরি দিক থেকে কতটা পিছিয়ে আছি ।
আমাদের একটা সয়ংম্পন্ন টিম নেই যারা আপদ কালীন সময়ে আমাদের দ্রুত সাহায্য সহযোগীতা করতে পারে !!!!
সবার আগে সরকার কে যে কোন ধরনের সংকট কালীন সময় মোকাবেলার জন্য দক্ষ এবং প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত টিম তৈরি করতে হবে । সাথে উন্নত প্রযুক্তি ।
এবং দূর্ঘটনা কবলিত এলাকার একশ গজের মধ্যে কোন প্রকার উৎসাহী জনগণ বা মিডিয়ার কর্মী প্রবেশ সম্পূর্ণ নিষেধ ।
মিডিয়ার লোকগুলি এখন কোথায় ?
গাজিপুরে নাকি ? গাজিপুরে ১৪৪ ধারা চলছে । শীতের মাঝে গরম খবরের আশায় তাঁরা মনেহয় এখন সেখানেই আছেন ।
অদ্ভুত !!!! কিছু লোক মরবে কিছু দোকান জ্বলবে আর সেই আশা নিয়ে আবার কিছু লোক ক্যামেরা নিয়ে বসে অপেক্ষা ও করবে । সত্যিই এরা সময়ের সাহসী সাংবাদিক ।
১২টি মন্তব্য
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
সত্যিই এরা সময়ের সাহসী সাংবাদিক । -{@
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
প্রশ্নের উত্তর দিবেন কেহ…১৭ ইঞ্চি পাইপে ৬ইঞ্চি বাদ দিলে থাকে কত?অবশিষ্ট ইঞ্চির ভিতর দিয়ে কি কোন ৩/৪ বছরের বাচ্চা ভিতরে পড়তে পারবে?নাকি ১৪৪ ধারার ঘটনার চোখ ফেরাতে এ সব।তবে প্রশ্ন যদি শেষ পর্যন্ত বাচ্চাটি না পাওয়া যায় তবে এর খরচের দায় ভার কে নেবে? -{@
সঞ্জয় কুমার
১৭ ইঞ্চি পাইপের ব্যাস নাকি ব্যাসার্ধ্য ?
নীলাঞ্জনা নীলা
টিভি চ্যানেলগুলোর লাইভ প্রগ্রাম অত্যন্ত বিরক্তিকর।
সঞ্জয় কুমার
সহমত । এদের জন্য উদ্ধার প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্থ হয় ।
হৃদয়ের স্পন্দন
ভালো বলেছেন, তবে ইস্যু যখন শিশু লাইভ তখন ফ্লাগ না
সঞ্জয় কুমার
একদম তাই ।ধন্যবাদ
স্বপ্ন
দুর্ঘটনা স্থল এর চতুর্দিকে নিরাপদে এবং শুষ্ঠ ভাবে কাজ করার জন্য জনতাকে একটু দূরে রাখা ভালো। টিভির উপস্থাপকদের উপস্থাপনা অত্যন্ত বিরক্তিকর।
সঞ্জয় কুমার
লাইভ দেখাতে গিয়ে এরা লাইফ বিপন্ন করে ।ধন্যবাদ
জিসান শা ইকরাম
লেখার সাথে একমত।
সঞ্জয় কুমার
ধন্যবাদ । শুভ কামনা ।
ব্লগার সজীব
কিছুদিন মাতামাতি থাকবে এই ইস্যু নিয়ে। এরপর অন্য ইস্যু খুজতে হবে সবার।