ইচ্ছে হয় তোমাকে ভেবে একটানা ৭ দিন রাত না ঘুমিয়ে কাটুক আমার সময়
টকটকে লাল কোটরাগত চোখ দেখে সবার প্রশ্ন স্বপ্ন তোমার চোখ এত লাল কেন?
‘আমার চোখ উঠেছে’ বলে দুঃখী মুখে বলে দেবো সবাইকে
আমি তো জানি কেন আমার লাল কোটরাগত চোখ।
ইচ্ছে করে তোমাকে ভেবে ডান হাতের আঙ্গুল কাঠের দরজায় রেখে দেই জোড়ে এক চাপ
হাসিমুখে নিজেই চলে যাই কাছের ফার্মেসীতে
ব্যান্ডেজ বাঁধা হাত দেখে সবার প্রশ্নের জবাবে বলি ‘কিভাবে যে হল এমন!!’
তোমাকে ভেবে ভেবে এ আমার এক নতুন খেলা।
ইচ্ছে হয় তোমাকে জপে মাংস কাটার ছেনি দিয়ে মাথায় দেই এক কোপ
কপালে ৭ টি সেলাই মাথায় সাদা ব্যান্ডেজ দেখে প্রশ্নকারীদের কৌতূহল
‘ ভাই পরে গিয়েছিলাম হঠাৎ ‘
শুকিয়ে যাওয়া সেলাইয়ের ক্ষতে হাত বুলাতে বুলাতে বা
আয়নায় দাগ দেখে মনে মনে হাসি ‘ এ যে আমার পাগলিটার জন্য পাগলামি’।
ইচ্ছে হয় তোমাকে ভেবে আনমনা হয়ে রাস্তা পার হই
জীবনানন্দ দাসের মত ট্রাম নয় বড় সর এক ট্রাকের নীচে চাঁপা পড়ি
হাসপাতালের বেডে পা টানা অবস্থায় সবার প্রশ্নের জবাবে বলি
নিরাপদ সড়ক চাই শ্লোগান উপেক্ষিত
ক্রাচে ভর দিয়ে হেটে বেড়াই তোমাকেই সাথে নিয়।
ইচ্ছে হয় ব্যাগপ্যাক কাঁধে হিমালয় স্পর্শ করি এই সেপ্টেম্বরেই
কারো চোখ এড়িয়ে উঠে যাই এভারেস্টের চূড়ায়
বিশাল কোন বরফ ধ্বস দেখেই তোমার নাম নিয়ে ঝাঁপ দেই
কয়েক হাজার টন বরফের নিচে চাঁপা পরে থাকি।
অতঃপর হাজার বছর পরে কোন একদিন বরফ গলায় আবিষ্কৃত হবে ফ্রিজড তরতাজা এক মৃতদেহ
বাম হাতের ব্রেসলেটে খোদাই করে লেখা স্বপ্ন
আর এক্সরেতে পাওয়া যাবে বাম বুকের চামড়ার নিচে একটি ছোট লকেট
উৎসুখ চোখ দেখবে মিথুন লেখা একটি নাম।
৫০টি মন্তব্য
সীমান্ত সৈকত
অদ্ভুত সুন্দর ইচ্ছে গুলো 🙂
স্বপ্ন
আমার লেখায় আপনি সম্ভবত প্রথম এলেন।ধন্যবাদ ভাইয়া।
সীমান্ত সৈকত
আমি মূলত লেখা পড়ি …… নীরব পাঠক বলতে পারেন ।
মন্তব্য খুব একটা করা হয় না।।
তবুও চেষ্টা করি মাঝে মাঝে অনুভুতি প্রকাশের 🙂 🙂
স্বপ্ন
আমিও পাঠক।লিখতে পারিনা।এখানে আছি,কিছু একটা লিখতে হয় বলে লেখি।এখানে অভয় দেয়া আছে,সোনেলা সবার রাফ খাতা 🙂
জিসান শা ইকরাম
এত দেখি ধ্বংসাত্মক ইচ্ছে।এতদিন পরে এসে এমন পোষ্ট!!
স্বপ্ন
ধ্বংসের মাঝেই লুকিয়ে আছে সৃষ্টি ভাইয়া।
অরুনি মায়া
না এটা মোটেও ঠিক নয়। এমন ইচ্ছের বাস্তবায়ন হোক তা চাইনা। ভালবাসা সুন্দর হয়। মধুর হয়। শান্ত হয়।
স্বপ্ন
কিছু সময় ধ্বংসও মধুর হয় আপু।এখানে ভালোবাসায় বিলীন হয়ে যাওয়া একজনের কথা বলা হয়েছে।
অরুনি মায়া
ওওওও বুঝেছি ভালবাসতে বাসতে সে আর বেঁচে নেই শহিদ হয়ে গেছে :p
নীতেশ বড়ুয়া
আমার মনের কথাগুল অরুনি মায়াপু জানিয়ে দিলেন। আমিও সহমত যে এমন ধ্বংসাত্মক কিছুই চাইনা।
আপনার জন্য (3 -{@ ফুল রইলো স্বপ্ন
স্বপ্ন
ধ্বংস ব্যাতীত সৃষ্টি কি সম্ভব?আপনি একটি রিলেশনের কথা ভাবুন, একজন অন্য জনের চাহিদার জন্য,সম্পর্কের জন্য নিজেদের প্রিয় বেশ কিছু স্বভাব ধ্বংস করে দিচ্ছে।
নীতেশ বড়ুয়া
স্বার্থত্যাগ আর ধ্বংস তো এক কথা নয়! দু’হাতকে কাজে লাগাতে হলে অতি অবশ্যই দু’হাতকেই একই কাজ করতে হবে একই সময়ে কিন্তু আলাদা হয়ে না সেই কাজ হবে না হবে আলাদা কিছু করা।
🙂
স্বপ্ন
এর একটিও কিন্তু বাস্তবায়িত হয়নি।ধরুন ট্রাকের নীচে চাঁপা পড়া।এরপর তো আর এভারেস্টে ভাঙ্গা পা নিয়ে ওঠা সম্ভবনা।আপনার কথা সত্য।আর আমার কথা হচ্ছে সহজ সরল ভাবে কিছু ভাবনা।যেমন আমার বঙ্গবন্ধু সেতুর উপর হতে নদীতে ঝাপ দিতে ইচ্ছে করে।আবার ফার্ম গেট ওভার ব্রিজ এ উঠলে ভাবি দেই একটা লাফ কোন গাড়ির ছাদের উপর,যাত্রীরা কেমন আঁতকে ওঠে দেখি 🙂
নীতেশ বড়ুয়া
ট্রাকের নীচে চাপা পরা হয় খেয়াল আর দূর্বিপাকে যাতে আমাদের কোন ইচ্ছে বা নিয়ন্ত্রণ নেই। কিন্তু ট্রাকের নীচে চাপা পড়ার ইচ্ছেটাই ভয়ংকর, ধ্বংসাত্বক।
ভাঙ্গা পা নিয়ে এভারেস্ট কেন, অন্য যেকোন পাহাড় জয় করার ইচ্ছেটাই ভয়ংকর যদিও নয় ধ্বংসাত্বক।
পূর্ণিমার জোছনা রাত্তিরে আমি যদি নোদীর উপরে কোন ব্রীজে থাকি তো তখন ইচ্ছে হয় নদীর পানিতে হাসতে থাকা চাঁদকে ছুঁয়ে দেই এক লাফ দিয়ে। এই ইচ্ছেটা ধ্বংসাত্মক না হলেও ভয়ংকর বটে।
আমার কৌতুহলজনক ইচ্ছেতে যদি কারো হানি ঘটে তবে সেটা নিশ্চয়ই ভাল নয় ভাই। দূর্বল হার্টের কেউ যদি সেই বাসে থাকেন যেই বাসে আপনি ফার্মেগেইটে ব্রীজ থেকে লাফ দিলেন, তাতে আপনার কোন কিছু যদি নাও হয় তবে সেই দূর্বল চিত্ত্বের প্রান চলে যেতে পারে বৈকি!
যাই হোক, নদীর উপরে ব্রীজ থেকে নদীর বুকে ঝাঁপ দিয়ে চাঁদ ছোয়াঁ বা লাফ দেওয়ার কথাটা আমারো মনের কথা :p
স্বপ্ন
নীতেশ ভাইয়া বলেছেন ‘যাই হোক, নদীর উপরে ব্রীজ থেকে নদীর বুকে ঝাঁপ দিয়ে চাঁদ ছোয়াঁ বা লাফ দেওয়ার কথাটা আমারো মনের কথা’ :D) :D) :D)
নীতেশ বড়ুয়া
:p :p :p
স্বপ্ন
জীবনের চেয়েও ভালোবাসাকে গুরুত্ব দেয়া হয়েছে আপু।
আবু খায়ের আনিছ
এত ভয়ংকর ইচ্ছা। হিতে বিপরীত হয়ে গেলে ত সর্বনাশ। 😮
স্বপ্ন
একদা ইচ্ছে ছিলো,এখন নেই।ইচ্ছেগুলো অতীত 🙂
আবু খায়ের আনিছ
তাহলে ভালো। 🙂 🙂
শুন্য শুন্যালয়
এ লেখায় মন্তব্য করতে আমি ভয় পাচ্ছি। সেই সুইট লিটল চায়ের কাপে বুদ হয়ে থাকা স্বপ্ন তো নয় এ! কারো জন্য এমন ইচ্ছেরা না আসুক মনে, এমন বিধ্বংসী ভালোবাসা চাইনা। আমিও জানি এ আপনার ইচ্ছেরা নয়, এ যন্ত্রণা। কোন যন্ত্রণা জমে জমে হিমালয় হয়ে গেছে, তাতে এখন নিজেই চাপা পড়ে যাচ্ছেন। স্বপ্ন নাম আপনার, ভুলে গেলে চলবে? যে স্বপ্ন দেখবে, দেখাবে। যে স্বপ্নরা বেঁচে থাকতেই জানে।
অনেকদিন পর লিখলেন, শেষ লেখাটিতেও মন খারাপ ছিল আপনার। মিথুন কিছু করলে আমাকে বলুন, আচ্ছা মত ঝাড়ি দিয়ে দেব, পাজি মেয়ের এত্ত সাহস আমাদের স্বপ্নর মন খারাপ করে দিয়েছে।
পঁচা লেখা, পঁচা ইচ্ছেরা। এতো ভালোবাসতে নেই।
স্বপ্ন
ভালোবাসার জন্য স্বপ্ন কি কি করতে পারে তা এখানে স্বপ্ন বলেছে।লেখাটি নিজের সাথে কথা বলাও বলা যায়। স্বপ্নেরা বেঁচে থাকবে সুন্দর স্বপ্ন নিয়ে আপু।মিথুনের প্রতি কোন অভিযোগ নেই তো আমার।সে সারাক্ষণই সাথে থাকে আমার।এর চেয়ে কম ভালোবাসতে পারিনা আমি যে।
শুন্য শুন্যালয়
আমি বুঝতে পেরেছি ভাইয়া। সত্যি কথাটা কি জানেন, ভালোবাসার পুরোটা আমরা কখনোই প্রকাশ করতে পারিনা। যা বলেছেন তার চাইতেও কঠিন কিছু সম্ভব, জানেন? আপনার কষ্ট হলেও মিথুনের আনন্দ চান, এটাই সবচাইতে কঠিন। ট্রাকের নীচে চাপা পড়া, আঙ্গুল ছেঁচে ফেলার চাইতেও কঠিন। আপনার লেখার সারল্য সবসময়ই মুগ্ধ করে আমাকে। ভালো থাকবেন আপনি।
স্বপ্ন
যা বলেছি,তার চেয়েও কঠিন কিছু সম্ভব জানি আমি।সব সময়ই আপনি আমার লেখায় অনুপ্রেরণা দিয়ে এসেছেন।আমার লেখাকে এগিয়ে নিয়েছেন।ধন্যবাদ আপনাকে আপু।
মেহেরী তাজ
ওরে বাবা ভয়ংকর ইচ্ছে!
তা মিথুন আপু কই?? নাহ আপু টা দেখছি মহা পাজি হইছে!
কোথায় কোথায় যেনো থাকে আবার স্বপ্ন ভাইয়াটার মন ও খারাপ করে দেয়।
তা না হলে এসব কি পঁচা মার্কা ইচ্ছেরর কথা বলছেন আপনি। ;?
স্বপ্ন
আপনার মিথুন আপু ভালোই আছে।আমিও ভালো।সে আছে আসেপাসেই।চলে আসবে যে কোন সময়।
মেহেরী তাজ
আচ্ছা ঠিক আছে। 🙂
মিথুন
তাজ আপু আমাকে মনে রেখেছেন? কেউ রাখেনি, কেউ না…… 🙁
স্বপ্ন
তাজ আপু আমাদের সবাইকে ভুলে গিয়েছেন 🙁
ব্লগার সজীব
আপনার কপালে দুঃখ আছে বোঝা যাচ্ছে।এত ভালোবাসা ভালো না।কম ভালোবাসেন ভাইয়া।
স্বপ্ন
এর চেয়ে কম ভালোবাসে কিভাবে?জানিয়েন তো সজীব ভাইয়া 🙂
ছাইরাছ হেলাল
মিথুন, আপনি সাবধান, আপনার খবর আছে কিন্তু।
স্বপ্ন
মিথুন দরদী এসে গিয়েছেন,আমার কি হব? 🙁
সিকদার
জংগি ভালবাসা , ডাকাতিয়া ভালবাসা , সর্বনাশা ভালবাসা। -:- -:-
স্বপ্ন
জংগি ভালবাসা , ডাকাতিয়া ভালবাসা এদুটো ঠিক আছে ভাইয়া 🙂
অরণ্য
হেই! হেই! হেই!
ডোন্ট ডু দিস, ম্যান।
ভালবাসা তো দেখছি টগবগে পুরা!
কিন্তু; এসব ভাবছ ক্যান?
এক মিথুনেই ভাবনা এত!
হয়তো আরো বাকি?
মিথুনও তোমার চলে যেতে পারে
দিতেও পারে সে ফাঁকি!
তাই বলে তুমি করতে যা তা!
আমরা কি তা মানি?
মোটেও না, মোটেও নয়
আমরা স্বপ্নকে জানি।
জীবনটা কি তোমার শুধুই মিথুনের
মিথুনের শুধু তুমি?
টিকটিকিরও সত্যি ভাগ আছে তোমায়
দেখো, শুধাবে মাতৃভূমি।
আমি জানি তুমি মানবে না মোটে
আমিও মানিনি তখন;
আমার আমি, পুরোটাই আমি
মাথায় ছিল যখন।
পাগলামিরও কিছু সীমা আছে জেনো
ওপারেতে বোকামি।
স্বপ্ন-মিথুন ঠিক যেন থাক
শোন হে অন্তর্যামী।
অরণ্য
তাই বলে তুমি করতে যা তা! >> তাই বলে তুমি করবে যা তা!
স্বপ্ন
ভালো লাগলো ভাইয়া আপনার উপদেশ। উপদেশ আপনি ছন্দে মিলিয়ে দিলেন?আমি অবাকের উপর অবাক।এর চেয়ে কম ভালবাসতে পারিনা যে ভাইয়া।আমার এই লেখাটি আসলে একটি পাগলপনা।আর ভালোবাসার কথা যদি বলি,তবে প্রকৃত ভালোবাসার কাছে এসব হচ্ছে তুচ্ছ।
‘মিথুনও তোমার চলে যেতে পারে
দিতেও পারে সে ফাঁকি! 🙁 এমন ভাবনা আসেনা কেন জানি। এটি অসম্ভব এক কথায়।আপনার মন্তব্যের পরে পোষ্টে একটি প্রশ্ন জুড়ে দিলাম।
অরণ্য
না ভাইয়া, আমিও চাইব ও ভাবনা থাকুক। ও ভাবনা এলে তো ভালবাসাতেই ফাঁকি পড়ে যাবে।
স্যরি। মিথুন আই এম স্যরি। 🙂
স্বপ্ন
মিথুন আসলে আপনার কপালে কি আছে জানিনা 🙂
অরণ্য
কপালে আর কিছু নেই তা বুঝে গেছি আপনার হাসিতেই। 🙂 ভালবাসার মূল ভিত্তি বিশ্বাসে; সে আপনাদের আছে। 🙂 অনেক শুভ কামনা আপনাদের জন্য।
একটা গান শুনছি তিনদিন ধরে। শেয়ার করছি।
https://www.youtube.com/watch?v=lGi1ocEE2xI
স্বপ্ন
বিশ্বাস আস্থা যাবেনা কোনদিন অরণ্য ভাইয়া।গানটি ভালো লেগেছে।প্রথম শুনলাম।ধন্যবাদ আপনাকে 🙂
নীলাঞ্জনা নীলা
এমন ভাবনা কবিতাতেই যেনো থাকে। পৃথিবীতে আমরা আসি ভালোবাসা পেতে এবং দিতেও। সবাই সেটা নিতেও পারেনা, আবার দিতেও না। তবে কেউ না কেউ কোথাও না কোথাও থাকেই। 🙂
জীবনে কিছুই অনিবার্য নয়। কিন্তু জীবনটা অনেক দামী। শুধু একজনের জন্যে নয়। আমাদের ঘিরে অনেক মানুষ আছে, যারা আমাদের ভালোবাসে। তাদের জন্যে আমি বাঁচি। আবার আমি চাইও আমায় ঘিরে যারা আছে তারাও এভাবেই বাঁচুক। ভালোবাসা দিয়ে এবং ভালোবাসা নিয়ে। -{@
স্বপ্ন আর মিথুন হোক দুজনে দুজনার হাসি এবং আনন্দ। রাগ এবং অভিমান। কান্না এবং ঝগড়া। -{@ \|/ 😀 🙂
স্বপ্ন
অত্যন্ত সুন্দর ভাবে বুঝিয়ে বলেছেন নীলাদি।আমার লেখার বিষয়বস্তু কিন্তু আপনি বলে দিলেন 🙂 ধন্যবাদ দিদি। দোয়া করবেন আমাদের জন্য।
মোঃ মজিবর রহমান
এত ইচ্ছে আমার হয় না কেন?
ভাল লাগলো।
স্বপ্ন
সবার ইচ্ছে থাকবে এমন কোন কথা নেই ভাইয়া।
মোঃ মজিবর রহমান
বেঁচে থাকো সবার মাঝে
না থেক একের মাঝে।
স্বপ্ন
সুন্দর কথা বলার জন্য ধন্যবাদ ভাইয়া।
মিথুন
জানলাম আপনার ইচ্ছেগুলো। এইসব পঁচা ইচ্ছে শুনে আমারই ইচ্ছে করছে হাতুড়ি দিয়ে আপনার মাথা ফাঁটাই। নিন গরম ঠোঁট পোড়ানো কফি খান, মাথা ঠান্ডা করুন :T
ইচ্ছেগুলো ভয়ানক হলেও দেখতে পাচ্ছি আপনার তীব্রতা। ভালোবাসার তীব্রতা প্রকাশ অসম্ভব বলেই মনে করি আমি। আমার ইচ্ছে একটাই, কারো চুলের ভেতর আঙ্গুল দিয়ে বিলি কেটে ঘুম পাড়িয়ে দেয়া। আর ইচ্ছে করলে চুল টেনে ছিড়ে ফেলা। 😀 এবার বলুন, কার ইচ্ছে ভালো? 🙂
স্বপ্ন
কফি আমার প্রিয় তা আপনি ভালোই জানেন।চিনি দেয়া লাগে না একজনের কারনে,কি জানি দিয়ে দেয় সে 🙂 হে আল্লাহ সে একজনের মাথার চুল একটাও থাকবে না!! এ কেমন ভালোবাসা? (3