ফেরিতে ওঠা গেল না, জায়গার অভাবে, অগত্যা চায়ের টং দোকানে কাটে না
সময়ের সময় গুজরান, এ এক ঘন্টা যেন বহু ঘন্টা অনিচ্ছার কিল খাওয়া।
কিল চালুক………………………
শেষ অনুষ্ঠান ছেলের বাড়ীতে বউভাতে উপস্থিতি, বাঘআচরা যশোর শহর থেকে পঞ্চাশ কিলোমিটার দূরে, গাড়িতে যেতে দু’ঘন্টা লাগল। রাস্তা তথৈবচঃ। ভাগ্যিস বুড়ো হাড় এখনো বেঁকে বসে না।
প্রথমে বর, পরে শিশির কণার সাথে দেখ-দুখা করে শরবৎ খেয়ে গপ সপ শেষে খেতে গেলাম দল বেঁধে। ঘ্রাণে ক্ষুধা যেন হপ স্টেপ এন্ড জাম্প অবস্থা। পোলাও দেওয়ার পরপর ই ঘন মুগের ডাল দিয়ে দিল, আড় চোখে অন্য টেবিল পরিভ্রমণ শেষে বুঝলাম সব ঠিক হ্যায়। রোস্ট এর পর খুবসুরৎ বাটি ভর্তি ঘন ঝোলে বাটি ভর্তি মাংস, বলে ছাগল ছাগল, চমকে উঠে থামলাম, থামালাম, আবার ইতিউতি কান পাতলাম, না সব ঠিক, ইহাই খাসী। এর মধ্যেই স্বাদে রক্স, দই এসে গেল। দেখলাম প্রায় সবাই মাংসের ঝোল পোলাও ও দধি দিয়ে দিব্বি মাংস সাবড়ে চলছে। সাহস করলাম না। শেষে বাঘআচরার সুবিখ্যাত দধি ও জাম তলার বিখ্যাত রসগোল্লা খেলাম মজাছে। একদম খাঁটি। এই দধি ও মিষ্টির নামডাক যশোর অব্দি।
যশোরে ও সাবড়েছি এই মিষ্টি অন্যগুলোর সাথে।
৫-১২-২০১৫ ছিল লেডি ডাক্তারের জন্মদিন, সন্ধ্যা পর্যন্ত থেকে কেক-কুক কাটা হল না। ক্লান্তি চেপে আসছিল, তাই অগ্রবর্তী দলের সাথে যশোরে ফিরে এসেছি আমরা, না বলেই।
ওর আকণ্ঠ সুখ কামনা করছি বিলম্বে হলেও।
পাঁচ দিনের এমন সুন্দর উৎসবাক্রান্ততা জীবনে এই প্রথম,
মনে থাকবে, মনে রাখব আমৃত্যু।
৫৪টি মন্তব্য
অরুনি মায়া
শুরুতেই বউভাত! না না এ হবেনা গায়ে হলুদ বউভাত সবই চাই | ঐ অঞ্চলের বিয়েতে ডালের প্রচলন আছে | ছোটবেলায় যখন কোন বিয়ের অনুষ্ঠানে যেতাম নানা বাড়িতে ডাল দেখে খুবি রাগ হত | ভাবতাম বিয়েতে আবার কেউ ডাল খায় নাকি! 🙂 কিন্তু এটা ওখানকার রেওয়াজ |
আর ঝাল মাংসের সাথে দই মিশিয়ে ভাত বা পোলাও খাওয়া খুবি মজার | ছোট মানুষ ছিলাম তো ঝাল খেতে পারতাম না |দই দিয়ে অসাধারণ লাগত 🙂 |
বেশ খাওয়া দাওয়া দিয়েছেন মনে হচ্ছে! ওজন বাড়িয়েছেন কতটা? 🙂
শিশির কণার মঙ্গল কামনা করি | সুখে থাকুক, হীরের মত দ্যুতি ছড়াক আজীবন -{@
ছাইরাছ হেলাল
শিরোনামটি লক্ষ্য করুন, তাহলে সব ই বুঝতে পারবেন,
সবই পাবেন, থাকবেও আমার মত করেই।
আপনার নানা বাড়ী এদিকে তাও এবার জানা হলো, ওটা রেয়াজ, সেটাই তুলে ধরতে চেয়েছি,
আমাদের এটা জানা ছিল না।
যাক, ভালই হলো প্রাকটিসে নিয়ে নেব, মন্দ কী!! ঝাল ঝাল মিষ্টি মিষ্টি।
নাহ, ওজন তেমন বাড়েনি, চিকনাই বেড়েছে তা বুঝতে পারছি। অন্যদের তাকাতাকি দেখে!!
অবশ্যই তাঁদের মঙ্গল কামনা করছি ঈশ্বরের কাছে।
অরুনি মায়া
আজই দই মাংস ট্রাই করে দেখবেন। আমি অনেক খেয়েছি।
তাইনাকি তাকাতাকি খুব বেড়ে গিয়েছে বুঝি। দিনকাল ভাল যাচ্ছে বুঝলাম 🙂
ছাইরাছ হেলাল
আচ্ছা ট্রাই মারব, আপনি যখন বলেছেন,
দেখুন অন্যের চোখ তো আমার নিয়ন্ত্রণে না, তাদের দ্যাখা তো বন্ধ করার তাবিজ নেই নি।
তা ঠাকুরের কৃপায় মন্দ যাচ্ছে না।
শিশির ভেজা গোলাপের গোলাপী সুবাস, বুজতেই পারছেন।
অরুনি মায়া
আপনি বুঝি গোলাপের বাগান করেছন | শীতের শিশির , রাতের জোছনা ,দুপুরের রোদ সব নিয়েই বেঁচে থাক গোলাপ | তবে ঐ বেশি তাকাতাকিতে একটু আপত্তি আছে কিন্তু | নেক্সট টাইম ট্রেনের টিকেট একখানা বেশি কাটবেন কিন্তু :p
ছাইরাছ হেলাল
গোলাপেরা সুবাস ছড়িয়ে বেঁচেই থাকে।
দেখুন তাকা নিয়ন্ত্রণ করা গেলেও তাকি কিন্তু আমার নিয়ন্ত্রণে নেই।
আপনি অনুমতি দিলে একখানা নয়, আরও দু’এক খানা টিকেট কেটে রাখতে আপত্তি নেই।
অরুনি মায়া
না না এত টিকেট দিয়ে কি হবে! সারা দুনিয়া সাথে নিবেন নাকি!
আপাতত তাকা নিয়ন্ত্রণে থাকলেই চলবে | অন্যটার ব্যবস্থাও করছি শিঘ্রই , দেখতে থাকুন |
ছাইরাছ হেলাল
দেখুন তিন বা চারটি টিকেট পাওয়া কোন ব্যাপার ই না। আপনার অনুমতি পেলেই হলো।
তাকা সব সময় ই বন্ধ, আপনি চাইলে গুপ্তচড় নিয়োগ ও করতে পারেন।
দেখতেই আছি, আছি।
অরুনি মায়া
ভেবেছিলাম হেমন্তের ঐ বিখ্যাত গান “এই রাত তোমার আমার” শুনতে শুনতে একটি চমৎকার ট্রেন জার্নি হবে , কিন্তু চার টা টিকেট! নাহ তাহলে আর হলনা ,,,
ছাইরাছ হেলাল
না, মানে!! বেশি মানুষ বেশি আনন্দ!!
অরুনি মায়া
যাত্রা ক্যান্সেল 🙁
শুন্য শুন্যালয়
কাবাবের মধ্যে হাড্ডির মতো এখানে একটু দাঁত না কেলিয়ে গিয়ে পারলাম না। 😀
মায়াপু, চারটা টিকেটের রহস্য একটু খুঁজে বের করো, ভাবসাব সুবিধার না জিরাফের :p
ছাইরাছ হেলাল
কিসের মধ্যে কী!!
আপনিও দেখছি আমার বিপক্ষে চলে গিয়ে উসকে দিচ্ছেন!!
ভাই, এ সব কী!!
অরুনি মায়া
আসলেই জিরাফের ভাবসাব সুবিধার ঠেকছেনা | তুমি একটু তদন্ত করতো শুন্যাপু কাহিনী টা কি 🙁
ছাইরাছ হেলাল
সর্বনাশের আর কিছু বাকী রইল না,
আমার শত্রুকে দিচ্ছেন তদন্তের ভার!!
ভোরের শিশির
স্লল্লল্লল্লল্প স্লল্লপ্পপ্পপ্পপ্পপ্পপ্পপ্পপ্পপ///
ঝালে ঝোলে যা দিলেন… পেটে তো ঢিক দূর দূর ধিঙ্কা নাকুর শুরু হয়ে গেলো…
যাত্রা শুরু করেই এক লাফে শেষ করে দিলেন-এই বুঝি পরিকল্পনা?? :@
শিশির কণা সুখে থাকুক সব সময়। -{@
ছাইরাছ হেলাল
আর না, শুরু হল মাত্র, এখন ই ধিঙ্কা নাকুর শুরু হলে তো হবে না, রোসো রোসো।
তাদের অম্লান সুখ কামনা করছি,
ভোরের শিশির
রসিয়ে রসিয়ে ঝালে ঝোলে রস দিলেন আবার বলেন রোসো!!!! :@
চট জলদি বর্ণনা তে বসো :p
ব্লগার সজীব
শিশির কনা আপুর সুখী দাম্পত্য জীবন কামনা করি।জায়গার নাম বাঘআচরা? বাঘ আছে নাকি ওখানে?খাবার প্রথম আইটেম ডাল,ঝাল খাবারের সাথে দই,খাসীর মাংশ না বলে ছাগল ^:^ কেমন কেমন জানি লাগলো।যে স্থানে যা চলে তাই স্বাভাবিক।গননা কি উল্টো দিক থেকে শুরু হলো?গায়ে হলুদ,বিবাহের অনুষ্ঠান এসব কি পরে আসবে? 🙂
ছাইরাছ হেলাল
সব ই আসবে, একে একে, শুরু হলো মাত্র।
বাঘ-বুঘ কিছু দেখিনি, দই ও মিষ্টি খেয়েছি, সিরাম কিন্তু। নো ভেজাল।
সব খাবার খেতে কিন্তু দারুণ মজা ছিলো।
এটা ঠিক যেখানে যেমন, আমি এগুলো খুব লক্ষ্য করি আনন্দের সাথে।
তাদের সুখ আমিও কামনা করি।
ব্লগার সজীব
আমাদের ডাক্তার আপুর বিয়ের বিস্তারিত জানার অপেক্ষায় থাকলাম।
ছাইরাছ হেলাল
হপে হপে সবই হপে, মাত্র তো শুরু।
নাসির সারওয়ার
এই লিখিয়ে মানুষটা আমার মত নির্বোধ পাঠককে প্রায়শই হেস্তনেস্ত করেন। মানুষ ১ থেকে ১০০র দিকে যায় আর উনি ১০০ থেকে নিম্নমুখী। এসব আমি মানি না, মানবো না।
আমার মত ভোজন রসের মানুষ কেমন করে ঝাল গোস্ত আর দধির মিশ্রণ মিস করলো!! আচ্ছা, দধি কি টক নাকি চিনিপাতা? কুটুম্ব বাড়ীর নেমন্তন্ন আছে। যদি হয়ে যায়!
শিশির কনা মুক্তোর মত জ্বলতে থাকুক আজীবন!
ছাইরাছ হেলাল
এখনকার পাঠক আর নির্বোধ নয়, অনেক সময় লেখকের থেকেও কয়েক কাঠি সরস।
না, উল্টো নয়, এর পর ও একদিনের গপ্পো জমা আছে, সময় এলে এলেবেলে ভাবে মেড়ে দেব, ভাববেন না।
টক-টুক না পুরোই চিনিপাতা দই।
কতদিন আত্মীয় খাই না, আহা নেমন্তন্ন, উহু নেমন্তন্ন, কেউ আর নেমন্তন্ন দিয়ে ইলিশ ভাঁজা খাওয়ায় না।
দিন কাল বদলাইছে মনে লয়। ব্যাপার না কোন।
তিঁনি মুক্তো হয়েই থাকুন সবার মাঝে এ ভাবনা ই ভাবি।
নাসির সারওয়ার
আমার যে কবে অন্য পাঠকদের মত গেয়ান বুদ্ধি হবে!
কোনো কিছু জমা রাখা ভালোনা। ফেলেফুলে ফাটাফাটি আরো কত কি হয়ে একটা বেতাল ব্যাপার হয়ে যেতে পারে।
আমি টক দধিরও একটা গবেষণা চালাবো ঝালের সাথে। ঝাল-মিস্টি, টক-ঝাল। বাহ, নোবেলের কাছে পৌঁছে গেলাম বলে!
সব্বোনাশ! নেমন্তন্ন দিয়ে ইলিশ ভাঁজা না দিয়ে আত্মীয় খেয়ে ফেলেন !!
সোনেলায় কম বেশী সবাই কি ভুত পোষেন নাকি!!!
ছাইরাছ হেলাল
আপনি গিয়ানি কুবিদের একজন, তা আমরা জেনেছি।
কোন কিছুই জমিয়ে রাখা হবে না, সবই জনারণ্যে এসে যাবে সময়ের ফেরে।
আমরা নু-বেল প্রাপ্তির খবরের অপেক্ষা করতেই থাকলাম।
পেত্নীর একটা কারবার চালু আছে, সাবধানে থাকবেন।
ইলিশ-উলিশ একাই সাবড়ে দিচ্ছেন মনে হয়।
নাসির সারওয়ার
আপনি ভুল তথ্য জমিয়েছেন দেখছি!
প্রাপ্তির পোস্ট হবে “সোনেলার নু-বেল” যাহাতে সবার পরানডা ভইরা যায়।
হুম! ভুত-পেত্নী আমার খুব অসুবিথা করতে পারবে বলে মনে হচ্ছেনা। আমি একজন ওঝার মুরিদ যিনি এই বাড়ীতেই বাস করেন। আপনি চাইলে কবজের চেষ্টা হতে পারে।
পদ্মা থেকে ইলিশতো সব দক্ষিনে যাচ্ছে, আমরা পাবে কই !!
ছাইরাছ হেলাল
এহোন ই পড়াণডা ভরা ভড়া লাগতেছে।
যাক বাঁচালেন, জলদি কবজের ব্যবস্থা করে দিন।
ইলিশ আকালে ভুগছেন!! ব্যাপার না, সব ঠিক হয়ে যাবে,
নিতান্ত ই সামান্য আক্ষেপের অপেক্ষা মাত্র।
জিসান শা ইকরাম
ভ্রমন/ অনুষ্ঠান এর লেখায় খালি খানা খাদ্যর কথা। এই বয়েসে এত খানাপিনা কেন জনাব?
ছাইরাছ হেলাল
বৌভাতে খানাপিনাই অগ্রগণ্য।
বয়স কোন ব্যাপার না। সব কিছুই চালু থাকিবে।
ফ্রাঙ্কেনেস্টাইন
অনুষ্ঠানে কি খালি খাওয়া-দাওয়াই হইছিল ?? 😮
ছাইরাছ হেলাল
দুপুরের বৌভাতে খাওয়া ভিন্ন আর কিছু তো চোখে এলো না।
ফ্রাঙ্কেনেস্টাইন
আপনি কি বিবাহিত ? ^:^
বিয়ের অনুষ্ঠানে গেছেন আর খাওয়া ছাড়া কিছু দেখলেন না ! 😮
ছাইরাছ হেলাল
জটিল প্রশ্ন!!
যাদের বিয়ে তারা দু’জন তো আমার মেয়ে ও ছেলের মত।
বোঝাতে পারলাম!!
মোঃ মজিবর রহমান
লোভ দেখালেনি মোদের
কি খায়ন না খায়লেন
ঠকোর ঠকোর
নাদুস নাদুস হ্যাক্রা বডিতে
ছাইরাছ হেলাল
বডি কিন্তু পুরাই ফিট,
ঠিক আছে আপনাকে একদিন খাইয়ে দেব, ভাববেন না।
মোঃ মজিবর রহমান
সে–ই দি নে র …………………………………… -{@
ছাইরাছ হেলাল
চিন্তাইয়েন না, কথা দিয়েছি।
স্বপ্ন নীলা
এত খাবার দাবারের কথা শুনে এখনই খেতে ইচ্ছে করছে — দারুন মজা করছেন — শিশির কণার দাম্পত্য জীবনে সুখ কামনা করছি —
ছাইরাছ হেলাল
আপনার মত আমার ও একই অবস্থা, আরও খেতে ইচ্ছে হচ্ছে,
হ্যাঁ, অবশ্যই অনেক আনন্দের ছিল এ আয়োজন।
তাদের দাম্পত্য সুখ কামনা করছি।
দীপংকর চন্দ
//যাদের বিয়ে তারা দু’জন তো আমার মেয়ে ও ছেলের মত।//
হা হা হা হা
সুন্দর প্রতিমন্তব্য!
নবদম্পতির জন্য শুভকামনা।
শুভকামনা আপনার জন্যও কবি।
ভালো থাকবেন। সবসময়।
ছাইরাছ হেলাল
ছেলে ও মেয়ের বাপ আমার থেকে বয়সে ছোট!!
অবশ্যই তাঁদের সুখের দাম্পত্য আশা করি।
নীলাঞ্জনা নীলা
প্রথমেই শিশির কণার নতুন জীবনের জন্যে শুভকামনা। স্বস্তিতে কাটুক।
কিন্তু এতো তাড়াতাড়ি শেষ করে দিলেন? এটা কেমন হলো? আরো চাই। কতো যুগ হয়ে গেলো দেশের বিয়ের অনুষ্ঠান দেখা হয়না। তাছাড়া যশোর গিয়েছিলাম সেই কবে,ভুলেই গেছি। আর খাবার বুঝি এমন করে খায়
তবে এভাবে মাংসের ঝোল-দৈ-পোলাও খেতে পারবোনা। ভাবলেই তো ^:^
ছাইরাছ হেলাল
অবশ্যই তাদের সুখের শান্তি কামনা করছি।
আপনি শিরোনামটি লক্ষ্য করুন, মাত্র ই তো শুরু হলো।
খেতে কিন্তু মন্দ নয়, যারা খেয়েছেন তাদের কে আমি তৃপ্তির ঢেকুর তুলতে দেখেছি।
যেখানের যেমন, আনন্দ সবার।
স্বপ্ন
ঝাল ভাত/পোলাওয়ের সাথে দৈ? এমন তো এই প্রথম জানলাম 🙂 খেয়ে দেখতে হবে 🙂 শিশির কনা আপুর নতুন জীবন সুখের হোক।
ছাইরাছ হেলাল
খাবার কিন্তু খুব মজার মনে হয়েছে, যারা খাচ্ছিলেন তারা তৃপ্তি নিয়েই
খাচ্ছিলেন,
অবশ্যই তাদের সুখ কামনা করি।
শুন্য শুন্যালয়
বিয়েতে কত অনুষ্ঠান, কত আমোদ ফূর্তি হয়, সব বাদ দিয়ে লোকে কেন বলে বিয়ে খেতে যাচ্ছি, এইবার আপনার লেখা খান পইড়া সেই রহস্য উন্মোচন হইলো। বুড়ো হাড় সেই আদি লাইনে আজো মনে হয় বহাল রয়েছে, “ভাঙবো তবু মঁচকাবোনা”, অতএব খানাপিনা জারা সামহালকে–
বাঘআচরার মিষ্টিকেই কি সংক্ষেপে বাঘাটের মিষ্টি বলে? মানে যশোরের বাঘাটের মিষ্টি হরহামেশাই খেয়েছি, বাঘআচরার খাইনি। যশোর মেয়র, স্বাস্থ্যই সুখের মূল, এই বাক্যে আজীবন বিশ্বাস রাখেন তাই চলতি পথেই সবার এক্সারসাইজ চালু রাখেন বলেই রাস্তার এই অবস্থা, ছিলো থাকবেও।
এরপর আর কি কি খেয়েছেন? পরের পোস্ট দিন জলদি। ঘ্রাণেই অর্ধভোজন আর আমাদের বেলায় পোস্টেই অর্ধভোজন।
ছাইরাছ হেলাল
আপনি ঠিক ধরে ফেলেছেন, আসলে নোট নিয়েছিলাম সেখানে বাঘাটের কথাই লিখে রেখেছিলাম,
সেটাই ঠিক, কিন্তু লেখার সময় বাঘআচরা লিখেছি।
অবশ্যই স্বাস্থ্যই সকল সুখের মূল, ঝাঁকি ও ঝুঁকি সামলেই সব কিছু শেষে ভালোয় ভালোয় স্বদেশ প্রত্যাবর্তন।
আসলে খাওয়ার অনুষ্ঠান অবশ্যই, এর মধ্যেও আরও কিছু দেখেছি, যা আপনি খেয়াল করলেই দেখতে পাবেন।
তুলে ধরেছি, ধরব ও।
ayon
বাঘআচড়া নয় , সঠিক বানান হল বাগআঁচড়া (একটু বিদঘুটে :)) । বাগাটের দইয়ের নাম মোটামুটি মানুষ জানে, ওটা হল ফরিদপুরে। বাগআঁচড়ার কাছাকাছি বিখ্যাত মিষ্টি হল জামতলার সাদেক গোল্লা (রসগোল্লা), এখানেও কিছু মিষ্টি স্থানীয়ভাবে খুবই চলে, ঢাকাতেও যায় তবে “জামতলার মিষ্টি” নামে।
ছাইরাছ হেলাল
নামের বিভ্রাট যাই হোক না কেন মিষ্টি খেয়েছি প্রচুর।
সুযোগ পেলে আবার ও চলবে।
শিশির কনা
baghat er mishty,r doi famous…
baghat jaiga ta faridpur e
ছাইরাছ হেলাল
মাশাল্লা খেয়েছি প্রচুর।
বাঘাট যে ফরিদপুর এটা আপনার কাছ থেকে জানলাম।
শিশির কনা
thankuuu 3khana post lekhar jonno 🙂
mon moto care nite parini apnader 🙁
amr in-law’s er basha je 50km dure ta aj e janlam apnar post dekhe 😛
apnara na thakle biye korar shahosh e petam na…shottiy 🙂
ছাইরাছ হেলাল
আসলে শুধু তিন খানা নয়, তেত্রিশখানা লেখা উচিৎ, যে আথিতেয়তা আপনারা দেখিয়েছেন।
আর কেয়ার কিভাবে নেবেন!! এত্ত এত্ত ঝামেলার মধ্যেও অনেক করেছেন।
বিয়ে-শাদি আল্লাহ হাতে, মানুষের সাধ্য নেই কিছুই।
আল্লাহ আপনাদের সুস্থ সবল আনন্দময় রাখুন এই কামনা করি।