১.
দাঁড়কাকের ঠোঁটে করে আসা বিষণ্ণতাকে ছড়িয়ে দিন প্রিয়জনের ভালবাসার শঙ্খচিলের ডানায়।
মাথার ভিতর ঘুরতে থাকা অ-অনুভূতিগুলো থমকে দাঁড়ায় ঘড়ির কাটাঁর প্রতি সময়।
মৃত্যুপথের পূর্ব কথায় লিখে যাওয়া কান্নার আওয়াজ হয়ত নীরব থাকে।
আমার সমাধির সামনের কবরফলকে যেন মিথ্যে হাসির প্রলোভন থাকে।
২.
এসো,
হেমলক বিষের চা খেতে খেতে;
বিষন্নতার গল্প করি।
মাঝে মাঝে দীর্ঘশ্বাস ফেলে;
পুরনো স্মৃতির ভাঁজ খুলে;
ব্যাবচ্ছেদ করি।
৫টি মন্তব্য
মোঃ মজিবর রহমান
মিথ্যে হাসি ফুটানো
কম পরিশ্রম নয়তো !
ফূটুক হাসি
ঘটুক খুশি
জিসান শা ইকরাম
বিষণ্ণতাকে ভাল ভাবেই ফুটিয়ে তুলেছেন।
শুন্য শুন্যালয়
আজ থেকে সমস্ত বিষণ্ণ গল্প বাদ। আনন্দের গল্প করুন। গরুর দুধের সর পড়া চা খান।
কবরের ওপাড় নিয়ে আমাদের না ভাবলেও চলবে।
অনু কবিতা ভালো হয়েছে। একটা প্রশ্নের উত্তর দিন। আপনি লেখেন কেন?
নীলাঞ্জনা নীলা
চমৎকার লিখেছেন।
অণু কবিতা আমার খুব ভালো লাগে।
মৌনতা রিতু
দঃখবিলাসি। বিষন্ন হই, হই না যে তা না। তখন ছুটে যাই দিগন্ত ছুতে। ঘড়ির কাটা পড়ে থাকে বালিশের কোনে।
ধুমায়িত চায়ের কাপে চুমুকে গিলি সব বিষন্ন ভাবনা।
অনুকবিতা ভালো হয়েছে।