☻কবিঃ ভেতরে আসতে পারি??
☺নন্দিনীঃ এসো এসো দুনু-মুনু দুরাত্মা, সমস্যা নেই। এত ভং ধরার কিছু নেই। কাছে এসে বসো, সাবধানে, মনে থাকে যেন।
☻কবিঃ তা ম্যাম আপনার লেখালেখি কেমন চলছে, কত দূর? ‘নুপেল’ কমিটির সাথে যোগাযোগ করে বলে দিয়েছি, ব্যাপার না কোন।
☺নন্দিনীঃ ও তাই!! তাহলে তো এবার নাকে তেল সিস্টেম চালু করাই যায়।(ভাব গতিক তো ভাল ঠেকছে না)
☻কবিঃ আচ্ছা এ দিকটায় খোট্টা-মোট্টাদের দোকান-পাট কিছু নেই?
খেতে খেতে বেশ জমিয়ে আড্ডা-ফাড্ডা দেয়া যেত।
☺নন্দিনীঃ আচ্ছা আচ্ছা খাওয়া আর আড্ডা সবই হবে, তবে তার আগে একটু কাজ কর, দেখতো, ওদিকে ওপাশে রাখা কাঁচা জালি বেতটি খুঁজে আমার হাতের কাছে এনে রাখো।
☻কবিঃ আচ্ছা দেখছি, (বেত আবার হাতের কাছে রাখতে চাচ্ছে কেন? এ দাঁতী কে বিশ্বাস করা ঠিক হবে না, অটুট ঝাঁজ, একটু দূরত্ব বজায় রাখতে হবে। ইয়া আলী, বুকে ফুঁ দিয়ে নিলাম।)
☺নন্দিনিঃ এবারে আসল কথা বলো।
☻কবিঃ হুজুর, ভয়ে না নির্ভয়ে?
☺নন্দিনীঃ আমার কাছে ভয়!! মন খুলে নির্ভয়ে বল, বৎস। (ধড়িবাজ শয়তান)
☻কবিঃ আচ্ছা ভয়ে ভয়ে নির্ভয়েই বলছি। একটু লুল হতে চাই।
☺নন্দিনীঃ তা তো আছোই, এ আর এমন নূতন কী? সবাই সব পারে না, অন্য কথা বলো।
☻কবিঃ না না,আমাকে এবার পারতেই হবে, দু’ কুড়ি সমুদ্র ও নদীর চৌদ্দ গুষ্টির সব কাদা সব জল খেয়ে হলেও পারতেই হবে। করেঙ্গে ইয়ে মরেঙ্গে।
☺নন্দিনীঃ ও এই কথা! বড়ই চিন্তার বিষয়। তা স্টেশনের নাম ঠিকানা তো কিছুই জানা হলো না।
☻কবিঃ সে হবে ক্ষণ, অন্য কথা বলি। বাড়ীতে তো অনেকদিন যান-টান না, সেই যে সেবারে আমাকে সাথে নিয়ে গেলেন। তা আপনার আম্মা কেমন আছেন? শরীর পত্র কেমন যাচ্ছে? এই বয়সেও এখনও যা ফিট। আর দেখতেও মাশাল্লা।(খণ্ডে হার বাতাতি ইমারত বুলন্দ থা) আর সেই লাফাঙ্গা গাঞ্জুটি ভাই, না না, হিপ্পিটির অবস্থা কী? আমাকে সেবার মেরেই ফেলত আপনি না হলে।
☺নন্দিনীঃ ভালো আছে সবাই আল্লাহর ইচ্ছায়। আমরা আম্মার কিছুই পেলাম না, না রূপ না গুন। হ্যাঁ, ওরা আসবে বেড়াতে শীঘ্রই। লেখালেখির কী অবস্থা? (ঘটনা তো প্যাঁচ খেয়ে যাচ্ছে, বুঁঝছি না কিছুই)
☻কবিঃ চলছে দুর্বার দুর্মর গতিতে, এটি হবে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ ‘মেহা কাব্য’। পৃথিবীর প্রায় সব ভাষাতেই অনুদিত হবে, গ্রহান্তরের এলিয়ানদের জন্য ও কিছু কিছু কপি পাঠানোর ব্যবস্থা থাকছে।
☺নন্দিনীঃ বুঝতে পেরেছি, এজন্যই ইদানীং কাকদের সংখ্যা বেশ কমে যাচ্ছে।
☻কবিঃ ওরা আমাদের ই স্বজাতি, তাই এদিকেই এসে যাচ্ছে। ব্যাপার না। ইয়ে, একবার আপনার আম্মার হাতের মালাইকারি রান্নার গুন-গান শুনিয়েছিলেন, এবার এলে একপেট খাইয়ে দিয়েন মনে করে। ও ভালো কথা, তা উনার ফেবু একাউন্টটি কী নামে ?
☺নন্দিনীঃ আম্মার ফেবু দিয়ে কী হবে?(বদমাইশ, পাজির পা-ঝাড়া)
☻কবিঃ কিছু না, ‘ফ্রেন্ডু’ বানাইতাম চাই।
সপাং শব্দে চকিতে জালি বেতটি কানের পাশ দিয়ে বাতাসে শিস কেটে বেড়িয়ে গেল।
☻☻কবি রিক্সায় বসে গান ধরেছে ‘হাওয়া মে উরতা যায়ে…………’।
৪৪টি মন্তব্য
নীলাঞ্জনা নীলা
কথোপকথন শেষ হয়ে গেলো এতো তাড়াতাড়ি! রিক্সায় চড়ে গানের আগে বেতের যে সপাং শব্দটা কানের পাশ দিয়ে
বেড়িয়ে গেলো, সে বিষয়ে খোলাশা করে তো বলুন।
মালাইকারীর জন্যে ফ্রেন্ড রিক্যুয়েষ্ট তাও নন্দিনীর মাকে। এবার তো নন্দিনীও আমাদের দলে এসে যোগ দেবে। সব কূল খেয়ে বসলেন? এবার আর কে? ;?
ছাইরাছ হেলাল
”কথোপকথন শেষ হয়ে গেলো এতো তাড়াতাড়ি! রিক্সায় চড়ে গানের আগে বেতের যে সপাং শব্দটা কানের পাশ দিয়ে বেড়িয়ে গেলো, সে বিষয়ে খোলাশা করে তো বলুন।”
কবিগুরু(শূন্য) আপনি খুব হৃদয়হীন, এটি কিছুতেই আপনাকে মানায় না। এহেন দৈব বা নিজ নির্মিত
দুর্বিপাকে আপানার এহেন আচরণ আসলে জাতীয় দুর্দিনের আসু ঘনঘটা বলেই মনে হচ্ছে। পাশে দাড়িয়ে মজা
না করে বা দেখে জাতিকে উদ্ধারের পথ বাতলে আপনাকেই এগিয়ে আসতে হবে।
সব কূল খাওয়ার দেখলেন কী, আরও কূল আছে।
সেই কূলেরে নিয়ে আসবো এই কূলের কাছে।
নীলাঞ্জনা নীলা
হৃদয় নামক বস্তুটি ডোনেট করা হইয়া গেছে। গতকল্যই উহা এইখানে ঘোষণা দিয়াছি। এইবারে আপনিই কহেন কি করিবো? যাহা হউক এই যে বাঁচিয়া রহিয়াছি, উহাই যথেষ্ট।
হৃদয়হীন হইবার সুবিধা একখানি আছে, কাহারো কষ্ট দেখিয়াও আনন্দ করিতে পারা যায়।
ওই যে কহিলেন না অন্য কূল নিয়া আসিবেন? আপনার কূল তো ডুবিয়াই গিয়াছে, কি করিয়ে আনিবেন, ভাবিয়া পািতেছি না। ;?
উহা কহেন মহামান্য কবি।
ছাইরাছ হেলাল
আরও অনেক কূল গুপ্ত রহিয়াছে, ক্রমে প্রকাশিত হইবেক।
হৃদয় বিলাইয়া দিয়াছেন বলিয়া এরূপ হাস্যরস করা ঠিক হইতেছে না।
ডুবানো কূলের সন্ধান করিব ডুবুরির বেশে, এই ফাঁকে আরও কিছু নিশ্চয়ই
সংগ্রহে লইবো ভুলিয়ে-ভালিয়ে, আপনাদের আশীর্বাদে।
জয় (লেডি) গুরু।
নীলাঞ্জনা নীলা
“হায়রে কলিকাল
ছাগলে চাটে বাঘের গাল।”
কবি অবশেষে ডুবুরী!!! 😮 তাও আবার নন্দিনী থেকে কোথায় কে জানে!
এসব কবি থেকে দূরে থাকাই শ্রেয়।
ছাইরাছ হেলাল
অকবিদের সঙ্গ ছাড়ুন
কবিদের সঙ্গে রাখুন।
অপেক্ষায় আছি হেলেনের।
আপনারাও থাকুন।
কলিকাল!!
এখন সব ডিজিটাল
নীলাঞ্জনা নীলা
কে যে কবি, কে যে না
সেটাই তো বুঝিনা ;?
ভেবে কূল পাইনা
রিয়েল নাকি কল্পনা!
কাকে যে সঙ্গে রাখি
কে যে কখন দেয় ফাঁকি
আমি বাপু দূরেই থাকি
চাইনা খেতে বিরাট ঝাঁকি। ^:^
ছাইরাছ হেলাল
কবিগুরুদের ভিড়ে
কবি অকবিদের
ত্রাহী,
সকাল কিংবা বিকেলে
রাত্রিতে ও।
ভাগ্যিস কবি বা অকবি
কোনটাই নই;
আড়ালে আছি, আড়ালেই
থাকি, আড়ালে থেকেই
প্রাণে বাঁচি।
নীলাঞ্জনা নীলা
কোন ছন্দে লিখলেন
কতো যে তার মাত্রা
কিচ্ছু বুঝিনি যে তার
তাই থামাচ্ছি যাত্রা।
ছাইরাছ হেলাল
আপনি আমাকে ছন্দ মাত্রাওয়ালা ভেবেছেন!!
আমি নিশ্চয়ই সে জাতীয় কিছু নই ভাইয়া।
অবশ্যই থামাবেন।
তানজির খান
কি পড়িলাম
কিছুই ঠাওর করিতে না পাড়িলাম,
মনে প্রাণে শুধু সংশয় রাখিলাম
নির্ভেজাল আনন্দও পেলাম।
ছাইরাছ হেলাল
ব্লগে ফান চলছে,
তাই সাথে রইলাম সবার।
অনিকেত নন্দিনী
শেষে কিনা নন্দিনীও! 😮
কবি সাহেব, বলি আর কারে কারে লেখায় তুলে আনবেন? ;?
দুঃখে ভেউ ভেউ কইরা কান্দুম না হ্যা হ্যা কইরা হাসুম বুঝতে পারতেছিনা। সোওও চনফিউজড। ^:^
মালাইকারীর চাইতে জালি বেতের সপাং শব্দখানাই বেশি ভালো ঠেকলো। 😀
অ: ট: সব কথাবার্তা বাংলায় কহিয়া রিকশায় আরোহনকালে কবি সাহেব হিন্দিতে গান ধরিলেন ক্যানে?
ছাইরাছ হেলাল
ভাইরে, মাথা আউলা হলে তখন গান-গুন হিন্দি না আরবী না ফার্সি তা
খেয়াল থাকার কথা না।
বিপদে যে না পড়েছে সে মজা নিতে পারলেও দুঃখ বোঝে না ভাই।
অনিকেত নন্দিনী
কভূ আশিবীষে দংশেনি যারে – আশি আর বিষে মানে একশটায় কামড়াইলে কেমন লাগে তা কেম্নে বুঝবে যদি একটা কামড়ও না খাইয়া থাকে? ;(
ছাইরাছ হেলাল
আপনি ট্রাই নিতে পারেন, শত শত না হোক আধ বা পৌনে এক হালি
একটু সাহস, করে। বিশ্বাস করুন একদম খারাপ না খেতে।
অনিকেত নন্দিনী
এক আধবার না – ডজন ডজনবার খেয়েছি। একেকটার স্বাদ একেকরকম – তেঁতো, টক, ঝাল, মিষ্টি, নোনতা, কষটে, পানসে, ঝাঁজালো আরও আরও আরও কত্তরকম আছে!
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
-{@ (y) (y)দু’ কুড়ি সমুদ্র,সপাং শব্দে চকিতে জালি বেতটি কানের পাশ দিয়ে বাতাসে শিস কেটে বেড়িয়ে গেল…কথাগুলো একটু যদি বুঝিয়ে বলতেন।
চমৎকার রসিকতায় ভরা পোষ্টি।
ছাইরাছ হেলাল
এর বেশি বলা যাবে না, বলা ঠিক ও না। বুঝে নিতে হবে মুখটিপ হাসিতে।
মজা করার জন্যই লিখলাম। ধন্যবাদ আপনাকে।
লীলাবতী
:D) শপাং শব্দ কানের পাশে শিশ কেটে বেরিয়ে গেলো?কান সরিয়ে নিয়েছিলেন নাকি দ্রুত?নন্দিনি দেখছি মারামারিতে খুবই অপটু।আমি হলে শিশ কেটে বের হবার শব্দ আর শুনতেন না।কান এর উপর বারি ঠিকই লাগতো।ভো ভো করে শব্দ জট লেগে যেতো কানে।
মজা পেলাম ভাইয়া,আপনি তো রম্যতেও সেরা -{@
ছাইরাছ হেলাল
ভাইরে, বিপদে আছি বিপদে পড়েই।
ভাগ্যিস এই ভুত রূপি শয়তানীর সাথে আপনার দেখা হয়নি। তাহলে আর ‘হাওয়া মে উড়তা’
গান বের হতো না। সামান্য ফ্রেন্ডু বানানোর এই খেসারত এভাবে ভাবাই যায় না।
অরণ্য
কবির মুখে কেন এত কালি
চুলের মত কালো?
নন্দিনী দেখছি পুরা ফকফকা
শুধু আলো আর আলো!
চাল্লু!
ছাইরাছ হেলাল
বিপদে পড়লে কালো আর কালি একাকার হয়ে যায়।
নন্দিনীরা আবহমান কাল ধরেই ফকফকা।
চাল্লু না।
খেয়ালী মেয়ে
বাহ!!!মজার কথোপকথন (y)
ছাইরাছ হেলাল
হ্যা, একটু মজা করার চেষ্টা করলাম।
ধন্যবাদ দিচ্ছি।
জিসান শা ইকরাম
আমার এই করুন, দুখে ভারাক্রান্ত ইতিহাসটা প্রকাশ না করিলেই কি চলিত না? 🙂
বিয়াফক মজারু হইছে ………
ছাইরাছ হেলাল
জাতির কাছে কিছুই গুপন থাকিবে না।
মজাই মজা।
সবাই মজা নিচ্ছে, শরিক হইলাম এইখানি দিয়া।
মেহেরী তাজ
ভয়ে ভয়ে নির্ভয়ে বলছি আপনার অধিকাংশ কবিতাই মাথায় উপ্রে দিয়ে সাঁ করে চলে গেলেও, রম্য খানা কিন্তু বেশ বুঝেছি। এএবং চরম মজা পেয়েছি। মেহেজাবীন কে ছেড়ে নন্দীনি কে নিয়ে লেগেছেন যে?
ছাইরাছ হেলাল
আপনি ও দেখছি দারুণ শব্দে বাক্য লেখেন, খুব সুন্দর,
কাউকেই ছাড়ছিনে, দেখতে থাকুন।
শুন্য শুন্যালয়
দেশী কাচামরিচে ঝাঁঝ বেশি, পান্তা সমেত খেয়ে নিলে লোল এমনিতেই গড়িয়ে গড়িয়ে পরবে। দু কুড়ি সমুদ্র, আর নদীর কাঁদাজল খেতে হবেনা।
এলিয়েন আর কাকের ভাষায় ল্যাকা বলেই সোনেলার সবার মাথার উপর দিয়ে সাঁ করে বের হয়ে যায় আপনার ল্যাকা, আই বুঝতাম পারছি 😀
কচি বেতের আদরখানা না খেয়েই ফিরে এলেন? ফেসবুকে বুঝি বাচ্চাকাচ্চারা ঝামেলা করছে, তাই আম্মুদের আইডি খুঁজছেন? মালাইকারীর লুভ নাকি লুল হবার লুভ?
অল দ্যা বেস্ট ফর ইয়োর করেঙ্গে ইয়ে মরেঙ্গে। 🙂
ছাইরাছ হেলাল
আপনি বিশ্বভাষাবিদ তা জানি ও বুঝি। আর আমি যে তা জানি আপনিও তা জানেন।
দু’টো লুভ ই বিদ্যমান। এদিকে ইদানিং একই অঙ্গে দু’টি রূপ পাওয়া দুষ্কর। আপনি জ্ঞানী ও বিজ্ঞ,
অজানার কিছুই নেই।
আপনাদের মত মজা লেখা দেখে ভাবছি কবে যে লিখে করেঙ্গে ইয়ে মরেঙ্গে কবে যে করবো
কে জানে। ঝগড়ার স্কুলের ঠিকানা দিয়েন। অন্যের বিপদে হাসতে মানা আছে জানতাম , কলিকালে
সব উল্টাইয়া গেল দেখছি।
শুন্য শুন্যালয়
বিপদে যে পুরো কুয়ার মধ্যে পড়েছেন তা দেখতে পাচ্ছি সব। বিশ্বভাষাবিদের সাথে আপনি আমাকে বিশ্বদৃষ্টিধারীও বলতে পারেন। 😀 মজা করে লেখালেখি সে আপনাদের দেখেই একটু চেষ্টা করি, কবিতা তো পারিনা, তাই লেখাকেই একটু নাচানাচি করানোর চেষ্টা। তা আপনার লুভের গতি কি কিছু হলো? নুপেল কমিটির লোভ দেখিয়েও কাজ হচ্ছেনা আহারে!!
একটা মজা খেয়াল করলাম। লেখাটা মোবাইলে অন করলে নন্দিনীর ধবধবে ম্যাম মুখটা হলুদ আগুন রং ধারণ করছে, একেই কি সেই একই অংগে দুই রূপ বলে? ছাইরাছ ভাইয়া আর সিম্বল মন্দ নয় কিন্তু 🙂
মরুভূমির জলদস্যু
এযে ভিন্ন ধারার কথপোকথন।
ছাইরাছ হেলাল
ফান বৈ অন্য কিছু নয়।
ইমন
ফানি হয়েছে । কিন্তু কথোপকথন্টা ভাল লেগেছে। এমন কাহিনী নির্ভর, প্রাঞ্জল কবিতা প্র্যাক্টিস আরো দেখতে চাই। -{@ 😀
ছাইরাছ হেলাল
আরও দেখতে পারবো বলে মনে হয় না। এ প্রজেক্ট স্থগিত।
ফানি করার চেষ্টাই নিয়েছ, জানিনা কী হয়েছে, এমন লিখি না।
ধন্যবাদ।
অলিভার
:D) মজা পেয়েছি
ছাইরাছ হেলাল
মজা করার জন্যই লেখা।
যদিও এ লেখায় আমি অভ্যস্ত নই।
ব্লগার সজীব
সোনেলা এখন ফান এ ভাসছে।এক এক সময় এক এক ঝড় 🙂
ছাইরাছ হেলাল
অবশ্যই আমরা যা করি সবাই দল বেঁধেই করি।
মিথুন
আপনিও যে কম দুস্টু নন, এই লেখা পড়ে বুঝতে পারলাম। নারকেলে পানি?
মেহাকাব্য পড়ে হাসলাম অনেকক্ষন। আইডি চাইতেই জালি বেত, একটু সাবধানে এগুবেন কবি। ৪৪ সমুদ্র আর নদীর কাঁদাজলের সাইড ইফেক্টের কথাটাও মাথায় রেখেন…… 🙂
এমন লিখতে পারলে লুকিয়ে মজা দেখা ঠিক নাতো ভাইয়া………
ছাইরাছ হেলাল
বেশি দুষ্টুমি করার আর সুযোগ পেলাম কৈ ? তার আগেই তো…………
রিক্সায় গান চলে এলো। সাইড এফেক্ট যাই হোক না কেন ভাই, ইচ্ছেটা আমার মরেই গেল।
আপনি লিখলে আর লুকাবো না, প্রকাশ্যেই মজা নেব।
লিখে ফেলুন কিছু একটা। কতদিন লেখেন না।
নীতেশ বড়ুয়া
‘কবি’ চরিত্রে কে হতে পারে তা জানি না তবে ‘নন্দিনী’ চরিত্রে শুন্যাপুকেই ভেবে ফেলেছি শুরু থেকে :p :D)
ছাইরাছ হেলাল
ভাবতে সমস্যা কী? তবে আপনার খবর আছে এটি দেখলে।
হা হা। ভাবনাকে তো বেঁধে রাখা যায় না। ভাবুন ভাবুন, কষে ভাবতেই থাকুন।