এক কল্পপ্রেম ঢাকার সাথে!
অতঃপর ঢাকা !
গুলশানে সেদিন সুখকর হয়নি কোনকিছুই। উত্তেজনাগুলো ভয়ে পরিণত হচ্ছিল আর কৌতুহলগুলো ঝাপসা হয়ে যাচ্ছিল। মুখগুলো কেমন অচেনা অচেনা মনে হতেই সাবধান করে নিলাম নিজেকে,,তুমি তো অচেনাদের শহরেই আছ।
পুরো শহর যেন এখানে কালো কালো কোর্টে জড়িয়ে আছে। হিজাবের আড়ালে শয়তান দেখা যায়।কালো সাদা গাড়ির গ্লাসের ফাঁক দিয়ে আবার চোখ সানগ্লাসে আটকা পড়ে। সবাই যেন আপনার কাছে কিছু জানতে চায়। –এক্স কিউজ মি কিছু বলবেন?
– জী না কেন বলুন তো!!
-আপনি কি পথ হাড়িয়েছেন?
– না আমি তো গুলশানেই আছি।
চলে গেল তারপর। কি মতলব ছিল কে জানে। পরে শান্ত হয়ে বুঝলাম মানুষগুলো তেমন মন্দ নয়।
কোন এক গলিতে,প্রশস্ত রাস্তায়,,দেয়ালের নেমপ্লেটগুলো যেন মুখস্ত করতে বেড়িয়েছি আজ। খুব করে মনে হচ্ছিল ঢুকে যাই এক বাংলোয়। পরে ভাবলাম এত সুন্দর দিনটির গন্তব্য পুলিশ স্টেশন হতে দেয়া যায়না।
আমার হাতে যথেষ্ট টাকা ছিল। ভবঘুরেদের মত মানিব্যাগে ৫ টাকার কয়েন নিয়ে বেড়োয় নি। কম করে হলেও ৫০০ টাকার ৬ খান নোট। ৭-৮ গলি ঘুরে দেখি আমি ঐ একই বাংলোর সামনে। যদিও সেই ধরণের ভয় আমায় কখনো কাবু করেনি। কিন্তু আমি ঘেমে গিয়েছিলাম ঠিক ই। পাম্প মেশিন টা রক্ত পাম্প করা বন্ধ করে দিল কি না!!!!
স্থির হয়ে নিজেকে গুছিয়ে নিলাম। এ কাজ খুব পারি। সামলে নিতে! কোন অসম্ভব কিছুর সামনেও নিজেকে আদর যত্ন করে ভুল ভাল বুঝিয়ে দিতে পারি।
যেভাবে এসেছিলাম আবার গুণে গুণে সেভাবে বেড়িয়ে পড়লাম। সন্ধ্যা হয়ে গেছে। আজ আর হোস্টেলে ঢোকা হচ্ছে না। ভয় সেদিকে না। ভয় হল এখন আবার কত নাম্বার বাস। বাস ই বা কোথেকে ছাড়ে।
বাস খুজতে গিয়ে পেয়ে গেলাম ধানসিঁড়ি রেস্তোরাঁ । নাম টা আমার চেনা তাই ওই অচেনা রাজ্যে এই চেনা রেস্তোরা কে বড় আপন মনে হল।
দরজার সামনে দাড়াতেই ,,
সরি ম্যাম লেট মি ওপেন দ্যা গেট!
আসুন ম্যাম। আপনি ঘেমে গেছেন এখানে বসুন।
আমায় সাধারণ মানুষের বসার জায়গা থেকে আড়ালে কিছু সমৃদ্ধ কোলাহলহীন জায়গায় বসানো হল।
বাবা আমায় কি খুব বেমানান লাগছিল যে এখানে বসালি!
পরে দেখলাম না। এখানে তো বিল আরও বেশি!!! তারপর আমার অর্ধেক টাকা শেষ।।
আর হোস্টেলে কিন্তু সেদিন আমার ফেরা হয়নি।।
৫৪টি মন্তব্য
প্রহেলিকা
শেষ করে দিলেন? ঠিক হলো কি?
শাহানা আফরিন স্বর্ণা
চলবে…
খসড়া
শিরোনাম আর গল্পে মিল খুজঁছি। আরও কয়েকবার পড়তে হবে।
শাহানা আফরিন স্বর্ণা
সময় নষ্ট করবেন কেন। একটি ব্যর্থ লেখা বোধহয়।
জিসান শা ইকরাম
খসড়া, এটি বুঝতে হলে স্বর্ণার পূর্বের লেখা দুটোও পড়তে হবে।
ধারাবাহিক লেখা।
শাহানা আফরিন স্বর্ণা
🙂
বনলতা সেন
মাথার উপ্রে দিয়ে যাচ্ছে।
শাহানা আফরিন স্বর্ণা
এবং একটি ব্যার্থ লেখা 🙁
জিসান শা ইকরাম
দারুন উপস্থাপনা —
দেখছেন অচেনা ঢাকাকে,চিনতে বুঝতে চেষ্টা করছেন একাকী
সাহস আছে আপনার।
ধানসিঁড়ি রেস্তোরায় আমারো অনেক স্মৃতি আছে
হোস্টেলে ফেরা হয়নি মানে ?
অপেক্ষায় আছি পরের পর্বের
শাহানা আফরিন স্বর্ণা
ধন্যবাদ!! ভাল লেগেছে জেনে শান্তনা পেলাম!
হ্যা লিখব অবশ্যই 🙂 -{@
হৃদয়ের স্পন্দন
হিজাবের আড়ালে শয়তান দেখলেই হবেনা শুধু দেখতে হবে শয়তানের অন্তরাত্মা . ধানসিঁড়ি রেস্তোরাঁ যে শয়তানের কারখানা
শাহানা আফরিন স্বর্ণা
শয়তানের অন্তরাত্না 😀
আমি যে কিছুই জানিনা। যখন যা মনে ধরেছে করেছি 😀
হৃদয়ের স্পন্দন
শয়তান বলে কথা!!!!
শাহানা আফরিন স্বর্ণা
😮
স্বপ্ন নীলা
আমার কাছে দারুন লাগছে — চলুক পরের পর্ব
শাহানা আফরিন স্বর্ণা
অনেক ধন্যবাদ স্বপ্ননীলা 🙂 আমি ভাবলাম বেশী ই খারাপ লিখলাম কি না!!
চলবে গল্প আপনার জন্য 🙂
ব্লগার সজীব
গুলশান একটি ভয়ের নাম কেন হবে আপু? ঘুরতে ঘুরতে ঘামিয়ে এক স্থানে ফিরে এলেন তাই? হোস্টেলেই বা ফিরতে পারেননি কেন? অপেক্ষা করতেই হচ্ছে।
শাহানা আফরিন স্বর্ণা
কারণ আমি সাধারণত ভয় পাই না 😀
সেদিন নিজেকে হারিয়ে ফেলার ভয় পেয়েছিলাম তাই আমার কাছে গুলশান এক ভয়ের নাম 😀
অপেক্ষায় থাকলে নিশ্চিত গল্পটির শেষ জানতে পাবেন সজীব 🙂 ধন্যবাদ আপনাকে -{@
ব্লগার সজীব
আপনি ভয় পান না? তাহলে তো আপনাকেই আমার ভয় পেতে হবে 🙂 অপেক্ষায় আছি,রাতে হোসটেলে না ফেরার কাহিনী জানার জন্য।
বৃষ্টিহত ফাহিম
আমার জন্ম গুলশানেই, কোনদিন ভয় পাই নাই 😀
শাহানা আফরিন স্বর্ণা
আগে জানলে আপনার বাসায় চলে যেতাম 😀 ভয় কমত!
প্রহেলিকা
আপনার গত তিনটি লেখাই যে জিনিসটি সবচেয়ে বেশি ভালো লাগলো তা হলো, লেখার মাঝে শব্দের সতর্ক ব্যবহার, অপ্রাপ্তির আকুলতা প্রাপ্তিতেই বিনষ্ট, আমারও তাই মনে হয়। আপনার লেখা পড়ে মনে হয় বুঝতে পরেছি তবে পরক্ষণেই মনে হয় কোথায় যেন কিছু একটি লুকানো আছে যা চোখ এড়িয়ে গেছে। আমার এই ভাবনা সত্যি হয়ে উঠে যখন লেখার মাঝে এমন কোনো লাইন খুঁজে পাইঃ **পুরো শহর যেন এখানে কালো কালো কোর্টে জড়িয়ে আছে। হিজাবের আড়ালে শয়তান দেখা যা** অথবা বাবা আমায় কি খুব বেমানান লাগছিল যে এখানে বসালি!**
ভাবনার গভীরতা আছে আপনার আর না হলে এমন লেখা সম্ভব না, তবে যা বুঝতে পারি লিখিয়ে আপনি নূতন নয়!
যাইহোক এই লেখা দিনে মন্তব্য করতে গেলে লেখার দৈর্ঘ্য থেকে বড় হয়ে যাবে। ভালো লেগেছে খুব যেহেতু ভাবনার খোড়াক রয়েছে তবে অভিযোগ এটুকুই আরো একটু বেশি করে দিলে মন্দ হয় না কারণতো বলেই ফেলেছি যে এমন লেখা পড়তে ক্লান্তি আসে না।
শুভেচ্ছা রইলো শাহানা আফরিন স্বর্ণা, ভালো থাকুন সতত।
শুভ কামনা।
খেয়ালী মেয়ে
যাক মানিব্যাগে এতোগুলো নোট নিয়ে বের হয়ে, শেষপর্যন্ত কিছু খরচ করতে পেরেছেন জেনে ভাল লাগছে :p
শাহানা আফরিন স্বর্ণা
খেয়ালী আপনি খুশী হয়েছেন জেনে আমিও আনন্দ পেলাম 😀
শাহানা আফরিন স্বর্ণা
প্রহেলিকা আপনার মন্তব্য আমার জন্য এক তীব্র আকর্ষণ। আপনার বিশ্লেষণ আমার বড় ভাল লাগে।
আপনার মন্তব্যের মাঝে আমি নিজেকে আর নিজের লেখাকে জানতে পারি। সেদিন দুচোখে যা দেখেছি আর যা অনুভব করেছি তাকেই শুধু অবিরাম লিখে চলছি। কোন অসাধারণ গল্পকার হওয়া বা সাহিত্য সৃষ্টি করব বলে শুরু করিনি। শুধু একটা শখ পূরণ করছি।
আমি বেশী লেখিনা এজন্যেই খুব ভয় পাই কি লিখছি না লিখছি :p
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ!
পরীক্ষার খাতার পর সোনেলাতেই প্রথম লিখছি লিখার মত করে 🙂 নুতন লিখি মনে না হওয়াটাকে খুব পজিটিভলি নিলাম। গর্বের বিষয় 🙂
প্রহেলিকা
আপনি এখন লেখক হয়ে যদি লিখতে ভয় পান তাহলে সেটি কোনক্রমেই মেনে নেয়া যাবে না, কারো লেখা পড়ে ভালো লাগলে তাকে শুভেচ্ছা জানাতে কার্পনতা করি না কারণ নিজেও ভুলে যাইনি, আমার অনেক আজেবাজে লেখাতেও অনেকে উত্সাহিত করেছেন। সোনেলাতে আমরা যারা লিখছি সবাই একে অপরের সহযোগী আর এমনটিই থাকতে চাই। সোনেলার সবচেয়ে যে জিনিসটি বেসি ভালো লাগে তা হলো কেউ না পড়ে (হাতে গুনা দু একজন ছাড়া) মন্তব্য করে না, আমাদের এই বর্তমান সময়ে বিখ্যাত হবার জন্য আমরা কেউই লিখিনি লিখি মনের এলোমেলো শব্দগুলোকে প্রকাশ করতে, ব্যথা কমে যায়। পরীক্ষার খাতায় শিক্ষকের ভয় থাকে সোনেলাতে শিক্ষকের ভয় নেই, লিখুন মনে খুশিতে অবিরত।
শাহানা আফরিন স্বর্ণা
আপনার কথায় অনেক সাহস পেলাম প্রহেলিকা।
আসলে লেখিকা ও যেমন ভারী শোনায় আমার কাছে।
হয়ত একদম নতুন বলে আমার এই ভয়। কিন্তু এভাবে উৎসাহ পেলে সব ভয় কাটিয়ে আরও লিখতে পারব।
আরও ভাল লেখার প্রচেষ্টা থাকবে।
আপনাকে আর ধন্যবাদ দেয়া চলেনা। প্রহেলিকা এক উৎসাহের নাম 😀
সাইদ মিলটন
পড়ছি – চলুক
যা বলার প্রহেলিকা বইলে দিছে, প্রহেলিকারে মাইনাছ -_-
শাহানা আফরিন স্বর্ণা
হাহাহ 😀
লেখাটি পড়ে চলুক বলেছেন এতেই আমার ঢের আনন্দ 🙂
অনেক ধন্যবাদ!
নীতেশ বড়ুয়া
উফফফফফ!!!!!!!! আবার???
শাহানা আফরিন স্বর্ণা
নীতেশ বড়ুয়া যতদুর লিখেছি সে লেখা অপেক্ষায় আছে তাদের তো কিছু বলুন 😀
নীতেশ বড়ুয়া
ইইইইইইইইইইইইইইইইই :@ এমন ভাবে শেষ করেন প্রতিবার যেনো বই আধেক শেষ করার আগেই পাতা হারিয়ে যাওয়া :@ জলদি বাকিগুলো শেষ করেন -_-
সব লেখা শেষ হলে একসাথে সব আবার একবারেই পোস্ট চাই। তখন সবটুকু পড়ে প্রকৃতভাবে কেমন লেগেছে জানাবো। এর আগে নয় -_-
শাহানা আফরিন স্বর্ণা
হিহিহি 😀
পাতা হারায় নি ছাপা মেশিনে ছাপার অপেক্ষায় 😀
আপনার এই রাগ বড়ই ভাল লাগছে।
আশা করি গল্পের শেষ টা এমন হবে যাতে আপনার এই অপেক্ষা স্বার্থক হয় । 🙂
নীতেশ বড়ুয়া
বেশী দেরি করলে কিন্তু ছাপাখানায় যেয়ে পড়ে ফেলবো প্রকাশের আগেই -_-
শাহানা আফরিন স্বর্ণা
😀 :p -{@
নীতেশ বড়ুয়া
\|/
শাহানা আফরিন স্বর্ণা
🙁
শুন্য শুন্যালয়
আপনাকে তো ভীষণ সাহসী মেয়ে বলে মনে হচ্ছে, একা একা আবার অন্যের বাড়ি ঢু দেবার পায়তারা করছিলেন। সবকিছু মিলিয়ে একটা চমত্কার আগ্রহের সৃষ্টি করেছে, কি হয়েছিল আর, কি করেছিলেন সেদিন, প্রেমের শেষটা কোনদিকে এগুলো। সব আপনার লেখার গুনে। পড়তে থাকবো কোন সন্দেহ নেই।
ছোট্ট একটা পরামর্শ -যেহেতু এটা সিরিজ লেখা নয়, তাই নতুন কেউ যখন এটা পড়বে তাদের জন্য শুরুতে একটা দুটো লাইন এড করা যেতে পারে যাতে সে পুরো লেখাটা ধরতে পারে। আপনি অনেক অনেক ভালো লেখেন তাই এরচাইতে বেশি কিছু বলার দুঃসাহস দেখালাম না।
অপেক্ষায় থাকবো সেদিনের পুরোটা জানবার ..
শাহানা আফরিন স্বর্ণা
হাহাহ খুব কৌতুহলে এমন ভেবেছিলাম!!
আগ্রহ সৃষ্টি করেছে জেনে খুশি হলাম।
আপনার পরামর্শ টা সত্যি প্রয়োজনীয়,এভাবে লিখলে পড়ার সুবিধে হবে।
আমার লেখাটি কিন্তু ধারাবাহিক না হলেও একটি গল্পেরই অংশ 🙂
ধন্যবাদ আপনাকে শুন্যালয় -{@
ছাইরাছ হেলাল
গুলশান একটি ভয়ের নাম, আপনার লেখায় তা কিন্তু মনে হচ্ছে না।বাংলোর সামনে ঘোরাঘুরি করছেন!
এই বুঝি ভয় পাওয়ার নমুনা!
আহারে ধানসিঁড়ি, আবার গেলে আমদের নিয়ে যাবেন।
রোজ ঢাকা দেখতে সমস্যা কী?
শাহানা আফরিন স্বর্ণা
একা একটি মেয়ে অচেনা জায়গায় অচেনাদের ভীড়ে যে ভয় পেয়েছিল তাই তার মাথায় গুলশান নামের সাথে জড়িয়ে গেছে।
তবে আপনার না খুজে পাওয়া আমার লেখার ব্যর্থতা -_-
অনেক ধন্যবাদ। চাইলেই ঢাকা ঘোরা যায় না ভাই।
স্মৃতির নদীগুলো এলোমেলো...
Aha dhansiri. Dhansirir khichuri niye chorao likhe felsilam…
শাহানা আফরিন স্বর্ণা
ছড়া ??? আমি তো না জেনেই ঢুকে গেছিলাম! 😀
প্রজন্ম ৭১
ছোট ছোট লেখা,উপস্থাপনা সুন্দর।দারুন লাগছে পড়তে।হোষ্টেলে ফিরতে পারেননি মানে?আতংকিত হলাম আপু।
আপনি স্বর্ণা।সোনেলায় এখন কত সোনালী মানুষ,সবাই এক একটি রত্ন।
শাহানা আফরিন স্বর্ণা
প্রজন্ম অনেক ধন্যবাদ ।
আপনাদের ভাল লাগছে জেনে যে আমার কি তুমূল আনন্দ তা বোঝাতে পারব না!
আমি নতুন সোনালেয় 🙂
আপনাদের সাথে পরিচিত হয়ে আনন্দিত (3
অরণ্য
এগিয়ে চলুন। আপনাকে শুনছি।
শাহানা আফরিন স্বর্ণা
সবসময় পড়বেন আশা করি।
নিজের তৃপ্তি তো বটেই তবুও আপনারা পড়বেন বলেই লেখা।
অসংখ্য ধন্যবাদ (3
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
মাঝ পথে থামিয়ে দিলেন। -{@ চলুক না।
শাহানা আফরিন স্বর্ণা
জী চলবে 🙂
ছারপোকা
ভয় পাওয়ার মত কোন ঘটনা দেখলাম না ।
উপস্থাপন ভাল লেগেছে ।
ভয় যখন পেয়েছেন আর একটু বিশদ ভাবে পেলে এ বা কি হতো ?
শাহানা আফরিন স্বর্ণা
আরও ভয় পাবার চেষ্টা করব 😀
অসংখ্য ধন্যবাদ 🙂
সীমান্ত উন্মাদ
উপস্থাপনা টা সেই রকম। কিছু মনে না করলে একটা কথা বলি। আপনার র এবং ড় এর একটা ঝামেলা আছে। বেড়িয়েছি হবে না বেরিয়েছি হবে। অল্পপ্রান মহাপ্রানের সমস্যার কারনে হচ্ছে। ব্যাপার না। তবে আপনার লিখায় একটা নাটকীয়তা আছে। শুভকামনা নিরন্তর।
শাহানা আফরিন স্বর্ণা
ভুলটা ধরিয়ে দেবার জন্য ধন্যবাদ 😀 চোখেই পড়েনি :p
ধন্যবাদ পড়বার জন্যে। সবগুলো পড়তে হবে :p
সীমান্ত উন্মাদ
অবশ্যই পড়ব আপু। শুভকামনা