সম্প্রতি বিশেষ করে গুলশানে জঙ্গি হামলার পরে দেশ ব্যাপী আপ্পি সমাজের মধ্যে একটি রোগ মহামারী আকার ধারণ করেছে। প্রকাশ্য ফেইসবুকে স্টাটাস দিয়ে আপ্পিরা জঙ্গিদের প্রতি তাদের ক্রাশের কথা প্রকাশ্যেই জানিয়েছেন। কোন লুকোছাপা নেই, ডাইরেক্ট একশন এর মত। ভাল লেগেছে বলে দিয়েছি এমন অবস্থা। এই আপ্পিদের মধ্যে মুক্তচিন্তার ধারক বাহক, তাসলিমা নাসরিন সমর্থক, আস্তিক, নাস্তিক, বাম ধারার রাজনীতির সাথে যুক্ত, লেখক, কবি গনও আছেন। তারা যে ফান করে এইসব ক্রাশের কথা লিখেছেন, তা আমার মনে হয়নি। রাফ এন্ড টাফ, প্রচন্ড গতিতে বাইক চালানো গুণ্ডা টাইপের ছেলেদের প্রতি কিছু মেয়েদের দুর্বলতা থাকে শুনেছি, এবারে তা নিজের চোখেই দেখলাম। সরকারের জঙ্গি বিরোধী কঠোর মনোভাবের কারণে আপ্পি সমাজ এ ধরনের ক্রাশের কথা আজকাল আর বলেন না। না বললে কি হবে? মনের মাঝে এই ক্রাশ তো থেকেই গিয়েছে। এই অবস্থায় সজীব নিশ্চিন্তে ঘরে বসে থাকবে? উহু এটি হতেই পারেনা।
ক্যান্সার শরীর থেকে অপসারন করে শরীরকে ক্যান্সার মুক্ত করা হয়। বা অন্য যেকোন শারীরিক রোগের প্রধান এবং একমাত্র চিকিৎসা হচ্ছে রোগকে শরীর থেকে আলাদা করা। কিন্তু ক্রাশের মত একটি মনের রোগকে অপসারণ করা যায় না, এর কোন ঔষধ আজ পর্যন্ত বের হয়নি। বরং ক্রাশকালীন অবস্থায় কিভাবে ক্রাশকে উপভোগ করা যাবে এই চিন্তা থেকেই সজুস ফার্মাসিউটিক্যাল এই হারবাল ঔষধ আবিস্কার করেছে। চিকিৎসা বিজ্ঞানে এমন যুগান্তকারী আবিষ্কারে ২০১৬ সনে মেডিসিনে প্রথম নোবেল পাবার একটি সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে বাংলাদেশের কোন বিজ্ঞানীর। ব্যাপক গবেষণার পরে অবশেষে অদ্য ( আজ কত তারিখ ভুলে গেছি, বিশিষ্ট বিজ্ঞানীরা তারিখের মত এত ছোট খাট বিষয় মনে রাখেন না ) আবিস্কৃত হল ‘ ক্রাশ হেলাপার ‘। এটি এখন বাজারজাত করার লক্ষ্যে দেশের গ্রাম পর্যায় পর্যন্ত কমিশন এজেন্ট নিয়োগ করা হচ্ছে।
এটি ক্যাপসুল, ট্যাবলেট এবং মলম এই তিনভাবেই বাজারজাত করা হয়েছে। ক্রাশের তীব্রতা আনুযায়ী এটি ব্যবহার্য। স্বল্প মাত্রার জন্য ট্যাবলেট, মাঝারি মাত্রার জন্য ক্যাপসুল এবং তীব্র মাত্রার জন্য মলম ব্যবহার করতে হবে। প্রতি ফাইলের সাথে একটি করে বেলুন বা হামান দিস্তার লাঠি ফ্রি। ক্রয়ের সময় একটি বেলুন বা হামান দিস্তার লাঠি নিতে ভুলবেন না, এটি তীব্র কাশের জন্য প্রযোজ্য হলেও যে কোন সময় তীব্র হতে পারে এই সম্ভাবনায় এমন ব্যবস্থা করা হয়েছে।
প্রস্তুত প্রণালী
ঢাকার কোন একটি হাসপাতালের মর্গে নিরবাস নামক মাছটির বহিরাঙ্গের একটি অংশ এমন ভাবে কাঁচি দিয়ে কেটে আনা হয়েছে অত্যন্ত যত্নের সাথে। ছুঁড়ি ব্যবহার করা হয়নি কারণ ভোঁতা ছুঁড়ির আঘাতে এটির কার্যকারিতা কমে যেতে পারে।
দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের বিভিন্ন বাগান হতে সংগ্রহ করা হয়েছে খাঁটি সার বিহীন চুতরা পাতা। চুতরা পাতা গুলো আসলেই কাজ করে কিনা তা প্রতিটি সরবরাহকারীর গায়ে একবার মেখে পরীক্ষা করা হয়েছে। যাতে ভেজাল চুতরা পাতা এসে না যায়।
নিরবাস মাছের অংশ, চুতরা পাতা এবং আরো কিছু কেমিকেলস দিয়ে একটি মন্ড প্রস্তুত করে তা হামানদিস্তায় গুঁড়ো করা হয়েছে। গুঁড়ো করার কাজে আরো ব্যবহৃত হয়েছে রুটি বানানোর বেলুন, পিরি, মন্ড বানানোর সময় ডালের ঘুটানি ইত্যাদি। আর এসব করা হয়েছে সম্পূর্ণ কাঠের এই সব ব্যবহার্য দ্রব্যাদি দিয়ে। যাতে কোন অবস্থাতেই যেন হারবাল গুন নষ্ট না হয়।
অতঃপর এই মন্ডটি যার রাসায়নিক গুন কখনোই আর নষ্ট হবেনা এবং এটি ক্রাশ হেলপারের একক এবং চিরশক্তি হিসেবে বিবেচিত, তা একটি বড় চৌবাচ্চায় রাখা হয়েছে। ভিজিয়ে রাখায় পানিতে এটির শক্তি দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। এটি এতই স্ট্রং যে এর পরমাণু পরিমান গ্রহন করলেই যে কোন আপ্পির জীবন নাশ হয়ে যাবে। অনেক ভাবনার পরে প্রতিদিন নির্দিষ্ট পরিমান মাছ এতে চুবিয়ে শুঁটকিকরণ পদ্ধতি অনুসরণ করে এই শুঁটকিকেই ক্রাশ হেলপার এর ঔষধ হিসেবে রুপান্তর করা হয়েছে।
ব্যবহারবিধি
এটি ব্যবহারকারী ক্রাশের তীব্রতা আনুযায়ী ব্যবহার করবেন। কোন আপ্পিই কাউকে সঠিক ভাবে বলেননি যে তার তীব্রতা কতটা, এটি একটি গোপন বিষয় 🙂 বেলুনি বা হামানদিস্তার লাঠি দিয়ে কি করা হবে এ বিষয়ে সজুস ফার্মাসিউটিক্যালস এর কোন নির্দেশনা নেই।
৩৪টি মন্তব্য
ছাইরাছ হেলাল
এটি কোথায় কবে পরীক্ষিত হয়েছে , আর হয়ে থাকলে আই অব্যর্থ মহাঔষধের
ভিডিও অতি সত্বর দিয়ে দেয়া হোক।
ব্লগার সজীব
সজুস প্রডাক্ট এর পরীক্ষার প্রয়োজন হয়না, কারন বিশ্ব স্বাস্থ সংস্থ্যার সুনাম টিকে আছে সজুস এর বিভিন্ন প্রডাক্ট নিয়ে। বিশ্বের সমস্ত পরীক্ষারই তো বিজ্ঞাপন দিয়ে যাচ্ছে ‘ আমাদের পরীক্ষাগার সজুস মান সম্পন্ন ‘ । সজু একটি মহা ব্রান্ড, বুঝতে হপে :p
অনিকেত নন্দিনী
প্রত্যেকটা ঔষধ আবিষ্কারকালীন আর আবিষ্কারের পর তা কোনো অবজেক্টের উপর প্রয়োগ করে তার কার্যকারিতা দেখা হয়ে থাকে। এই সজুস হারবালের সেইসব পরীক্ষা নিরীক্ষার ভিড্যু অতি শীঘ্রই ইউ টিউবে ছেড়ে তার লিংক দেয়া হোক। আমি হলপ করে বলতে পারি, এই ভিডিও ভাইরাল তো হবেই, চামে ইউ টিউবের ভিউয়ার বেড়ে মুঠোমুঠো ডলার কামাইর সম্ভাবনাও বাড়বে। 😀
ব্লগার সজীব
আপু যে সমস্ত আপ্পিদের উপর এটি প্রয়োগ করা হয়েছিল তারা সব্বাই খুশি। আপ্পিরা তাদের পরিচয় প্রকাশে অনিচ্ছুক, তাই ভিডিও আপলোড করা যাবেনা। গুপন বিষয় না? 🙂
নাসির সারওয়ার
এতো বড় একটা মহাঔষধ যা শুধু আপ্পিদের জন্য!
কালিয়ার কি হবে এখন!!
এ ভারী অন্যায়।
ব্লগার সজীব
কোন নারী জঙ্গির আবির্ভাবে যখন কোন পুরুষ তার উপরে ক্রাশ খাবে, তখন এই হারবাল ব্যবহার করলেই হবে ভাইয়া 🙂
রুম্পা রুমানা
ঔষুধটা ক্রাশ খাওয়া আপ্পিদের ঘরে ঘরে। দেয়ালে দেয়ালে সাপ্লাই দেয়া হোক। এমন ঔষুদের কার্যকারিতা দেখতে মুঞ্চায় !
ব্লগার সজীব
আপু যারা জানেন না এমন ঔষধ আবিস্কৃত হয়েছে, তাদের ঘরে ঘরে পৌছানোর ব্যবস্থা করা হচ্ছে 🙂 কার্যকারিতা প্রমাণিত 😀
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
ওরে আমাগো চিকিৎসা বিজ্ঞানি আপনাকে তো সোনেলা নোবেল পুরস্কার দেয়া উচিত…মডুরা কোথায় একটি লিষ্ট করুন। \|/
ব্লগার সজীব
নোবেল এবার কোথায় যায় খেয়াল রাখবেন ভাইয়া :p
মিষ্টি জিন
অতিদ্রুত এই ঔষধ বাজারজাত করা হোক।
জয় সজু হারবাল।
ব্লগার সজীব
আপু আপনার পরিচিত কোন আপ্পিরা যদি ক্রাশ খেয়ে থাকে তবে এই লিংকটি তাদের দিয়ে দিবেন। বাজারজাত করা হয়েছে তো 🙂
মৌনতা রিতু
সজীব ভাই, আজ মেজাজ ভাল নেই। শুধু পড়লাম, মন্তব্য করছি পরে এসে। শুধু অনুভব করলাম, হাসিতে দাঁত বের হয়েও বের হতে চাচ্ছে না।
ব্লগার সজীব
আমাদের হাসি খুশি আপুটার কি হলো আবার? দ্রুত আনন্দে ফিরে আসুন আপু -{@
সকাল স্বপ্ন
ভালোই লিখেছেন—-
দুধের সাধ ঘোলে মিটালেন —-মজার বটে—–
তবে আপনার বলতে চাওয়া কথার সাথে আমি একমত—-!
ব্লগার সজীব
ধন্যবাদ স্বপ্ন ভাইয়া।
ইকরাম মাহমুদ
কোম্পানি চালু করার জন্য ফ্রি ক্যাম্পেইনের ব্যবস্থা করুন এতে কোম্পানির চাকাও ঘুরবে আর বেকার দুঃস্হ আপ্পিরা উপকৃত হবে।
ব্লগার সজীব
রোগাক্রান্ত আপ্পিদের নিরাময়ের জন্য সব পরামর্শ গ্রহণ করবে সজুস ফার্মা। ধন্যবাদ আপনাকে।
নীলাঞ্জনা নীলা
ভাভু বাইয়া এবারে নোবেল শুধু আপনার জন্য। নোবেল কমিটি যদি অন্য কাউকে দেয়, তাহলে একেকজনের মাথায় বেল ভাঙ্গবো।
আমি ক্রাশ হেল্পার ভেবেছিলাম প্লেন ক্র্যাশ মনে হয়। খুবই খুশী হয়েছিলাম যাক দেশে যখন যাবো চিন্তাহীনভাবে যাবো। প্লেন ক্র্যাশ করলেও আমি বেঁচে যাবো। 😀
সমস্যা হলো এই ঔষধ আমার পরিচিত কারুরই লাগবে না। তবে হ্যামিল্টনে কিছু বাঙ্গালী মহিলা আছেন, উনাদের থেকে আমি নিরাপদ দূরত্ব রাখি। উনাদের আপনার এই সজুস ক্রাশ হেলপার ঔষধের দরকার। আচ্ছা বাইয়া আরেকটা ঔষধ বানাবেন? আর কিছু ভদ্রমহিলা ও পুরুষ আছেন, উনারা ক্রাশ হন নাই। তবে উনাদের রোগটা হলো, রাজনীতি। বিএনপি দলীয়রা বলে এসব ছেলেরা সন্ত্রাসী না, আওয়ামী লীগ টাকা দিয়েছে। আর আওয়ামীরা বলে এগুলো বিএনপি-এর চাল।
ভাভু বাইয়া আপনি নোবেল পাবার পর, প্লিজ বেলের শরবত বানিয়ে খাওয়াবেন কিন্তু সোনেলার সবাইকে। সজুস ইছপিছাল ভেলের ছরভত নাম দিয়ে জুসের দোকান দেবেন। ঠিক আছে? 😀
ব্লগার সজীব
নোবেল পাওয়া কে ঠেকায় এবার? সজুস ক্রাশ হেল্পার সোনেলার কোন আপুদের প্রয়োজন হবে না এ বিষয়ে নিশ্চিত আমি। তবে যে কোন ধরনের চুলকানিতে এটি মহৌষধ হিসেবে প্রমানিত। আপনি সবাইকে এই লিংক দিয়ে দিতে পারেন নীলাদি। আচ্ছা দিদি, আপনার শরবতের পরামর্শ মাথায় নিলাম, এসে যাবে জুসের পোষ্ট। ধন্যবাদ দিদি।
নীলাঞ্জনা নীলা
ভাভু বাইয়া নিশ্চিন্ত থাকুন আমি এই ঔষধ ওসব ক্র্যাশ চুলকানীদের পেলেই দেবো কনফার্ম।
আর শরবতের অপেক্ষায় রইলাম। 😀
ব্লগার সজীব
আমি কয়েকজনকে দিয়েছি দিদি। লিংক মেসেজ সিন, নো উত্তর :p
শুন্য শুন্যালয়
আইএস এবং জঙ্গী বাহিনী জব্বর একটা কাজ করেছে, এরা বেছে বেছে ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ারের কিছু গরুছাগল বেঁধেছে, এরপর বেঁধেছে কিছু সুদর্শন ভেড়া আর পিগ, ব্যাস কর্ম কিন্তু হাসিল। আগে খুনী ধরা পড়তো না, খুনী কারা খুঁজে বের করুন চিল্লানি, আর এখন চেহারার বদৌলতে এদের কারা খুনী বানাইলো খুঁজে বের করুন। ক্রাশ হেল্পার একটি যুগোপযোগী উদ্ভাবন নিঃসন্দেহে, এই স্যাম্পল ফ্রি সরবরাহের ব্যবস্থা করা হোক ক্রাশড আপ্পিদের কাছে। এখন থেকে যখনই মনের কথা মুখে বলতে না পারলেও ইশারায় ইংগিতে যারা ক্রাশড প্রকাশ করবে, এই হার্বাল তাদের স্ট্যাটাসে বিনা পয়সায় বিতরন করা হইবেক 🙂
সজুস ক্রাশড হেল্পার? 😉 ইহা ভায়া… টাইপের চাইতেও মারাত্মক কার্যকরী মনে হইতাছে। চুতরা পাতা 😀
বলি, স্মাইল প্লিজ আপনার মনের কথা বুঝিয়া গুগল মামা এইসব ছবি কোথা থাইক্কা সংগ্রহ করে? 😀
ব্লগার সজীব
গুলশানের মৃত জঙ্গিদের চেহারা মুবারক দেখে আপ্পিরা এতই আহ্লাদিত হয়েছে যে, নিজের অবস্থানে থেকে যে এমন ক্রাশ খাওয়া স্ট্যাটাস দেয়া উচিৎ নয়, তা ভুলে গিয়েছে। আমার খুবই প্রিয় একজন আপ্পি, যার বই গত বই মেলায় বেষ্ট সেলের প্রথমদিকে, তার এমন স্ট্যাটাস দেখে আমি হতবাক হয়ে গিয়েছি। তাকে উগ্র ধর্মীয় গোঁড়ামির বিরুদ্ধে প্রতিবাদের মডেল ভাবতাম আমি। আর তিনি কিনা ক্রাশ হলেন নিয়ত একজন জঙ্গির উপর? সুন্দর চেহারাই কি সব তাহলে এমন আপ্পিদের কাছে?
এটি যে কোন ঔষধের চেয়ে কার্যকরী আপু। মামা বাড়ির আবদারটা ঠিক ভাবে করলেই সব পাওয়া যায় আপু। ধন্যবাদ আপনাকে।
শুন্য শুন্যালয়
আমি ওনার স্ট্যাটাস দেখেছিলাম, এবং অবাকও হয়েছি খুব। এতদিন জংগীরা কেন জংগী হচ্ছে, কিসের অভাব কিংবা এদের ভালোবাসায় ভরিয়ে রাখুন এইসব ন্যাকামী কথাবার্তা শুনিনি, জংগীদের চেহারা মুবারক দেখে সবাই পালটি খাইছে। অবাক হই এইসব কুরুচির মানুষদের ভেতর দেখলে। উনিতো এরপর নিজেরে সেভ করতে ফারাজ তোমাকে ভালোবাসি এই টাইপ স্ট্যাটাসও দিছিলেন। ক্রাশ আর ভালোবাসা ছাড়া কী আর লাইক সেলিব্রেটি হওয়া যায়!!
আচ্ছা আচ্ছা, আপনি দেখি মামা বাড়ির আবদারটা বেশ ভালোই করতে পারেন, চাহিবামাত্র সব হাতের লাগালে, সজুস হার্বাল পর্যন্ত 🙂 আমার কিছু লাগলে এরপর আপনার কাছেই ধর্না দিতে হবে দেখছি 🙂
ব্লগার সজীব
আজ ফেইসবুকে দেখলাম আর এক কাহিনী। ছাত্রলীগের এক নেত্রী রিতিকা রাহমান যে ষ্টাটাস দিয়েছে, তাতে বুঝা যায় যে এর ভবিষ্যৎ সন্তানকে কতটা উগ্র মুসলিম বানাবে সে। এই লেখা লিখে সে একটুও অনুতপ্ত নয়। লিংকে গিয়ে তার স্ট্যাটাসটা পড়লেই বুঝা যাবে যে কতটা সংকীর্ণ ধর্মীয় চিন্তায় সে আচ্ছন্ন। http://www.eibela.com/article/-%E0%A6%B6%E2%80%8C%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%95%E0%A7%83%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%A3%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%9C%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%AE%E0%A7%80-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A7%87-%E0%A6%95%E0%A6%9F%E0%A7%81%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BF-%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A7%9F-%E0%A6%9B%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%B2%E0%A7%80%E0%A6%97-%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80-%E0%A6%AC%E0%A6%B9%E0%A6%BF%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%95%E0%A7%83%E0%A6%A4
এটি সত্য বলেছেন যে ক্রাশ আর ভালবাসা ব্যতীত এরা সেলিব্রিটি হতে পারেননা। আপনার কি লাগপে তা একবার বলেই দেখুননা 🙂
ইলিয়াস মাসুদ
আচ্ছা পোষ্টে ক্রাশ খাইলে কি এই ধুঁতারা পাতাই কাজ দেবে? আমি ছিন্তা করছি এই পোষ্ট দেখে আবার আপুরা ক্রাশ না খায়,
আজ থেকেই শুরু করে দেন পোষ্টের ক্রাশ খাওয়ার মলম বাইনাইতে………।
আচ্ছা এসব আইডিয়া গুলান কেমতে পাওয়া যায় ?
ব্লগার সজীব
আপুরা কখনোই ক্রাশ খাবেন না, ক্রাশ খাবেন আপ্পিরা। আপ্পিরা খুব ঢঙ্গী হন, আপুরা হন না। এমন আইডিয়া সজুর মাথাতেই থাকে। সজু বিশ্বে এক পিচই। ধন্যবাদ ভাইয়া।
শাওন এরিক
ডিজুসের পর আপ্পিদের মন মাতাতে আবার এলো সজুস!! 😀
ব্লগার সজীব
ডিজুস সজুস !! মন্তব্যে খুবই মজা পেলাম। ধন্যবাদ ভাইয়া।
আবু খায়ের আনিছ
বিএসটিআই অনুমোদন আছে তো? ভেজালের বাজারে কোনটা আসল আর কোনটা নকল বুঝার উপায় নাই কিন্তু।
কত ক্রাশ খাইলো, শেষে বুড়োর দাড়িঁতেই লটকিলো।
ব্লগার সজীব
বিএসটিআই তো সজুস ফার্মার সনদ নিয়ে তার অস্তিত্ব বজায় রাখছে :p
আবু খায়ের আনিছ
:D) :D) :D)
রিমি রুম্মান
আমার চেনা কিছু কিছু আপু আছে যারা ক্রাস খাইসিল। তাঁদের অবশ্যই এই সজুস হারবাল এর সন্ধান দিবো অচিরেই। 🙂