প্রস্তর যুগের ফিচার ফোনটি বেজে উঠল, কালে ভাদ্রে বেজে ওঠা ফোনে অচেনা নম্বর, ধরবো কী ধরবো না ভাবতে ভাবতে ধরেই ফেললাম। বিনয়ে গলে গলে জানাল আমার একটি পার্শ্বেল আছে , এখন পাঠালে আমাকে পাওয়া যাবে কিনা। তথাস্তু জানিয়ে ভাবতে বসলাম, আমি কোথাকার কোন বক্কেশ্বর, আমার জন্য পার্শ্বেল আবার কে পাঠাবে!! ইহধামে এমন বান্ধব কবে কোথায় কখন কিভাবে আবির্ভূত হল? টাস্কিত টাস্কিত অবস্থা কাটতেই চাচ্ছে না। এমন সময় কলিং বেলের শব্দে ধরায় ফিরে এলাম।
পার্শ্বেল নিলাম, প্রেরকের নাম কাকাতুয়া!!স্থান গ্রহান্তর, একটি ফোন নম্বর আছে, তা মনুষ্য প্রজাতির বলে মনে হচ্ছে না। অমূল্য পিতৃদত্ত প্রাণের মায়া ত্যাগ না করে ভয়ে ভয়ে প্যাকেটটি খুলে অবাক হয়ে দেখলাম, তিনটি তিন রং এর কলম ও দু’টি প্যাড!! হাসব না কাঁদবো ঠিক বুঝছি না। প্লিজ লাগে আপনারা আমার হয়ে একটু হেসে দিন বা কাঁদুন, নিদেনপক্ষে ভাণ তো করুন। সদয় অবগতির জন্য জানাচ্ছি–কাগজ কলমে না লিখতে লিখতে এখন কিছু লিখলে আমি নিজেই পড়তে পারি না। হস্তাক্ষর সুন্দর হইলেই পরীক্ষায় অধিক নম্বর দূরে থাকুক ফেল নিশ্চিত, কারণ কী লিখেছি কেউ ই পড়তে পারবে না। দেখ শতবার সিস্টেমে ফের চালু হোল, আপনাদের দোয়া প্রার্থনা পূর্বক।
এ যাত্রা আমাকে রক্ষা করুন, আপনারাও রক্ষা পান এই রাতের গভীরে।
১১৫টি মন্তব্য
নীতেশ বড়ুয়া
অর্ণবের একটি গানের লাইন হচ্ছে “…লাল না হয়ে নীল হলো কেন”, ‘কাকাতুয়া মনে হয় এর সূরাহা করতে আপনাকে নিয়গ দিয়েছেন এমনত্রো রঙের কলম পাঠিয়ে আর তদন্তের স্বার্থে সকল কেন এর সূত্র লিখে রাখতেই সাথে দিয়েছেন খাতা। উনি নিশ্চিত জানেন আপনি সূরাহা করে লিখে ফেললেও কেউই এর মর্মোদ্ধ্বার করতে পারবে না :p
ছাইরাছ হেলাল
কোন কিনারা করতে পারিনি বলেই আপনাদের এখানে পেশ করলাম।
আপনি অবশ্য ঠিকই ধরেছেন, তবে আমি যে কী লিখেছি তা তো নিজেই বুঝতে পারি না।
নীতেশ বড়ুয়া
সমেস্যা নাই। অন্তে ‘লাল না হয়ে নীল হলো কেন” ঠিকই জানা যাবে। এখানে বুঝতে পারাটা আবশ্যক নয়, আবশ্যক হচ্ছে লাল আর নীলের সাথে কাল এলো কেন!
আমি জানি, গোয়েন্দা হিসেবে আপনি সফল হবেনই হবেন… :p
অরুনি মায়া
আসলেই আপনার শকুনি চোখ নীতেশ। বাপরে কত্ত কিছু খেয়াল করে 😮
নীতেশ বড়ুয়া
:D) :D) :D)
জিসান শা ইকরাম
কিন্তু প্রশ্ন হইলো কে পাঠালো এমন গিফট?
ঝাতি জানতে চায় 😀
লেখক মানুষ আপনি
লেখার সরঞ্জাম পাঠিয়ে বুঝিয়েছে – লেখা চলিবেক 🙂
ছাইরাছ হেলাল
আমিও জাতির সাথে একই ভাবে জানতে চাই কে এটি পাঠালো!!
নুতন করে আবার হাত ঘুরিয়ে লেখা শিখতে হবে।
জিসান শা ইকরাম
এই রহস্য উদ্ধার করতেই হপে
ভাবছি কত সদস্যের তদন্ত টীম গঠন করা যায় রহস্য উদ্ধারের জন্য
কে হবে তদন্ত টিমের প্রধান?
ছাইরাছ হেলাল
অবশ্যই রহস্য উদ্ধার করতেই হপে।
সেটাই ব্যাপার কে কে সে? টিম প্রধান
অরুনি মায়া
থাক আর কাকাতুয়ার খোঁজ করে কাজ নেই ভাইয়া। জানেনই তো কাকাতুয়া দের কত্ত বায়না। এটা দাও সেটা দাও। তারপর আপনার মানি ব্যাগ ফাঁকা।
ওই যে ছড়া টার কথা মনে পড়ে?
লাল ঝুটি কাকাতুয়া ধরেছে যে বায়না
চাই তার লাল ফিতে চিরুনি আর আয়না,,,,, 🙂
ছাইরাছ হেলাল
লাল ফিতে,চিরুনি আর আয়নায় কোথাও কিছুই
ফাঁকা হওয়া সম্ভব না।
অরুনি মায়া
বুঝেছি ভাণ্ডার অফুরন্ত 🙂
ছাইরাছ হেলাল
আপনি অন্তত তেমন ই ভাবতে পারেন।
নীলাঞ্জনা নীলা
নানা তদন্ত টিম লাগবে না। আমি-ই বলে দিচ্ছি। গিফটটা আমি পাঠিয়েছি। কতো ডলার যে গেলো। শুনেছিলাম কবিভাইয়ের হাতের লেখা খুবই মচতকার। অবশ্য মাহজাবিন, রাত্রি, চিত্রাঙ্গদা, হেলেন, পাখী ওদেরকে বলে রেখেছি কবিভাইয়ের সেক্রেটারি পদের জন্যে রাজি হলে নানাকে ফোন দিতে। কিন্তু ওরা কেউ রাজি না। বললো চুল আর দাঁত হারাতে চায় না 😀 :D) :D) :D) :D)
ছাইরাছ হেলাল
রোজ পাঠালে মন্দ হয় না, প্লিগ লাগে, নিয়ম করে নিয়মিত পাঠান। ডলার সে তো গৌড়ী সেনের!!
হাতের লেহা সত্যিই মচৎকার, আমি নিজেই বুঝতে পারি না।
ইয়ে মানে ওরা যখন রাজি হচ্ছে না, তখন সামান্য অনুগ্রহ (অঢেল থেকে) কি পেতে পার না!!
নীলাঞ্জনা নীলা
গৌরী সেনটা বুঝি আপনার কাছে গেছে? তবে ইহা ঠিক আমার হাতের অতিব সৌন্দর্য।
রোজ পাঠাবো? কেমন? ধূপ-ধুনোসহ। ঠিক আছে তো কবিভাই? 😀 :D)
ছাইরাছ হেলাল
আপনার হাতের কাজ তো সব সময় ই দেখছি।
পাঠান যেমন মন চায়, ধুপ-ধুনা পাওয়া ও খুব সহজ নয়।
নীলাঞ্জনা নীলা
সব সময় দেখছেন মানে? ঘটনা কি হে ভাই?
জ্ঞানী মানুষ আপনি ধূপ-ধুনা তো অবশ্যই আপনার প্রাপ্য। 😀
ছাইরাছ হেলাল
অপেক্ষা অবশ্যই।
নীলাঞ্জনা নীলা
অপেক্ষায় কি পাইলেন? ধুনা পাঠানোয় অনেক খরচ কবি ভাই। প্লেনের টিকেট লাগবে। যাক কয়েক বছর অপেক্ষা করুন। নির্দিষ্ট সময় জানাইতে পারিলাম না বলিয়া দুঃখিত। 😀
অরুনি মায়া
হা হা হা হা প্রযুক্তি আপনার এই করুণ হাল করে ফেলেছে। লেখার ১৪ টা বাজিয়ে দিয়েছে। কাকাতুয়া কিন্তু সুন্দর গান গাইতে জানে। ওই অদ্ভুত ফোন নম্বরে একটা কল দিয়ে দেখলেই পারেন,, ,
মনে হচ্ছে কোন শুভাকাঙ্ক্ষীর শুভেচ্ছা বার্তা 🙂
ছাইরাছ হেলাল
ফোন দিয়েছি, এ নম্বরের নাকি অস্তিত্ব নেই।
কী করি বলুন!
অরুনি মায়া
তাহলে চিঠি দিয়ে দেখতে পারেন। তাতেও কাজ না হলে টেলেপ্যাথির সাহায্য নিতে পারেন 🙂
ছাইরাছ হেলাল
চিঠি লিখলে তার সাথে অনুবাদক পাঠাতে হবে অবশ্যই অবশ্যই।
তবে টেলিপ্যাথির দায়িত্বটি আপনাকে দিতে চাই।
একটু সদয় হন।
অরুনি মায়া
উফফফ টেলেপ্যাথির প্রাকটিস অনেক কষ্টের। আগে করেছি কিন্তু এখন ধৈর্য্য ও মনোযোগ দুটোই কমে গেছে।
ছাইরাছ হেলাল
কষ্ট হলেও চর্চা কিন্তু খারাপ না।
লীলাবতী
প্রেরকের নাম কাকাতুয়া!!স্থান গ্রহান্তর!! তাহলে এটি মেহেজাবিন পাঠিয়েছে :p জন্মদিনের উপহার নাকি ভাইয়া?
নীতেশ বড়ুয়া
ইসসসসসসস… হেলাল ভাইয়া না এত্তোগুলা রোদ… :p
ছাইরাছ হেলাল
মেহজাবিন পাঠালে ডাকাতের মত নিজে নিয়ে আসত,
তাকে খুব ভয় পাই।
লীলাবতী
তাহলে আরো কত্ত নাম আছে 🙂 ধুর ছাই একটা নামও মনে আসছে না। নাম নিয়ে আসি আপনার লেখা হতে :p
ছাইরাছ হেলাল
মনে করে জানিয়েন কিন্তু।
লীলাবতী
ভাইয়া আমার হাতের লেখা সুন্দর।আপনার লিখতে কষ্ট হলে একটি কলম আর নোট বুক আমি নিয়ে আপনাকে কষ্ট হতে উদ্ধার করতে রাজি আছি।শত হলেও আপনি সোনেলার একজন ব্লগার 😀
অরুনি মায়া
আজ আমি বুঝলাম লীলামনি তুমিই হলে প্রকৃত বন্ধু। :p
লীলাবতী
আমার চেয়ে প্রকৃত বন্ধু কে আছে? :p ভাইয়ার কষ্ট হবে আর আমি তা তাকিয়ে তাকিয়ে দেখবো? 😀
ছাইরাছ হেলাল
ইস, আগে বুঝলেই ভাল হতো।
ছাইরাছ হেলাল
আপনাকেই দিতে হবে, আপনিই আমার কষ্ট বুঝলেন।
অরুনি মায়া
চতুর শিঁয়াল অবশেষে বলিল নাহ আঙুর ফল টক,,,, :p
ছাইরাছ হেলাল
হাহা
লীলাবতী
ধন্যবাদ ধন্যবাদ ভাইয়া।আপনি এত ভালো কেনো?আগে বুঝলে কলম দুইটা চাইতাম :p
অরুনি মায়া
লীলা, তাজ, নীতেশ আর সজিব এই চারজন দুষ্টুমির একশেষ। সোনেলার সুখ,,,,,, 🙂 (3
ছাইরাছ হেলাল
একদম সঠিক পর্যবেক্ষন।
নীলাঞ্জনা নীলা
এদের সাথে জম্পেশ আড্ডা দিতে ইচ্ছে করে। ভাবছি সোনেলার আনন্দ মেলার আসরে আসবো ফেব্রুয়ারিতে হলে। 😀
নীতেশ বড়ুয়া
আমি কি?????? :@
শুন্য শুন্যালয়
আমি নাই এর মধ্যে? গরররররররররর :@ :@ :@
ব্লগার সজীব
মায়াপু আপনি এত ভালো কেনো? -{@ (3
ছাইরাছ হেলাল
আড্ডা চাই।
ফেব্রুয়ারি বা মার্চ হোক না তা।
নীতেশ বড়ুয়া
^:^
অরুনি মায়া
তুম কেন থাকবা শুন্যাপু। তুমি তো ওদের গুরু। যত দুষ্টুমি বুদ্ধি আগে তুমিই উতপাদন কর তারপর ওদের মাথায় বণ্টন কর। তাই গুরুর নাম সাগরেদ দের মাঝে নিলাম না আর। :p
শুন্য শুন্যালয়
ইশ তুমি এইটা আরেকটা জোরে জোরে বলতো মায়াপু, কেউ তো শুনতেই পাচ্ছেনা।
ছাইরাছ হেলাল
ভাইয়েরা শুনছি শুনে রাখলাম।
ব্লগার সজীব
ভাইয়া লীলাদিকে নীল কলমটা দিবেন না ওটা কিন্তু আমার।কেউ যেন ভুলেও নীল কলমের দিকে না তাকায়। তাহলে খবর করে দেবো -:-
ছাইরাছ হেলাল
মাত্র সাবালক হলেন, এখনই নীল চাই?
আপনি চাইলে আর কারো কোন চান্স নেই।
মেহেরী তাজ
আমার লেখাও সুন্দর আপু। তাহলে কি আমিও একটা কলম আর একটা নোট বুক পাবো???
ছাইরাছ হেলাল
আপনি আরও বেশি কিছু পেতেই পারেন।
যা দারুণ সব লেখা দিচ্ছেন।
ছাইরাছ হেলাল
আপনি চাইলে তিনটাই দিয়ে দেবো!!
নীলাঞ্জনা নীলা
কবিভাই এসব কি কথা!!! :@
গিফটটা দিলাম আমি, আর আপনি কিনা লীলাদিকে দিয়ে দিচ্ছেন? ;(
শুন্য শুন্যালয়
নীলাঞ্জনা, যাও তোমার সাথে আমার প্রেম শেষ। ব্রেকআপ। আমার জন্মদিনের আর মাত্র ৯ মাস বাঁকি আছে। আমার গিফট চাই-ই চাই। :@
নীলাঞ্জনা নীলা
শুন্য আপুউউউউউউউউউউউউউ আমার প্রেম ভাগ্য খুবই খারাপ।
“যেওনা সাথী ও ও ও ও…
চলেছো একেলা কোথায়
পথ খুঁজে পাবেনা গো
শুধু একা।” লাভ ইয়্যু -{@ (3
শুন্য শুন্যালয়
আমার কাংখের কলসী, ভাইঙ্গা গেছে, লাগবে না আর জোড়া।
………
একা একা এই বেশ থাকা।
উপহার দাও, ভেবে দেখছি। ( ভাব ধরার ইমো )
লাভ ইউ নীলাঞ্জনা, খুব বেশি। (3
নীলাঞ্জনা নীলা
নীলাঞ্জনার অবস্থা খারাপ। ঘুম আর ঘুম। আই জাষ্ট রাইট(কলড) টু সে আই লাভ ইয়্যু। বাংরেজী ভাষাটা না থাকিলে আমার পুত্র আজ বাংলা ভাষা খাইয়া হজম করিয়া ফেলিতো আপু। :p :D)
ছাইরাছ হেলাল
উরি বাসসস, চলছে চলবে।
ছাইরাছ হেলাল
আপনি ই বলুন!! কেউ চাইলে ‘না’ কী করে বলি!!
নীলাঞ্জনা নীলা
ওরে বাবা আপনি দেখছি দাতা হাতেম তাই! বেশ ভালো। তা দেয়ার তালিকায় কি কি আছে শুনি! ;? 😀
ছাইরাছ হেলাল
দেখুন দরাজ দিলে কৃপণতার কিছু নেই।
সাহস করুণ, এগিয়ে চলুন।
ব্লগার সজীব
ভাইয়া লীলাদিকে ২ টা দিন প্লিজ, আমি নীল কলম নেবো 🙂
ছাইরাছ হেলাল
আপনাকে দেয়া হবে, তবে সাবধানে চালাবেন যেন!!
শুন্য শুন্যালয়
হায় মোর ফাঁডা কফাল, আইজ পর্যন্ত কেউ আমারে কিছু পাডাইলোনা ;( মোর ঠিহানা খান কি এহন সোনেলার ব্যানারে টাংগাই দিমু? 🙁
ছাইরাছ হেলাল
আপনার কপাল ফাডা তা বোঝার উপায় কী?
আপনার জন্মদিনে যে ভাবে সবাই ঝাঁপ দিল তাতে কী না কী পেয়েছেন কে জানে!!
আমাদের তো কিছুই জানালেন না।
আমরা কিন্তু পাওয়া মাত্র ছবি শুদ্ধ সবাইকে দেখিয়ে ছেড়েছি।
এভাবেই কিন্তু ভাগাভাগি করতে হয়।
শুন্য শুন্যালয়
ইয়ে, আমার মনেহয় এখন চুপ করে থাকাই বাঞ্ছনীয়। ভাগাভাগি সবকিছুতে করতে রাজি না ভাউ, হয়ও না। তবে আপনি দয়ালু, সব কেমন দিয়ে দিলেন। কলম তো সব গেলো, আমি এবার ডায়েরিতে হাত দিব কিনা ভাবতেছি। ;?
ছাইরাছ হেলাল
শুধু ডায়েরি কেন!! আরও কত কিছুই আছে, কত লেখালেখি আছে
আপনি নিন না যে লাগে।
তবে ঐ যে ইট্টু ল্যাহা-লোহা দেওন লাগব আর কি!!
শুন্য শুন্যালয়
বয়সখানা একটু কইলে হইতোনা ভাউ? একটু লিখে রাখতাম। অতঃপর আমিও দুই নয়নে পথের পানে অপেক্ষা করিতাম কবে আসিবেক সেই সে স্বর্ন বছর, কবে বেজে উঠিবে প্রস্তর যুগের সেই ফিচার ফোন।
ছাইরাছ হেলাল
ভাইয়া, বয়স খানা তো শক্ত সামর্থ্য পঁচিশ এ ই আঁটকে আছে।
তা কাব্জহাপ দেখে বুঝতে পারছেন না বুঝি!
বাজবে বাজবে ফিচার ফোন না হলেও অন্য নানাবিধ ফোন একদিন ঠিকই বাজবে।
ইট্টু অপেক্ষা মাত্র।
শুন্য শুন্যালয়
ও ২৫? তাহলে আমার অন্নন্নন্নন্নন্ননেক অপেক্ষা করতে হবে।
ছাইরাছ হেলাল
ইস, কেন যে বাও তেও হলেন!!
ব্লগার সজীব
কাগজ কলমে আজকাল কেউ লেখে নাকি?আপনার সাহস তো ভালোই,দেখো শতবার সিস্টেম চালু করে আবার লিখতে চাচ্ছেন।
আমাকে কেউ কোনদিন এমন ভাবে গিফটু দেয়নি 🙁
ছাইরাছ হেলাল
আপনি গিফট পেতে শুরু করলে কাগজ কলম না, স্লেট-পেনসিল নিয়ে
হাঁটু মুড়ে মাটিতে বসে পড়বেন দিগ্বিদিক হারিয়ে,
তাই সাবধান।
মেহেরী তাজ
ভাইয়া ঠিকানা বলেন আমি একটা স্কেল,কাঠ পেন্সিল, আর রাবার পাঠাবো। প্র্যাকটিস যেনো ঠিক মত হয়। :p
তবে এই কলম আর খাতা কে পাঠাইলো তাহা জানিতে চাই। 🙂
ছাইরাছ হেলাল
ভাইয়া, আমিও জানতে চাই? কে সে কে ?
আমার যে আরও আরও কত কি চাই তা বলা ঠিক হবে না ব্লগসম্মুখে।
আর আপনাকে কষ্ট করে পাঠাতে হবে না, আমি নিজে গিয়েই না হয় নিয়ে আসব!!
দেখবেন! আবার যেন হাওয়া হয়ে না যান।
মেহেরী তাজ
না না না ভাইয়া ভাবছেন না কি আমি হাওয় হয়ে গেছি?
একটু ব্যস্ত ভাইয়া। আপনি যখন নিজেই আসবেন তখন তো ভালোই। আমি কিন্তু কিনে রাখলাম হ্যা।
🙂
ছাইরাছ হেলাল
এলেই দেখা যাবে কী কী কিনে রাখলেন।
মেহেরী তাজ
আচ্ছা দেখবেন…. :p
লাঠজ,বন্দুক, গুলতি….
ছাইরাছ হেলাল
তাতেই চলবে।
অরুনি মায়া
আমি একটু ঘুমিয়ে পড়েছিলাম আর সবাই মিলে পার্টি করে ফেলল মজা করে। কেউ একটু আমায় ডেকে দিলনা। গিফট গুলোও ভাগাভাগি করে নিয়ে গেল আমার জন্য কিচ্ছু রাখলনা। 🙁
আমি নাহয়য় তখন কলম চাইনি তাই বলে কি আপনি নিজ থেকে একটা কলম আমায় দিতে পারতেন না।
ঠিক আছে আজ থেকে আমার লেখা বন্ধ। কলম না থাকলে লিখব কি দিয়ে। আঙ্গুল কেটে লিখব নাকি ;(
ছাইরাছ হেলাল
আরে,ভুলেও কাটাকুটির লাইনে যাবেন্না, ও বড়ই যন্ত্রণার।
আপনার জন্য এক কুটি কলম বরাদ্দ থাক্ল, মন খুলে লিখুন।
রোমিও কাহিনী কিন্তু পাওন আছে।
অরুনি মায়া
আমারও যে সাধ জাগে জুলিয়েট কাহীনি জানিবার 🙂
ছাইরাছ হেলাল
আপনি আগে শুরু করে দিন, তারপর দেখতে থাকুন কী হয়!!
অরুনি মায়া
লজ্জা লাগছে তাই লিখতে গিয়েও থেমে যাচ্ছি বারবার। 🙂
ছাইরাছ হেলাল
‘আমরা তো আমরা’
আবু খায়ের আনিছ
পরিক্ষার খাতায় বাধ্য হয়েই লিখতে হয় নয়ত খাতায় লিখা ছেড়ে দিয়েছি বছর দুয়েক হল। আগে প্রতিদিন ডায়রী লিখলেও এখন আর এক অক্ষরও লিখা হয় না। অনেকটা অভিমান করেই লিখা ছেড়ে দিয়েছি। মানুষের কত কিছু চুরি,ডাকাতি,ছিনতাই হয়, কত রকমের প্রতারণা হয় কিন্তু আমার সাথে এটা কি হল, আমার ডায়রী নিয়ে প্রতারণা করে একজন মেরে দিয়েছে। সেই থেকে ডায়রী ক্রয় করি, কিন্তু লিখি না। অনেকগুলো জড়ো হয়ে গেছে, ইদানিং উপহার দেওয়ার মত মানুষও নাই। ভাইয়ার ঠিকানাটা থাকলে দুয়েকটা পাঠানো যেত কাকাতুয়া নামেই নয়ত অন্য কোন নামে।
ছাইরাছ হেলাল
জমিয়ে রাখুন যত্ন করে, একদিন এসে নিয়ে যাব।
তবে বলা যায় না, দেয়ার মত মানুষ ও পেয়ে যেতে পারেন, তখন কাজে লাগে যাবে।
যাদের পরীক্ষা দিতে হয় না, তাদের অবস্থা আরও করুণ।
সিকদার
আপনার লেখার ফাউন্ডেশন দেখেই মনে হয় পাঠইয়েছে । চর্চার মাধ্যমে হাতের লেখা সুন্দর করার জন্য । 😀
ছাইরাছ হেলাল
তাই তো মনে হচ্ছে এখন।
ধন্যবাদ।
মোঃ মজিবর রহমান
এই কলম আর প্যাডে লেখা
সুন্দরি বানান নইল সব রিটার্ন তিকেট।
ছাইরাছ হেলাল
সব ই সুন্দুরি করার চেষ্টা করা হইবে।
মোঃ মজিবর রহমান
পাঠান হাতের লেখা দেখে
ব্লগটিম টাকা দেবে।!!!
\|/
এই আনন্দে না চ ব ।
ছাইরাছ হেলাল
মনে রইল ভাই।
মেহেদী হাসান
খামের উপর প্রেরকের নাম-ধাম, ঠিকানা লেখা আছে না? হাতের লেখা দেখেন। স্পষ্ট আর সুন্দর হাতের লেখা হলে প্রেরক নারী হবার সম্ভাবনা বেশি। 😀
অন্যথায়,
আমরা জানি, প্রেরকের নাম কাকাতুয়া।
সুতরাং,
কাকা+তুয়া = বুড়ো কাকা (ইন্দোনেশিয়ান ভাষায় তুয়া = বুড়ো) —- ১
কাকা+তুয়া = তোমার কাকা (ইতালিয়ান ভাষায় তুয়া = তোমার) —- ২
১ নং ও ২ নং সমীকরন বিশ্লেষন করে পাই, উপহার আপনার কাকা পাঠিয়েছেন (y)
(Solved)
ছাইরাছ হেলাল
বাহ্, বেশ সুন্দর করেই সল্ভ করার চেষ্টা করেছেন।
এবং ধন্যবাদ আমার লেখায় এই প্রথ মন্তব্য করেছেন বলে।
মেহেদী হাসান
😀
স্বপ্ন
প্রথমেই জন্মদিনের শভেচ্ছা নিন ভাইয়া -{@ -{@
প্রেরকের নাম কি পাওয়া গেলো ভাইয়া? উপহার পাঠালে আজকাল সবাই নিজের নাম জাহির করার চেষ্টা করে।অথচ এখানে জানালেনই না কে দিলেন উপহার? অবাক হলাম খুব।
ছাইরাছ হেলাল
আমিও অবাক,
কত কিছু চাওয়ার ছিল!!
ঐ যেমন পেলে আরও চায়, তেমন ই।
অরুনি মায়া
পাঁচ দিন পার হয়ে গেল কাকাতুয়ার কোন খোঁজ পেলেন কি????
নাকি আরেকটি রহস্য গল্পের জন্ম হয়ে গেল অবশেষে,,,,,,,,
ছাইরাছ হেলাল
না, ভাই, আপনি ছাড়া এ দুন্নাইতে আর কেউ কোন সাহায্য দূরে থাকুক
জিগাইলো ও না।
নূতন কোন গপ্পো ও পাই নাই।
অরুনি মায়া
এই দু:খ আর কই রাখবেন বলেন। এই গল্প টি আমারই লিখতে ইচ্ছে করছে। কিন্তু আপনার গল্প তাই আর হলনা আমার আর লেখা 🙂
ছাইরাছ হেলাল
আপনি শুরু করে দিন,
ভাবনার নেই কোন বেলা।
অরুনি মায়া
জন্মদিন আপনার, গিফট আপনার, কাকাতুয়া আপনার, কাহীনি আপনার গল্প যদি আমি লিখি তাহলে সবাই বলবে ওরে অরুনি মায়া কত্ত বড় চোর হেলাল ভাইয়ের আইডিয়া চুরি করে। এখন আপনি যদি সাক্ষি দিতে রাজি হন যে আমি চুন্নি নই তাইলে সাহস করে লিখে ফেলবানে ,,,,,,
ছাইরাছ হেলাল
আপনি চুন্নি হতেই পরেন না, সারা দুইন্না সাক্ষী দিলেও হবে না,
আপনি দিয়ে দিন লেখাটি।
অরুনি মায়া
বলেতো দিলাম লিখব। কিন্তু ওই মায়াবতী ছাড়া আর কোন গল্পই আমি লিখিনি। আল্লাহ্ রক্ষা কর না জানি কিসব লিখে ফেলি,,,,
ছাইরাছ হেলাল
ব্যাপার না, শুরু করে দিন,
আমরা তো পাশেই রইলাম।
অরুনি মায়া
নেক্সট জন্মদিন এ কিন্তু আর কাকাতুয়া সেজে আসবনা | আসব নতুন কোন বেশে মুঠো ভর্তি শব্দ নিয়ে ,,,
ছাইরাছ হেলাল
এত দিন অপেক্ষার ই বা কী প্রয়োজন!!
নূতন বেশে মুঠো ভর্তি শুধু শব্দ কেন কিছু মিষ্টান্ন নিয়ে এলে আরও ভাল হয়।
সাথে ফুল ফল হলে কথাই নাই।
অরুনি মায়া
এত কিছু আনব কি করে আমি যে অতি ক্ষুদ্র 🙁
ছাইরাছ হেলাল
আপনি ক্ষুদ্র না বৃহৎ সেটি কথা নয়,
অল্প কোন কিছু দিয়ে তো মন ভরানো যাবে না। ঠিক ও না।
শব্দ সংগ্রহে নেমে পরুণ।
অরুনি মায়া
একে তো নাম দিয়েছেন কথা বলা পাখি , তার উপর আরও বেশি বললে না জানি বাচাল বলে ফেলেন | না বাবা মুঠো ভরা শব্দই ঠিক আছে,,,
ছাইরাছ হেলাল
শব্দ সম্বলে জোড় কদমে এগিয়ে চলুন।
আমরা আছি সাথে-পাশে।