কে কখন কি ভাবে এই বিষাক্ত বিষ ধুমপানে আসক্ত হয়েছে তা বলতে না পারলেও আমার মনে হয় এমনি এমনি বন্ধুদের দেখা দেখিতেই হয়ে যায় আসক্ত।অনেকটা সঙ্গ দোষে অনেকটা সমাজ রক্ষার্থে ধীরে ধীরে আসক্তের চরম পর্যায়ে একটা সময় পৌছে যায়।আমি যে বিষয়ের উপর লিখছি আমি নিজেও এই আসক্তের বাহিরে নই, শুধু আমি কেনো হিসাব করলে ডক্টরদের মাঝেও আসক্তের সংখ্যা কম নয় যারা উপদেশ দেন অন্যদের বেলায়।।আমার এক বন্ধু সার্জেন ডক্টর আছেন সে গাজায় এক টান না দিলে সে অপারেশন করতে পারেন না…..তার মতে এক টানেতে যেমন তেমন দুই টানেতে রাজা…আর রাজা না হলে মানে নির্ভয়ের মাইন্ড না থাকলে অপারেশন সাকসেসে যাওয়া মুশকিল হয়।আমার জানা মতে তার এই পর্যন্ত প্রত্যাকটি অপারেসনই খুব ভাল পারফরমেন্সে সে এখনও আছে। তবুও বলব ধুমপান বিষপান।
হিসাব কষলে হয়তো অধুমপায়ী থেকে ধুমপায়ী পুরুষের সংখ্যাই বেশী হবে।রাষ্ট্রে বা সমাজে কোথায় নেই ধুমপান খোর?…রাষ্ট্রীয় মালিকানা প্রায় প্রতিটি কারখানা অফিস আদালত সর্বত্রই ধুমপায়ীদের সংখ্যা তুলনামুলক ভাবে বেশী।সব চেয়ে বেশী দেখা যায় সংস্কৃতি অঙ্গনে “সেখানে ধুমপান আর মাদক ছাড়া যেন প্রতিভার বিকাশ ঘটে না।
যাক যে, যে ভাবেই আসক্ত হন না কেনো মানতে হবে গাজা কিংবা সিগারেট পানে নিজের মৃত্যুকে নিজেই অকালে ডেকে আনা হচ্ছে এর একটিও সুফল দিক নেই তবে যারা পান করেন তারা সাময়িক সুফল পান তাদের ধারনা….
যেমন… -{@ (y) যখনই আপনি কোন একটি বিষয়ে খুব টেনসনে আছেন কিছুতেই আপনি সমাধান কিংবা চিন্তাটি মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলতে পারছেন না আর সেই সময় আপনি যদি স্মুকার হন তাহলে আপনার ধুমপানের নেশা জাগবেই আর তখন যদি কাউকে মারধর করতে হয় তবুও আপনার সিগারেটের একটি টান দিতেই হবে নতুবা আপনার মন মানষিকতা উগ্রতায় ছেয়ে থাকবে সারাক্ষন।
ধুমপানের শুরুর তেমন কোন সজ্ঞা আমার জানা নেই তবে হয়তো………
-{@ (y)বন্ধুদের পাল্লায় পড়ে ছোট বেলার পাট কাঠির বিড়ি টানার ট্রেনিং বড় হয়ে ফিল্টার স্মুকিংয়ে আসক্ত হওয়া।
-{@ (y) কোন প্রেমিকার ছেকায়ও সিগারেট অথবা অন্য সব ধুমপানে আসক্ত হয়।
ধুমপানে শুধু যে নিজেই ক্ষতিগ্রস্হ হবেন তা নয় পরোক্ষ ধুমপানে পরোক্ষ ধুমপানে বিশ্বে প্রায় ৬লক্ষ লোক মারা যায় ।আপনার নব জাত সন্তান,স্ত্রী যারাই আপনার পাশে থাকেন তারাও এমন মরন সংক্রামক জীবানু থেকে রক্ষা পাবেন না।সুতরাং এর ভয়াবহতার কথা বোধ করি আমার চেয়ে আপনি আরো বেশী ভাল জানেন।বিবিসি নিউজে এ সম্পর্কিত একটি প্রতিবেদন “ধুমপান ভয়ংকর”।
ধুম পানের ফলে উল্লেখযোগ্য যে সব রোগ জম্ম নেয় তাদের কিঞ্চিৎ ক্ষতিকর দিক…………. (y)
ক্যান্সার বা কর্কটরোগ:
অনিয়ন্ত্রিত কোষ বিভাজন সংক্রান্ত রোগসমূহের সমষ্টি। এখনও পর্যন্ত এই রোগে মৃত্যুর হার অনেক বেশি। কারণ হচ্ছে প্রাথমিক অবস্থায় ক্যান্সার রোগ সহজে ধরা পরে না, ফলে শেষ পর্যায়ে গিয়ে ভালো কোনও চিকিৎসা দেয়াও সম্ভব হয় না। বাস্তবিক অর্থে এখনও পর্যন্ত ক্যান্সারের চিকিৎসায় পুরোপুরি কার্যকর কোনও ওষুধ আবিষ্কৃত হয় নি। ক্যান্সার সারানোর জন্য বিভিন্ন ধরেনর চিকিৎসা পদ্ধতি প্রয়োগ করা হয়। তবে প্রাথমিক অবস্থায় ধরা পরলে এই রোগ সারানোর সম্ভাবনা বেড়ে যায় অনেকখানি। ২০০ প্রকারেরও বেশি ক্যান্সার রয়েছে। প্রত্যেক ক্যান্সারই আলাদা আলাদা এবং এদের চিকিৎসা পদ্ধতিও আলাদা। এ রোগের জীবানু বেশীর ভাগই আসে ধুমপান থেকে।
চিত্রে দেখা যাক এর কিছু ভয়ংকর ক্ষতিকর দিকগুলো:
সিগারেট তৈরীর ক্যামিক্যালস চিত্রে
ফুসফুস:
মুলত এ রোগ অতিরিক্ত ধুমপান থেকেই হয়ে থাকে।সমূহ হৃৎপিন্ড ও বৃহৎ ধমনীগুলোকে বক্ষগহব্বরের ভেতর চারপাশ হতে জরিয়ে রেখেছে।
বায়ু ফুসফুসে ঢোকে ও বেড়িয়ে যায় তরুনাস্থিময় নল — ব্রংকাই এবং ব্রংকিওল এর মধ্য দিয়ে। এই চিত্রে, ব্রংকিওল দেখানোর জন্য ফুসফুসকে ব্যবচ্ছেদ করা হয়েছে।
যক্ষা:
একজন ব্যক্তির বক্ষের এক্সরেতে দেখা যাচ্ছে যে তার দুটি ফুসফুসেই যক্ষ্মা রয়েছে (সাদা তীর চিহ্নিত এলাকা)। আর কালো তীর চিহ্নিত এলাকায় ক্যাভিটির সৃষ্টি হচ্ছে।
|
|
আইসিডি–১০ | A15.–A19. |
---|---|
আইসিডি–৯ | 010–018 |
ওএমআইএম | 607948 |
রোগ ডাটাবেস | 8515 |
মেডলাইনপ্লাস | 000077 টেমপ্লেট:MedlinePlus2 |
ইঔষধ | med/2324 emerg/618 radio/411 |
মেএসএইচ | D014376 |
ধুমপান ক্রয়-বিক্রয়ে বাংলাদেশের আইন এ রকম বিশ্বের প্রতিটি দেশেই আইন তৈরী করা হয়েছে সিগারেট বিক্রয়ে,বিশ্বের উন্নত দেশগুলোর মাঝে এ আইনের ধারা বাস্তবায়নে একশ ভাগ সফল, প্রতিটি সিগারেটের প্যাকেটের গায়ে ছবি সহ লেখা থাকে ধুমপানের ক্ষতিকর দিকগুলো এবং প্রতি বছর এর বিক্রয় মূল্য বাড়িয়ে দেয় যা আমাদের মতন বাংলাদেশের বেলায় বিক্রয় মুল্য বর্ধিত ছাড়া অন্য আর কোন আইনই বাস্তবায়িত হয় না।সিগারেটকে বিক্রয় বানিজ্যিক স্বার্থে কোটি কোটি টাকার বিজ্ঞাপন দেন তামাক প্রতিষ্টানগুলো।
৩১শে মে তামাক মুক্ত দিবস আবার ঘটা করে পালনও করেন বিশ্ব নেতারা।অথচ ধুমপান বিষপান,ধুমপান পরিহার করুন মুখে মুখে বলেন যারা তারাই আবার প্রায় প্রতিটি প্রতিষ্টানে ধুমপানের জন্য আলাদা রুম বা স্হানের ব্যাবস্হা করেন।
বিস্বের ধুমপায়ী অধুমপায়ী সবার একই কন্ঠ ধুমপান স্বাস্হ্যের জন্য ক্ষতিকর এর উপর সরকারী কর আরো বেশী আরোপ করা হউক যাতে মানুষ ধুমপান ছেড়ে দেন কিংবা ধুমপায়ী সংখ্যা হ্রাস পায় কিন্তু না,সম্মানীত পাঠক বৃন্দ বলুনতো এভাবে কি ধুমপান মুক্ত পৃথিবী হবে,নাকি ধুমপান কেউ ছাড়তে পারবে?অথচ কেউ বলেন না তামাকের উৎপাদন বন্ধ করুন, কেউ বলেন না ধুমপানের সিগারেট উৎপাদন বন্ধ করুন,বিস্বে সিগারেট তামাক জাতীয় উৎপাদিত পণ্য ফ্যাক্টরীগুলোকে ধ্বংস করুন তাহলেইতো সব সমস্যা চুকে যায়,তাই নয় কি?কি প্রয়োজন বিষাক্ত গাছের গোড়াকে বাচিয়ে রেখে গাছের আগা ছাটতে প্রতি নিয়ত কোটি কোটি টাকা অপচয় করা।হয়তো বলতে পারেন এ সেক্টর থেকে বিস্বের প্রতিটি রাষ্ট্রের সরকারের প্রতি বছরে কোটি কোটি টাকা রাজস্ব তহবিলে আয় হচ্ছে…..তাহলে আর ভাব না কেনো,ধুমপান বিষ পান স্লোগানটা বদলিয়ে বলুন
“এক টানেতে যেমন তেমন দুই টানেতে রাজা”।
সহযোগিতায়:উইকিপিয়া&ইন্টারনেট।
৩৭টি মন্তব্য
সঞ্জয় কুমার
ভয় পাইছি । । যদিও এসবের ধারে কাছে যাই না । এখন আরও সচেতন হলাম ।
মা মাটি দেশ
ধন্যবাদ কেউ যদি আমার এই পোষ্টে সামান্য উপকৃত হন আমি ধন্য। -{@ (y)
ছাইরাছ হেলাল
নিজে ধূমপায়ী হয়েও নিজের মধ্যে যে সচেতনতা তৈরী করে ফেলেছেন তা আপনাকে
সহ অন্যদের ও জীবনকে জীবনের কাছে নিয়ে যেতে সাহায্য করবে ।
বেশ খাটুনি দিয়েছে এটি লিখতে যেয়ে , এজন্য অবশ্যই ধন্যবাদ ।
আপনি সহ অন্যরাও এ ব্যাধি থেকে মুক্তি পাক তা কামনা করি ।
মা মাটি দেশ
ধন্যবাদ ভাইয়া আমি প্রায় ধুমপান ছেড়েই দিয়েছি। -{@
ছাইরাছ হেলাল
প্রায় হলে তো হবে না । ছেড়েই দিতে হবে , এবং আপনি তা পারবেন ও ।
মা মাটি দেশ
ধন্যবাদ…এটা এমন একটি নেশা যা হঠাৎ ছাড়া হয়ে উঠে না।দীর্ঘদিনের বদ অভ্যাস কিছুটাতো ভুগতেই হবে তবে ইনসাল্লাহ ছেড়ে দেব বিষপান।
আজিম
খুব কষ্ট করে পোষ্টটা দিয়েছেন, এজন্য অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। অনেক কিছু জানার আছে এ পোষ্ট থেকে আসলে।
ডক্টর সার্জন সম্পর্কে যা বললেন, এ সম্পর্কে কিছু বলতে চাই যেহেতু এই ব্লগে অনেক ডাক্তার/হবু-ডাক্তার আছেন। আপনি লিখেছেন, তিনি নেশা করে এতোদিন যত অপারেশন করেছেন, একটিও অসফল হয়নি। আমিও এরকম ঘটনা শুনেছি, নেশা না করলে হাত কাঁপে ওদের।
আসলে এটা দীর্ঘদিন তাদের নেশা করার ফল। দীর্ঘদিন নেশা করার ফলে ওটার উপরে তারা নির্ভরশীল হয়ে পড়েছেন। এজন্য নেশা না করে অপারেশনে গেলে তাদের হাত কাঁপে এবং অসফল হওয়ার ভয় থাকে তাদের নিজেদের।
যাদের নেশা করার কোন অভ্যাস থাকেনা, তাদের কিন্তু অপারেশন করতে নেশা করতে হয়না। কাজ শিখলে খুব সহজেই তারা অপারেশন করতে পারেন। এটা-ই স্বাভাবিক ৯৯ শতাংশ ডাক্তারের ক্ষেত্রেই। ব্যতিক্রম কিছু থাকবেই। সেটাকে যাতে আজকের ডাক্তাররা স্বাভাবিক বলে গন্য না করেন, এই কামনা করি এবং সেজন্যই এতো কথা লিখলাম। আশা করি বিরক্ত হবেননা কেউ।
ছাইরাছ হেলাল
ভালো ডাক্তারদের আমারা সাধুবাদ দেই-ই ।
মা মাটি দেশ
সোনেলায় সস্মানীত সকল ডাক্তার ভাই বোনদের বলছি প্লিজ কেহ মাইন্ড করবেন না যাহা বাস্তব তাই বলেছি মাত্র তাই বলে সবাইকে নয়। -{@
ধন্যবাদ ভাইয়া মন্তব্যটি রাতে মোবাইলে দেখেছি খুব যুক্তি সই বলেছেন…তবে আমি কিন্তু শুধু ডাক্তার ভাইদের কথা বলিনি বলেছি অন্য ভাইদেরকেও। আমার লেখার মুল উদ্দেশ্য কিন্তু শেষ ভাবে বলে দিয়েছি।আর আমি কিংবা আপনারা কি ভাবে যৌবন বয়সে এ থেকে নিরাপদ থাকবেন যেখানে হাত বাড়ালেই মাদক পাওয়া যায় োন নিয়ম নিতীই যেখানে েই।এই আমি কোন এক কাজে সম্ভবত প্রেসিডেন্ট শাহাবুদ্দিন যখন জরুরী আইন জারি করেন সে দিন যাত্রাবাড়ী/সায়দাবাদের পাশে মিশন পাড়া রেল লাইনের বস্তিতে বিশাল লাইন ধরে কোট টাই অফিসাররা মাদক ক্রয় করছেন আর পাশেই রেভ ঘোড়াঘুড়ি করছেন মনে হয় তারা কিছুই জানেন না…সুতরাং কাকে কি বলব।ধন্যবাদ আপনার সুন্দর কমেন্টসের জন্য।
লীলাবতী
এই পোষ্ট যিনি পড়বেন, তিনি ধুমপান আর করবেননা বলে আমার ধারনা। আপনাকে ধন্যবাদ এমন একটি পোষ্ট দেয়ার জন্য । -{@
মা মাটি দেশ
ধন্যবাদ আপনাকেও আপু -{@ (y)
পুষ্পবতী
খুব গুরত্বপূর্ণ একটি পোস্ট।ধুমপান বিষ পান সবার উচিত পরিহার করা।ধন্যবাদ ভাইয়া।
মা মাটি দেশ
ধুমপান বিষপান সবাই বলে আবার এ গুলো প্রডাক্টে আমরাই যাই….। -{@
মিথুন
তহ্যবহুল সুন্দর একটি পোস্ট। প্রিয়জনদের কথা ভেবে হলেও সবার সিগারেট ছেড়ে দেয়া উচিত।
মা মাটি দেশ
অবশ্যই আমরা চেষ্টা যেন করি -{@ (y)
নির্বাসিত নীল
পড়ে অনেক কিছু জানলাম। যদিও এ ব্যাপারে আগে থেকেই আমি সচেতন ছিলাম। আপনার পোষ্ট পড়ে এখন থেকে আরো বেশী সচেতন হব। কষ্ট করে লেখার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
মা মাটি দেশ
ধন্যবাদ এবং শুভেচ্ছা আমার পোষ্টে প্রথম মন্তব্য করায়।
বনলতা সেন
নিজে বিষ পান করে অন্যদের এর অপকারিতা বোঝাবেন তা একটু কেমন যেন হয়ে গেল না ?
এমন ও হতে পারে ধূমপানের উপকারিতার বিষয় জেনে গেছেন ।
কোন কোন দেশে আবার মারিজুয়ানা বিক্রি ও ব্যবহারের উপর নিষেধাজ্ঞা শিথিল করা হচ্ছে ।
সচেতন করার সুন্দর প্রয়াসের জন্য অবশ্যই ধন্যবাদ ।
মা মাটি দেশ
ধন্যবাদ আপু নিজে যেহেতু জরিত তাই এর কফলটা জানি তাই নিজেকে এ থেকে বিরত রাখার চেষ্টায় আছি এবং অন্যদের সম্পৃক্ত না হওয়ার জন্যই এই পোষ্ট তবে আমার পোষ্টের নাম করন নিয়ে এর ব্যখ্যায় প্রশ্ন কেহ বললেন না এটাই আফসোস। -{@ (y)
বনলতা সেন
প্রশ্ন ইচ্ছে করেই করিনি । আপনার লেখার সাথে শিরোনামটির সাযুজ্য পাওয়া যায় না ।
গাঁজাখোরদের বেলায় এ কথাটি বলা হয়ে থাকে ।
আপনি চাইলে আলাদা করে সে বিষয় নিয়ে লিখতে পারেন । সেখানে না হয় মন্তব্য করব ।
মা মাটি দেশ
আমি যা বলতে চাইছিলাম তা হয়তো আপনাকে বুঝাতে পারিনি এটা আমার ব্যার্থতা আমার কথার মূল কথা হলো আমরা সবাই ধুমপান ছেড়ে দিতে বলি বা বলছি কিন্তু কেউ কিন্তু বলছি না এর উৎপাদন বন্ধ করতে।বাস এই টুকুই।ধন্যবাদ আপু।অন্য মাইন্ডে যাবেন না প্লিজ। -{@
আগুন রঙের শিমুল
মাইনাস 😀
এম্নেই দিনে তিনটার বেশী খাইতে মানা তার উপ্রে এই পোসট দেখলে বিড়ি খাওয়া বন্ধই কইরা দিব 🙁
মা মাটি দেশ
ধন্যবাদ ভাইয়া ছেড়েই দিন।
সীমান্ত উন্মাদ
এই গুলা দেখলে মাঝে মাঝে মনে হয় না টানি, কিন্তু নেশা চাপলে সব ভুলে যাই। :p
মা মাটি দেশ
ঠিক তাই তবে ছেড়ে দেয়াই ভাল।ধন্যবাদ আপনাকে। -{@
জিসান শা ইকরাম
খুব কষ্ট করে এমন পোষ্ট লেখার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।
জনগুরুত্বপূর্ণ বিবেচনায় লেখাটি স্টিকি করা হলে ভালো হয় 🙂
মা মাটি দেশ
ধন্যবাদ আপনাকে এবং ধন্যবাদ সোনেলার বন্ধুদের যারা কষ্ট করে পড়েছেন। -{@ -{@
মশাই
খাইছে রে পড়েই তো ভয় পেয়েছি কিন্তু কিন্তু। থাক কোন কিন্তু নেই ছেড়ে দেওয়ার চেষ্টা করব। :Pondering:
মা মাটি দেশ
হুম সাবধানের মাইর নেই ধন্যবাদ ভাইয়া। -{@
খসড়া
ভাল পোস্ট। যুগে যুগে একএকটি মানুষের বিনোদন মানুষকে ধ্বংস করে। মদ, সিগারেট বিড়ি,এগুলিতো বানিজ্যিক ভাবে উৎপাদন করা হয়।
মা মাটি দেশ
এ কেমন বিনোদনের খোরাক,,,,এক দিকে বিষ খাওয়াবেন অন্যদিকে না করবেন এটা কোন সিদ্ধান্ত হলো মাদক নির্মুলের।ধন্যবাদ আপনাকে। -{@ (y)
শুন্য শুন্যালয়
ছোট বেলায় চুরি কইরা বিড়ি ফুঁকছি তো, তাই বইলা স্মোকার হইছি নি? পোলাগো খালি ছুতা লাগে… :p
পুরা লাং ক্যানসার চিবাইয়া খাওয়ালেও কাম হইবে না, সবাইরে সিগারেটের ছ্যাকা ট্রিটমেন্ট দেয়া হোক, সবার আগে মা মাটি দেশ ভাইয়ারে, নিজে পুরা না ছেড়ে দিয়ে এই পোস্ট দিছে। 🙂
মা মাটি দেশ
ধন্যবাদ আপু আমি যে পান করি তা কে বলল আপনাকে পোষ্টে যদি না বলতাম বুঝতে পারতেন, মনে হয় না।নিজে করি বলেইতো এর কুফল সম্পর্কে ধারনা বেশী আছে এবং যাহাতে অন্যরা পান না করে সে জন্যই আমার এ প্রয়াস।আপনার কমেন্টসের অপেক্ষায় ছিলাম এবার অন্য দিকে চোখ ফিরাই।ভাল থাকুন সব সময়। -{@ (y)
ব্লগার সজীব
ভালো পোষ্ট ।
মা মাটি দেশ
ধন্যবাদ সজীব ভাইয়া। -{@ (y)
কালের কঙ্কাল(সত্য জি. সাহা)
এতো কিছু দেখার পরেও যারা সচেতন হয় না, তাদের উদ্দেশ্যে একটা কথাই শুধু বলা যায়-
“ধোঁয়া খাবি খা, মরে যাবি যা।” ধন্যবাদ ভাই আপনার এই সময়োপযোগী মূল্যবান পোষ্টের জন্য।