এই তোমারি জন্যে হতে পারি দেবদাস রোমিও ……এই তোমারি জন্যে ছেড়ে যেতে পারি সুখের পৃথিবীও !!
কুমার বিশ্বজিতের এই গানটা আমার খুব পছন্দের—গানের প্রতিটা লাইন আমার খুব ভালো লাগে—মাঝে মাঝে নিজেও গুনগুন করে গাই—গানটা শুনে যেমন ভালো লাগা কাজ করে ঠিক তেমনি অনেক প্রশ্নও মনের ভিতর উঁকি মারে—তুমি যদি বলো________সত্যিই কি তুমি বললে সবকিছু করা সম্ভব?—এই তুমির জন্য কি সত্যিই কেউ দেবদাস রোমিও হয়ে যায়?—তুমি ছাড়া কি সত্যি বেঁচে থাকা অসম্ভব হয়ে পড়ে?—সত্যিই কি তুমির জন্য কারো জীবন থেমে যায়?
তুমি আমি—এই তুমি আমি এক হয়ে দুজন মানুষের মাঝে একটা গভীর সম্পর্কের সৃষ্টি হয়,দুটি মন এক হয়,দুটি মন সব ভুলে দুজনাতে মগ্ন থাকে,দুটি মন দিনরাত আকাশকুসুম কল্পনা করে নিজেদের নিয়ে স্বপ্ন সাজায়, যাকে আমরা সবাই প্রেম বলে থাকি—পৃথিবীর যতো গল্প,কবিতা,গান,নাটক,সিনেমা সবকিছুতেই রয়েছে এই প্রেম—এই সব গান, গল্প, উপন্যাস, সিনেমাতে দেখছি প্রেমের জন্য মানুষ কিনা করছে—অনেক আগে একটা মুভি দেখেছিলাম যেখানে নায়ক মরে যায়, কিন্তু নায়িকার ভালোবাসার জোর এতোটাই যে সে ভালোবাসার জোরে মৃত নায়ক জীবিত হয়ে যায়, কি অদ্ভূত!!!—এ রকম আরো অনেক ঘটনা পড়েছি ’দেখেছি বিভিন্ন উপন্যাস মুভিতে—সমবয়সী প্রেম,ধনী গরীবের বৈষম্য ভুলে গিয়ে প্রেমে জয়ী হওয়া,অসুস্থ প্রেমিকা নিয়ে সুস্থ প্রেমিকের নতুন জীবন শুরু করা,ধর্মীয় বিভিন্ন নিয়মকানুনকে প্রেমের কাছে বলি দিয়ে প্রেমকে সার্থক করা—প্রেমের জন্য দেবদাস হওয়া—আরো কত্তো কি!!!!!!!!!!
আমার খুব ভালো লাগে যখন শুনি একটা ছেলে আর একটা মেয়ের মাঝে মিষ্টি একটা প্রেমের সম্পর্ক রয়েছে—এই প্রেমের জন্য দু’ধরনের দু’টা মানুষ এক হয়ে রঙিন স্বপ্ন দেখে,সবকিছু একে অপরের সাথে শেয়ার করে, খুব ভালো লাগে আমার—সত্যি বলতে রোমান্টিক সবকিছুই আমার খুব পছন্দের—কিন্তু বাস্তবে খুব কাছ থেকে আমি যতো প্রেমিক জুটি দেখেছি কাউকে আমি সফল হতে দেখিনি, শুধু টিভি পর্দায় আর কালো অক্ষরের মাঝেই দেখেছি প্রেমের জয়, বাস্তবে ঠিক তার উল্টোটা দেখেছি……..
এই পোস্টে সংক্ষেপে আমি আমার খুব কাছ থেকে দেখা জীবন নাটকে হেরে যাওয়া কিছু প্রেমিক জুটির কথা লিখেছি—যাদের মাঝে একসময় গভীর প্রেম ছিলো,স্বপ্ন ছিলো,পাগলামি ছিলো,যারা একে অপরের ভালোবাসায় বিভোর ছিলো—কিন্তু সময়ের ব্যবধানে সেই প্রেম মূল্যহীন হয়ে যায়—অদ্ভূত যতো প্রেম………..
**নিবেদিতা আপু দেখতে অনেকটা শরৎ রবীন্দ্রনাথের গল্পের নায়িকাদের মতো ছিলো—ইয়া লম্বা হাঁটু ছুঁয়ে যাওয়া চুল, কপালে অনেক বড় একটা টিপ, চোখে মোটা করে কাজলটানা সবসময় থাকত—হোস্টেলে নিবেদিতা আপু আর রকি ভাই এর প্রেমের কথা সবাই জানতো—জানবেই না বা কেনো? নিবেদিতা আপু নিজেই বলে বেড়াত সবাইকে—কত্তো সহজ সরল ছিলো আপুটা—চোখে মুখে তার মায়া খেলা করতো—প্রেম স্বর্গীয়, প্রেম করে মানুষ অনেক ভালো থাকে নিবেদিতা আপুকে দেখে অন্তত আমার এটায় মনে হতো—রকি ভাইয়ের সাথে যখনি দেখা করতে যেতো প্রতি রুমে সবাইকে বলে যেতো—তারপর আমরা অপেক্ষায় থাকতাম কখন ফিরে আসবে আপু?—কখন তাদের দুজনার মিষ্টি মিষ্টি স্বপ্নের কথা শুনবো—কি যে ভালো লাগতো নিবেদিতা আপুর মুখে রকি ভাইয়ের গল্প শুনতে—আমরা সবাই বলাবলি করতাম যে দুনিয়া এদিক সেদিক হয়ে গেলেও এদের প্রেম কখনো ভাঙবে না—-একদিন ক্লাশ শেষে রুমে এসে দেখি নিবেদিতা আপু হাসি হাসি মুখ করে আমাদের সবার জন্য অপেক্ষা করছে হাতে বিয়ের কার্ড নিয়ে—আমরা তো ভেবেছি বিয়ের পাত্র অবশ্যই রকি ভাই, কিন্তু না পাত্র অন্য কেউ, অথচ আপু কি স্বাভাবিক—আমরা অপেক্ষা করছি কখন আপু রকি ভাইয়ের কথা কিছু বলবে—অথচ কি অদ্ভূত! আপু রকি ভাইয়ের কথা না বলে যার সাথে বিয়ে হচ্ছে তার কথাই কোন ব্রেক ছাড়া বলে যাচ্ছে—পরে অবশ্যই জেনেছি নিবেদিতা আপু আর রকি ভাই একই ইয়ারের ছিলোতো সেজন্য রকি ভাই নিজেই এই “সেম অ্যাইজকে” একটা ইস্যু বানিয়ে সম্পর্কটাকে ভেঙে দেয়………….কি আজব! ৭/৮ বছর প্রেম করে কোন সমস্যা নেই, অথচ যখন বিয়ে করার কথা আসে তখন মনে পরে সমবয়সীকে বিয়ে করা যায় না—অদ্ভূত!!!!!!!!!!!!
…………চলবে……….
৩২টি মন্তব্য
জিসান শা ইকরাম
দারুন পোষ্ট (y)
৭/৮ বছর প্রেম করার সময় সেইম এইজের কথা মনে ছিলনা
এরা আসলে শুধু প্রেম করার জন্যই প্রেম করেছে,বিয়ের জন্য নয়।
প্রেমকে এরা কত সস্তা বানিয়ে ফেলেছে।
পোষ্টের সাথে গানটা দারুন মিলে গিয়েছে (y)
খেয়ালী মেয়ে
ঠিক বলেছেন ভাইয়া রকির মতো ছেলেরা প্রেমকে সস্তা করে ফেলেছে–তবে নিবেদিতা আপু সত্যি অনেক ভালোবেসেছিলো ছেলেটাকে………………
সীমান্ত উন্মাদ
প্রেম বিষয়ক এক উন্মাদীয় গবেষনায় দেখা গেছে, কিছু কিছু যুগল প্রেমকে এমন পর্যায়ে নিয়ে গেছে যে, প্রেম এখন আলু পটলের মত বাজারে কিনতে পাওয়া যায় অবস্থা। এই যে আপনার নিবেদিতা আপু এবং রকি ভাই এর অবস্থা। একি ক্লাসে পড়লে প্রেম ভেঙ্গে দিতে হবে!! বোধকের সাথে আমার প্রশ্ন বোধক ?চিহ্ন।
এই সব কারনেই আসলে পার্থ দা গানই গেয়ে ফেলেছেনঃ ইদানিং ভালবাসা ফার্স্টফুডে বেশি যায়, ইদানিং ভালবাসা চাইনিজ বেশি খায়!!
আসলে ভালোবাসার নামে ভালবাসা না থাকাটাই ইদানিং ফ্যাশনে পরিনত হয়েছে। যাই হোক, আপনার লিখার সাথে দেওয়া গানটা আমারো খুব প্রিয়।
গল্প চলছে চলুক, আমি কিন্তু পড়েই যেতে চাই আপনার গল্প।
শুভকামনা জানিবেন নিরন্তর।
খেয়ালী মেয়ে
এটা আমারও প্রশ্ন সমবয়সীর সাথে প্রেম করা যাবে, বিয়ে কেনো করা যাবে না?….
পার্থ দার গানের কথাগুলো যথার্থ বলেছেন…………..
এমন পঁচা লিখে পড়ে যেতে চান জেনে আনন্দিত……….
ছাইরাছ হেলাল
এমন লেখা চলুক, আমাদের আপত্তি নেই। তবে আপনার সহজ উপস্থাপনা সুন্দর হয়েছে।
আধুনিকতায় প্রেম ও বিয়ে দু’জন দু’জনার নয় বলেই মনে হচ্ছে।
খেয়ালী মেয়ে
ঠিক ধরেছেন আধুনিকতায় প্রেম ও বিয়ে দু’জন দু’জনার নয়………….
অনিকেত নন্দিনী
আধুনিকতায় প্রেম আর পরিণয় দুইটা দুই জিনিস।
অদ্ভুত সব যুক্তির নিচে চাপা পড়ে চ্যাপ্টা হয়ে মিইয়ে যায় সব অনুভূতি। 🙁
খেয়ালী মেয়ে
সত্যি প্রতারক ঠকবাজদের যুক্তিরও অভাব হয় না 🙁
নীলাঞ্জনা নীলা
প্রেম,
বাক্সবন্দী কিন্তু চলমান এবং স্থির ছবি।
খোলা আকাশের নীচে পার্কে কপোত-কপোতীর কথার শব্দমালা
চলমান জীবনের মাঝে কিছুটা ক্ষয়িত সময়।
প্রেম মানে মধুচন্দ্রিমার স্বপ্ন থেকে খসে পড়া তারা
তারপর হিসেব কষা চাল-ডাল-তেল-নুণ।
বাড়ী ভাড়া আর বৈদ্যুতিক বিল
এবং বয়ে নিয়ে যাওয়া নিঃশ্বাস। :p
নিবেদিতা আপুকে স্যাল্যুট। এমনই হওয়া উচিৎ। জীবন মানে ওসব কাপুরুষের জন্য কান্না নয়, আনন্দ সাজিয়ে সামনে এগিয়ে যাওয়া। (y)
খেয়ালী মেয়ে
প্রেম যে আসলে কি খুব সুন্দর করেই বলেছো আপ (y)
হুমমম প্রতারকদের জন্য কোন কান্না নয়………
অরণ্য
“সত্যিই কি তুমি বললে সবকিছু করা সম্ভব?” – আমি মনে করি ইহা পরিপূর্ণভাবে সত্য। তবে এই ‘তুমি-আমি’-র গভীরতা, গাঢ়তা এবং সময় অবশ্যই হিসাবে ধরিতে হইবে। ‘তুমি’-র একটা পাওয়ার আছে, আমি বিশ্বাস করি।
আপনার নিবেদিতা আপু খুব ভাল সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। রকির ভেঙ্গে দেয়া প্রস্তাবে উনার সায়ও ছিল; উনি জানতেন যাহা ঘটিতে জাইতেছে তাহা উভয়ের জন্য কল্যাণকর। ভালোবাসায় কোন চুক্তি নেই; বিবাহে উহা উপস্থিত। ভালোবাসা লইয়া আমি নচিকেতা ক’টা লাইন বেশ গাইয়া বেড়াই। “… কেউ চায় নিরাপত্তা কেউ বিশ্বাস; আসলে সবাই চায় জিততে”।
খেয়ালী মেয়ে
আমিও বিশ্বাস করি তুমিআমি একসাথে থাকলে সবকিছুই সম্ভব—কিন্তু বিশ্বাসের ডানায় ভর করে অনেকদূর গিয়ে যখন সেই “তুমিটা” মীরজাফরের রূপ ধারন করে তখন কি হবে?…….
হুমমম নিবেদিতা আপু ভালো সিদ্ধান্ত নিয়েছেন–কিন্তু তার লুকিয়ে রাখা কষ্টটা হয়তো আমাদের পক্ষে বুঝা সম্ভব নয়……….
কেউ চায় নিরাপত্তা কেউ বিশ্বাস; আসলে সবাই চায় জিততে”।–দারুন গান (y)
রিমি রুম্মান
আমার এক কাজিন আমার প্রেমে দেওয়ানা ছিল। আমারও অমত ছিল না, যদি পরিবার থেকে বিয়ে দেয়। কিছুদিন অবশ্য বাল্যপ্রেম চললো। একসময় জাপানের সাইতাম ভার্সিটিতে পিএইচডি করতে যায়। যাবার আগে বলে যায়, তাঁর পরিবার কিছুতেই রাজি হবে বলে মনে হয় না। আমি মনে মনে বলি__ দেওয়ানা হবার সময় পরিবার কই ছিল, বাপু !! কিন্তু সামনাসামনি কিছু বলিনি। নিরবে শুধু রয়েছি চেয়ে… কিছু তো বলার ছিল নাআআআ… যাবার বেলায়… 😀 😀
খেয়ালী মেয়ে
মনে মনে না বলে জোরেই বলে দিতেন আপু যে দেওয়ানা হবার সময় পরিবার কই ছিল, বাপু 🙂
সামনাসামনি অনেক কিছু বলা হয় না, বেশিরভা্গই নীরবে সয়ে যায়, প্রেম নীরবে হারিয়ে যায়–এটাই বাস্তবতা……..
ব্লগার সজীব
এরা কত সহজে লাভার পাল্টায়।আর আমি,লাভারের দেখাই পাইলাম না 🙁 প্রেম এদের কাছে আসলে একটি খেলা।এরা প্রেম করেনা।দুজনেই জানে প্রেম পরিণতি পাবেনা,তারপরেও আনন্দের জন্য প্রেম করে বুঝেই।
খেয়ালী মেয়ে
সজীব ভাইয়া নিবেদিতা আপু রকি ভাইকেই বিয়ে করতে চেয়েছিলো, কিন্তু রকি ভাই একটা ইস্যুকে দাঁড় করিয়ে মেয়েটার বিশ্বাসের সাথে প্রতারনা করেছিলো–যার জন্য শেষ পর্যন্ত তাকে অন্য একজনকে বিয়ে করতে হয়–এটাই বাস্তবতা ভাইয়া–জীবন কারো জন্য থেমে থাকে না ভাইয়া–জীবনের স্রোতে অনেক গভীর প্রেমও ভেসে যায়……………
আপনি এখনো লাভারের দেখাই পেলেন না, এটাও কি বিশ্বাস করতে হয় ;?
বাচ্চা পোলাপাইন থেকে আপনি কবে বড় হবেন ভাইয়া 🙂
মেহেরী তাজ
যাক বাবা সুস্থ স্বাভাবিক প্রেম।
আমি তো ভেবেছিলাম আবার রংধনু টপিক।
চলুক, চলুক…….
খেয়ালী মেয়ে
সুস্থ স্বাভাবিক ব্যর্থ প্রেম আপু… 🙁
স্বপ্ন
মানুষের মনের রহস্য বোঝা কঠিন আপু।
খেয়ালী মেয়ে
মানুষের মন বোঝা সত্যি অনেক কষ্টকর–
শুন্য শুন্যালয়
তবে কি তুমি আমি বলে কিছু নেই? 🙁
ভালোলাগা, ভালবাসা টা আবেগ। বিয়েটা প্র্যাক্টিকেল। বিয়ের আগে চিন্তাভাবনা করা উচিৎ মানি কিন্তু এর মধ্যে সমবয়স কিসের অন্তরায় বুঝলাম না। আবার মেয়ের বয়স বেশি হলে কিংবা দুজনের বয়সের পার্থক্য অনেক হলেও কানাঘুষা শুরু হয়, এগুলোর কারণ ও বুঝিনা আমি।
খুব সুন্দর টপিক নিয়ে শুরু করেছ পরী স্পেশাল লেখা দিয়ে। দারুণ, চলুক লেখা।
খেয়ালী মেয়ে
কি জানি তুমিআমি বলে কি আসলে কিছু নেই?–অথচো এই তুমিআমির প্রেমে আমিও মগ্ন থাকি 🙁
আমিও এই সব কারণগুলো বুঝি না আপু—
পাশে থেকো -{@
মিথুন
প্রেম সত্যিই অদ্ভূত। এমন কথাগুলো শুনলে আশংকা জাগে। ভালোবাসার গভীরতা আগের মত নেই আসলে। আগে সবকিছু লুকিয়ে রাখতে হতো বলেই টান বেশি ছিল, এখন সব সহজ তাই ভালোবাসাও সহজ। সত্যিকারের টান তবুও বেঁচে আছে কিছু, এই আশা এখনো আছে।
আপু খুব গুছিয়ে লিখেছেন, আপনি বরাবরই লেখেন যদিও……… -{@
খেয়ালী মেয়ে
ভুল মানুষকে ভালোবাসলেই হয়তো ঠকতে হয়–
সত্যিকারের টান আমিও বিশ্বাস করি এখনো অনেক প্রেমিক হৃদয়ে আছে–
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
প্রেম পবিত্র প্রেম স্রষ্টা প্রদত্ত প্রেমের সার্থকতা পাওয়ায় নয় ছছ্যাকায়।সুন্দর একটি রোমান্টিক বিষয় তুলে ধরেছেন।৭/৮ বছর পরওও যেখানে দুটি মনের মিল হয় না সেখানে প্রেম ছিল না ছিল ছোট বেলার খেলার সাথী।। -{@
খেয়ালী মেয়ে
প্রেমের সার্থকতা পাওয়ায় নয় ছ্যাকায় 😮
৭/৮ বছরের প্রেমে হয়তো প্রেম ছিলো একতরফা–অন্যজন হয়তো খেলা মনে করে খেলেছে 🙁
রাসেল হাসান
অদ্ভুত এই প্রেম ভালবাসার খেলা!
খেয়ালী মেয়ে
বড়ই অদ্ভূত!!!!!!
লীলাবতী
আমি লেখাটি আগেই তো পড়েছি।কিন্তু মন্তব্য করলাম না কেনো? অবাক ঘটনা তো !
খেয়ালী মেয়ে
:@
বন্দনা কবীর
আমরা কি চাই,কেন চাই,কিভাবে মানিয়ে নেই এতকিছু এই প্রশ্নের উত্তর আমরা জানিনা।জীবন আসলে একটি পরীক্ষা ক্ষেত্র।আমরা কেউ মানিয়ে নিতে পারি,কেউ পারিনা। গুড শেয়ার।
খেয়ালী মেয়ে
সত্যি জীবন একটা পরীক্ষা ক্ষেত্র, কেউ মানিয়ে নিতে পারি আর কেউ পারি না…….