“A Moment To Remember” ২০০৪ সালের অন্যতম হিট রোম্যান্টিক কোরিয়ান মুভি। “Eraser In My Head”নামেও পরিচিত এই মুভিটি। আমার কোরিয়ান মুভি দেখার শুরু করার অন্যতম কারণও বলা যেতে পারে এই মুভিটিকে। এই মুভিটি আমাকে কোরিয়ান মুভি জগতে বিশেষভাবে আকৃষ্ট করেছিল। এই মুভিতে অভিনয় করেছেন Son Ye-Jin ও Jung Woo Sung। দুজনের অভিনয় দেখেই মুগ্ধ হয়ে গিয়েছিলাম। এতোটাই বিমোহিত হয়েছিলাম যে এই দুজনের যাবতীয় সব মুভি সিরিয়াল যা পেতাম দেখে ফেলতাম।
তার আগে বলে নেই, কোরিয়ান মুভির একটি বিশেষত্ব হল আবেগের প্রাধান্য। সব দেশের মুভিতে বাণিজ্যিক একটা গন্ধ থাকে, যা এসব মুভিতে বিরল। হয়ত মেয়ে বলেই আবেগ-অনুভূতির প্রাধান্যকেই ভালো লাগে।

মুভিতে So Ye-Jin অভিনয় করেছেন “Kim Su-Jin” নামের এক ফ্যাশন ডিজাইনারের চরিত্রে, যে কিনা বেশ ধনী পরিবারের মেয়ে আর Jung Woo Sungহলেন “Choi Chul-Soo” নামের এক কন্সট্রাকশনকর্মী যে কিনা স্থপতি হবার জন্য পড়াশুনা করছে। সিনেমার শুরুতেই আমরা দেখতে পাই Kim Su-Jin রেলস্টেশনে অপেক্ষা করছে কারো জন্য। যার জন্য সে অপেক্ষা করছিলো সে আসে না। তখন সে নিজের ভুল বুঝতে পেরে কাঁদতে থাকে। বাড়ি থেকে পালিয়ে মনের মানুষের হাত ধরে বাঁচার স্বপ্ন দেখেছিল সে। কিন্তু মনের মানুষ মন রক্ষা করেনি। তখন পাশে ঘুমন্ত এক পাগল উঠে বসে এবং বলে, “ When the memory’s gone, so is the soul, so they say.” যখন মানুষের কোন স্মৃতি থাকে না, তখন আত্মাও থাকে না। স্মৃতিকে ঘিরেই তো আবেগ-অনুভূতি বেঁচে থাকে, লালিত-পালিত হয় মনের মধ্যে। ভগ্নহৃদয়েই রেলস্টেশন ত্যাগ করে Su-jin। কাছাকাছি একটা কনভেনশন ষ্টোরে গিয়ে কোল্ডড্রিঙ্কস কিনে, কিন্তু ভুলে গিয়ে ফেলে আসে কোল্ডড্রিঙ্কস ও মানিব্যাগ। কোল্ডড্রিঙ্কস আনতে গিয়ে দেখা হয় Choi Chul-Soo-র সাথে, Su-Jin ভাবে ওর কোল্ডড্রিঙ্কসটা এই বেয়াদব লোক হাতিয়েছে। সে Chul-Sooর হাতের ক্যান ছিনিয়ে নিয়ে সামনেই ঢকঢক করে সাবাড় করে দেয়। তারপর বাসে উঠে ভাড়া দেবার সময় লক্ষ করে যে সে মানিব্যাগ ফেলে এসেছে। কনভেনশন ষ্টোরে গিয়ে দেখে মানিব্যাগ ও ড্রিঙ্কস ২টোই ফেলে এসেছিলো সে। কিন্তু স্যরি বলার জন্য খুঁজে পায় না Chul-Sooকে। এভাবেই ছিল নায়ক-নায়িকার প্রথম দেখা।

যখন কোন মেয়ে বাড়ি থেকে পালিয়ে যায়, তখন পরিবারের নাম খারাপ হয়। মেয়েটি যখন ফিরে আসে, সমাজ তাকে ভিন্ন নজরে দেখে। অফিসে সবাই কানাকানি করেSu-Jinকে নিয়ে। কলিগরা খোঁচা মেরে কথা শোনায়, কারণ Su-Jin ভালবেসেছিল এক বিবাহিত কলিগকে। নিজের কৃতকর্মের অপরাধবোধে ভোগে Su-Jin। তার বাবা তাকে বলে, নতুন করে জীবন শুরু করতে। তিনি বলেন, “To forget easily is a gift. Let go of your old mistakes.” জীবনের এমন সময়েই বেশ কয়েকবারSu-Jinএর দেখা হয়ে যায় Chul-Sooর সাথে, সবগুলো মুহূর্তই বেশ ড্রামাটিক। আবার নতুন করে হাসতে শুরু করে Su-Jin। আবার নতুন করে প্রেমে পড়ে যায় Chul-Sooর। Chul-Soo কিছু প্রকাশ না করলেও ভালবেসে ফেলে Su-Jinকে। প্রেম হয়ে যায়।




অনেক সুন্দর মুহূর্ত কাটল Su-Jin ও Chul-Sooর, Su-Jin বিয়ে করে ঘর-সংসার করতে চায়। কিন্তু Chul-Soo রাজি হয় না, Su-Jinএর পরিবারের সামনে দাঁড়ানোর মত যোগ্যতা তখনো সে অর্জন করে নি। Su-Jin ট্রিক করে তার বাবা-মার সাথে Chul-Sooর দেখা করার ব্যবস্থা করে। মেয়ে এবার প্রেম করছে এক সামান্য কন্সট্রাকশনকর্মীর সাথে। Su-Jinএর বাবা কোনভাবেই মেনে নিতে চান না, কিন্তু মেয়ের চাওয়ার কাছে একজন বাবা নিরুপায়। বিয়ে হয়ে যায় Su-Jin ও Chul-Sooর।
Chul-Sooও একজন স্থপতিবিদ্যায় পাশ করে স্থপতি হয়ে গেছে এর মধ্যে। বিবাহিত জীবন ভালোই কাটছিল, কিন্তু Su-Jinএর ভুলোমনের জন্য প্রায়ই ছোটখাট দুর্ঘটনা ঘটে। প্রায়ই চুলোর আগুন নেভাতে ভুলে যায় সে, হাঁড়িপাতিল পুড়িয়ে ফেলে। Su-Jin ধীরে ধীরে নিজের ভুলোমন নিয়ে শঙ্কিত হয়ে পড়ে। অফিস থেকে ফেরার পথে নিজের বাসা খুঁজে পেতে বেশ কষ্ট হয়। এদিকে Chul-Soo ইনডাকশন চুলার ব্যবস্থা করে Su-Jinএর সুবিধার জন্য। Su-Jin নিজের সমস্যা উপলব্ধি করে ডাক্তারের কাছে যায়। ডাক্তার তাকে কিছু টেস্ট করে নিয়ে আসতে বলে।
Chul-Soo Su-Jinকে নিয়ে যায় একটি নতুন জায়গায়, যেখানে Chul-Soo তার স্বপ্নের মত করে সংসার পাতাবে Su-Jinএর সাথে। ড্রয়িংরুম, বেডরুম, বাথরুম সব কিছুর পরিকল্পনা করে তারা একসাথে, নিজেদের নতুন ঠিকানার স্বপ্নে বিভোর হয়ে ওঠে। ডাক্তারের কাছে রিপোর্ট নিয়ে যায় Su-Jin, ডাক্তার আরো কিছু চেক-আপ করে।Su-Jin অফিসে গিয়ে জানতে পারে, তার নতুন বস আর কেউ নয় তার পুরনো প্রেমিক Young Min, যে রেলস্টেশনে আসার কথা দিয়ে আসে নি।

ডাক্তার Su-Jinকে জানায় যে সে
Alzheimer’s diseaseএ ভুগছে। ধীরে ধীরে সে সব ভুলে যাবে। ডাক্তার তাকে পরামর্শ দেয় অফিসের কাজ বাদ দিয়ে ঘরে থাকার। সে টাইপ করা থেকে ফোনে কথা বলাও ভুলে যাবে। ভুলে যাবে পরিবার-পরিজন, প্রিয় মানুষ সবাইকে এমনকি নিজেকেও। মস্তিষ্কের সব স্মৃতি মুছে যাবে। Su-Jin তার রোগের সম্পর্কে কিছুই জানায় না Chul Sooকে। Su-Jin জানায় সে চাকরি ছেড়ে দিবে। Chul-Soo যদিও কিছু ব্যাপার লক্ষ করে, কিন্তু কিছুই বলে না। Su-Jinএর মুখের হাসি যথেষ্ট তার জন্য, বেশি কিছু তার জানার দরকার নাই। একটাসময় Chul-Soo বুঝতে পারে কঠিন কিছু হয়েছে তার স্ত্রীর, ডাক্তারের কাছে গিয়ে সব জানতে পারে সে। Su-Jinকে সে খুঁজে পায় তাদের একটি পছন্দের জায়গায়, Su-Jin বলে, “Did you find out that I have an eraser in my head?” সে আলাদা হয়ে যাবার কথা বলে। বলে, “Don’t be so nice to me. I’ll forget everything.” Chul-Soo বলে, “I’ll remember everything for you.”

Su-Jinএর পরিবার তাকে নিয়ে যেতে চায়। কিন্তু Chul-Soo Su-Jinকে কোনমতেই ছাড়বে না। একদিন Su-Jin তার পুরনো প্রেমিকের নাম ধরে Chul-Sooকে ডেকে বলে, “I love you.” Chul-Soo কোনরকম অভিব্যক্তি না দেখিয়ে শুধু প্রতি উত্তরে বলে, “I love you, too.” নিজের ভালবাসার মানুষ যখন অন্য কারো নাম ধরে তাকে ডাকে, এর থেকে কষ্টের অনুভূতি হয়ত নেই। Chul-Sooর মনে প্রশ্ন আসে আদৌ Su-Jin কি তাকে প্রকৃতভাবে ভালবেসেছিল। সেটুকু জানার জন্য মুভির শেষ পর্যন্ত দেখার অনুরোধ রইল।
মুভিটির উপস্থাপনা, আবহসঙ্গীত সব কিছুই নিখুতভাবে সুন্দর। অনেকে সুন্দর বা ভালো মুভির লিস্টে “A Walk to remember” বা “Sweet November”কে ফেলে, একসময় আমারো ছিল। কিন্তু “A Moment To Remember” দেখার পর মুভিগুলো ইম্প্রেশন বেশ হাল্কা হয়ে গেছে। মুভিটি দেখার পর কেমন লেগেছে সেটা ভাষায় প্রকাশ করা দুঃসাধ্য। বিজ্ঞান বলে, মন বলে কিছু নেই, সব ব্রেনের কারসাজি। মুভিটি দেখার পর বেশ কয়েকটা বিট মিস হল বলে মনে হল, কি জানি। হয়ত ব্রেনের কোন কারসাজি। সব দোষ পরিচালকের, এতো হৃদয়ছোঁয়া করে না বানালে কি হতো না? আমরা সিনেমা দেখে নায়ক-নায়িকার প্রেমে হাবুডুবু খাই, কিন্তু আমাদের প্রেমের দাবিদার পরিচালকেরা। Lee Jae Hanএর প্রতি ভালবাসা জানিয়ে শেষ করলাম।
৪৬টি মন্তব্য
নওশিন মিশু
অসাধারন …..
আমি আজই দেখবো 🙂
কৃন্তনিকা
অবশ্যই…
দেখে কেমন লাগলো- জানাতে ভুলবেন না। 🙂
আবু জাকারিয়া
কাহিনীটা আবেগময়, শেষে কি ঘটল দেখার ইচ্ছা আছে।
কৃন্তনিকা
শেষটা জানার জন্য সময় করে দেখেই ফেলুন… 🙂
স্মৃতির নদীগুলো এলোমেলো...
এটা কি ইংলিশে ডাবড? কিছুভদেখেছি সাবটাইটেল সহ, ওইভাবে মজা পাইনা।
কিন্তু ওদের মুভিগুলো আসলেই খুব আবেগঘন। ছেলে হলেও আমাকেও ছুয়ে যায়…
কৃন্তনিকা
আমি ইংলিশে ডাবড করা দেখিনি। সাব টাইটেলসহ দেখেছি। এত্ত কোরিয়ান মুভি দেখেছি সাব টাইটেলসহ, এখন বাংলা মুভি দেখার সময়ও চোখ চলে যায় 😛
হুম, খুব আবেগঘন মুভি। ভালো লাগবে অবশ্যই…
স্মৃতির নদীগুলো এলোমেলো...
Thanks for the info. Downloaded around 100 movies within last few days. I’ll start watching those very soon. Added this one and some other Korean ones in the list.
There is a hit English romantic movie with the same title, that is also a good one. If u haven’t seen, u may check that also…
Thanks
কৃন্তনিকা
ইংলিশ মুভিটির নাম সম্ভবত “A Walk to Remember”. দেখেছি। অনেকেই ইংলিশ আর কোরিয়ান মুভিটি গুলিয়ে ফেলে… 😛
স্মৃতির নদীগুলো এলোমেলো...
ei re, dekhsen, amio gule gechi
জিসান শা ইকরাম
অনেক ভালো একটি মুভি রিভিউ পড়লাম।
কোরিয়ান মুভি।সিরিয়ালের ভক্তই বনে গেলেন শেষ পর্যন্ত।
কোরিয়ান দুতাবাসে এবার এই রিভিউ পাঠাতেই হবে 🙂
Sweet November দেখেছি
আপনার রিভিউ পড়ে A Moment To Remember দেখার ইচ্ছে হলো।
পরীক্ষা ভালো হোক।
আমরা সবাই দোয়া করছি আন্তরিক ভাবে।
কৃন্তনিকা
কোরিয়ান মুভি থেকে অনেক ইংলিশ, হিন্দি, বাংলা মুভির রিমেক হয়- সেটা অনেকেই জানে না।
বিশ্বনন্দিত হিন্দী মুভি BARFI অনেক সিনেমা থেকে সিন কপি করেছে-সেটা সবাই জানে (যদিও BARFIর নিজস্ব কাহিনী আছে)। কিন্তু কোরিয়ান কয়েকটি মুভি থেকে হুবহু সিন কপি করেছে- সেটা অনেকেই জানে না। তবে সিন কপি করেও BARFI যাদের থেকে কপি করেছে, তাদের থেকেও সুন্দর।
হুম … অবশ্যই… আজই পাঠিয়ে দিন না…
আগের সিরিয়াল ২টি কি দেখেছিলেন?
পরীক্ষা শেষ হলেও পুরোপুরি ফিরে আসবো সোনেলায়… <3
জিসান শা ইকরাম
দেখেছি
আপনার রিভিউ পড়ে কোরিয়ান সিরিয়াল মুভি খুঁজি আজকাল।
আসেন ফিরে আগের মত।
শুভ পরীক্ষা -{@
শাহানা আফরিন স্বর্ণা
ভালবাসার সংজ্ঞা আসলে এই মুভি টি 🙂
কৃন্তনিকা
হুম, একদম ঠিক বলেছেন… (y)
আমার খুব প্রিয় মুভি এটি।
লীলাবতী
কোরিয়ান মুভির প্রেমে পড়ে গেলাম আপু।সুন্দর রিভিউ লেখেন আপনি।
কৃন্তনিকা
মুভিটি দেখার পর এই রিভিউ আর ভালো লাগবে না লীলাবতীর। বলে দিলুম। দেখলে প্রেমে পড়া থেকে সরাসরি “হাবুডুবু খাওয়া” লেভেলে চলে যাবেন। 😀 😀 😀
লীলাবতী
হাবুডুবু খেলে আমাকে উদ্ধার করবে কে?আমি যে সাতার জানিনা আপু 🙁
কৃন্তনিকা
উদ্ধার করতে হবে কেন? এই প্রেমে হাবুডুবু খেলেও মরবেন না, বরং ভালই লাগবে… 😀
মারজানা ফেরদৌস রুবা
অনেক ভালো লাগলো পড়ে। দেখার আগ্রহ দেখা দিয়েছে। ভালোবাসায় আবেগ না থাকলে তো মানুষ রোবট সমতুল্য।
পরীক্ষা ভালো হোক আপনার।
কৃন্তনিকা
ঠিক বলেছেন। আবেগ ছাড়া মানুষ রোবট।
সময় হলে দেখবেন। ভালো থাকবেন। 🙂
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
আপনার লেখা পড়ে মুভিটি এ নজর দেখা হয়ে গেল বাকীটা পর্দায়।সুন্দর লিখেন আপনি। -{@
কৃন্তনিকা
পড়ার জন্য ধন্যবাদ। সময় পেলে দেখবেন মুভিটা। ভালো থাকবেন। 🙂
নুসরাত মৌরিন
আপনার লেখাগুলো আমার কাছে সবসময় সিনেমার মত লাগে।
আর এই মুভি রিভিউ পড়ে যেন খুব দ্রুতই সিনেমাটার ট্রেলার দেখে ফেললাম।
এখন সিনেমাটা না দেখলে আর নয়!!দেখেই ফেলবো…। 🙂
কৃন্তনিকা
সিনেমাটা দেখার পর জানাতে ভুলবেন না কেমন লাগলো। 🙂
দেখার পর এই রিভিউকেও নস্যি হবে আপনার…
ব্লগার সজীব
কোরিয়ান মুভির অভ্যাস বানিয়ে দিচ্ছেন কিন্তু আপু।ইংলিস ডাবিং পেলামনা খুজে।সাবটাইটেল পাচ্ছি।দেখতে হবে এই মুভি 🙂
কৃন্তনিকা
আমি সাবটাইটেলসহই দেখি। দেখার পর লস হবে না আমি গ্যারান্টি দিতে পারি 🙂
কোরিয়ান মুভি দেখার অভ্যাস খারাপ না… 😀
শুন্য শুন্যালয়
মুভির পুরো আবেগ রিভিউ তে তুলে আনা সত্যিই অনেক কঠিন কাজ। মুভিটি দেখে ফেলবো শিঘ্রই। আর ভালো যে লাগবে তা কৃন্তনিকার রিভিউ পড়েই বুঝতে পারছি। 🙂
কৃন্তনিকা
অবশ্যই দেখে ফেলুন 🙂 🙂 🙂
ভাললাগা জানাতে ভুলে যাবেন না কিন্তু।
নীলাঞ্জনা নীলা
এ যেন আমাদের দেশের কাহিনীর মতো।সুন্দর রিভিউ।দেখতে হবে :)ধন্যবাদ আপনাকে -{@
কৃন্তনিকা
পড়ার জন্য ধন্যবাদ। দেখে কেমন লাগলো- জানাতে ভুলবেন না কিন্তু 🙂
খেয়ালী মেয়ে
রিভিউ পড়ে বেশ বুঝতে পারছি দেখতে হবে মুভিটা…
এমন আবেগে ভরপুর প্রেমময় একটা মুভির সন্ধান দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ…
কৃন্তনিকা
দেখুন। দেখার পর যদি এরকম আরো মুভির সন্ধান চান, আমকে বলতে দ্বিধা করবেন না। 😀
খেয়ালী মেয়ে
উক্কেএএএএ 🙂
ছাইরাছ হেলাল
দেখার লিস্টে নিয়ে রাখলাম।
শীঘ্র ফিরে আসুন।
অনেকদিন ছবি নিয়ে কোন লেখা পড়া হয়নি।
কৃন্তনিকা
শুধু লিস্টেই রাখবেন? দেখবেন না?
হুম… আমি অপেক্ষায় আছি, পরীক্ষা নামক বিভীষিকা যে কবে শেষ হবে… 🙁
দেখে জানাবেন আমার মতামত। 🙂
খসড়া
বাহ যেনে ভাল লাগল।
কৃন্তনিকা
আপনাকে জানাতে পেরে আমারো ভাল লাগলো 🙂
শুন্য শুন্যালয়
মুভিটি দেখলাম কএকদিন আগে। কি বলবো আর, নাথিং টু সে। বিট যে আমার কতগুলো মিস হয়েছে কে জানে। থ্যাঙ্কস কৃন্তনিকা অসাধারণ মুভিটির জন্য। বেশি ভালো লাগলে আমি মন্তব্য গুলায় ফেলি।
কৃন্তনিকা
বলেছিলাম না, মুভিটা ভাল না লেগে উপায় নেই? :p
মুভিটি দেখে অনুভূতি ব্যাক্ত করার জন্য ধন্যবাদ।
এমন সুন্দর অনেক কোরিয়ান মুভি আছে। যখন দেখতে ইচ্ছে করবে- আমাকে জানাতে দ্বিধা করবেন না। সানন্দে সাজেস্ট করবো। 😀 😀 😀
ব্লগার সজীব
আপনার লেখা মিস করি আপু।লেখা মিস করা আর আপনাকে মিস করা কি একই কথা? :p নতুন লেখা চাই আপু।
কৃন্তনিকা
লেখা হাত থেকে বের হলে সোনেলায় আপনা থেকেই ভেসে উঠবে… 🙂 🙂 🙂
জিসান শা ইকরাম
এই পোষ্ট ভেসে উঠল কিভাবে? 🙂
কৃন্তনিকা
আমিও তো বুঝতে পারছি না। ;?
আপনি কি জানেন কিছু?
জিসান শা ইকরাম
সাম্প্রতিক মন্তব্য দেখে এসেছি আমি।
যতটা জেনেছি,শীর্ষ পঠিত পোষ্ট নিয়ে কিছুটা পরীক্ষা নিরীক্ষা চালাচ্ছে মডুরা
রাত ১২ঃ০১ মিনিট থেকে কাউন্ট শুরু,তখন এখানে থাকে শুন্য পোষ্ট
এরপরে পাঠকরা যে যে পোষ্ট পড়বে তা এখানে চলে আসতে শুরু করে
আপনার এই পোষ্ট তখন কেউ পড়েছিল,তাই এখানে দেখা গিয়েছে।
শুন্য শুন্যালয় কমেন্ট দিয়েছেন প্রথম,এরপরে আমরা সবাই দেখে দেখে 🙂
স্বপ্ন
যেভাবে লিখলেন আপনি।মুভিটি দেখতেই হবে (y)
কৃন্তনিকা
অবশ্যই দেখুন… 🙂
দেখে কেমন লাগলো- জানাতে ভুলবেন না যেন…