আজ বিশ্ব ‘ডিপ ফ্রিজ খালি করা’ দিবস। উনিশত তেঁতুল সালে বিশিষ্ট মুমিন এবং সর্বশেষ জীবিত জার্মান ফিলোসফার জনাব তির্থক আহসান রুবেল (গাজীপুরী) কোরবানীর আগের দিনকে বিশ্ব ‘ডিপ ফ্রিজ খালি করা’ দিবস হিসেবে ঘোষণা করেন।
এই দিবসটির প্রধান প্রতিপাদ্য হচ্ছে: এর মাধ্যমে বেয়াই সহ নিকটবর্তী অতি আপন আত্মীয়ের বাড়ি পাঠানোর পাশাপাশি নিজেদের মাঝে ভাগাভাগির পরও বছরব্যাপী খাওয়ার জন্য কোরবানীর মাংসের বড় অংশ সেখানে সংরক্ষণ করা হয়।
গরীবের ১/৩ অংশের প্রতি সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিলেও ২%-৫% এর বেশী তাদের জন্য বরাদ্দ না রাখার পরামর্শ দেয়া হয়। এ ব্যপারে বিশেষ আগ্রহ রাখতে নিষেধ করেন বিশিষ্ট মুমিন তির্থক আহসান রুবেল (গাজীপুরী)। তিনি বলেন, যেহেতু তুমি ফ্রিজ খালি করিয়া পরিস্কার করিয়াছো, কাজেই সেই ১/৩ ভাগেও তোমার সর্বাধিক হক সংরক্ষিত আছে। যদি কেউ তার অন্যথা বলিয়ে থাকে, তাহলে সে কাফের-নাস্তেক। তাহার কল্লা পশুর চামড়া সাথে পাল্লায় দেয়া হইবে।
প্রচারে:
বিশ্ব ‘ডিপ ফ্রিজ খালি করা’ দিবস উদযাপন কমিটি
ও
বিশিষ্ট মুমিন এবং সর্বশেষ জীবিত জার্মান ফিলোসফার জনাব তির্থক আহসান রুবেল (গাজীপুরী) মহোদয়ের ভক্তকূল
একমত হতে পারলাম না। সবাই সারা বছরের জন্য মাংস জমা করে রাখে না।আর আত্মীয়ের বাড়িতে পাঠাতে পারেন। ধর্ম নিষেধ করে নাই। কিছু সংখ্যক লোকের কার্যক্রম দ্বারা সবাই কে বিচার করা যায় না। শুভ কামনা রইলো।
আমার ডিপ ফ্রিজ খালি করার উপায় নাই, মুই দ্ক্ষিণের মেয়ে থাকি উত্তরবঙ্গে, মাছ আসে ওদিক থেকে।
আমার এজন্য দুইটা ডিপ লাগে।
আমি মাছ পাগল মানুষ। তবে এখন নিরামিষ ধরেছি।
ইনশাআল্লাহ চালু থাকবে।
আমার ছোটোছেলেও, তার শুধু যে কোনো সবজিতে ডাল হলেই সে নিরামিষ তার এক নিমিষেই শেষ।
তবে চিংড়িটা ছাড়তে পারতেছি না 🙈
আমার মাংস জমাই থাকে না। সবার সমস্যা,, মুরগি চলে খুব।
কোরবানির মাংস ভাগ বাটোয়ারাতেই শেষ,, যেটুকু থাকে তাও থ্যাকনা মেরে পড়ে থাতে ডিপের কোনায়। মেহমান আসলে চলে। তবে বেয়াই এহনো হয় নাই বরিয়া আফসুস হইতাছে।
চালায়ে দিতে পারতাম সেখানে।
৬টি মন্তব্য
নার্গিস রশিদ
অনেক হাসালেন। ‘ডিপফ্রিজ বিক্রয় দিবস’ নিয়ে লেখা চলুক। শুভ কামনা।
তির্থক আহসান রুবেল
ধন্যবাদ, আজকের ব্যস্ততায় সময় করায়
হালিমা আক্তার
একমত হতে পারলাম না। সবাই সারা বছরের জন্য মাংস জমা করে রাখে না।আর আত্মীয়ের বাড়িতে পাঠাতে পারেন। ধর্ম নিষেধ করে নাই। কিছু সংখ্যক লোকের কার্যক্রম দ্বারা সবাই কে বিচার করা যায় না। শুভ কামনা রইলো।
তির্থক আহসান রুবেল
এটা তো সবার জন্য না। গাজীপুরী বাবার ভক্তকূলের জন্য
জিসান শা ইকরাম
আপনার লেখায় অনুপ্রাণিত হইয়া ডিপ ফ্রিজ ৯ তারিখেই খালি করা হইয়াছে গাজীপুরী পীর সাহেব 😀
শুভ কামনা।
রিতু জাহান
আমার ডিপ ফ্রিজ খালি করার উপায় নাই, মুই দ্ক্ষিণের মেয়ে থাকি উত্তরবঙ্গে, মাছ আসে ওদিক থেকে।
আমার এজন্য দুইটা ডিপ লাগে।
আমি মাছ পাগল মানুষ। তবে এখন নিরামিষ ধরেছি।
ইনশাআল্লাহ চালু থাকবে।
আমার ছোটোছেলেও, তার শুধু যে কোনো সবজিতে ডাল হলেই সে নিরামিষ তার এক নিমিষেই শেষ।
তবে চিংড়িটা ছাড়তে পারতেছি না 🙈
আমার মাংস জমাই থাকে না। সবার সমস্যা,, মুরগি চলে খুব।
কোরবানির মাংস ভাগ বাটোয়ারাতেই শেষ,, যেটুকু থাকে তাও থ্যাকনা মেরে পড়ে থাতে ডিপের কোনায়। মেহমান আসলে চলে। তবে বেয়াই এহনো হয় নাই বরিয়া আফসুস হইতাছে।
চালায়ে দিতে পারতাম সেখানে।