ঢাকার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানঃ উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে ।
=======
বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায় বেশ কিছু উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আছে । এর মাঝে ঢাকা মাধ্যমিক বিদ্যালয় এবং ইডেন প্রাইমারী বিদ্যালয় অন্যতম।
ইংরেজী ১৯২১ সনের ১ জুলাই এই মাধ্যমিক বিদ্যালয় আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু করে। প্রথম শিক্ষা বর্ষে মাত্র ৮৭৭ জন ছাত্র ছাত্রী এবং ৬০ জন শিক্ষক নিয়ে এর পথ চলা শুরু। বর্তমানে এর ছাত্র ছাত্রীর সংখ্যা ৫৫৫৫৫ জন এবং শিক্ষক সংখ্যা ২২২২ জন। প্রতিষ্ঠাকালীন সময়ে এর নাম ছিল ‘ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ‘ । ইংরেজী ২০১৪ সনে আরো উচ্চতর শিক্ষা অর্জনের নিমিত্তে এটি ‘ ঢাকা মাধ্যমিক বিদ্যালয় ‘ এ রুপান্তরিত করা হয়। এই মাধ্যমিক বিদ্যালয় এ অস্টম শ্রেনী পর্যন্ত উচ্চতর পাঠ দান করা হয়। দেশের অনেক সনাম ধন্য ব্যাক্তি এই মাধ্যমিক বিদ্যালয় হতে অষ্টম শ্রেনী ডিগ্রী অর্জন করে জাতির মুখ উজ্জ্বল করেছেন।
প্রথম ছাত্রঃ ১৯২১ সনে চালু হওয়া এই বিদ্যালয়ের প্রথম ভর্তি হওয়া ছাত্রী ছিল লীলা নাগ । ( নাউজুবিল্লাহ , একজন মহিলা দিয়া শুরু !! তাও আবার নাস্তিক ) ।
শুদ্ধকরন প্রক্রিয়াঃ ইংরেজি ১৯৭১ সনের ২৫ মার্চ গভীর রাত্র হতে শুরু করে ১৪ ডিসেম্ভর পর্যন্ত বিভিন্ন ভাবে এই বিদ্যালয়ের অনেক নাস্তিক শিক্ষক এবং ছাত্রকে হত্যা করে বিদ্যালয়কে শুদ্ধ করা হয়। বর্তমানে এটি এক ১০০ ভাগ শুদ্ধ একটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়।
দেশের নারী সমাজকে শিক্ষিত করার নিমিত্তে ঢাকার আজিমপুরে ইংরেজি ১৮৭৩ এই বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করা হয়। ১৯৬৩ সনে এটি বর্তমান ক্যাম্পাসে স্থানান্তরিত করা হয়।
রতিষ্ঠাকালীন সময়ে এর নাম ছিল ‘ ইডেন কলেজ ‘ । কিন্তু নারীদের উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত করার নিমিত্তে সর্বোচচ শিক্ষা চতুর্থ শ্রেনীর ডিগ্রী অর্জনের লক্ষে এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ইংরেজী ২০১৪ সনে ‘ ইডেন প্রাইমারী বিদ্যালয় ‘ রুপান্তরিত করা হয়। বর্তমানে এর ছাত্রীর সংখ্যা ২১২৫৬ জন এবং শিক্ষক সংখ্যা ৩৫০০০+ ( বলা যায় অসীম , যে কোন মাদ্রাসার শিক্ষক পদাধিকার বলে এখানে শিক্ষাদান করতে পারেন ) ।
উল্লেখযোগ্য ছাত্রীঃ বাংলাদেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং বিপ্লবী প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার ( নাউজুবিল্লাহ , দুজনেই নাস্তিক ) ।
সুত্রঃ
১ / এসএসসি এইচএসসি পরীক্ষার দিনক্ষণ দেখে হরতাল পালন। বার্ষিক পরীক্ষার পূর্বে হরতাল অবরোধ এর প্রস্তুতি।
২ / মহিলাদের চতুর্থ শ্রেনীর বেশী পড়াশুনার দরকার নেই।
সুত্রঃ গুগল সার্চ
১ নভেম্বর ২০৫০ ইং ।
১০টি মন্তব্য
মিথুন
দুনিয়া কি উল্টো দিকে যাওয়া শুরু করলো নাকি ভাইয়া ? ;?
খসড়া
ভালই বলেছেন।
তাইলে আমি এক নাস্তিক যে ঢাকা মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে যথা সময়ে যথাযথ কাগজপত্র পাইয়াছি।
আমাদের প্রতিষ্ঠানে আল্লামা শফী ও অন্যান্য বুজুর্গ নারী পুরুষের পদধূলি না পরায় টক তত্ত্বেই সন্তুষ্ট থাকিতে হইল, মিষ্টি তত্ত্ব হইতে বঞ্চিত হইয়া মনোবেদনায় তাহাদের পদধূলির জোর দাবি জানাচ্ছি।
আদিব আদ্নান
যাক অবশেষে কিছু একটাতো হল ।
লীলাবতী
স্যাটায়ার হলেও বক্তব্য মোটেও হেলে ফেলার নয়। তেঁতুল তত্ত্বের জনক শফি বলেছেন মেয়েদের চতুর্থ শ্রেনীর বেশী পড়াশুনার দরকার নেই। ভবিষ্যতের স্বপ্নে বিভোর বিএনপি শফির হাত ধরে ক্ষমতায় যেতে চাচ্ছেন। বিএনপি শফির বক্তব্যের প্রতিবাদ করেনি।
এইচএইসসি পরীক্ষার সময়ে যে হারে হরতাল দিয়েছে বিএনপি , প্রমাণিত হয় তাঁরা ক্লাস এইটের বেশী পড়াশুনা দরকার আছে বলে মনে করেন না ।
তন্দ্রা
বস কিছুই বুঝলাম না, নাস্তিকের সঙ্গাও পালটিয়ে গেল নাকি?
মা মাটি দেশ
;? ভালো লাগল।
নীহারিকা
ভাগ্যিস ২০৫০ সন আসার আগেই পড়াশুনা শেষ করেছি 😀
শিশির কনা
শফি হুজুর মেডিকেল কলেজ সম্পর্কে কিছু বলেননি ? মেডিকেলে কি পানি পরা জাতীয় কোন স্কুল হবে ? দেশের কিছু মানুষের মাথা খারাপ হয়ে গিয়েছে । (y) (y)
রাইসুল জজ্
মগা পেছি কুব (টাক্লীয় ভাষায়)
মশাই
১ নভেম্বর ২০৫০ ইং :Liar: