
টানটান খুশিতে, নিয়ম ভেঙ্গে দ্বিধাহীন বিলাসী তছনছে নিমিষে স্থবির,
ঘুম-শূন্য নিদ্রায় স্তরে স্তরে তিলে তিলে গড়ে তোলা, সন্তরণ প্রিয় মাছেদের নদী;
একঘেয়েমির স্বাদহীন প্রলুব্ধ হিংসার ক্লান্ত স্রোতে ডুবিয়ে ডোবানোর
প্রমোদ অহংকার বিলুপ্ত হবেই, মহাকালের চৌহদ্দিতে;
স্বেচ্ছা ধ্বংসের বাহু-পাশ সইতে বইতে হবে নিশ্চিন্তে, আজকালকার বিলুপ্তিতে,
এ কোন শাস্ত্র-কথা নয়,
নয় আঙ্গুলের ফাঁক-গলে চুইয়ে পড়া ধরা –ছোঁয়া,
বিক্রমের সীমারেখায় শূন্যতার দু’হাতে শুধুই ঠিকানা বিহীন ঝড়ো বাতাস;
শীত-পরখ না-করে সিঁথান ভরে ঘুমিয়ে যেতে যেতে
ভেসে যাওয়া সুনীল আকাশে নীলিমার আহ্লাদী বিষয়াদি গোচরে আনি,
আপাত বিরল শীত-সীমান্তে দোল পূর্ণিমার চাঁদে।
চন্দনা পাখির দূর-ডাক!! তাও ভেসে আসে।
ছবি নেট থেকে।
১৫টি মন্তব্য
সাবিনা ইয়াসমিন
আপাতত তিনটি রিয়েক্ট ইমো দিলাম।
লাইক – ভালো হয়েছে,
দুঃক্ষের – লেখা অনেক জটিল,
চিন্তার – কি কমেন্ট দিবো ভাবছি..
ছাইরাছ হেলাল
আমিও গোটা কয়েক ইমো-ফমো দিতে চাই,
কিন্তু ক্যামনে কী, কে জানে!!
সুপর্ণা ফাল্গুনী
সাবিনা আপুর মতো আমার ও একই সমস্যা। কানের পাশ দিয়ে চলে গেল, কি মন্তব্য করবো বুঝতেছি না। সাহায্য লাগপে ভাইয়া। শুভ কামনা রইলো অহর্নিশি। ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন
ছাইরাছ হেলাল
আপনিও ভাল থাকুন, তবে কী উত্তর দিব আমিও ঠিক বুঝতে পারছি না।
সাহায্য লাগপে অনেক অনেক।
জিসান শা ইকরাম
পড়ে যাওয়া ধরাকে আবার ছোঁয়া যায় নাকি?
অনুভবও তো করা যায় না।
পাখির ডাক টাক মায়ার ডাকও হতে পারে,
শুভ কামনা।
ছাইরাছ হেলাল
পাখিরা কুহক ডেকে বিভ্রান্ত করে, বিপদে ফেলে লাপাত্তা হয়।
ধন্যবাদ।
তৌহিদ
অহংকারীর পতন হবেই এটাই সত্য। যার যে অবস্থান সে সেখানেই নিজেকে দেখতে পায় শেষমেশ।
শুভকামনা ভাই।
ছাইরাছ হেলাল
আসলে আমরা নিজেকে ভুলে শুধুই শূন্যতায় দৃষ্টি ফেলি।
ভাল থাকবেন ভাই।
খাদিজাতুল কুবরা
খুব ভালো বুঝেছি তা বলবোনা।মনে হলো প্রকৃতির যে আমূল পরিবর্তন ক্রমশ পরিলক্ষিত হচ্ছে তারই একটি ইঙ্গিত। শীতে শীতের আকাল গরমের চেয়ে ভ্যাপসার আতিশয্য। বর্ষায় ও অতিবৃষ্টি অনাবৃষ্টি। অসময়ে বৃষ্টি সবমিলিয়ে ভারসাম্যহীন প্রকৃতির বর্ণনাই মনে হল।
ভাইয়া বুঝিয়ে দেওয়ার অনুরোধ রইলো।
তবে সুশোভিত শব্দ সম্ভারে সমৃদ্ধ কবিতাটি সুখপাঠ্য হয়েছে। বুঝি কিংবা না বুঝি পড়েছি বেশ কয়েক বার।
আরজু মুক্তা
কবিতা পড়ে, ১) শীত আসলেই কি? বসন্ত কি খুব দূরে?
২) শীতের শান্ত নদীটিই একদিন স্রোতে মাতাল হয়ে ভাসায় দুকূল।
৩) শীতের রাতে একটু আগুনের আঁচে গল্পই চলুক। চাঁদকে স্থির রেখে।
শীতঋতুর স্বাভাবিক রূপটি দারুণ ফুটে উঠেছে
কামাল উদ্দিন
সাবিনা ইয়াসমিন বলেছেনঃ
নভেম্বর ১২, ২০২০ at ৭:৩৩ অপরাহ্ন
আপাতত তিনটি রিয়েক্ট ইমো দিলাম।
লাইক – ভালো হয়েছে,
দুঃক্ষের – লেখা অনেক জটিল,
চিন্তার – কি কমেন্ট দিবো ভাবছি..
রোকসানা খন্দকার রুকু
হাসছি সবার কমেন্ট পড়ে।
ভাইয়া প্লিস্( প্লিজ) একটু বাচ্চাদের কথা ভাবেন। লেখা না বুঝলে শুরু হয়, দরজা, টেবিল, ফ্রিজের সাথে ধাক্কা খাওয়া। বাঁচাও কেউ।😭😭
কিন্তু পড়তে অ- নে- ক ভালো লাগে। শুভ সকাল।
সুপায়ন বড়ুয়া
টান টান খুশীতে
মহারাজের লেখাতে
মন পবনে হারিয়ে খুঁজি
কবিতাটা পড়তে।
শুভ কামনা ভাইজান।
হালিম নজরুল
প্রমোদ অহংকার বিলুপ্ত হবেই, মহাকালের চৌহদ্দিতে;
স্বেচ্ছা ধ্বংসের বাহু-পাশ সইতে বইতে হবে নিশ্চিন্তে,
———–অন্তহীন ভাললাগা
সাবিনা ইয়াসমিন
একঘেয়েমির স্বাদহীন প্রলুব্ধ হিংসার ক্লান্ত স্রোতে ডুবিয়ে ডোবানোর
প্রমোদ অহংকার বিলুপ্ত হবেই, মহাকালের চৌহদ্দিতে;
অতঃপর, অন্ধ অহংকার ধুয়ে যায় গাঢ় অন্ধকারে
বৈরাগ্য কেড়ে নেয় সীমাহীন ঔৎসুক্য
নৈরাশ্যবাদী দিন শেষে কেবলই ক্লান্তি,
অথবা অলস নৈরাজ্য..