যদিও নিমগ্ন-ভারী-পাহাড়ের মত,
কী-করে কেমন করে কখন ঢুকে পরেছে চিলেকোঠায়
টের পাইনি।
অদ্ভুত ভাব-চোখে তাকিয়ে আছে
বুকে পা-দিয়ে দাঁড়িয়ে!
মা-কালীর ভাবচ্ছবি বুকে চড়ে! তাও ভাবতে পারছি না,
মহাদেব তো নই,

উহ্‌, সে কী শ্বাস কষ্ট!!
ক্রুশবিদ্ধতার মৃত্যু সে-ও ছিল ঢের ভাল!!
খট-খট করে হেসে ফেলে, দুম করে নেমেও যায়,
এক বুক বাতাসে আর কাঠফাটা শুঁকনো মুখে, মায়ের স্তনে
আবার এ-যাত্রায় বাঁচাও, বেঁচে-ও যাই।

তুমি কি কুম্ভীনসী বা দুন্দভী (মন্থরা)? আমি তো হাহা বা হুহু নই!!
গান্ধর্ব কাজ-কাম মেলা-মেশা কখন সেরে নিলে!!
তাও,
দিব্য ঘোড়া বা ব্রহ্মাস্ত্র কিছুই চাই-না, চিত্ররথ-কে বলে চাক্ষুষী বিদ্যেটুকু
দিতে পার, দূর থেকে যেন দেখে যেতে পারি, শাড়ীর ভাজে লুকনো উত্তাল যমুনার উছলে-পড়ে
বয়ে যাওয়া উন্মাতাল স্রোতটুকু, জীবনব্যাপী নিঃসঙ্গতার উঁচু বেড়া টপকে!!

৪৪০জন ৪৪০জন

১৪টি মন্তব্য

মন্তব্য করুন

লেখকের সর্বশেষ মন্তব্য

ফেইসবুকে সোনেলা ব্লগ