যদিও নিমগ্ন-ভারী-পাহাড়ের মত,
কী-করে কেমন করে কখন ঢুকে পরেছে চিলেকোঠায়
টের পাইনি।
অদ্ভুত ভাব-চোখে তাকিয়ে আছে
বুকে পা-দিয়ে দাঁড়িয়ে!
মা-কালীর ভাবচ্ছবি বুকে চড়ে! তাও ভাবতে পারছি না,
মহাদেব তো নই,
উহ্, সে কী শ্বাস কষ্ট!!
ক্রুশবিদ্ধতার মৃত্যু সে-ও ছিল ঢের ভাল!!
খট-খট করে হেসে ফেলে, দুম করে নেমেও যায়,
এক বুক বাতাসে আর কাঠফাটা শুঁকনো মুখে, মায়ের স্তনে
আবার এ-যাত্রায় বাঁচাও, বেঁচে-ও যাই।
তুমি কি কুম্ভীনসী বা দুন্দভী (মন্থরা)? আমি তো হাহা বা হুহু নই!!
গান্ধর্ব কাজ-কাম মেলা-মেশা কখন সেরে নিলে!!
তাও,
দিব্য ঘোড়া বা ব্রহ্মাস্ত্র কিছুই চাই-না, চিত্ররথ-কে বলে চাক্ষুষী বিদ্যেটুকু
দিতে পার, দূর থেকে যেন দেখে যেতে পারি, শাড়ীর ভাজে লুকনো উত্তাল যমুনার উছলে-পড়ে
বয়ে যাওয়া উন্মাতাল স্রোতটুকু, জীবনব্যাপী নিঃসঙ্গতার উঁচু বেড়া টপকে!!
১৪টি মন্তব্য
নীলাঞ্জনা নীলা
পড়লাম দু’বার। মাথায় ঢোকেনি। রাত প্রায় তিনটা বাজে। মাথা কাজ করছেনা। আগামীকাল সময়ের থেকে যদি একটু সময় চুরী করে নিতে পারি, মন্তব্য ঠিক পেয়ে যাবেন। 😀
ছাইরাছ হেলাল
চুরি করার দরকার কী!!
স্রেফ ডাকাতি চলবে, অপেক্ষা করব।
নীলাঞ্জনা নীলা
কঠিন লাগলো খুব। এই বুঝেছি, পরক্ষণেই মনে হলো কিছুই তো বুঝিনি আসলে! কবিতা নাকি ভ্রম, মায়াজাল!? যেনো ছুঁতে ছুঁতেও হাওয়া। লৌকিক এবং অলৌকিক তত্ত্বের ভেতর দিয়ে কী যে বুঝেছি, আমি নিজেই তা জানিনা। শুধু এটুকু জানি, এ কবিতা থেকে ভাবটুকু ডাকাতি করতে এলে ধরা খাবে। আর চুরি করতে গেলে সেই চোরের ইহজীবনে ‘চুরি’ শব্দটাই ভুলে যাবে।
বুঝিয়ে দিন না কুবিরাজ ভাই। 🙁
ছাইরাছ হেলাল
অল্প বলছি,
হঠাৎ ঘুম ভেঙ্গে দেখে কেউ এক জন বুকে চড়ে দাঁড়িয়ে আছে, প্রাণ যায় যায় অবস্থা,
ভাবে সে তো মহাদেব না যে কেউ বুকে উঠে দাঁড়াবে।
আমরা জানি, মহাদেবের স্ত্রী কালী, আবার কালীর আর এক রূপ ভগবতী যে মহাদেব কে সমুদ্র মন্থনের
বিষ থেকে তার গলার যন্ত্রণায় কাতর হয়ে মা মা বলে সাহায্যের জন্য ডেকেছিল তখন মায়ের রূপে
বুকের দুধ খাইয়ে তার প্রাণ রক্ষা করেছিল।
শেষের দিকেরটা বলা যাবে না, মহা ভারতের ঐ অংশটি পড়ে নেবেন!!
মায়াবতী
এতো দুর্ভেদ্য লাগে কেনো পড়তে ? কিন্ত তারপর ও আবার ভাল ও লাগে ! ^:^
ছাইরাছ হেলাল
ভাল লেগেছে এই -ই অনেক!!
সব কিছু ভেদ করার দরকারটাই বা কী!!
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
মজা পাইছি ;(
ছাইরাছ হেলাল
তাতেই চলবে, ভাই।
জিসান শা ইকরাম
আজ চোখে ভালই সমস্যা দেখা দিয়েছে, পড়তে গিয়ে সবই সাদা দেখছি।
চোখের বিশ্রাম দিয়ে আগামীকাল সকালে পড়ব ইনশআল্লাহ,
ছাইরাছ হেলাল
ব্যাপার না,
চোখের ও বিশ্রাম দরকার।
জিসান শা ইকরাম
কত কিছুই লেখায় নিয়ে আসেন আপনি,
বেঁচে থাকুক, বৃদ্ধিপ্রাপ্ত হোক আপনার এমন চিন্তা ভাবনা।
ছাইরাছ হেলাল
সবই উপর ওয়ালার ইচ্ছে;
শুন্য শুন্যালয়
হঠাৎ তীব্র যেনতেন প্রেম হঠাৎ করেই শেষ হয়ে যায়। শ্বাসের একটু কষ্ট হতেই পারে, মরে গেলেই বা। এ মরণ স্বর্গ সমান।
ছাতামাথা কি বুঝলাম কে জানে। পড়াশোনা এ জীবনেও শেষ হবেনা আপনার। এতো বিদ্যে কী চুলায় দিবেন?
ছাইরাছ হেলাল
মরণ স্বর্গ সমান!!
আপ্নে জানলেন ক্যাম্নে!!
গুপনে এত্ত কিছু!! দ্রুত শেয়ার করেন। এ বিদ্যা চুলার বিদ্যা না (আমার বিদ্যার মত);
আপনি তো দেখছি বহুত কামেল আছেন!
ভাইরে ল্যাহা-পড়া আর করতে পারলাম কৈ!!
সময়ের শেষের শব্দ তো শুতে পাচ্ছি!!