আমাদের জীবনের চারপাশে রয়েছে সুবিস্তৃত জগৎ। সে জগতে বিচিত্র শ্রেণীর সব মানুষের বাস। কথায় বড় বড় চমক সৃষ্টি করতে পারে, সেই কথায় বাস্তবতা না থেকে থাকে ন্যাকামো, হিংস্রতা। এই বড় বড় কথার অধিকারী মানুষ শেষাবধি ময়ূরপুচ্ছধারী কাকের মতো মানুষের বিরক্তি উৎপাদন করে। এরা বোকার খোলস পরে, তাদের বাক্য জৌলুসে বিভ্রান্ত করে অগনিত মানুষকে, ক্ষতি করে চমৎকার সব সৃষ্টি। আশেপাশে সৃজনশীল মানুষের মনকেও তারা বিষিয়ে তুলতে চায়। একদিন এই চালাকি কিন্তু ঠিকই ধরা পড়ে।
এই পৃথিবীতে প্রতিটা মানুষই আলাদা, আমিও আলাদা, আমার চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যও আলাদা। আমি অনেক কিছু মেনে নেই- আবার মেনে নেই না, যাকে বলে আপোষ। আমার কাছে বোকামি এক জিনিস, অভিমান এক জিনিস, রাগ আর এক জিনিস। কিন্তু হিংস্রতা ! তা ক্ষমার অযোগ্য। রাগ হলে অভিমান হলেই কুৎসা রটাতে হবে ?
আমার চরিত্রের বৈশিষ্ট্য আনুযায়ী, আমি সেই সব লেখকের বইও পড়ি না, যার লেখা শব্দের সাথে লেখকের বাস্তব জীবনের কোনো মিল নেই। শ্রদ্ধা, স্নেহ, এই শব্দটা আমার কাছে সস্তা নয়। আমি ফ্যাস ফ্যাস করে কান্না করে ন্যাকামো করা মানুষদের ও দু চোখে দেখতে পারি না।
যে মানুষগুলো হিংস্রতার বশবর্তী হয়ে অন্যের গায়ে কাঁদা ছিটায়, তাদের বড় ঘৃণা করি। আসলে এই মানুষটির মূলত তাদের পায়ের হেঁটে যাওয়া পথের ধূলারও সমান যোগ্যতা নেই। দু-কলম চলতে শিখে, নিজেদের অবস্থান নিয়ে এমন গর্ব করে যে সেই অহংকারে ভেবে দেখে না এই অবস্থানের পিছনে কার অবদান রয়েছে। এরা প্রকৃত পক্ষেই অকৃতজ্ঞ, কৃতঘ্ন ও গর্বিত কুলাঙ্গার। আশেপাশের অনেককেই এই পথে নিয়ে আসতে চায়। কিন্তু সবাই কি মূর্খ !
পৃথিবীতে যারা প্রকৃত জ্ঞানের গুণের অধিকারী, যারা সর্বার্থেই প্রকৃত বড়, তারা বিনয়ী হন এবং স্তুতি, চাটুকারিতা অপছন্দ করেন।
অনেকে সব সম্পর্কের মধ্যেই একটু যৌন সুড়সুড়ি অনুভব করেন। কেউ কারো সাথে একটু হেসে কথা বললে, একটু নমনীয়তা দেখালেই সেখানে এই সুড়সুড়ি অনেকেই অনুভব করেন। কখনো একসঙ্গে কোনো দুজনের অনুপস্থিতিতেও সেই সম্পর্ককে একটু যৌনতার, একটু প্রেমের ফ্রেমে বাঁধতে যে কি সুখ! আহা ! বোকা মানুষ! আমি কঠিন শব্দ ‘এ্য’ বুঝি কিন্তু সহজ শব্দ ‘অ’ বুঝি না। আমি এইসব ‘এ্য’ বুঝক মানুষদের রাস্তায় দৌড়ানো বদ্ধ উন্মাদের মতো মনে করি, ভিড়ের মধ্যে দেখি ঠিকই কিন্তু এড়িয়ে যাই। আমি হয় ইগনোর করি, নতুবা পালিয়ে বাঁচি। কিন্তু কখনো আছাড় মারতেও পছন্দ করি।
আমি যে মাছ জিইয়ে রেখে খাই, সেই মাছের মধ্যে কোনো একটি নষ্ট হলে ফেলে দেই। কারন তা আর হালাল থাকে না। স্বাস্থ্যকর তো নয়ই।
আমি যাকে শ্রদ্ধা করি, ভালোবাসি, বিশ্বাস করি তাকে খুবই বিশ্বাস করি। উটকো কোনো মানুষই তা ভাঙতে পারবে না। কারণ আমার বিশ্বাসই বড় বিশ্বাস।
বিঃদ্রঃ অনুগ্রহ পূর্বক এই পোষ্ট কেউ ব্যাক্তিগত ভাবে নিবেন না।
৪৪টি মন্তব্য
ইঞ্জা
আজকাল প্রায় মানুষই মুখোশের আড়ালে থাকে, দেখে মনে হয় মানুষ আর মুখোশের আড়ালে অন্য চরিত্র।
মৌনতা রিতু
একদম ঠিক। কিন্তু যাদের চিনে ফেলি, তারা যে কেমন করে মুখ দেখায়, দাঁত কেলায় তিই মাথায় আসে না। তার মানে দাঁড়ায়, সে যে মন্তব্য ও ক্ষোভ প্রকাশ করেছিল, সেও ঐ দলেরই লোক।
নাসির সারওয়ার
বেশি চালাক এবং বুদ্ধিমান সাঁজা থেকে কিন্তু বোকার খোলস পরার অনেক সুবিধা আছে।
মৌনতা রিতু
হুমম, তাই তো দেখে এসছি। যাইহোক এদের থেকে দূরে থাকাই ভাল।
ধন্যবাদ, ভাই।
শুন্য শুন্যালয়
ভাবীজান, কি লিখছেন কিচ্ছু বুঝিনা ^:^
তয় আমার একটা শব্দ আপনি চুরি করে ফেলেছেন দেখে আমি কিন্তু হেভি রেগে গেছি, এই দেখেন ধোঁয়া উঠেছে :@
শব্দটা হচ্ছে “অভিমান”। অভিমানের এখন ডিজিটালাইজেশন হয়েছে ভাবীজান। আগে অভিমান জানতাম, নিজেকে নিজে কষ্ট দেয়া, খাওয়াদাওয়া বন্ধ করে, ঘর বন্ধ করে নিজেকে শাস্তি দেয়া, আর এখন অভিমান মানে হিংস্রতা, নীচতা।
সে যাই হোক, আপনার এমন কঠিন লেখা আমার গোবর মাথায় ঢুকছেনা। 🙁
বাই দ্যা ওয়ে, ভাবীজান, অভিনন্দন অর্ধশতক পোস্টের। এই সেদিন না এলেন আপনি? এরই মধ্যে ৫০ পোস্ট। অবশ্য নওগাঁর হাওয়া পেলে সবাই এমন হাওয়ার মতোই ছোটে, সবই নওগাঁর কৃতিত্ব। প্রাউড অফ ইউ ভাবীজান। পাশে থাকুন ঝড়-বাদলে ভাঙ্গা ঘরে। শুভেচ্ছা রাশি রাশি। -{@ -{@ -{@
মৌনতা রিতু
এ ঘর আমি বেঁধেছি বড় ভালবেসে, সামান্য ঝড়ে কেন টলতে দিতে পারি। আমি তো সব রাগ তোমার ভাইরর প্লেট গ্লাসের উপর ঝাড়ি। খুব মজা, সত্যি ট্রাই করে দেখ।
বুঝবে সবই বুঝবে। আমার ননদরা কারো উপর অভিমান করে হিংস্রতা প্রকাশ করবে, অসম্ভব। এই বিশ্বাসকেই আমি ভালবাসি।
ধন্যবাদ,,,,,, -{@ নওগাঁর মাছের ও আলু ঘাটির কামাল সব।
শুন্য শুন্যালয়
তবেরে!!!
:@ আমার ভাইয়ের প্লেট-গ্লাস ভাঙ্গা হচ্ছে, আমার ভাইয়ের সংসার উজাড় করে ফেলা হচ্ছে। 🙁
আপুরে, আমার ঘরের লোকের রাগ এত বেশি যে, আমি ভাঙ্গাচোরা করার সুযোগই পাইনা 🙁 তবে ট্রাই কইরা দেখার খায়েশ জাগছে আপনার কথা শুনে।
হুম, নওগাঁর সব কিছুতেই আসল কামাল 😀
মিষ্টি জিন
আমার এক আধবার প্লেট গ্লাশ ভাংগার খায়েশ হইছিল কিন্তু আছাড় দেবার সমঁয় মায়া লাগে। 🙁
মৌনতা রিতু
সত্যি শূন্য বড় বাবু চলে যাবার পরে পুরোটাই এ্যবনরমাল হয়ে গেছিলাম। তোমার ভাই খুবই সহ্য করেছে। এই দিক দিয়ে ঋনি তার কাছে।
সত্যি নওগাঁর কামাল।
মৌনতা রিতু
মিষ্টি আপু, ভেঙে দেখতে পার, মজাই মজাই। এক মুহুর্তে রাগ ঠান্ডা। তয় আমি কিন্তু এখন মোটেও আর ভাঙ্গি না। হঠাৎ ভাঙলেও কান্দন আসে।
মিষ্টি জিন
প্রথমেই অর্ধশত পোষ্টের জন্য শুভেচঁছা -{@
মুখ এবং মুখোশের আড়ালে কতকিছুই যে ঢাকা থাকে।
অভিমান সবার ই একটু আধটু থাকে তার মানে এই না যে সেই অভিমানকে হিংস্রতার রূপ দিতে হবে।
ভাললাগা রইলো আপু।
মৌনতা রিতু
অনেক ধন্যবাদ। পাশে থাকার জন্য। আপনিও ভালোথাকুন, আর আমাদের গরীব সুন্দরী লেবানীজদের গল্প শোনান।
শুভকামনা রইল।
মিষ্টি জিন
হা হা হা .. গরীব সুন্দরী লেবানিজ হা হা হা ..
মুহাম্মদ আরিফ হোসেইন
জগতে মুখোশের অনেক কদর আছে।
মুখোশ একটা বিপলবও ঘটাতে পারে। তবে মুখোশের আড়ালে থাকা মানুষটি কি উদ্দ্যেশে কর্ম সম্পাদন করে তা দেখার বিষয়।
গভীর রাগে কাঁপছেন মনে হয়। রাগলে স্থির থাকতে হয়। পর্যবেক্ষন এবং পর্যালোচনা করতে হয়। তারপর ভেবে চিন্তে দুঘা বসিয়ে দিবেন। 😀
মৌনতা রিতু
হুম, এই তো ঠিক ধরেছেন, গভীর রাগে কাঁপছিলাম। অন্যের নামে খারাপ কথা রটানো সব থেকে জঘন্যতম কাজ। এখানে উদ্দেশ্য শুধু ক্ষতিই করা।
ধন্যবাদ। 🙂
জিসান শা ইকরাম
হাফ সেঞ্চুরীর জন্য শুভেচ্ছা অগনিত -{@
এই তো সেদিন এলেন এই ছোট্ট ব্লগে
এর মধ্যে ৫০ টি পোষ্ট হয়ে গেলো ! ?
খুব দ্রুত সেঞ্চুরী চাই,
ওভার বাউন্ডারী আর বাউন্ডারী সহকারে।
শুভ কামনা, শুভ ব্লগিং।
কড়া ক্লাস টিচারের মত ছাত্রদের উদ্দেশ্যে একটা বক্তৃতা দিয়ে দিলেন,
মনযোগী ছাত্রের মত বুঝতে চেষ্টা করছি কি বললেন।
আমি কিছুটা আপসকামী, নিরীহ টাইপের। তবে আপনার বয়সে আমি আপনার মতই ছিলাম।
এখন আমার দর্শন হচ্ছেঃ রেগে গেলেন তো হেরে গেলেন।
জীবনের সবক্ষেত্রে এই দর্শন প্রয়োগ করি আমি।
ভাল থাকুন সব সময়।
মৌনতা রিতু
কিছু ক্ষেত্রে রাগ প্রকাশ করতেই হয়। আপোস করি অবশ্যই অনেক ক্ষেত্রে। এই তো জীবন। কিন্তু কারো হিংস্রতা আমি পছন্দ করি না। কারো গায়ে কাঁদা ছিটানো লোক দু’চোখে দেখতে পারি না। কেউ অযথা ন্যাকামো করলে মেজাজ গরম হয়।
সত্যি, কখন কখন ৫০টি পোষ্ট হয়ঘ গেলো!
হুম, খুব তাড়াতাড়ি সেঞ্চুরী করতে হবে।
ধন্যবাদ ভাইয়া।
জিসান শা ইকরাম
এই সমস্ত মানুষদের কাছ থেকে দূরে থাকুন,
এদের ছায়াও দেখবেন না,
নিজের বিবেক অনুযায়ী চলবেন,
আন্তরিক ভাবে দোয়া করছি আপনার জন্য।
মৌনতা রিতু
সেই চেস্টাই করি সব সময়। এবং প্রতিবাদও করি।
ধন্যবাদ আপনাকে।
নীলাঞ্জনা নীলা
উফ ফাঁটাফাঁটি পোষ্ট। অর্ধশত পোষ্ট যদি হয় এমন লেখা দিয়ে, হাজার হাজার পোষ্ট চাই আমাদের।
মৌনতা আপু আজকাল অভিমান আছে নাকি! ;?
যে দুটো জিনিস সবচেয়ে বেশী পাওয়া যায়, সেটা হলো তেল এবং বাঁশ দেয়া।
খুবই মনে ধরেছে তোমার এই পোষ্টটা। -{@
মৌনতা রিতু
ফাটাফাটি পোষ্ট ! অভিমান যা আছে, আছে যে তা মনের কোনায়, তালা মেরে রেখেছি। বের হলে পৃথিবী পুড়ে যাবে।
কিন্তু রাগ করে কেউ ক্ষতি করার চেষ্টা করলে ডাইরেক্ট বাঁশ মারতে হবে বিনা তেলে।
শুভেচ্ছা আপু তোমাকে।
নীলাঞ্জনা নীলা
মৌনতা আপু অভিমান দিয়ে পৃথিবী পোড়ানো!!!
যতোটুকু জানি অভিমান পোড়াতে জানেনা, ঘৃণা-ক্ষোভ আগুণ হয়ে পোড়াতে পারে।
যাক শোনো আমি তোমাকে অলিভ অয়েল দেবো, নিতে হবে। 😀
রিমি রুম্মান
অনেকেরই মনের কথা এটি।
অনেকেই হয়তো এমন করে লিখতে পারেনা।
মুখোশ পড়া মানুষগুলো কখনো সুখী নয়, আমার ধারনা।
সহজ, সরল, সুন্দর মনে বেঁচে থাকার মাঝেই প্রকৃত সুখ।
পঞ্চাশতম পোস্টের জন্যে অভিনন্দন -{@
মৌনতা রিতু
রিমি আপু একদম ঠিকই বলেছো। এরা নিজেরা সব সময় নিজেদের তৈরি করা দুখের একটা গন্ডির মধ্যে থাকতে ভালবাসে। সমস্যা নেই কার? তাই বলে এমন পাগলামি কেন করতে হবে! কেন মানুষ তাদের নিয়ে কথা বলবে । এই বোকার ছদ্মবেশ মানুষগুলো নিজের ক্ষতি করে অন্যেরও ক্ষতি করে।
তোমাকে ও অনেক শুভেচ্ছা।
মেহেরী তাজ
ভাবি এই না সেদিন সোনেলায় এলেন? তাতেই অর্ধশত পোষ্ট!
আচ্ছা ঠিক আছে। অর্ধশত পোষ্টের শুভেচ্ছা…..
ইয়ে এতো রেগে আছেন কেনো? ;?
মৌনতা রিতু
ননদিনি যদি বন্দুক লইয়া ঘোরে কার এতো সাহস সোনেলায় গুন্ডামি করে ! তোমাকেও অনেক শুভেচ্ছা। লেখা কৈ ? :@
ছাইরাছ হেলাল
কখন অর্ধশত পার করলেন টের ই পেলাম না,
সে দিন না এলেন!!
শুভেচ্ছা আগাম, হাজারতমের।
মৌনতা রিতু
আমি নিজেই টের পাইনি। কখন বেলা বাড়ল।
দু’কলম লিখতে লিখতে কখন পূরন হলো।
সবই আপনাদের ধৈর্য্য। আমার বস্তাপচা লেখাগুলো যে পড়েন!
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
বিচিত্র মানুষের বিচিত্র ভাব ভঙ্গি ।লেখাটি চমৎকার যেন চোখের সামনে ভেসে উঠছে সু এর আড়ালে কু এর চরিত্রগুলোকে।
মৌনতা রিতু
তাই না ! এদের সত্যি থাপড়ানো দরকার। এরা না বোঝে স্নেহ, না বোঝে কারো ভালবাসা।
মনির ভাই, স্যরি স্যরি ছোট ভাই, শুভেচ্ছা অনেক। 🙂
মৌনতা রিতু
সত্যি, ভাই এদের ধরে থাপড়াতে ইচ্ছে করে। এরা না বোঝে স্নেহ, না বোঝে শ্রদ্ধা, না বোঝে ভালবাসা।
হুম,,, ছোট ভাই শুভেচ্ছা রইল। লেখা কৈ?
ইলিয়াস মাসুদ
আমি সবচেয়ে ঘৃনা করি সাথে এড়িয়ে চলি এমন চরিত্র………।।
অনেক রাগে দুঃখে হলেও ভাল লিখেছেন
এমন লিখাতে কিন্তু কাজ হয় ভাংগা ভাঙ্গির চেয়ে বেশি,আমার তো রাগ হলে আমি লিখি,তাতে কাজ দেয়
ভাল থাকুন আপু
মৌনতা রিতু
সত্যি ভাই একদম ঠিক বলেছেন। কাগজের বুকে সয়, মানুষের তা সয় না।
শুভ কামনা রইল, ভালথাকুন, আর চমৎকার চমৎকার কবিতা দিন।
ব্লগার সজীব
আপু, ৫০ তম পোস্টের জন্য আন্তরিক অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা -{@ সোনেলায় এলেন, লিখলেন, জয় করলেন 🙂 কত ব্লগার এখানে আসলেন আবার চলেও গেলেন, মুষ্টিমেয় কয়েকজন সবার মন জয় করতে পেরেছেন তাঁদের লেখা দিয়ে, মন্তব্য দিয়ে। আপনি তাদেরই একজন। সাথে আছি থাকবো, জানি আপনিও সাথে আছেন থাকবেন।
এমন মানুষদের কাছ থেকে ৫০০ কিলোমিটার দূরে থাকি আমি। ভাল লিখেছেন আপু।
মৌনতা রিতু
৫০০ কিলোমিটার ! এটাই হওয়া উচিত। এদের হাতে নিজে পঁচে যাওয়ার চেয়ে ছুড়ে ফেলাই ভাল।
অনেক ধন্যবাদ, শুভকামনা রইল। লেখা কৈ ?
ব্লগার সজীব
লেখা আসবে আজ মনে হচ্ছে 🙂
অপার্থিব
জগতের প্রতিটা মানুষ আলাদা, তাদের জীবন দর্শন আলাদা। বেঁচে থাকার প্রয়োজন তথা নিজ স্বার্থের তাগিদে মানুষ ছদ্মবেশ নেয়। এক অর্থে আমাদের সবার মুখেই একটা মুখোশ লাগানো। এই মুখোশ খুলে ফেলার সাহস সবার হয় না। খুব অল্প কিছু মানুষই পারে।
মৌনতা রিতু
প্রতিটা মানুষই স্বার্থপর। সেই স্বার্থও ধরন ভেদে আলাদা।কিন্তু হিংসার বশবর্তি হয়ে হিংস্রতা আলাদা। এদের থেকে আমি আলাদা থাকি।
মুখোশ খুলতে না পারলেও, তাকে দু’চারটা চড় থাপ্পড় দিতে ছাড়ি না। সবিই জানে এই দিকে আপোষ নেই। এরা আসলে ভাই সাইকো।
ধন্যবাদ। শুভকামনা রইল।
আবু খায়ের আনিছ
আমার চারণ ভূমিতে বাস করে আমার বিরুদ্ধে বলো কিন্তু আমার চারণ ভূমিকে নিয়ে কিছু বললে ঘাড় ভেঙে পুতে দিবো।
আমার কেউ থাপ্পর মারবে, আর আমি সেটা মুখ বুঝে হজম করে যাবো, গান্ধিবাদী আমি নয়, প্রতিবাদ আমি অবশ্যই করবো।
দুই কলম লিখেই যদি অকৃতজ্ঞ এর মত আচরণ করে তাহলে চার কলম লিখলে কি হবে? ভাবা যায় না।
পঞ্চাশতম পোষ্টের শুভেচ্ছা।
মৌনতা রিতু
এই বিশ্বাষটা আমারও। ততাই তো এই পোষ্টটি দিছি। যে বোঝার সে বুঝেছে।
আনিছ ভাই, শুভকামনা রইল। ধন্যবাদ। 🙂
আবু খায়ের আনিছ
যে যাবার সে যাবে, যাক যদি তার ভালো না লাগে।
মৌনতা রিতু
কিছু মানুষের চলে যাওয়া খারাপ লাগে, কিন্তু কিছু মানুষ চলে যাবার সময় দুর্গন্ধ ছড়ালে মেজাজ গরম হয়।
প্রহেলিকা
বাস্তব কিছু সত্য কথা বলেছেন। ভালো লাগলো। সত্য কথা তেতো লাগলেও উপকারী হয়। খুব ভালো লেগেছে আপনার অকপটে বলার সাহস।
মৌনতা রিতু
এই সাহসটা ছোট বেলা থেকেই। সত্যি অনেক সময় মুখোশ সা খুলেও উপায় থাকে না। কোনো ভাল জিনিস নষ্ট হোক চাইনা।
শুভকামনা রইল। ধ্যবাদ।